৩- بَابُ مَا جَاءَ فِي فَضْلِ عَمَّارِ وَعَبْدِ اللهِ

٣٦٦- أَبُوْ حَنِيْفَةَ: عَنْ عَبْدِ الْـمَلِكِ، عَنْ رِبْعِيٍّ، عَنْ حُذَيْفَةَ بْنِ الْيَمَانِ، قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللهِ : اقْتَدُوْا بِاللَّذِيْنَ مِنْ بَعْدِيْ: أَبِيْ بَكْرٍ وَعُمَرُ ، وَاهْتَدُوْا بِهُدَىٰ عَمَّارٍ ، وَتَمَسَّكُوْا بِعَهْدِ ابْنِ أُمِّ عَبْدٍ .


বাব নং ১৮৫. ৩. হযরত আম্মার ও হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (رضي الله عنه)’র ফযীলত


৩৬৬. অনুবাদ: ইমাম আবু হানিফা আব্দুল মালিক থেকে, তিনি রিবঈ থেকে, তিনি হুযাইফা ইবনে ইয়ামান (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, রাসূল (ﷺ)  এরশাদ করেন, তোমরা আমার পরে হযরত আবু বকর ও হযরত ওমর (رضي الله عنه)’র অনুসরণ করবে, আর হযরত আম্মার (رضي الله عنه)’র চরিত্র গ্রহণ করবে এবং ইবনে উম্মে আবদে তথা ইবনে মাসউদ (رضي الله عنه)’র ওসীয়তকে শক্তভাবে ধারণ করবে। 

(মুসনাদে হুমাইদী, ১/২১৪/৪৪৯)


ব্যাখ্যা: উপরোক্ত হাদীসে শাখাইনের পর হযরত আম্মার ও হযরত ইবনে মাসউদ (رضي الله عنه)’র ফযীলত বর্ণিত হয়েছে। মোল্লাহ আলী ক্বারী (رحمة الله) লিখেছেন, ইমাম আ‘যম আবু হানিফা (رحمة الله) চার খলীফার পর সকল সাহাবায়ে কিরামের মধ্যে ইবনে মাসউদ (رضي الله عنه) কে মানদন্ড মনে করতেন এবং তাঁর কথা ও বর্ণনার উপর স্বীয় মাযহাবের অধিকাংশ বিষয়ের ভিত্তি নির্ধারণ করেছেন। 


❏বুখারী শরীফে বর্ণিত আছে, হযরত হুযাইফা (رضي الله عنه) বলেন, আকার-আকৃতি, চাল-চলন, আচার-ব্যবহার এবং স্বভাব-চরিত্রে নবী করমি (ﷺ) ’র সাথে সর্বাধিক সাদৃশ্য রাখেন এমন ব্যক্তি আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (رضي الله عنه) ব্যতীত অন্য কাউকে আমি জানিনা।  ২০২

➥  মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল বুখারী (رحمة الله), (২৫৬ হি), সহীহ বুখারী, হাদীস নং হাদিস নং ৩৪৯০

Top