ঈদে গাদীর এর বাস্তবতা

<div style="text-align: justify;"> </div><div style="text-align: justify;">ঈদে গাদীর পালনের সম্পর্কে প্রথমে এককথায় বলে ফেলি।<b>এটা সম্পূর্ণভাবে শিয়াদের সাথে মিলে তাই আপনি 'ঈদে গাদীর' নাম ব্যবহার করবেন না।'ইয়াওমে গাদীর'/'গাদীর দিবস' নাম ব্যবহার করুন।</b></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhfb-n48g8phCVf5Q7K6AIUKVpsFLdhuDR-Hk81YDJ7U3klfhcOi6IRXIrs8MP0h7CceVE_QMqrZWXbjyFvZrmqRmGQzr_SEIqu6psO-mBtO7koUpp_AXKNLCXPlBeFy1F8W2Z-hM-aD9pn/s1600/20210728_122526_0000.png" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" border="0" data-original-height="1920" data-original-width="1080" height="1292" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhfb-n48g8phCVf5Q7K6AIUKVpsFLdhuDR-Hk81YDJ7U3klfhcOi6IRXIrs8MP0h7CceVE_QMqrZWXbjyFvZrmqRmGQzr_SEIqu6psO-mBtO7koUpp_AXKNLCXPlBeFy1F8W2Z-hM-aD9pn/s1600-rw/20210728_122526_0000.png" title="" width="727" /></a></div><div style="text-align: justify;"><br /></div></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">আমাদের (আহলে সুন্নাত ওয়াল জাম'আহ) বিষয়ে আমি স্পষ্ট করে বলি,আমরা 'হাদীসে গাদীর' বা <b><i>'মান কুন্তু মাওলাহু ফা'আলিয়্যুন মাওলাহু'</i></b> এর মুতাওয়াতির হওয়া বা তদুর্ধে যাওয়াকে অস্বীকার করিনা।কিন্তু হাদীসে গাদীরের অপব্যাখ্যাকে আমরা অস্বীকার করি।হাদীসে গাদীর এর আহলে সুন্নত অনুযায়ী দৃষ্টিভঙ্গি হলঃ</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><blockquote style="text-align: justify;"><b>➤এদিন হযরত আলী রাঃ এর 'বেলায়েত' এর জাহেরী প্রকাশ হয়।</b></blockquote><blockquote style="text-align: justify;"><b>➤আলী রাঃ সাধারণ কেউ নন,বরং তিনি নবীপাক ﷺ এর বেলায়তের ফয়েজ প্রাপ্ত।</b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"> মোটামুটি এগুলোই বেসিক ধারণা,যার 'গাদীরে খুম' এর ভাষণের মূল মোটিভ বলা যায়।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">অন্যদিকে শিয়াদের দৃষ্টিভঙ্গি হলঃ</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><blockquote><div style="text-align: justify;"><b>➤আলী রাঃ কে নবীজী ﷺ তাঁর পাশে দাঁড় করানোর মানে উনিই একমাত্র যোগ্য ব্যক্তি,নবীজীর পর আলী রাঃ এর খেলাফত পাওয়াটা অবধারিত।</b></div><b><div style="text-align: justify;"><b>➤নবীজী ﷺ এর পর অবিসংবাদিতভাবে স্থান আলী ইবনু আবি তালিব রাঃ এর</b></div></b><b><div style="text-align: justify;"><b>➤নবীজীর নবুয়তের স্থলাভিষিক্ত আলী, আলী আলাইহিসসালামই একমাত্র কেন্দ্রবিন্দু।</b></div></b><b><div style="text-align: justify;"><b>➤হযরত সিদ্দিকে আকবর আবু বকর রাঃ খেলাফতের দায়িত্ব গ্রহণ করে হযরত আলী রাঃ এর প্রতি অবিচার করেছেন।(মা'আযাল্লাহ)</b></div></b><b><div style="text-align: justify;"><b>➤আলী রাঃ সবার মওলা,নবির 'অছি'/স্থলাভিষিক্ত, এটা জানার পরও হযরত উমর রাঃ আহলে বায়তের উপর অত্যাচার করেছেন।(মা'আযাল্লাহ) ইত্যাদি।</b></div></b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">শিয়ারা উপরোক্ত ভ্রান্ত মোটিভগুলোকে সামনে রেখে তারা গাদীর দিবসকে ঈদ হিসেবে পালন করে থাকে।<b><span style="color: red;">তারা 'মওলাইয়তে অভিষেক' কে 'নবুয়তের স্থলাভিষেকের অভিষেক' বা 'খেলাফতের অভিষেক' দিবস হিসেবেই পালন করে।আহলে সুন্নত ওয়াল জাম'আতের কোনো গ্রন্থ বা কোনো ফতোয়া দ্বারা 'ইয়াওমে গাদীর' কে 'ঈদে গাদীর' হিসেবে পালন করা সাব্যস্ত হয়না।</span></b>'হাদীসে গাদীর' এর নাম দিয়ে <b><span style="color: red;">বিভিন্ন ছবিযুক্ত পোস্টার বা চিত্রাংকন প্রচার করা এগুলো স্পষ্ট গোমরাহী</span>।</b>বিশেষত যা দেখা যায়, <b><u><span style="color: red;">গাদীরে খুম এর প্রতিক হিসেবে দুইজন জুব্বা পরিহিত লোকের ছবি দেয়া হয়,যার একজন অন্যের ডান হাত উচু করে আছেন,সামনে অনেক মানুষ।যেনো একাবিংশ শতাব্দির সাথে তাল মিলিয়ে গাদীর উদযাপন।</span></u></b>প্রয়োজনের অধিক ছবি তোলা-ব্যবহার করা ওলামায়ে কেরামের কাছে অপছন্দনীয়।আজকে এরা গাদীর উপলক্ষে চিত্রাঙ্কন-ছবি নিয়ে পোস্ট দিচ্ছে,একদিন এর বাড়াবাড়ি স্বরূপ ঈদে মাওলিদুন্নবী ﷺ এর দিন এরা দোলনায় বাচ্চাশিশুর ছবির মাধ্যমে বা চিত্রাঙ্কন এর মাধ্যমে বাড়াবাড়ি করবেন।আল্লাহ আমাদের পানাহ দিন। </div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">এদিনকে কেন্দ্র করে মহিলাদের দিয়ে নাচগান করানোর মতো জঘন্য বিষয়াদিও দৃষ্টি এড়াচ্ছে না।এগুলো সুস্পষ্টরূপে বাড়াবাড়ি।যারা 'ঈদে গাদীর' হিসেবে দিনটা পালন করছে,তাদের অধিকাংশকেই আপনি তাফজীলি হিসেবে খুজে পাবেন।এদের কাছে 'আফদ্বালুন্নাস বা'দাল আম্বিয়া হযরত আবু বকর সিদ্দিক রাঃ — নামক আকিদাটি অগ্রহণযোগ্য।একই দিন হযরত উসমান রাঃ এর ওফাত দিবস,তাদেরকে আপনি এ বিষয়ে লিখতে দেখবেন না।এদেরকে আপনি সুফিবাদের নাম দিয়ে কেবল ভুল কিছু তথ্য উপস্থাপনকারী হিসেবে খুজে পাবেন।অথচ 'ঈদে খিলাফাতে সিদ্দিক', 'ঈদে খিলাফাতে ফারুক','ঈদে খিলাফাতে উসমান' বা 'ঈদে খিলাফাতে মওলা হাসান' আলাইহিমুস সালাম এসব পালন করতে দেখবেন না। </div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">শাহে মঁরদা,শেরে-ইয়াজদা,আসাদুল্লাহিল গালিব,খায়বার শিকান্দ,সাহিবুল যুলফিক্বার, মাওলায়ে কায়েনাত,আবু তুরাব,ওয়ালিয়াল্লাহ আলী আল-মুরতাযা কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহুল কারীম ওয়া রাযিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু ওয়াআলাইহিস সালাম এর প্রতি ভালোবাসা ব্যতীত কেউ মুমিন হতে পারবেনা।এমনটা মুসলিম শরীফে উল্লেখ আছে।কিন্তু সে ভালোবাসা আমাদের শিয়াদেরকে দেখে শিখতে হবে না।শিয়াদের বাড়াবাড়ি এবং কুউদ্দেশ্য মূলক কর্মকাণ্ডের বিরোধীতা করা সর্বাবস্থায় আহলে সুন্নতের পাবন্দির অন্যতম একটা পরিচয়।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">শিয়ারা 'মওলা' শব্দটাকে 'নবুয়তের উত্তরাধিকার' এবং 'আজফালিয়তে সাহাবা'/সবচেয়ে মর্যাদাবান এর কনসেপ্ট হিসেবে ব্যবহার করে।অন্যদিকে সুন্নিদের কাছে এটা 'মওলা আলী কর্তৃক বেলায়ত রহস্য উন্মোচন' হিসেবে পরিচিত।আমি এমনটা বলি যে,'কুন্তা আনা ওয়া আলিয়্যান নুরাম বাইনা ইয়াদায়িল্লাহ' বা,'আমি ﷺ এবং আলী আল্লাহর সামনে নূর হিসেবে ছিলাম'— এ হাদীস অনুসারে আলীর বেলায়ত সৃষ্টিজগৎ তৈরীর সমসাময়িক কালেই সাব্যস্ত হয়েছিলো।সে হিসেবে উনার বেলায়ত অভিষেক তখনই হয়।নবীজী কেবল আলমে নাছুত বা এই জগৎে তা জাহেরী/প্রকাশ্য করে দিলেন মাত্র।এ উপলক্ষে খুশি না হয়ে কোনো মুমিন থাকতে পারেনা।কিন্তু মুমিনকে তার আকিদা সম্পর্কে সচেতন থাকা আবশ্যক।নইলে মুহাব্বতের নাম দিয়ে ঈমানহারা হবার সম্ভাবনা থেকে যায়। </div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">'ঈদে গাদীর' হলো শিয়াদের একটা ভ্রান্ত উদ্দেশ্যমূলক উৎসব।আপনি যদি খুশি সত্যকারে হয়ে থাকেন,তবে আপনাকে অবশ্যই এটাও মেনে নিতে হবে যে আপনি সত্যিকারের আলী প্রেমিক,ঐ শিয়ারা নয়।আপনার 'ইয়াওমে গাদীর' নামে উদযাপনে হাক্বিকী/সত্যিকার প্রেম নিহিত থাকবে যেটা অভিশপ্ত রাফেজীদের 'ঈদে গাদীর' এ পাওয়া যাবেনা।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">বাংলাদেশে প্রচুর তাফজীলি বেড়ে গিয়েছে।এরা ঘটা করে 'ঈদে গাদীর' পালন করছে।এরাই দশে মুহাররাম এ ইমামবাড়ায় গিয়ে পালন করে এবং তাজিয়া মিছিলকে জায়েজ মনে করে।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">কিন্তু এখন যে বিষয়টা তুলে ধরছি তা আজকের আগে আমি কোনোদিন জানতাম না।সৈয়্যদুনা উসমান গণি যুন্নুরাইন ইবন আফফান রাঃ এর শাহাদাত এর দিবস নাকি ১৮ ই জুলহিজ্জাহ,অর্থাৎ শিয়াদের 'ঈদে গাদীর' এর দিন!<br /></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়,একদল চরমপন্থী রাফেযী হযরত আলী রাঃ এর জীবদ্দশাতেই বিভিন্ন বিদআতী এবং শিরকী আক্বিদা প্রচারে মেতে উঠে।যার একটা দল সম্পূর্ণভাবে ৩য় খলিফার হত্যাকাণ্ডের সাথে সরাসরি জড়িত।শিয়ারা আবার উমাইয়্যা বংশকে প্রচন্ড ঘৃণা করে,বিশেষ ক্ষেত্র বাদে!আর হযরত উসমান রাঃ এর খেলাফতকেও প্রায় ৯৫-৯৮শতাংশ রাফেযীরা বরহক্ব মনে করেনা। ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়,হযরত উসমান রাঃ এর শাহাদাতের দিনের সাথে রাফেজীদের ঈদ পালন করার একটা সূক্ষ্ম সম্পর্ক আছে।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">হযরত উসমান রাঃ এর বয়স,জন্মসন,শাহাদাতের দিন ও তারিখ নিয়ে মতানৈক্য আছে।<b><u><i><span style="color: red; font-size: medium;">তবে জমহুর/প্রসিদ্ধ মত হল জিলহজ্জ্বের ১৮ তারিখ উনার শাহাদাত হয়।</span> </i></u></b></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">এব্যাপারে সবচেয়ে বেশি মতামত এনেছেন ইমাম ত্বাবারী রহ.।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: #2b00fe; font-size: large;"><u>➤অভিমত ১ হতে ৮ নংঃ</u></span></b></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">'তারিখে ত্বাবারী' গ্রন্থে ৩/৪৪১,৪৪২ পৃষ্ঠায় ইমামুল মুফাসসিরীন ইমাম ত্বাবারী উল্লেখ করেন—</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">সনদ ১ঃ</div><blockquote style="text-align: justify;"> <b><span style="color: red;">عن عامر الشعبي أنه قال حصر عثمان بن عفان رضي الله عنه في الدار اثنتين وعشرين ليلة وقتل صبيحة ثماني عشرة ليلة.......</span></b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"> সনদ ২ঃ</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><blockquote style="text-align: justify;">.<b><span style="color: red;">عن أبي معشر قال قتل عثمان رضي الله عنه يوم الجمعة لثماني عشرة ليلة مضت من ذي الحجة سنة ٣٥......</span>..</b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">সনদ ৩ঃ</div><div style="text-align: justify;"><span style="color: red;"><br /></span></div><blockquote style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">عن شعيب عن سيف عن محمد وطلحة وأبي حارثة وأبي عثمان قالوا قتل عثمان رضي الله عنه يوم الجمعة لثماني عشرة ليلة مضت من ذي الحجة سنة ٣٥....</span>..</b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">সনদ ৪ঃ</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><blockquote style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">عن هشام بن الكلبي أنه قال قتل عثمان رضي الله عنه صبيحة الجمعة لثماني عشرة ليلة خلت من ذي الحجة سنة ٣٥......</span></b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">সনদ ৫</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><blockquote style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">عن مخرمة بن سليمان الوالبي قال قتل عثمان رضي الله عنه يوم الجمعة ضحوة لثماني عشرة ليلة مضت من ذي الحجة سنة ٣٥</span></b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><div><b></b></div><blockquote><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">(১)আ'মের বিন শাবী, </span></b></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">(২)আবি মা'শার</span></b></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">(৩)সাইফ বিন মুহাম্মাদ </span></b></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">(৪)ত্বালহাহ,</span></b></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">(৫)আবি হারেছা, </span></b></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">(৬)আবি উসমান</span></b></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">(৭)হিশাম বিন কালবি এবং  </span></b></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">(৮) মুখরিমাহ বিন সুলাইমান </span></b></div></blockquote><div><b><span style="color: red;"></span></b></div><div style="text-align: justify;">প্রমুখ <b>মোট ৮জন হতে </b>ইমাম ত্বাবারী বলেছেন,সৈয়্যদুনা উসমান রাঃ ৩৫ হিজরীর,১৮ ই জিলহজ্জ রোজ জুমাবার শাহাদাত বরণ করেন।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: #2b00fe; font-size: large;"><u>➤অভিমত নং ৯ এবং ১০ঃ</u></span></b></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b>'মুসনাদ আহমদ' গ্রন্থের ১/৭৪ পৃষ্ঠায়,'উসদুল গাবাহ' গ্রন্থের ৪/৫৮৫পৃষ্ঠায় </b>একই কথা উল্লেখ আছে।আল্লামা শায়খ শো'আইব আরনাউত্ব বলেন সনদটি বিচ্ছিন্ন। </div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: #2b00fe; font-size: large;"><u>➤অভিমত নং ১১ঃ</u></span></b></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">ইমাম বুখারীর উস্তাদ <b>ইমাম ইবনে খাইয়্যাত্ব (২৪০হি.) স্বীয় 'তারিখে খালিফাহ ইবনে খাইয়্যাত্ব' এর ১৩২ পৃষ্ঠায়</b> (দারুল ফিক্বর বৈরুত) উল্লেখ আছে—</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><blockquote style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">ابو الحسن عن ابي معشر عن نافع قال: قتل يوم الجمعة لسبع عشر او ثمان عشر خلت من ذي الحجة</span></b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">— হযরত নাফে রহ. হতে বর্ণিত তিনি বলেন,জিলহজ্জ মাসের ১৭ বা ১৭ তারিখ জুমার দিন হযরত উসমান রাঃ শহীদ হন।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: #2b00fe; font-size: large;"><u>➤অভিমত নং ১২ঃ</u></span></b></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b>ইমাম ইবনে শাব্বাহ (২৬২ হি.) স্বীয় 'তারিখে মাদীনাতুল মুনাওয়ারা' গ্রন্থে ২/২৬২</b> (দারুল কুতুব ইলমিয়্যাহ) পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেন —</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><blockquote style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">وقال ابو الحسن المدائني وابو غسان محمد بن يحيى:قتل يوم الجمعة لإثنة عشر بقية من ذي الحجة </span></b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">— ইমাম আবুল হাসান আল-মাদায়িনী এবং ইমাম আবু গাসসান মুহাম্মাদ বিন ইয়াহইয়া বলেন,জিলহজ্জ মাস শেষ হবার ১২ দিন পূর্বে জুমাবার হযরত উসমান রাঃ কে শহীদ করা হয়।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><span style="color: #2b00fe; font-size: large;"><u><b>➤অভিমত নং ১৩ঃ</b></u></span></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">'<b>তারিখে আবি যুর'আ' গ্রন্থের ৪১ পৃষ্ঠায়</b> (দারুল কুতুব ইলমিয়াহ) ইমাম আবু যুরআ (২৮১হি.),৯৫ নং বর্ণনায় উল্লেখ আছে—</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><blockquote style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">قتل عثمان بن عفان رحمة الله تعالى عليه يوم الجمعة لثمان عشر مضت من ذي الحجة سنة خمس وثلاثين.</span></b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">— হযরত উসমান রাঃ কে ৩৫ হিজরী সনের ১৮ই জিলহজ্জ রোজ জুমাবার শহীদ করা হয়।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b><u><span style="color: #2b00fe; font-size: large;">➤অভিমত নং ১৪ঃ</span></u></b></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b>ইমাম বুখারী</b> স্বীয় 'তারিখুস সাগীর' এর ৩৪ পৃষ্ঠায় (পাকিস্তানী ছাপ) উল্লেখ করেন—</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><blockquote><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">قال البخاري وقتل عثمان سنة خمس وثلاثين لثمان عشر خلت من ذي الحجة يوم الجمعة</span></b></div><b><div style="text-align: justify;"><b style="font-size: 1.25em;"> </b></div></b></blockquote><div style="text-align: justify;">— ইমাম বুখারী রহ. বলেন,হযরত উসমান রাঃ এর শাহাদাত হয় ৩৫ হিজরীর জিলহজ্জ মাসের ১৮ তারিখ রোজ জুমাবার। </div><div style="text-align: justify;"><span style="color: #2b00fe; font-size: large;"><u><br /></u></span></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: #2b00fe; font-size: large;"><u>➤অভিমত নং ১৫ঃ</u></span></b></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">'ত্বাবাকাতুল কুবরা' গ্রন্থের ২য় খন্ডের </div><div style="text-align: justify;">[قتل عثمان بن عفان وبيعة علي ابن ابي طالب رضي الله تعالى عنهم] অধ্যায়ের সূচনালগ্নে ইমাম মুহাম্মাদ ইবন সা'দ (২৩০হি.) উল্লেখ করেন—</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><blockquote style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">قالوا: لما قتل عثمان رضي الله عنه يوم الجمعة لثماني عشرة ليلة مضت من ذي الحجة سنة خمس وثلاثين</span></b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">— হযরত উসমান রাঃ এর শাহাদাত হয় ৩৫ হিজরীর জিলহজ্জ মাসের ১৮ তারিখ রোজ জুমাবার। </div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b><u><span style="color: #2b00fe; font-size: large;">➤অভিমত ১৬ এবং ১৭ঃ</span></u></b></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">'সিয়ারু আলাম আন নুবালা' গ্রন্থে ২/৪৫৮ (দারুল হাদীস,মিশর) ইমাম যাহাবী উল্লেখ করেন—</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><blockquote style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">وقال أبو معشر السندى:قتل لثماني عشرة خلت من ذي الحجة، يوم الجمعة</span></b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">—ইমাম আবু মি'শার আল সিন্দী বলেন,হযরত উসমান রাঃ জিলহজ্জ মাসের ১৭ তারিখ জুমাবার শহীদ হন।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">'তাযকিরাতুল হুফফজ' ১/১৩ (দারুল কুতুব ইলমিয়াহ) তে ইমাম যাহাবী এ কথা উল্লেখ করেছেন।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b><u><span style="color: #2b00fe; font-size: large;">➤অভিমত নং ১৮ঃ</span></u></b></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">আর সব মতামতের সমন্বয় করে বিখ্যাত মুফাসসির ও মুহাদ্দিস, বিশুদ্ধতম ইতিহাস গ্রন্থ প্রণেতা,আল্লামা হাফেজ এমাদউদ্দীন ইবনু কাসীর বলেন,</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><blockquote style="text-align: justify;"><b>إنه قتل يوم الجمعة لثماني عشرة خلت من ذي الحجة ستة خمس وثلاثين على الصحيح المشهور</b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">— হযরত উসমান রাঃ ৩৫ হিজরীর ১৮ ই জিলহজ্ব জুমাবার শহীদ হন।এই মতটাই বিশুদ্ধ এবং মশহুর(প্রসিদ্ধ) </div><div style="text-align: justify;">[আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া,৭/৩৪৪।তাহক্বিক আল্লামা আব্দুল ক্বাদির আরনাউত্ব]</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: #2b00fe; font-size: large;"><u>➤অভিমত নং ১৯ঃ</u></span></b></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">'আল ইসাবা ফি তাময়িযুস সাহাবা' গ্রন্থে ইমাম ইবন হাজার আসকালানীও বলেন—</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><blockquote style="text-align: justify;"><b>وقيل يوم الجمعة لثمان عشرة خلت من ذي الحجة بعد العصر...... على الصحيح المشهور،</b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">— হযরত উসমান রাঃ জিলহজ্জ মাসের ১৮ তারিখ আসরের পর শহীদ হন।.......এমতটাই বিশুদ্ধ এবং প্রসিদ্ধ। </div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">সুতরাং স্বাভাবিক ভাবেই এটা কাকতালীয় না বলে পরিকল্পনা বলতে অন্তর বাধেনা যে,শিয়ারা চক্রান্ত করে আহলে বায়তের ভালবাসার দোহাই এর ধোকায় ফেলে মানুষকে বিভ্রান্ত করার ঘৃণ্য পরিকল্পনা নিয়েই মাঠে নেমেছিল ১৪শ বছর আগে।আর ধীরে ধীরে সে বিষ বাংলাদেশে 'সুফিবাদ' এর নামে ছড়িয়ে পড়ছে। </div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">আমার ধারণাগুলো কল্পনাপ্রসুত বলতে পারেন।কিন্তু আমি সম্পূর্ণভাবে আহলে সুন্নতের ইমামদের অনুসরণে কথা বলছি।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="font-size: medium;">➤➤'আত-তামহিদুল বায়ান ফি মাক্বাতিলিশ শাহীদ (সাইয়্যেদুনা) উসমান' গ্রন্থে আল্লামা ইমাম আবুবকর আল-আশআরী আল-মালেকী আল-আন্দালুসি রহঃ (৭৪১হিজরীতে ওফাত) ১৮৬ তম পৃষ্ঠায় (দারুল কুতব ইলমিয়াহ) ৮৭ নং 'ফাস্ল'/পরিচ্ছদের একেবারে শুরুতে উল্লেখ করেন—</span></b></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><blockquote style="text-align: justify;"><b><u><span style="color: red; font-size: medium;">وقد اتخذت الرافضة اليوم الذي قتل فيه عثمان (رض) عيدا وقالوا: هو يوم عيد الغدير</span></u></b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><blockquote style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">—রাফেযীরা হযরত উসমান রাঃ কে কতলের দিবসকেই 'ঈদ' হিসেবে পালম করে।আর সেটাই হল 'ঈদে গাদীর'।</span></b></blockquote><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">এধরণের রাফেযী কালচার বয়কট না করলে আহলে সুন্নতের নামধারীদের কারণে আহলে সুন্নতের সত্যিকারের অনুসারীদের অপদস্থ হতে হবে।তারা একদিন তাজিয়া মিছিলকে হালাল বলবে।আল্লাহ আমাদের পানাহ দিন এসব ভন্ডামি হতে।</div>

ঈদে গাদীর এর বাস্তবতা

  ঈদে গাদীর পালনের সম্পর্কে প্রথমে এককথায় বলে ফেলি। এটা সম্পূর্ণভাবে শিয়াদের সাথে মিলে তাই আপনি 'ঈদে গাদীর' নাম ব্যবহার করবেন না।...

Read more »

হুযুর আলাইহিস সালামের নাম শুনে চুম্বন দেওয়া:-

<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh9tJhzb3D1KyJBquEkdnAee5c2EyoFJ-pzcXTIH6nkEIY2YEpOOQLQ1naFqs0_p3R8zIQw-ccmHC3Jg1YFXMC_N5ljwBG5FRWbUeFlktCJrRpw9NjIKf3eOP-bAiL-OSAOX8KJ-DMa64qq/s1600/1628515437252204-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh9tJhzb3D1KyJBquEkdnAee5c2EyoFJ-pzcXTIH6nkEIY2YEpOOQLQ1naFqs0_p3R8zIQw-ccmHC3Jg1YFXMC_N5ljwBG5FRWbUeFlktCJrRpw9NjIKf3eOP-bAiL-OSAOX8KJ-DMa64qq/s1600-rw/1628515437252204-0.png" width="400"> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiKKTPSbOSu9n6O9cNaKytyi_stBZR5Tx-txeGfypS8uUlIok7YqHk2R9Lh8Q8jC-qu2tgOs7cs0sKQ8CC_3g955ZdK0zLR0OR5BLcruPA0nHj_lJlccCf-Dy-tIxrLKTVgMPCTLGxQw9Li/s1600/1628515426390989-1.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiKKTPSbOSu9n6O9cNaKytyi_stBZR5Tx-txeGfypS8uUlIok7YqHk2R9Lh8Q8jC-qu2tgOs7cs0sKQ8CC_3g955ZdK0zLR0OR5BLcruPA0nHj_lJlccCf-Dy-tIxrLKTVgMPCTLGxQw9Li/s1600-rw/1628515426390989-1.png" width="400"> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi6FagSTzKQMLqYLfBk5K_ZkmjxIkBgJZw35stO-dfKuJZZA3xUcS13Jxex2yVS9FkX1q_j5YV2O51hfF_DtpXMZwvZNg6thyphenhyphenvxCI-flY_rLMBDxyFwlSjLPkz_IHpj0myIzRbrHSf2qRoC/s1600/1628515416327611-2.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi6FagSTzKQMLqYLfBk5K_ZkmjxIkBgJZw35stO-dfKuJZZA3xUcS13Jxex2yVS9FkX1q_j5YV2O51hfF_DtpXMZwvZNg6thyphenhyphenvxCI-flY_rLMBDxyFwlSjLPkz_IHpj0myIzRbrHSf2qRoC/s1600-rw/1628515416327611-2.png" width="400"> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh-cl5mdB55Pr_3TqAz4KrcyZZ9Brc8PnQ0OVxMBL0f5ydnGhbqHS96jUEvjO-CDPi-BrqHoEnwu3REmKQvKgAVAFkohzR16vRwnxRSQZO4mGT9SpegFLDvzCvgsoVxEBkL1mxWVSg7vsz4/s1600/1628515405660487-3.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh-cl5mdB55Pr_3TqAz4KrcyZZ9Brc8PnQ0OVxMBL0f5ydnGhbqHS96jUEvjO-CDPi-BrqHoEnwu3REmKQvKgAVAFkohzR16vRwnxRSQZO4mGT9SpegFLDvzCvgsoVxEBkL1mxWVSg7vsz4/s1600-rw/1628515405660487-3.png" width="400"> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh2jfKvqZifZa5tPulaDWIgl-_sgBwBtnxIeH6nMqXbCmMClqe_WrsLoVwk22Yvd8dBHc2NyavkxW4Br0URLeW2_ID-q7Yb8ZuHcH4bpQ81yPDRWqQ5lasSi-1RGuItB-UoYZVZbA_3Nzyp/s1600/1628515397040289-4.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh2jfKvqZifZa5tPulaDWIgl-_sgBwBtnxIeH6nMqXbCmMClqe_WrsLoVwk22Yvd8dBHc2NyavkxW4Br0URLeW2_ID-q7Yb8ZuHcH4bpQ81yPDRWqQ5lasSi-1RGuItB-UoYZVZbA_3Nzyp/s1600-rw/1628515397040289-4.png" width="400"> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjWOo1VhWroKCpKBtLwe7bpSQlqW3vn6CzV2uMHkZd-OHyfs9fUnJMZTZ47QyARvCJS_bs9s6kyY64WbWczDgEORifRHsug-8ngjuIA1wcNMOjDRwGVBi1_E5bnBCIlFt1LMKmat7ok0zi0/s1600/1628515389405500-5.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjWOo1VhWroKCpKBtLwe7bpSQlqW3vn6CzV2uMHkZd-OHyfs9fUnJMZTZ47QyARvCJS_bs9s6kyY64WbWczDgEORifRHsug-8ngjuIA1wcNMOjDRwGVBi1_E5bnBCIlFt1LMKmat7ok0zi0/s1600-rw/1628515389405500-5.png" width="400"> </a> </div>

হুযুর আলাইহিস সালামের নাম শুনে চুম্বন দেওয়া:-

Read more »

হযরত আলী (রাঃ) এর নিকট হযরত উমর (রাঃ) এর মর্যাদা

<p style="text-align: center;"><b><span style="color: red; font-size: x-large;">হযরত আলী (রাঃ) এর যবানিতে হযরত উমর (রাঃ)</span></b></p><p></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhRGzDtfMqDjkt2AM0-YMrktWcwPj5Qe_wW3PHv85lmSBNSNZnd4VyuY3d_WJZURFBpnJ60dPv3JrIX6cVRMagM70pqWF40x5br2IcwjEmaNqJkaf5moGtZtydUFHTey7ZPWLuIFTIF3AbM/s1748/0001-5569867285_20210808_194048_0000.png" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><span style="font-size: large;"><img border="0" data-original-height="1748" data-original-width="1240" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhRGzDtfMqDjkt2AM0-YMrktWcwPj5Qe_wW3PHv85lmSBNSNZnd4VyuY3d_WJZURFBpnJ60dPv3JrIX6cVRMagM70pqWF40x5br2IcwjEmaNqJkaf5moGtZtydUFHTey7ZPWLuIFTIF3AbM/s320-rw/0001-5569867285_20210808_194048_0000.png" width="227" /></span></a></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><p></p><p dir="ltr" id="docs-internal-guid-3a482755-7fff-79fc-6800-2e93a1db65c1" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হযরত আলী (رضي الله عنه) এর যবানিতে হযরত উমর (رضي الله عنه)</span></p><p dir="ltr" id="docs-internal-guid-4abf3f75-7fff-884a-0000-a95272672140" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="color: #38761d; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">খলিফাতুল মুসলীমিন হযরত উমর (رضي الله عنه) এর উপর আক্রমণ হয় জিলহজ্জ মাস বাকী থাকতে ৩-৪ দিন পূর্বে এবং উনার দাফন কার্য সম্পন্ন হয় ২৪ হিজরী সনের ১লা মুহাররাম। </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">এ তথ্যগুলো পাওয়া যাবে—</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="background-color: #f3f3f3; color: #134f5c; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➤আল-ইবার ফি খবর মিন গাবার, ১/২০ (দারুল কুতুব ইলমিয়াহ)</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="background-color: #f3f3f3; color: #134f5c; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➤আল্লামা আবু মুহাম্মাদ আফিফ উদ্দীন মারজানি (৭৭০হি.), বাহজাতুন নুফুসি ওয়াল আসরার, ১/৪২৮ (দারুল কুতুব ইলমিয়াহ)</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="background-color: #f3f3f3; color: #134f5c; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➤ইমাম যাহাবী, সিয়ারু আ'লাম আন-নুবালা, সিয়ারু খুলাফাইর রাশিদীন, ১৬৪পৃঃ। (মুওয়াসসাসাতুর রিসালাহ)</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="background-color: #f3f3f3; color: #134f5c; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➤ইমাম সুয়ুতি, তারিখুল খুলাফা প্রভৃতি কিতাবে। </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হযরত উমর (رضي الله عنه) ছিলেন ইসলামের ইতিহাসের এক কিংবদন্তি নাম। উনার ইসলাম গ্রহণ মুসলিম পরিমণ্ডলে এক যুগান্তকারী ঘটনা ছিলো। যেমনটাঃ</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="color: #cc0000; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ইমাম হাকেম নিসাপুরী বোখারী-মুসলিমের শর্তে এই হাদীস নিরূপণ করেন যে (৩/৮৪)—</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ لَمَّا أَسْلَمَ عُمَرُ نَزَلَ جِبْرِيلُ (عليه السلام) فَقَالَ يَا مُحَمَّدُ (ﷺ) لَقَدِ اسْتَبْشَرَ أَهْلُ السَّمَاءِ بِإِسْلاَمِ عُمَرَ</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">—ইবনু আব্বাস (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ❝উমার ইসলাম গ্রহণ করলে জিবরীল (আলাইহিস সালাম) অবতরণ করে বলেন, হে মুহাম্মাদ (ﷺ)! হযরত উমরের (رضي الله عنه) ইসলাম কবূল করার সুসংবাদে ঊর্ধ্ব জগতের বাসিন্দারা আনন্দিত হয়েছেন। ❞</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">[ইমাম ইবন মাজাহ, আস-সুনান, মুকাদ্দিমাহ, بَاب فَضْلِ عُمَرَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ]</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">বর্তমান সময়কালে তাফজীলি প্রবণতা প্রচন্ডরকম বেড়ে যাওয়ায় আমি ভাবলাম উমর (رضي الله عنه) এর ব্যাপারে এমন কিছু মানাক্বিব সংকলনের চেষ্টা করি, যেগুলো খোদ হযরত আলী (رضي الله عنه) বর্ণনা করেছেন। যেমনঃ</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="color: #cc0000; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➤➤'তারিখুল খুলাফা' ২০৭ পৃষ্ঠায় ইমামুল মুহাদ্দিসীন জালালুল ইলম ইমাম জালালউদ্দিন সুয়ুতি কুদ্দিসাস সিররুহ বলেন—</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">روىٰ عنه: عثمان وعلي......</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">— হযরত উমর (رضي الله عنه) হতে যারা হাদীস বর্ণনা করেছেন তারা হলেন: হযরত উসমান (رضي الله عنه), হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু..... প্রমুখ। </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="color: #cc0000; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➤➤হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহুল কারীম বলেন,</span><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">❝আমরা হযরত উমর (رضي الله عنه) ব্যতীত অন্য কারো নাম বলতে পারবো না যিনি প্রকাশ্যে হিজরত করেছেন। হিজরতের সময় তিনি গলায় তলোয়ার এবং কাঁধে ধনুক ঝুলিয়ে হাতে কয়েকটি তীর নিয়ে বাইতুল্লাহ শরীফে যান, সেখানে কুরাইশ নেতৃবৃন্দ বসে ছিল। তিনি সাত বার তাওয়াফ করে মাকামে ইবরাহীমে দু'রাকাত নামায পড়েন। অতঃপর কুরাইশ নেতৃবৃন্দের নিকট এসে পৃথক পৃথকভাবে বললেন, তোমাদের মুখ কালিমালিপ্ত হোক। যে মাকে ছেলে হারা, সন্তানকে এতিম, স্ত্রীকে বিধবা করতে চায় সে যেন আমার সাথে লড়াই করে, কিন্তু তার ছায়া মাড়ানোর সাহসটুকুও কারো ছিল না। ❞</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">[ইমাম ইবনে আসাকির, তারিখে দামেষ্ক, ৪৪/৫১-৫২পৃষ্ঠা]</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="color: #cc0000; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➤➤হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু হতে আরো বর্ণিত আছে, তিনি বলেন—</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">كنا أصحاب محمد (ﷺ) لا نشك أن السكينة تنطق على لسان عمر</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">—❝আসহাবিন্নাবীয়্যী (ﷺ) (সাহাবীগণ) এর মধ্যে এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে, উমর (رضي الله عنه) এর যবানে আল্লাহ প্রশান্তি দিয়েছেন। ❞</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">[ইমাম ইবনু হাজার আসকালানী রহ., মাত্বালিবুল আলিয়া, ৩৮৮৩ নং হাদীস]</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="color: #cc0000; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➤➤আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু হযরত উমর (رضي الله عنه) এর ব্যাপারে বলেন, </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">إذا ذكر الصالحون فحيهلا بعمر</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">— ❝তোমরা যখন আল্লাহর নেক বান্দাদের আলোচনা করবে তখন তোমাদের আলোচনাকে উমরের (رضي الله عنه) আলোচনা দ্বারা অলংকৃত করে নিবে। ❞</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">[ইমাম তাবারানী, আল মু'জামুল আওসাত, ৫৫৪৯ নং হাদীস]</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="color: #cc0000; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➤➤হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (رضي الله عنه) বলেন, যখন সৈয়্যদুনা উমর (رضي الله عنه) শাহাদাত বরণ করলেন, হযরত আলী (رضي الله عنه) এসে বললেন,</span><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ما من أحد أحب إلي أن ألقى الله بما في صحيفته بعد صحيفة النبي (ﷺ) من هذا المسجى</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">— ❝আমার নিকট রসুল (ﷺ) এঁর পর কাপড়ে ঢাকা এই ব্যক্তিটির (হযরত উমর (رضي الله عنه)) আমল অপেক্ষা পছন্দনীয় অন্য কারো আমল ছিল না। ❞</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="color: #cc0000; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➤➤মওলায়ে কায়েনাত আলী মুরতাযা (رضي الله عنه) হযরত উমর (رضي الله عنه) সম্পর্কে বলেন—</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ملىء عزما وحزما وعلما ونجدة</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">— ❝দৃঢ়সংকল্প! সমুদ্রের ন্যায় প্রজ্ঞা, সাহসিকতা এবং শৌর্যকে হযরত উমর (رضي الله عنه) এর মধ্যে প্রবিষ্ট করানো হয়েছে। ❞</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">[ইমাম ইবনু আসাকির, প্রাগুক্ত, ৩০/৩৮৬]</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="color: #cc0000; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➤➤মওলাল মুমিনীন আলী ইবন আবি ত্বালিব (رضي الله عنه), যার শানে সর্বাপেক্ষা কুরআনের আয়াত নাযিল হয়েছে, তিনি নিজে বলেনঃ</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ان في القرآن لرأيا من رأي عمر</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">— ❝কুরআনের রায়সমূহ, যা আল্লাহ দিয়েছেন তার অধিকাংশই হযরত উমর (رضي الله عنه) এর রায়ের সাথে মিলেছে। ❞</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="color: #cc0000; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ইমাম জালালউদ্দিন আব্দুর রহমান সুয়ুতি রহ. 'তারিখুল খুলাফা' গ্রন্থে 'ফাদ্বাইলুল ইমামিন' এর বরাতে একুশটি বিষয় উল্লেখ করেছেন, </span><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">যেখানে আল্লাহ ﷻ হযরত উমর (رضي الله عنه) এর সাথে ঐকমত্য করে আয়াত নাযিল করেছেন। </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="color: red; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➤➤</span><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">মাওলাল মুমিনীন আলী (رضي الله عنه) একবার রমাদ্বান মাসে মসজিদের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। সেখানে তিনি তারাবীহ আদায়কারী মুসল্লিদের দ্বারা মসজিদে আলো জ্বলতে দেখলেন। তখন বললেন, </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">نوّر الله على عمر في قبره كما نوّر علينا مسجدنا</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">— ❝আল্লাহ ﷻ হযরত উমর (رضي الله عنه) এর মাজারকে নূরান্বিত করুন। উনি আমাদের মসজিদগুলোকে নূরান্বিত করেছেন (জামাত সহকারে তারাবীহর মাধ্যমে)। ❞</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="color: red; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➤➤</span><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হযরত মুহাম্মাদ ইবনুল হানাফিয়া (رضي الله عنه) স্বীয় পিতা আলী (رضي الله عنه) কে জিজ্ঞেস করেছিলেন—</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">أَيُّ النَّاسِ خَيْرٌ بَعْدَ رَسُوْلِ اللهِ (ﷺ) </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> —রাসুলে আরাবী (ﷺ) এঁর পর সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ কে?তখন মাওলা পাক বললেন, ❝হযরত আবুবকর (رضي الله عنه) এবং এরপর হযরত উমর (رضي الله عنه)। ❞</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="color: red; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➤➤</span><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">সহিহ বুখারীতে উল্লেখ আছে, হযরত উমর (رضي الله عنه) এর লাশ মুবারকের সামনে দাঁড়িয়ে হযরত আলী (رضي الله عنه) দোয়া করেছেন—</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">مَا خَلَّفْتَ أَحَدًا أَحَبَّ إِلَيَّ أَنْ أَلْقَى اللهَ بِمِثْلِ عَمَلِهِ مِنْكَ وَايْمُ اللهِ إِنْ كُنْتُ لَاظُنُّ أَنْ يَجْعَلَكَ اللهُ مَعَ صَاحِبَيْكَ وَحَسِبْتُ إِنِّيْ كُنْتُ كَثِيْرًا أَسْمَعُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم يَقُوْلُ ذَهَبْتُ أَنَا وَأَبُوْ بَكْرٍ وَعُمَرُ وَدَخَلْتُ أَنَا وَأَبُوْ بَكْرٍ وَعُمَرُ وَخَرَجْتُ أَنَا وَأَبُوْ بَكْرٍ وَعُمَرُ</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">—❝হে উমর (رضي الله عنه)! আমার জন্য আপনার চেয়ে বেশি প্রিয় এমন কোন ব্যক্তি আপনি রেখে যাননি, যার কালের অনুসরণ করে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করব। আল্লাহর কসম!আমার এ বিশ্বাস যে আল্লাহ ﷻ  আপনাকে আপনার সঙ্গীদ্বয়ের সঙ্গে রাখবেন। আমার মনে আছে, আমি অনেকবার নবী (ﷺ) কে বলতে শুনেছি, "আমি (ﷺ) আবু বকর ও উমর গেলাম। আমি (ﷺ), আবু বকর ও উমর প্রবেশ করলাম এবং আমি (ﷺ), আবু বকর ও উমর বাহির হলাম ইত্যাদি। (رضي الله تعالى عنهم )❞</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="color: red; font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➤➤</span><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ইমামুল আইম্মাহ সৈয়্যদুনা জা'ফর আস-সাদিক্ব ইবনে ইমাম মুহাম্মাদ আল-বাক্বির (رضي الله عنه) বলেন—</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">أنا بريء ممن ذكر ابا بكر وعمر إلا بخير</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">— ❝আমি সে ব্যক্তির উপর রুষ্ট হই, যে হযরত আবু বকর (رضي الله عنه) এবং হযরত উমর (رضي الله عنه) এর স্মরণ প্রশংসার জন্য করেনা (অর্থাৎ নিন্দার জন্য করে)। ❞</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">[ইমাম ইবনু আসাকির, প্রাগুক্ত, ৪৪/৩৮৭]</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"><br /></span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"><a href="https://m.youtube.com/watch?v=G5NFY1Em2PE"><span style="color: red; font-size: medium;"><b>হযরত উমর রাঃ এবং হযরত আলী রাঃ এর মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক দেখুন মুফতি রাশিদ মাহমুদ রেযভী হাফিযাহুল্লাহর এই ইলমি আলোচনাটিতে, যেখানে উনি শিয়া কিতাব হতে দলিল দিয়েছেন।</b></span></a><span style="font-size: 12pt;"><br /></span></span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><br /></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"><span style="font-family: Arial; font-size: 12pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হযরত উমর ফারুক (رضي الله عنه) এর জীবনাদর্শ অনুসরণ করে চলা এযুগে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমাদের তাওফিক আতা করুন। </span></p>

হযরত আলী (রাঃ) এর নিকট হযরত উমর (রাঃ) এর মর্যাদা

হযরত আলী (রাঃ) এর যবানিতে হযরত উমর (রাঃ) হযরত আলী (رضي الله عنه) এর যবানিতে হযরত উমর (رضي الله عنه) খলিফাতুল মুসলীমিন হযরত উমর (رضي الله عنه...

Read more »

অস্থিরতার একটি প্রতিষেধক!

<br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgHftECXsdpClymfQarlH3xEK__5ZLGwpNBDlIDlEhNMAzaoNL65Xd17CkbuxnootDLpd10ULu3O24QN8YxxlHBYTtZS7dFMdmLN2h524NxGj2AiBwJxcQQn3axq9zhHnJEzaDtk0dgG40/s1600/InShot_20210808_225833986.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1920" data-original-width="3404" height="180" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgHftECXsdpClymfQarlH3xEK__5ZLGwpNBDlIDlEhNMAzaoNL65Xd17CkbuxnootDLpd10ULu3O24QN8YxxlHBYTtZS7dFMdmLN2h524NxGj2AiBwJxcQQn3axq9zhHnJEzaDtk0dgG40/s1600-rw/InShot_20210808_225833986.jpg" width="320"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br></div><div class="separator" style="text-align: justify; clear: both;"><div class="separator" style="clear: both;">সায়্যিদুনা আলী রাযিআল্লাহু আনহুর নামাজে তীর খোলার ঘটনা তো অবশ্যই শুনেছেন। তবে হয়তো কখনো ভেবে দেখার সুযোগটা হয়ে ওঠেনি।</div><div class="separator" style="clear: both;"><br></div><div class="separator" style="clear: both;">কোনো এক যুদ্ধে সায়্যিদুনা আলী রাযিআল্লাহু আনহু'র পায়ে এসে একটা তীর বিধে যায়। তীরের গভীরতা এত বেশি ছিল যে, তাবীব সেটা খুলতে অপারগ হয়ে যায়। এক পর্যায়ে আলী রাযিআল্লাহু আনহু নিজেই সমাধান বাতলে দেন। তিনি বলেন— আমি নামাজে মগ্ন হয়ে যাওয়ার পর তোমরা তীরটি খুলে নিবে। কথামতই কাজ হলো। আলী রাযিআল্লাহু আনহু নামাজ শেষ করার পর দেখলেন তীর খোলা হয়ে গেছে। অথচ তিনি টেরই পান নি। আল্লাহু আকবার! এ কেমন নামাজ? </div><div class="separator" style="clear: both;"><br></div><div class="separator" style="clear: both;">আজ আপনি আমি অস্থির। ডিপ্রেশনে ভোগতে হচ্ছে দিনের অধিকাংশ সময়। হয়তো মাসের শেষ সময়টা। ঋণের বোঝা, ব্যবসায় লোকসান। কিংবা কারো কটু মন্তব্য। এরকম বিভিন্ন অপ্রত্যাশিত কারণ আপনার হৃদয়টাকে হয়তো আজ ক্ষতবিক্ষত করে দিয়েছে। প্রশান্তি পালিয়ে গেছে মনে হয়। জীবনটা যেন বিষাক্ততায় ভরে গেছে। এর সমাধান আমরা গানের মধ্যে খোঁজলাম, মুভির মধ্যে খোঁজলাম! কখনো কি নামাজেও খোঁজে দেখেছি? </div><div class="separator" style="clear: both;"><br></div><div class="separator" style="clear: both;">যেই নামাজ মাংস ভেদ করে পায়ের হাড় পর্যন্ত পৌছানো তীরকে অনায়াসে বের করে ফেলতে পারে, সেই নামাজ কি আপনার জীবন থেকে অস্থিরতার তীরটা বের করতে সক্ষম নয়? নামাজ কে গুরুত্ব দিন। এই নামাজই আপনার জীবনে প্রশান্তির দিয়া জ্বালিয়ে দিবে। </div><div class="separator" style="clear: both;"><br></div><div class="separator" style="clear: both;">~স্বাধীন আহমেদ </div></div>

অস্থিরতার একটি প্রতিষেধক!

সায়্যিদুনা আলী রাযিআল্লাহু আনহুর নামাজে তীর খোলার ঘটনা তো অবশ্যই শুনেছেন। তবে হয়তো কখনো ভেবে দেখার সুযোগটা হয়ে ওঠেনি। কোনো এক যুদ্ধে সায়্যিদ...

Read more »