রোগীর সেবা করার ফজিলত

<div style="text-align: justify;">হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো মুমিনের পার্থিব কষ্টসমূহ থেকে কোনো কষ্ট দূর করবে কিয়ামতের কষ্টসমূহ থেকে আল্লাহ তার একটি কষ্ট দূর করবেন। যে ব্যক্তি কোনো অভাবীকে দুনিয়াতে ছাড় দেবে আল্লাহ তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে ছাড় দেবেন। যে ব্যক্তি কোনো মুমিনের দোষ গোপন রাখবে, আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে তার দোষ গোপন রাখবেন। আর আল্লাহ বান্দার সাহায্যে থাকেন যতক্ষণ সে তার ভাইয়ের সাহায্য করে যায়।’ [মুসলিম, আবু দাউদ, তিরমিজি]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">হজরত আলী (রা.) বর্ণনা করেন, আমি রাসূল (সা.) কে বলতে শোনেছি, যে ব্যক্তি সকালবেলা কোনো অসুস্থ মুসলমানকে দেখতে যায়, সত্তর হাজার ফেরেশতা বিকাল পর্যন্ত তার জন্য দোয়া করতে থাকে। আর বিকেলে রোগী দেখতে গেলে সকাল পর্যন্ত সত্তর হাজার ফেরেশতা দোয়া করে... । -[সুনানে তিরমিজি: ৯৬৭]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি উত্তমরূপে অজু করে সওয়াবের উদ্দেশ্যে কোনো অসুস্থ মুসলমান ভাইকে দেখতে যায়- তাকে জাহান্নাম থেকে ৬০ বছরের পথ দূরে রাখা হবে। -আবু দাউদ: ৩০৯৭ </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">রাসূল (সা.) বলেছেন, শুশ্রুষার পূর্ণতা হলো- রোগীর কপালে বা শরীরে হাত রেখে জিজ্ঞেস করা, কেমন আছেন? [তিরমিজি]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">রাসূল (সা.) বলেন, ‘তোমরা রোগী দেখতে গেলে তার কাছে নিজের জন্য দোয়া চাও। কেননা তার দোয়া ফেরেশতাদের দোয়ার সমতুল্য। ’ -[ইবনে মাজাহ]</div>

রোগীর সেবা করার ফজিলত

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো মুমিনের পার্থিব কষ্টসমূহ থেকে ক...

Read more »

৬টি ক্ষেত্রে গীবত শরীয়তের দৃষ্টিতে অবৈধ নয়

<div style="text-align: justify;">ইমাম ইয়াহইয়া ইবনুশ শরফ আন-নওয়াভী রহঃ বলেন,</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">ছয়টি কারণে 'গিবত' শরীয়তের দৃষ্টিতে অবৈধ নয়।কারণ তখন আর কারণগুলো 'গিবত' থাকেনা।</div><div style="text-align: justify;"> </div><div style="text-align: justify;">➤প্রথমত,মজলুম যদি জালিম শাসক,বিচারক প্রমুখের বিরুদ্ধে অন্যদের সতর্ক করতে এটা বলে যে অমুক লোক আমার সাথে বে-ইনসাফি করেছে অথবা আমার উপর জুলুম করেছে,তবে তা গিবত হিসেবে গণ্য হবেনা।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">➤দ্বিতীয়ত,মানুষকে খারাপ পথের প্রতি ধাবিত হওয়া থেকে সতর্ক করার উদ্দেশ্যে,গুনাহগার ব্যক্তিকে গুনাহ থেকে বাঁচানোর উদ্দেশ্যে, "প্রকাশ্যে অমুক লোক এমন এমন কাজ করে,এমন এমন বলে" — মর্মে নিন্দা করা বৈধ।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">➤তৃতীয়ত,মামলা আরোপ করতে বা কাযীর কাছে বিচার নিতে অথবা মুফতির কাছ থেকে ফতোয়া নিতে কারো অবস্থা বর্ণনা করা বৈধ।যেমনঃ আমার সাথে অমুক ব্যক্তি এরূপ করেছে জুলুম করেছে ইত্যাদি বলা বৈধ।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">➤চতুর্থত,শরীয়তের সীমারেখা উল্লঙ্ঘন না করে,বিদআত (ধর্মে নতুনত্ব যা কুরআন হাদীস ও ইজমার বিরোধী) প্রচলনকারী ,তার বক্তব্যের/লেখনীর দ্বারা মানুষের ঈমান-আক্বিদায় ক্ষতি হবার সম্ভাবনা থাকে,গুজব রটনাকারী প্রমুখ তবে সে ব্যক্তির ব্যাপারে মানুষকে অবহিত করাতে কোনো অসুবিধা নেই।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">➤পঞ্চমত,প্রকাশ্যে গোনাহকারী যেমন প্রকাশ্যে শরাব পানকারী,দুর্নীতিবাজ প্রভৃতি লোকের ব্যাপারে জনসচেতনতার উদ্দেশ্যে মানুষকে অবহিত করার বৈধতা আছে। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">➤সর্বশেষ,ছদ্মনাম ব্যবহার করে সমাজের ক্ষতির চেষ্টা যারা করে তাদের যথার্থতা এবং বাস্তবিক স্বরূপ জনসমক্ষে তুলে ধরাতে শরীয়তে বৈধতা আছে। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">[শরহে মুসলিম, ৪৫তম অধ্যায়,বাব তাহরীমিল গিবাত]</div>

৬টি ক্ষেত্রে গীবত শরীয়তের দৃষ্টিতে অবৈধ নয়

ইমাম ইয়াহইয়া ইবনুশ শরফ আন-নওয়াভী রহঃ বলেন, ছয়টি কারণে 'গিবত' শরীয়তের দৃষ্টিতে অবৈধ নয়।কারণ তখন আর কারণগুলো 'গিবত' থাকেনা। ➤...

Read more »

একটি সতর্কবার্তা!

<div>'টিক-টক', 'স্ন্যাক ভিডিও' যতদূর মনে হয়— সিমিলার দুটি এন্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন। কিছুদিন যাবৎ কাজিন, বন্ধুদের নিকট থেকে প্রচুর মেসেজ আসছে। মেসেজে রেফারেল কোড এবং লিংক।</div><div><br></div><div>দুটি অ্যাপ ডাউনলোড করলেই ইনকাম করা যাবে টাকা। আরেকজনকে রেফার করলে ইনকাম আরো বেশি। আচ্ছা! তাহলে আমি আপনার জন্য রিমাইন্ডার নিয়ে এসেছি। ভুলে যাওয়া বিষয়টি মনে করিয়ে দিতে এসেছি।</div><div><br></div><div>আপনি সামান্য টাকা আয়ের জন্য মানুষকে এমন কাজের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন, যেখানে গেলে যুবক-যুবতীরা হারিয়ে যাবে গুণাহের সাগরের অতলে। আর আপনি নিত্যদিন ভিডিও দেখার মাধ্যমে তো পাপের বোঝা ভারী করছেনই। সাথে যাদেরকে ঠেলে দিলেন এই অশ্লীলতার দিকে, তাদের গুণাহের অংশীদারও হচ্ছেন। ভাবুন একবার— এই টাকা কি হালাল হতে পারে? যদি আজকে রাতে মারা যান? তওবার সময় কি পাবেন?</div><div><br></div><div>পারবেন তাদের ফোন থেকে গুণাহে ভরা অ্যাপ্লিকেশনটি ডিলিট করে দিতে? নাহ! বোধহয় এত সময় পাবেন না। অর্থাৎ মৃত্যুর পরও গুণাহ আপনার কবরে যাওয়া বন্ধ হবে না। মানুষ ভিডিও দেখবে, আর আপনার কবরে সেটা হতে অর্জিত পাপের একটা অংশ যাবে। পারবেন কবরের ভয়াবহতা সহ্য করতে? নাহ! আপনি অতটাও শক্তিশালী নন।</div><div><br></div><div>'আর যারা চায় মুমিনদের মধ্যে অশ্লীলতার প্রসার হোক তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। আল্লাহ জানেন, তোমরা জানো না।' [সূরা নূর, আয়াত: ১৯]</div><div><br></div><div>এখনই সময়। ডিলিট করে দিন অ্যাপ্লিকেশনটি। আল্লাহ খুশি হয়ে গেলে এর চেয়ে উত্তম রিযিকের ব্যবস্থা হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। যাদেরকে রেফার করেছিলেন তাদের কাছেও ডিলিট করে দেয়ার জোর আর্জি জানান। ক্ষমা চান আল্লাহর দরবারে। আল্লাহ অত্যন্ত দয়ালু এবং ক্ষমাশীল। </div><div><br></div><div>~স্বাধীন আহমেদ</div>

একটি সতর্কবার্তা!

'টিক-টক', 'স্ন্যাক ভিডিও' যতদূর মনে হয়— সিমিলার দুটি এন্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন। কিছুদিন যাবৎ কাজিন, বন্ধুদের নিকট থেকে প্রচুর ম...

Read more »

আ'লা হযরত রহ. এর প্রতি অপবাদের জবাব বিষয়ক বই

<p> <a href="https://drive.google.com/file/d/1SOcUnZza-rNdAztswBUWCEi65E8WELed/view?usp=drivesdk ">আত-তোহফাতু ইলা যাকারিয়া আলা ইনকারিল ইমামিল হিন্দিয়্যা </a></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgzycMs5PTUhF9-bw5L1PypYP3GC8sw2Kw2jJLiuXZNnkbPDrVc-ffckH7NZa1V-oXjf5A3b15YK_oqrvJ2dNjGWww7WiBH-BDkMjqd7Yv4e9lTXzvh_648ER2CURS0lcuR0roxg1g39dQt/s2048/20210728_091115.jpg" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="2048" data-original-width="1303" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgzycMs5PTUhF9-bw5L1PypYP3GC8sw2Kw2jJLiuXZNnkbPDrVc-ffckH7NZa1V-oXjf5A3b15YK_oqrvJ2dNjGWww7WiBH-BDkMjqd7Yv4e9lTXzvh_648ER2CURS0lcuR0roxg1g39dQt/s320-rw/20210728_091115.jpg" width="204" /></a></div><br /><p><br /></p>

আ'লা হযরত রহ. এর প্রতি অপবাদের জবাব বিষয়ক বই

  আত-তোহফাতু ইলা যাকারিয়া আলা ইনকারিল ইমামিল হিন্দিয়্যা

Read more »

আকাশের দিকে কেন তাকাবো?

সৃষ্টিতে সেরা মানবজাতি। আর সুখ-দুঃখ কিংবা আনন্দ বেদনা নিয়েই মানুষের বসবাস। মানুষ আবার সামাজিক জীবও বটে। সমাজের আর দশটা মানুষের সঙ্গে না মিশে একজন মানুষ সর্বদা একা একা চলতে পারে না। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। কিন্তু তারপরও সারাদিনের কিছুটা সময় একা কাটাতে প্রতিটা মানুষই পছন্দ করে। সমাজ থেকে একা, জন-কোলাহল থেকে মুক্ত, একা নিজের মতো থাকা। এর মধ্যেই রয়েছে এক তৃপ্তির আমেজ, নিজের আত্মাকে চেনার মাধ্যম। আর এই একাকীত্বে সৃষ্টির শুরু থেকে মানুষকে সঙ্গ দিয়ে আসছে মাথার উপরে থাকা বিস্তৃত সেই নীল আকাশ। নীল বর্ণের এই আকাশকে কত সহস্র কবি আরবি থেকে ফারসি, উরদু-হিন্দি হয়ে বাঙ্গালি কিংবা পশ্চিমা ইংরেজি বা গ্রিক ভাষায় অসংখ্য পঙক্তি, সহস্র কবিতা লিখেছেন তার আয়ত্বা নেই। শুধু কী তাই? মহান রব্বুল আলামিনও যে এই আকাশ নিয়ে ভাবতে আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন। <blockquote>اَفَلَمۡ یَنۡظُرُوۡۤا اِلَی السَّمَآءِ فَوۡقَهُمۡ کَیۡفَ بَنَیۡنٰهَا وَ زَیَّنّٰهَا وَ مَا لَهَا مِنۡ فُرُوۡجٍ তারা কি তাদের উপরে আকাশের দিকে তাকায় না, কিভাবে আমি তা বানিয়েছি এবং তা সুশোভিত করেছি? আর তাতে কোন ছিদ্র নেই। সুরা কাফ; আয়াত নং-৬</blockquote> আপনি যদি বিশাল সেই আকাশের দিকে ভাবনার উদ্দেশ্যে লক্ষ্য করেন তাহলে দেখলে আপনার মনে হবে এই গোটা জাহান একটি গৃহ, যেখানে মজুদ রয়েছে আমাদের প্রয়োজনীয় সকল জিনিসপত্র। আকাশটা ছাদের মতো আর তার নিচে থাকা জমিনটা বিছানা। রাতের অন্ধকারে বিশাল সেই ঘরটাকে আলোকিত করার জন্য আকাশের তারা গুলো একেকটা আলোক বাতির প্রতিচ্ছবি। আর মাটির গভীরে মহামূল্যবান খনিজ সম্পদ গুলো এমনভাবে সংরক্ষিত রাখা যেমনটা সিন্ধুকে গুপ্তধন লুকিয়ে রাখার মতো ব্যাপার। বিশাল এই ঘরের প্রতিটা জিনিসই নিজ নিজ কর্ম সাধনে নিয়োজিত। এই গৃহের প্রধান মানবসমাজ, আর এই গৃহের যাবতীয় আসবাবপত্র মানুষের উন্নয়ন সাধনের জন্য। প্রতিটা জিনিসই গৃহ প্রধানের উন্নয়নে সংগ্রহীত। উদ্ভিত থেকে জীবজগৎ সবই নিজ নিজ কর্মে ব্যস্ত। <blockquote>পৃথিবীটা তোমারই জন্য, তুমি পৃথিবীর জন্য নয়। -আল্লামা ইকবাল<div class="separator" style="clear: both;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiZzn4ZJwU1BC81EY34AMHFq6YqrbSKogl_JsFGnwGCPWAgbwLu6tTOz5jNoZGfyVeAiqlZXSv2ZlpPaloD5sM92_0f5ADNojAWR7dq665MZWpix5BjTd2Ea0Pn23WB2_fKRpEf2RPfQIbO/s0/photo_2021-07-27_16-32-00.jpg" style="display: block; padding: 1em 0; text-align: center; "><img alt="" border="0" data-original-height="1024" data-original-width="1024" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiZzn4ZJwU1BC81EY34AMHFq6YqrbSKogl_JsFGnwGCPWAgbwLu6tTOz5jNoZGfyVeAiqlZXSv2ZlpPaloD5sM92_0f5ADNojAWR7dq665MZWpix5BjTd2Ea0Pn23WB2_fKRpEf2RPfQIbO/s0-rw/photo_2021-07-27_16-32-00.jpg"/></a></div></blockquote> আল্লাহ আকাশকে এমন রং দ্বারা সৃষ্টি করেছেন, যা চোখের দৃষ্টির জন্য উপযোগী এবং শান্তিদায়ক। চিন্তা করুন, যদি আকাশ উজ্জ্বল আলোকে আলোকিত হতো, তবে টা চক্ষুকে ঝলসিয়ে দিত। এক্ষেত্রে নীল বর্ণ দৃষ্টির জন্য পছন্দসই এবং আকর্ষণীয়। বিজ্ঞান বলে, <blockquote>নীল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম, তাই আকাশে এই আলোর বিক্ষেপণ বেশি হয় এবং আকাশ নীল দেখায়।</blockquote> মানুষ যখন বিশাল আকাশের সীমাহীন প্রসারতা দেখে, তখন তার হৃদয় আনন্দিত ও উল্লাসিত হয়ে উঠে। বিশেষ করে আকাশের নক্ষত্ররাজি যখন পূর্ণভাবে ফুটে উঠে। চন্দ্র তার উজ্জ্বল আলোকে আলোকিত করে পুরো পৃথিবীটাকে। দুনিয়ার আদি থেকে বড় বড় বাদশাহ নিজ নিজ শাহী মহল বা প্রাসাদ গুলোকে সুসজ্জ্বিত করার জন্য উত্তম থেকে উত্তম জিনিসগুলো সংগ্রহ করে। দরবারের ছাদ সুদৃশ্য কারুকার্য দ্বারা সজ্জ্বিত করে। দেখে মন জুড়ায় হৃদয় কুড়ায়। কিন্তু একটা সময় বিতৃষ্ণা আসে সেই কারুকার্যে। মন থেকে ভাল লাগে না আর এই সুসজ্জ্বিত জিনিস গুলো। এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম মহান রব্বুল আলামীনের সৃষ্টি আকাশ। এর প্রাকৃতিক শোভা সৌন্দর্য, সীমাহীন বিশালতা, আর নক্ষত্ররাজির চাকচিক্যের প্রতি যতই দৃষ্টিপাত করা হোক না কেন, কখনোই বিতৃষ্ণা জন্মাবে না। উল্টো এসবের প্রতি দৃষ্টিপাত করলে আল্লাহর অসীম কুদরতের ছাপ এবং মোহ হৃদয়ে অঙ্কিত হবে। তখন মন থেকে আপনা আপনিই উচ্চারিত হবে- <blockquote>رَبَّنَا مَا خَلَقۡتَ هٰذَا بَاطِلًا হে আল্লাহ! তুমি এসব অনর্থকই সৃষ্টি করনি। (সুরা আল-ইমরান; আয়াতঃ ১৯১)</blockquote> এজন্যই অনেক সুফি-দরবেশ বলতেন, যখন আপনার মন খারাপ হয়, তখন আকাশের দিকে তাকান, দেখুন আপনার রবের কুদরতের নিদর্শন গুলো, এতে মনের দুঃখ উপশম করার যথেষ্ট উপকরণ রয়েছে। তাকিয়ে দেখুন নক্ষত্রগুলোর দিকে। তারপর গভীর চিন্তা করুন এর উপকারিতা নিয়ে। মানুষ কিভাবে উপকৃত হচ্ছে এর দ্বারা। মহা সমুদ্রের অন্ধকার রাত্রিতে এই নক্ষত্ররাই তো সমুদ্র যাত্রীদের পথ দেখায়। বর্তমানে অনেক বিজ্ঞানীই স্বীকার করেন যে তারকার যাতায়াতের পথ সৃষ্টি হয়েছে এবং এক তারকার অধিবাসী অন্য তারকায় যাতায়াত করে থাকে। আজকের সমাজে বিজ্ঞান আকাশের দিকে তাকানোর কিছু উপকারিতাও বর্ণনা করেছে। সেগুলো হলো- ১) মানসিক কষ্ট দূর হয়। ২) মনের কু-ধারনা দূর হয়। ৩) মন থেকে ভয়-ভীতি দূর হয়। ৪) আল্লাহর স্মরণ জীবন্ত হয়। ৫) ভ্রান্ত ধারণা দূর হয়। ৬) রোগ বিশেষের উপকার হয়। ৭) অন্তরে আল্লাহর মহাত্ম উপলব্দি হয়। ৮) চঞ্চল মনে স্থিরতা আসে। ৯) প্রার্থনার মাধ্যম।

আকাশের দিকে কেন তাকাবো?

সৃষ্টিতে সেরা মানবজাতি। আর সুখ-দুঃখ কিংবা আনন্দ বেদনা নিয়েই মানুষের বসবাস। মানুষ আবার সামাজিক জীবও বটে। সমাজের আর দশটা মানুষের সঙ্গে না মিশে...

Read more »

মুফতী মুহাম্মাদ আব্দুল আযীয কালিমী কর্তৃক লিখিত ও অনূদিত কিতাব

<div dir="ltr" style="box-sizing: inherit; font-family: sans-serif;"><b style="background-color: white;"><span style="font-size: medium;">📚 কিতাবঃ <a href="https://mega.nz/#!URpjgKiI!BmBjEhIpLK5brKfO8S_-7mfLsDG6uWl9RQrJtieDrFY" style="box-sizing: inherit; font-family: SolaimanLipi, sans-serif; text-decoration-line: none;">ইলম এবং আলেম সম্প্রদায়</a></span></b></div><div dir="ltr" style="box-sizing: inherit; font-family: sans-serif;"><b style="background-color: white;"><span style="font-size: medium;">মূলঃ মুফতী জালালুদ্দিন আহমাদ আমজাদী</span></b></div><div dir="ltr" style="box-sizing: inherit; font-family: sans-serif;"><b style="background-color: white;"><span style="font-size: medium;">অনুবাদঃ মুফতী মুহাম্মাদ আব্দুল আযীয কালিমী</span></b></div><div dir="ltr" style="box-sizing: inherit;"><div dir="ltr" style="box-sizing: inherit; font-family: sans-serif;"><b style="background-color: white;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></b></div><div dir="ltr" style="box-sizing: inherit; font-family: sans-serif;"><span style="font-size: medium;"><b style="background-color: white;"><b>📚</b></b><b style="background-color: white;">কিতাবঃ<a href="https://drive.google.com/file/d/1pWY-kqn3daGArcrSS0k5dhd_ADYQTGDr/view?usp=drivesdk" style="box-sizing: inherit; font-family: SolaimanLipi, sans-serif; text-decoration-line: none;"> হুজুর আ'লা হযরত এর মহান ব্যক্তিত্ব.pdf</a></b></span></div><div dir="ltr" style="box-sizing: inherit;"><div dir="ltr" style="box-sizing: inherit; font-family: sans-serif;"><b style="background-color: white;"><span style="font-size: medium;">লেখকঃ আজিমে মিল্লাত মুফতি মুহাম্মদ আব্দুল আযীয কালিমী</span></b></div><div dir="ltr" style="box-sizing: inherit;"><div dir="ltr" style="box-sizing: inherit; font-family: sans-serif;"><b style="background-color: white;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></b></div><div dir="ltr" style="box-sizing: inherit; font-family: sans-serif;"><b><span style="font-size: medium;"><span style="background-color: white;">📚 <a href="https://drive.google.com/file/d/1CTf0K34FX5DBqJUqY5m2PuG3OpTOqYFG/view?usp=drivesdk" style="box-sizing: inherit; font-family: SolaimanLipi, sans-serif; text-decoration-line: none;"><span style="box-sizing: inherit;">ইমামের অনুসরণে কেরাতের হুকুম.pdf</span></a> </span><span style="background-color: white;">[<a href="https://mega.nz/#!9FwCVKhQ!L-sJXN9_eCbSyrXMZ_qY9iAl7xpAdRBg2wUdM59U2pE" style="box-sizing: inherit; font-family: SolaimanLipi, sans-serif; text-decoration-line: none;">ডাউনলোড</a>]</span></span></b></div><div dir="ltr" style="box-sizing: inherit; font-family: sans-serif;"><b style="background-color: white;"><span style="font-size: medium;">মূলঃ মুফতি আব্দুল আযীয কালিমী</span></b></div><div dir="ltr" style="box-sizing: inherit;"><div dir="ltr" style="box-sizing: inherit;"><div dir="ltr" style="box-sizing: inherit;"><p dir="ltr"><b style="background-color: white;"><span style="font-size: medium;">📚 বইঃ <a href="https://www.mediafire.com/download/v62drgpts3omy6q">মহিলাদের সাজ সজ্জা ও তার বিধান.Pdf</a><br /> লেখকঃ আযীযে মিল্লাত মুফতি আব্দুল আযীয কালিমী<br /> OR, <a href="https://mega.nz/file/a9M30KKa#Bi1YJRbY72XV08hK3-0ydi40aMBwQRMk4iJ1K-J_eYE">Download</a> <br /></span></b></p> <p dir="ltr"><b style="background-color: white;"><span style="font-size: medium;">📚 বইঃ <a href="https://www.mediafire.com/download/vyx21lty6gnmann">রূকূর আগে ও পরে হাত তোলার বিধান.Pdf</a><br /> লেখকঃ আযীযে মিল্লাত মুফতি আব্দুল আযীয কালিমী<br /> OR, <a href="https://mega.nz/file/nws0VJZI#igAfyb92ZsQPeT6tKl7D-5HzV0LE_FE8SGbElBOul6E">Download</a> <br /></span></b></p> <p dir="ltr"><b><span style="font-size: medium;"><span style="background-color: white;">📚 বইঃ- </span><span style="background-color: white;"><a href="https://www.mediafire.com/download/2unvqrdr8ge5joo">ইমামের অনুসরণে ক্বেরাতের হুকুম.Pdf</a><br /> লেখকঃ- আযীযে মিল্লাত মুফতি আব্দুল আযীয কালিমী<br /> OR, <a href="https://mega.nz/file/bg8wxDpa#kVUDcf2yyhd7G2NRNwsyVar8rf4y82l6nDcOKjRRSTc">Download</a> <br /></span></span></b></p> <p dir="ltr"><b style="background-color: white;"><span style="font-size: medium;">📚 <a href="http://bit.ly/2D7UxBP">ফুরফুরাপন্থীদের হাক্বিক্বত</a><br /> কৃতঃ আযীযে মিল্লাত মুফতি আব্দুল আযীয কালিমী<br /></span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">🌍কিতাবঃ ওহাবিদের ছলনা <a href="https://www.mediafire.com/download/ist1xlllnu51103" target="_blank">[Download]</a> <br /></span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">লেখকঃ আযীযে মিল্লাত মুফতি আব্দুল আযীয কালিমী </span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">🌍কিতাবঃ চেয়ারে বসে নামাজ পড়ার বিধান <a href="https://www.mediafire.com/download/egh68scgr9897v3" target="_blank">[Download]</a></span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">লেখকঃ আযীযে মিল্লাত মুফতি আব্দুল আযীয কালিমী </span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">🌍কিতাবঃ নাগমাতে আযীযি </span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"></p><ul style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><li><a href="https://www.mediafire.com/download/vtvi0vaxiwdsgzr" target="_blank"><b><span style="font-size: medium;">[Download link 1]</span></b></a></li><li><a href="https://www.mediafire.com/download/jwweo18dgyh6gqv" target="_blank"><b><span style="font-size: medium;">[Download link 2]</span></b></a></li></ul><p style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">লেখকঃ আযীযে মিল্লাত মুফতি আব্দুল আযীয কালিমী </span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">🌍কিতাবঃ ভূমিকম্পের আযাব ও পূর্ববর্তী আযাবের বিবরণ <a href="https://www.mediafire.com/download/rw0vnrs8njw3otf" target="_blank">[Download]</a></span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">লেখকঃ আযীযে মিল্লাত মুফতি আব্দুল আযীয কালিমী </span></b><b><span style="font-size: medium;"> </span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">🌍কিতাবঃ রুকুর আগে ও পরে হাত তোলার বিধান <a href="https://www.mediafire.com/download/vyx21lty6gnmann" target="_blank">[Download]</a></span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">লেখকঃ আযীযে মিল্লাত মুফতি আব্দুল আযীয কালিমী </span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">🌍কিতাবঃ আযীযুল আদাব শারাহ মাজানিউল আদাব (উর্দু)<a href="https://www.mediafire.com/download/tv2bee0a5bqaqkm" target="_blank">[Download]</a><br /></span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">লেখকঃ আযীযে মিল্লাত মুফতি আব্দুল আযীয কালিমী </span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">🌍কিতাবঃ তোফায়েল জাকেরিন উরফে তোহফায়ে কালিমী (উর্দু) <a href="https://www.mediafire.com/download/29uasalkoz4jb10" target="_blank">[Download]</a></span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">লেখকঃ আযীযে মিল্লাত মুফতি আব্দুল আযীয কালিমী</span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">🌍কিতাবঃ দাওয়াত ইলাল খায়ের কে কামিয়াব তারীক্বে(উর্দু)<a href="https://www.mediafire.com/download/zzpph88lcp6w9xb" target="_blank">[Download]</a><br /></span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">লেখকঃ আযীযে মিল্লাত মুফতি আব্দুল আযীয কালিমী<br /></span></b></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">🌍কিতাবঃ- মুনকাশিফ দার শারহে মুনশায়িব(উর্দু)<a href="https://www.mediafire.com/download/deiejsxn4xkrcq2" target="_blank">[Download]</a></span></b></p><p dir="ltr"><span style="font-size: medium;"><b style="background-color: white;"></b></span></p><p dir="ltr" style="font-family: "Times New Roman", Times, serif;"><b><span style="font-size: medium;">লেখকঃ-আযীযে মিল্লাত মুফতি আব্দুল আযীয কালিমী </span></b></p></div></div></div></div></div></div>

মুফতী মুহাম্মাদ আব্দুল আযীয কালিমী কর্তৃক লিখিত ও অনূদিত কিতাব

📚 কিতাবঃ ইলম এবং আলেম সম্প্রদায় মূলঃ মুফতী জালালুদ্দিন আহমাদ আমজাদী অনুবাদঃ মুফতী মুহাম্মাদ আব্দুল আযীয কালিমী 📚 কিতাবঃ হুজুর আ'লা হ...

Read more »

ইসলামিক ছবি গ্যালারি

<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj0vAMJg2RVEkCmNTZmER6PEWmuVXg5qV7vUK7l7qWX_NsX_usSLHGQgtpb7EqS6TFYA00B8vxM-IdVg14SrIXOYfyOEu7uB0msrNN4c6KilC9p_vZKpV7CitNwtuY1fSFsG4IW3657gw4/s1600/20210726_221146.jpg" imageanchor="1" style="font-size: 1.25em; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" class=" imageResizeTarget" data-original-height="3264" data-original-width="3249" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj0vAMJg2RVEkCmNTZmER6PEWmuVXg5qV7vUK7l7qWX_NsX_usSLHGQgtpb7EqS6TFYA00B8vxM-IdVg14SrIXOYfyOEu7uB0msrNN4c6KilC9p_vZKpV7CitNwtuY1fSFsG4IW3657gw4/s1600-rw/20210726_221146.jpg" width="318"></a><br></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh918jvBd0LKer8jIUmqjzkjVndH4aWh_4UcjHaZ6UraYKK0KU-rAMJRpIXytjH9Fby5FtWImeJwH4O1NYTA-xVdGqMGW5fArsY79dBa81aoepkj3go2-reVJ9FV6rShIGZadfGeXbNJLw/s1600/IMG-20210726-WA0022.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1154" data-original-width="1080" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh918jvBd0LKer8jIUmqjzkjVndH4aWh_4UcjHaZ6UraYKK0KU-rAMJRpIXytjH9Fby5FtWImeJwH4O1NYTA-xVdGqMGW5fArsY79dBa81aoepkj3go2-reVJ9FV6rShIGZadfGeXbNJLw/s1600-rw/IMG-20210726-WA0022.jpg" width="299"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg5cSzjveENcVC57JGTeysQFdIZ9I3nze9HBfd-bt8n98l7gwbky_SqXfdV5DIdEmLyyDl-HRALNOhBNl0QuoSLHvQI0LlIA864860wKIHhhDovgvsCi-NpfJ1E7bQULxTj9zXTxEtlRpo/s1600/IMG-20210726-WA0013.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="968" data-original-width="968" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg5cSzjveENcVC57JGTeysQFdIZ9I3nze9HBfd-bt8n98l7gwbky_SqXfdV5DIdEmLyyDl-HRALNOhBNl0QuoSLHvQI0LlIA864860wKIHhhDovgvsCi-NpfJ1E7bQULxTj9zXTxEtlRpo/s1600-rw/IMG-20210726-WA0013.jpg" width="320"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh8BSdKw58LDsxZNjswHobXb7Oi2KmTIxNgJUCjOIoLfmjt_lfA3PNmqghTWH3gX0W7Y_ZjEOQKSA1Oba7r0D2hS7j14bb8Dv2TuSIWhsNB_I11lnCkx438tK2ByqSfiwJ_exLJW9x985k/s1600/IMG-20210726-WA0023.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="720" data-original-width="720" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh8BSdKw58LDsxZNjswHobXb7Oi2KmTIxNgJUCjOIoLfmjt_lfA3PNmqghTWH3gX0W7Y_ZjEOQKSA1Oba7r0D2hS7j14bb8Dv2TuSIWhsNB_I11lnCkx438tK2ByqSfiwJ_exLJW9x985k/s1600-rw/IMG-20210726-WA0023.jpg" width="320"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjSojVMzrD6wsTkI_41jBgY_o79G1ONGP4i_f8QjX-ZgEjG4un72h7NDLOId5NH1ZVpUBfhCE3Q2Qw83ZtqlnMdmrrDjQ5HeZdw1OaZgkdj41jnXwPA5Nsz0Q-g0zZXhMAQk1IZNgzp37M/s1600/IMG-20210726-WA0007.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="968" data-original-width="968" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjSojVMzrD6wsTkI_41jBgY_o79G1ONGP4i_f8QjX-ZgEjG4un72h7NDLOId5NH1ZVpUBfhCE3Q2Qw83ZtqlnMdmrrDjQ5HeZdw1OaZgkdj41jnXwPA5Nsz0Q-g0zZXhMAQk1IZNgzp37M/s1600-rw/IMG-20210726-WA0007.jpg" width="320"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjBeTrOWJ67rVFax2FZdr0IMA25k7LBylkpx-Ez0-M8eKly116riB4oqywTZGM1jQlK1LRI_gCa138P7GYDEHquY0YZZ2CnSy4YsvnaNiNPYqfmOs02ypmCRRuW2KgQx6S51VAanfQgYl0/s1600/IMG-20210726-WA0015.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="864" data-original-width="720" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjBeTrOWJ67rVFax2FZdr0IMA25k7LBylkpx-Ez0-M8eKly116riB4oqywTZGM1jQlK1LRI_gCa138P7GYDEHquY0YZZ2CnSy4YsvnaNiNPYqfmOs02ypmCRRuW2KgQx6S51VAanfQgYl0/s1600-rw/IMG-20210726-WA0015.jpg" width="266"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhgoOtSNHysCJJWIfiZFRv3Bt8-AAeMOTbbT9TSaTNmudt4MjGFuMdOtwZzBdXHY4UHIf2-VRS0qDmcm97XUHeERcvP-PgZ8J4Es9hdIW0JUfaFjKKdD7OoxBR5FvImrI9rNJqJVE_DVBQ/s1600/IMG-20210726-WA0008.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1085" data-original-width="1080" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhgoOtSNHysCJJWIfiZFRv3Bt8-AAeMOTbbT9TSaTNmudt4MjGFuMdOtwZzBdXHY4UHIf2-VRS0qDmcm97XUHeERcvP-PgZ8J4Es9hdIW0JUfaFjKKdD7OoxBR5FvImrI9rNJqJVE_DVBQ/s1600-rw/IMG-20210726-WA0008.jpg" width="318"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjhjQkEdpa_BcGnE7RDhOLqSbGhe_HM6nv7s3VPrWsIxqNphKUycA8hyphenhyphenUlp6JMq96t6fjTBdVuWyJXqDOdSi_TNWtRvCAjwFyoNLxAPjjORaCyPtOl3W_nMWyeq2nyN4Ah25d8agn748r0/s1600/IMG-20210726-WA0016.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1078" data-original-width="1080" height="319" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjhjQkEdpa_BcGnE7RDhOLqSbGhe_HM6nv7s3VPrWsIxqNphKUycA8hyphenhyphenUlp6JMq96t6fjTBdVuWyJXqDOdSi_TNWtRvCAjwFyoNLxAPjjORaCyPtOl3W_nMWyeq2nyN4Ah25d8agn748r0/s1600-rw/IMG-20210726-WA0016.jpg" width="320"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhR5D2_vVLpFBgcTIv8zEijn3DsYfGtqNj7bnDzMvyLtSEGHv1tlpUwsNK4SqeFzfprGQODP4FROlJFaY_N8eeWwdhQgje7RU1-J0pTuYurBI9DW0CpW8uRuGKSMNWyJfjo7uqVWVw-kNg/s1600/IMG-20210726-WA0017.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1061" data-original-width="1080" height="314" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhR5D2_vVLpFBgcTIv8zEijn3DsYfGtqNj7bnDzMvyLtSEGHv1tlpUwsNK4SqeFzfprGQODP4FROlJFaY_N8eeWwdhQgje7RU1-J0pTuYurBI9DW0CpW8uRuGKSMNWyJfjo7uqVWVw-kNg/s1600-rw/IMG-20210726-WA0017.jpg" width="320"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgpWN90wB3qtX121WnAJRCRuHX_sXKORzfzFA7mx04AnuQvFlxqHxXLbMSzt6m0oMuIB7DlB0oB92yz6xcpkRGnkW_72WOKiueTZkBOSogaeiJryXyO2vZYy5FbpqvQ1M5wEX6NANBrQG0/s1600/IMG-20210726-WA0009.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1000" data-original-width="1000" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgpWN90wB3qtX121WnAJRCRuHX_sXKORzfzFA7mx04AnuQvFlxqHxXLbMSzt6m0oMuIB7DlB0oB92yz6xcpkRGnkW_72WOKiueTZkBOSogaeiJryXyO2vZYy5FbpqvQ1M5wEX6NANBrQG0/s1600-rw/IMG-20210726-WA0009.jpg" width="320"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhTmr7wyRJeCBOg3Awixb3zYNRmzwqpxUHa5AFTIUc39bi3kiK76jWNogMNYgjaUdUSw_QZBXQJHG2-k_D3j4K07-3gihP7AlDfS0aZR0eot9LykcL0zlLhIDa8tPSISbxIu8hNJw50LiA/s1600/IMG-20210726-WA0010.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="720" data-original-width="720" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhTmr7wyRJeCBOg3Awixb3zYNRmzwqpxUHa5AFTIUc39bi3kiK76jWNogMNYgjaUdUSw_QZBXQJHG2-k_D3j4K07-3gihP7AlDfS0aZR0eot9LykcL0zlLhIDa8tPSISbxIu8hNJw50LiA/s1600-rw/IMG-20210726-WA0010.jpg" width="320"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj4AAb6H-h-BAkX_SIaS9rfMT7ORbajAQlUwT5ENqBX-p-t5V_vE-13TwjpiNKDGzgDbwrP4OnDtJNhPAxZTWB89-I0GWT4-gzPsazRJXDKcqRS9k-6hAZwKvpQofeoptPuyc6DvNSvsxE/s1600/IMG-20210726-WA0020.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1072" data-original-width="1080" height="317" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj4AAb6H-h-BAkX_SIaS9rfMT7ORbajAQlUwT5ENqBX-p-t5V_vE-13TwjpiNKDGzgDbwrP4OnDtJNhPAxZTWB89-I0GWT4-gzPsazRJXDKcqRS9k-6hAZwKvpQofeoptPuyc6DvNSvsxE/s1600-rw/IMG-20210726-WA0020.jpg" width="320"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj0YSxqiGEmKzgYDP9HvyHACTFIpQmcCYFQjsxJmKyFHv6k3kJvRwsM7vvxp26KOzbQSKgc60tMFI2HmleCFnqwW6ytUJkFGwRXInEDZVwS9ciyWgz2ZFWLOUxgO3zt706R_doqjjLPn6U/s1600/IMG-20210726-WA0011.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="555" data-original-width="480" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj0YSxqiGEmKzgYDP9HvyHACTFIpQmcCYFQjsxJmKyFHv6k3kJvRwsM7vvxp26KOzbQSKgc60tMFI2HmleCFnqwW6ytUJkFGwRXInEDZVwS9ciyWgz2ZFWLOUxgO3zt706R_doqjjLPn6U/s1600-rw/IMG-20210726-WA0011.jpg" width="276"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj6E1hV5XD4By64bcoqOpFX2BIFJMNjAP8W0hVFN85D_PDKl1jWNObP7dd33C_Jk7ZpiFNBSrkxxY8A07FsfoISPnbzH-8XQt9qHLe9zvzrfIT5aa3SWJId5UVP-ad6W51NMoYLAUYjeQA/s1600/IMG-20210726-WA0021.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1079" data-original-width="1080" height="319" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj6E1hV5XD4By64bcoqOpFX2BIFJMNjAP8W0hVFN85D_PDKl1jWNObP7dd33C_Jk7ZpiFNBSrkxxY8A07FsfoISPnbzH-8XQt9qHLe9zvzrfIT5aa3SWJId5UVP-ad6W51NMoYLAUYjeQA/s1600-rw/IMG-20210726-WA0021.jpg" width="320"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiq-k-xRR3Nke8OSMskCtiimvSU9KpH6ctGB8yVDLaKQ6qPwII1FyqDFmjEk-Zt1ZHLTRBUdglHTzhO1G-09Ej8JGd96uIYpqT1cSfEYr7Y6AIxBKJ72f2AgjpGvFFAG6iFWFahJq8X_2s/s1600/IMG-20210726-WA0012.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1000" data-original-width="1000" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiq-k-xRR3Nke8OSMskCtiimvSU9KpH6ctGB8yVDLaKQ6qPwII1FyqDFmjEk-Zt1ZHLTRBUdglHTzhO1G-09Ej8JGd96uIYpqT1cSfEYr7Y6AIxBKJ72f2AgjpGvFFAG6iFWFahJq8X_2s/s1600-rw/IMG-20210726-WA0012.jpg" width="320"></a></div><br></div>

ইসলামিক ছবি গ্যালারি

Read more »

গালাগালি করার ভয়াবহ পরিণাম

<div style="text-align: justify;">❏ হাদিসে আছে, মুমিন কখনো দোষারোপকারী, অভিশাপদাতা, অশ্লীলভাষী ও গালাগালকারী হয় না। (তিরমিজি, হাদিস : ২০৪৩)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">❏ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, যারা বিনা অপরাধে ঈমানদার পুরুষ ও নারীদের কষ্ট দেয়, তারা অবশ্যই মিথ্যা অপবাদ ও স্পষ্ট অপরাধের বোঝা বহন করে। (সুরা আহজাব, আয়াত : ৫৮)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">❏ রাসুলুল্লাহ (ﷺ.) ইরশাদ করেছেন, ‘মুসলিমকে গালি দেওয়া ফাসেকি [আল্লাহর অবাধ্য আচরণ] এবং তার সঙ্গে লড়াই ঝগড়া করা কুফরি’। (বুখারি, হাদিস : ৬০৪৫, ৭০৭৬; তিরমিজি, হাদিস : ১৯৮৩)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">❏ হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, ‘কবিরা গুনাহগুলোর একটি হলো নিজের মা-বাবাকে অভিশাপ করা।’ জিজ্ঞেস করা হলো, ‘আল্লাহর রাসুল ﷺ! মানুষ নিজের মা-বাবাকে কিভাবে অভিশাপ করে?’ তিনি বললেন, ‘যখন সে অন্যের বাবাকে গালাগাল করে, তখন সে নিজের বাবাকেও গালাগাল করে থাকে। আর যে অন্যের মাকে গালি দেয়, বিনিময়ে সে তার মাকেও গালি দেয়।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৯৭৩, তিরমিজি, হাদিস : ১৯০২)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">❏ হজরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (ﷺ.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি তার (কোনো মুসলিম) ভাইয়ের সম্মান নষ্ট করেছে অথবা কোনো বিষয়ে জুলুম করেছে, সে যেন আজই (দুনিয়াতে) তার কাছে (ক্ষমা চেয়ে) হালাল করে নেয়—ওই দিন আসার আগে, যেদিন দিনার ও দিরহাম কিছুই থাকবে না। তার যদি কোনো নেক আমল থাকে, তবে তার জুলুমের পরিমাণ অনুযায়ী তা থেকে নিয়ে নেওয়া হবে। আর যদি তার কোনো নেকি না থাকে, তবে তার সঙ্গীর পাপরাশি তার (জালেমের) ওপর চাপিয়ে দেওয়া হবে।’ (বুখারি, হাদিস : ২৪৪৯; মুসনাদে আহমাদ, হাদিস: ৯৩৩২)</div>

গালাগালি করার ভয়াবহ পরিণাম

❏ হাদিসে আছে, মুমিন কখনো দোষারোপকারী, অভিশাপদাতা, অশ্লীলভাষী ও গালাগালকারী হয় না। (তিরমিজি, হাদিস : ২০৪৩) ❏ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন,...

Read more »

রাফয়ে ইয়াদাইন করা কিরূপ? মূল: আলা হযরত

<script async src="https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-4764538538908287" crossorigin="anonymous"></script> <!-- sunni-encyclopedia_middle-tengah1_AdSense3_234x60_as --> <ins class="adsbygoogle" style="display:inline-block;width:234px;height:60px" data-ad-client="ca-pub-4764538538908287" data-ad-slot="7514227310"></ins> <script> (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({}); </script> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjlEZlYH_D5uQiPtd9jo1wOMTGKPqd1MHIwgfAXDYQAM2AvqAX-SAMEq6tgL94fmNFWhGFt_TzCMVwBM67gMWjE9PTOJb_5hXkqNjcFcaMK2qSKm7pMJKsK1nswtgalxuhpOx_6UF5gYsE5/s1600/1627104962647311-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjlEZlYH_D5uQiPtd9jo1wOMTGKPqd1MHIwgfAXDYQAM2AvqAX-SAMEq6tgL94fmNFWhGFt_TzCMVwBM67gMWjE9PTOJb_5hXkqNjcFcaMK2qSKm7pMJKsK1nswtgalxuhpOx_6UF5gYsE5/s1600-rw/1627104962647311-0.png" width="400"> </a> </div>

রাফয়ে ইয়াদাইন করা কিরূপ? মূল: আলা হযরত

Read more »

প্রশান্তির খোঁজে!

'মনকে প্রশ্ন করলাম— প্রশান্তি কোথায় হারিয়ে গেল? এত অস্থিরতা কিসের? ভেতর থেকে উত্তর আসল— অস্থিরতা সব গুনাহের! গুণাহ প্রশান্তি কেঁড়ে নিয়েছে!'<div><br></div><div>~স্বাধীন আহমেদ </div>

প্রশান্তির খোঁজে!

'মনকে প্রশ্ন করলাম— প্রশান্তি কোথায় হারিয়ে গেল? এত অস্থিরতা কিসের? ভেতর থেকে উত্তর আসল— অস্থিরতা সব গুনাহের! গুণাহ প্রশান্তি কেঁড়ে নিয়েছ...

Read more »

রান্নাঘরে মহিলাদের আমল

<div>###কুরবানীর দিন সহ প্রতিদিন রান্নাঘরে মহিলারা আমলটি করুন আর যাদুকরি রেজাল্ট দেখুন###</div><div> ========================================</div><div><br></div><div>ইমাম শাফঈ (রহঃ) কে ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (রহঃ) দাওয়াত দিলেন, ইমাম আহমদ মেয়েদেরকে ডেকে বললেন আমার উস্তাদ আসবে, উনাকে দাওয়াত দিয়েছি, উনার ২টি কোয়ালিটি (১) তাহাজ্জুদ গুজার (২) খাবার খুবই অল্প খান।</div><div><br></div><div>আজকাল আমরা কাউকে দাওয়াত দিলে মেহমানের কি কোয়ালিটি বলি? উনি খাবার একটু বেশী খান।</div><div><br></div><div>আর হাদীস কি বলে? পেট ভরে খাওয়া ইসলাম সমর্থন করে না। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ</div><div>যে ব্যক্তি পেট ভরে খাবার খায় তার ঐ পেট (আল্লাহর কাছে) একটি নিকৃষ্ট পাত্র।</div><div>(তিরমিযী)</div><div>সুন্নাত হল পাকস্থলির তিন ভাগের একভাগ খাবার খাবে, আর তিনভাগের একভাগ পানি পান করবে। বাকী এক তৃতীয়াংশ শ্বাস প্রশ্বাসের জন্য খালী রেখে দিবে। </div><div>[তিরমিযী]</div><div><br></div><div>অনেকে আছে খাবার খাওয়ার সময় বাদশা বনে যায়, বলে পেট ভর্তি করে খাও, পেটের তিন অংশ খাবার দিয়ে ভর্তি করে ফেল পানি ডানে বামে এসেই যাবে। এভাবে খাওয়ার বাদশা হবেন না।</div><div><br></div><div>বেশী খাবার মানুষকে অসুস্থ বানিয়ে দেয়। বেশী খেতে পারাটা গুন নয়। যদি আল্লাহ মানুষকে খাওয়ার জন্য পয়দা করত তাহলে গাভির মত একটা পেটও দিত। কিন্তু আল্লাহ আমাদেরকে গাভির মত পেট দেননি। সুতরাং যা আল্লাহ লাগাননি কেহ যদি তার পেটকে খেয়ে খেয়ে গাভির পেটের মত বানাতে চায়, সেটা মানুষের গুণ হতে পারে না বরং এটা মানুষের দোষ।</div><div><br></div><div>যাক - ইমাম আহমদের ঘরে ইমাম শাফেয়ী এসে গেলেন, আরবীদের অভ্যাস মেহমান আসলে উনার সামনে ঘরে যত প্রকার খাবার সব পেশ করা, উনার সামনেও সব খাবার পেশ করা হল, আরবের লোকেরা মেহমানদারী করাকে সৌভাগ্য মনে করত। </div><div>আর আমাদের অভ্যাস হল মেহমান আসলে আমরা বিরক্ত হই, চেহেরা ফিরিয়ে নিই। ইমাম শাফেয়ী খেতে বসে নিয়ম থেকে বেশী খেয়ে ফেললেন। আর সকালে দেখলেন তাহাজ্জুদের জন্য উঠলে অজু করার জন্য যে পানি রেখেছিল সেটাও তেমনি পরে রইল। ব্যবহার করেননি। মেয়েরা বাবাকে প্রশ্ন করল আপনি বলেছেন আপনার উস্তাদ তাহাজ্জুদ গুজার, খাবার কম খায়, এখনতো দেখছি পুরাটা উল্টা।</div><div><br></div><div>মেয়েদের প্রশ্ন শুনে পিতা পেরেশান, তিনি যখন উস্তাদের কাছে গেলেন উস্তাদ ইমাম শাফেয়ী সাগরিদের চেহেরা দেখে বুঝে নিলেন যে সাগরিদ কোন পেরেশানিতে আছে, সাগরিদকে প্রশ্ন করল তোমার কি পেরেশানি? সাগরিদ বলল আমি ১টি প্রশ্ন করতে চাই, বললেন কি প্রশ্ন? তখন ইমাম আহমদ সব কথা খুলে বললেন, </div><div><br></div><div>এবার ইমাম শাফেয়ী বললেন আমাকে বল গতরাতে খাবার যে দিয়েছ তা কে রান্না করেছে? ইমাম আহমদ বললেন আমার মেয়ে, </div><div>সেকি হাফেজে কুরআন? বলল জি তাঁর রান্নার নিয়ম হল সে যখন রান্না করে অজুর সাথে কুরআন পাঠ শুরু করে রান্না শেষ হতে হতে ৫ পারা পড়ে নেয়।</div><div><br></div><div>ইমাম শাফেয়ী বললেন- সে জন্য সে খাবারে এতই বরকত আমি পেয়েছি, আমি প্রথমে এক লোকমা নিলাম এতই মজা লাগল আরো ১ লোকমা নিলাম আরো মজা লাগল, এভাবে করতে করতে আমি আমার অভ্যাস থেকে কিছু বেশী খেয়ে নিলাম।</div><div><br></div><div>আমি এশার নামাজ পড়ে শুয়ে গেলাম, আর (এয়া আবা উমাইর, মা ফাআলান নুগাইর) এই হাদীসটির উপর চিন্তা করতে লাগলাম আর আল্লাহ আমার জেহেনেও এত বরকত দান করলেন যে আমি ৯০ টি মাসায়ালা এই একটি হাদীস থেকেই শুয়ে শুয়ে সমাধান করে ফেললাম। সারা রাত ঘুমাইনি, ফলে অজু ভঙ্গ হয়নি তাই আমি তাহাজ্জুদের জন্য যখন উঠি তখন অজুর প্রয়োজনও হয়নি। </div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg9zsKcTmdei4B_zfpShFKQBSENeQvvwGtLEFaRabFuZJpv5ReSCtOQL0cvZ-p-taRVf0u0-6UF0RZyFy1-gBXfyVy86NgRH2Lh2tc-Ji2PEXiK2tvoFDmcBAyt-dSF8i3QAmaN0nY_Db-N/s1600/FB_IMG_1626782103852.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="608" data-original-width="1080" height="180" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg9zsKcTmdei4B_zfpShFKQBSENeQvvwGtLEFaRabFuZJpv5ReSCtOQL0cvZ-p-taRVf0u0-6UF0RZyFy1-gBXfyVy86NgRH2Lh2tc-Ji2PEXiK2tvoFDmcBAyt-dSF8i3QAmaN0nY_Db-N/s1600-rw/FB_IMG_1626782103852.jpg" width="320"></a></div><br></div><div>হে প্রিয় বোনেরা-</div><div>এখন চিন্তা করুন, আপনিও যদি অজুর সাথে কুরআন পড়তে পড়তে, কুরআনের যতটুকু আপনার মুখস্থ আছে তা পড়তে পড়তে, আল্লাহর জিকির সমুহ করতে করতে কিংবা দরুদ শরীফ পাঠ করতে করতে রান্না করেন। আর যদি নাপাক হয়ে থাকেন, তাহলে দরুদ শরীফ পড়তে পড়তে রান্না করেন। তাহলে আপনার স্বামী ছেলে মেয়েরাও এবাদতে আগ্রহি হবে, তাঁদের জ্ঞানে বরকত হবে, শুধু তারা নয় যারাই আপনার রান্না খাবে তাঁদেরও শারিরিক ও মানসিক প্রশান্তি বজায় থাকবে, ঘরে বরকত থাকবে।</div><div><br></div><div>আজকাল যারা রিমোট হাতে নিয়ে কিংবা মিউজিক শুনে শুনে রান্না করেন সে রান্নাতে কিভাবে বরকত আসবে? আরো আফসোসের বিষয় আজকাল তালাক হওয়াটা অতি মামুলি একটা বিষয় হয়ে গেছে, এর একটা কারন এটাও যে বরকত হিন খাবার।</div><div><br></div><div>মনে রাখবেন বাজারের খাবার খাওয়া জায়েজ, এতে কোন সন্দেহ নাই, কিন্তু সালফে সালেহিনগন বলেন যে ঘরে খাবার রান্না হয় সে ঘরে ঝগড়া হয়না, আজকাল ঘরে রান্না না হলে স্বামী বলে সমস্যা কি? আমি হোটেল গিয়ে খেয়ে নিব, এই যে অভ্যাস হোটেলে গিয়ে খেয়ে নিব এর ফলে স্বামীর কাছে স্ত্রীর গুরুত্ব কমেন যায়। সে মনে মনে চিন্তা করে আমার খাবারেরতো সমস্যা নাই আমি হোটেল থেকে খেতে পারি। এটা সংসার ভাঙ্গতে ভুমিকা রাখে। তাই স্ত্রীদের যখন তখন বাহিরের খাবার বাজারের খাবার ঘরে ঢুকতে দেয়া উচিত নয়। আগেকার মহিলারা ঘরের লোকদের রান্না করে খাওয়ানোকে এইজন্য সৌভাগ্য মনে করত, </div><div>কারন তাদের বিশ্বাস সারাদিন কষ্ট করে যে রান্না করেছে সে রান্না খেয়ে শক্তি সঞ্চয় করে তাঁর ঘরের লোকগুলি যে নামাজ পড়ে এবাদত করে জিকির করে কুরান পড়ে এসব কিছুর ছাওয়াবের একাংশ রান্নাকারীর আমলনামায় যোগ হয়।</div><div> </div><div>রাসুলুল্লাহ (দঃ) যখন গারে হেরায় ধ্যান মগ্ন থাকতেন, যে পাহাড়ে উঠা কতযে কষ্টকর শুধু উঠতেই লাগে ২ /৩ ঘন্টা, কিন্তু প্রতিদিন হযরত খদিজা (রাঃ) নিজ স্বামীর জন্য রান্না করে নিয়ে যেতেন, একদিন যখন প্রচন্ড গরমে খাবার নিয়ে যাচ্ছেন হযরত জিবরাইল এসে বলেন (এয়া রাসুলাল্লাহ ইন্না হাজিহি খদিজা, বিয়াদিহা ইনাউন ফিহি তাআমুন আউ শারাবুন আউ ইজামুন) খদিজা আপনার জন্য খাবার নিয়ে আসছেন, পাহাড়ে উঠলে তাঁর মাথা ব্যথাও করবে, মাথা চক্করও দিবে। (ফাইজা আতাতকা) যখন আসবে (ফাকরা আলাইহাস সালাম মিন রাব্বিহা) তাঁকে বলবেন খদিজা তোমার রব তোমাকে সালাম পাঠিয়েছেন। (ওয়া মিন্নি) আমি ফেরেশতাদের সরদার আমার পক্ষ থেকেও খদিজাকে সালাম বলবেন (ওয়া বাশ্বিরহা বি বাইতিন ফিল জান্নাহ) আর তাকে এই সু সংবাদও বলে দিবেন যে জান্নাতে আল্লাহ তার জন্য ঘর বানিয়ে দিয়েছেন। যেখানে কখনো ক্লান্তিও আসবে না মাথাও ব্যথা করবে না।</div><div><br></div><div>অতএব সম্পূণ আলোচনার সারসংক্ষেপ হল</div><div>কম খাবেন, কম খাওয়া সুন্নত। নারীরা অজুর সাথে বিসমিল্লাহ বলে রান্নার কাজ শুরু করবেন, রান্না করার সময় গান বাজনা থেকে বেঁচে থাকবেন, কুরআন তেলাওয়াত ও দোয়া দরুদ ও জিকির করবেন, হোটেলের খাবারের উপর নির্ভরতা কমিয়ে নিবেন, নিজে রান্না করে খাওয়ানোটাকে সৌভাগ্য মনে করবেন, এই রান্না খেয়ে আপনার ঘরের মানুষ গুলি যত এবাদত করবে তার নেকির একটি ভাগও আপনি পাবেন। এ রান্না খেলে ঘরে ঝগড়া হবে না, এবাদতে মজা আসবে, সন্তানদের পড়ালেখায় অগ্রগতি হবে, আল্লাহর খাস রহমত নেমে আসবে এবং বরকত হবে।</div><div><br></div><div><br></div>

রান্নাঘরে মহিলাদের আমল

###কুরবানীর দিন সহ প্রতিদিন রান্নাঘরে মহিলারা আমলটি করুন আর যাদুকরি রেজাল্ট দেখুন### ======================================== ইমাম শাফঈ (রহ...

Read more »

সাজদা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ মাসলা :

<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjosYQMsXEzZlHAknpme7bvoFv02wj-mkQ4bIdEWq3AJGEzLmW7Y2UztExgVPiBQhE2ivRKOFjeVb8pe6b5g6l64aPjvk0Sd4CNsyeZOZjWv7yeop3I8ZDspXTDl9QnO67SuUJHjYUeumN3/s1600/1626767980981322-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjosYQMsXEzZlHAknpme7bvoFv02wj-mkQ4bIdEWq3AJGEzLmW7Y2UztExgVPiBQhE2ivRKOFjeVb8pe6b5g6l64aPjvk0Sd4CNsyeZOZjWv7yeop3I8ZDspXTDl9QnO67SuUJHjYUeumN3/s1600-rw/1626767980981322-0.png" width="400"> </a> </div>

সাজদা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ মাসলা :

Read more »

খাসি দ্বারা কুরবানির আপত্তি সমূহের খন্ডন

<p> <a href="https://drive.google.com/file/d/1MJbtWaorYKUNrcmZFOPpf6llE76RW11N/view?usp=drivesdk">খাসীকৃত পশু দ্বারা কুরবানি নাজায়েজের দলিল সমূহের খন্ডন</a></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjDhUDQ0LqfY7VRswzxV2xei3J-UrFgJPmH9tlBU1TXpRBtvPJyxEwojW7KqKNBBACKgccgjPEc5PHnMv2tDeOZjlBAN30mAXejvvYGCnTCJiFSHTNrT_J3inb9qPiuYvVNWNILOdSUI6za/s1280/20210719_193700.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1280" data-original-width="905" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjDhUDQ0LqfY7VRswzxV2xei3J-UrFgJPmH9tlBU1TXpRBtvPJyxEwojW7KqKNBBACKgccgjPEc5PHnMv2tDeOZjlBAN30mAXejvvYGCnTCJiFSHTNrT_J3inb9qPiuYvVNWNILOdSUI6za/s320-rw/20210719_193700.jpg" /></a></div><br /><p><br /></p>

খাসি দ্বারা কুরবানির আপত্তি সমূহের খন্ডন

  খাসীকৃত পশু দ্বারা কুরবানি নাজায়েজের দলিল সমূহের খন্ডন

Read more »

ঈদের দিন কি শুধু দুইটি..?

<div style="text-align: justify;">ঈদের দিন কি শুধু দুইটি..?? কোন ঈদের দিনে রোজা রাখা দুই বছরের গুনাহের কাফফারা..??</div><div style="text-align: justify;"><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiMouiSsfCr4MCRd9hc2qJKJx-CwUb_SJxmxYd_sCkRoxgjOQKwLkGGq9T2MCkuwNx36tNxUquj5EQPI_d_wC5DYkZXlO8h0HPf7xTSRJc6EYA8ogFAVNJqfNZp7krNiSuA96SxlkL9oLD7/s1600/FB_IMG_1565715860739.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="720" data-original-width="1080" height="213" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiMouiSsfCr4MCRd9hc2qJKJx-CwUb_SJxmxYd_sCkRoxgjOQKwLkGGq9T2MCkuwNx36tNxUquj5EQPI_d_wC5DYkZXlO8h0HPf7xTSRJc6EYA8ogFAVNJqfNZp7krNiSuA96SxlkL9oLD7/s1600-rw/FB_IMG_1565715860739.jpg" width="320"></a></div><br></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">রঈসুল মুফাসসিরিন আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) নিম্নোক্ত আয়াতটি পাঠ করলেন (অনুবাদ): “আজ আমি তোমাদের দ্বীনকে তোমাদের জন্য পূর্ণাঙ্গ করলাম, তোমাদের প্রতি আমার নিয়ামত সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বীন মনোনীত করলাম”— (সূরা আল-মায়িদাহ ৩)। তার নিকট এক ইয়াহুদী উপস্থিত ছিল। সে বলল, আমাদের উপর এরূপ একটি আয়াত অবতীর্ণ হলে সেই দিনকে আমরা অবশ্যই ঈদের (খুশির) দিন হিসেবে পালন করতাম। ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এটি তো আমাদের দুই ঈদের দিন নাযিল হয়েছেঃ জুমআর দিন এবং আরাফার দিন। (সূনান আত তিরমিজী ৩০৪৪, মিশকাত ১৩৬৮)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">বুখারীতে বর্ণিত হয়েছে,</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">একদল ইয়াহূদী বলল, যদি এ আয়াত আমাদের প্রতি অবতীর্ণ হত, তাহলে আমরা উক্ত অবতরণের দিনকে ‘ঈদের দিন হিসেবে উদযাপন করতাম। তখন ‘উমার (রাঃ) তাদের জিজ্ঞেস করলেন, কোন আয়াত? তারা বলল, এই আয়াতঃ ‘‘আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীন কে পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম এবং তোমাদের প্রতি আমার নিয়ামত পরিপূর্ণ করলাম’’- (সূরা আল-মায়িদাহ ৫/৩)। তখন ‘উমার (রাঃ) বললেন, কোন্ স্থানে এ আয়াত অবতীর্ণ হয়েছিল তা আমি জানি। এ আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার সময় রাসূলুল্লাহ ﷺ আরাফায় দন্ডায়মান অবস্থায় ছিলেন। (সহীহ বুখারী ৪৪০৭)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">হ্যাঁ, মহান আল্লাহ সুবহা'নাহু ওয়াতাআ'লা যাঁকে মহা অনুগ্রহ হিসেবে সমস্ত সৃষ্টিকুলের জন্য রহমতস্বরুপ পাঠিয়েছেন সেই নবীগণের সর্দারের আগমনের দিনকেও আমরা খুশি তথা ঈদের দিন মনে করি যাঁর আগমনের দিনে নারাজ হয়ে উচ্চস্বরে কেঁদেছিল একমাত্র শয়তান। কাফির হয়েও যাঁর আগমনে খুশি হওয়ার কারণে উত্তম প্রতিদান ভোগ করছে আবূ লাহাব। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা বলেন,</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">নিশ্চয় আল্লাহ মু’মিনদের প্রতি মহা অনুগ্রহ করেছেন যে, তিনি তাদের জন্য তাদেরই মধ্য হতে একজন রাসূল প্রেরণ করেছেন। যিনি তাদের নিকট তাঁর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করে শুনাবেন, তাদেরকে পবিত্র করবেন এবং তাদেরকে কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দিবেন। অথচ ইতিপূর্বে তারা ছিল সুস্পষ্ট পথভ্রষ্টতায় নিমজ্জিত। (সূরা আলে ইমরান ১৬৪)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আল্লাহ পাক (মূসা আলায়হিস সালাম কে) নির্দেশ দেন,</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">"তাদেরকে আল্লাহর দিবসসমূহ (অনুগ্রহ কিংবা অনুগ্রহের দিনগুলো) স্মরণ করিয়ে দাও’। এতে তো নিদর্শন রয়েছে প্রত্যেক পরম ধৈর্যশীল ও পরম কৃতজ্ঞ ব্যক্তির জন্য।" (সূরা ইব্রাহিমঃ ৫)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">এছাড়াও অনুগ্রহ এবং রহমত প্রাপ্তিতে আনন্দ প্রকাশ করার অনুমোদন তো আল্লাহ তায়া'লা দিয়েছেনই-</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">“(হে রাসূল!) আপনি বলুন, আল্লাহ'র-ই অনুগ্রহ (ফদ্বল) ও তাঁরই দয়া (রহমত) এবং সেটারই উপর তাদের আনন্দ প্রকাশ করা উচিত। এটা তারা যা (পার্থিব সম্পদ) সঞ্চয় করছে তা হতে অধিক উত্তম।’ (সূরা ইউনুসঃ ৫৮) </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">"সুতরাং আল্লাহর অনুগ্রহগুলোকে স্মরণ করো এবং পৃথিবীতে ফিতনা-ফাসাদকারী হয়ে বিচরণ করো না।" (সূরা আ‘রাফঃ ৭৪)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আবার কেউ কেউ এই যুক্তি দেখায় যে ১২ই রবিউল আউয়ালকে ঈদের (খুশির) দিন বললে ঐ দিন রোজা রাখা নিষিদ্ধ হয়ে যাবে কেননা ঈদের দিন রোজা রাখা নিষিদ্ধ অন্যদিকে প্রিয় নবী ﷺ এঁর দুনিয়ায় আগমনের দিনে রোজা রাখা সুন্নত!!! তাহলে তাদেরকে বলতে চাই, তারা এমন জাহেল যে, তারা এটাও জানে না যে, আরাফার দিবসকেও ঈদের দিন বলা হয়েছে অথচ আরাফা দিবসের (৯ জিলহজের) রোজা পূর্ববর্তী ও পরবর্তী এক বছরের গুনাহের কাফফারা স্বরুপ। (সহিহ মুসলিম ২৬৩৬)।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">সুতরাং দুই ঈদ ছাড়া আর কোন ঈদের (খুশির) দিন নাই, এমন কথা যে বলবে সে নিশ্চয়ই জাহেল-মূর্খ অথবা ধোঁকাবাজ। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">জুমুআর দিন-ই হযরত আদম আলায়হিস সালাম এঁর জন্ম ও ওফাত দিবস। এক রেওয়ায়েতে এসেছে,</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">প্রিয় নবী ﷺ বলেন, জুমুআর দিন হলো সপ্তাহের দিনসমূহের সর্দার এবং তা আল্লাহ্‌র নিকট অধিক সম্মানিত। এ দিনটি আল্লাহ্‌র নিকট কুরবানীর দিন ও ঈদুল ফিতরের দিনের চেয়ে অধিক সম্মানিত। এ দিনে রয়েছে পাঁচটি বৈশিষ্ট্যঃ </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">১. এ দিন আল্লাহ আদম (আলায়হিস সালাম) কে সৃষ্টি করেন, ২. এ দিনেই আল্লাহ তাঁকে পৃথিবীতে পাঠান, ৩. এ দিনেই আল্লাহ তাঁকে ওফাত দান করেন, ৪. এ দিনে এমন একটি মুহূর্ত আছে, কোন বান্দা তখন আল্লাহ্‌র নিকট কিছু প্রার্থনা করলে তিনি তাকে তা দান করেন, যদি না সে হারাম জিনিসের প্রার্থনা করে এবং ৫. এ দিনেই ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে। নৈকট্যপ্রাপ্ত ফেরেশতাগণ, আসমান-যমীন, বায়ু, পাহাড়-পর্বত ও সমুদ্র সবই জুমুআর দিন শংকিত হয়। (সুনানে ইবনে মাজাহ ১০৮৪, মিশকাত ১৩৬৩)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">এখন প্রশ্ন জাগে, তাহলে কিভাবে ঐ দুই ঈদকেই সেরা ঈদ বলে দাবী করা হয়! হযরত আদম আলায়হিস সালাম এঁর দুনিয়াতে আগমনের দিন তথা জুমুআর দিনকে ঐ দুই ঈদ থেকে অধিক সম্মানিত বলা হচ্ছে এবং আরো বলা হয়েছে যে, এ দিনে এমন একটি মুহূর্ত আছে, কোন বান্দা তখন আল্লাহ্‌'র নিকট কিছু প্রার্থনা করলে তিনি তাকে তা দান করেন, যদি না সে হারাম জিনিসের প্রার্থনা করে- তাহলে যিনি নবীগণের সর্দার সেই ইমামুল আম্বিয়ার দুনিয়ায় আগমনের দিনটা কতটা সম্মানিত হতে পারে- দুআর মধ্যে যাঁর উপর দরুদ (ও সালাম) পাঠ করা ব্যতিত আমাদের দুআও কবুল হয় না...!! এতসব যে, ঈদ পেলাম কার মাধ্যমে! শরীয়ত পেলাম কার মাধ্যমে!</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">ঈদ মানে খুশি। কিছু পেলেই তো আমরা খুশি হই। খাদ্য পেয়েও খুশি হয়ে ঈদ উদযাপন করবে বলে দুআ করেছেন হযরত ঈসা আলায়হিস সালাম ও তাঁর অনুসারীরা। যার বর্ণনা রয়েছে পবিত্র কালামে পাকে। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">তাঁর ﷺ এঁর আগমনের দিনটা-ই কি সকল মুমিনের জন্য সবচেয়ে বড় খুশির দিন হওয়া উচিৎ নয় যিনি অন্যান্য খুশির দিনগুলো (ঈদ) নিয়ে এসেছেন!! এটাকে ঐ দুই ঈদের সাথে মিলাতে যান কেন? ঈদের নামাজ আর খুতবা খুঁজেন কেন?</div>

ঈদের দিন কি শুধু দুইটি..?

ঈদের দিন কি শুধু দুইটি..?? কোন ঈদের দিনে রোজা রাখা দুই বছরের গুনাহের কাফফারা..?? রঈসুল মুফাসসিরিন আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) নিম্নোক্ত আয়া...

Read more »

সুলহে কুল্লি পরিচিতি

<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjy2hsH5OvXKvjyPH5vLoaZxEw8D_F7h_f-CFepCT_n9WfkjwpPbBYL5rX5xv4wwHAOUuiyCo9pEVf8O4s4-ScNj27fjGyo7Zu5bwrAtS4qtBHqAdUl0_y3JmGHFDqXb9a65hPG-VDcN9ej/s1600/1626526309510277-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjy2hsH5OvXKvjyPH5vLoaZxEw8D_F7h_f-CFepCT_n9WfkjwpPbBYL5rX5xv4wwHAOUuiyCo9pEVf8O4s4-ScNj27fjGyo7Zu5bwrAtS4qtBHqAdUl0_y3JmGHFDqXb9a65hPG-VDcN9ej/s1600-rw/1626526309510277-0.png" width="400"> </a> </div>

সুলহে কুল্লি পরিচিতি

Read more »

স্বার্থপর....

<div style="text-align: justify;">এ লেখাটি কারও জন্য নয়, শুধু নিজের উপলদ্ধির জন্য এখানে দিলাম ।</div><div style="text-align: justify;">কৃতঃ পারভেজ হাসান</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">বৃষ্টি থেমে গেলে ছাতাটাকেও বোঝা মনে হয় ৷ </div><div style="text-align: justify;">কালি ফুরিয়ে গেলে কলমটাও আবর্জনার ঝুড়িতে জমা হয়। বাসি হয়ে গেলে প্রিয়জনের দেয়া ফুলটাও পরদিন ডাস্টবিনে পাওয়া যায়। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">পৃথিবীর নিষ্ঠুরতম সত্য হলো আপনার উপকারের কথা মানুষ বেশিদিন মনে রাখবে না। জীবনের সবচেয়ে নিদারুণ বাস্তবতা হলো, কার কাছে আপনি কতদিন প্রায়োরিটি পাবেন, সেটা নির্ভর করবে কার জন্য কতদিন কিছু একটা করার সামর্থ্য আছে তার উপর।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">এই বাস্তবতা আপনি মানলেও সত্যি, না মানলেও সত্যি। আজ সকালে যে পত্রিকার দাম ১০ টাকা, একদিন পর সে একই পত্রিকার ১ কেজির দাম ১০ টাকা। হাজার টাকা খরচ করে একাডেমিক লাইফে বছরের শুরুতে যে বইগুলো গুরুত্ব দিয়ে কিনেন, বছর শেষে সেই বইগুলোই কেজি মাপে বিক্রি করে দেন।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">সময় ফুরিয়ে গেলে এভাবেই মূল্য কমতে থাকে সবার, সবকিছুর। আমরা আপাদমস্তক স্বার্থপর প্রাণী। ভিখারিকে ২ টাকা দেয়ার আগেও মানুষ চিন্তা করে কতটুকু পূণ্য অর্জন হবে। বিনা স্বার্থে কেউ ভিক্ষুককেও ভিক্ষা দেয় না৷ </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">এতকিছুর পরও চলুন একটু হেসে কথা বলি।</div><div style="text-align: justify;">রাগটাকে কমাই। অহংকারকে কবর দেই। </div><div style="text-align: justify;">যদি সুখী হতে চান তবে প্রত্যাশা কমান। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আপনি কারো জন্য কিছু করে থাকলে সেটা চিরতরে ভুলে যান। কারণ সেটা যতদিন আপনি মনে রাখবেন ততদিন সেটা আপনাকে অহংকারী করে তুলবে।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"> আবার কেউ যদি আপনার জন্য খুব ছোট কিছুও করে থাকে, তবে সেটা আজীবন মনে রাখবেন। কারণ এটা আপনাকে বিনয়ী ও কৃতজ্ঞতাসম্পন্ন একজন ভালো মানুষ হিসেবে বাঁচিয়ে রাখবে।</div>

স্বার্থপর....

এ লেখাটি কারও জন্য নয়, শুধু নিজের উপলদ্ধির জন্য এখানে দিলাম । কৃতঃ পারভেজ হাসান বৃষ্টি থেমে গেলে ছাতাটাকেও বোঝা মনে হয় ৷ কালি ফুরিয়ে গেলে কল...

Read more »

কুরবানী সংক্রান্ত ফাতওয়া :- ৬

<script async src="https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-4764538538908287" crossorigin="anonymous"></script> <!-- Sunni_Post_Ads --> <ins class="adsbygoogle" style="display:inline-block;width:728px;height:90px" data-ad-client="ca-pub-4764538538908287" data-ad-slot="1771402898"></ins> <script> (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({}); </script> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj40DJNDw3ev5JzS21uDQCODOt8x8JEBa_xkKm9aelAiHFKWyMTLmicclMqM3oCYff0SUaRTWQWxTWhEqiDEjAVnajf2GWZYbGzUNk4yBjpUUILyZTMRDU4fiHzEaPlFatUZ5MXhqXWHAqe/s1600/1626329842901078-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj40DJNDw3ev5JzS21uDQCODOt8x8JEBa_xkKm9aelAiHFKWyMTLmicclMqM3oCYff0SUaRTWQWxTWhEqiDEjAVnajf2GWZYbGzUNk4yBjpUUILyZTMRDU4fiHzEaPlFatUZ5MXhqXWHAqe/s1600-rw/1626329842901078-0.png" width="400"> </a> </div>

কুরবানী সংক্রান্ত ফাতওয়া :- ৬

Read more »

মদীনায় মৃত্যুর মাহাত্ম্য

<div style="text-align: justify;">মদীনায় মৃত্যুবরণ করা এবং জুমাবারে মৃত্যুবরণ করা কেমন সৌভাগ্যের...! </div><div style="text-align: justify;">এমন এক সৌভাগ্যবান সম্পর্কে কিছু কথা...</div><div><div style="text-align: justify;"><br></div><div class="separator" style="text-align: justify; clear: both;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgpWNNqMs4kufPKQRJcBQ3ZPZxDYWNHR4G0QuZ_AlYmKyLZ8qSy5st4h55PlrCaXRjEHhv68pE2liSgzF8McPuYlm0ob8rUIFTGfEEn98wUWbCobPDcd0L1GAnri63wSX8H1UtraOmW9LaY/s1600/FB_IMG_1626283137413.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="937" data-original-width="749" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgpWNNqMs4kufPKQRJcBQ3ZPZxDYWNHR4G0QuZ_AlYmKyLZ8qSy5st4h55PlrCaXRjEHhv68pE2liSgzF8McPuYlm0ob8rUIFTGfEEn98wUWbCobPDcd0L1GAnri63wSX8H1UtraOmW9LaY/s1600-rw/FB_IMG_1626283137413.jpg" width="255"></a></div><div style="text-align: justify;"><br></div></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">হযরত উমার ইবনুল খাত্তাব (রা.) প্রায়ই এই বলে দুআ করতেন,<br></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">اللَّهُمَّ ارْزُقْنِي شَهَادَةً فِي سَبِيلِكَ وَاجْعَلْ مَوْتِي فِي بَلَدِ رَسُولِكَ</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">অর্থাৎ ‘ধন্য আমায় করো প্রভু তোমার পথের শাহাদাতে, মৃত্যু হয় গো যেন তোমার নবীর মদীনাতে। [সহীহ বুখারী ১৮৯০; কিতাবু ফাদ্বায়িলি মাদীনাহ (মদীনার মর্যাদার অধ্যায়)]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">হযরত উমার (রাঃ) এঁর পুত্র আবদুল্লাহ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ কেউ মদীনাতে মৃত্যুবরণ করতে সক্ষম হলে সে যেন সেখানেই মৃত্যুবরণ করে। কারণ যে ব্যক্তি সেখানে মৃত্যুবরণ করবে আমি তার জন্য সুপারিশ করব। (সূনান আত তিরমিজী ৩৯১৭, সূনান ইবনু মাজাহ ৩১১২)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ যদি কোন মুসলিম জুমু‘আর দিন অথবা জুমু‘আর রাতে মৃত্যুবরণ করে, তাহলে আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা) তাকে কবরের শাস্তি থেকে রক্ষা করবেন। [মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত) ১৩৬৭, সুনান আত তিরমিযী ১০৭৪, মুসনাদে আহমাদ ৬৫৮২]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">মদীনায় অবস্থান করে সেখানে মৃত্যুবরণ করলেই কি শাফায়াত নসিব হয়ে যাবে...?? সকল মদীনাবাসী-ই কি এই সৌভাগ্য অর্জন করবে..? জুমাবারে মৃত্যুবরণ করলেই কি কবরের শাস্তি থেকে বেঁচে যাওয়া যাবে... না, এতটা সহজ না....</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">রাসূলুল্লাহ ﷺ ইরশাদ করেন, কোন ব্যক্তি যদি রুকন ও মক্কামে ইব্রাহীমের মাঝখানে অবস্থান করে, অতঃপর (তাতে) নামাজ আদায় করে এবং রােজা রাখে, অতঃপর (এমতাবস্থায়) মারা গেল যে, সে মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ্ ﷺ এঁর পরিবার বর্গের (আহলে বাইত) সাথে হিংসা পােষণকারী, (তাহলে) সে জাহান্নামে প্রবেশ করল। [আল মু'জামুল কাবীর-১১: ১৪২ (১১৪১২), আল মুসতাদরেক হাকিম -৩:১৬১ (৪৭১২)]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">হযরত আব্বাস ইবনে আবদুল মুত্তালিব (রাঃ) বলেন, আমরা কুরায়শ গোত্রের লোকদের সমাবেশে তাদের পারস্পরিক আলোচনাকালে তাদের সাথে সাক্ষাৎ করলে তারা তাদের আলোচনা বন্ধ করে দিত। আমরা বিষয়টি রাসূলুল্লাহ ﷺ -এঁর নিকট উল্লেখ করলে তিনি বলেনঃ লোকেদের কী হল যে, তাদের পারস্পরিক আলোচনাকালে আমার আহলে বাইতের কোন লোককে দেখলে তারা তাদের কথাবার্তা বন্ধ করে দেয়? আল্লাহ্‌র শপথ! কোন ব্যক্তির অন্তরে ঈমান প্রবেশ করতে পারে না যতক্ষণ সে আল্লাহ্‌র সন্তুষ্টির জন্য এবং আমার সাথে তাদের আত্মীয় সম্পর্কের কারণে তাঁদেরকে (আহলে বাইতকে) ভালোবাসবে না। (সূনান ইবনে মাজাহ ১৪০, মুসনাদে আহমাদ ১৭৭৫, সূনান আত তিরমিজী ৩৭৫৮, মিশকাত ৬১৪৭)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">মাওলা আলী রাঃ বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি আমার পরিবারবর্গ (বংশধর)ও আনসারদের অধিকার সম্পর্কে জানেনা সে নিশ্চয় তিনজনের একজন। ১. হয়ত সে মুনাফিক, ২. অথবা সে জারজ, ৩. অথবা সে নাপাকীর সন্তান; অর্থাৎ তার মা তাকে ঋতুকালীন (হায়েজ) অবস্থায় গর্ভধারণ করেছেন। [শুয়াবুল ঈমান- ইমাম বাইহাকী রহঃ ২:২৩২ (১৬১৪), আল ফেরদৌস- ইমাম দায়লামী রহঃ ৩:৬৬২ (৫৯৫৫), আল কামেল- ইবনুল আদি রহঃ ৩: ১০৬০]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">এজন্যই হয়ত আবূ বকর রাঃ সতর্ক করে দিয়ে বলেন,</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">মুহাম্মাদ ﷺ এঁর পরিবার পরিজনের (আহলে বাইত) প্রতি তোমরা অধিক সম্মান প্রদর্শন করবে। (সহীহ বুখারী ৩৭১৩)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">শুধু তা-ই নই, তিনি আরো বলেন, মুহাম্মাদ ﷺ এঁর সন্তুষ্টি, তাঁর পরিবারবর্গের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের মাধ্যমে অর্জন কর। (সহীহ বুখারী ৩৭৫১)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div><div style="text-align: justify;">৪ঠা জ্বিলহজ্জ। সিদ্দিকে আকবর আবূ বকর (রাঃ) এঁর বংশধর, ইমাম আহমদ রযা খান ব্রেলভী (রহঃ) এঁর খলিফা এবং শায়খ মুহাম্মদ ইলইয়াস আত্তার কাদেরী (হাফিঃ) এর সম্মানিত পীর, </div><div style="text-align: justify;">মাওলানা জিয়াউদ্দিন মাদানী রহঃ (যিনি কুতুবে মদীনা নামে পরিচিত) এঁর ওফাত দিবস। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">১৮৭৭ সালে পাকিস্তানের শিয়ালকোটে জন্ম নেয়া এই বুযূর্গ মাত্র ১৮ বছর বয়সেই ইমাম আলা হযরত রহঃ এঁর খলিফা হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন। শিয়ালকোটে প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনের পর তিনি ইলম হাসিলের জন্য দিল্লীতে সফর করেন, অতঃপর ৪ বছর হযরত মাওলানা অছি আহমদ মুহাদ্দিসে সুরতী রহঃ এঁর সাহচর্যে থেকে ইলমে দ্বীন হাসিল করেন। ২৪ বছর বয়সে করাচীতে চলে আসেন, সেখানে কিছুকাল অবস্থানের পর গাউসে আজম আব্দুল কাদের জিলানী রাঃ এঁর শহর তথা বাগদাদে এসে হাজির হন। গাউছে পাকের শহরে ৯ বছর কাটানোর পর সকলের কাঙ্ক্ষিত পবিত্র মদীনাতুল মুনাওয়ারায় হাজির হন। এখানে ৭০ বছর অতিবাহিত করার পর ১৯৮১ সালে, আরবী জ্বিলহজ্জ মাসের ৪ তারিখ শুক্রবারে ওফাত বরণ করেন এবং জান্নাতুল বাকীতে দাফন হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন।</div></div><div style="text-align: justify;"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhCAaFhgo4u9cge124mBCa1U6uCEwLoi37RATxvBckqi6DqBjoopJexqbQLqOCM5Io7MGiV-isXpnqFiZZAbv2Uq2bPd2g1HvxyB836Ps46Xcsnn_FqgYQzFFmyjTqEyjO4OWPk1mPF0fiL/s1600/FB_IMG_1626282073363.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1080" data-original-width="1080" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhCAaFhgo4u9cge124mBCa1U6uCEwLoi37RATxvBckqi6DqBjoopJexqbQLqOCM5Io7MGiV-isXpnqFiZZAbv2Uq2bPd2g1HvxyB836Ps46Xcsnn_FqgYQzFFmyjTqEyjO4OWPk1mPF0fiL/s1600-rw/FB_IMG_1626282073363.jpg" width="320"></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhBThHuoK5i_P-p0BcJJ1x-DFW8brd3jfHffDYm-IFXpTWjndg6mx4Uc3jBGj5jd9CPIJRbCJFDKlmp7ONd_8uvAhPIXUcI782_yQtD8GjuZcCxp9PSukGHrNYqwXj__ybRKtggjg8u1KQQ/s1600/Screenshot_20210714_203054.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1656" data-original-width="1080" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhBThHuoK5i_P-p0BcJJ1x-DFW8brd3jfHffDYm-IFXpTWjndg6mx4Uc3jBGj5jd9CPIJRbCJFDKlmp7ONd_8uvAhPIXUcI782_yQtD8GjuZcCxp9PSukGHrNYqwXj__ybRKtggjg8u1KQQ/s1600-rw/Screenshot_20210714_203054.jpg" width="208"></a></div><br></div><br></div><br></div>

মদীনায় মৃত্যুর মাহাত্ম্য

মদীনায় মৃত্যুবরণ করা এবং জুমাবারে মৃত্যুবরণ করা কেমন সৌভাগ্যের...! এমন এক সৌভাগ্যবান সম্পর্কে কিছু কথা... হযরত উমার ইবনুল খাত্তাব (রা.) প্রা...

Read more »

তোমাকে নিয়ে যত জল্পনা-কল্পনা!

<script async src="https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-4764538538908287" crossorigin="anonymous"></script> <!-- Sunni_Post_Ads --> <ins class="adsbygoogle" style="display:inline-block;width:728px;height:90px" data-ad-client="ca-pub-4764538538908287" data-ad-slot="1771402898"></ins> <script> (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({}); </script> <div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgUMcQRVF5saJv7reKwCsHuek1tOfOlFFDPmM38ypYOogUwKuh9XFfruRT5PbTysEmsoKv50nxcwaL_tzqnOf5JQn3jiAmrgDEE4jLHwtYkQqZJ7QSvyKlLMAfbeZV0yJJdBb98Bju8UKw/s1600/20210715_002913.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1835" data-original-width="3264" height="179" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgUMcQRVF5saJv7reKwCsHuek1tOfOlFFDPmM38ypYOogUwKuh9XFfruRT5PbTysEmsoKv50nxcwaL_tzqnOf5JQn3jiAmrgDEE4jLHwtYkQqZJ7QSvyKlLMAfbeZV0yJJdBb98Bju8UKw/s1600-rw/20210715_002913.jpg" width="320"></a></div><br></div><div>হে আমার প্রিয় রব! কতো প্রেমিককে দেখি তার প্রেমাষ্পদকে ঘিরে লিখে কতো কবিতা। লিখে কাব্য, লিখে কতো উপন্যাস। সুন্দর সুন্দর বাক্যচয়ন দ্বারা অলংকৃত করে তাদের মনের আর্জি।</div><div><br></div><div>আমি; হ্যা আমি তোমাকে ঘিরে কিছু লিখতে চাই। তুমিই যে সকল ভালোবাসার উৎস। তোমাকে দেখার প্রতিক্ষাই যে আমার বেঁচে থাকাকে উদ্দেশ্য প্রবণ করে। কিন্তু আমার কাছে সমৃদ্ধ শব্দ ভান্ডার নেই। যা দিয়ে তোমাকে ডাকব। তবে এই বিশ্বাসটুকু আছে— তুমি যে এত মহান! তুমি যে হৃদয়ের অপ্রকাশিত কথাগুলোও শুনো।</div><div><br></div><div>তোমাকে অসন্তুষ্ট করার চেষ্টায়ই যেন আমরা লিপ্ত। দিনশেষে হিসেব করলে দেখি, সারাদিন-রাত করা অধিকাংশ কাজগুলোই তোমাকে নারাজ করার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু অবাক হই! তুমি তো চাইলে পারতে আমার খাবার বন্ধ করে দিতে। তুমি পারতে আমার নাফরমান চোখকে অন্ধ করে দিতে। কিন্তু তুমি তো এসবের কিছুই কর নি।</div><div><br></div><div>মনে পড়ে তুমি বলেছ— হে আমার বান্দা! তোমার রব তোমাকে আজাব দিয়ে কি করবেন? আমাকে আশাবাদী করে। তুমি আমাকে কতোটা ভালোবাস হে রব। তোমার ভালোবাসার কি সামান্য মূল্যও দিতে পেরেছি? এভাবেই যদি তোমার সামনে দাঁড়াতে হয়, তখন কি মুখ নিয়ে দাঁড়াব?</div><div><br></div><div>হে আমার রব! তুমি তো জানো, নফস আর শয়তানের কাছে আমি দূর্বল হয়ে যাই। তারা আমাকে তোমার থেকে দূরে সরিয়ে নিতে সারাক্ষণ চেষ্টায় লিপ্ত। কিন্তু বিশ্বাস কর আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি। সবকিছুর আগে আমার কাছে তুমি। আমাকে এখন শয়তান থেকে বাঁচতে শুধু তুমিই সাহায্য করতে পারো। </div><div><br></div><div>এত নাফরমানীর পরও তোমার করুণার দ্বার আমার জন্য বন্ধ হয়ে যায় না। তাই তোমার প্রতি আশাহতও হই না। যখন চারদিক হতাশায় ঘিরে যায়, তখন তুমি আমাকে আলোর পথ দেখাও। যখন আমাকে দরিদ্রতা আষ্টেপৃষ্টে ঘিরে রাখে, তুমি তখন আমাকে সাবলম্বী করে দাও। যখন আমি ভ্রষ্ট হয়ে যাই, তুমিই আমাকে হেদায়াতের পথ দেখাও। মানুষের সমালোচনার তীর যখন আমার হৃদয়কে ক্ষত-বিক্ষত করে, তখন এই ভেবে শান্ত হই যে— আমি কেমন তুমি তো জানো। আর এটাই আমার জন্য যথেষ্ট নয় কি? তারপরও কি তোমার শুকরিয়া আদায় করব না?</div><div><br></div><div>মনে অনেক কথা জমা আছে তোমার জন্য। প্রকাশ করতে অক্ষম। তবুও তুমি তো শুনে নিয়েছ সেটা ভেবে শান্তি পাচ্ছি। লাখো দূরুদ ও সালাম বর্ষণ করো তোমার প্রিয় হাবীব আমাদের আক্বা হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওপর। যিনি আমাদেরকে সফলতার স্বপ্ন দেখিয়েছেন। কখনো তাঁর মোবারক নূরানী চেহারার দীদার দিয়ে আমাকে ধন্য করো— হে রব। তিনি যে আমাদের হৃদয়ের প্রশান্তি। তাঁর জন্য যে অধীর আগ্রহে অপেক্ষমান শত হৃদয়। </div><div><br></div><div>হে আমার রব! আমি তোমাকে ভালোবাসি। তুমিও আমাকে ভালোবাসো। আমাকে তোমার দ্বীনের ওপর অটল রাখো।</div><div><br></div><div>~স্বাধীন আহমেদ</div> <script async src="https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-4764538538908287" crossorigin="anonymous"></script> <!-- sunni-encyclopedia_footer4_AdSense3_970x90_as --> <ins class="adsbygoogle" style="display:inline-block;width:970px;height:90px" data-ad-client="ca-pub-4764538538908287" data-ad-slot="1069358027"></ins> <script> (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({}); </script>

তোমাকে নিয়ে যত জল্পনা-কল্পনা!

হে আমার প্রিয় রব! কতো প্রেমিককে দেখি তার প্রেমাষ্পদকে ঘিরে লিখে কতো কবিতা। লিখে কাব্য, লিখে কতো উপন্যাস। সুন্দর সুন্দর বাক্যচয়ন দ্বারা ...

Read more »

কুরবানী সংক্রান্ত ফাতওয়া -৫

<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiNUMxGwD3-ySE4XD6e50e5QEXkh4pIUMM7wHAXfcLWJaLpFeSkyUjN3fIhobsT7Im_USpX_h37k7TYT_53qca-mpahSb7U4334drYFeT4ZvfAkRxjqC1Fepf_M7_1_0kSmLOKtRTD3T5Ao/s1600/1626109849056859-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiNUMxGwD3-ySE4XD6e50e5QEXkh4pIUMM7wHAXfcLWJaLpFeSkyUjN3fIhobsT7Im_USpX_h37k7TYT_53qca-mpahSb7U4334drYFeT4ZvfAkRxjqC1Fepf_M7_1_0kSmLOKtRTD3T5Ao/s1600-rw/1626109849056859-0.png" width="400"> </a> </div>

কুরবানী সংক্রান্ত ফাতওয়া -৫

Read more »

লজ্জাশীলতার অবক্ষয়!

<div>পুরো চ্যাট লিস্ট জুড়ে আছে অসংখ্য না-মাহরাম। বন্ধু, কাজিন কিংবা রিলেশনশিপ ইত্যাদি পরিচয়ে। তাদের সাথে নিয়মিত কথা হয়। গ্রুপে আড্ডা হয়। রাত-বিরেতে জেগে আড্ডা। চলে গার্লফ্রেন্ড-বয়ফ্রেন্ড নিয়ে একে অপরের সহযোগীতা, পরামর্শ! চলে অশ্লীল পর্যায়ের কথাও! এক কথায় সবার সাথে কমিউনিকেশনটা খুব ভালো। কতই না আনন্দ! জীবনটাকে কতই না উপভোগ্য মনে হয়! নিজেকে কত স্মার্ট মনে হয়! আধুনিক যুগের আধুনিক মানুষ ভেবে কতই না গর্বিত হয় —আমার অনেক ভাই ও বোন।</div><div><br></div><div>আবার দিনশেষে যত ডিপ্রেশন আছে, সব তাদের কাছেই এসে জমা হয়। স্যাড পোস্ট আর স্যাড সং —এ সয়লাব থাকে এদের ফেসবুক টাইমলাইনটি।</div><div><br></div><div>আমি কথা বলছি না-মাহরাম নিয়ে। অর্থাৎ যার সাথে আপনার বিবাহ বৈধ। আমি নারী-পুরুষ উভয়ের কথা বলছি। অপজিট জেন্ডার এর সাথে এসব আড্ডা যাদের কাছে খুবই সিম্পল একটা বিষয় মনে হয়।</div><div><br></div><div>বিশেষ করে মেয়েরা যেটাকে বন্ধুত্ব নাম দেয়। তারা খুব সহজে ছেলেটাকে বিশ্বাস করে ফেলে। খুব কাছের বন্ধু মনে হয়। কিন্তু সে জানে না— ওই ছেলেটাও তাকে নিয়ে ফ্যান্টাসি তে ভুগে। কল্পনার জগতে তাকে নিয়ে দেখে কত অশ্লীল স্বপ্ন। বিদেশের একটা ইউনিভার্সিটিতে একটা জরিপ করা হয়েছিল। সেখানে যখন মেয়েদেরকে জিজ্ঞেস করা হলো— তাদের ছেলে বন্ধু থাকতে পারে কি না? তারা বলল— হ্যা। </div><div><br></div><div>কিন্তু যখন ছেলেদেরকে জিজ্ঞেস করা হলো তাদের মেয়ে বন্ধু থাকতে পারে কি না? তারা খুবই অদ্ভুত এক উত্তর দিল। তারা বলল— না! মেয়েদের সাথে সম্পর্কটা শুধু বন্ধুত্ব পর্যন্ত থাকে না। ধীরে-ধীরে এটাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কল্পনা থাকে তাদের মধ্যে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আমি আমার সেই বোনকে কথাগুলো বলছি, যে ছেলেদের সাথে 'জাস্ট ফ্রেন্ড' সম্পর্কটাকে খুবই ইজিলি নেন। </div><div><br></div><div>আরেকটা জিনিস দেখে আমি খুব অবাক হই। এক সময় এমন হতো কেউ কোনো হারাম রিলেশনশিপে থাকলে এটাকে সর্বাত্মক গোপন রাখার চেষ্টা করত। প্রকাশ করতে চরম লজ্জা হতো। ছোট ভাই ও বোন যদি কোনো সম্পর্কে জড়িয়ে গেছে জানত, তখন বড় ভাই ও বোনের মেজাজ চরে যেত। তার অবস্থা হতো তখন সূচনীয়। তাই ছোট ভাই ও বোনেরা এবং এসব বিষয় নিয়ে ভয় পেত, যদি তার বড় ভাই বা বোন জানতে পারে তো অবস্থা ভালে ঠেকবে না।</div><div><br></div><div>কিন্তু এখনকার চিত্র পুরোটাই ওল্টো। আমি দেখেছি বড় বোন বা ভাইয়ের সাথে ছোট ভাই বা বোনের রিলেশনশিপ এর কথা সরাসরি আলোচনা করতে। বড়রা বাঁধা দিবে তো দূরে থাক, বরং তার বিপরীতটাই করছে। তাকে সেদিকে আরো উৎসাহ দিচ্ছে। এটা তাদের ব্যক্তি স্বাধীনতা বলে চালিয়ে দিচ্ছে। আপনাকে মনে রাখতে হবে প্রিয় ভাই ও বোন, একজন মুসলমান কখনো স্বাধীন নয়। সে আল্লাহ ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হুকুমের কাছে বাধ্য। </div><div><br></div><div>এগুলো আসলে কিসের অবক্ষয়? এগুলো আসলে লজ্জাশীলতার অবক্ষয়। আমার রাসূল বলেছেন— 'তোমার লজ্জা না থাকলে, তুমি যা ইচ্ছে করতে পারো।' মুসলমানের কাছ থেকে তার লজ্জাশীলতা ছিনিয়ে নিচ্ছে ওয়েস্টার্ন কালচার। </div><div>তারা জানে মুসলমানদের কাছ থেকে লজ্জা ছিনিয়ে নিতে পারলেই তাদের ঈমানকে দূর্বল করে দেয়া যাবে। যার দরুন তারা সরে আসবে আল্লাহর কাছ থেকে।</div><div><br></div><div>রাসূলে আরাবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন— লজ্জা ও ঈমান একে অপরের সাথে সম্পৃক্ত। যদি একটি হারিয়ে যায় তবে অপরটিও ছিনিয়ে নেয়া হয়। যে যুবকদের হযরত উসমান রাদিআল্লাহু আনহুর মতো লজ্জা রাখার কথা ছিল তারা আজ বেহায়া হয়ে গেছে। যে যুবতীদের আইডল থাকার কথা ছিল সায়্যিদা আয়শা রাদিআল্লাহু আনহা, সেই যুবতীরা আজ নির্লজ্জ হয়ে গেছে। তাই তাদের কাছে এই বিষয়গুলো এখন খুব সিম্পল মনে হয়। এরা আজ নিজেদেরকে বিকিয়ে দিচ্ছে পণ্য হিসেবে। </div><div><br></div><div>যে যেভাবে চাচ্ছে সেটাকে ব্যবহার করছে। তারা টেরও পাচ্ছে না। এক সাহাবী তাঁর ভাইকে অধিক লজ্জা থেকে নিষেধ করায় রাসূলে আরাবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন— তাকে ছেড়ে দাও। নিশ্চয়ই লজ্জা ঈমানেরই অংশ। তিনি আরেক হাদিসে বলেন— লজ্জা শুধু কল্যাণই বয়ে আনে।</div><div><br></div><div>আর আজ কেউ লজ্জা করলে, লজ্জার কারণে না-মাহরামদের সাথে কথা না বললে, না মিশলে তাকে নিয়ে তখন হাসি-ঠাট্টা করা হয়। তাকে মূর্খ, জাহেল, ক্ষেত ইত্যাদি উপাধি দেয়া হয়। তথাকথিত এই আধুনিকতা থেকে তাকে বিছিন্ন করে দেয়া হয়। তাকে পিছিয়ে পরা মানুষ হিসেবে গণ্য করা হয়। অথচ পৃথিবীর সবচেয়ে সত্যবাদী মানুষটা বলে গেছেন— লজ্জা শুধু কল্যাণই নিয়ে আসে।</div><div><br></div><div>মনে রাখবেন, অপজিট জেন্ডারের দুজন মানুষের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক সৃষ্টির সর্বোত্তম পদ্ধতি হচ্ছে বিয়ে। যখন মুসলমান লজ্জা দিয়ে নিজেকে সজ্জিত করতে পারবে তখনই সে মূলত সম্মানিত হবে। সে তখনই হবে প্রকৃত স্মার্ট। যখন রবের রহমতের ছায়াতলে বান্দা চলে আসবে তখনই তার জীবন থেকে ডিপ্রেশন নামক রোগটা দূরে সরে যাবে। সে অর্জন করবে চিরস্থায়ী প্রশান্তি। </div><div><br></div><div>~স্বাধীন আহমেদ</div>

লজ্জাশীলতার অবক্ষয়!

পুরো চ্যাট লিস্ট জুড়ে আছে অসংখ্য না-মাহরাম। বন্ধু, কাজিন কিংবা রিলেশনশিপ ইত্যাদি পরিচয়ে। তাদের সাথে নিয়মিত কথা হয়। গ্রুপে আড্ডা হয়। রাত-বিরে...

Read more »

শুধুই নিজের জন্য

<p style="text-align: justify;"><span style="font-family: verdana;"> </span></p><h2 style="text-align: center;"><span style="font-family: verdana;">শুধুই নিজের জন্য</span></h2> <p dir="ltr" style="text-align: justify;"><span style="font-family: verdana;">মেয়েদের জীবনে বন্ধু শব্দটা অনেকটা মরীচিকার মতো। স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাদের সাথে প্রতিদিন দেখা হয়, যাদের সাথে মনের সব কথা না বলা পর্যন্ত ভাত হজম হয় না বড় হয়ে নিজ নিজ সংসারে ঢুকে যাওয়ার পর মাস, বছর গড়িয়ে গেলেও অনেক সময় আর তাদের সাথেই দেখা করার ফুরসত হয় না। এখনকার অনলাইনের যুগে অবশ্য একেবারে হারিয়ে যাওয়া হয় না, ইচ্ছা থাকলে যোগাযোগ রাখা যায় ঠিকই। তারপরও সেটা মানসিক দূরত্ব ঘোচানোর জন্য যথেষ্ট না। যে বন্ধুরা একসময় জীবনের অক্সিজেনের মতো ছিল তারাই একসময় একেকটা ‘নাম’ হয়ে থাকে শুধু।</span></p> <p dir="ltr" style="text-align: justify;"><span style="font-family: verdana;">মেয়েরা তখন নিজেকে ব্যস্ত রাখতে শুরু করে প্রথমে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ি নিয়ে, কিছুদিন পর থেকে এসবের সাথে যোগ হয় সন্তান-সন্ততি। এরপর স্বামী একসময় আয়-রোজগারের চিন্তায় ব্যস্ত হয়ে পরে। অবসর নেয়ার পর যখন সময় হয় ততদিনে শরীরে বাসা বাঁধে নানা রোগ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই স্ত্রীকে একা করে স্বামীই আগে চলে যান। সন্তানরা? ২৪/৭ যে মাকে ছাড়া একটা দুধের শিশু চলে না সেই মাকে দেয়ার মতো এক ঘণ্টা সময় বের করতে না পারার মতো বয়সে চলে যেতে সেই সন্তানদেরও বেশিদিন লাগে না। সবাই নিজের কাজে ব্যস্ত হয়ে যাবে। আর শ্বশুরবাড়ির লোকজন? সেটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই লৌকিকতা পেরিয়ে মনের গভীরে স্থান করে নেয় না।</span></p> <p dir="ltr"></p><div style="text-align: justify;"><span style="font-family: verdana;"><br /></span></div> <span style="font-family: verdana;"><div style="text-align: justify;">আর তাই দেখা যায় মানুষ খুব একা বোধ করে। বৃদ্ধ বয়সেও, আবার সবার মাঝে থেকে যৌবনেও। এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা ভুলটা করি ভুল জিনিসকে আঁকড়ে ধরতে চেয়ে। কেউ স্বামীকে, কেউ সন্তানকে, কেউ বা জগত তৈরি করে নেয় শ্বশুরবাড়িকে ঘিরে। আর তাই অনেক সময় দেখা যায় শাশুড়ি খুব ইন্টারফেয়ারিং। উনি আসলে অন্য কিছু দিয়ে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে চেষ্টা করেননি কখনো। অনেক সময় দেখা যায় যে শ্বশুরবাড়ির মানুষদের জন্য করতে করতে জীবন পার করে ফেললেন একজন নারী, তারাই তাকে কখনো মনের মাঝে স্থান দিতে পারেনি এই ব্যথা তার কাছে পাহাড়সম মনে হয়। একমাত্র কন্যা সন্তানদের অনেক সময় মায়ের সাথে খুব সখ্য দেখা যায়। মাকে হারালে তখন তাদের পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যায়।</div><div style="text-align: justify;">সব মানুষেরই একটা নিজস্ব জগত থাকতে হয়। সেই জগত হতে হয় এমন কিছু দিয়ে তৈরি যা তাকে কখনো ছেড়ে যাবে না। এবং সেটা হতে হবে অবশ্যই একটা সুঅভ্যাস। আমার নানিকে দেখেছি নানা মারা যাওয়ার পরও এক যুগের বেশি সময় জীবিত আছেন। যতদিন চোখের জ্যোতি ছিল ততদিন বইপত্র পড়তেন। কোন ছেলের বউর সাথে উনার খারাপ সম্পর্ক দেখিনি। আমার আম্মুকে দেখেছি ছেলেমেয়ে সবাই দূরে চলে যাওয়ার পর বই, বাগান করা ইত্যাদি নিয়ে ব্যস্ত থাকতে।</div></span><p></p> <p dir="ltr" style="text-align: justify;"><span style="font-family: verdana;">আপনার রান্নার শখ থাকতে পারে, কিন্তু একটা বয়সের পর আয়োজন করে রান্না করতে আর শরীরে কুলাবে না। আপনার সাজগোজের প্রতি আকর্ষণ থাকতে পারে। একটা সময় পর এসবও অর্থহীন হয়ে পড়বে। আপনার শৌখিন জিনিস ভালো লাগে। অনলাইন শপগুলোতে ঘুরে বেড়ান সারাদিন। এসবও একদিন মূল্যহীন হয়ে যাবে। থাকবে শুধু আপনার তিলে তিলে গড়ে তোলা একটা সুঅভ্যাস।</span></p> <p dir="ltr"></p><div style="text-align: justify;"><span style="font-family: verdana;"><br /></span></div> <span style="font-family: verdana;"><div style="text-align: justify;">আজ যারা ভাবছেন বয়স হলে সব ছেড়েছুড়ে একদম ধার্মিক হয়ে যাব তাদের এই চিন্তাটা আসলে খুব ভুল। যে অভ্যাস আপনার তরুণ শরীর রপ্ত করতে পারেনি সে অভ্যাস কী আপনার জরাজীর্ণ শরীর আয়ত্ব করে ফেলতে পারবে? পঞ্চাশ বছর বয়সে ভাবলেন এখন থেকে নিয়মিত সালাত, সিয়াম করব, আগের বাদ পড়া ইবাদতের জন্য বেশি করে নফল আমল করব কিন্তু বায়ান্নতেই যদি জীবনাবসান ঘটে যায়?</div></span><p></p> <p dir="ltr"></p><div style="text-align: justify;"><span style="font-family: verdana;"><br /></span></div> <span style="font-family: verdana;"><div style="text-align: justify;">বহির্দেশে মা ও বাচ্চাদের কেন্দ্র করে সমমনা অনেক গ্রুপ থাকে যেখানে তারা কিছু শেখার পাশাপাশি ভালো সময় কাটাতে পারে। আমাদের দেশে সেটারও খুব অভাব। প্রতিদিন ১৫/২০/৩০ মিনিট অন্তত এমন কোন কাজ করা উচিত যেটা করে মন সতেজ থাকে। যেটা করে দুনিয়ায় ভালো সময় কাটানোর পাশাপাশি আখিরাতেও ফসল তোলা যাবে ইনশাল্লাহ।</div><div style="text-align: justify;">কী সেসব কাজ? কয়েকটা উদাহরণ দেই।</div></span><p></p> <p dir="ltr" style="text-align: justify;"><span style="font-family: verdana;">ফজরের একটু আগে উঠলেন, দু’আ করার আদব বজায় রেখে আল্লাহর সুন্দর নামগুলো ধরে ডেকে অন্তর নিঙড়ে উনার সাথে কথা বললেন। যে প্রশান্তি অনুভব করবেন তা দুনিয়াবী জিনিস থেকে কখনো পাবেন না। সকালের নাস্তার পর্ব শেষ করে একটু অবসর হলে দুহার সালাত পড়লেন তারপর কিছু মাসনূন দু’আ পড়তে পারেন। মাসনূন দু’আগুলো আল্লাহর রাসূল ﷺ এমনভাবে বলেছেন যে পড়লে আপনার মনে হবে আপনারই মনের কথা। </span></p> <p dir="ltr" style="text-align: justify;"><span style="font-family: verdana;">আপনার সময়, মেধা, শ্রম যেটা পারেন ভালো কিছু করার জন্য দিন। এবং সেটা অভ্যাসে পরিণত করুন। জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ করে নিন সেটাকে। ব্যস্ততার অজুহাত দেবেন না। কারণ ব্যস্ততাও একসময় আপনাকে একা করে দিয়ে চলে যাবে। সেই সাথে দুনিয়াবী কাজগুলোকে, অর্থ্যাৎ আয়-রোজগার করা, সন্তান প্রতিপালন করা ইত্যাদিকে আল্লাহ্‌র সন্তুষ্টির জন্য করতে চেষ্টা করুন। দেখবেন, একঘেমেয়ি মাথাচাড়া দিয়ে উঠলেও আপনাকে তা গ্রাস করতে পারবে না।</span></p> <p dir="ltr" style="text-align: justify;"><span style="font-family: verdana;">আজ যা আমাদের বলে জানি তার সবকিছুই কোন না কোন সময় আমাদের ছেড়ে চলে যাবে। থাকবে শুধু সুঅভ্যাস গড়ে তোলার জন্য আমার আজকে নেয়া একটা ভালো উদ্যোগ। কেননা এই বরকতের মাস থেকেই এই উদ্যোগটা নেই।</span></p><p dir="ltr" style="text-align: justify;"><span style="font-family: verdana;"><br /></span></p><p dir="ltr" style="text-align: justify;"><span style="font-family: verdana;"><br /></span></p>

শুধুই নিজের জন্য

  শুধুই নিজের জন্য মেয়েদের জীবনে বন্ধু শব্দটা অনেকটা মরীচিকার মতো। স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাদের সাথে প্রতিদিন দেখা হয়, যাদের সাথে মন...

Read more »

একই সঙ্গে কয়েকজন মৃতের জানাযা পড়া

<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiRWUN7LoTPmFMUPViaI-zl2vTWXKliHLzu-RPcJm40kLPyIj8yMn8O1opnhVN2CH3geFjSdTHY4Z4eOBz6fZ3JLkeh7h2EYsBZYb2uiR8QWENXwk5dNAJ-BycEawlhtKjKskNwxnk3qhrA/s1600/1625993446624453-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiRWUN7LoTPmFMUPViaI-zl2vTWXKliHLzu-RPcJm40kLPyIj8yMn8O1opnhVN2CH3geFjSdTHY4Z4eOBz6fZ3JLkeh7h2EYsBZYb2uiR8QWENXwk5dNAJ-BycEawlhtKjKskNwxnk3qhrA/s1600-rw/1625993446624453-0.png" width="400"> </a> </div>

একই সঙ্গে কয়েকজন মৃতের জানাযা পড়া

Read more »

আগুনের ঝলক

<div>আগুনের ঝলক</div><div>কবিঃ কাজী আহমদ এয়ার খান নাহিয়ান</div><div>---------------- </div><div><br></div><div>দ্রোহীদের যত প্রথা,দ্রোহময় যত কথা,</div><div>বলবে তাদের স্বর</div><div>নরক আগুন-ঝলক জ্বলবে অধর-উষ্ঠ 'পর।</div><div>রয়ে গেছে ঋণ-প্রেমময় দ্বীন,দয়াল নবির ﷺ বাণী</div><div>নবিﷺ যবে এসে,মুচকি হেসে,দেন-দয়ার পলকখানি।।</div><div>পেলে তাঁর দান-উত্থাল প্রাণ,সাহস গিরির সম্</div><div>দুর্জয় কেউ-বারিধির ঢেউ,তেজ যার অনুপম।।</div><div>নবিদ্রোহী যারা,পথহারা তারা,কলুষ জীবন-মৃত্যু বিফল</div><div>গরিবের হৃদে কষ্ট দিয়ে তাই,হাসে তারা খলখল।।</div><div>ধূর্ত শিয়াল,মূর্খ তবু- কুমিরের বাছা পড়ায়</div><div>শিক্ষার ছলে,শিকার ধরে, ধর্মের নামে তায়।।</div><div>ভন্ডরাই অন্ধ সেজে নেয় জনতার চোখ</div><div>তাইতো জনতা পায়না দেখতে দ্রোহীদের সেই রোখ।</div><div>মানবতা- উদারতা যার নেই, মুসলিম নয় সে</div><div>মানুষ না হলে পশু হয়ে থাক,অমানুষ হোস কিসে?</div><div>পশুদের রূপ ধরে করে তারা পশুদের অপমান</div><div>হাশরের মাঠে,জীবনের পাঠে- কীর্তি সবি আজ আন।।</div><div>শয়তান যেমনি খোদার সনে তর্ক করেছে তায়-</div><div>যুক্তিবাদী তার্কিক সে- ধূকে আজও মরে যায়।</div><div>আদমের(আ) অপমান? শয়তান স্বর্গ হতে নামে নিচু স্থানে</div><div>নবিজীরﷺ  বিদ্বষ করিলে বেহেস্তিরেও দোযখে টানে।।</div><div>                    সাবধান!! সাবধান!</div><div>কাউকে তুচ্ছ করে করিস না মানবের অপমান।।</div>

আগুনের ঝলক

আগুনের ঝলক কবিঃ কাজী আহমদ এয়ার খান নাহিয়ান ----------------  দ্রোহীদের যত প্রথা,দ্রোহময় যত কথা, বলবে তাদের স্বর নরক আগুন-ঝলক জ্বলবে অধর-উষ্ঠ...

Read more »

বিজয় উৎসব

<div style="text-align: left;">বিজয় উৎসব</div><div style="text-align: left;">কবিঃ কাজী আহমদ এয়ার খান নাহিয়ান</div><div style="text-align: left;">---------------- </div><div style="text-align: left;"><br></div><div style="text-align: left;">নবির ﷺ বাগানে ফোটে যত প্রেমবৃক্ষ সারি সারি</div><div style="text-align: left;">ফুল তারি সব তারকা প্রভা, আঁধার পথের দিশারি।।</div><div style="text-align: left;">ব্যাথা ভুলান,তোমার গোলাম আছে বিপদের খাদে</div><div style="text-align: left;">ধর্ম নিয়ে করছে ব্যবসা ভ্রান্তরা মতবাদে।।</div><div style="text-align: left;">নায়েবে রসুল ﷺ,করবে উসুল, ভ্রান্ত-বাতিলের প্রতিস্বর-</div><div style="text-align: left;">দিকে দিকে আজ-কান্না আওয়াজ, আর চিৎকার নিস্বর।।</div><div style="text-align: left;">জঙ্গির মারামারি-রগ কাটাকাটি,এটাই কি ধর্মদ্বীন?</div><div style="text-align: left;">হায়রে পথিক,দেখনা সেদিক:উইঘুর,রাখাইন,ফিলিস্তিন।।</div><div style="text-align: left;">ইয়েমেনে কত শত মুসলিম মারে, সৌদি নজদ দাস,</div><div style="text-align: left;">দ্রোহীদের সাথে হাত মিলায়ে নাই কেন কোন লাজ?</div><div style="text-align: left;">কাঁপে না অন্তরাত্না?কাঁদে না মানব প্রান?</div><div style="text-align: left;">হিংসার সেই তলোয়ার তাই ভেঙে হয় খান খান।।</div><div style="text-align: left;">প্রেমের নগর গড়েছেন নবি ﷺ, শত প্রেমিক মনে</div><div style="text-align: left;">যে নগর হতে শয়তান সব বিতাড়িত হয় ক্ষণে।।</div><div style="text-align: left;">মদিনা দুর্গ,বেরেলি রাজপথ,রাজত্ব তাঁর বিশ্বভবে</div><div style="text-align: left;">দিক-বিদিকে উড়বে নিশান,নবিপ্রমের উৎসবে।।</div><div style="text-align: left;"><br></div><div style="text-align: left;">--------শব্দ চাবি-------</div><div style="text-align: left;">তারকা-প্রভা---তারার আলো</div><div style="text-align: left;">দিশারি - যে পথ দেখায়</div><div style="text-align: left;">নয়েব- প্রতিনিধি</div><div style="text-align: left;">নায়েবে রসুল- নবির ﷺ  প্রতিনিধি</div><div style="text-align: left;">নজদ(বর্তমানে রিয়াদ)- নবি ﷺএর ভাষ্যমতে শয়তানের শিংয়ের আবির্ভাবস্থল</div><div style="text-align: left;">বিশ্বভবে- সমগ্র বিশ্বে বা বিশ্বের সংসারে।</div><div style="text-align: left;">বেরেলি- আ'লা হযরতের ইমাম আহমদ রেযার (রহ) এর  শহর।</div><div style="text-align: left;">নিশান- পতাকা।</div><div style="text-align: left;"><br></div>

বিজয় উৎসব

বিজয় উৎসব কবিঃ কাজী আহমদ এয়ার খান নাহিয়ান ----------------  নবির ﷺ বাগানে ফোটে যত প্রেমবৃক্ষ সারি সারি ফুল তারি সব তারকা প্রভা, আঁধার পথের দ...

Read more »

হৃদয়ে জাগে স্মৃতি ঐ মদিনার

<div>হৃদয়ে জাগে স্মৃতি ঐ মদিনার </div><div>কবিঃ কাজী আহমদ এয়ার খান নাহিয়ান</div><div>---------------- </div><div>সবুজ গম্বুজ আর উচ্চ মিনার।</div><div>বলছি সেই সোনালি দিনের কথা;</div><div>যেদিন নবি (ﷺ) আগমন তরে ব্যাকুল প্রেমীজনতা।।।</div><div>প্রকৃতি রুক্ষ, মুছতে দুঃখ প্রিয়নবি এলো হেথা;</div><div>মরুসূর্য হার মেনেছিল যার কাছে, মুছিয়েছে সেই ব্যাথা।।</div><div>মরুঝড় গড়ে আঁধার আর অজ্ঞতা গড়ে নির্বোধ</div><div>জ্ঞানের আলোয় সে আঁধার তাড়ায় প্রেমেতে দিলেন বোধ।</div><div>যে প্রেম শিখায় মানবতা, ক্ষমা আর উদারতা</div><div>যে প্রেম ঘুচায় কাফের,বেদ্বীন মনে সকল শক্ত ব্যাথা।।</div><div>যে প্রেম শিখায় প্রতিশোধ নয়,হৃদয়েই প্রতিরোধ;</div><div>যে প্রেম শিখায় ঢাল-তলোয়ার ছাড়া ক্ষমাতেই গতিরোধ।</div><div>যে প্রেম ছাড়া নাই ঈমানেরও বিশ্বাস,</div><div>হয়তো সে উয়ে গেছে ক্ষণে,হয়তো এ নিঃশ্বাস।।</div><div>যে প্রেম ছাড়া পায় না মুক্তি, যুক্তিরও কলকাঠি;</div><div>নবিপ্রেমের দীপ্ত আলোক,তৃপ্ত সেথায় জাতি।।</div><div>সতত,সত্য নবিপ্রেমে নিত্য ঝরে আল্লাহ্ তায়লার দয়া</div><div>ধরার 'পরে, ভেদাভেদ টুটে গড়ে মানবাত্না নয়া।</div><div><br></div><div><br></div><div>-------শব্দ চাবি-----</div><div>দীপ্ত- আলোকিত</div><div>সতত- সর্বদা</div><div>নিত্য- সবসময়</div><div>ধরা  - পৃথিবী</div><div>'পরে - উপরে'র সংক্ষিপ্তরূপ।</div><div>লেখকঃনাহিয়ান।</div>

হৃদয়ে জাগে স্মৃতি ঐ মদিনার

হৃদয়ে জাগে স্মৃতি ঐ মদিনার  কবিঃ কাজী আহমদ এয়ার খান নাহিয়ান ----------------  সবুজ গম্বুজ আর উচ্চ মিনার। বলছি সেই সোনালি দিনের কথা; যেদিন নব...

Read more »

দু'আ'র কবুলের রহস্য

<div style="text-align: justify;">আপনি কি মনে করেন আপনার দুআ কবুল হচ্ছে না..! </div><div style="text-align: justify;">---</div><div><div style="text-align: justify;"><br></div><div class="separator" style="text-align: justify; clear: both;">    <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgs1DLvSSZbFxjl7h0SWCor4QXYDMbCQLsi3SuijSN3u8N9xiLioR2xMYmLQgcFSS9ExhigphS1o5wWjdUlWcm6W8a-ornYyIxOEdvc0SVF60WtuNkYsemeqeigL5VX3PViyIAKHRc4DD4c/s1600/FB_IMG_1574259037988.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" class=" imageResizeTarget" data-original-height="1038" data-original-width="968" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgs1DLvSSZbFxjl7h0SWCor4QXYDMbCQLsi3SuijSN3u8N9xiLioR2xMYmLQgcFSS9ExhigphS1o5wWjdUlWcm6W8a-ornYyIxOEdvc0SVF60WtuNkYsemeqeigL5VX3PViyIAKHRc4DD4c/s1600-rw/FB_IMG_1574259037988.jpg" width="298"></a></div><div style="text-align: justify;"><br></div></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">প্রিয় নবী ﷺ বলেনঃ কোন মুসলিম দু‘আ করার সময় কোন গুনাহের অথবা আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নের দু‘আ না করলে অবশ্যই আল্লাহ তাকে এ তিনটির একটি দান করেন- (১) হয়তো দ্রুত (ইহকালেই) তার দুআ কবুল করেন, (২) অথবা তা তার পরকালের জন্য জমা রাখেন এবং (৩) অথবা অনুরূপ কোন অকল্যাণ বা বিপদাপদকে তার থেকে দূর করে দেন। সাহাবীগণ বললেন, তবে তো আমরা অনেক বেশি লাভ করব। তিনি ﷺ বললেন, আল্লাহ এর চেয়েও বেশি দেন। (মিশকাতুল মাসাবীহ ২২৫৯, ইমাম বুখারী রহঃ আল আদাবুল মুফরাদ ৭১৫, সহীহ আত্ তারগীব ১৬৩৩, মুসনাদে আহমাদ ১১১৩৩)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">সুতরাং দুনিয়াবী কোন বিষয়ের জন্য দুআ করার পরও যদি তার ফল আমরা না পাই তাহলে আমরা নারাজ </div><div style="text-align: justify;">হব না বরং কিয়ামতের ময়দানে এর ফল পাওয়ার আশায় আরো বেশি খুশি হব। এ প্রসঙ্গে বলতে চাই,</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ কিয়ামত দিবসে বিপদে পতিত (ধৈর্যধারী) মানুষদের যখন প্রতিদান দেয়া হবে, তখন (পৃথিবীতে) বিপদমুক্ত মানুষেরা আকাঙ্ক্ষা (পরিতাপ) করবে, হায়! দুনিয়াতে যদি কাঁচি দ্বারা তাদের চামড়া কেটে টুকরা টুকরা করে দেয়া হত। (মিশকাত ১৫৭০,</div><div style="text-align: justify;">সূনান আত তিরমিজী ২৪০২)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">এছাড়াও দুআ করাও একটি ইবাদত।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">নুমান ইবনু বাশীর (রাঃ) বলেন, নবী ﷺ আল্লাহ'র বাণী “তোমাদের প্রভু বলেন, তোমরা আমাকে ডাকো আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দিব”— (সূরা মু'মিন ৬০) প্রসঙ্গে বলেনঃ দু'আ-ই একটি ইবাদত। তারপর তিনি পাঠ করলেনঃ "তোমাদের প্রভু বলেন, তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দিব। যারা অহংকারবশে আমার ইবাদতে বিমুখ, তারা লাঞ্ছিত হয়ে জাহান্নামে প্রবেশ করবে” (সূরা মু'মিন/গাফির ৬০)। (সূনান আত তিরমিজী ২৯৬৯, সূনান আবূ দাঊদ ১৪৭৯, সূনান ইবনু মাজাহ ৩৮২৮, মিশকাতুল মাসাবীহ ২২৩০)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আবার কিছু কারণ রয়েছে যার দরুণ দুআর ফল পাওয়া যাবে না অর্থাৎ দু'আ কবুল করা হবে না। যেমনঃ আল্লাহ'র প্রশংসা (হামদ) ও রাসূলুল্লাহ ﷺ এঁর উপর দরুদ (ও সালাম) না পড়া, অমনোযোগী হয়ে দুআ করা... এছাড়াও যে ব্যক্তি চায় বিপদাপদে আল্লাহ তার দু‘আ কবুল করুক তার উচিত সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের সময়েও আল্লাহর নিকট বেশি বেশি দু‘আ করা।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">একদিন রাসূলুল্লাহ ﷺ (মসজিদে) বসা অবস্থায় ছিলেন। সে সময় জনৈক লোক মসজিদে প্রবেশ করে নামাজ আদায় করল, তারপর বলল, “হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করে দাও এবং আমার প্রতি দয়া কর"। রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেনঃ হে নামাজী! তুমি তো তাড়াহুড়া করলে। যখন তুমি নামায শেষ করে বসবে সে সময় শুরুতে আল্লাহ'র যথোপযুক্ত প্রশংসা করবে এবং আমার উপর দরূদ (ও সালাম) প্রেরণ করবে, তারপর আল্লাহ'র নিকটে দু'আ করবে। বর্ণনাকারী বলেন, এরপর অপর লোক এসে নামাজ আদায় করে প্রথমে আল্লাহ'র প্রশংসা করল, তারপর নবী ﷺ এঁর উপর দরূদ পেশ করল। নবী ﷺ তাকে বললেনঃ হে নামাযী! এবার দুআ কর কবুল করা হবে। </div><div style="text-align: justify;">(সূনান আত তিরমিজী ৩৪৭৬)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ বান্দার (প্রতিটি) দু‘আ কবুল করা হয়, যে পর্যন্ত না সে গুনাহের কাজের জন্য অথবা আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করার জন্য এবং তাড়াহুড়া করে দু‘আ করে। জিজ্ঞেস করা হলো, ইয়া রাসূলাল্লাহ ﷺ! তাড়াহুড়া কি? তিনি বললেন, (দু‘আ করে) এমনভাবে বলা যে, আমি (এই) দু‘আ করেছি। আমি (তার জন্য) দু‘আ করেছি। আমার দু‘আ তো কবুল হতে দেখছি না। অতঃপর সে নিরাশ হয়ে পড়ে এবং দু‘আ করা ছেড়ে দেয়। (সহিহ মুসলিম ৬৮২৯, মিশকাতুল মাসাবীহ ২২২৭) </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">বুখারীত এভাবে এসেছে,</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">নবী ﷺ বলেন, তোমাদের প্রত্যেক ব্যক্তির দু‘আ কবুল হয়ে থাকে। যদি সে তাড়াহুড়া না করে আর বলে যে, আমি দু‘আ করলাম। কিন্তু আমার দু‘আ তো কবুল হলো না। (সহীহ বুখারী ৬৩৪০)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ তোমরা কবুল হওয়ার পূর্ণ আস্থা নিয়ে আল্লাহ'র কাছে দুআ কর। তোমরা জেনে রাখ যে, নিশ্চয় উদাসীন ও অমনোযোগী মনের দুআ আল্লাহ কবুল করেন না। (সূনান আত তিরমিজী ৩৪৭৯)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ যে ব্যক্তি চায় বিপদাপদে আল্লাহ তার দু‘আ কবুল করুন। সে যেন তার সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের সময়েও আল্লাহর নিকট বেশি বেশি দু‘আ করে। (মিশকাতুল মাসাবীহ ২২৪০, সূনান তিরমিযী ৩৩৮২)</div>

দু'আ'র কবুলের রহস্য

আপনি কি মনে করেন আপনার দুআ কবুল হচ্ছে না..! ---      প্রিয় নবী ﷺ বলেনঃ কোন মুসলিম দু‘আ করার সময় কোন গুনাহের অথবা আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নের দ...

Read more »

দরুদ ও সালামের গুরুত্ব ও তাৎপর্য

<div style="text-align: justify;">আমরা কেন দরুদ-সালাম ও আজানের পর দুআ পাঠ করি..!! এগুলো দেখে কেন রাসূলুল্লাহ ﷺ খুশি হন..!!</div><div style="text-align: justify;">--</div><div style="text-align: justify;"><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgnvzJ8cMiBU_j4NFV4QlhrG99VHUeQrxUe6EI_3ztZ0qJyKpPECjHkI_TAagSjPLoPHY4ajWNyduOjRfIVJPHJuy7OjBJUrEq9VvnFHHpJGfPnE2_KMaPvdvLTL3e2AD6O7Ibk_Pdhyphenhyphen1Yt/s1600/FB_IMG_1625660978094.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1287" data-original-width="1080" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgnvzJ8cMiBU_j4NFV4QlhrG99VHUeQrxUe6EI_3ztZ0qJyKpPECjHkI_TAagSjPLoPHY4ajWNyduOjRfIVJPHJuy7OjBJUrEq9VvnFHHpJGfPnE2_KMaPvdvLTL3e2AD6O7Ibk_Pdhyphenhyphen1Yt/s1600-rw/FB_IMG_1625660978094.jpg" width="268"></a></div><br></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">কোন উম্মত রাসূলুল্লাহ ﷺ এঁর প্রতি দরুদ ও সালাম পাঠ করলে কিংবা আজানের পর দুআ পাঠ করলে তিনি আল্লাহ প্রদত্ত ক্ষমতায় এটা দেখতে পান, শুনতে পান এবং খুশি হন। কিন্তু তাঁর খুশি হওয়ার কারণ এই নয় যে, উম্মতের দুআর বরকতেই আল্লাহ তায়ালা উনাকে মাকামে মাহমুদে অধিষ্ঠিত করবেন। কেননা এটা সুপ্রতিষ্ঠিত যে, ঐ মাকামটা একমাত্র আমাদের রাসূলের জন্যই নির্ধারিত। এটা হতে পারে যে, তিনি খুশি হন কারণ এতে তাঁর উম্মতের জন্য কল্যাণ রয়েছে।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ যদি তোমাদের কোন ভালো আমল দেখি তাহলে আমি আল্লাহর নিকট প্রশংসা করবো, আর তোমাদের মন্দ কাজ দেখলে আল্লাহর কাছে তোমাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করবো। [ইমাম বাযযার রহঃ আল-মুসনাদঃ ৫/৩০৮ পৃষ্ঠা, হাদিসঃ ১৯২৫, জালালুদ্দিন সুয়ূতি রহঃ জামিউস সগীরঃ ১/২৮২ পৃষ্ঠা, হাদিসঃ ৩৭৭০-৭১,</div><div style="text-align: justify;">আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ৪/২৫৭ পৃষ্ঠা,...]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আমরা কেন দরুদ-সালাম ও আজানের পর দুআ পাঠ করি..!!</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">প্রথমত বলতে চাই, আমরা দরুদ ও সালাম পাঠ করি কেননা এটা স্বয়ং রবের নির্দেশ এবং নামাজের মধ্যে পাঠ না করলে তো নামাজই আদায় হবে না। আর আজানের পর দুআ পাঠ করা এটা মহান রবের প্রিয় হাবিবের নির্দেশ এবং এটা আমাদের জন্য তোহফা যেন এর মাধ্যমে কিয়ামতে দিবসে প্রিয় নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এঁর শাফায়াত লাভ করতে পারি। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">দ্বিতীয়ত, প্রিয় নবী ﷺ এঁর প্রতি দরুদ ও সালাম পাঠ করা হল তাঁর সাথে রুহানী সম্পর্ক স্থাপনের অন্যতম একটা মাধ্যম এবং তাঁর প্রতি ভালবাসার অন্যতম এক বহিঃপ্রকাশ।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">তৃতীয়ত, আমরা তাঁর উপর দরুদ শরীফ পাঠ করি যেন কিয়ামতের ময়দানে আমরা তাঁর নৈকট্য হাসিল করতে পারি। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ কিয়ামতের দিন আমার নিকটতম ব্যক্তি হবে যে আমার প্রতি বেশি পরিমাণে দরূদ পাঠ করেছে। (সূনান আত তিরমিজি ৪৮৪)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">চতুর্থত, আমরা দরুদ পাঠ করি যেন এর উসিলায় আমাদের গুনাহসমূহ ক্ষমা করা হয়। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দরুদ পাঠ করবে আল্লাহ তা’আলা তার উপর দশটি রহমত নাযিল করবেন, তার দশটি শুনাহ মিটিয়ে দেওয়া হবে এবং তাঁর জন্য দশটি মর্যাদা উন্নীত করা হবে। [সূনান নাসাঈ (ইফাঃ) ১৩০০]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">পঞ্চমত, দরুদ না পড়লে দুআ কবুল হয় না। </div><div style="text-align: justify;">একদিন রাসূলুল্লাহ ﷺ (মসজিদে) বসা অবস্থায় ছিলেন। সে সময় জনৈক লোক মসজিদে প্রবেশ করে নামাজ আদায় করল, তারপর বলল, “হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করে দাও এবং আমার প্রতি দয়া কর"। রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেনঃ হে নামাজী! তুমি তো তাড়াহুড়া করলে। যখন তুমি নামায শেষ করে বসবে সে সময় শুরুতে আল্লাহ'র যথোপযুক্ত প্রশংসা করবে এবং আমার উপর দরূদ (ও সালাম) প্রেরণ করবে, তারপর আল্লাহ'র নিকটে দু'আ করবে। বর্ণনাকারী বলেন, এরপর অপর লোক এসে নামাজ আদায় করে প্রথমে আল্লাহ'র প্রশংসা করল, তারপর নবী ﷺ এঁর উপর দরূদ পেশ করল। নবী ﷺ তাকে বললেনঃ হে নামাযী! এবার দুআ কর কবুল করা হবে। <br></div><div><div style="text-align: justify;">(সূনান আত তিরমিজী ৩৪৭৬)</div></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">এভাবে বলতে থাকলে দরুদ ও সালামের ফজিলত বলে শেষ করা যাবে বলে মনে হয় না। তবুও শুধুমাত্র সিহাহ সিত্তাহ থেকে আর কয়েকটি বলেই শেষ করছি।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">নবী ﷺ বলেনঃ যখন কোন মুসলিম ব্যাক্তি আমার প্রতি দুরূদ পাঠ করে এবং যতক্ষণ সে আমার প্রতি দুরূদ পাঠরত থাকে, ততক্ষণ ফেরেশতাগণ তার জন্য দুআ করতে থাকেন। অতএব বান্দা চাইলে তার পরিমাণ (দরূদ পাঠ) কমাতেও পারে বা বাড়াতেও পারে। (সূনানে ইবনে মাজাহ ৯০৭)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আবূ তালহা রদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, নবী ﷺ একদিন (আমাদের কাছে) আগমন করলেন। তখন তাঁর চেহারায় প্রফুল্লতা দৃষ্টি গোচর হচ্ছিল। তখন তাঁকে জিজ্ঞেস করা হলো, ইয়া রাসূলাল্লাহ ﷺ! আমরা আপনার চেহারায় ‍খুশী লক্ষ্য করছি, যা আগে কখনো দেখিনি। তিনি বললেন, “হাঁ। একজন ফিরিশতা (জিবরীল আলায়হিস সালাম) আমার কাছে এসে বললেন, ইয়া মুহাম্মাদ ﷺ! আপনার রব আপনার উদ্দেশ্যে বলেছেন: ‘আপনাকে কি এই সংবাদ খুশি করে না যে, আপনার উম্মতের মধ্য থেকে যদি কোন ব্যক্তি আপনার উপর একবার সালাত (দরুদ) পাঠ করে আমি তাকে দশবার রহমত করব, আর কেউ যদি আপনাকে একবার সালাম পাঠায় আমি তার প্রতি দশবার সালাম পাঠাব।’ তিনি বলেন, “আমি বললাম, হ্যাঁ ।” [সুনান আদ-দারেমী ২৮১১, সুনান নাসাঈ ইফাঃ ১২৮৩, মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত) ৯২৮]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">তুফায়ল ইবন উবাই ইবন কা‘ব তার পিতা উবাই ইবন কা‘ব রাঃ বলেন, রাত্রির দুই তৃতীয়াংশ অতিবাহিত হওয়ার পর রাসূলুল্লাহ ﷺ উঠে দাঁড়াতেন। বলতেনঃ হে লোক সকল, তোমরা আল্লাহকে স্মরণ কর, তোমরা আল্লাহকে স্মরণ কর, প্রথম শিংগা ধ্বনির সময় আসছে তাকে অনুসরণ করবে পরবর্তী শিংগা ধ্বনি। মৃত্যু তার সব ভয়াবহতা নিয়ে সমাগত, মৃত্যু তার সব কিছু নিয়ে সমাগত। উবাই রাঃ বললেনঃ আমি বললাম, ইয়া রসূলাল্লাহ ﷺ!, আমি আপনার উপর অধিক হারে দরূদ পাঠ করে থাকি। আমার সময়ের কতটুকু (আবশ্যক ইবাদতসমূহ আদায়ের পর) আপনার প্রতি দরূদ পাঠে ব্যয় করব?</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">তিনি বললেনঃ তোমার যতটুকু ইচ্ছা। আমি বললামঃ এক চতুর্থাংশ সময়? তিনি বললেনঃ তোমার ইচ্ছা। কিন্তু যদি আরো বাড়াও তবে ভাল। আমি বললামঃ অর্ধেক সময়? তিনি বললেনঃ তোমার যা ইচ্ছা; তবে আরো বৃদ্ধি করলে তা-ও ভাল। আমি বললামঃ দুই তৃতীয়াংশ সময়? তিনি বললেন, তোমার ইচ্ছা; তবে আরো বাড়ালে তাও ভাল। আমি বললামঃ আমার সবটুকু সময় আপনার উপর দরূদ পাঠে লাগাব? তিনি বললেনঃ তাহলে তো তা তোমার চিন্তামুক্তির জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে আর তোমার গুনাহ মাফ করা হবে। (সূনান আত তিরমিজী ২৪৫৭)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">এখানেই থামলাম।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">স্পষ্টত প্রমাণ হয়ে গেল আমরা নিজেদের স্বার্থেই দরুদ-সালাম পাঠ করি।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">অথচ মামুনুল হক দেওবন্দী বলছে, মাকামে মাহমুদ একজন নবী পাবেন এবং তিনি আশা করেন যে, আমাদের নবী ঐ মাকামে মাহমুদের আসন পাবেন। অতঃপর বলছেন, উম্মতের দোয়া-দরুদের বরকতে এটা লাভ করবেন। এজন্যই নাকি উম্মতরা দুআ করলে রাসূলুল্লাহ ﷺ খুশি হন (নাউজুবিল্লাহ)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আমাদের নবী মাকামে মাহমুদে অধিষ্ঠিত হতে কি আমাদের দোয়া দরুদের মুখাপেক্ষী...! অথচ কুরআনে পাকের ঘোষণা স্বয়ং আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতারাও ঐ নবীর উপর দরুদ পড়েন (প্রশংসা করেন, রহমত প্রেরণ করেন).....আমরা দোয়া দরুদ না পড়লে কি ঐ স্থান অন্য কাউকে দিয়ে দেয়া হবে...! </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আমার আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা বলেন,</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">‘‘অচিরেই আপনার প্রতিপালক আপনাকে মাকামে মাহমুদে (যেখানে সব কিছুই আপনার প্রশংসা করবে) উন্নীত করবেন।’’ (সূরা বনী ইসরাঈলঃ ৭৯)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">উক্ত আয়াতের তাফসীরে, সহীহ বুখারীতে রয়েছে,</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">ইবনে ‘উমার (রাঃ) বলেন, নিশ্চয়ই কিয়ামতের দিন লোকেরা ভিন্ন ভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে পড়বে। প্রত্যেক নবীর উম্মত স্বীয় নবীর অনুসরণ করবে। তারা বলবেঃ হে অমুক (নবী)! আপনি সুপারিশ করুন। হে অমুক (নবী)! আপনি সুপারিশ করুন। (কেউ সুপারিশ করতে চাইবেন না)। শেষ পর্যন্ত সুপারিশের দায়িত্ব নবী মুহাম্মাদ ﷺ এঁর উপর পড়বে। আর এ দিনেই আল্লাহ্ তা‘আলা তাঁকে "মাকামে মাহমূদ" এ পৌঁছাবেন। </div><div style="text-align: justify;">(সহীহ বুখারী ৪৭১৮)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">সুতরাং এটা নিশ্চিত যে, আমাদের নবীকেই মাকামে মাহমুদে অধিষ্ঠিত করা হবে আর উক্ত আয়াতে এটারই প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে। কিন্তু কিছু কিছু বক্তা আর অনুবাদকের অনুবাদ দেখে মনে হয় তারা এখনো নিশ্চিত না যে, এ আসন কাকে দেয়া হবে..? যেমন একজন অনুবাদ করেছে, "হয়ত বা আপনার পালনকর্তা আপনাকে মাকামে মাহমুদে পৌঁছাবেন।" একজন অনুবাদ করেছে, "হতে পারে তোমার প্রভু তোমাকে উন্নীত করবেন এক সুপ্রশংসিত অবস্থায়।" আর মামুনুল হক সাহেবের আশার কথা তো বললামই। কিন্তু চতুর্দশ শতাব্দীর মুজাদ্দিদ ইমাম আলা হযরত আহমদ রেজা খাঁ রহঃ অনুবাদ করেছেন, (যার বাংলা অনুবাদ) "একথা সন্নিকটে যে কিংবা অচিরেই আপনার প্রতিপালক আপনাকে এমন স্থানে দন্ডায়মান করবেন যেখানে সকলেই আপনার প্রশংসা করবে।"</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">হ্যা, আমাদের নবীকে উক্ত স্থানের প্রতিশ্রুতি দেয়া সত্ত্বেও আমরা আযানের পর এই দুআ-</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">اللهم رب هذه الدعوة التامة و الصلوة القائمة ات سيدنا محمدن الوسيلة و الفضيلة و الدرجة الرفيعة و ابعثه مقاما محمودن الذى وعدته و ارزقنا شفاعته يوم القيامة انك لا تخلف الميعاد</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">পড়ি যেন আমরা এর দ্বারা শাফায়াত লাভ করতে পারি, এজন্য নয় যে, যেন ঐ মাকামে মাহমুদ আমাদের নবীকে না দিয়ে অন্য কাউকে যেন দিয়ে দেয়া না হয়।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">জাবির ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নিশ্চয়ই রাসূলুল্লাহ্ ﷺ বলেন, যে ব্যক্তি আযান শোনার পর এ দু‘আ পড়বে, ‘‘হে আল্লাহ্! এ পরিপূর্ণ আহবানের এবং প্রতিষ্ঠিত সালাতের রব, মুহাম্মাদ ﷺ-কে ওয়াসীলা ও শ্রেষ্ঠত্ব দান কর, প্রতিষ্ঠিত কর তাঁকে মাকামে মাহমূদে, যার ওয়াদা তুমি করেছ’’ ক্বিয়ামতের দিন তার জন্য আমার শাফা‘আত অবধারিত হয়ে যাবে। </div><div style="text-align: justify;">(সহীহ বুখারী ৪৭১৯)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আমাদেরকে দরুদ পড়ার হুকুম দেয়া হয়েছে, তাও আমাদের নিজেদের লাভের জন্য, গুনাহ মাফের জন্য, কিয়ামত দিবসে ঐ নবীর নৈকট্য হাসিলের জন্য। সকল উম্মতই যদি এই দোয়া পড়া বন্ধ করে দেয় তাহলে মাকামে মাহমুদ কি অন্য কাউকে দিয়ে দেয়া হবে...! যিনি এখনো আমরা গুনাহগারদের মাগফিরাতের জন্য দোয়া করছেন, সেই নবীর উম্মত আশা করছে তাদের দোয়ার বরকতেই ঐ নবীকে মাকামে মাহমুদে পৌঁছিয়ে দিবেন...! বাহ!!</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আলা হযরত ইমাম আহমদ রেজা খান রহঃ বলেন,</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">দেখনি হে হাশর মে ইজ্জত রাসূলুল্লাহ কি</div><div style="text-align: justify;">কবর মে লেহরায়ে গে তা হাশর চশমে নুর কে</div><div style="text-align: justify;">জল্ওয়া ফরমা হোগি জব তাল’আত রাসুলুল্লাহ কি।</div><div style="text-align: justify;">সুরজ উল্টে পাও পাল্টে চাঁদ ইশারে ছে হো চাক</div><div style="text-align: justify;">আন্ধে নজদী দেখলে কুদরত রাসূলুল্লাহ কি।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আ'লিহি ওয়া আসহাবিহি ওয়া সাল্লাম।<br></div>

দরুদ ও সালামের গুরুত্ব ও তাৎপর্য

আমরা কেন দরুদ-সালাম ও আজানের পর দুআ পাঠ করি..!! এগুলো দেখে কেন রাসূলুল্লাহ ﷺ খুশি হন..!! -- কোন উম্মত রাসূলুল্লাহ ﷺ এঁর প্রতি দরুদ ও সালাম প...

Read more »

বুখারীর আলোকে তাকলিদ করার বৈধকতা:

বোখারী শরীফের মধ্যে কিছু কিছু হাদিসে পারস্পরিক বৈপরীত্য লক্ষ্য করা যায়। এই পারস্পরিক বৈপরীত্য হাদীসসমূহের মধ্যে কোনটি গ্রহণ করা বৈধ এবং কোনটি গ্রহণ সম্ভবপর নয় , এর সঠিক সমাধান সূত্র খুঁজে পাওয়ার একমাত্র উপায় হল তাকলিদ বা চার ইমামের মধ্যে কোন একজন ইমামের অনুসরণ করা।  আর যদি এরূপ না হয় অর্থাৎ কোন ইমামের তাকলীদ করা না হয় তাহলে উক্ত ব্যক্তির গুমরাহ হওয়া অবধারিত।<div>এর একটি নমুনা এভাবে উল্লেখ করা যেতে পারে:-</div><div>আসরের ফরজ নামাজ আদায়ের পর নফল নামাজ পড়া হলো কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। আর এ সম্পর্কে কতগুলি হাদিস বুখারী শরীফে বর্ণিত হয়েছে । আবার আসরের পরে নফল নামাজ হুজুর আক্বদাস সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আদায় করেছেন সে সম্পর্কেও হাদিস বিদ্যমান রয়েছে।  এখন প্রশ্ন হল যে, কোনটি আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে? এর সঠিক ব্যাখ্যা বা উত্তর পেতে গেলে অবশ্যই আমাদের কোন ইমামের মুকাল্লিদ হতে হবে বা কোন ইমামের অনুসরণ করতে হবে; নতুবা এর সঠিক সমাধান সূত্র খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়।</div><div>বিঃ দ্রঃ- এ ধরনের অকাট্য দলিল সম্পন্ন নুরুল আরেফিন রেজবী আযহারী সাহেবের কলমে'বোখারী হতে গায়রে মুকাল্লিদদের অপারেশন' পুস্তকটি হল অন্যতম।</div>

বুখারীর আলোকে তাকলিদ করার বৈধকতা:

বোখারী শরীফের মধ্যে কিছু কিছু হাদিসে পারস্পরিক বৈপরীত্য লক্ষ্য করা যায়। এই পারস্পরিক বৈপরীত্য হাদীসসমূহের মধ্যে কোনটি গ্রহণ করা বৈধ এবং কোন...

Read more »

মিলাদুন্নবী পালনে কোনো ফায়দা আছে কি?

<div style="text-align: justify;">'মিলাদুন্নবীর দিন। আল্লাহর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুনিয়াতে তাশরিফ নিয়ে আসলেন। এই খবর আবু লাহাব পেল তার এক দাসীর মাধ্যমে। ভাতিজা দুনিয়াতে এসেছে— এই খবর শুনে আনন্দে হৃদয়টা ভরে ওঠল। সাথে সাথে আঙ্গুল ইশারা করে সেই দাসী কে আজাদ করে দিল।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">জানা আছে নিশ্চয়ই, সে সময় দাস-দাসীদের ক্রয়-বিক্রয়ের প্রচলন ছিল। সুতরাং গোলাম খুবই দামী সম্পদ। তাদেরকে আজাদ করে দেয়া মানে অনেক কিছু। আবু লাহাব খুশি উদযাপন করতে গিয়ে দাসীকে মুক্ত করে দিল। এখন বলুন— আবু লাহাব কি জান্নাতি? নিশ্চয়ই না। তাহলে রাসূলে আরাবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আগমনে খুশি হয়ে এত দামী সম্পদ দিয়েও কিন্তু সে জান্নাত পেল না। আর আপনি তো জিলাপি বিতরণ করেন মিঞা! সুতরাং এসব পালনের কোনো মানে হয় না!' —এতটুকু হয়তো এক শ্রেণির মানুষের যুক্তি।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আসুন আমি আপনাকে এর পরের গল্প শুনাই। আসুন এমন ঘটনা শুনাই যা আপনাকে অবাক করে দিবে। আবু লাহাব সেই ব্যক্তি যে দুশমনে রাসূল ছিল। যার দুই হাত ধ্বংস হয়ে যাওয়ার কথা উল্লেখ করে, কোরআনে সূরা পর্যন্ত নাজিল হয়েছে। যাকে অভিশপ্ত করা হয়েছে। সেই ব্যক্তিটার কবরে সোমবারে ঘটে এক আশ্চর্য ঘটনা।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">অর্থাৎ হুযুরের আগমনের দিন, তার কবরের আজাবকে হালকা করে দেয়া হয়। শুধু তাই নয় তার সেই আঙ্গুল থেকে বের হয় এক প্রকার স্বাদযুক্ত তরল পদার্থ। কেন জানেন? কারণ— সে হুযুরের আগমনের খুশি উদযাপন করতে গিয়ে দাসী কে মুক্ত করে দিয়েছিল। [১]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">তাহলে, সেই প্রেক্ষিতে আমার বিশ্বাস— হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আগমনকে উদযাপন করে যদি এক কাফের, অভিশপ্ত সপ্তাহে একদিন কবরের আজাব থেকে কিছুটা রেহাই পায়, তবে হুযুরের ওপর যারা ঈমান এনেছে। হুযুরের সেই গোলামরা তাঁর আগমনে খুশি উদযাপন করলে কেন রব তার প্রতিদান দিবেন না?</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">Reference:</div><div style="text-align: justify;">[১] ফাতহুল বারি, ৯ম খন্ড, ১১৮ পৃষ্ঠা। জুরকানী শরীফ, ১ম খন্ড, ২৬০ পৃষ্ঠা।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">#swadhinahmed</div>

মিলাদুন্নবী পালনে কোনো ফায়দা আছে কি?

'মিলাদুন্নবীর দিন। আল্লাহর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুনিয়াতে তাশরিফ নিয়ে আসলেন। এই খবর আবু লাহাব পেল তার এক দাসীর মাধ্যমে। ভ...

Read more »

সেদিনকার আফসোসের কি মূল্য!

<br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgnwPbYyVxv9H48hJJK95Sl5FU5hr2erazP7lUTFZsDRozuzSMkd_3ZDZYpfcWNMFwlWUxYJDD2yfUjb3wvfwwLJxGH2_aCnjFdPLlJda7EdghfyWKA1uxQXRlE_ziTY3UAhM5NPHn1Qb0/s1600/images+%25287%2529.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="452" data-original-width="678" height="213" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgnwPbYyVxv9H48hJJK95Sl5FU5hr2erazP7lUTFZsDRozuzSMkd_3ZDZYpfcWNMFwlWUxYJDD2yfUjb3wvfwwLJxGH2_aCnjFdPLlJda7EdghfyWKA1uxQXRlE_ziTY3UAhM5NPHn1Qb0/s1600-rw/images+%25287%2529.jpeg" width="320"></a></div><div class="separator" style="text-align: justify; clear: both;"><div class="separator" style="clear: both;">এই তো সেদিনকার কথা। গিয়েছিলাম সুনামগঞ্জ ভ্রমণে। পাহাড়গুলোর মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখে কে ওপরে উঠার লোভ সামলাতে পারে? পাহাড়ের চূড়া গুলোকে ছুঁয়ে আছে সাদা সাদা মেঘ। কোনো কোনো পাহাড়কে আবার মেঘগুলো ভেদ করে আরো ওপরে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে। চূড়ায় যেতে পারলে মেঘগুলোকে নিচে দেখা যাবে হয়তো।</div><div class="separator" style="clear: both;"><br></div><div class="separator" style="clear: both;">শেষমেশ একটা পাহাড়ে ওঠার সিদ্ধান্ত নিলাম বন্ধুরা মিলে। ওপরে ওঠার আনন্দে ভুলে গিয়েছিলাম সামনের সব পরিকল্পনা। বহু কষ্ট করে ওঠার পর মনে হলো তৃষ্ণায় আর পারা যাচ্ছে না। যাহ বাবা! সব আনন্দই যেন মাটি। পানি আনতেই ভুলে গেলাম। তীব্র তৃষ্ণায় গলা শুকিয়ে কাঠ। নিজেকে শত ধিক্কার দিতে লাগলাম। পানি টা মনে করে আনলে জায়গাটা আরো কতোই না উপভোগ্য হতো! কিন্তু আফসোস করেও আর লাভই বা কি।</div><div class="separator" style="clear: both;"><br></div><div class="separator" style="clear: both;">'এবং সেদিন জাহান্নামকে উপস্থাপন করা হবে; সেদিন মানুষ ভাববে এবং এখন তার ভাববার সময় কোথায়? বলবে, হায়! কোনো রকমে আমি যদি সৎকর্ম অগ্রীম পাঠাতে পারতাম।' [১] এই আয়াতটা দেখে আমার সেদিনকার এই ঘটনাটা মনে পরে গেল। কতই না আফসোস ছিল মাত্র সামান্য পানির জন্য। নিজেকে কতই না ধিক্কার দিচ্ছিলাম।</div><div class="separator" style="clear: both;"><br></div><div class="separator" style="clear: both;">আর যেদিন রব তায়ালা অসংখ্য বান্দাদের মধ্যে তাঁর প্রিয় বান্দাদের বলবেন— 'হে প্রশান্ত আত্না! তুমি রবের নিকট ফিরে যাও এভাবে যে, তুমি তাঁর ওপর সন্তুষ্ট এবং তিনি তোমার ওপর সন্তুষ্ট। অতঃপর আমার খাস বান্দাদের মধ্যে প্রবেশ করো। এবং আমার জান্নাতে এসো।' [২] যেদিন পিপাসা হবে তীব্র থেকে তীব্রতর। সূর্য তার সমস্ত তাপ নিয়ে মাথার ওপর এসে হাজির হবে। পায়ের নিচের জমিনও সেদিন উত্তাপ ছড়াবে। ঘামে ডুবে থাকবে মানুষ।</div><div class="separator" style="clear: both;"><br></div><div class="separator" style="clear: both;">সেদিন উপস্থিত সকল হতভাগ্যদের, শত আফসোসের ছাপ ফুটে ওঠবে তাদের চেহারায়। চেহারা হয়ে যাবে বিকৃত এবং বলতে থাকবে— 'হায়! যদি কিছু সৎকর্ম অগ্রীম পাঠাতাম!' কিন্তু সেদিন আফসোসের কোনোই মূল্য থাকবে না। কাজে আসবে না সেই ধিক্কার। যারা দুনিয়ার তামাশায় মগ্ন হয়ে আগামী জীবনের পরিকল্পনা ভুলে গিয়েছিল! যারা কিছু নেক আমল অগ্রীম পাঠাতে ভুলে গিয়েছিল! সেদিন তাদের পরিণতি হবে ভয়াবহ। </div><div class="separator" style="clear: both;"><br></div><div class="separator" style="clear: both;">তাহলে, আমাদের এখনই কি উচিত নয় জীবনের বাকী থাকা নিশ্বাসগুলো নষ্ট না করে সেগুলোর কদর করা? প্রত্যেকটা নিশ্বাস যেন হয় লাভজনক। যেন এই সময়টাতে আগামীর জন্য কিছু পরিকল্পনা করতে পারি। যেন আগামী জন্য কিছু পাথেয় সংগ্রহ করতে পারি। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে তৌফিক দান করুন।</div><div class="separator" style="clear: both;"><br></div><div class="separator" style="clear: both;"><br></div><div class="separator" style="clear: both;">Reference:</div><div class="separator" style="clear: both;">[১] সূরা ফজর, ২৩-২৪।</div><div class="separator" style="clear: both;">[২] সূরা ফজর, ২৭-৩০।</div><div class="separator" style="clear: both;"><br></div><div class="separator" style="clear: both;">[ছবিটি গুগল থেকে ডাউনলোড করা।]</div><div class="separator" style="clear: both;">#SwadhinAhmed</div></div>

সেদিনকার আফসোসের কি মূল্য!

এই তো সেদিনকার কথা। গিয়েছিলাম সুনামগঞ্জ ভ্রমণে। পাহাড়গুলোর মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখে কে ওপরে উঠার লোভ সামলাতে পারে? পাহাড়ের চূড়া গুলোকে ছুঁয়ে আছ...

Read more »