নামায নিরেট শারীরিক ইবাদত । এতে প্রতিনিধিত্ব গ্রহণযোগ্য নয় । অর্থাৎ, একজনের পক্ষে অপরের আদায় করণ, নামাযের বিনিময়ে ফিদিয়া প্রদান- এরূপ গৃহীত হবে না। তবে কারো জিম্মায় নামায থেকে গেলে, সে অবস্থায় মারাও গেলে তার পক্ষ থেকে অসিয়ত করার পর তার বংশধররা ফিদিয়া দিলে তা আদায় হবে। ইনশা আল্লাহ! কবুল হবে। তবে অসিয়ত না করা সত্ত্বেও বংশধররা নিজেদের পক্ষ থেকেও যদি ফিদিয়া আদায় করে, তাহলে তাও মহান আল্লাহ কবুল করতে পারেন-এ মর্মে আশ্বান্বিত। (দুররুল মুখতার, রদ্দুল মহতার, আরও বিভিন্ন কিতাব)
→ইমাম ইবনে আবেদীন শামী, রদ্দুল মুহতার, অধ্যায়: কিতাবুস সালাত, ২/১২পৃ.
Top