জানাযার নামাযের বর্ণনা
باب صلوٰة الجنازة
الصلوٰة على الجنازة فرض كفاية . اذا تركه الناس جميعا اثموا جميعًا- واذاقام به البعض اثيب ذلك البعض وسقط الاثم عن الاخرين ولم ير جعوا بالاجر كالمصلين .
أولى الناس بالصلوٰة على الميت الحاكمُ المسلم فان لم يحضر فامام الحى ثم ولى الميت .
وان دفن الميت قبل الصلوٰة عليه صُلّى عليه فى قبره مالم يتغير .
من فاتته صلوٰة الجنازة لايقضيها لذلك جازا التيمم لمن خاف فوت صلوٰة الجنازة مع وجودالماء .
জানাযার নামায ফরযে কেফায়াহ। সকলে বর্জন করলে সকলই গুনাহগার হবে। যারা পড়বে তারা পূণ্যের অধিকারী হবে। অন্যরা গুনাহ থেকে মুক্তি পাবে। নামায আদায়কারীদের ন্যায় সওয়াবের অধিকারী হবে না। মুসলিম বাদশাহ এ নামাযে ইমামতিতে সবচেয়ে অগ্রাধিকার। তিনি অনুপস্থিত থাকলে মহল্লার ইমাম অত:পর মৃতের অভিভাবক। মৃতকে নামাযের পূর্বে দাফন করা হলে মৃতের শরীর নষ্ট না হওয়া পর্যন্ত কবরে নামায পড়া যাবে। জানাযার নামায অপহৃত হলে কাযা আদায় করবে না। অহৃত হয়ে যাওয়ার ভয় হলে পানির বিদ্যমান অবস্থায়ও তায়াম্মুম বৈধ হবে।