হায়াতুন্নবী (ﷺ) 'র নিকট পাঠকৃত দুরূদ সরাসরি পৌঁছায়
❏ হাদিস ২২:
হযরত আবু হুরায়রা (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেন,
"যে ব্যক্তি আমার রওজার পাশে দাঁড়িয়ে আমার দুরূদ পাঠ করে আমি তার দুরূদ সরাসরি শুনতে পাব, আর যে ব্যক্তি দূর থেকে আমার উপর দুরূদ প্রেরণ করে তা আমার কাছে পাঠানাে হয়। (হাদিসটির সনদ সহিহ)
তথ্যসূত্রঃ
১.বায়হাকী, শুআবুল ঈমান, ২: ২১৮, হাদিস নম্বর: ১৫৮৩/ ৩/১৪০ পৃ. হা/১৪৮১।
২.ইমাম বায়হাকীঃ হায়াতুল আম্বিয়া ১০৩-১০৪
৩.ইমাম খতিব তিবরিয়ীঃ মিশকাত শরীফঃ ১/১৯০পৃ, হাদিসঃ ৯৩৪, দারুল কুতুব ইসলামিয়্যাহ, বয়রুত।
৪.ইমাম যাহাবী: মিযানুল এ'তেদাল, ৮১৫৪ নং রাবীর ব্যাখ্যায়।
৫.ইমাম সুবুকী: তবকাতুস শাফিয়াতুল কুবরা, ১ম খন্ড, ১৭০ পৃ:, ৩য় খন্ড, ৪০৮ পৃ:,
৬.ইমাম ইবনে আসাকির (রহঃ) হাদিসটি বর্ণনা করেছেন।
৭.ইমাম ইস্পাহানী (رحمة الله) আত্ তারগীব গ্রন্থে
৮.ইমাম আয়ায, আশ-শিফা শরীফ, ২/৭৯ পৃ.,
৮.রওজাতুল মুহাদ্দেছীন, হাদিস নং ১১৯৩।
৯.হাফিজ ইবনুল কাইয়্যুম: জালাউল আফহাম, হাদিস নং ২৪।
১০.ইমাম সুয়ূতি, খাসায়েসুল কোবরা, ২/৪৮৯ পৃ.
১১.ইমাম সুয়ূতী: জামেউল আহাদিস, হাদিস নং ২২৭৭০।
১২.ইমাম সুয়ূতী: ফাতহুল কবীর, হাদিস নং ১১৯৭২।
১৩.সূয়ূতী, শরহুন আলা সুনানিন নাসাঈ। ৪: ১১০।
১৪.ইমাম সুয়ূতী (رحمة الله) (৯১১হি.), আল খাসায়েসুল কুবরা, আরবী, বৈরুত, খন্ড:২য় পৃ:৪৮৯।
১৫.তারিখে বাগদাদ, ১০৯০ নং হাদিস, ৪র্থ খন্ড, ৪৬৮ পৃ:।
১৬.ইমাম সাখাভীঃ আল-কওলুল বদীঃ ১৫৪পঃ
১৭.ইমাম ইবনে হাজার আসকালানী, ফতহুল বারী, ৬/৪৮৮ পৃ.,
১৮.আজিমাবাদী: আওনুল মা'বুদ শরহে আবু দাউদ, ২০৪২।
১৯.ফাওয়াইদুল মাজমুয়া, হাদিস/১৬।
২০. ইমাম কাসতালানীঃ আল মাওয়াহিবুল লাদুন্নিয়্যা, ৩য় খন্ড, ৪২৭ পৃ।
২১.ইমাম মুত্তাকী আল হিন্দী: কানজুল উম্মাল, হাদিস নং ২১৯৮ ও ২১৬৫।
২২.তাখরিজু আহাদিসুল কাসসাফ, ৩য় খন্ড, ১৩৫ পৃঃ।
২৩.মুনাদী, ফয়যুল কদীর । ৬: ১৭০।
২৪.মুকরীযী, ইমতাউল আসমা। ১১: ৫৯, ও ১০: ৩০৬।
২৫.আল্লামা ইবনে মুলাকিন বাদরুল মুনীর, ৫ম খন্ড, ২৯০ পৃ:।
হাদিসের সনদ মানঃ
▪ এই হাদিসের সনদ প্রসঙ্গে হাফিজ ইবনে হাজার আসকালানী (رحمة الله) বলেন, “আবুশ শায়েখ তাঁর কিতাবুছ ছাওয়াব’-এ হাদিসটি অতি-উত্তম সনদে বর্ণনা করেছেন, এই শব্দে: যে আমার রওজার কাছে এসে সালাত পাঠ করবে আমি তার সালাত শুনব।” (ইমাম আসকালানী: ফাতহুল বারী শরহে বুখারী, ৬ষ্ঠ খন্ড, ৪৮৮ পৃ: ৩৪৪১ নং হাদিসের ব্যাখ্যায়)।
▪ আল্লামা মােল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله) বর্ণনা করেন,
-“আবুশ শায়েখ ও ইবনে হিব্বান (رحمة الله) কিতাবুছ ছাওয়াবে’ হাদিসটি উত্তম সনদে বর্ণনা করেছেন।”
(ইমাম মােল্লা আলী কারী: মেরকাত শরহে মেসকাত, হাদিস নং ৯৩৪ এর ব্যাখ্যায়)।
▪ এই হাদিসের সনদ প্রসঙ্গে আল্লামা নুরুদ্দিন আলী ইবনে মুহাম্মদ আল কেনানী (رحمة الله) {ওফাত ৯৬৩ হি.} বলেন, -“আবুশ শায়েখ তার 'ছাওয়াব’ গ্রন্থে উত্তম সনদে ইহা বর্ণনা করেছেন । যেমনটিঃ ইমাম ছাখাবী (رحمة الله) তাঁর উস্তাদ হাফিজ ইবনে হাজার আসকালানী (رحمة الله) থেকে বর্ণনা করেছেন।”
(তানজিয়াতু শারিয়াতুল মারফুয়া, ১ম খন্ড, ৩৩৫ পৃ:)।
▪ এই হাদিসের সনদ প্রসঙ্গে আল্লামা আব্দুর রউফ মানাভী (رحمة الله) উল্লেখ করেন, -“হাফিজ ইবনে হাজার আসকালানী (رحمة الله) বলেন: ইহার সনদ জায়্যেদ বা অতি-উত্তম।”
(আল্লামা মানাভী: তায়ছির বি’শরহে জামেউছ ছাগীর, ২য় খন্ড, ৪১৮)
▪ এই হাদিসের সনদ প্রসঙ্গে ইমাম নববী (رحمة الله) বলেন, -“ইমাম নববী (رحمة الله) তাঁর ‘আজকার ও রিয়াদুছ ছালেহীন' গ্রন্থে বলেন: ইহার সনদ ছহীহ্।”
(আজিমাবাদী: আওনুল মা'বুদ শরহে আবু দাউদ, ৬ষ্ঠ খন্ড, ২২ পৃ:)।
আফসোসের বিষয় হল, কুখ্যাত নাছিরুদ্দিন আলবানী এই হাদিসের রাবী আব্দুর রহমান ইবনে আহমদ ইবনে আবী ইয়াহইয়া যুহুরী আবু ছালেহ্ আল আরাজ সম্পর্কে বলেন, -“সে অপরিচিত।” (সিলসিলায়ে আহাদিসুদ দ্বায়িফা, হাদিস নং ২০৩)
অথচ এই রাবী মজহুল বা অপরিচিত নয় বরং মারুফ বা সু-পরিচিত, কারণ ইমামগণের কেউ তার ব্যাপারে সমালােচনা করেননি, বরং তার নাম, উপনাম, পিতা ও দাদার নাম, ভাইয়ের নাম, মৃত্যু সন, বাড়ি। কোথায়, বংশের নাম ইত্যাদি পেশ করেছেন। এই রাবী সম্পর্কে। ইমামদের বক্তব্য হল,
-“আব্দুর রহমান ইবনে আহমদ ইবনে আবী ইয়াহইয়া যুহুরী আবু ছালেহ আল আরাজ’ তিনশ হিজরীতে ইন্তেকাল করেছেন। তার ভাই হচ্ছে ‘মুহাম্মদ ইবনে আহমদ ইবনে ইয়াজিদ যুহুরী।”
১.ইমাম আবু নুয়াইম: তারিখে ইসবাহান, রাবী নং ১১৩৭।
২.তবকাতুল মুহাদ্দেসীন বি’ইসবাহান, রাবী নং ৪৮৬
৩.মুফতি আলাউদ্দিন জেহাদীঃ জাল হাদিসই আল হাদিস থেকে সংকলিত।
❏ হাদিস ২৩:
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (رضي الله عنه) রাসূল (ﷺ) হতে বর্ণনা করেন,
ﻋَﻦْ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺑْﻦِ ﻣَﺴْﻌُﻮﺩٍ، ﻋَﻦِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ - ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ - ﻗَﺎﻝَ ﺇِﻥَّ ﻟِﻠَّﻪِ ﻣَﻠَﺎﺋِﻜَﺔً ﺳَﻴَّﺎﺣِﻴﻦَ، ﻳُﺒَﻠِّﻐُﻮﻥَ ﻋَﻦْ ﺃُﻣَّﺘِﻲ ﺍﻟﺴَّﻠَﺎﻡَ ." ﻗَﺎﻝَ : ﻭَﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ : " ﺣَﻴَﺎﺗِﻲ ﺧَﻴْﺮٌ ﻟَﻜَﻢْ ﺗُﺤْﺪِﺛُﻮﻥَ ﻭَﻳُﺤَﺪَﺙُ ﻟَﻜَﻢْ، ﻭَﻭَﻓَﺎﺗِﻲ ﺧَﻴْﺮٌ ﻟَﻜَﻢْ ﺗُﻌْﺮَﺽُ ﻋَﻠَﻲَّ ﺃَﻋْﻤَﺎﻟُﻜُﻢْ، ﻓَﻤَﺎ ﺭَﺃَﻳْﺖُ ﻣِﻦْ ﺧَﻴْﺮٍ ﺣَﻤَﺪَﺕُ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻋَﻠَﻴْﻪِ، ﻭَﻣَﺎ ﺭَﺃَﻳْﺖُ ﻣِﻦْ ﺷَﺮٍّ ﺍﺳْﺘَﻐْﻔَﺮْﺕُ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻟَﻜَﻢ -
‘‘আমার হায়াত তোমাদের জন্য উত্তম। কেননা আমি তোমাদের সাথে কথা বলি তোমরাও আমার সাথে কথা বলতে পারছ। এমনকি আমার ওফাতও তোমাদের জন্য উত্তম নেয়ামত। কেননা তোমাদের আমল আমার নিকট পেশ করা হয় এবং আমি তা দেখি। যদি তোমাদের কোন ভাল আমল দেখি তাহলে আমি তোমাদের ভাল আমল দেখে আল্লাহর নিকট প্রশংসা করি, আর তোমাদের মন্দ কাজ দেখলে আল্লাহর কাছে তোমাদের জন্য গুনাহ মাফের জন্য (তোমাদের পক্ষ হয়ে) ক্ষমা প্রার্থনা করি।’’
মুসনাদে বাযযারের সনদঃ
ইমাম বাযযার ➡ ইউসুফ বিন মূসা ➡ আবদুল মজিদ বিন আবদুল আজিজ বিন আবি রওয়াদ ➡ ইমাম সুফিয়ান সাওরি ➡ আবদুল্লাহ ইবনে সা’ইব➡ যাধান ➡ আবদুল্লাহ ইবনে মাস'উদ (رضي الله عنه)
হাদিসটির অন্যান্য সূত্রঃ
❏ বকর বিন আব্দিল্লাহ মুযানী (رضي الله عنه)
❏ আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (رضي الله عنه)
❏ হযরত আনাস বিন মালেক (رضي الله عنه)
তথ্যসূত্রঃ
১.ইমাম হায়সামী (رحمة الله) মাজমাউয জাওয়াইদ, আলামাত আন নুবুউয়াঃ অধ্যায়: হায়াতিহি ওয়া ওয়াফতিহি, ২/৮৮৪, হাদিস নম্বরঃ ৯৫৩ ও ৯/২৪, হাদিস: ৯১,পুস্তকে জানান যে, হাদীসটি আল-বাযযার তাঁর ’মুসনাদ’ গ্রন্থে বর্ণনা করেন এবং এর সকল ’রাবী’ (বর্ণনাকারী) সহীহ (মানে হাদীসটি সহীহ)।
২.ইবনুল ইরাকী, তারহ আল-তাথরিব ফী শারহ,(৩:২৯৭) তাঁর মতে হাদিসটি বিশুদ্ধতা।
৩.ইবনে সা’আদঃ আত-তাবাক্কাত-উল-কুবরা (২:১৯৪), (৫/৫০০)
৪.ইমাম কাজী আয়ায (رحمة الله) ‘আশ-শিফা’ গ্রন্থে (১:১৯)
৫.ইমাম সুয়ুতি, আল হাবি লিল ফাতাওয়া, ২
পৃষ্ঠা: ৩
৬.ইমাম সৈয়ুতী (رحمة الله), ‘আল-খাসাইস আল-কুবরা’ (২:২৮১)
৭.ইমাম সৈয়ুতী (رحمة الله),‘মানাহিল-উস-শিফা ফী তাখরিজ-এ-আহাদীস আশ-শেফা’ ৩১ (# ৮) তিনি বিবৃত করেন যে আবূ উসামাহ নিজ ‘মুসনাদ’ পুস্তকে বকর বিন আব্দিল্লাহ মুযানী (رضي الله عنه)-এর সূত্রে এবং আল-বাযযার তাঁর ‘মুসনাদ’ বইয়ে হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (رضي الله عنه)-এর সূত্রে সহীহ সনদে এই হাদীস লিপিবদ্ধ করেন।
৮.খাফাযী স্বরচিত ‘নাসিমুর রিয়াদ’ (১:১০২) ও
৯.মোল্লা আলী কারী তাঁর ‘শরহে শিফা’(১:৩৬) এ হাদিসটি সমর্থন করেন।
১০.মুহাদ্দীস ইবনুল জাওযী এটি বকর বিন আব্দিল্লাহ (رضي الله عنه) ও হযরত আনাস বিন মালেক (رضي الله عنه)-এর সূত্রে "আল ওয়ফা দ্বি আহওয়ালিল মুস্তাফা (ﷺ), পৃষ্ঠা: ৮৬২, হাদিস নম্বরঃ ১৫৬৪
১১.ইমাম তাকিউদ্দীন সুবকী (رحمة الله) নিজ ‘শেফাউস্ সেকাম ফী যেয়ারাতে খায়রিল আনাম’ (৩৪ পৃষ্ঠা) কিতাবে বকর ইবনে আব্দিল্লাহ মুযানী (رضي الله عنه) হতে এ হাদীস নকল করেছেন।
১২.ইবনে আব্দিল হাদী তাঁর ‘আস্ সারিম-উল-মুনকি’ (২৬৬-৭ পৃষ্ঠায়) পুস্তকে হাদিসটির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
১৩.ইমাম ইবনে হাজর আসকালানী (رحمة الله) নিজ ‘আল-মাতালিব-উল-আলিয়্যাহ’ (৪:২২-৩ #৩৮৫৩) গ্রন্থে বকর ইবনে আব্দিল্লাহ মুযানী (رضي الله عنه)-এর সূত্রে।
১৪.ইবনে হাজার আসকালানী, তাকরিব ওয়াল তাহযিব, ১/৪৭৮
১৫.ইমাম ইবনে হাজর আসকালানী, লিসান আল মিজান, ২/পৃষ্ঠা: ৩৯৫, হাদিস ১৬২০
১৬.আলাউদ্দীন আলী নিজস্ব ‘কানযুল উম্মাল’ পুস্তকে (১১:৪০৭ #৩১৯০৩) ইবনে সাআদের বর্ণিত হাদীসটি উদ্ধৃত করেন এবং হারিস হতেও একটি রওয়ায়াত উদ্ধৃত করেন (# ৩১৯০৪)।
১৭.হাকিম তিরমিযী, নওদীর আল উসুল, ৪/পৃষ্ঠা: ১৭৬
১৮.ইমাম যাহাবি, মিজান আল ইতিদাল, ২, পৃষ্ঠা: ৪৩৯
১৯.ইমাম ইবনে আদি, আল কামিল, ৩/পৃষ্ঠা: ৭৬
২০.ইমাম আজলুনি, কাশফ আল খিফা, ১/পৃষ্ঠা: ১১৭৮
২১.ইমাম সাখাভীঃ আল কাউলুল বদী ফী সালাত আলাল হাবিব আশ শাফী (ﷺ), পৃষ্ঠা: ১৬০
২২.শাশীঃ আল মুসনাদস-শাশী, ২/২৫৩ পৃ, হাদিস নম্বর: ৮২৬
২৩.আবু হাতিম, আল-জারহ ওয়াত-তাদিল, ৬/৬৪ পৃ
২৪.শায়খ শু‘আয়েব আল-আরনা’উত, তাহরির আল-তাকরীব,২/৩৭৯, হাদিস: ৪১৬০
২৫.আল-মুগনি, ১/৫৭১, হাদীস: ৩৭৯৩
২৬.ইবনে হিব্বান, কিতাব আল-মাজরুহিন, ২/১৬০।
২৭.কিতাব আল-হজ্ব, পৃষ্ঠা: (# ১৭৯)
২৮.ইমাম দায়লামিঃ মুসনাদুল ফিরদুস, ১/১৮৩, হাদিস : ৬৮৬
২৯.ইমাম যাহাবিঃ সিয়ার আল আ'লাম আন নুবালা, ১৭/পৃষ্ঠা: ১০৬
৩০.ইমাম মিয্যিঃ তাহযিব আল কামাল, ১৪/পৃষ্ঠা: ৫৫৮
৩১.ইমাম ইবনে কাসিরঃ তাফসীরে ইবনে কাসীর, ৩/ পৃষ্ঠা: ৫১৬
৩২.ইমাম ইবনে কাসীরঃ ‘আল-বেদায়া ওয়ান-নেহায়া’ (৪:২৫৭)।
৩৩.ইমাম জুরকানীঃ শরহে মাওহিব, ৭/পৃষ্ঠা: ৩৭৩
৩৪.শায়খ আবদুল্লাহ আল-তালিদি, মানাহিল আল-সাফা ফী তাখরিজ আহাদীছ আশ-শিফা'র তাহযিব, পৃষ্ঠা। ৪৫৮-৪৫৯ (# ৬৯৪)
৩৫.আল-মুনাভি, ফয়জুল কাদির, ৩/৪০১
৩৬.তারিখ আল-দাওরি, ২/৩৭০
৩৭.আল-বুরকানী, পৃষ্ঠা ৩১৭
৩৮.আন হামল আল-আসফার, ৪/১৪৮
৩৯.মাহমুদ মামদুহ, রাফউল-মিনারাহ’ আন তাখরিজ আহাদীস আল-জিয়ারা, ১৫৬-১৫৯ পৃ
৪০.জুহদামি, ফাদ্বালুস সালাহ ‘আলান ন্যাবি (ﷺ), ১/৩৮-৩৯, হাদিস নম্বর: ২৫-২৬
৪১.ইমাম মুত্তাকী আল হিন্দি, কানজুল উম্মাল, ১১/পৃষ্ঠা: ৪০৭, হাদিস নম্বরঃ ৩১৯০৪
৪২.ফায়রোজ আবাদী, আস ছালাত ওয়াল বাশার ফিস সালাত আ'লা খায়েরুল বাশার, পৃষ্ঠা: ১০৪-১০৫
৪৩.আল-মুনযিরি, তারগীব ওয়াল-তারাহীব ৩: ৩৪৩
৪৪.ইমাম নাবহানীঃ হুজ্জাতুল্লাহি আলাল আলামিন ফি মু'জাজাতুল মুরসালীন (ﷺ), পৃষ্ঠা: ৭১৩
উক্ত হাদিস প্রসঙ্গে ইমাম ইবনে হাজার হাইসামী (رحمة الله) বলেন:
ﺭَﻭَﺍﻩُ ﺍﻟْﺒَﺰَّﺍﺭُ، ﻭَﺭِﺟَﺎﻟُﻪُ ﺭِﺟَﺎﻝُ ﺍﻟﺼَّﺤِﻴﺢِ -
-‘‘উক্ত হাদীসের সমস্ত রাবী বুখারীর সহিহ গ্রন্থের ন্যায়।’’ তাই হাদিসটি সহিহ।
তথ্যসূত্রঃ
১.বাজ্জার,আল-মুসনাদ,৫/৩০৮পৃ.হাদিস,১৯২৫
২.সুয়ূতি,জামিউস সগীর,১/২৮২পৃ.হাদিস,৩৭৭০-৭১
৩.আল্লামা ইবনে কাছির ,বেদায়া ওয়ান নিহায়া,৪/২৫৭পৃ.
৪.আল্লামা মুত্তাকী হিন্দী,কানযুল উম্মাল,১১/৪০৭পৃ. হাদিস,৩১৯০৩
৫.ইমাম ইবনে জওজী,আল-ওফা বি আহওয়ালি মোস্তফা,২/৮০৯-৮১০পৃ.
৬.আল্লামা ইবনে কাছির,সিরাতে নববিয়্যাহ,৪/৪৫পৃ.
ইমাম ইবনুল হাজ্জ ও ইমাম কুসতালানী (رحمة الله) বলেন:
وَقَدْ قَالَ عُلَمَاءُ نَالَا فَرْقَ بَيْنَ مَوْتِه وَحَيو تِه عَلَيْهِ السَّلَامُ فِىْ مُشَاهِدَ تِه لِاُمَّتِهِ وَمَعرِ فَتِه بِاَحْوَ الِهِمْ وَنِيَّا تِهِمْ وَعَزَائِمِهِمْ وَخَوَاطِرِ هِمْ وَذلِكَ جَلِىٌّ عِنْدَهُ لَاخَفَاءَبِه
আমাদের সু-বিখ্যাত উলামায়ে কিরাম বলেন যে,হুযুর আলাইহিস সালামের জীবন ও ওফাতের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। তিনি নিজ উম্মতকে দেখেন,তাদের অবস্থা, নিয়ত, ইচ্ছা ও মনের কথা ইত্যাদি জানেন। এগুলো তাঁর কাছে সম্পূর্ণরূপে সুস্পষ্ট। কোনরূপ অস্পষ্টতা ও দুর্বোধ্যতার অবকাশ নেই এখানে।
তথ্যসূত্রঃ
১.ইমাম ইবনুল হাজ্জ مدخل গ্রন্থে
২.ইমাম কুসতালানী (رحمة الله) مواهب (মাওয়াহিব) গ্রন্থের ২য় খণ্ডের ৩৮৭ পৃষ্ঠায় ২য় পরিচ্ছেদে زيارة قبره شريف শীর্ষক বর্ণনা।