দুরূদ পাঠে রহমত নাজিল হয়
❏ হাদিস ৫:
আবু হুরায়রা (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন,
مَن صَلّي عَلَيَّ و احِداً صلَّي اللهُ عَلَيهِ عَشراً
যে কেউ আমার উপর একবার দূরুদ পড়ে মহান আল্লাহ তার উপর ১০ বার দূরূদ পাঠান।
তথ্যসূত্রঃ
ইমাম তিরমিযী (رحمة الله) বলেন- আবু হুরায়রা (رضي الله عنه) এর বর্ণিত হাদীসটি হাসান সহীহ।
১.সহীহ মুসলিম, ১/৩০৬ পৃ. হা/৪০৮, অধ্যায়ঃ কিতাবুস সালাত, সালাওয়াত আলান্নবী (আঃ)।
২.মুসনাদে আহমদ, ১৪/৪৪৪ পৃ. হা/৮৮৫৪,
৩.সুনানে নাসাঈ, ৩/৫০ পৃ. হা/১২৯৬ এবং
৪.ইমাম নাসাঈঃ আস-সুনানুল কোবরা, হা/১২২০,
৫.সুনানে আবি দাউদ, ২/৮৮ পৃ. হা/১৫৩০,
৬.সহীহ ইবনে হিব্বান, হা/৯০৬,
৭.ইমাম বাগভী, শরহে সুন্নাহ, ৩/১৯৫ পৃ. হা/৬৮৪,
৮.খতিব তিবরিযি, মিশকাত, ১/২৯১ পৃ. হা/৯২১,
৯.সুনানে তিরমিযি খঃ২ পৃষ্ঠা২৭০
ইমাম তিরমিযি (رحمة الله) বলেন, এ হাদিসটি হাসান, সহীহ।”
১০.জালাউল আফহাম, ৫১ পৃ:, ইবনুল কাইয়ুম লিখেন,
- ইমাম আবু দাউদ, তিরমিযি, নাসাঈ (رحمة الله) তাদের সুনান কিতাবগুলোতে, ইবনে হিব্বান তার আস-সহীহ গ্রন্থে সংকলন করেন।
১১.মুসনাদে তাইয়াসী খন্ড,১ পৃষ্ঠা ২৮৩ হাদীস ২১-২২;
১২.ইমাম নববীঃ রিয়াদুস সালেহীন পৃষ্ঠা ৩৮১।
১৩.আসাবাবু আলতানযিল ওয়াহেদী পৃষ্ঠা ২৫০,
১৪.দূররিল মানসূরঃ সূয়ূতী খন্ড,৫, পৃৃঃ ২১৮,
১৫.তাফসীরে কুরতুবী, খন্ড,১৪ পৃষ্ঠা ২৯৪।
❏ হাদিস ৬:
হযরত আনাস ইবনে মালিক (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যে কেউ আমার প্রতি দুরূদ প্রেরণ করে, তার এ দুরূদ আমার নিকট পৌঁছে থাকে এবং আমি তাকে দু’আ দিয়ে থাকি। উপরন্তু তার জন্য দশটি নেকী লেখা হয়ে থাকে।
তথ্যসূত্রঃ
(ক.) মেশকাতুল মাসাবীহ,৩য় খন্ড,পৃ:নং-৫৩৪, ফাছলুছ ছানী অনুচ্ছেদ
(খ.) আল-মু’জামুল আওসাত,২য় খন্ড, পৃ:নং-১৭৮
(গ.) আত-তারগীব ওয়াত-তারহীব,২য় খন্ড,পৃ:নং -৫৬৭-৬৮,যিকর ও দু’আ অধ্যায়,হাদীস নং-১৫,ইফাবা:
(ঘ.) মাজমা’উয যাওয়ায়েদ,১০ম খন্ড, পৃ:নং-২৫২, হাদীস নং-১৭২৯৭,দুরূদ পাঠ।
❏ হাদিস ৭:
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন,
"...যে ব্যক্তি একবার আমার প্রতি দুরূদ সালাম পাঠ করে তার জন্য আল্লাহ তাআলা দশটি রহমত বর্ষণ করেন।’’
তথ্যসূত্রঃ
১.ইমাম মুসলিম : আস সহীহ : ১/১০২পৃ. কিতাবুস সালাত : হাদীস : ৩৮৪,
২.খতীব তিবরিযী : মিশকাত : ১/১৪০ : হাদীস : ৬০৬,
৩.আবু দাঊদ : আস সুনান : ১/৩৫৯পৃ. কিতাবুত সালাত : হাদীস : ৫২৩,
৪.নাসাঈ : আস-সুনান : কিতাবুল আযান, ২/২৫পৃ. হাদীস : ৬৭৮,
৫.ইবনে মাজাহ : আস সুনান : ১/৮২পৃ .হাদিস : ৭১০,
৬.সুয়ূতী : জামেউস সগীর : ১/৫৫পৃ হাদীস : ৭০২,
৭.ইমাম তিরমিযী : আস সুনান : কিতাবুস সালাত, ৫/৫৪৭পৃ হাদীস : ৩৬১৪।
❏ হাদিস ৮:
হযরত আবু তালহা আল আনসারী (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত, যে ব্যক্তি হযরত নবী করিম (ﷺ) এর ওপর একবার দুরূদ শরীফ পাঠ করে , আল্লাহ তাআলা এর বিনিময়ে তার ওপর দশটি রহমত নাযিল করেন, দশটি উচ্চ মর্যাদা দান করেন , আমলনামায় দশটি নেকী লেখা হয় এবং দশটি গুনাহ মার্জনা করা হয় ।
তথ্যসূত্রঃ
১.আহমদ ইবনে হাম্বল, আল মুসনদ, খ . ২৬ , পৃ . ২৭২ , হাদীস : ১৬৩৫২।
২.ইমাম আব্দুল হক মুহাদ্দিসে দেহলভীঃ হৃদয়ের টানে মদিনার পানে, পৃ ৩৪৯।
৩.তিরমিযী, ২য় খন্ড, ২৮ পৃষ্ঠা, হাদীস- ৪৮৪, মুসলিম, ২১৬ পৃষ্ঠা, হাদীস- ৪০৮
❏ হাদিস ৯:
সাহল ইবনে সাদ (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত "রাসূল (ﷺ) প্রবেশ করলে আবু তালহা (رضي الله عنه) তাঁর নিকট দ্রুত পৌঁছলেম এবং তাঁকে অভ্যর্থনা জানালেন এবং বললেনঃ
আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য উৎসর্গ হোক হে আল্লাহর রাসূল! আপনার চেহারা আনন্দিত দেখতে পাচ্ছি। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ জিব্রাইল সবেমাত্র আমার নিকট এসেছিলেন ও বললেনঃ হে মুহাম্মাদ (ﷺ)! যে কেউ একবার আপনার উপর দূরুদ পড়ে মহান আল্লাহ তাকে ১০ টি হাসানাহ পুরস্কার দেন, ১০ টি অপকর্ম ও বদ থেকে তাকে মুক্ত করেন এবং তাকে ১০ ধাপ উপরে তুলেন।"
তথ্যসূত্রঃ
▪ কানযুল উম্মাল খন্ড,১, পৃষ্ঠা ৪৩৬ ,৪৪৮,খন্ড,২ পৃষ্ঠা ১৭৯।
▪ এ রেওয়াতেটি সাঈদ ইবনে ওমর আনসারী (رضي الله عنه)ও আবু বারদা বিন নাইয়র (رضي الله عنه)ও আনাস (رضي الله عنه) থেকে ও বর্ণিত হয়েছে।
▪ কানযুল উম্মল খন্ড,১,পৃষ্ঠা ৪৩৮-৪৩৯ এবং ৪৪৮-৪৪৯
▪ সূনানে নাসাঈ খন্ড,৩, পৃষ্ঠা ৫০ কিতাবুস সালাত। অধ্যায় মাহানবীর (ﷺ) উপর দূরুদের ফযিলত ।
▪ ফারায়িদুল সাযাতিন,খঃ১ পৃষ্ঠা ২৪,
▪ তারিখে বাগদাদ খঃ৮ পৃষ্ঠা ২৮১।
❏ হাদিস ১০:
হযরত আনাস বিন মালিক (رضي الله عنه) ও
হযরত বারা (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেন,
من صلى على واحدة صلى الله عليه عشر صلوة وحطت عنه عشر خطيات ورفعت له عشر درجات –
“যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দুরূদ শরীফ পাঠ করে আল্লাহ তায়ালা তার উপর ১০ টি রহমত নাযিল করেন, তার ১০ টি গুনাহ মুছে দেন এবং তার ১০ টি স্তর সমুন্নত করে দেন।"
ইমাম হাকিম (رحمة الله) এ হাদীসের সনদকে সহীহ বলেছেন।
তথ্যসূত্রঃ
(১) সুনানে নাসাঈ, কিতাবুস সাহু, বাবুল ফাদ্বলে ফিস সালাতে আলান্নাবী, ৪: ৫০, নং: ১২৯৭।
(২) ইমাম বুখারী, আদাবুল মুফরাদ, ১:২২৪, নং: ৬৪৩। (৩) ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল, মুসনাদ, ৩:১০২, নং: ১২০১৮।
(৪) ইবনু আবি শাইবাহ, মুসান্নাফ, ২:২৫৩, নং: ৮৭০৩।
(৫) ইমাম বায়হাকি, শুয়াবুল ঈমান, ২:২১০, নং: ১৫৫৪।
(৬) ইমাম হাকিম, মুস্তাদরাক লিল হাকিম, ১: ৭৩৫, নং: ২০১৮।
(৭) সুনানে নাসাঈ,আস-সুনানুল কোবরা, ২/৭৭ পৃ. হা/১২২১, হা/১০১২২,
(৮) মেশকাত শরীফ-৮৭ পৃষ্টা,
(৯) তিরমিজি শরীফ, কানজুল উম্মাল,
(১০) মুফতি আমজাদ আলী আজমীঃ বাহারে শরিয়ত ৩য় খন্ড, সাকলাইন প্রকাশনী।
(১১) যিয়া মুকাদ্দাসী, আহাদিসুল মুখতার, ৪/৩৯৭ পৃ. হা/১৫৬৮, তিনি বলেন-“এ হাদিসটির সনদ সহীহ।”
❏ হাদিস ১১:
ইমাম নাসাঈ (رحمة الله) ও ইমাম দারেমি (رحمة الله) সংকলন করেন,
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে তালহা (رضي الله عنه) তিনি তার পিতা আবু তালহা (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, একদা হুযূর (ﷺ) আমাদের নিকট তাশরীফ আনলেন, তখন তাঁর চেহরা মােবারকে খুশীর নিদর্শন পরিলক্ষিত হতেছিল। তিনি বললেন, আমার কাছে জিবরাঈল (عليه السلام) এসে বলেছেন, হে মুহাম্মদ (ﷺ) ! আপনার প্রভু বলতেছেন যে, এটা কি আপনার সন্তুষ্টির বিধান করবাে না যে, আপনার যে কোন উম্মত আপনার প্রতি ১বার দুরূদ শরীফ পাঠ করলে নিশ্চয়ই আমি তার উপর ১০ বার রহমত বর্ষণ করবাে? এবং আপনার উম্মতের যে কেহ আপনার উপর একবার সালাম প্রেরণ করলে আমি তার উপর ১০ বার শান্তি বর্ষণ করবাে।”
তথ্যসূত্রঃ
(১) নাসাঈ, সুনান, কিতাবুস সাহু, বাবুল ফাদ্বলে ফিস সালাতে আলান্নাবী (ﷺ), ৩: ৫০, নং: ১২৯৫।
(২) দারিমী, সুনান, ২:৪০৭, নং: ২৭৭৩, ৩/১৮২৫ প, হা/২৮১৫,
(৩) ইমাম আহমদ, আল-মুসনাদ, ২৬/২৮১ প, হা/১৬৩৬১ এবং হা/১৬৩৬৩,
(৪) ইবনুল মুবারক, কিতাবুয যুহুদ, ১: ৩৬৪, নং ১০৬৭।
(৫) ইবনু আবি শাইবাহ, মুসান্নাফ, ২: ২৫২, নং: ৮৬৯৫। |
(৬) তাবরানী, মুজামুল কবীর, ৫:১০০, নং: ৪৭২০।
(৭) নাসাঈ, আস-সুনানুল কোবরা, ২/৭৭ পৃ. .
(৮) ইমাম বাগভী শরহে সুন্নাহ, ৩/১৯৬ প, হা/৬৮৫,
(৯) ইবনে কাসীর, জামেউল মাসানিদ ওয়াল সুনান, ১০/৫৯ পূ, হা/১২৬৯০,
(১০) মুত্তাকী হিন্দী, কানযুল উম্মাল, ২/২৮১ পৃ. হা/৪০০৯, এটি সকলের ঐক্যমত্যে সহীহ।
(১১) খতিব তিবরিযিঃ মিশকাতুল মাসাবিহ ৮৬।
(১২) ড. তাহেরুল ইসলাম কাদেরীঃ দালায়েলুল বারাকাত।
(১৩) মুফতি আমজাদ আলী আযমী (رحمة الله), বাহারে শরিয়ত (তৃতীয় খণ্ড), পৃষ্ঠা ১৭৯, সাকলাইন প্রকাশনী।
❏ হাদিস ১২:
হযরত সায়্যিদুনা আবদুল্লাহ ইবনে আমর বিন আ’স (رضي الله عنه) বলেন:
من صلى على النبى صلى الله عليه وسلم واحدة صلى الله عليه وملا ئكته سبعين صلاة
“যে (ব্যক্তি) হুযুর (ﷺ) এর উপর এক বার দুরূদ পাঠ করবে, তার উপর আল্লাহ্ তাআলা এবং তাঁর ফিরিশতাগণ তাঁর উপর ৭০ বার রহমত প্রেরণ করবেন।”
[মুসনাদে ইমাম আহমদ বিন হাম্বল, ২য় খন্ড, ৬১৪ পৃষ্ঠা, হাদীস- ৬৭৬৬, মিশকাত শরীফ ৮৭]
❏ হাদিস ১৩:
হযরত আনাস ইবন মালিক (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত, নবী করীম (ﷺ) বলেন, যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দুরূদ পড়ে আল্লাহ তা'আলা তার উপর ১০ টি রহমত অবতীর্ণ করেন। যে ব্যক্তি আমার উপর ১০ বার দুরূদ পড়ে, আল্লাহ তাআলা তার উপর ১০০টি রহমত অবতীর্ণ করেন। আর যে ব্যক্তি আমার উপর ১০০বার দুরূদ পড়ে আল্লাহ তাআলা ঐ ব্যক্তির দু'চোখের মাঝখানে (কপালে) নিফাক (মুনাফিকি) এবং আগুন থেকে মুক্তি লিপিবদ্ধ করে দেন এবং কিয়ামত দিবসে তার আবাস (এবং মর্যাদা) শহীদগণের সাথে হবে।
তথ্যসূত্রঃ
(১) তাবরানী, মুজামুল আওসাত, ৭:১৮৮, নং-৭২৩৫।
(২) তাবরানী, মুজামুস সাগীর, ২:১২৬, নং-৮৯৯।
(৩) মুনযিরী, তারগীব ওয়াত্তারহীব, ২:২৩২, নং-২৫৬০।
(৪) হাইছামী, মাজমাউয যাওয়ায়িদ, ১০:১৬৩।
❏ হাদিস ১৪:
হজরত আবু হুরাইরা (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি আমার উপর ১০০ বার দুরূদ পাঠ করবে আল্লাহ পাক তার ওপর ১০০০ বার রহমত নাযিল করবেন।আর যে আমার প্রতি তার প্রেম ও ভালোবাসার কারণে পড়বে আমি কেয়ামতের দিনে তাকে শাফায়াত করব এবং তার জন্য সাক্ষী হব। [ইমাম সাখাবীঃ আল-কওলুল বদী ফিস সালাত আলাল হাবিবিশ শফী (ﷺ)]
❏ হাদিস ১৫:
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেন, “মুসলমান যতক্ষণ পর্যন্ত আমার উপর দুরূদে পাক পড়তে থাকে, ফিরিশতারা তার উপর রহমতরাজি নাযিল করতে থাকে, এখন বান্দার মর্জি সে কম পড়ুক কিংবা বেশি।” (ইবনে মাজাহ, ১ম খন্ড, ৪৯০ পৃষ্ঠা, হাদীস- ৯০৭)
❏ হাদিস ১৬:
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেন, নিশ্চয় জিব্রাইল عَلَيْهِ السَّلَام আমাকে সুসংবাদ দিয়েছেন: “যে (ব্যক্তি) আপনি (ﷺ) এর উপর দুরূদ শরীফ পড়ে, আল্লাহ্ তাআলা তার উপর রহমত নাযিল করেন। আর যে আপনার উপর সালাম প্রেরণ করে, আল্লাহ্ তাআলা তার উপর নিরাপত্তা নাযিল করেন।” (মুসনাদে ইমাম আহমদ বিন হাম্বল, ১ম খন্ড, ৪০৭ পৃষ্ঠা, হাদীস- ১৬৬৪)
❏ হাদিস ১৭:
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেন, “আমার উপর দুরূদ শরীফ পাঠ করো, আল্লাহ্ তাআলা তোমাদের উপর রহমত নাযিল করবেন।” (আল কামিলু লিইবনে আছি, ৫ম খন্ড, ৫০৫ পৃষ্ঠা)
❏ হাদিস ১৮:
হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত, রাসুলে পাক (ﷺ) বলেছেন যে, যে ব্যক্তি আমার উপর দুরূদ পড়বে তখন সে যেন পবিত্রতা অর্জন করে। অতঃপর তোমরা কালেমায়ে শাহাদাত পড় এবং তারপর আমার উপর দুরূদ পড়। তখন তার উপর রহমতের দরজা খুলে দেওয়া হবে।