ব্যান্ডেজ ও মৌজার ওপর মসেহ করার পার্থক্য
الفرق بين المسح على الجبائر والمسح على الخفين
اذا وضع الجبائر وهو محدث ثم توضأ جازله ان يمسح عليها – واذا لبس الخفين وهو محدث ثم توضأليس له ان يمسح – والفرق ان المسح على الجبائر كالغسل لما تحتها فيكون قائما مقامه وقدو جد.
ثم من شروط جواز المسح .
(১) ان يكون ظاهر اعند الحدث بعد اللبس حتى يكون الخف مانعا للحدث لارافعا .
(২) ان المسح على الجبائر غير مؤقت بالايام – ولكن موقت الى وقت وجود البرء – حتى ينتقض بوجود البرء فى حق العضو الذى عليه الجبائر والمسح على الخفين مؤقت بالمدة المعلومة .
(৩) ان سقوط الجبائر لاعن البرء ولاينقض المسح حتى ان عليه ان يضعها مرة اخرىٰ ويصلى – وفى المسح على الخفين اذا سقط يجب عليه غسل الرجلين . والله اعلم بالصواب
অযু বিহীন অবস্থায় ব্যান্ডেজ বাঁধার পর অযু করলে তার জন্যে ব্যান্ডেজের ওপর মসেহ করা বৈধ হবে। হাদস অবস্থায় মৌজা পরিধান করার পর অযু করলে তার জন্যে মসেহ করা বৈধ হবে না। পার্থক্য হল- ব্যান্ডেজের ওপর মসেহ করা মানে উহার নীচে ধৌত করার হুকুমে তাই ইহা গোসলের স্থলাভিষিক্ত। অত:পর মসেহ জায়েয হওয়ার শর্তাবলীর মধ্যে-
১) মৌজা পরিধানের পর হাদসের সময় উহার উপরিভাগে মসেহ করা; মৌজার দ্বারা হাদস ঢেকে রাখা যায় দূর করা যায় না।
২) ব্যান্ডেজের ওপর মসেহ করার কোন নির্দিষ্ট সময় নেই। উহার সময় হচ্ছে সুস্থ হওয়া পর্যন্ত; তাই ব্যান্ডেজ বাধা অঙ্গের সুস্থতা প্রমাণিত হলে মসেহ ভঙ্গ হয়ে যাবে। মৌজার ওপর মসেহ জ্ঞাত নির্দিষ্ট সময়ে হয়। ক্ষতস্থান শুকানো ব্যতীত ব্যান্ডেজ খোলে গেলে মসেহ ভঙ্গ হবে না; এমন কি সে উহা পুনরায় বেঁধে নামায পড়তে পারবে। মৌজার ওপর মসেহ করার পর খোলে গেলে পুনরায় পা ধৌত করা ওয়াজিব। আল্লাহ তায়ালাই প্রকৃত তথ্য জ্ঞাত