হঠাৎ কোনো কারণ ছাড়াই মন খারাপ হয়ে যায়?

<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjIJbcM_LeexYra4g3DsLJ6Ny1U-AAtSoCRTnh8zMMYTrd03FfnjAb1uVqP9LjmasCP183dE8RJdeomfgI9jVBN3fV80ayWAxjyzFi3Rsdrd5IaS6_8TEninMvTxMKPOe41A87ALXfUaKk/s2048/InShot_20210320_201114230.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1152" data-original-width="2048" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjIJbcM_LeexYra4g3DsLJ6Ny1U-AAtSoCRTnh8zMMYTrd03FfnjAb1uVqP9LjmasCP183dE8RJdeomfgI9jVBN3fV80ayWAxjyzFi3Rsdrd5IaS6_8TEninMvTxMKPOe41A87ALXfUaKk/s320-rw/InShot_20210320_201114230.jpg" width="320" /></a></div><br /><p><br /></p><p style="text-align: justify;"> হঠাৎ মন খারাপ হয়ে যায়! কেন যে খারাপ হলো, কারণটা আসলে কি সেটা নিজেও জানি না। শুধু মন খারাপ লাগছে। এমনটা কি আপনার সাথে হয়? যদি হয় তাহলে আসুন আজকে আমরা কারণটা খুঁজে বের করি আসলে কেন এমনটা হয়।</p><p style="text-align: justify;"><br /></p><p style="text-align: justify;">দৈহিক চাহিদা পূরণে কোনো কমতি তো রাখেন নি। তবুও কিছু একটা শূন্য শূন্য মনে হয়। এটা আসলে কেন হচ্ছে? প্রিয় ভাই ও বোন, এটা দৈহিক কোনো চাহিদা নয় এটা হচ্ছে আত্নার আর্তনাদ। আত্নারও কিছু চাহিদা আছে! আমরা সেগুলো পূরণ করার কথা ভুলে গেছি। তাই এমনটা হচ্ছে। সে কিছু একটা চায়। কিন্তু কি সেটা? </p><p style="text-align: justify;"><br /></p><p style="text-align: justify;">হ্যা, তার মনে আছে আলমে আরুহার তথা রূহ জগতের কথা। যেখানে সে আল্লাহর সাথে ওয়াদা করেছিল। সে সেই ওয়াদা পূরন করতে চায়। কিন্তু আমরা তাকে ধন, সম্পদ, নারী ইত্যাদির মতো জাঙ্ক ফুড দিচ্ছি। তাই তার এমন আর্তনাদ আমাদের মাঝে মাঝে স্মরণ করিয়ে দিতে চায় জীবনের আসল উদ্দেশ্যর কথা।</p><p style="text-align: justify;"><br /></p><p style="text-align: justify;">আমাদের মধ্যে তিন ধরনের নফস আছে। নফসে মুতমাইন্না, নফসে লাওয়াম্মা, নফসে আম্মারা।</p><p style="text-align: justify;"><br /></p><p style="text-align: justify;">নফসে আম্মারা হচ্ছে সবচেয়ে নিকৃষ্টতম নফস। যে শয়তানের ওপর পর্যন্ত তার কর্তৃত্ব দেখিয়েছে। অর্থাৎ তার চাহিদা শুধুমাত্র গুণাহ বা আল্লাহর নাফরমানী। সে কখনো মন্দকাজে তিরস্কার করে না।</p><p style="text-align: justify;"><br /></p><p style="text-align: justify;">নফসে লাওয়াম্মা হলো আল্লাহ তায়ালার অনুগত ও হয় আবার গুণাহও করে ফেলে। তবে গুণাহ করার পর অনুশোচনার সৃষ্টি করে। </p><p style="text-align: justify;"><br /></p><p style="text-align: justify;">আর আমরা যেটার খুঁজে আছি সেটা হলো নফসে মুতমাইন্না। সে আল্লাহর অনুগত ও বাধ্য হয়ে যায়। সকল চাঞ্চল্য দূর হয়ে যায়। এবং প্রশান্ত আত্মায় পরিণত হয়। জ্বী হ্যা আমরা এটাই খুঁজে আছি। কত ভুল জায়গায় খুঁজে আজ হতাশ হয়ে গেছি। প্রশান্তি আসলে কোথায়!</p><p style="text-align: justify;"><br /></p><p style="text-align: justify;">প্রিয় ভাই ও বোন, যিনি সৃষ্টি করেছেন তিনি বলে দিচ্ছেন, বান্দা আল্লাহর স্মরণেই রয়েছে অন্তরের প্রশান্তি। আল্লাহু আকবার! এই পদ্ধতিটাও কি কখনো এপ্লাই করে দেখেছি? আসুন না একবার পদ্ধতিটা এপ্লাই করে দেখি কাজ হয় কি না।</p><p style="text-align: justify;"><br /></p><p style="text-align: justify;">নিরবে বসুন এমন এক জায়গায় যেখানে মানুষের কোলাহল নেই। এসব ঝামেলা থেকে মুক্ত হয়ে গাছের ছায়ায় বসে বা রাতের বেলায় একাকী একটু কুরআনুল কারীমের তিলাওয়াত করুন, একটু জিকির করুন কিছু সময় সবুজ গম্বুজের দিকে ধ্যান করে দূরুদও সালাম আদায় করুন। তারপর কোরআন মাজীদকে একটু সময় বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরুন এবং চুমু খান। গ্যারান্টি দিচ্ছি আপনার হৃদয় প্রশান্ত হবে।</p><p style="text-align: justify;"><br /></p><p style="text-align: justify;">অবশ্যই একবার চেষ্টা করে দেখতে ভুলবেন না।</p>

হঠাৎ কোনো কারণ ছাড়াই মন খারাপ হয়ে যায়?

 হঠাৎ মন খারাপ হয়ে যায়! কেন যে খারাপ হলো, কারণটা আসলে কি সেটা নিজেও জানি না। শুধু মন খারাপ লাগছে। এমনটা কি আপনার সাথে হয়? যদি হয় তাহলে আসুন ...

Read more »

যাহার আপাদ-মস্তক মেশক আম্বরের অতুলনীয় খনি।

<div style="text-align: justify;"><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjH0ZsdmL83rdvKmCnlpPHRcyq_NSA34U2B-zZsdeZAb5SRFI39rZtcv_aam-xu0T_r88EaRUZL61kYD7AWVbQmlQu-hX9rPQjggSGh6LeDXpxg-SVNDQdga35boYDxVRQYfW5w1gMDeqw/s1600/images+-+2021-03-19T160046.933.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="672" data-original-width="456" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjH0ZsdmL83rdvKmCnlpPHRcyq_NSA34U2B-zZsdeZAb5SRFI39rZtcv_aam-xu0T_r88EaRUZL61kYD7AWVbQmlQu-hX9rPQjggSGh6LeDXpxg-SVNDQdga35boYDxVRQYfW5w1gMDeqw/s1600-rw/images+-+2021-03-19T160046.933.jpeg" width="217"></a></div><br></div><div style="text-align: justify;">যাহার আপাদ-মস্তক মেশক আম্বরের অতুলনীয় খনি।<br></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">রাসূল (ﷺ) এঁর ঘাম মাটিতে পড়ার আগেই সাহাবায়ে কেরাম স্বীয় হাতে নিয়ে নিতেন। হাতে নিয়ে তা স্বীয় চেহারায় এবং শরীরে মেখে ফেলতেন।</div><div style="text-align: justify;">(তথ্যসূত্রঃ বুখারী-১/১০০)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">"রাসূল (ﷺ) ঘাম মোবারক ছিল মেশকে আম্বরের চেয়েও অধিক সুগন্ধিময়।</div><div style="text-align: justify;">[আবু নাঈম,যুরকানী ও খাসায়েসুল কুবরা]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">❏ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, এক ব্যক্তি বিশ্বকুল সরদার হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এঁর খেদমতে আরয করল- ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমাকে নিজ কন্যা বিবাহ দিতে হবে। অথচ আমার কাছে কোন সুগন্ধি নেই। আঁপনি কিছু সুগন্ধি দান করুন। তিঁনি ফরমালেন- আগামীকাল খোলা মুখ বিশিষ্ট একটি শিশি নিয়ে আসবে। দ্বিতীয় দিন লোকটি একটি শিশি নিয়ে এল। হুযুরে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর উভয় বাহু থেকে শিশিতে ঘাম ঢালতে লাগলেন। এমনকি তা ভরে যায়। অতঃপর ইরশাদ করলেন,এটা নিয়ে যাও। আর তোমার কন্যাকে বলবে যেন এ থেকে সুগন্ধি ব্যবহার করে।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">فكانت إذا تطيبت به يشم اهل المدينة رائحة ذٰلك الطيب فسموا بيت المطيبين</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">অর্থাৎ- “যখন উক্ত মহিলা নবীজীর ঘাম মুবারক সুগন্ধি হিসেবে ব্যবহার করত,তখন সমস্ত মদীনা বাসীর কাছে তার সুগন্ধি পৌঁছে যেত। এমনকি তাঁরা ঐ ঘরকে “বায়তুল মুতায়্যেবীন” (সুবাসিতদের ঘর) নামে আখ্যায়িত করল।”</div><div style="text-align: justify;">[আবু ইয়ালা,তাবরানী,যুরকানী, খাসায়েসুল কুবরা]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">❏ নবী করিমের ঘাম মোবারককে সাহাবীরা আতর রূপে ব্যবহার করতেন :</div><div style="text-align: justify;">মিশকাত শরীফ ৫১৭ পৃঃ হযরত উম্মে সুলাইম (রাঃ) বুখারী ও মুসলিম শরীফ), ৫১২ পৃঃ (মুসলিম শরীফ ২য় খন্ড ২৫৬ পৃষ্ঠায়)- হযরত আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হয়েছে নাসায়ী শরীফ ২য় খন্ড ২৫৭পৃঃ</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">❏ রাসূল (ﷺ) এঁর পবিত্র ঘাম মুবারক মেস্ক-আম্বরের চেয়েও সুগন্ধিযুক্ত!</div><div style="text-align: justify;">“হযরত আনাস বিন মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসুল (ﷺ) আমাদের ঘরে প্রবেশ করলেন। অতঃপর তিঁনি বললেন, আঁমার দেহ থেকে ঘাম বের হচ্ছে। তখন উম্মে সুলাইম একটি পাত্র নিয়ে এসে ঘাম সংগ্রহ করে পাত্রে ভরতে লাগলেন। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, হে উম্মে সুলাইম, তুমি কী করছ? উম্মে সুলাইম বললেন, এটা আঁপনার দেহের ঘাম। আমরা এটা সুগন্ধি হিসেবে ব্যবহার করব। আর এটাই সবচেয়ে উত্তম সুগন্ধি।”এ মর্মে অনেক সহীহ হাদীস রয়েছে।</div><div style="text-align: justify;">*****দলিল*****</div><div style="text-align: justify;">*(ক.) সহীহ বুখারী,ইস্তিযানঃ৫৮০৯</div><div style="text-align: justify;">*(খ.) মুসলিম,ইস্তিযানঃ৪৩০০</div><div style="text-align: justify;">*(গ.) সহীহ মুসলিমঃ৪৩০১,৪৩০২</div><div style="text-align: justify;">*(ঘ.) মুসনাদে আহমাদ,মুসনাদে আনাসঃ১১৫৬২, ১১৯৪৭, ১২৮৩২,১২৯৪২,২৫৮৬৮</div><div style="text-align: justify;">*(ঙ.) ফাতহুল বারী,১১ তম খন্ড,পৃ: ৯৫</div><div style="text-align: justify;">*(চ.)দালাইলুন নুবুওওয়াহ,বায়হাকী, পৃ:৫৯</div><div style="text-align: justify;">*(ছ.) আল বিদায়াহ ওয়ান নিহায়াহ,৬তম খন্ড,পৃ: ২৯</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">❏ রাসূলে পাক (ﷺ) এঁর হাত মোবারকের সুগন্ধি:</div><div style="text-align: justify;">হযরত আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বর্ণ ছিল উজ্জ্বল,উঁনার ঘাম মুবারক ছিল মুক্তার ন্যায়| তিঁনি সামনের দিকে ঝুকে হাঁটতেন| উঁনার হাতের চেয়ে অধিক কোমল কোন রেশম আমি স্পর্শ করিনি।তাঁর সুঘ্রাণের চেয়ে অধিক সুগন্ধি কোন মেশক-আম্বরেও আমি পাইনি।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">[সহীহ মুসলিম-২৩৩০,মুসনাদে আহমাদ- ১৩৪৩৯]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">❏ হযরত আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন,রাসূলে পাক (ﷺ) ছিলেন মনি মুক্তার মতো,যখন পথ চলতেন পূর্ণ তারুন্যের সাথে চলতেন। আমি নবীজীর হাতের তালুর মতো কোমল না কোনো মোটা রেশমী কাপড় দেখেছি না কোনো পাতলা। আর আমি এমন কোনো মেশক আম্বরের খুশবো দেখিনি যা তাঁর শরীর মোবারকের সুগন্ধির চাইতে অধিক খুশবো।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">[বুখারী শরীফ- ৪র্থ খন্ড,কিতাব ৫৬, হাদিস ৭৬১,মুসলিম শরীফ এবং অন্যান্য হাদিস গ্রন্থেও হাদিসটি সংকলিত হয়েছে ]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">❏ হযরত জাবের ইবনে সামুরা (রাঃ)বলেন, আমি রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এঁর সাথে ফজরের নামায আদায় করলাম, অতঃপর নিঁজের হুজরা মুবারকের দিকে যাচ্ছিলেন। যাওয়ার পথে যত বাচ্চা দেখলেন সকলের মুখের উপর হাত বুলিয়ে দিলেন,এক পর্যায়ে আমার মুখের উপরও। আমি এমন কোমলতা ও সুগন্ধি অনুভব করলাম মনে হচ্ছিল যেন আতরের বক্সের ভেতর থেকে তিনি এই মাত্র হাত মুবারক বের করে এনেছেন ।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">[মুসলিম শরীফ ২য় খন্ড,২৫৬ পৃঃ, মিশকাতুল মাসাবীহ, ৫১৭পৃঃ]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">❏ হযরত আনাস ইবনে মালেক (রাঃ) হতে বর্ণিত,নবী করীম (ﷺ) ইরশাদ করেছেন: আল্লাহ পাক ‘লাল গোলাপ’ কে তাঁর সকল নবীগণ (আঃ)-এঁর সুগন্ধী ছড়াবার জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে। হুযুর নবী করিম (ﷺ) ইরশাদ করেছেন:- যে ব্যক্তি আঁমি নবীর সুগন্ধী পেতে চায়, সে যেন লাল গোলাপ ফুলের সুগন্ধী গ্রহণ করে।</div><div style="text-align: justify;">[নুযহাতুল মাজালিস,২য় খন্ড]</div>

যাহার আপাদ-মস্তক মেশক আম্বরের অতুলনীয় খনি।

যাহার আপাদ-মস্তক মেশক আম্বরের অতুলনীয় খনি। রাসূল (ﷺ) এঁর ঘাম মাটিতে পড়ার আগেই সাহাবায়ে কেরাম স্বীয় হাতে নিয়ে নিতেন। হাতে নিয়ে তা স্বীয় চেহার...

Read more »

মহান আল্লাহ হচ্ছেন দাতা আর প্রিয় নবীজি (ﷺ) হলেন বন্টনকারী

<p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;" id="docs-internal-guid-1ebd7be1-7fff-5b86-97d4-48ce2ab65343"><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjtRO_s9VaXDP0atRnLg3q7vg4w3SK4VBfvZJq3S77boqbEif4FoSIyGK_K-Au4U4CM1zrwL2Z5pA6gVlsQs9ZohUpVVJ_iQzi4P4S-pQp0bgG5s0tkGQ10xHp95MqMalx1WkEl7KGrwKI/s1600/images+-+2021-03-19T160206.641.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="558" data-original-width="549" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjtRO_s9VaXDP0atRnLg3q7vg4w3SK4VBfvZJq3S77boqbEif4FoSIyGK_K-Au4U4CM1zrwL2Z5pA6gVlsQs9ZohUpVVJ_iQzi4P4S-pQp0bgG5s0tkGQ10xHp95MqMalx1WkEl7KGrwKI/s1600-rw/images+-+2021-03-19T160206.641.jpeg" width="314"></a></div><br></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;" id="docs-internal-guid-1ebd7be1-7fff-5b86-97d4-48ce2ab65343"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(255, 0, 0); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">মহান আল্লাহ হচ্ছেন দাতা আর প্রিয় নবীজি (ﷺ) হলেন বন্টনকারী</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(56, 118, 29); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হযরত মুয়াবিয়া (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">عَنْ مُعَاوِيَةَ، خَطِيبًا يَقُولُ سَمِعْتُ النَّبِيَّ ﷺ يَقُولُ: «مَنْيُرِدِ اللَّهُ بِهِ خَيْرًا يُفَقِّهْهُ فِي الدِّينِ، وَإِنَّمَا أَنَا قَاسِمٌ وَاللَّهُ يُعْطِي (متفق عليه)</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অনুবাদ: আমি রাসুলুল্লাহ (ﷺ) কে বলতে শুনেছি রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন যে, আল্লাহ যার মঙ্গল চান তাকে দ্বীনের সঠিক জ্ঞান দান করেন। আর নিশ্চয় আমিই হচ্ছি বন্টনকারী আর আল্লাহ হচ্ছেন দাতা।</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১.সহীহ বুখারী, অধ্যায়-ইলম, ১/৩৯, হা:৭১, হা: ২৯৪৮, অধ্যায়- কিতাব ও সুন্নাহকে শক্তভাবে আকড়ে ধরা, হা:২৮৮২।</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২.সহীহ মুসলিম, অধ্যায়-যাকাত, ২/৭১৮, হা:১০৩৭।</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩.সুনানে তিরমিযী, অধ্যায়-ইলম ৫/২৭  হা: ২৬৪৫।</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪.ইবনে মাজাহ ১/৮০, হা:২২০-২২১।</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৫. নাসাঈ কৃত সুনানে কুবরা, ৩/৪২৫, হা:৫৮২৩।</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৬.মুয়াত্তা ইমাম মালেক, ২/৯০০, হা:১৫৯৯</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৭.মুসনাদে  আহমদ  বিন  হাম্বল, ২/২৩৪, হা: ৭৯৩।</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(56, 118, 29); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">প্রিয় নবীজি (ﷺ) ইরশাদ করেন-</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">اعطيت مفاتيح خزائن الارض</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থঃ আমাকে দান করা হয়েছে পৃথিবীর ধনভান্ডার সমূহের চাবি সমূহ৷ [সূত্রঃ সহীহ বুখারী শরীফ, হাদিস নং-৪০৮৫]</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(56, 118, 29); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">প্রিয় নবীজি (ﷺ) ইরশাদ করেন-</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">اتيت بمفاتيح خزائن الارض فوضعت في يدي،</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থঃ পৃথিবীর ধন ভান্ডার সমূহের চাবি সমূহ আমার কাছে আনা হয়েছে৷ অতঃপর আমার হাতে রাখা হয়েছে৷</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১. সহীহ বুখারী শরীফ, হাদিস নং-৭০১৩, ৬৯৯৮, ৭০৩৭</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২. মুসনাদে ইমাম আহমদ, হাদিস নং- ৯৫৫৭, " </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩. আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ইবনে কাছীর, খন্ড-৬, পৃষ্ঠা- ৪৭, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪.মেশকাত শরীফ, পৃষ্ঠা-৫১২</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(56, 118, 29); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">প্রিয় নবীজি (ﷺ) ইরশাদ করেন-</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">اعطيت الكنزين الاحمر والابيض،</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থঃ আমাকে লাল এবং সাদা দুটি ধন ভান্ডার দান করা হয়েছে৷[সূত্রঃ মেশকাত শরীফ, খতীব তিবরিযী, পৃষ্ঠা-৫১২]</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(56, 118, 29); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">প্রিয় নবীজি (ﷺ) ইরশাদ করেন-</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">.قال: فوضع كفه بين كتفي فوجدت بردها بين ثديي، فعلمت ما في السموات والارض،</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থঃ অতঃপর আল্লাহ পাক তার কুদরতী হাতের তালু আমার দুই কাধের মধ্যস্থলে রাখলেন৷ সুতরাং আমি তার শীতলতা আমার বক্ষস্থলে অনুভব করলাম৷ অতঃপর সাত আসমান ও সাত জমীনে যা কিছু রয়েছে সব কিছুর জ্ঞান আমি অর্জন করেছি৷</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১. মুসান্নাফে আবী শায়বা, ৫/৩১৩, হাদিস নং- ৩১৭০৬, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২. মুসনাদে আহমদ, হাদিস নং- ২৩২১০, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩. তাবাকাতে ইবনে সা'দ, ৭/১৫০, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪. মু'জামুল কবীর, ইমাম তাবরানী, ২০/১০৯, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৫. সুনানে দারেমী, ২/৫১, হাদিস নং- ২১৫৫, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৬. মুসনাদে শাময়ীন, ইমাম তাবরানী, ১/৩৩৯-৩৪০, হাদিস নং- ৫৯৭, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৭. মুসনাদে বাজ্জার, ৭/১১০-১১১, হাদিস নং- ২৬৬৮, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৮. দারে কুতনী, হাদিস নং- ২৩৩, ২৪০, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৯. জামিউল আহাদিস, ইমাম সুয়ূতী, ২০/৮২, হাদিস নং- ১৫৬৮৮, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১০. সুবুলুল হুদা ওয়ার রাশাদ, সালেহী শামী, ১০/১০, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১১. মিশকাত শরীফ, খতীবে তিবরিযী, পৃষ্ঠা- ৬৯-৭০, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১২. তাফসীরে কবীর, ইমাম রাযী, ১/১২৭, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৩. তাফসীরে ইবনে কাছীর, আল্লামা ইবনে কাছীর, ৪/২৯৫, </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(56, 118, 29); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">মুল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله) এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেন-</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">فتح علي ابواب الغيوب،</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থাৎ আল্লাহপাক আমার জন্য সমস্ত গায়েব সমূহের দরজা সমূহ উন্মুক্ত করে দিয়েছেন৷</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">[সূত্রঃ মিরকাত শরহে মিশকাত, মুল্লা আলী ক্বারী, খন্ড-২, পৃষ্ঠা- ২১০]</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(255, 0, 0); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">প্রিয় নবীজি (ﷺ) কে মি'রাজে নিয়ে আল্লাহ পাক বিশেষ ইলম প্রদান করেছেন৷</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">আল্লাহ পাক বলেন-</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ثم دنا فتدلي فكان قاب قوسين او ادني، فاوحي الي عبده ما اوحي،</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থঃ অতঃপর তিনি নিকটবর্তী হলেন, অতি নিকটবর্তী, তখন দুই ধনুক বা তার চেয়েও কম ব্যবধান ছিল৷ অতঃপর আল্লাহপাক তার প্রিয় হাবীবের প্রতি ওহী করলেন যা ওহী করার ছিল৷ [সূরা নজম, আয়াত নং- ৮-১০]</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(255, 0, 0); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অত্র আয়াতের তাফসীর সমূহঃ</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(56, 118, 29); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হযরত আনাস (رضي الله عنه) হতে শারীক ইবনে আবি নুমার (رضي الله عنه) বর্ণনা করেন-</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ودنا الجبار رب العزة فتدلي حتي كان منه قاب قوسين او ادني،  فاوحي الله اليه ما شاء،  فاوحي الله فيما اوحي خمسين صلاة علي امته كل يوم و ليلة،</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থাৎ পরাক্রমশালী আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত নিকটবর্তী হলেন, অতঃপর তিনি অধিক নিকটবর্তী হলেন৷ এমনকি রাসুল (ﷺ) এর দুই ধনুক পরিমাণ ব্যবধান অথবা তার চেয়েও অধিক কম৷</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তারপর আল্লাহপাক ইচ্ছানুযায়ী তার প্রতি ওহী প্রদান করলেন৷ অতঃপর আল্লাহপাক তার প্রতি যা ওহী প্রদান করলেন তা হলো- প্রত্যেক দিন ও রাতে তার উম্মতের উপর পঞ্চাশ ওয়াক্ত নামাজ৷</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১. সহীহ বুখারী শরীফ, ২/১১২০, হাদিস নং- ৭৫১৭, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২. সহীহ মুসলিম শরীফ, ১/৯২, হাদিস নং- ১৬২, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩. মেশকাত শরীফ, খতীব তিবরিযী, পৃষ্ঠা- ৫২৮, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪. তাফসীরে তাবারী, ২২/৫০২, হাদিস নং- ২৫১১১, সূরা- বনী ইসরাঈল, আয়াত-১, হাদিস নং-১৬৬১৯, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৫. তাফসীরে যাদুল মাসীর, ইবনে জাওযী, ৭/২২৭, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৬. তাফসীরে ইবনে কাছীর, সূরা বনী ইসরাঈল, আয়াত নং- ১, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৭. তাফসীরে রুহুল মায়ানী, আল্লামা মাহমুদ আলুসী বাগদাদী, সূরা- নজম-১০, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৮. তাফসীরে মায়ালিমুত তানযীল, ইমাম বাগভী, সূরা-নজম, আয়াত-১০, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৯. তাফসীরে দূররে মানসুর, ইমাম জালালুদ্দীন, সুয়ূতী, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১০. তাফসীরে জালালাইন, সূরা- বনী ইসরাঈল, আয়াত নং- ১, পৃষ্ঠা- ২২৯, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১১. ফতহুল বারী শরহে বুখারী, ইবনে হাজর আসক্বালানী, ১৩/৪৮৮, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১২. শরহে বুখারী, আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী, ২৫/১১৭, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৩. শিফা শরীফ, আল্লামা কাযী আয়ায (رحمة الله), ১/৩৯৫, </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৪. ইতহাফুল খায়রা, ইমাম শরফুদ্দীন বুসিরী, ১/৯৩১, </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(56, 118, 29); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">মুল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله) </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(56, 118, 29); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">كتاب العلم এর সূচনায় ওহী এর পরিচয় দিয়ে বলেন-</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">و هذا قد يكون بغير واسطة في محل الشهود، كما قال تعالي: فاوحي الي عبده ما اوحي،</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থাৎ আর এটা উপস্থিত ক্ষেত্রে কোন প্রকার মাধ্যম ছাড়াও হতে পারে৷ যেমন- আল্লাহ তায়ালা বলেন- অতঃপর আল্লাহপাক তার প্রিয় হাবীবের প্রতি ওহী করলেন যা ওহী করার ছিল৷[সূরা নজম, আয়াত নং-১০]</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0pt;margin-bottom:0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">[সূত্রঃমিরক্বাত শরহে মিশকাত, মুল্লা আলী ক্বারী, খন্ড-১, পৃষ্ঠা- ৬৪]</span></p>

মহান আল্লাহ হচ্ছেন দাতা আর প্রিয় নবীজি (ﷺ) হলেন বন্টনকারী

মহান আল্লাহ হচ্ছেন দাতা আর প্রিয় নবীজি (ﷺ) হলেন বন্টনকারী হযরত মুয়াবিয়া (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,  عَنْ مُعَاوِيَةَ، خَطِيبًا ي...

Read more »

বিষ্ময়কর আল কুরআন: লোহার সৃষ্টি রহস্য

<div style="text-align: justify;"><br><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhXnttgDLOsqJ32nuaE94CsbgEBWx-IVSrTUTrr50hY3SnTdrO-IsTqzlPQJbyOxD5Ezae3H5HqolsNKhqUQV_m_5Qm5gGxr7LzeJWAEK8HVU4cCAY71cy9gUahE23G99t8I6yS6GdRCpw/s1600/images+-+2021-03-21T133016.668.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="168" data-original-width="300" height="179" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhXnttgDLOsqJ32nuaE94CsbgEBWx-IVSrTUTrr50hY3SnTdrO-IsTqzlPQJbyOxD5Ezae3H5HqolsNKhqUQV_m_5Qm5gGxr7LzeJWAEK8HVU4cCAY71cy9gUahE23G99t8I6yS6GdRCpw/s1600-rw/images+-+2021-03-21T133016.668.jpeg" width="320"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br></div></div><div style="text-align: justify;">বিষ্ময়কর কুরআন (লোহার সৃষ্টি) </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আর আমি লোহা অবতীর্ণ করেছি; যাতে রয়েছে প্রচন্ড শক্তি ও রয়েছে মানুষের জন্য বহুবিধ কল্যাণ। </div><div style="text-align: justify;">[সূরা আল হাদিদ, সূরা নং:-৫৭, আয়াত:-২৫]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"><b><u><i>লোহা "অবতীর্ণ" করেছেন</i></u></b><br></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">এই অংশটিতে আরবি ‘‘আনঝালা’’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে যার অর্থ প্রেরণ করা বা আকাশ থেকে অবতীর্ণ করা। বিশেষত আকাশ থেকে বা পৃথিবীর বাইরে থেকে প্রেরণ করা অর্থে আরবি আনঝালা শব্দটি ব্যবহার করা হয়। তার মানে লোহা পৃথিবীতে সৃষ্টি হয়নি এসেছে পৃথিবীর বাইরে থেকে।<br></div><div style="text-align: justify;">সুতরাং লোহা "অবতীর্ণ" করেছেন---তার মানে কোরআনের আক্ষরিক অর্থের দিকে তাকাই তাহলে দেখতে পাব যে, আধুনিক বিজ্ঞানের উদ্ভাবনী ও ঠিক একথাটাই বলছে।" অবতীর্ণ করা"---এর আক্ষরিক অর্থ হলো---পৃথিবীর বাইরে থেকে কিছু পৃথিবীতে পাঠানো। যেমন কোরআন নাযিল/ অবতীর্ণ করা। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"><div><i><u><b>এ সূরার আরেকটি অংকগত মোজেযাও রয়েছে-</b></u></i></div><div><br></div><div>ক্রমিক নং অনুযায়ী "সুরা আল হাদীদ" কোরআনের ৫৭ তম সূরা। আরবিতে সুরা "আল হাদীদ" এর সংখ্যাগত মান হচ্ছে ৫৭, লোহার পারমাণবিক ওজন ৫৭। শুধু "হাদীদ" শব্দের অংকগত মান হচ্ছে ২৬, আর লোহার আণবিক সংখ্যামানও হচ্ছে ২৬। (সুবহানআল্লাহ)</div><div><br></div></div><div style="text-align: justify;"><b><u><i>পদার্থ বিজ্ঞানীরা বলেন</i></u>, </b></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">লোহা উৎপাদনের জন্য যে <b>১৫ লক্ষ সেলসিয়াস</b> তাপমাত্রা প্রয়োজন তার কোন উপকরণ আমাদের পৃথিবীতে নেই। এটা একমাত্র সূর্যের তাপমাত্রা দ্বারাই সম্ভব। হাজার হাজার বছর আগে সূর্য থেকে প্রচন্ড বিস্ফোরণের ফলে লোহা নামের এ ধাতু মহাশূন্যে ছিটকে পড়ে। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে তা পৃথিবীতে নাযিল হয়।"</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">World Summit on Scientific Miracles of the Quran" এ নাসা(NASA) এর বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক ডা: স্ট্রচ (Stranch) বলেন, আমরা অনেকবার পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখেছি যে, লোহার শক্তিটা মৌলিক এবং ইলেকট্রন ও নিউট্রন লোহাতে যেভাবে বিন্যস্ত আছে তা তৈরি হতে প্রায় সৌরশক্তির ৪ গুণ শক্তি প্রয়োজন।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">সুতরাং লোহা কখনোই পৃথিবীতে মজুদ ছিলো না এবং অবশ্যই তা বাইরে থেকে পৃথিবীতে এসে পড়েছে। লোহা সম্পর্কে বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় ভাগে আধুনিক বিজ্ঞানের আবিষ্কৃত তথ্য ঠিক একথাটাই প্রমাণ করেছে।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"><div>🌿<b><u>গ্রহ- ডব্লিওএএসপি-৭৬বিঃ</u></b>☘️</div><div><br></div><div>দিনের বেলায় গড় তাপমাত্রা ২ হাজার ৪০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি! এমন একটি গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এই গ্রহে বৃষ্টির মতো ঝরে পড়ছে লোহা।</div><div><br></div><div>বিজ্ঞান সাময়িকী নেচার-এ প্রকাশিত হয়েছে গ্রহটি নিয়ে একটি গবেষণাপত্র। পৃথিবী থেকে ৬৪০ আলোকবর্ষ দূরের এই গ্রহের নাম দেয়া হয়েছে ডব্লিওএএসপি-৭৬বি।</div><div><br></div><div>গ্রহটিতে তাপমাত্রা বেশি থাকায় লোহাসহ যাবতীয় ধাতু গলে গিয়ে বাষ্পে পরিণত হয়। তবে বাতাসের দাপটে বাষ্পে পরিণত হওয়া ধাতু উড়ে যায়। ফলে রাতের তাপমাত্রা অনেকটাই কমে যায়।</div><div><br></div><div>জেনিভা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড আরেনরাইখ জানিয়েছেন, এই গ্রহে বিকেলে লোহা-বৃষ্টি হয়। যে নক্ষত্রের আলোয় গ্রহটি আলোকিত হয়, সেটার দিকে গ্রহটির একটি দিকই সবসময় থাকে। অন্য দিকটি সবসময়ই অন্ধকার হয়ে থাকে। শীতল অংশের তাপমাত্রা থাকে এক হাজার ৫০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।</div><div><br></div><div>নক্ষত্রটিকে প্রদক্ষিণ করতে ৪৩ ঘণ্টা সময় নেয় এই গ্রহ। সূর্য থেকে পৃথিবীতে যে তেজষ্ক্রিয় বিকিরণ আসে, নক্ষত্রটি থেকে ডব্লিওএএসপি-৭৬বি-তে তার হাজারগুণ বেশি বিকিরণ হয়।</div><div><br></div><div>🌿☘️=>কোন পদার্থকে তার গঠন উপাদান সমূহ থেকে তৈরি করতে হলে অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ তাপের পরিবর্তন করতে হবে। অন্যথায় পদার্থটি উৎপন্ন হবে না। যেমন, মাত্র ১ মোল কার্বনডাইঅক্সাইড তৈরি করতে হলে ন্যূনতম ৩৯৩.৫ কিলোজুল। লোহার ক্ষেত্রে এটি এতই বেশি যে পৃথিবী তো দুরের কথা খুদ সৌরজগতের কোন স্থানে লোহার একটি অণুও সৃষ্টি হওয়া সম্ভব নয়।</div><div><br></div><div>অণুর গঠণ প্রসঙ্গে প্রফেসর আর্মস্ট্রংক বলেন-লোহার একটি অণু তৈরি করতে সৌরজগতের মোট শক্তির চারগুণ শক্তি প্রয়োজন। বিজ্ঞানীরা বলছেন যে, লোহা পৃথিবীতে সৃষ্ট কোন পদার্থ নয়, লোহা এসেছে পৃথিবীর বাইরে থেকে (extra terrestrial metal)। প্রমানিত</div><div>According to the researchers, including those from the University of Geneva in Switzerland, the giant exoplanet WASP-76b is at a distance that would take even light 640 years to reach the Earth, and has a day side where temperatures climb above 2400 degrees Celsius -- high enough to vaporise metals. The study, published in the journal Nature, noted that strong winds carry iron vapour to the cooler night side where it may be condensing into iron droplets.</div><div><br></div><div>“One could say that this planet gets rainy in the evening, except it rains iron,” said study co-author David Ehrenreich, a professor at the University of Geneva in Switzerland.</div><div>=>লোহা কেবলমাত্র সূর্যের চেয়ে বড় কোন নক্ষত্রেই তৈরী হতে পারে যেখানে তাপমাত্রা কোটি ডিগ্রির কাছাকাছি। এ রকম কোন গলিত নক্ষত্রের বিস্ফোরনের মাধ্যমেই লোহার উৎপত্তি সম্ভব।</div><div><br></div><div>আর এখন নিউজ থেকে দেখলাম বাইরে দূরে- গ্রহ বৃষ্টির মতো ঝরে পড়ছে লোহা গালাক্সি তে এমন কোন তারকা রয়েছে যার ভিতর তাপমাত্রা কোটি ডিগ্রি কাছে সেই নক্ষত্র লোহা অনু ছড়িয়ে হয়ত উচ্চা তাপমাত্রা জন্য এই গ্রহে বৃষ্টির মতো ঝরে পড়ছে লোহা।</div></div>

বিষ্ময়কর আল কুরআন: লোহার সৃষ্টি রহস্য

বিষ্ময়কর কুরআন (লোহার সৃষ্টি) আর আমি লোহা অবতীর্ণ করেছি; যাতে রয়েছে প্রচন্ড শক্তি ও রয়েছে মানুষের জন্য বহুবিধ কল্যাণ। [সূরা আল হাদিদ, সূরা ...

Read more »

শা'বান মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য

<div style="text-align: justify;"><b><i><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjN0iVp31lilYWRN9_M2cvDQc1e1ZeEelqDnOlmMg0srDcRGsaf8WVzZHE0Bhl_-zzfdqaOT4vlMXPn7-Na8q5UKrVj1AJsLrCf_DbDjPb-QrtNWZFzWY56AX8ikjV69M3qTcabxQ7DLw0/s1600/images+-+2021-03-21T131625.354.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="400" data-original-width="725" height="176" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjN0iVp31lilYWRN9_M2cvDQc1e1ZeEelqDnOlmMg0srDcRGsaf8WVzZHE0Bhl_-zzfdqaOT4vlMXPn7-Na8q5UKrVj1AJsLrCf_DbDjPb-QrtNWZFzWY56AX8ikjV69M3qTcabxQ7DLw0/s1600-rw/images+-+2021-03-21T131625.354.jpeg" width="320"></a></div><br></i></b></div><div style="text-align: justify;"><b><i>শা'বান মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য </i></b></div><div style="text-align: justify;"><b><i>মুহাম্মদ তুহিনুর রহমান শাহজাহান</i></b> </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">বরকতময় সময়গুলোর মধ্যে শা'বান মাস উল্লেখযোগ্য। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ মাসেই সর্বাধিক রোযা রাখতেন। এই মর্মে হাদীসের ভাষ্য নিম্নরুপঃ- </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"><b><u>🕋 হাদীস নং ১</u></b></div><div style="text-align: justify;"><b><u><br></u></b></div><div style="text-align: justify;">আম্মাজান হযরত আয়েশা (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে রামাদ্বান ছাড়া অন্য সময় পূর্ণমাস রোযা রাখতে দেখিনি এবং শা'বান মাসের মত অধিক পরিমাণ নফল রোযা অন্য কোন মাসে রাখতেও দেখিনি। (বুখারীঃ১৯৬৯, মুসলিমঃ১১৫৭, নাসায়ীঃ২৩৫১-২৩৫৪)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"><b><u>🕋 হাদীস নং ২</u></b></div><div style="text-align: justify;"><b><u><br></u></b></div><div style="text-align: justify;">হযরত উসামা বিন যায়েদ (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, একদা আমি প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করলাম,  হে আল্লাহর রাসূল! আমিতো আপনাকে শা'বান মাসের মত অন্য কোন মাসে এত অধিক রোযা রাখতে দেখিনি?  উত্তরে রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, এ মাসটির ব্যপারে মানুষ বড়ই উদাসীন। অথচ এ মাসেই মানুষের আমল সমূহ আল্লাহর দরবারে উপস্থিত করা হয়। আমি চাই আমলগুলো (আল্লাহর দরবারে) এমন অবস্থায় পেশ করা হোক যখন আমি রোযাদার।</div><div style="text-align: justify;">(নাসায়ীঃ২৩৫৭, বায়হাক্বী শু'আবুল ঈমানঃ৩৮২০)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">বুখারী ও মুসলিমসহ হাদীসের প্রসিদ্ধ গ্রন্হ সমূহে এ বিষয়ে আরো অনেক হাদীস বর্ণিত হয়েছে, যেগুলো এ মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্যকেই ফুটিয়ে তুলে। এ ছাড়া শবে বরাতও এ মাসেই অবস্হিত, যা অত্যান্ত বরকতময় ও অধিক তাৎপর্যপূর্ণ এবং তা শা'বানের ১৫ তম রাত্রি। অর্থাৎ চতুর্থদশ তারিখের সূর্যাস্ত থেকে আরম্ভ হয়ে সুবহে সাদিক পর্যন্ত। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আল্লাহ যেন আমাদেরকে নেক আমল করার তাওফিক দান করেন।  আমিন</div>

শা'বান মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য

শা'বান মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য  মুহাম্মদ তুহিনুর রহমান শাহজাহান   বরকতময় সময়গুলোর মধ্যে শা'বান মাস উল্লেখযোগ্য।  রাসূলে আকরাম সাল্লা...

Read more »