ইখতিয়ার সমূহঃ-
উম্মুল মু’মিনিন সায়্যিদাতুনা আয়িশা (رضي الله عنه) বর্ণনা করেন যে, আমি রাসূলে কারীম (ﷺ) কে বলতে শুনেছি-
لَنْ يَمُوتَ نَبِيٌّ حَتَّى يُخَيَّرَ بَيْنَ الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ
-‘কোন নাবী ওই পর্যন্ত ইন্তিকাল করেন না, যে পর্যন্ত না তাঁদেরকে দুনিয়া ও আখিরাতের মাঝে ইখ্তিয়ার দেয়া হয় না।’ ৩০৩
{৩০৩. সহীহ মুসলিম শরীফ, ৪/১৮৯৩ পৃ. হা/২৪৪৪, হযরত আয়েশা (رضي الله عنه)-এর ফযিলত অধ্যায়, ইমাম আহমদ, আল-মুসনাদ, ৪২/৪৬৯ পৃ. হা/২৫৪৩৩, বায়হাকী, আস-সুনানুল কোবরা, ৭/১১০ পৃ. হা/১৩৪১৭, নাসাঈ, আস-সুনানুল কোবরা, ৬/৩৯০ পৃ. হা/৭০৬৬, মুসনাদে আবি ই‘য়ালা, ৮/২৮ পৃ. হা/৪৫৩৪, সহীহ ইবনে হিব্বান, ১৪/৫৫৬ পৃ. হা/৬৫৯২, ইবনে আছির, জামেউল উসূল, ১১/৬৭ পৃ. হা/৮৫৩১}
আক্বিদা
আম্বিয়ায়ে কিরাম (عليه السلام) কে আল্লাহু তা‘আলা মুখতার বানিয়েছেন। আমাদের নাবী (ﷺ) নাবীদের সর্দার তাঁর শান তাঁদের থেকে অনেক উঁচু মর্যাদার। সবার চেয়ে উত্তম এবং মর্যাদাবান আমাদের নাবী, সবার শীর্ষে এবং মহান আমাদের নাবী।
سب سے اولٰى و اعلٰى ہمارا نبى
سب سے بالا و والا ہمارا نبى
-‘সবার থেকে উত্তম ও সবার থেকে উঁচু আমাদের নাবি,
সবার থেকে শেখরে ও উচ্চাসনে অধিষ্ঠিত আমাদের নাবি।’’