৩- بَابُ مَا جَاءَ فِي الْـحَجِّ الْعَجِّ وَالثَّجِّ
٢٢٢- أَبُوْ حَنِيْفَةَ: عَنْ قَيْسٍ، عَنْ طَارِقٍ، عَنِ ابْنِ مَسْعُوْدٍ ، قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللهِ : «أَفْضَلُ الْـحَجِّ الْعَجُّ وَالثَّجُّ، فَأَمَّا الْعَجُّ: فَالْعَجِيْجُ، وَأَمَّا الثَّجُّ: فَثَجُّ الْبُدْنِ»، قَالَ بَعْضُهُمْ: فَثَجُّ الدَّمِ. وَفِيْ رِوَايَةٍ أُخْرَىٰ: «فَأَمَّا الثَّجُّ: فَنَحْرُ الْـهَدْيِ».
বাব নং ১০১. ৩. হজ্জ উচ্চস্বরে লাব্বাইক বলা এবং কুরবানীর নাম
২২২. অনুবাদ: ইমাম আবু হানিফা কায়েস থেকে, তিনি তারেক থেকে, তিনি ইবনে মাসউদ (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, রাসূল (ﷺ) এরশাদ করেন, উত্তম হজ্জ হলো আজ্জু এবং শাজ্জু। উচ্চস্বরে তালবিয়া বলাকে আজ্জু আর পশু কুরবানীকে বলা হয় শাজ্জু। অপর রেওয়ায়েতে আছে, পশু কুরবানীকে শাজ্জু বলে।
(তিরমিযী, ৩/১৮৯/৮২৭)
ব্যাখ্যা: ফযীলত এবং হজ্জের উত্তম আমলসমূহের মধ্যে তালবিয়া পাঠ ও কুরবানীর বিশেষ মর্যাদা রয়েছে যা অন্যান্য আমলের মধ্যে নেই। তালবিয়া পাঠে হাজী অত্যন্ত আদবের ও বিনয়ের সহিত আল্লাহর দরবারে উপস্থিতির কথা প্রকাশ করে থাকে যা আল্লাহ খুবই পছন্দ করেন। আর কুরবানীতে হাজী আল্লাহর রাস্তায় জীবন উৎসর্গ করে যা আল্লাহর দরবারে কবুল ও কৃতজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ হয়ে থাকে।