তাঁর রচিত গ্রন্থাবলীঃ
১. كتاب العلم والمتعلم ইমাম আ‘যম (رحمة الله) এই গ্রন্থখানি আকাইদ ও নসীহতের উপর শিষ্যের প্রশ্ন ও উস্তাদের উত্তর পদ্ধতিতে রচনা করেছেন।
➥ হাজী খলীফা, কাশফুয যুনূন, খন্ড ২, পৃষ্ঠাঃ ১৪৩৭
২. كتاب الفقه الاكبر আকাইদ বিষয়ে রচিত গ্রন্থখানা আবু মুতী বলখী তাঁর থেকে রেওয়ায়েত করেছেন।
➥ হাজী খলীফা, কাশফুয যুনূন, খন্ড ২,, পৃষ্ঠাঃ ১২৮৭
৩. كتاب الوصايا
➥ হাজী খলীফা, কাশফুয যুনূন, খন্ড ২,, পৃষ্ঠাঃ ১৪৭০
৪. كتا ب الالمقصود ৫. كتاب الااوسط ৬. كتاب الاثار ইমাম আ‘যম তাঁর ছাত্রদেরকে যে সব হাদিস ‘ইমলা’ (লিখতেন) করাতেন তা তাঁর থেকে শিষ্যরা রেওয়ায়েত করেছেন। এর মধ্যে ইমাম মুহাম্মদ (رحمة الله)’র বর্ণিত “কিতাবুল আসার” সবচেয়ে প্রসিদ্ধ। যেহেতু এর হাদিস সমূহ ইমাম আ‘যম (رحمة الله) ‘ইমলা’ করায়েছেন তাই এটি তাঁর রচিত কিতাব হিসাবে ধরা হয়। যেমন ইমাম মালিক (رحمة الله)’র মুয়াত্তা ইয়াহিয়া ইবনে ইয়াহিয়া (رحمة الله) রেওয়ায়েত করলেও ইমাম মালিক (رحمة الله)’র রচিত কিতাব বলে গণ্য করা হয়।
ইমাম আ‘যমের কিতাবুল আসারের হাদিস সমূহকে নির্বাচিত করে তাঁর ওস্তাদগণের তারতীব অনুযায়ী হাদিস একত্রিত করে মাসানিদে ইমাম আ‘যম রচিত হয়েছে। এ সব মুসনাদের সংখ্যা প্রায় ত্রিশখানা। এর মধ্যে একটি হলো মুসনাদে হাফসাকী। মোল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله) এই মুসনাদের শরাহ বা ব্যাখ্যা লিখেছেন। এই মুসনাদ আল্লামা শায়খ মুহাম্মদ আবিদ সিন্দী (رحمة الله) সংকলন করেছেন। এসব মুসনাদের অনেক উত্তম ও উন্নতমানের শরাহ লিখা হয়েছে। হাজী খলীফা “কাশফুয যুনূন” নামক গ্রন্থে তা বিস্তারিতভাবে লিপিবদ্ধ করেছেন।