৬- بَابُ مَا جَاءَ فِي فَضْلِ حَمْزَةَ

٣٧٠- أَبُوْ حَنِيْفَةَ: عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ ، قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللهِ : سَيِّدُ الشُّهَدَاءِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ حَمْزَةُ بْنُ عَبْدِ الْـمُطَّلِبِ، ثُمَّ رَجُلٌ دَخَلَ إِلَىٰ إِمَامٍ، فَأَمَرَهُ وَنَهَاهُ . 

وَفِيْ رِوَايَةٍ: سَيُّدُ الشُّهَدَاءِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ حَمْزَةُ بْنُ عَبْدِ الْـمُطَّلِبِ، وَرَجُلٌ قَامَ إِلَىٰ إِمَامٍ جَائِرٍ، فَأَمَرَهُ وَنَهَاهُ .



বাব নং ১৮৮. ৬. হযরত হামযা (رضي الله عنه)’র ফযীলত


৩৭০.অনুবাদ: ইমাম আবু হানিফা ইকরামা থেকে, তিনি ইবনে আব্বাস (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, রাসূল (ﷺ)  এরশাদ করেন, কিয়ামতের দিন হযরত হামযা ইবনে আব্দুল মোত্তালিব শহীদগণের সর্দার হবেন। অতঃপর ঐ ব্যক্তি, যে কোন নেতার নিকট প্রবেশ করল তারপর তাকে কোন কাজের আদেশ করেন এবং কোন কাজ থেকে নিষেধ করেন।

অন্য বর্ণনায় আছে, কিয়ামতের দিন হযরত হামযা ইবনে আব্দুল মোত্তালিব শহীদ গণের সর্দার হবেন। অতঃপর যে ব্যক্তি কোন যালিম নেতার নিকট গেল এবং সে তাকে কোন কাজের নির্দেশ প্রদান করবে ও কোন কাজ থেকে নিষেধ করবে। 

(আল মু’জামুল আওসাত, ৪/২৩৮)

Top