৩৩. কিয়ামত ও জান্নাতের গুণাবলী অধ্যায়, 


বাব নং ২৩২. ১.


৩৩- كِتَابُ الْقِيَامَةِ وَصِفَةِ الْـجَنَّةِ

১- بَابٌ

٥٢١- أَبُوْ حَنِيْفَةَ: عَنْ إِسْمَاعِيْلَ، عَنْ أَبِيْ صَالِحٍ، عَنْ أُمِّ هَانِئٍ، عَنْ رَسُوْلِ اللهِ ، قَالَ : إِنَّ يَوْمَ الْقِيَامَةِ ذُوْ حَسْرَةٍ وَنَدَامَةٍ.


৫২১. অনুবাদ: ইমাম আবু হানিফা ইসমাঈল থেকে, তিনি আবু সালেহ থেকে, তিনি উম্মে হানী (رضي الله عنه) থেকে, তিনি রাসূল (ﷺ)  থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, কিয়ামতের দিবস হবে অনুতাপ ও অনুশোচনার দিন। 


٥٢٢- أَبُوْ حَنِيْفَةَ: عَنْ إِسْمَاعِيْلَ، عَنْ أَبِيْ صَالِحٍ، عَنْ أُمِّ هَانِئٍ، عَنْ رَسُوْلِ اللهِ ، قَالَ : إِنَّ الْقِيَامَةَ ذُوْ حَسْرَةٍ وَنَدَامَةٍ.


৫২২. অনুবাদ: ইমাম আবু হানিফা ইসমাঈল থেকে, তিনি আবু সালেহ থেকে, তিনি উম্মে হানী (رضي الله عنه) থেকে, তিনি রাসূল (ﷺ)  থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, কিয়ামতের দিবস হবে অনুতাপ ও অনুশোচনার দিন।


٥٢٣- أَبُوْ حَنِيْفَةَ: عَنْ إِسْمَاعِيْلَ، عَنْ أَبِيْ صَالِحٍ، عَنْ أُمِّ هَانِئٍ، قَالَتْ: قَالَ رَسُوْلُ اللهِ  : إِنَّ اللهَ خَلَقَ مِنَ الْـجَنَّةِ مَدِيْنَةً مِنْ مِسْكٍ أَذْفَرَ، مَاؤُهَا السَّلْسَبِيْلُ، وَشَجَرُهَا خُلِقَتْ مِنْ نُوْرٍ، فِيْهَا حُوْرٌ حِسَانٌ عَلَىٰ كُلِّ وَاحِدَةٍ سَبْعُوْنَ ذُؤَابَةً، لَوْ أَنَّ وَاحِدَةً مِنْهَا أَشْرَقَتْ فِي الْأَرْضِ لَأَضَاءَتْ مَا بَيْنَ الْـمَشْرِقِ وَالْـمَغْرِبِ، وَلَمَلَأَتْ مِنْ طِيْبِ رِيْحِهَا مَا بَيْنَ السَّمَاءِ وَالْأَرْضِ، فَقَالُوْا: يَا رَسُوْلَ اللهِ! لِـمَنْ هَذَا؟ قَالَ : لِـمَنْ كَانَ سَمْحًا فِي التَّقَاضِي.

وَفِيْ رِوَايَةٍ، قَالَ : لَوْ أَنَّ وَاحِدَةً مِنَ الْـحُوْرِ الْعِيْنِ أَشْرَفَتْ، لَأَضَاءَتْ مَا بَيْنَ الْـمَشْرِقِ وَالْـمَغْرِبِ، وَلَمَلَأَتْ مَا بَيْنَ السَّمَاءِ وَالْأَرْضِ مِنْ طِيْبِهَا.

وَفِيْ رِوَايَةٍ، قَالَتْ: قَالَ رَسُوْلُ اللهِ  : إِنَّ لِلهِ مَدِيْنَةً خُلِقَتْ مِنْ مِسْكٍ أَذْفَرَ، مُعَلَّقَةً تَحْتَ الْعَرْشِ، وَشَجَرٌ مِنْ النُّوْرٍ، وَمَاؤُهَا السَّلْسَبِيْلُ، وَحُوْرُ عِيْنِهَا خُلِقَتْ مِنْ بَنَاتِ الْـجِنَانِ، عَلَىٰ كُلِّ وَاحِدَةٍ مِنْهُنَّ سَبْعُوْنَ ذُؤَابَةً، لَوْ أَنَّ وَاحِدَةً مِنْهُنَّ عُلِّقَتْ فِي الْـمَشْرِقِ، لَأَضَاءَتْ أَهْلَ الْـمَغْرِبِ.


৫২৩. অনুবাদ: ইমাম আবু হানিফা ইসমাঈল থেকে, তিনি আবু সালেহ থেকে, তিনি উম্মে হানী (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, রাসূল (ﷺ)  এরশাদ করেন, আল্লাহ তায়ালা জান্নাতে মিশক আযফার এর এমন এক শহর তৈরি করেছেন, যার পানি সুমিষ্ট, এর বৃক্ষসমূহ নূরের তৈরি, সেখানে থাকবে অপূর্ব সুন্দরী হুরগণ। তাদের প্রত্যেকের সত্তরটি চুলের গোছা থাকবে। যদি তাদের মধ্যে একজনও ভূমন্ডলে নূর বিকীরণ করে তখন ভূমন্ডলের পূর্ব দিগন্ত থেকে পশ্চিম দিগন্ত পর্যন্ত নূরের আলোয় আলোকিত হয়ে যাবে এবং নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের মধ্যবর্তী স্থান তাদের সুগন্ধি ছড়িয়ে পড়বে। লোকেরা বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! এগুলো কার জন্য? তিনি বললেন, যে ঋণ আদায়ের ব্যাপারে শীথিলতা বা সহানুভূতি প্রদর্শন করে।


অন্য এক বর্ণনায় আছে, তিনি বলেন, বড় বড় চোখ বিশিষ্ট একজন হুরও যদি পৃথিবীতে প্রকাশিত হয় তবে পৃথিবীর পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যবর্তী স্থান আলোকিত হয়ে যাবে এবং এর সুগন্ধিতে নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের মধ্যবর্তীস্থান সুবাসিত হয়ে যাবে।


অপর এক বর্ণনায় উম্মে হানী (رضي الله عنه) বলেন, রাসূল (ﷺ)  এরশাদ করেন, আল্লাহ তায়ালা মিশকে আযকার দিয়ে একটি শহর তৈরি করে আরশের নীচে লটকানো অবস্থায় রেখেছেন। এর বৃক্ষ নূরের তৈরি, পানি সুমিষ্ট আর হুরগণ জান্নাতের ঘাস দ্বারা সৃষ্ট। এদের প্রত্যেকের সত্তরটি করে চুলের বেণী হবে। এদের একজনকেও যদি পূর্ব দিগন্তে লটকিয়ে দেয়া হয়, তাহলে পশ্চিম দিগন্তে অবস্থিত সবকিছুকে আলোকিত করে দেবে।


ব্যাখ্যা: পবিত্র কুরআন ও হাদিসের অনেক স্থানে পরকালে জান্নাতের নিয়ামত তথা সুখ,স্বাচ্ছন্দ ও আরাম-আয়েশের কথা বলে মানুষের অন্তরে এগুলোর প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টি করা হয়েছে। যাতে এগুলো পাওয়া ও ভোগ করার লোভে হলেও যেন অন্তত মানুষ গুনাহের কাজ থেকে বিরত থাকে এবং ভাল কাজের প্রতি অগ্রসর হয়।


قال جامعه الشيخ المحقق العلامة الفهامة مولانا شيخ محمد عابد السندى الانصارى هذا اخر ما وجدته من رواية الحفصكى فى مسند الامام الاعظم ابى حنيفة النعمان والحمدلله الذى عم نواله على العبادو الصلوة على رسوله محمد المصطفى وعلى اله واصحابه الا مجاد فقط-


❏এই মুসনাদের সংকলক শেখ মুহাক্কিক আল্লামা মাওলানা মুহাম্মদ আবেদ সিন্ধী আনসারী (رحمة الله) বলেন, এটি ইমাম আবু হানিফা নু’মান (رحمة الله)’র মুসনাদে ইমাম আ‘যম এর আল্লামা হাফসাকী (رحمة الله)’র সূত্রে বর্ণিত সর্বশেষ রেওয়ায়েত। সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যার নেয়ামতরাজী সকলের উপর বিদ্যমান। আর দরূদ অবতীর্ণ হোক তাঁর নির্বাচিত রাসূল (ﷺ)  এর উপর এবং তাঁর পরিবারবর্গ ও মনোনীত সাথীদের উপর।


সমাপ্ত




গ্রন্থপঞ্জী:-


১.    সহীহ বুখারী, মুহাম্মদ ইবনে ইসমাঈল (رحمة الله), ইণ্ডিয়া ও বৈরুত।   

২.    সহীহ মুসলিম, মুসলিম ইবনে হাজ্জাজ (رحمة الله), ইণ্ডিয়া ও বৈরুত।

৩.    সুনানে আবু দাউদ, সুলায়মান ইবনে আসআশ (رحمة الله), ইণ্ডিয়া ও বৈরুত।

৪.    সুনানে নাসাঈ কুবরা, আহমদ ইবনে শোয়াইব নাসাঈ (رحمة الله), ইণ্ডিয়া ও বৈরুত।

৫.    সুনানে তিরমিযী, মুহাম্মদ ইবনে ঈসা তিরমিযী (رحمة الله), ইণ্ডিয়া ও বৈরুত।

৬.    সুনানে ইবনে মাজাহ, মুহাম্মদ ইবনে ইয়াযিদ (رحمة الله), ইণ্ডিয়া ও বৈরুত।

৭.    মা’রিফাতুস সাহাবা, আবু নুয়াইম ইস্পাহানী (رحمة الله), বৈরুত।

৮.    আল জামেউল কবীর, জালাল উদ্দিন সুয়ূতী (رحمة الله), বৈরুত।

৯.    মাআনিউল আখবার, মুহাম্মদ ইবনে ইসহাক কালাবাযী (رحمة الله), বৈরুত।

১০.    জামেউল আহাদীস, জালাল উদ্দিন সুয়ূতী (رحمة الله), বৈরুত।

১১.    মুসান্নিফে ইবনে আবি শায়বা, আবু বকর আব্দুল্লাহ ইবনে মুহাম্মদ (رحمة الله), বৈরুত।

১২.    মুসনাদে ইমাম আহমদ, আহমদ ইবনে হাম্বল (رحمة الله), কাহেরা।

১৩.    সহীহ ইবনে হিব্বান, মুহাম্মদ ইবনে হিব্বান (رحمة الله), বৈরুত।

১৪.    শুআবুল ঈমান, আবু বকর আহমদ ইবনে হোসাইন বায়হাকী (رحمة الله), বৈরুত।

১৫.    মিরাতুল মাফাতীহ, আবুল হাসান ওবাইদুল্লাহ ইবনে মুহাম্মদ (رحمة الله), বেনারস, হিন্দ।

১৬.    মুসনাদে বাযযার, আবু বকর আহমদ ইবনে আমর (رحمة الله)।

১৭.    সুনানে দারেকুতনী, আলী ইবনে ওমর বাগদাদী (رحمة الله), বৈরুত।

১৮.    আল মু’জামুল কবীর, সুলাইমান ইবনে আহমদ তাবরানী (رحمة الله)।

১৯.    সহীহ ইবনে খুযাইমা, মুহাম্মদ ইবনে ইসহাক খুযাইমা (رحمة الله), বৈরুত।

২০.    সুনানে সগীর, আহমদ ইবনে হোসাইন ইবনে আলী বায়হাকী (رحمة الله)।

২১.    সুনানে বায়হাকী কুবরা, আহমদ ইবনে হোসাইন ইবনে আলী বায়হাকী (رحمة الله), মক্কা।

২২.    আল মুসনাদুল মুস্তাখরাজ, আবু নুয়াইম ইস্পাহানী (رحمة الله), বৈরুত।

২৩.    আল মু’জামুল আওসাত, সুলাইমান ইবনে আহমদ তাবরানী (رحمة الله), কাহেরা।

২৪.    শরহে মা’আনিউল আসার, আবু জাফর আহমদ ইবনে মুহাম্মদ তাহাভী (رحمة الله), বৈরুত।

২৫.    আল মুস্তাদরাক আলাস সহীহাইন, মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ হাকেম নিশাপুরী (رحمة الله), বৈরুত।

২৬.    জামেউল উসূল ফী আহাদিসির রাসূল, ইবনু আসীর জযরী (رحمة الله), দারুল বয়ান।

২৭.    মুসনাদে আবি ইয়ালা, আহমদ ইবনে আলী আবু ইয়ালা মূসিলী (رحمة الله), দামেস্ক।

২৮.    শরহুস সুন্নাহ লিল বগভী, ইমাম বগভী (رحمة الله)।

২৯.    মুসনাদে ইসহাক ইবনে রাহওয়াইয়্যাহ, ইসহাক ইবনে ইব্রাহীম (رحمة الله), মদীনা।

৩০.    আল মু’জামুস সগীর, সুলাইমান ইবনে আহমদ তাবরানী (رحمة الله), বৈরুত।

৩১.    আল জামউ বাইনাস সহীহাইন, মুহাম্মদ ইবনে ফতুহ হুমাইদী (رحمة الله), বৈরুত।

৩২.    সুনানে নাসাঈ বিশরহে সুয়ূতী, আবু আব্দুর রহমান আহমদ ইবনে শুআইব নাসাঈ (رحمة الله), বৈরুত।

৩৩.    সুনানে দারেমী, আব্দুল্লাহ ইবনে আব্দুর রহমান দারেমী (رحمة الله), বৈরুত।

৩৪.    ইত্তেহাফুল খায়রাতুল মুহাররাহ, আহমদ ইবনে আবু বকর (رحمة الله)।

৩৫.    সুনানুল কোবরা, আবু বকর আহমদ ইবনে হোসাইন বায়হাকী (رحمة الله), হায়দারাবাদ।

৩৬.    কানযুল উম্মাল, আলা উদ্দিন আলী ইবনে হুসসামুদ্দিন (رحمة الله)।

৩৭.    বুলুগুল মারাম মিন আদিল্লাতিল আহকাম, ইবনে হাজার আসকালানী (رحمة الله)।

৩৮.    মুসনাদে আবি আওয়ানা, আবু আওয়ানা ইয়াকুব ইবনে ইসহাক (رحمة الله), দারুল মা’রিফাহ।

৩৯.    মুসনাদুল হুমাইদি, আব্দুল্লাহ ইবনে যুবাইর হুমাইদি (رحمة الله), বৈরুত ও কাহেরা।

৪০.    মুয়াত্তা, মালিক ইবনে আনাস (رحمة الله)।

৪১.    মুসনাদে আবুল জা’দ, আলী ইবনে জা’দ উবাইদ (رحمة الله), বৈরুত।

৪২.    মশকিলুল আসার, ইমাম তাহাভী (رحمة الله)।

৪৩.    মুসনাদুল হারেস, হারেস ইবনে আবি উসামা (رحمة الله), মদীনা।

৪৪.    আমসালুল আহাদীস, আবু শাইখ ইস্পাহানী (رحمة الله)।

৪৫.    শরহে মুসনাদে আবু হানিফা, মোল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله)।

৪৬.    মিশকাত শরীফ, শেখ ওয়ালী উদ্দিন মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ (رحمة الله)।

৪৭.    তারীখে বাগদাদ, আবু বকর আহমদ ইবনে আলী (رحمة الله)।

৪৮.    আল খায়রাতুল হিসান, ইবনে হাজার মক্কী (رحمة الله)।

৪৯.    রদ্দুল মুহতার, সৈয়দ আমীন ইবনে আবেদীন শামী (رحمة الله)।

৫০.    মানাকিবে ইমাম আ‘যম (رحمة الله), ইমাম মুয়াফফিক ইবনে আহমদ মক্কী (رحمة الله)।

৫১.    তাহযীবুত তাহযীব, ইবনে হাজার আসকালানী (رحمة الله)।

৫২.    তাযকেরাতুল হুফ্ফায, আল্লামা শামসুদ্দিন যাহাবী (رحمة الله)।

৫৩.    জাওয়াহিরুল মুদ্বিয়্যাহ, মোল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله)।

৫৪.    ওয়াফিয়াতুল আইয়্যান, ইবনে খলি­কান (رحمة الله)।

৫৫.    মিরআতুল জিনান, ইমাম ইয়াফেঈ (رحمة الله)।

৫৬.    মুসনাদে ইমাম আবু হানিফা (رحمة الله), আবু নুআঈম ইস্পাহানী (رحمة الله)।

৫৭.    তানসীকুন নিযাম, মুহাম্মদ হাসান সান্বলী (رحمة الله)।

৫৮.    মানাকিবুল ইমাম আ‘যম আবু হানিফা (رحمة الله), ইমাম কুরদরী (رحمة الله)।

৫৯.    উমদাতুল ক্বারী শরহে বুখারী, আল্লামা আইনী (رحمة الله)।

৬০.    তাবঈদুস সহীফা, জালাল উদ্দিন সুয়ূতী (رحمة الله)।

৬১.    মানাকিবে বিযাইলিল জাওয়াহের, মোল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله)।

৬২.    তাওযীহুল আফকার, আল্লামা আমীর ইয়ামানী (رحمة الله)।

৬৩.    শরহে মুসনাদে ইমাম আ‘যম (رحمة الله), মোল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله)।

৬৪.    মীযানুশ শরীয়তুল কোবরা, ইমাম আব্দুল ওহাব শা’রানী (رحمة الله)।

৬৫.    আবু হানিফা হায়াতুহু ফিকহুহু, আবু যুহরা মিশরী (رحمة الله)।

৬৬.    মিরকাত, শরহে মিশকাত, মোল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله)।

৬৭.    জামেউল মাসায়েল, আল্লামা খাওয়ারেযমী (رحمة الله)।

৬৮.    কাশফুয যুনূন, হাজী খলীফা (رحمة الله)।

৬৯.    তাযকেরাতুল মুহাদ্দীসীন, গোলাম রাসুল সাঈদী।

৭০.    জামেউল আহাদীস, হানিফ খান রেজভী।

৭১.    সাওঁনেহে বে বাহারে ইমাম আ‘যম।

৭২.    ফতহুল মুগীছ।

৭৩.    আল উকুদুল জিনান।

৭৪.    কিতাবুত তালীম।

৭৫.    ফিকহে হানাফীর ইতিহাস ও দর্শন, বাইফা।

৭৬.    আল মা’লুমাতুন নাফিয়া, আহমদ জুদত পাশা (رحمة الله)।

৭৭.    নুযহাতুল ক্বারী শরহে বুখারী, শরীফুল হক আমজাদী (رحمة الله)।

৭৮.    শরহুল মুহাযযিব, ইমাম নববী (رحمة الله)।

৭৯.    হিদায়া, বুরহানউদ্দিন আলী ইবনে আবু বকর (رحمة الله)।

৮০.    মাওয়াহিবুল লাদুনিয়্যাহ, ইমাম কাসতাল্লানী (رحمة الله)।

৮১.    শরহে বেকায়া, উবাইদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (رحمة الله)।

৮২.    উমদাতুর রিআইয়্যাহ, আব্দুল হাই লাখনৌভী।

৮৩.    মুয়াত্তা, ইমাম মুহাম্মদ (رحمة الله)।

৮৪.    আসাহহুস সিয়ার, মাওলানা আব্দুর রউফ কাদেরী।

৮৫.    কাশফুল গুম্মাহ, আব্দুল ওয়াহাব শা’রানী (رحمة الله)।

৮৬.    তান্বীহুল গাফেলীন, ফকীহ আবুল লাইস সমরকন্দী (رحمة الله)।

৮৭.    জযবুল কুলূব ইলা দিয়ারিল মাহবুব, শেখ আব্দুল হক মুহাদ্দিস দেহলভী (رحمة الله)।

Top