মুমিন কিভাবে নিজেকে অপমানিত করে !!

<p>রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ কোন মু'মিন ব্যক্তির জন্য নিজেকে অপমানিত করাটা শোভনীয় নয়। সাহাবীগণ প্রশ্ন করেন, সে নিজেকে কিভাবে অপমানিত করে? তিনি বললেনঃ এমন কঠিন বিষয়ে লিপ্ত হওয়া যার সামর্থ্য তার নেই। (সূনান আত তিরমিযী ২২৫৪)</p><p style="text-align: justify;">আবূ উমাইয়া আশ-শাবানী (রাঃ) বলেন, আমি আবূ সালাবা আল-খুশানী (রাঃ) এর নিকট এসে তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, এই আয়াত সম্পর্কে আপনার অভিমত কি? তিনি বলেন, কোন আয়াত? আমি বললাম, এই আয়াত (অনুবাদঃ) ‘‘হে মুমিনগণ! আত্মসংশোধন করাই তোমাদের কর্তব্য। তোমরা যদি সৎপথে পরিচালিত হও তবে যে পথভ্রষ্ট হয়েছে সে তোমাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না’’ (সূরা মায়িদাঃ ১০৫)। তিনি বলেন, আমি এ আয়াত সম্পর্কে অধিক অবহিত ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করেছি। আমি এ সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ ﷺ কে জিজ্ঞেস করেছি।</p><p>তিনি বলেনঃ বরং তোমরা সৎকাজের আদেশ ও অন্যায় কাজ নিষেধ করতে থাকো। শেষে এমন এক যুগ আসবে যখন তুমি লোকদেরকে কৃপণতার আনুগত্য করতে, প্রবৃত্তির অনুসরণ করতে, পার্থিব স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে এবং প্রত্যেক বুদ্ধিমান ব্যক্তিকে নিজের বুদ্ধিমত্তা নিয়ে অহংকার করতে দেখবে (প্রত্যেকেই নিজের মতকে সর্বোত্তম মনে করছে) আর তুমি এমনসব গর্হিত কাজ হতে দেখবে যা প্রতিহত করার সামর্থ্য তোমার থাকবে না, এরূপ পরিস্থিতিতে তুমি নিজেকে হেফাজত করো এবং সর্বসাধারণের চিন্তা ছেড়ে দাও। তোমাদের পরে আসবে কঠিন ধৈর্যের পরীক্ষার যুগ। তখন ধৈর্যধারণ করাটা জ্বলন্ত অঙ্গার হাতের মুঠোয় রাখার মত কঠিন হবে সে যুগে কেউ নেক আমল করলে তার সমকক্ষ পঞ্চাশ ব্যক্তির সওয়াব তাকে দান করা হবে। (সুনান আত তিরমিযী ৩০৫৮, সুনানে ইবনে মাজাহ ৪০১৪)</p><p>আবূ সাঈদ আল-খুদরী (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ ﷺ কে বলতে শুনেছিঃ আল্লাহ তা‘আলা কিয়ামতের দিন অবশ্যই বান্দাকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন, শেষে বলবেনঃ তুমি অন্যায় কাজ হতে দেখে তা প্রতিহত করোনি কেন? (সে জবাবদানে অসমর্থ হলে) আল্লাহ তাকে তার যথাযথ উত্তর শিখিয়ে দিবেন। তখন বান্দা বলবে, হে প্রভু! আমি তোমার রহমতের প্রত্যাশী হয়ে লোকদেরকে তাদের অবস্থার উপর ছেড়ে দিয়েছি। (সুনানে ইবনে মাজাহ ৪০১৭)</p><p>রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ তোমাদের কেউ যদি অন্যায় কাজ দেখে, তাহলে সে যেন হাত দ্বারা এর প্রতিহত/ সংশোধন করে দেয়। যদি এর ক্ষমতা না থাকে, তাহলে মুখের দ্বারা, যদি তাও সম্ভব না হয়, তাহলে অন্তর দ্বারা (উক্ত কাজকে ঘৃণা করবে), আর এটাই ঈমানের দুর্বলতম পরিচায়ক। (যার কাছে ঈমান আছে সে অন্ততপক্ষে অন্যায় কাজকে অন্তরে হলেও ঘৃণা করবে। উল্লেখ্য যে, ঈমানের হ্রাস বৃদ্ধি নেই। কেউ হয় ঈমানদার আর না হয় বে-ঈমান বা কাফের। কোন ব্যক্তি একাধারে মু'মিন ও কাফির হতে পারে? যে মু'মিন সে নিঃসন্দেহে মু'মিন এবং যে কাফির সে তাে নিঃসন্দেহে কাফির। একীন ও বিশ্বাসের দৃঢ়তা ও দুর্বলতার নিরিখে ঈমানে হ্রাস-বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। আল্লাহর ইবাদত ও রাসূলের আনুগত্য ঈমানের ফসল। ফসলের ক্ষেত্রে কম বেশির সুযােগ রয়েছে। একজন মুমিনের প্রকৃত ঈমানের দিক দিয়ে এ সম্ভাবনা নেই)। (সহিহ মুসলিম ৮১)</p><p>আল ফিকহুল আকবরে উল্লেখ করা হয়েছে যে,</p><p>ঈমানে হ্রাস-বৃদ্ধি নেই, আসমানের অধিবাসী যেমন ফিরিশতা ও জান্নাতবাসী এবং দুনিয়ার অধিবাসী যেমন আম্বিয়া, আউলিয়া, নেককার মু'মিন ও বদকার মু'মিন, এদের ঈমানে মু'মিন হিসাবে হ্রাস-বৃদ্ধি হয় না। কর্মের কারণে মু'মিনের প্রতি প্রতিদানের প্রেক্ষিতে ঈমানের হ্রাস-বৃদ্ধির কথা আল - কুরআনে ও হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। যেমন সূরা আনফাল ৮ , আয়াত ২ - এ বলা হয়েছেঃ “ মু'মিন তাে তারাই , যাদের হৃদয় কম্পিত হয় যখন আল্লাহকে স্মরণ করা হয় এবং যখন তার আয়াত তাদের কাছে পাঠ করা হয় তখন তা তাদের ঈমান বৃদ্ধি করে আর তারা তাদের রবের ওপর ভরসা করে।” হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে , রাসূলুল্লাহ্ ﷺ এঁর কাছে ঈমান হ্রাস-বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয় কি-না জানতে চাইলে তিনি উত্তরে বলেনঃ “ হ্যাঁ , তা বৃদ্ধি পায় , যতক্ষণ না সে তার ধারককে বেহেশতে প্রবেশ করায়। এবং তা হ্রাস পায়, যতক্ষণ না তার ধারককে দোযখে প্রবেশ করায়। এখানে ঈমানদারের আমলের কথা বলা হয়েছে। নেক আমলের কারণে ঈমানদার প্রথমেই বেহেশতে প্রবেশ করবে। আর বদ আমলের কারণে গুনাহগার ঈমানদার প্রথমে দোযখে ও পরে বেহেশতে প্রবেশ করবে। আর আল্লাহর স্মরণ ও তিলাওয়াতে কুরআন মু'মিনের ঈমানে দৃঢ়তা দান করে। আসল ঈমান অপরিবর্তিত থাকে। ইমাম আ'যম তার ‘আল অসিয়াত' কিতাবে লিখেছেন যে, ঈমান বাড়েও না কমেও না , কেননা ঈমানের বৃদ্ধি কুফরী হ্রাসের সম্ভাবনা ছাড়া অকল্পনীয়। অনুরূপভাবে ঈমানের হ্রাস হওয়া কুফরী বৃদ্ধির সম্ভাবনা ছাড়া কল্পনা করা যায় না। এক ব্যক্তি কিরূপে এক অবস্থায় একাধারে মু'মিন ও কাফির হতে পারে? যে মু'মিন সে নিঃসন্দেহে মু'মিন এবং যে কাফির সে তাে নিঃসন্দেহে কাফির। যেমন সূরা নিসা ৪ , আয়াত ১৫১ - তে বলা হয়েছে, তারা প্রকৃত অর্থে কাফির, আর আমি কাফিরদের জন্য তৈরি করে রেখেছি লাঞ্ছনাদায়ক আযাব। সূরা ৮ আনফালের ৪ আয়াতে বলা হয়েছে ৪ তারা তাে প্রকৃত অর্থে মু'মিন, তাদের জন্য রয়েছে মর্যাদার আসন তাদের রবের কাছে , আরাে রয়েছে অনুকম্পা ও সম্মানজনক জীবনােপকরণ । মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্ ﷺ -এঁর উম্মতরা সকলেই মু'মিন । তাঁরা কাফির নয় । আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সর্বসম্মত অভিমত হলাে যে , গুনাহ ঈমানকে বিদূরিত করে না। একজন মু'মিন গুনাহ করতে পারে এবং গুনাহর কারণে তার ঈমান চলে যায় না (গুনাহ যদি কুফর পর্যন্ত না পৌঁছায়)। যদিও এ ব্যাপারে মু'তাযিলা ও খারিজিদের মত স্বতন্ত্র। আল্লাহর ইবাদত ও রাসূলের আনুগত্য ঈমানের ফসল। ফসলের ক্ষেত্রে কম বেশির সুযােগ রয়েছে। ঈমানের কারণে মানুষের মনে আল্লাহর প্রতি মহব্বত পয়দা হয়। আমলের কারণে তা বৃদ্ধি পায় ও হ্রাস পায়। তাই হ্রাস-বৃদ্ধি আমলের সাথে সম্পৃক্ত, ঈমানের সঙ্গে নয়।</p><p>ইমাম রাযীর মতে, ঈমান হ্রাস-বৃদ্ধি কবুল করে না মূল বিশ্বাস হিসাবে , তবে একীনের দিক দিয়ে নয়। কেননা মু'মিনদের স্তর বিভিন্ন। আইনুল একীনের স্তর ইলমুল একীনের স্তরের ঊর্ধ্বে। এ জন্যই ইবরাহীম আলায়হিস সালাম বলেছিলেনঃ হে আমার রব! আমাকে দেখাও কিরূপে তুমি মৃতকে জীবিত কর। আল্লাহ্ তাকে তার ঈমান সম্পর্কে প্রশ্ন করলেনঃ তুমি কি ঈমান রাখ না ? তিনি উত্তরে বললেনঃ অবশ্যই আমি ঈমান রাখি, তবে আমার চিত্ত যাতে প্রশান্ত হয় তার জন্য দেখতে চাই। এতে হযরত ইবরাহীমের ঈমানে কোন হ্রাস-বৃদ্ধি হয়নি। হয়েছে তার অন্তরে প্রশান্তি। তাঁর ইলমুল একীন ছিল, তিনি চাইলেন আইনুল একীন, এদিক দিয়ে ঈমানে হ্রাস-বৃদ্ধি হয়। তবে মূল ঈমানে হ্রাস-বৃদ্ধি হয় না। একজন সাহাবীর ঈমান ও রাসূলুল্লাহ্ ﷺ এঁর ঈমান , একজন সাধারণ মু'মিন ও একজন সাহাবীর ঈমান সমান নয়। হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, সমস্ত মু'মিনের ঈমানের সঙ্গে হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা) এঁর ঈমানের ওজন করলে তার ঈমান নিশ্চিত প্রবল হবে। এ তার একীনের দৃঢ়তার দরুণ। একীন ও বিশ্বাসের দৃঢ়তা ও দুর্বলতার নিরিখে ঈমানে হ্রাস-বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। একজন মুমিনের প্রকৃত ঈমানের দিক দিয়ে এ সম্ভাবনা নেই। (আল ফিকহুল আকবর ৭৫-৭৬ পৃষ্ঠা, ইসলামিক ফাউন্ডেশন)</p>

মুমিন কিভাবে নিজেকে অপমানিত করে !!

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ কোন মু'মিন ব্যক্তির জন্য নিজেকে অপমানিত করাটা শোভনীয় নয়। সাহাবীগণ প্রশ্ন করেন, সে নিজেকে কিভাবে অপমানিত করে? তিনি ...

Read more »

জানাযার নামাজের পর দোয়া করা সুন্নাত

<p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;" id="docs-internal-guid-d5789bf8-7fff-cd06-1473-ed15da5a582f"><br></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjrHjWokTBp6GUtlsdCfBQXzdixZQ435dHa9bOrYaU3eI7JGlFCMzLXzwERPQM7j-szoeCE_wufU4RDsXeynu-wjIqWZZi5Fwrz-CE4-q5zFYjMG775OSpmwV31fBaodOgiY4vHf1gz2yA/s1600/Systems+of+performing+janaza+salat.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="400" data-original-width="600" height="213" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjrHjWokTBp6GUtlsdCfBQXzdixZQ435dHa9bOrYaU3eI7JGlFCMzLXzwERPQM7j-szoeCE_wufU4RDsXeynu-wjIqWZZi5Fwrz-CE4-q5zFYjMG775OSpmwV31fBaodOgiY4vHf1gz2yA/s1600-rw/Systems+of+performing+janaza+salat.jpg" width="320"></a></div><br><p></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;" id="docs-internal-guid-d5789bf8-7fff-cd06-1473-ed15da5a582f"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">জানাযার নামাজের পর দোয়া করা সুন্নাত৷</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;" id="docs-internal-guid-d5789bf8-7fff-cd06-1473-ed15da5a582f">কৃতঃ শেখ মুহাম্মদ মনির হোসাইন</p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">==================================</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(255, 0, 0); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">নামাজের পর দোয়া করতে আল্লাহর নির্দেশঃ</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> আল্লাহপাক বলেন-</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">فإذا فرغت فانصب ،(القرأن)</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থঃ যখন অবসর গ্রহণ করবেন তখন মশগুল হবেন </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">(সূরা-ইনশিরাহ, আয়াত নং-৭)</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">নবীজির আপন চাচাতো ভাই, রঈসুল মুফাসসিরীন, হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস (رضي الله عنه) উক্ত আয়াতের তাফসীরে বলেন-</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">اي اذا فرغت من الصلاة  المكتوبة فانصب في الدعاء ،</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থাৎ যখন ফরজ নামাজ হতে ফারেগ তথা অবসর পাবে তখন দোয়াতে মশগুল হবে৷</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(0, 0, 255); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১• তাফসীরে ইবনে আব্বাস, পৃষ্টা-৫১৪,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২• তাফসীরে ইবনে আবি হাতিম, হাদিস নং- ১৯৩৯৭,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩• তাফসীরে তাবারী, হাদিস নং- ২৯০৭৬,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪• তাফসীরে বাগভী,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৫• তাফসীরে খাজিন,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৬• তাফসীরে দূররে মানছূর,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৭• তাফসীরে ইবনে কাছীর,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৮• তাফসীরে কবীর,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৯• তাফসীরে কুরতুবী,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১০• তাফসীরে জালালাইন, (এটা  আলীয়া মাদ্রাসা ও খারেজী মাদ্রাসার পাঠ্য তালিকায় রয়েছে)</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১১• তাফসীরে মাজহারী,</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(255, 0, 0); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">জানাযার নামাযের পর দোয়া করতে নবীজি আদেশ করেছেনঃ</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">عن ابي هريرة رضي الله عنه قال: سمعت رسول الله صلي الله عليه وسلم يقول: اذا صليتم علي الميت فاخلصوا له الدعاء،</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থঃ হযরত আবু হুরায়রা (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন- আমি রাসুল (ﷺ)কে বলতে শুনেছি: যখন তোমরা জানাযার নামায পড়বে তখন খাস করে তার জন্য দোয়া করবে৷</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(0, 0, 255); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১• ইবনে মাজাহ শরীফ, হাদিস নং-১৪৯৭,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২• আবু দাউদ শরীফ, হাদিস নং- ৩১৯৯,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩• সহীহ ইবনে হিব্বান, ৭/৩৪৬, হাদিস নং-৩০৭৭,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪• সুনানুল কুবরা, ইমাম বাইহাকী, খন্ড-৪, পৃষ্ঠা-৪০,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৫• কিতাবুদ দোয়া, ইমাম তাবরানী, পৃষ্ঠা-৩৬২, হাদিস নং-১২০৫,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৬• আল ফিরদাউস, ইমাম দায়লামী, ৩/৩১৯, হাদিস নং-২২৭৫,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৭• গায়াতুল আহকাম, ইমাম তাবারী, ৩/৫৫৭, হাদিস নং-৬৮১৬,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৮• জামেউল উসূল, ইমাম ইবনুল আছির, ৬/২১৯, হাদিস নং-৪৩১১,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৯• মিশকাত শরীফ, খতীব তিবরিযী, হাদিস নং-১৬৭৪,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১০• রিয়াদুস সালেহীন, ইমাম নবভী, পৃষ্ঠা-৩১০, হাদিস নং-৯৩৭,</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(255, 0, 0); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">জানাযার নামাজের পর নবীজি দোয়া করেছেনঃ</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">عن عبد الله بن ابي اوفي رضي الله عنه قال: توفيت بنت له فتبعها علي بغلة يمشي خلف الجنازة، ونساء يرثنها، فقال: يرثين او لا يرثين فان رسول الله صلي الله عليه وسلم نهي عن المراثي، ولتفض احداكن من عبرتها ما شائت ثم صلي عليها فكبر عليها اربعا، ثم قام بعد الرابعة قدر ما بين التكبيرتين يستغفر لها ويدعو، وقال: كان رسول الله صلي الله عليه وسلم يصنع هكذا،</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আউফা (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন- তার কণ্যার ওফাত হলে তিনি তার মেয়ের কফিনের পিছনে পিছনে একটি খচ্চরের উপর সাওয়ার হয়ে যাচ্ছেন৷ মহিলারা মর্সিয়া করছিল, তিনি বললেন: তারা মর্সিয়া করুক অথবা না করুক৷ নিশ্চয়ই রাসুল (ﷺ) মর্সিয়া করা থেকে নিষেধ করেছেন৷ তবে তোমাদের মধ্য থেকে যে চায় অশ্রু ঝড়াতে পারবে৷ অতঃপর চার তাকবীরে জানাযার নামায আদায় করলেন৷ তারপর চতুর্থ তাকবীরের পর "দুই তাকবীরের মধ্যবর্তী সময় পরিমাণ" তার জন্য ইস্তেগফার পড়লেন এবং দোয়া করলেন৷ আর তিনি (আব্দুল্লাহ ইবনে আউফ (رضي الله عنه)) বললেন: রাসুল (ﷺ) অনুরূপ করতেন৷</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(0, 0, 255); background-color: rgb(255, 255, 255); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১• মুসনাদে ইমাম আহমদ, খন্ড-৫, পৃষ্ঠা-৪৭৪-৪৭৫, হাদিস নং-১৮৩৫১,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২• মুস্তাদরাকে ইমাম হাকেম, খন্ড-১, পৃষ্ঠা-৫১২, হাদিস নং-১৩৩০, ১২৭৭,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩• মুসনাদে ইমাম বাজ্জার, খন্ড-৮, পৃষ্ঠা-২৮৭, হাদিস নং-৩৩৫৫,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪• আল মুহায্যাব, ইমাম যাহাবী, খন্ড-৩, পৃষ্ঠা-১৩৮৬, হাদিস নং-৬২০৪,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৫• জামিউল জাওয়ামে, ইমাম সুয়ূতী, খন্ড-১৪, পৃষ্ঠা-৪৯৩, হাদিস নং-১১৫৫৪,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৬• জামিউস সগীর, ইমাম সুয়ূতী, খন্ড-২, পৃষ্ঠা-৫৬০, হাদিস নং-৯৩৮৫,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৭• কানজুল উম্মাল, ইমাম মুত্তাকী হিন্দী, খন্ড-১৫, পৃষ্ঠা-৬৫০, হাদিস নং-৪২৪৪৬,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৮• জামিউল আহাদীস, খন্ড-১৭, পৃষ্ঠা-১৪৫-১৪৬, হাদিস নং-৯৫০৯,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৯• ফতহুল কবীর, আল্লামা ইউসুফ নুবহানী, খন্ড-৩, পৃষ্ঠা-২৬৬, হাদিস নং-১২৮৬৫,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১০• সিলসিলাতুল আহাদীস, নাসিরুদ্দীন আলবানী, হাদিস নং-৪৭২৪,</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">عن ابي هريرة رضي الله عنه : ان النبي صلي الله عليه وسلم صلى على المنفوس، ثم قال: اللهم أعذه من عذاب القبر،</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থঃ হযরত আবু হুরায়রা (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত, নিশ্চয়ই রাসুল (ﷺ) এক লোকের জানাযার নামাজ পড়লেন ৷ অতঃপর বললেন- "হে আল্লাহ পাক! তুমি তাকে কবরের শাস্তি হতে রক্ষা কর৷"</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(0, 0, 255); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১• আল ইলালুল ওয়ারিদা ফি আহাদীসিন নবভীয়্যাহ, ইমাম হাফিজ আবুল হাসান আলী ইবনে উমর, (৩০৬-৩৮৫ হিজরী), খন্ড-৯, পৃষ্ঠা-২০৫, হাদিস নং-১৭২৪,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২• তারীখে মদীনাতুস সালাম (তারীখে বাগদাদ), খতীবে বাগদাদী, (৩৯২-৪৬৩ হিজরী), খন্ড-১৩, পৃষ্ঠা-৩০০, হাদিস নং-৬১৮৩,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩• সুনানুল কুবরা, ইমাম বায়হাকী, (ওফাত-৪৫৮ হিজরী), খন্ড-৪, পৃষ্ঠা-১৫, হাদিস নং-৬৭৯৩,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪• মাশীখাতু ইবনে শাজান, (জন্ম-২২৯ হিজরী), খন্ড-১, পৃষ্ঠা-২০, হাদিস নং-১২,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৫• কানযুল উম্মাল, ইমাম মুত্তাকী দিমিয়াতী, খন্ড-৮, পৃষ্ঠা-৩০৩, হাদিস নং-৪২৮৪৮ ও ৪২৮৫১,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৬• মা'রিফাতিস সুনান, ইমাম বায়হাকী, হাদিস নং-৭৪১০,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৭• যাওয়াইদু তারীখে বাগদাদ, আল্লামা খালদুন আহদাব, খন্ড-৮, পৃষ্ঠা-১৮৯, হাদিস নং- ১৭৪০,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৮• আল মুহায্যাব ইখতিসারী সুনানিল কাবীর, ইমাম আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে আহমদ, (ওফাত-৭৪৮ হিজরী), খন্ড-৯, হাদিস নং- ৬০৩৬,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৯• ইছবাতু আযাবুল কুবুর, ইমাম বায়হাকী, খন্ড-১, পৃষ্ঠা-১০৫, হাদিস নং-১৬০,</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">عن عوف بن مالك رضى الله عنه يقول صلى رسول الله صلى الله عليه وسلم على جنازة فحفظت من دعائه وهو يقول اللهم اغفرله وارحمه وعافه واعف عنه واكرم نزله ووسع مد خله واغسله بالماء والثلج والبرد ونقه من الخطايا كما نقيت الثوب الابيض من الدنس وابدله دارا خيرا من داره واهلا خيرا من اهله وزوجا خيرا من زوجه وادخله الجنة واعذه من عذاب القبر ومن عذاب النار قال حتى تمنيت ان اكون انا ذلك الميت. </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থ : “হযরত আউফ ইবনে মালিক আশজায়ী (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার রসূলুল্লাহু (ﷺ) এক জানাযা নামায পড়লেন। আমি তাঁর দুয়ার কিছু অংশ মুখস্ত রেখেছি। তিনি দুয়াতে বলেছেনঃ “আয় আল্লাহ্ পাক! আপনি তাকে মাফ করুন, তার প্রতি রহম (দয়া) করুন, তাকে শান্তিতে রাখুন, তার অবস্থানকে মর্যাদাময় করুন, তার কবর-অবস্থান স্থলকে প্রশস্ত করুন, তাকে পাক-পবিত্র করে দিন, পানি, বরফ ও বৃষ্টির পানি দ্বারা। তাকে গুণাহ থেকে এভাবে পবিত্র করে দিন, যেমন সাদা কাপড়কে ময়লা থেকে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করা হয়। তাকে তার বাড়ী থেকে উত্তম বাড়ী দান করুন, তার পরিবার থেকে উত্তম পরিবার, তার স্ত্রী থেকে উত্তম স্ত্রী দান করুন। তাকে কবরের ও দোযখের আযাব থেকে রক্ষা করুন।” হযরত আউফ (رضي الله عنه) বলেন, আমি আকাংখা করতে লাগলাম যে, হায়! আমি যদি এই মৃত ব্যক্তিই হতাম! </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(0, 0, 255); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১• সহীহ মুসলিম শরীফ খন্ড-১,পৃষ্টা-৩১১,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২• মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, খন্ড-৩, পৃষ্টা-২৯১,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩• আল মুসনাদ, ইমাম বাজ্জার, খন্ড-৭, পৃষ্ঠা-১৭২, হাদিস নং-২৭৩৯,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪• সুবুলুস সালাম, ইমাম ইমাম সানআনী, খন্ড-১, পৃষ্ঠা-৪৪৮, হাদিস নং-৫৩০,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৫• মিশকাত শরীফ, খতিব তিবরিযী,  পৃষ্ঠা-১৪৫,</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">عن واثلة بن اسقع رضي الله عنه قال: ﺻﻠﻲ ﺑﻨﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻋﻠﻲ ﺭﺟﻞ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻴﻦ ﻓﺴﻤﻌﺘﻪ ﻳﻘﻮﻝ:  ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺍﻥ ﻓﻼﻥ ﺍﺑﻦ ﻓﻼﻥ ﻓﻲ ﺫﻣﺘﻚ وحبل جوارك فقه من فتنة القبر وعذاب النار وانت اهل الوفاء والحق اللهم اغفرله وارحمه انك انت الغفور الرحيم . </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ابو داود ، ابن ماجه،  طبراني،  بيهقي، ﻣﺸﻜﻮﺓ . ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﺠﻨﺎﺋﺰ .</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থাৎঃ হযরত ওয়াছিলা ইবনে আছকা (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন- রাসুল (ﷺ) আমাদেরকে নিয়ে মুসলমানদের কোন এক ব্যক্তির জানাজার নামাজ পড়েছেন,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অতঃপর  আমি নবীজিকে বলতে শুনেছি "হে আল্লাহ! অমুকের পুত্র অমুক তোমার যিম্মায় ও তোমার আশ্রয়ে , তাকে তুমি কবরের পরিক্ষা হতে রক্ষা কর এবং দোযখের আযাব হতে বাচাঁও৷ তুমি ওয়াদা ও হক্ব পূরনকারী৷ হে আল্লাহ! তুমি তাকে মাফ কর ও রহম কর, নিশ্চয় তুমি ক্ষমাশীল ও দয়ালু৷</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(0, 0, 255); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১• আবু দাউদ শরীফ, হাদিস নং-৩২০২,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২• ইবনে মাজাহ শরীফ, হাদিস নং-১৪৯৯,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩• কিতাবুদ দোয়া, ইমাম ত্ববরানী, খন্ড-১, পৃষ্ঠা-৩৫৯, হাদিস নং-১১৮৯,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪•দা'ওয়াতুল কবীর, ইমাম বায়হাক্বী,খন্ড-২, পৃষ্ঠা-২২৮, হাদিস নং-৬৩১, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৫• মুসনাদে শামেয়্যীন, খন্ড-৩, পৃষ্ঠা-২৫২, হাদিস নং- ২১৯৪,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৬•  মিশকাত শরীফ, খতীব তিবরিযী, জানাযা অধ্যায়, পৃষ্টা-১৩৯,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৭• আউনুল মা'বুদ, খন্ড-৮, পৃষ্ঠা-৩৮৫, হাদিস নং-৩২০২,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৮• হাদিয়াতুল মুছাল্লীন, মুফতি আমীমুল ইহসান মুজাদ্দেদী বরকতী, পৃষ্ঠা- ১১২- ১১৩,</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(255, 0, 0); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ফকীহদের দৃষ্টিতে জানাযার পর দোয়াঃ</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">عن ابن عباس رضي الله عنهما و ابن عمر رضي الله عنه انهما فاتتهما الصلاة علي جنازة، فلما حضرا ما زادا علي الاستغفار له، </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">وعبد الله بن سلام رضي الله عنه فاتته الصلاة علي جنازة عمر فلما حضر قال: ان سبقتموني بالصلاة عليه فلا تسبقوني بالدعاء له،</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (رضي الله عنه) এবং হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত, উনারা দুজনেই এক জানাযার নামায পেলেননা৷ সুতরাং যখন উনারা জানাযার নামাজের পর উপস্থিত হলেন তখন তারা উভয়েই মৃত ব্যক্তির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করলেন৷</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সালাম (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত, তিনি হযরত উমর (رضي الله عنه) এর জানাযার নামাজ পেলেননা৷ সুতরাং যখন তিনি জানাযার নামাজের পর উপস্থিত হলেন তখন তিনি বললেন: যদিও তোমরা জানাযার নামাযের ক্ষেত্রে আমাকে পিছনে ফেলে দিয়েছ, তবে তার জন্য দোয়ার ক্ষেত্রে আমাকে পিছনে ফিলে দিওনা৷ অর্থাৎ আমাকে সাথে নিয়েই জানাযার নামাজের পর দোয়া কর৷</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(0, 0, 255); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১• আল মাবসুত, শামছুল আইম্মা ইমাম সারাখসী, ওফাত-৪৮৩ হিজরী, খন্ড-২, পৃষ্ঠা-৬৭,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২• বাদায়েউস সানাঈ, ইমাম আবু বকর কাসানী হানাফী, ওফাত-৫৮৭ হিজরী, খন্ড-১, পৃষ্ঠা-৩১১,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">(উভয়টিই হানাফী ফিকহের প্রসিদ্ধ কিতাব)</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">قال الشافع: ويقول بعد صلاة الجنازة اللهم لا تحرمنا اجره ولا تفتنا بعده واغفرلنا وله،</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থঃ ইমাম শাফেয়ী (رحمة الله) বলেন- জানাযার নামাজের পর বলবে: হে আল্লাহপাক! আমাদেরকে তার সওয়াব হতে বঞ্চিত করবেননা এবং তার ইন্তিকালের পর আমাদেরকে ফেতনা-ফাসাদে ফেলবেননা৷ আর আমাদের এবং তার গুনাহ সমূহ ক্ষমা করুন৷</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(0, 0, 255); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১• বাহরুল মাজহাব, ইমাম আবুল মাহাসিন আব্দুল ওয়াহিদ ইবনে ইসমাইল, ওফাত-৫০২ হিজরী, ৩/৩৬৫,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২• শরহে জুরকানী, ইমাম কুস্তুলানী, ৯/২২১,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩• আল বুজায়রামী আলাল খতীব, ২/৫৫৬,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪• কিফায়াতুল মাসইয়ার, ইমাম তকীউদ্দীন দামেশকী শাফেয়ী, ১/২৪২,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৫• রিহাবুত তাফসীর, খন্ড-১৮, পৃষ্ঠা-২৭৮৯,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৬• নাহরুল ফাইক শরহে কানযুদ দাক্বাইক,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৭• কাশফুল হাকাইক্ব শরহে কানযুদ দাক্বাইক, ১/৩৩৯,</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">لا يدعو بعد التسليم كما في الخلاصة وعن فضل لا بأس به،</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থঃ সালামের পর দোয়া করবেনা যেমনটি খোলাসা কিতাবে উল্লেখ রয়েছে৷ আর ফযলী (رحمة الله) থেকে বর্ণিত রয়েছে যে, জানাযার নামাযের পর দোয়া করতে কোন প্রকার অসুবিধা নেই৷</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(0, 0, 255); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১• বাহরুর রাইক শরহে কানযুদ দাকাইক্ব, ২/৩২২,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২• ফতোয়ায়ে রজভীয়্যাহ, ইমাম আহমদ রেজা (رحمة الله),</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">قول ابيزحنيفة: ان التعزية سنة قبل الدفن لا بعد وبه قال الثوري مع قول الشافع و احمد انها تسن قبله و بعد الي ثلاثة ايام، ان شدة الحزن انما تكون قبل الدفن فيعزي ويدعى له،</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থঃ ইমাম আযম আবু হানীফা (رحمة الله) এর বক্তব্য হলো- দাফনের পূর্বে শোক প্রকাশ করা সুন্নাত, পরে নয়৷ ইমাম শাফেয়ী (رحمة الله) এবং ইমাম আহমদ (رحمة الله) এর সাথে ইমাম সুফিয়ান সাওরী (رحمة الله) বলেন- নিশ্চয়ই দাফনের পূর্বে দাফনের পরে তিন দিন শোক প্রকাশ করা সুন্নাত৷ অবশ্যই দাফনের পূর্বে পেরেশানী বেশী থাকে, সুতরাং সে সময় মৃত ব্যক্তির জন্য শোক প্রকাশ করবে এবং তার জন্য দোয়া করবে৷</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(0, 0, 255); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">মি'যানুল কুবরা, ইমাম শা'রানী, ওফাত-৯৭৩ হিজরী, খন্ড-১, পৃষ্ঠা-২৭১,</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(255, 0, 0); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ফা (فاء) এবং ছুম্মা (ثم)  অক্ষরের বিশ্লেষণঃ</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">"হেদায়াতুন নাহু" প্রণেতা ﻓﺎﺀ হরফের অর্থ লিখেন-</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ﺍﻟﻔﺎﺀ ﻟﻠﺘﺮﺗﻴﺐ ﺑﻼ ﻣﻬﻠﺔ ﻧﺤﻮ ﻗﺎﻡ ﻃﻔﻴﻞ ﻓﺒﺮﻫﺎﻥ ﻭ ﺍﺫﺍ ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻄﻔﻴﻞ ﻣﺘﻘﺪﻡ ﻭﺑﺮﻫﺎﻥ ﻣﺘﺎﺧﺮﺍ ﺑﻼ ﻣﻬﻠﺔ </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থাৎ ﻓﺎﺀ হরফটি বিলম্বহীন পর্যায়ক্রমিক অর্থে ব্যবহার হয়। যেমন ﻗﺎﻡ ﻃﻔﻴﻞ فبرﻫﺎﻥ অর্থ তুফাইল দাঁড়ালো অতঃপর বুরহান দাঁড়ালো। এ উদাহরনটিতে তুফাইলের দাঁড়ানো বুরহানের পূর্বে হবে এবং বুরহানের দাঁড়ানো বিলম্বহীন ভাবে তুফাইলের পরে হবে। </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">"দুরুসুল বালাগাত" প্রণেতা ثم হরফের অর্থ লিখেন-</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">كالترتيب مع التعقيب في "الفاء" و مع التراخي في "ثم"،</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থঃ فاء অক্ষর দ্বারা অবিলম্বে ধারাবাহিকতা বুঝায় এবং ثم অক্ষর দ্বারা বিলম্বসহ ধারাবাহিকতা বুঝায়৷</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><br></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;">নিচে কিছু কিতাবের স্ক্রিনশট দেয়া হলঃ</p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><br><br></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgjHKV_eNaDOKr-NCBKXEU8dtRst7ZzyQBObK9vZ2WhuV2zHqtFRNBiOqJAsuEBSPTYoBFMW3PMbPKpvIr3QPTP-gWPLUTee4lPPwIFn0HH8XrEwHZqDrQ09GRqLJqiXRmCCyf68CbHv_g/s1600/FB_IMG_1616654734420.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgjHKV_eNaDOKr-NCBKXEU8dtRst7ZzyQBObK9vZ2WhuV2zHqtFRNBiOqJAsuEBSPTYoBFMW3PMbPKpvIr3QPTP-gWPLUTee4lPPwIFn0HH8XrEwHZqDrQ09GRqLJqiXRmCCyf68CbHv_g/s1600-rw/FB_IMG_1616654734420.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhsFALA6JIfQGknmA3Get1XwSFNpJj26ZF8TmHpKJprLO24pVdAkpt9J-LVddU48F7GEVypeRduz3PicarHvSrktR2azE0p51ZwLRB1nB41K0MVti1U273U__-wsXnqg2ks5a9EV_9toVo/s1600/FB_IMG_1616654708313.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhsFALA6JIfQGknmA3Get1XwSFNpJj26ZF8TmHpKJprLO24pVdAkpt9J-LVddU48F7GEVypeRduz3PicarHvSrktR2azE0p51ZwLRB1nB41K0MVti1U273U__-wsXnqg2ks5a9EV_9toVo/s1600-rw/FB_IMG_1616654708313.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgnL-uawQ7I2gcWF2RWm3XGR_3Rs1h-WD845thLQMDERJxdxfRC4prhTZmWPBdmHgmOSuzsCBZsHG0eLZ3RnpM_PIzsGAmfGngvv0Ru8-xsVcX9ji4wvlVb2hv5sSNBrl1bA6QK-crJARM/s1600/FB_IMG_1616654706299.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgnL-uawQ7I2gcWF2RWm3XGR_3Rs1h-WD845thLQMDERJxdxfRC4prhTZmWPBdmHgmOSuzsCBZsHG0eLZ3RnpM_PIzsGAmfGngvv0Ru8-xsVcX9ji4wvlVb2hv5sSNBrl1bA6QK-crJARM/s1600-rw/FB_IMG_1616654706299.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjtmQmFv6cmYc74MiXIhs9F1bjBsnWplVCp29YUFFbiojrv_dD8LltmutZcLMhutxgx6Z4ez2-lzF6B5xZ2kgbNbIjRvWKsLsJR5sOnBrYwBBNYZE2Iikb052J0Ngk62_aFulcP2zJtEYk/s1600/FB_IMG_1616654731919.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjtmQmFv6cmYc74MiXIhs9F1bjBsnWplVCp29YUFFbiojrv_dD8LltmutZcLMhutxgx6Z4ez2-lzF6B5xZ2kgbNbIjRvWKsLsJR5sOnBrYwBBNYZE2Iikb052J0Ngk62_aFulcP2zJtEYk/s1600-rw/FB_IMG_1616654731919.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjxazhF1eQYERFbiRKfCb_mWIfzqTp4N_5F1Wy2Jhd8ljK9nZGysz4K60cQMqR1ZImEFWKvMqSH7QLHmOWoeoNJD4kvo7mw3pYr4JOgwArhzW1yVNXHVYrLUqLdZMCM7ZbCHkQCsGaRcos/s1600/FB_IMG_1616654712883.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjxazhF1eQYERFbiRKfCb_mWIfzqTp4N_5F1Wy2Jhd8ljK9nZGysz4K60cQMqR1ZImEFWKvMqSH7QLHmOWoeoNJD4kvo7mw3pYr4JOgwArhzW1yVNXHVYrLUqLdZMCM7ZbCHkQCsGaRcos/s1600-rw/FB_IMG_1616654712883.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjvBcsu5AtqxLm9q-O3IiHKHwMvZF3g6PjnSasqgujxg7nUAOHzzrmKHy-xhZmrOtfxVJRDNgxY0fPS25JaqR3sT9dMsIodjOBk_L1U9dq42uPEfEcvo6IY2g-m8tnw6UYgW-OloGO5Z9U/s1600/FB_IMG_1616654736483.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjvBcsu5AtqxLm9q-O3IiHKHwMvZF3g6PjnSasqgujxg7nUAOHzzrmKHy-xhZmrOtfxVJRDNgxY0fPS25JaqR3sT9dMsIodjOBk_L1U9dq42uPEfEcvo6IY2g-m8tnw6UYgW-OloGO5Z9U/s1600-rw/FB_IMG_1616654736483.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhQTAPX2TAy_7lrXALAFv2jf37OCDuDYWM1GOOwYcIoWMDYPqK2jdIFLI_OYYP-XxxWT7CySTDFRih474-5HTk_cpM256Bw0ba2hPzoVVuLrTZAtaVD58tSUyP5P1SXM14WPGZ02OkIEsY/s1600/FB_IMG_1616654710883.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhQTAPX2TAy_7lrXALAFv2jf37OCDuDYWM1GOOwYcIoWMDYPqK2jdIFLI_OYYP-XxxWT7CySTDFRih474-5HTk_cpM256Bw0ba2hPzoVVuLrTZAtaVD58tSUyP5P1SXM14WPGZ02OkIEsY/s1600-rw/FB_IMG_1616654710883.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhNbdw6LbkSTDKf-wt-Eu1_axkANPbeBIgQ-qjBOJzpLwi6oH-BsFyOHIg7Tztz_jZQygls-mUTh0jSBdAI71mrr16_Xji4x21Q9rh4ANEqWeTf8hBrWxdxh-a8FFNGk5PQBDSEkCUNDtE/s1600/FB_IMG_1616654718319.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhNbdw6LbkSTDKf-wt-Eu1_axkANPbeBIgQ-qjBOJzpLwi6oH-BsFyOHIg7Tztz_jZQygls-mUTh0jSBdAI71mrr16_Xji4x21Q9rh4ANEqWeTf8hBrWxdxh-a8FFNGk5PQBDSEkCUNDtE/s1600-rw/FB_IMG_1616654718319.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgDxl6D2bm4lc0l3IkNTCZdjQyPhNfdt4YGVfWWet23eTxdc5WMCbsqYp78BJYvPqJJdKiKM8hZ0KKsg5UpNDh88ElMMYeujtVY8YttJD_hKilCqZtOR3vNeAFQjENmLxxlOYd5NJss3LI/s1600/FB_IMG_1616654714782.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgDxl6D2bm4lc0l3IkNTCZdjQyPhNfdt4YGVfWWet23eTxdc5WMCbsqYp78BJYvPqJJdKiKM8hZ0KKsg5UpNDh88ElMMYeujtVY8YttJD_hKilCqZtOR3vNeAFQjENmLxxlOYd5NJss3LI/s1600-rw/FB_IMG_1616654714782.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiipdYbNGUDnPXtLBfR15vZ023HokAaTe8IyUOUVtSf3SWMiEJ4nteWHaetbL3Ns9wqZDDOOpkjHMlVpC_QrMRWZEBp5eWEpLTjohi5UH-15iODUaf_DhKNmgCj3H2jgC6HLj5N0JPGDpc/s1600/FB_IMG_1616654697546.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiipdYbNGUDnPXtLBfR15vZ023HokAaTe8IyUOUVtSf3SWMiEJ4nteWHaetbL3Ns9wqZDDOOpkjHMlVpC_QrMRWZEBp5eWEpLTjohi5UH-15iODUaf_DhKNmgCj3H2jgC6HLj5N0JPGDpc/s1600-rw/FB_IMG_1616654697546.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj5oMgk5vuRVqOIIUsUcNMo9vX5v1sVSUiZzATXQA6MZ2q_vcdPEz4D0n5ozkgr-Wf3ihHShyphenhyphen1cRGkd5v3QKw9DN6MEUW6XlJNjr1u-kFx-VW8v0nno_mMTqpPwlU0hLdL3SJTL65GUxTs/s1600/FB_IMG_1616654720819.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj5oMgk5vuRVqOIIUsUcNMo9vX5v1sVSUiZzATXQA6MZ2q_vcdPEz4D0n5ozkgr-Wf3ihHShyphenhyphen1cRGkd5v3QKw9DN6MEUW6XlJNjr1u-kFx-VW8v0nno_mMTqpPwlU0hLdL3SJTL65GUxTs/s1600-rw/FB_IMG_1616654720819.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi7cfXMrorLKIAeyNC169hkWJFz8HJIqetL-y4dM35K_-6wUcPMI3MvlwAnu_5KKgA9dlHJSPXZEsWy8-92pMoSiXHH1TA4uBz3j6F1ymMxu3SSBhi9sTUbOT3yVd6gmgHlKguHyH9XG94/s1600/FB_IMG_1616654699902.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi7cfXMrorLKIAeyNC169hkWJFz8HJIqetL-y4dM35K_-6wUcPMI3MvlwAnu_5KKgA9dlHJSPXZEsWy8-92pMoSiXHH1TA4uBz3j6F1ymMxu3SSBhi9sTUbOT3yVd6gmgHlKguHyH9XG94/s1600-rw/FB_IMG_1616654699902.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgc4yrsjeUwXlt7LWVTghfo1uy99tVnO7xxzZ0qhnQlE0XSyAPwcPW_xjAbqx6PfjAXaGSPRn8F3G_95ylG2LMaJUTi1gSx8YnVMNYFAB9T_m4Q16aBRFFwVMq8s3KoBTZR6vHdQMlrTqI/s1600/FB_IMG_1616654724914.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgc4yrsjeUwXlt7LWVTghfo1uy99tVnO7xxzZ0qhnQlE0XSyAPwcPW_xjAbqx6PfjAXaGSPRn8F3G_95ylG2LMaJUTi1gSx8YnVMNYFAB9T_m4Q16aBRFFwVMq8s3KoBTZR6vHdQMlrTqI/s1600-rw/FB_IMG_1616654724914.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjKExEMuSqZzNfWWFYrY0RoQSuvdwfKE3wgCf4GUo7rXFg0UD3hzpnU8_Sg2Q91k5D4_SDJdt87kUT4T-cQVKHI5PCDG1flbzqzD5n7MvtlL_jqc6HDdis2_rQ-I-VK-ZWRBtYEZQoBlG0/s1600/FB_IMG_1616654722799.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjKExEMuSqZzNfWWFYrY0RoQSuvdwfKE3wgCf4GUo7rXFg0UD3hzpnU8_Sg2Q91k5D4_SDJdt87kUT4T-cQVKHI5PCDG1flbzqzD5n7MvtlL_jqc6HDdis2_rQ-I-VK-ZWRBtYEZQoBlG0/s1600-rw/FB_IMG_1616654722799.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhBkqEdyMdCpdUyjGoY2Ebt-HMbkkXu4amWoV5xTJV_4AMexvKVpcG0V_-41kebUQuxJSvnXscHnACgTi_2yLe_yJpz8NMogISwZE96xFuEHpbl0LMmDU4p4USNYwHu-AGb__rpZITFL4k/s1600/FB_IMG_1616654704315.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhBkqEdyMdCpdUyjGoY2Ebt-HMbkkXu4amWoV5xTJV_4AMexvKVpcG0V_-41kebUQuxJSvnXscHnACgTi_2yLe_yJpz8NMogISwZE96xFuEHpbl0LMmDU4p4USNYwHu-AGb__rpZITFL4k/s1600-rw/FB_IMG_1616654704315.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgEyxAL53tWvA0ped2iEydyIi2wa0Cm8wzFTj8qeVfmJ54NqQp45yKMNrWU8pVn5VcDkmn4WLm93L8598ufW21bKZGzrAaMjZ3J7SN1WjvR2vthI9sS3Hai-G-AzSzWpdWscMcuydVwhfU/s1600/FB_IMG_1616654729398.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgEyxAL53tWvA0ped2iEydyIi2wa0Cm8wzFTj8qeVfmJ54NqQp45yKMNrWU8pVn5VcDkmn4WLm93L8598ufW21bKZGzrAaMjZ3J7SN1WjvR2vthI9sS3Hai-G-AzSzWpdWscMcuydVwhfU/s1600-rw/FB_IMG_1616654729398.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgH-3bxq1_ijNAprhpyDalKD2I3bVDthU8_ay69K9NvP5LbrthA8YDJe4ktOczd9CAcluVCMPll91fpaS-Dqz5r0ZGfTEvivn8GPfxK7H4BNMi-TKzknH9y-yW-diQfCxxdEwReIsAotvM/s1600/FB_IMG_1616654702289.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgH-3bxq1_ijNAprhpyDalKD2I3bVDthU8_ay69K9NvP5LbrthA8YDJe4ktOczd9CAcluVCMPll91fpaS-Dqz5r0ZGfTEvivn8GPfxK7H4BNMi-TKzknH9y-yW-diQfCxxdEwReIsAotvM/s1600-rw/FB_IMG_1616654702289.jpg" width="160"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEihv1St2vset_YKxhY1KMKAt5jSiTX2eZkiqNJhHT7GSmh4Bd50UUfzM6NpWPo2OWrJivGaRW8q2SmDGflu3XoaYWp0e7QK2gxE2LDOA4r8GowTQLj_Nn4r4VxdeKZmuoZe5jtlPv3vJRQ/s1600/FB_IMG_1616654727456.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="640" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEihv1St2vset_YKxhY1KMKAt5jSiTX2eZkiqNJhHT7GSmh4Bd50UUfzM6NpWPo2OWrJivGaRW8q2SmDGflu3XoaYWp0e7QK2gxE2LDOA4r8GowTQLj_Nn4r4VxdeKZmuoZe5jtlPv3vJRQ/s1600-rw/FB_IMG_1616654727456.jpg" width="160"></a></div><br><p></p>

জানাযার নামাজের পর দোয়া করা সুন্নাত

জানাযার নামাজের পর দোয়া করা সুন্নাত৷ কৃতঃ শেখ মুহাম্মদ মনির হোসাইন ================================== নামাজের পর দোয়া করতে আল্লাহর নির্দেশঃ ...

Read more »