মোবাইল ফোন প্রতিনিয়ত কিছু একটা শিখাচ্ছে!

<p style="text-align: justify;">মোবাইল ফোন ব্যবহার করি না এমন মানুষ পাওয়া যাবে না বললেও ভুল হবে না। বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ মোবাইল মোটামুটি সবার কাছেই আছে। এটা তো বর্তমানে জীবনের একটা অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।<br></p><p style="text-align: justify;">কখনো এটা নিয়ে একটু ভেবে দেখেছেন। মোবাইল ফোন প্রতিনিয়ত আমাদেরকে কিছু একটা শিখাচ্ছে! কোনো একটা বার্তা দিচ্ছে! </p><p style="text-align: justify;">চিন্তা করুন! মোবাইল তৈরী করা হয়েছিল শুধুমাত্র কথা বলার জন্য। কিন্তু বর্তমানে মোবাইল পৃথিবীকে এনে দিয়েছে হাতের মুঠোয়। কি আছে যা মোবাইলে করা যায় না?</p><p style="text-align: justify;">কিন্তু এত কিছু থাকার পরও মোবাইল তার আসল উদ্দেশ্য ভুলে যায় নি। যেই কাজই আপনি করুন, যখনই কোনো কল চলে আসে মোবাইল তখন সবগুলো অ্যাপ্লিকেশন বন্ধ করে কলটাকে সবার উপরে শো করায়। হ্যা শিক্ষণীয় ব্যপারটা এখানেই। এত কাজ করা যায় তার মাধ্যমে কিন্তু সে তার সৃষ্টির উদ্দেশ্য ভুলে নি। যখনই কারো ডাক আসে সে সেটা সব কাজ বন্ধ করে আপনাকে দেখায়।<br></p><p style="text-align: justify;">আমরা মানুষ। আমাদের সৃষ্টির ও কোনো না কোনো উদ্দেশ্য আছে। আমরা আজ দুনিয়ার খেল-তামাশায় লিপ্ত। ভুলে গেছি সৃষ্টির উদ্দেশ্যর কথা! আমাদেরকে রব সৃষ্টি করেছিলেন তার ইবাদতের জন্য। কিন্তু আমরা তো সেটাই ভুলে গেছি।<br></p><p style="text-align: justify;">মোবাইল যদি কল আদান প্রদান বন্ধ করে দেয় তাহলে আপনি সেটা আর ব্যবহার করেন না। ফেলে দেন। তাহলে চিন্তা করুন আমরা যে যাই করি যদি নিজের আসল কাজটাই ভুলে যাই তো সৃষ্টিকর্তার কাছে আমাদের কি বা মূল্য থাকবে।</p><p style="text-align: justify;">প্রিয় ভাই আমরা যেন নিজের সৃষ্টির আসল উদ্দেশ্য ভুলে না যাই।</p><p style="text-align: justify;">[দাওয়াতে ইসলামী'র অফিশিয়াল চ্যানেল হতে প্রকাশিত ভিডিওর অবলম্বনে]</p><p style="text-align: justify;">𝙼𝚛.𝙰𝙳ッ<br></p>

মোবাইল ফোন প্রতিনিয়ত কিছু একটা শিখাচ্ছে!

মোবাইল ফোন ব্যবহার করি না এমন মানুষ পাওয়া যাবে না বললেও ভুল হবে না। বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ মোবাইল মোটামুটি সবার কাছেই আছে। এটা তো বর্তমা...

Read more »

মার্কিন বিজ্ঞানী বনাম ইমাম আহমদ রেজার মহাকাশ ফাইট

<div style="text-align: justify;">আমরা সবাই নাম শুনেছি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক ইবনে সিনা, আধুনিক রসায়ন বিদ্যার জনক জাবির ইবনে হাইয়ান কিংবা পদার্থ বিজ্ঞানের শূন্যের অবস্থান নির্ণয়কারী আল ফারাবীর। কিন্তু আমরা কি জানি আজ থেকে ১০০ বছর পূর্বে ভারতীয় উপমহাদেশেই একজন মৌলানা সাহেব ছিলেন। যিনি লিখে গেছেন ধর্মীয় বিষয় ছাড়া শুধু বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় কয়েকশ বই। তিনি হলেন ভারতের বেরেলি শহরের বাসিন্দা আলা হজরত ইমাম আহমদ রেজা খান রহ.। হিজরি চতুর্দশ শতাব্দীর মুজাদ্দিদ বা সংস্কারক। বাংলাদেশের সুফীবাদী মানুষদের কাছে তিনি আলা হজরত নামে অধিক পরিচিত। আজকে আমরা তাঁর জ্যোতির্বিজ্ঞান/জ্যোতির্বিদ্যা নিয়ে আলোচনা করব। </div><p style="text-align: justify;"><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41"> </span><img alt="Aalahazrat" class="n3VNCb" data-noaft="1" loading="lazy" src="https://imamahmedraza.com/images/aalahazrat/ala-hazrat.jpg" style="height: 328.125px; margin: 0px; width: 525px;" /></p><p style="text-align: justify;"><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41">  মহাকাশ। পৃথিবীর বাইরের সৌরজগত। আছে লক্ষ গ্রহ-উপগ্রহ, কোটি নক্ষত্র। সবই ছুটে চলেছে কিংবা বিস্ফোরণে নিঃশেষ হচ্ছে। প্রভাব রাখছে পৃথিবীর উপর। মহাকাশের এ হিসাব রাখাকে বলে জ্যোতির্বিজ্ঞান বা Astronomy। মৌলানা সাহেবের এ বিদ্যা সম্পর্কে ছিল প্রবল আগ্রহ। লিখেছেন এ বিষয়ে ২৭টি বই। এই মহাকাশ নিয়ে একটি ঘটনাও আছে। </span></p><table cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody><tr><td style="text-align: center;"><img alt="No photo description available." class="i09qtzwb n7fi1qx3 datstx6m pmk7jnqg j9ispegn kr520xx4 k4urcfbm bixrwtb6" height="549" loading="lazy" src="https://scontent.fdac116-1.fna.fbcdn.net/v/t1.0-9/70514779_1184277805104747_5344079149004750848_n.jpg?_nc_cat=100&ccb=1-3&_nc_sid=8bfeb9&_nc_eui2=AeEr2neKSfbXPL15uJzp1lmme3IQsNluEvV7chCw2W4S9ZO0CUVEzgpr84_uGFF-tfHwPwaljiKIYv2gHZgNEWkB&_nc_ohc=TYLbL8IoZ1cAX9JLFPh&_nc_ht=scontent.fdac116-1.fna&oh=7c450465c48bd17130b5cfc8a607fbf5&oe=608717AB" style="margin-left: auto; margin-right: auto;" width="398" /></td></tr><tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;"><span style="font-size: x-small;"><i>ডঃ মুহাম্মদ মালিক রচিত ইমাম আহমদ রেজা খান রহঃ এর বৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনা সম্পর্কিত বই। <br /></i></span></td></tr></tbody></table><p style="text-align: justify;"><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41"> </span></p><p style="text-align: justify;"><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41">ডিসেম্বর ১৭, ১৯১৯। এদিন ছ'টি সবচেয়ে শক্তিশালী মধ্যাকর্ষের গ্রহ বৃহস্পতি, বুধ, শুক্র, মঙ্গল, শনি, নেপচুন-এগুলো এক সারিতে একত্রিত হবে।গ্রহগুলো মধ্যাকর্ষণ বল প্রয়োগ করে সূর্যকে নিজেদের দিকে আকৃষ্ট করবে। ফলে মহাকর্ষিক বৈশিষ্ট্য সূর্যকে বিদ্ধ করবে। সূর্যের যেহেতু নিয়মতান্ত্রিক কোনো আকৃতি নেই সেজন্য এটি একটি বড় ছোড়ার মতো আকৃতি নিবে। এবং সূর্যের উপর এমন দাগ দেখা যাবে, যা মানুষ খালি চোখে দেখতে পাবে। </span></p><table cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody><tr><td style="text-align: center;"><img height="188" loading="lazy" src="https://heritage.umich.edu/wp-content/uploads/sites/44/2018/05/Washington-Times-1-2500x743.jpg" style="margin-left: auto; margin-right: auto;" width="657" /></td></tr><tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;"><span style="font-size: x-small;"><i>বহুল আলোচিত প্রফেসর পোর্টার সেই বৈজ্ঞানিক তত্ব। <br /></i></span></td></tr></tbody></table><p style="text-align: justify;"><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41"> </span></p><p style="text-align: justify;"><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41">এরকম সব গ্রহগুলো একসঙ্গে আসাটা খুব কমই দেখা যায়। অসংখ্য বছরে একবার। এটি বাতাসে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে। চৌম্বকক্ষেত্র পরিবর্তিত হবে। ভারী পার্টিকেলস পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ঢুকবে। এর ফলে ভয়াবহ ঝড়, প্রচুর বৃষ্টিপাত এমনকি শক্তিশালী ভূমিকম্প হবারও সম্ভাবনা রয়েছে। তবে দিনে দিনে গ্রহগুলো সরে যেতে শুরু করলে কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই পৃথিবী স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরে পাবে। <br /></span></p><table cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody><tr><td style="text-align: center;"><img alt="Revolutionary Author of Modern Era – Part I - Bombay Reads" class="n3VNCb" data-noaft="1" loading="lazy" src="https://www.bombayreads.com/wp-content/uploads/2021/01/Ahmed-Raza-Khan-Among-the-Top-5-Revolutionary-Authors-of-Modern-Era-%E2%80%93-Part-I.jpg" style="height: 295.615px; margin: 0px auto; width: 525px;" /></td></tr><tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;"><span style="font-size: x-small;"><i>আলা হযরত ইমাম আহমদ রেজা খাঁন ফাজায়েলে বেরেলভী রহঃ এর দরগাহ। </i><br /></span></td></tr></tbody></table><p style="text-align: justify;"><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41">তখনকার সময়ে </span><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41"><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41"><span role="gridcell">মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র</span></span> <span role="gridcell"></span>থেকে অধ্যাপক আলবার্ট এফ পোর্টা এমনই এক ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। তার এ তত্ত্বকে কেন্দ্র করে তখনকার সময়ে বিশ্বজুড়ে বেশ আলোচনাও হয়েছিল। ভারতও এর বাইরে নয়। বিহার থেকে প্রকাশিত হতো ইংরেজি দৈনিক পত্রিকা "দ্য এক্সপ্রেস"। ১৯১৯ সালের ১৮ অক্টোবর এ তত্ত্বটি তারা প্রকাশ করে। বিহারে মৌলানা সাহেবের এক ছাত্র থাকতেন। খবরটি দেখে ছুটে আসেন বেরেলি শহরে। এমন উদ্ভট ভবিষ্যদ্বাণী চোখে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে কলম তুললেন মৌলানা সাহেব। নিজের পত্রিকা "আর রেজা" এর মাধ্যমে কয়েক ধাপে খন্ডন করলেন। মনগড়া কিছু লিখেননি। শুধু কুরআন-হাদিস লিখেও পাতা ভরাননি। একজন দক্ষ মহাকাশ বিজ্ঞানীর ন্যায় গ্রহ সমূহের বর্তমান অবস্থা জানালেন। ১৭টি দলিল দিয়ে প্রমান করলেন, এমন কিছ হওয়ার সম্ভাবনা নেই।</span></p><p style="text-align: justify;"><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41"> </span><img alt="সৌরজগৎ - উইকিপিডিয়া" class="n3VNCb" data-noaft="1" height="179" loading="lazy" src="https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/7/71/Protoplanetary-disk.jpg/300px-Protoplanetary-disk.jpg" style="height: 163px; margin: 22.9px 0px; width: 300px;" width="330" /></p><p style="text-align: justify;"><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41"> ১৬ ডিসেম্বর ১৯১৯। ঘটনার একদিন আগে অধিকাংশ পত্রিকা মৌলানা সাহেবের এ তত্ত্ব নিয়ে হাসি-ঠাট্টা করল। মৌলানা সাহেবের এ খন্ডনকে বিশ্ব মঞ্চে উপস্থাপন করল- বিজ্ঞানীর সাথে নিছক একজন মৌলনার দ্বন্দ্ব শিরোনামে। যাহোক, তারিখের পাতা উল্টিয়ে ১৭ ডিসেম্বর এলো। সবাই ঘর ছেড়ে রাস্তায় জমা হলো। উদ্দেশ্য খালি চোখে গ্রহে গ্রহে খেলা দেখবে। সূর্য অস্ত যেয়ে চাঁদের আলো ফুটল, হলোনা কিছুই। হতাশ হয়ে ঘরে ফিরল সবাই। ১৮ ডিসেম্বর। ঠাট্টা করে উড়িয়ে দেওয়া সেই পত্রিকা গুলোর পৃষ্ঠা ভরে গেল মৌলানা সাহেবের সুনামে। এসবের প্রমান এখনো গুগলে সার্চ দিলে পাবেন। Prof. Albert f Porta লিখে সার্চ দিলে তার অনেক গুনগান চোখে পড়বে। খুঁজলে বেরেলির মৌলানা সাহেবের কাছে</span><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41"><span role="gridcell"></span></span></p><div class="oajrlxb2 tutozmqo qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jwdofwj8 rz4wbd8a r8blr3vg a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl ljqsnud1 gpro0wi8 jk6sbkaj kdgqqoy6 ihh4hy1g qttc61fc" role="button" style="text-align: justify;" tabindex="0">মার্কিন প্রফেসর আলবার্টের <br /></div><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41"><div style="text-align: justify;">পরাজয় ঘটনাটি ছোট আকারে হলেও চোখে পড়বে। </div></span><p><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41"></span></p><table cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody><tr><td style="text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjRBCfb8Ciuaxv1LDIkHhOp-rI5brBXkM8Aj6K3fsDmBV8ZpvujoXZcqQK-Mr_ZGZcD3emJi_E9MJaFi7-jnTIDJa0fQhfAIVcsuKH8o5iMKMVZ4-N0bqeJ2C_GQTEXT4OIutfGnLujVALW/s840/clipping_20068487.jpg" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img border="0" data-original-height="736" data-original-width="840" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjRBCfb8Ciuaxv1LDIkHhOp-rI5brBXkM8Aj6K3fsDmBV8ZpvujoXZcqQK-Mr_ZGZcD3emJi_E9MJaFi7-jnTIDJa0fQhfAIVcsuKH8o5iMKMVZ4-N0bqeJ2C_GQTEXT4OIutfGnLujVALW/s320-rw/clipping_20068487.jpg" width="320" /></a></td></tr><tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;"><span style="font-size: x-small;"><i>প্রফেসর পোর্টার সেই তত্বের নিউজ আন্তর্জাতিক পত্রিকায়।</i></span><br /></td></tr></tbody></table><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"> </div><p style="text-align: justify;"><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41">মৌলানা সাহেবের সেই ঘটনাটি Western Science Defeated by Islam নামে বই আকারেও ছাপা হয়েছে। বিষয়টা আসলে কী ছিল? সোলার ফ্লেয়ার বা সৌরঝড় ও সৌররেখা বেরিয়ে আসা অনেক সময়ই সম্ভব হয়ে থাকে। প্রায়ই সূর্য থেকে আগুনের রেখা অনেকদূর পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। এর পিছনে কাজ করে মধ্যাকর্ষণ ও চৌম্বকক্ষেত্র সহ বেশ কিছু বিষয়। এমন সৌরঝড় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে বেশ খানিকটা প্রভাবও বিস্তার করে। গ্রহগুলো একটি রেখায় একত্রিত হলে তাদের মাধ্যাকর্ষণ বলও কিছুটা বেড়ে যায়। এর প্রভাবও পৃথিবীর উপর পড়ে অতি সামান্য হারে। কিন্তু এর কারনে যে বন্যা, ঝড়, জলোচ্ছাস, ভূমিকম্প এসব হয়ে যাবে এমনটা ভাবা নিতান্তই বাড়াবাড়ি। </span></p><table cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody><tr><td style="text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhCqFshxaq1jSKQ2MIMnux_awHdwY7mVtQOZbweBuK2t8pP3WKoBtZgn9R5iuz6PUbBjBpXzeBSwmq6UhjOJ4MfpBXK4LAFMI7HFtwI3lcXTEf0Bvaf99TsvWGak_OPqUYx0nzn1lKzNHkr/s1651/009269905_1-2bb0cd92717fe828c20185b57385052a.png" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img border="0" data-original-height="1651" data-original-width="1275" height="364" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhCqFshxaq1jSKQ2MIMnux_awHdwY7mVtQOZbweBuK2t8pP3WKoBtZgn9R5iuz6PUbBjBpXzeBSwmq6UhjOJ4MfpBXK4LAFMI7HFtwI3lcXTEf0Bvaf99TsvWGak_OPqUYx0nzn1lKzNHkr/w281-h364-rw/009269905_1-2bb0cd92717fe828c20185b57385052a.png" width="281" /></a></td></tr><tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;"><span style="font-size: x-small;"><i>ইমাম আহমদ রেজা রহঃ সম্পর্কে প্রফেসর ডঃ মাসুদ আহমেদের গবেষণামুলক থিসিস।<br /></i></span></td></tr></tbody></table><div style="text-align: justify;"><br /></div><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41"><div style="text-align: justify;"><br /></div></span><p style="text-align: justify;"><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41">যদি এই গ্রহগুলো পৃথিবীর আরো শত গুন কাছে থাকতো, তাহলে এমনটা হওয়ার খুব বেশি সম্ভাবনা থাকত। কিন্তু এতদূর থেকে এমন ভয়ানক প্রভাব পড়বে এমন তত্ত্ব </span><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41"><span role="gridcell">মার্কিন বিজ্ঞানীর শুধুমাত্র মিডিয়ার </span></span><span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41">দৃষ্টি আকর্ষণ ছাড়া আর কিছুই নয়। এসব ঝাঁজালো সংবাদ পাবলিক খাবে বলে তিনি এমন তত্ত্ব প্রকাশ করেছেন। মৌলানা সাহেব বুঝতে পেরেছিলেন যে মহাকর্ষনের এই প্রভাবটা তিনি শতগুন বাড়িয়ে বলেছেন। তিনি এসব ভেঙে বলেও দিয়েছিলেন। যেখানে <span role="gridcell"></span></span></p><div style="text-align: justify;">মার্কিন-ইউরোপের বিখ্যাত।<span class="tojvnm2t a6sixzi8 abs2jz4q a8s20v7p t1p8iaqh k5wvi7nf q3lfd5jv pk4s997a bipmatt0 cebpdrjk qowsmv63 owwhemhu dp1hu0rb dhp61c6y iyyx5f41"> বিজ্ঞানীরা কল্পনা করতে ব্যস্ত, সেখানে ইমাম আহমদ রেজা নামে ভারতের এক মৌলানা সাহেব রিজনেবল, ব্যালেন্সড, বাস্তবানুগ। আর পাঁচটা মৌলনার সাথে বেরেলির এই মৌলানা সাহেবের পার্থক্যটা এখানেই।</span></div> source: 1. Scientific Work of Imam Ahmed Raza by Dr. Muhammad Maalik, 2. A baseless blam (A critical view of the blam on imam ahmed reza khan of being a pro british) by Prof. Muhammod Masum ahmed. 3. Pothikrit by Mahdi Galib. 4. https://www.bombayreads.com/top-5-revolutionary-authors.../

মার্কিন বিজ্ঞানী বনাম ইমাম আহমদ রেজার মহাকাশ ফাইট

আমরা সবাই নাম শুনেছি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক ইবনে সিনা, আধুনিক রসায়ন বিদ্যার জনক জাবির ইবনে হাইয়ান কিংবা পদার্থ বিজ্ঞানের শূন্যের অবস...

Read more »

৪৫০ বছর পূর্বে এ বাহন দ্বারা যিনি পানিতে সফর করেছিলেন

<div style="text-align: justify;"><br><div class="separator" style="text-align: justify; clear: both;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhjwEWiCcoAMAZ9wm8tsozNd2Ebnen7UDvKxCwHRDyY1sSrX2AZliz7swGPe4mmXsAgrxq51JUW6XjpSVacY0S5RWK6iDgw2_UVZyTP9hseLNOEW-sQAJCDEazbVn4O6j8HdYNqIq_NpQI/s1600/FB_IMG_1616954351582.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="501" data-original-width="1080" height="148" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhjwEWiCcoAMAZ9wm8tsozNd2Ebnen7UDvKxCwHRDyY1sSrX2AZliz7swGPe4mmXsAgrxq51JUW6XjpSVacY0S5RWK6iDgw2_UVZyTP9hseLNOEW-sQAJCDEazbVn4O6j8HdYNqIq_NpQI/s1600-rw/FB_IMG_1616954351582.jpg" width="320"></a></div>৪৫০ বছর পূর্বে যিনি বাগদাদ হতে ভারতে এই বাহন দ্বারা পানিতে সফর করেন । <br></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"><div>إِنَّ الصَّفَا وَالْمَرْوَةَ مِنْ شَعَائِرِ اللَّهِ ۖ</div><div>"নিঃসন্দেহে সাফা ও মারওয়াহ (পাহাড়) আল্লাহর নিদর্শন সমূহের মধ্যে অন্যতম।"</div><div>[পবিত্র কোরআন আল বাকারা 2/158 ১ম অংশ]</div><div><br></div><div>আল্লাহর রহমত ও আল্লাহর দেওয়া আধ্যাত্মিক ক্ষমতা প্রাপ্ত আল্লাহর নেক বান্দা গন পৃথিবীর যে স্থানে গিয়েছেন সেখানে আল্লাহর রহমত (নিদর্শন দ্বারা পাঠিয়েছেন) সে রকমই একটি নিদর্শন কিশতি বা কাশতী বা জল-বাহন।</div><div>আজ থেকে প্রায় ৪৫০ বছর আগে বাগদাদ শহর থেকে হজরত সৈয়দ শাহ আজমাতুল্লাহ কোরাইশি রহমাতুল্লাহি আলাইহি এই বাহনের দ্বারা হাফেজপুর (হাফেজপুর, মুন্সিরহাট,হাওড়া,পশ্চিমবঙ্গ) গ্রামে আসেন।। সেখানেই তার অবস্থান ও ইসলামের প্রচার ও দ্বীনের দায়িত্ব গুলি পরিপূর্ণ করে নিজ বাসস্থানে শায়িত আছেন।। তাঁর এই নিদর্শন কিশতি আজো জীবিত পৃথিবীর শেষ দিন পর্যন্ত থাকবে।।</div><div>বছরের বিশেষ কয়েক দিন (শবে বরাতের রাত্রি) তা জনসাধারণের জিয়ারতের জন্য বাইরে রাখা হয়।</div><div><br></div><div>বিঃদ্রঃ- আধ্যাত্মিক ক্ষমতা সমস্ত বিজ্ঞানের উর্ধ্বে, এই আপনার জ্ঞান যেখানে সমাপ্তি সেখান থেকে Spirituality শুরু।।</div></div><div style="text-align: justify;"><br></div>

৪৫০ বছর পূর্বে এ বাহন দ্বারা যিনি পানিতে সফর করেছিলেন

৪৫০ বছর পূর্বে যিনি বাগদাদ হতে ভারতে এই বাহন দ্বারা পানিতে সফর করেন । إِنَّ الصَّفَا وَالْمَرْوَةَ مِنْ شَعَائِرِ اللَّهِ ۖ "নিঃসন্দেহে...

Read more »