25 - بَابُ مَا جَاءَ فِي بَدْءِ الْأَذَانِ وَالْإِقَامَةِ

90 - أَبُوْ حَنِيْفَةَ: عَنْ عَلْقَمَةَ، عَنِ ابْنِ بُرَيْدَةَ : أَنَّ رَجُلًا مِنَ الْأَنْصَارِ مَرَّ بِرَسُوْلِ اللهِ ، فَرَآهُ حَزِيْنًا، وَكَانَ الرَّجُلُ إِذَا طَعِمَ يَجْتَمِعُ إِلَيْهِ، فَانْطَلَقَ حَزِيْنًا بِمَا رَأَىٰ مِنْ رَسُوْلِ اللهِ ، فَتَرَكَ طَعَامَهُ وَمَا كَانَ يَجْتَمِعُ إِلَيْهِ، وَدَخَلَ مَسْجِدَهُ يُصَلِّيْ، فَبَيْنَمَا هُوَ كَذَلِكَ إِذْ نَعَسَ، فَأَتَاهُ آتٍ فِي النَّوْمِ، فَقَالَ: هَلْ عَلِمْتَ حُزْنَ رَسُوْلِ اللهِ ؟ قَالَ: لَا، قَالَ: فَهُوَ لِهَذَا التَّأْذِيْنِ، فَأْتِهِ فَمُرْهُ أَنْ يَأْمُرَ بِلَالًا أَنْ يُؤَذِّنَ لِلهِ، فَعَلَّمَهُ الْأَذَانَ: اللهُ أَكْبَرُ اللهُ أَكْبَرُ مَرَّتَيْنِ، أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ مَرَّتَيْنِ، أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَسُوْلُ اللهِ مَرَّتَيْنِ، حَيَّ عَلَى الصَّلَاةِ مَرَّتَيْنِ، حَيَّ عَلَى الْفَلَاحِ مَرَّتَيْنِ، اللهُ أَكْبَرُ اللهُ أَكْبَرُ لَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ، ثُمَّ عَلَّمَهُ الْإِقَامَةَ مِثْلَ ذَلِكَ، وَقَالَ فِيْ أُخْرَىٰ: قَدْ قَامَتِ الصَّلَاةُ قَدْ قَامَتِ الصَّلَاةُ، اللهُ أَكْبَرُ اللهُ أَكْبَرُ، لَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ كَأَذَانِ النَّاسِ وَإِقَامَتِهِمْ، فَأَقْبَلَ الْأَنْصَارِيُّ، فَقَعَدَ عَلَىٰ بَابِ النَّبِيِّ ، فَمَرَّ أَبُوْ بَكْرٍ، فَقَالَ: اسْتَأْذِنْ لِيْ، وَقَدْ رَأَىٰ مِثْلَ ذَلِكَ، فَأَخْبَرَ بِهِ النَّبِيَّ ، ثُمَّ اسْتَأْذَنَ الْأَنْصَارِيُّ، فَدَخَلَ فَأَخْبَرَ بِالَّذِيْ رَأَىٰ، فَقَالَ النَّبِيُّ : «قَدْ أَخْبَرَنَا أَبُوْ بَكْرٍ مِثْلَ ذَلِكَ»، فَأَمَرَ بِلَالًا يُؤَذِّنُ بِذَلِكَ.

وَفِيْ رِوَايَةٍ: «أَنَّ رَجُلًا مِنَ الْأَنْصَارِ مَرَّ بِرَسُوْلِ اللهِ ، فَرَآهُ حَزِيْنًا، وَكَانَ الرَّجُلُ ذَا طَعَامٍ يُعَشَّىٰ، فَانْصَرَفَ لِـمَا رَأَىٰ مِنْ حُزْنِ رَسُوْلِ اللهِ  وَتَرَكَ طَعَامَهُ، فَدَخَلَ مَسْجِدَهُ يُصلِّيْ، فَبَيْنَمَا هُوَ كَذَلِكَ إِذْ نَعَسَ، فَأَتَاهُ آتٍ فِي النَّوْمِ، فَقَالَ لَهُ: تَدْرِيْ مَا أَحْزَنَ رَسُوْلَ اللهِ ؟ قَالَ: لَا، قَالَ: هُوَ النِّدَاءُ، فَأْتِهِ بِأَنْ يَأْمُرَ بِلَالًا، قَالَ الرَّجُلُ: فَعَلَّمَهُ الْأَذَانَ: اللهُ أَكْبَرُ اللهُ أَكْبَرُ مَرَّتَيْنِ، أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ مَرَّتَيْنِ، أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَسُوْلُ اللهِ مَرَّتَيْنِ، حَيَّ عَلَى الصَّلَاةِ مَرَّتَيْنِ، حَيَّ عَلَى الْفَلَاحِ مَرَّتَيْنِ، اللهُ أَكْبَرُ اللهُ أَكْبَرُ، لَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ، ثُمَّ علَمَّهُ الْإِقَامَةَ كَذَلِكَ، ثُمَّ قَالَ فِيْ آخِرِهِ: قَدْ قَامَتِ الصَّلَاةِ مَرَّتَيْنِ كَأَذَانِ النَّاسِ وَإِقَامَتِهِمْ، فَانْتَبَهَ الْأَنْصَارِيُّ، فَأَتَىٰ رَسُوْلَ اللهِ ، فَجَلَسَ بِالْبَابِ، فَجَاءَ أَبُوْ بَكْرٍ، فَقَالَ الْأَنْصَارِيُّ: اسْتَأْذِنْ لِيْ، فَدَخَلَ أَبُوْ بَكْرٍ، فَأَخْبَرَ أَبُوْ بَكْرٍ رَسُوْلَ اللهِ  بِمِثْلِ ذَلِكَ، ثُمَّ دَخَلَ الْأَنْصَارِيُّ، فَأَخْبَرَ النَّبِيَّ  بِالَّذِيْ رَأَىٰ، فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ : «قَدْ أَخْبَرَنَا أَبُوْ بَكْرٍ»، فَقَالَ: «مُرْ بِلَالًا بِمِثْلِ ذَلِكَ».


বাব নং ৪০.২৫. আযান ও ইকামতের বর্ণনা


৯০. অনুবাদ: ইমাম আবু হানিফা আলকামা থেকে, তিনি ইবনে বুরাইদা (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেন, একজন আনসারী সাহাবী রাসূল (ﷺ) ’র খেদমতে উপস্থিত হলেন এবং তাঁকে চিন্তিত দেখতে পেলেন। এ ব্যক্তি ধনী ও সম্পদশালী ছিলেন। দরিদ্র লোকজন তাঁর বাড়িতে একত্রিত হতো। তিনি রাসূল (ﷺ) কে চিন্তাযুক্ত দেখে সেখান থেকে চলে গেলেন। পানাহার ত্যাগ করে এবং আত্মীয়-স্বজন ও তাঁর নিকট আগত লোকজন ছেড়ে তিনি মহল্লার মসজিদে গিয়ে নামায পড়া আরম্ভ করলেন। এ অবস্থায় তাঁর তন্দ্রা এসে যায় এবং স্বপ্নে দেখেন যে, একজন ব্যক্তি এসে তাকে বলল, তুমি কি জান রাসূল (ﷺ)  কেন চিন্তিত হয়েছেন? তিনি বললেন, না। তখন আগন্তুক বলল, এ আযানের ব্যাপারে তিনি চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। তুমি তাঁর কাছে যাও এবং বল, তিনি যেন হযরত বিলাল (رضي الله عنه)কে আযান দেয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। অতঃপর ঐ আগন্তুক ব্যক্তি তাকে এভাবে আযান শিক্ষা দিলেন- الله اكبر الله اكبر দু’বার اشهد ان لا اله الا الله দু’বার اشهد ان محمد رسول الله দু’বার حي على الصلوة দু’বার حي على الفلاح দু’বার الله اكبر الله اكبر একবার এবং لا اله الا الله একবার। অতঃপর তাঁকে একইভাবে ইকামত শিক্ষা দেন। আযানের শেষে

 قد قامت الصلوة ، قد قامت الصلوة ، الله اكبر الله اكبر لا اله الا الله 

(ইকামতে) সংযোগ করেন। যেভাবে লোকেরা আযান ও ইকামত দিয়ে থাকে। অতঃপর এ আনসারী (আব্দুল্লাহ ইবনে যায়েদ ইবনে আবদে রাব্বিহরা) মসজিদ থেকে বের হয়ে রাসূল (ﷺ) ’র দরজায় গিয়ে বসেন। ইতিমধ্যে হযরত আবু বকর (رضي الله عنه) সেখানে আগমন করেন। আনসারী তাঁকে বললেন, আমার জন্য একটু প্রবেশের অনুমতি প্রার্থনা করুন। হযরত আবু বকর (رضي الله عنه)ও অনুরূপ স্বপ্ন দেখেছিলেন এবং তা বর্ণনা করেন। অতঃপর আনসারীকে অনুমতি দেওয়া হলো। তখন আনসারী প্রবেশ করে স্বপ্নে যা দেখেছিলেন, তা প্রকাশ করলেন। তখন রাসূল (ﷺ)  বলেন, হযরত আবু বকরও অনুরূপ স্বপ্নের কথা আমার নিকট বর্ণনা করেছে। অতঃপর তিনি হযরত বিলাল (رضي الله عنه)কে এভাবে আযান দেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন।

অন্য এক রেওয়ায়েতে বর্ণিত আছে, আনসারদের এক ব্যক্তি রাসূল (ﷺ) ’র নিকট আগমন করেন এবং তাঁকে চিন্তিত দেখতে পান। এ ব্যক্তি লোকজনের সাথে রাতে আহার করতেন। রাসূল (ﷺ) ’র অবস্থা দেখে তিনি আহার পরিত্যাগ করে মসজিদে গিয়ে নামায আদায় করতে থাকেন। এ অবস্থায় তাঁর তন্দ্রা এসে যায় এবং তিনি স্বপ্নে দেখেন যে, এক ব্যক্তি তার নিকট এসে বলে, তুমি কি জান রাসূল (ﷺ)  কেন চিন্তিত হয়ে পড়েছেন? তিনি বললেন, না, ঐ ব্যক্তি বলল, এ আযানের কারণেই। তুমি রাসূল (ﷺ) ’র নিকট গিয়ে বল, তিনি যেন বিলালকে আযান দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন, অতঃপর ঐ ব্যক্তি তাকে এভাবে আযান শিক্ষা দিলেন- الله اكبر দু’বার করে চারবার। اشهد ان لا اله الا الله দু’বার اشهد ان محمد رسول الله দু’বার حيى على الصلوة দু’বার حيى على الفلاح দু’বার। الله اكبر الله اكبر لا اله الا الله । অতঃপর অনুরূপভাবে ইকামত শিক্ষা দিলেন। সর্বশেষ قد قامت الصلوة দু’বার। যেভাবে লোকজন আযান-ইকামত দিয়ে থাকে। এরপর আনসারী তন্দ্রা থেকে জাগ্রত হয়ে রাসূল (ﷺ) ’র ঘরের নিকট এসে দরজায় বসে পড়েন। এ সময় হযরত আবু বকর (رضي الله عنه) আগমন করেন। আনসারী বললেন, আমার প্রবেশের জন্য একটু অনুমতি প্রার্থনা করুন। হযরত আবু বকর (رضي الله عنه) ঘরে প্রবেশ করে আনসারীর স্বপ্নের ন্যায়ই রাসূল (ﷺ) ’র নিকট আযানের কথা বর্ণনা করেন। এরপর আনসারী প্রবেশ করলেন এবং যা কিছু স্বপ্নে দেখেছেন, তা রাসূল (ﷺ) ’র নিকট বর্ণনা করেন। তখন রাসূল (ﷺ)  বলেন, হযরত আবু বকর এ আযান আমার নিকট বর্ণনা করেছেন। এরপর তিনি বলেন, বিলালকে নির্দেশ দাও সে যেন এরূপ আযান দেয়। (তাবরানী, মু’জামুল আওসাত, ২/২৯৩)

ব্যাখ্যা: ইবনে হাজর আসকালানী (رحمة الله)’র মতে আযান দ্বিতীয় হিজরীতে আরম্ভ হয়। পক্ষান্তরে আল্লামা আইনী (رحمة الله)’র মতে প্রথম হিজরীতে আরম্ভ হয় এবং এ মতটিই অধিক বিশুদ্ধ। ইমাম মালিক, ইমাম শাফেঈ ও ইমাম আহমদ (رحمة الله)’র মাযহাব হল- আযানে কালিমা দু’বার করে আর ইকামতে قد قامت الصلوة ব্যতীত বাকী সব কালিমা একবার করে বলবে। পক্ষান্তরে ইমাম আ‘যম (رحمة الله)’র মতে আযানের ন্যায় ইকামতেও প্রত্যেক কালিমা দু’বার করে বলবে। তিনি দলীল হিসেবে আব্দুল্লাহ ইবনে যায়েদ (رضي الله عنه)’র বর্ণিত হাদিস পেশ করেন,

-قال كان اذ ان رسول الله صلى الله عليه وسلم شفعًا شفعًا فى الاذان والاقامة 

“রাসূল (ﷺ) ’র যামানায় আযান ও ইকামতে কালিমা দু’বার, দু’বার করে বলা হতো।”  

➥ আবু ঈসা মুহাম্মদ তিরমিযী, (২৭৯ হিঃ) তিরমিযী শরীফ, পৃষ্ঠাঃ ৫৫

 

ইমাম আবু হানিফা (رحمة الله)’র মতে আযানের কালিমা মোট ১৫টি। আর ইকামতের কালিমা ১৭টি। ইমাম আহমদ ও ইমাম শাফেঈ (رحمة الله)’র মতে ইকামতের কালিমা ১১টি। তারা আল্লাহু আকবর ও কাদ কামাতিস সালাতকে দু’বার বাকী কালিমা গুলোকে একবার বলার পক্ষে মত পোষণ করেন। ইমাম মালেক (رحمة الله)’র প্রসিদ্ধ মত হলো ইকামতের কালিমা ১০টি। তিনি قدقامت الصلوة কেও একবার বলার পক্ষে মত পোষণ করেন।

ইমাম আবু হানিফা (رحمة الله) দলীল হিসেবে ইমাম তিরমিযী ও আবু দাউদ নিজ নিজ গ্রন্থে বিভিন্ন সূত্রে হযরত আবু মাহযূরা (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেন, الاقامة سبع عشر كلمة “ইকামতে ১৭ কালিমা।”  

➥ ইমাম আবু দাউদ (رحمة الله) (২৭৫হিঃ) আবু দাউদ শরীফ, পৃষ্ঠাঃ  ৭৩, লাহোর

 

আযানে তারজী (ترجيع) করা প্রসঙ্গে:- তারজী শব্দের অর্থ হলো শাহাদাতাইনকে প্রথমে নিন্মস্বরে বলার পর পুনরায় দু’বার উচ্চস্বরে বলা। ইমাম শাফেঈ (رحمة الله)’র মতে আযানে তারজী উত্তম। তাই তাঁর মতে আযানের কালিমা ১৯টি হয়। ইমাম মালিক (رحمة الله)’র মতে আযানের কালিমা ১৭টি। যদিও তিনি তারজীর পক্ষে তবে শাহাদাতাইন দু’বার, চারবার নয়। হানাফী ও হাম্বলী মাযহাবে আযানের কালিমা ১৫টি যাতে তারজী নেই। 

    গোলাম রাসূল সাঈদী, শরহে সহীহ মুসলিম। খন্ড ১ম, পৃষ্ঠাঃ  ১০৮০-৮৪ ও অন্যান্য কুতুবে ফিকহের সারমর্ম

 

৯১ - أَبُوْ حَنِيْفَةَ: عَنْ عَبْدِ اللهِ، قَالَ: سَمِعْتُ ابْنَ عُمَرَ ، يَقُوْلُ: كَانَ النَّبِيُّ  إِذَا أَذَّنَ الْـمُؤَذِّنُ قَالَ مِثْلَ مَا يَقُوْلُ الْـمُؤَذِّنُ.

৯১. অনুবাদ: ইমাম আবু হানিফা আব্দুল্লাহ থেকে, তিনি বলেন, আমি ইবনে ওমর (رضي الله عنه) কে বলতে শুনেছি, নবী করিম (ﷺ)  মুয়ায্যিনের আযানের সময় ঐ বাক্যসমূহ উচ্চারণ করতেন যা মুয়ায্যিন বলতেন। (তাবরানী, মু’জামুল কবীর, ১/৩১৩/৯২৪)

ব্যাখ্যা: ইমাম বুখারী (رحمة الله) হযরত আবু সাঈদ (رضي الله عنه) থেকে মারফু হাদিস রেওয়ায়েত করেন যে, যখন তোমরা আযান শুন, তখন মুয়াযযিন যেরূপ বলেন, তোমরাও তদ্রুপ বলতে থাক। ইবনে মাজাহ হযরত আবু হোরায়রা (رضي الله عنه) থেকে মারফু হাদিস রেওয়ায়েত করেন যে, যখন মুয়াযযিন আযান দিবে তখন মুয়াযযিন যা বলবে, তোমরাও তা বলতে থাক। মোটকথা সহীহ হাদিস ও সুনানে প্রায় একই বাক্য দ্বারা এ হাদিস বর্ণিত আছে। কিন্তু যখন মুয়াযযিন حى على الصلوة এবং حى على الفلاح বলবে, তখন এর জবাবে لا حول ولا قوة الا بالله বলতে হবে। কেননা তাহাভী ও মুসলিম শরীফে বর্ণিত আছে যে, যখন রাসূল (ﷺ)  মুয়াযযিনের আযান শুনতেন তখন মুয়াযযিনের উচ্চারিত বাক্যসমূহ তিনিও উচ্চারণ করতেন। তবে যখন মুয়াযযিন حى على الصلوة এবং حى على الفلاح বলত, তখন তিনি لا حول ولا قوة الا بالله বলতেন। নিশ্চয়ই এই বাক্য সমূহ উচ্চারণে যথেষ্ট সওয়াব ও ফযীলত রয়েছে। কোন কোন মুহাদ্দিস বর্ণনা করেছেন যে, যে ব্যক্তি আযানের জবাব প্রদান করবে, তিনি কিয়ামতের দিন সমস্ত মানুষের মধ্যে অধিক সম্মানের অধিকারী হবে।

Top