ইসলামী শরীয়তে চিংড়ি মাছ খাওয়া কেমন?

<div style="text-align: justify;">ইসলামী শরীয়তে চিংড়ি মাছ খাওয়া কেমন?</div><div style="text-align: justify;">✍️মাওলানা ড. মুহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন</div><div style="text-align: justify;">--------------------------------------------------</div><div style="text-align: justify;"><b>সওয়ালঃ</b>- চিংড়ি(ইছা)মাছ খাওয়া কি জায়েজ? অনেকে হারাম বা মাকরুহ বলে থাকেন, শরীয়তের ফায়সালা কি? </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"><b>জওয়াবঃ</b>- হানফী মাযহাব মতে সামুদ্রিক সকল মাছ খাওয়া বৈধ। চিংড়ি মাছ যেহেতু এক প্রকার মাছ সেহেতু সেটা খাওয়া জায়েজ। যাদের দৃষ্টিতে চিংড়ি মাছ নয় তাদের নজদিক সেটা হারাম হতেই পারে। আ'লা হযরত" আল ক্বামুস" অভিধান সহ একাধিক রেফারেন্স দিয়ে প্রমান করেছেন চিংড়ি এক প্রকার মাছ।চিংড়ি পানি ছাড়া জিন্দা থাকেনা। যেটা স্থলে পানি ছাড়া জিন্দা থাকে সেটা কিন্তু মাছ নয়।সুতারাং চিংড়ি খাওয়া জায়েজ  বা বৈধ। </div><div style="text-align: justify;">আ'লা হযরত(রহঃ) অভিধান শাস্ত্র,ইলমুত ত্বীব এবং ইলমুল হায়াওয়ান এই তিন ধরনের গ্রন্থ গবেষণা করে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন চিংড়ি  এক প্রকারের সামুদ্রিক মাছ। (আহকামে শরীয়ত কৃত - আ'লা হযরত, প্রথম খন্ড -পৃষ্টা ১৩)</div><div style="text-align: justify;"><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhQi93fihHOpguYTqwAU_dn-n38OHKKvvt8h_oAzUDPXTQwQsoPlEEw2x5b8pCOsEUfAykn1xD_s0SojQMHUd0grBTufQfCfxrI0ujtZGV1ga61Nx1O5rpjYRYIzE8k6RdwhTrOdHaMNrhT/s1600/IMG_20201210_114433.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="646" data-original-width="1080" height="191" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhQi93fihHOpguYTqwAU_dn-n38OHKKvvt8h_oAzUDPXTQwQsoPlEEw2x5b8pCOsEUfAykn1xD_s0SojQMHUd0grBTufQfCfxrI0ujtZGV1ga61Nx1O5rpjYRYIzE8k6RdwhTrOdHaMNrhT/s1600-rw/IMG_20201210_114433.jpg" width="320"></a></div><br></div>

ইসলামী শরীয়তে চিংড়ি মাছ খাওয়া কেমন?

ইসলামী শরীয়তে চিংড়ি মাছ খাওয়া কেমন? ✍️মাওলানা ড. মুহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন -------------------------------------------------- সওয়ালঃ - চিংড়...

Read more »

মুহূর্ত্বের মধ্যেই কোটি কোটি সওয়াবের ভান্ডার

<div style="text-align: justify;">মুহূর্ত্বের মধ্যেই কোটি কোটি সওয়াবের ভান্ডার</div><div style="text-align: justify;">____________________</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আসুন হাদিসের আলোকে গবেষণা করে কিছু আমলের সওয়াব ও তার সাথে বোনাস সওয়াব সম্পর্কে জেনে নেই। আল্লাহ পাক পরম করুণাময়, সকল আমলের প্রতিদান তাঁর থেকেই, ইনশাআল্লাহ।</div><div style="text-align: justify;">🖋গবেষণায়ঃ মাসুম বিল্লাহ সানি</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(I) ২০ মিনিটে ১৪০০০ বার আল-কুরআন খতমের সওয়াব।</div><div style="text-align: justify;">(II) ১ বার বিসমিল্লাহ পাঠে ১৩ লক্ষ ৩০ হাজার টি নেকীর সওয়াব।</div><div style="text-align: justify;">(III) একটি আয়াত পাঠে ৩৭ লক্ষ ৮০ হাজার নেকী।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">20 মিনিটে 20 খতম আল-কুরআনের সওয়াবঃ</div><div style="text-align: justify;">➖➖➖➖➖➖</div><div style="text-align: justify;">⛔ সুরা ফাতিহা ৩ বার পড়লে ২ খতমের সওয়াব হয়। (তফসীরে মাযহারী ১ম, পৃ ১৫)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">⛔ আয়তুল কুরসী ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব। (তফসীরে মাযহারী ২য় খন্ড, পৃ ৩১)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">⛔ সুরা ইখলাস ৩ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ বুখারী ২য়, পৃ ৬৫০) </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">⛔ সুরা ইয়াসিন ১ বার পড়লে ১০ খতম এর সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৬)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">⛔ সুরা কাফিরুন ৪ বার পড়লে খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">⛔ সুরা যিলযাল ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">⛔ সুরা ক্বদর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৮০)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">⛔ সুরা নাসর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">⛔ সুরা আদিয়াত ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৯৫)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">⛔ সুরা তাকাসুর ১ বার পাঠ করলে ১০০০ আয়াত পাঠের সমান সওয়াব হয়। (বায়হাকী, মিশকাত ১ম, পৃ ১৯০)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">⛔ দুরুদে লাকী ১ বার পড়লে ১ লক্ষ বার দুরুদ পাঠের সমান সওয়াব হয়।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">⛔ ২০ লক্ষ নেকীর দোয়া :</div><div style="text-align: justify;">" লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারিকা'লাহু আহাদান সামাদান লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউ লাদ ওয়া লাম ইয়া কুল্লাহু কুফুয়ান আহাদ।"</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">পরিশেষেঃ </div><div style="text-align: justify;">যত বেশি পড়বেন তত বেশি সওয়াব। আপনার উসীলায় অন্য কেউ আমল করলে আপনেও সওয়াবের ভাগিদার হবেন।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">⛔ "যে ব্যক্তি কল্যাণ ও সৎকাজের সুপারিশ করবে, সে তা থেকে অংশ পাবে (সুরা নিসা : ৮৫)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">10 - 700 গুণ সওয়াবঃ</div><div style="text-align: justify;">➖➖➖➖➖➖➖</div><div style="text-align: justify;">⛔ রাসুল (ﷺ) বলেন ‘আল্লাহ তাআলা বলেন, আদম সন্তানের প্রত্যেক আমল তার নিজের জন্য; তাতে তার সওয়াব ১০ থেকে ৭০০ গুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু রোযা নয়। রোযা হল আমার জন্য। আর আমি নিজে তার প্রতিদান দেব।’’ (বুখারী ও মুসলিম)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">⛔ রাসূলে পাক (ﷺ) ইরশাদ করেন-</div><div style="text-align: justify;">▪ যে নামাজে দাড়িয়ে কুরআন তেলাওয়াত করবে সে প্রতি হরফের বিনিময়ে ১০০টি নেকী লাভ করবে,</div><div style="text-align: justify;">▪ যে নামাজে বসে বসে কুরআন তেলাওয়াত করবে সে প্রতি হরফের বিনিময়ে ৫০টি নেকী লাভ করবে,</div><div style="text-align: justify;">▪ নামাজের বাইরে অজু সহকারে যে কোরআন তেলাওয়াত করবে সে প্রতি হরফের বিনিময়ে ২৫টি নেকী লাভ করবে,</div><div style="text-align: justify;">▪ আর নামাজের বাইরে অজু ছাড়া যে কুরআন তেলাওয়াত করবে সে প্রতি হরফের বিনিময়ে ১০টি নেকী লাভ করবে।</div><div style="text-align: justify;">হাদিস বর্ণনা করেছেনঃ</div><div style="text-align: justify;">🔯 হযরত আলী (রা.), 🔯 ইবনে মাসউদ (রা.) [তিরমীজি, দারেমী, ইমাম গাজ্জালিঃ এহইয়াউল উলুম]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">Calculation 1 :</div><div style="text-align: justify;">➖➖➖➖➖</div><div style="text-align: justify;">ইনশাআল্লাহ আল্লাহ চাইলে মাত্র ২০ মিনিটেও পেতে পারেনঃ</div><div style="text-align: justify;">📌 [২০ খতম❌৭০০ গুন সওয়াব = ১৪০০০ বার খতমের সওয়াব।] (সুবহানআল্লাহ)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">Calculation 2 :</div><div style="text-align: justify;">➖➖➖➖➖</div><div style="text-align: justify;">📌 নামাজের মধ্যে "বিসমিল্লাহ হির রাহমানির রাহিম" শুধুমাত্র ১ বার পাঠ করলে ইনশাআল্লাহ আল্লাহ পাক চাইলে ১৩৩০০০০টি নেকী দিতে পারেন। যেমনঃ</div><div style="text-align: justify;">[১৯টি হরফ❌১০০=১৯০০ টি নেকীর সওয়াব।] (সুবহানআল্লাহ)</div><div style="text-align: justify;">[১৯০০❌৭০০ গুন সওয়াব] = ১৩৩০০০০ টি নেকীর সওয়াব।] (সুবহানআল্লাহ)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">Calculation 3 :</div><div style="text-align: justify;">➖➖➖➖➖</div><div style="text-align: justify;">ইনশাআল্লাহ আল্লাহ পাক চাইলে একটি আয়াত পাঠে ৩৭ লক্ষ ৮০ হাজার নেকী দিতে পারেন। যেমনঃ</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">সুরা-আর রাহমানের একটি আয়াতঃ</div><div style="text-align: justify;">⛔ ফাবিআইয়্যি আলা---ই রাব্বি কুমাতো কাজ্জিবান।</div><div style="text-align: justify;">(সুরা আর-রাহমান)</div><div style="text-align: justify;">অর্থ : তবে তোমরা তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহকে অস্বীকার করবে?</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">⛔ এই আয়াত উক্ত সুরায় কত বার আছে? কত হরফ? কত সওয়াব?</div><div style="text-align: justify;">▪ এই আয়াতটি সুরা আর-রহমানে ৩০ বার পুনরাবৃত্তি হয়েছে।</div><div style="text-align: justify;">▪ উক্ত আয়াতে ১৮ টি হরফ আছে।</div><div style="text-align: justify;">▪ সুতরাং আয়াতটি ১ বার পড়লে ইনশাআল্লাহ ৩০ বার পড়া হয়ে যাবে।</div><div style="text-align: justify;">▪ যেহেতু আল-কোরআন তেলাওয়াতে প্রতি হরফের বিনিময়ে আল্লাহ ১০টি নেকী দিবেন।</div><div style="text-align: justify;">[তিরমিযী হা/২৯১০; মুসতাদরাকে হাকেম হা/২০৯২;</div><div style="text-align: justify;">মিশকাত হা/২১৩৮, হাদীছ ছহীহ।]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">◾১৮ (হরফ)❌১০ (নেকী)❌৩০ (বার) = ৫৪০০ নেকী। (সুবাহানাল্লাহ)</div><div style="text-align: justify;">◾৫৪০০ নেকী❌৭০০ গুন সওয়াব = ৩৭ লক্ষ ৮০ হাজার নেকীর সওয়াব। (সুবহানআল্লাহ)</div>

মুহূর্ত্বের মধ্যেই কোটি কোটি সওয়াবের ভান্ডার

মুহূর্ত্বের মধ্যেই কোটি কোটি সওয়াবের ভান্ডার ____________________ আসুন হাদিসের আলোকে গবেষণা করে কিছু আমলের সওয়াব ও তার সাথে বোনাস সওয়াব সম্প...

Read more »

সমুদ্রের ফেনার সমতুল্য গোনাহ মার্জনার আমল

<div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি</div><div style="text-align: justify;">لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَىْءٍ قَدِيرٌ</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">উচ্চারণঃ</div><div style="text-align: justify;">"লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াহদাহু লা- শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদ, ওয়া হুয়া 'আলা কুল্লি শাই-ইন ক্বাদীর।"</div><div style="text-align: justify;">"আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলাহ নেই; তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই; রাজত্ব তাঁরই, যাবতীয় প্রশংসা তাঁরই; তিনই সবকিছু উপর ক্ষমতাবান।"</div><div style="text-align: justify;">এই দুআ দিনে ১০০ বার পাঠ করে সে দশজন গোলাম আযাদ করার সাওয়াব পাবে, তার আমল নামায় ১০০ নেকী লিপিবদ্ধ করা হবে এবং তার থেকে ১০০ গোনাহ মুছে দেওয়া হবে। আর তা ঐ দিন সন্ধ্যা পর্যন্ত শয়তান (তার কুমন্ত্রণা) থেকে তার জন্য রক্ষাকবচ হয়ে যাবে। সেদিন সে যা করেছে তার চেয়ে উত্তম পুণ্য সম্পাদনকারী কেউ হবে না। কিন্তু কেউ তার বেশী আমল করলে তার কথা ভিন্ন। আর যে ব্যক্তি দিনে ১০০' বার سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ  [সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী, অর্থাৎ, আমি আল্লাহর সপ্রশংসা পবিত্রতা বর্ণনা করছি] পাঠ করবে, তার যাবতীয় গোনাহ মোচন করে দেওয়া হবে, যদিও তা সমুদ্রের ফেনার সমতুল্য হয়।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">[বুখারি ৬৪০৩) (মুসলিম ৪৮/১০ হাঃ ২৬৯১, আহমাদ ৮০১৪) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০৫১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০৬০, তিরমিজি, ইবনে মাজাহ]</div>

সমুদ্রের ফেনার সমতুল্য গোনাহ মার্জনার আমল

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَ...

Read more »

বিশেষ ফজিলতপূর্ণ কিছু আয়াত ও দোয়া

<p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><br></div></p> <p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><b style="font-size: 1.25em;"><u>বিভিন্ন ধরনের বালা-মুসিবত দূর করার আমল</u></b></div><div style="text-align: justify;"><b style="font-size: 1.25em;"><u><br></u></b></div><div style="text-align: justify;">দোয়া<b style="">:</b></div></p><p dir="ltr"><div style="text-align: justify;">لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنْتُ مِنَ الظَّالِمِينَ</div></p> <p dir="ltr"><div style="text-align: justify;">উচ্চারণ: লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ্ জ্বালিমীন।</div><div style="text-align: justify;">অর্থ: আপনি ব্যতীত আর কোনো উপাস্য নেই। আমি আপনার পবিত্রতা ঘোষণা করছি। অবশ্যই আমি পাপী। -সূরা আল আম্বিয়া: ৮৭</div></p><p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><br></div><b><div style="text-align: justify;"><b style="font-size: 1.25em;"><i>ফজিলত</i></b></div></b><div style="text-align: justify;">ক. এ আয়াতে আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেছেন, আমি নবী ইউনুসের প্রার্থনা মঞ্জুর করেছি। তাকে দু:খ থেকে মুক্তি দিয়েছি। অনুরূপভাবে যে মুমিনরা এ দোয়া পড়বে আমি তাদেরও বিভিন্ন বালা-মুসিবত থেকে মুক্তি দিব। -সূরা আল আম্বিয়া: ৮৮</div><div style="text-align: justify;">খ. হজরত নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি হজরত ইউনুস (আ.)-এর ভাষায় দোয়া করবে, সে যে সমস্যায়ই থাকুক আল্লাহতায়ালা তার ডাকে সাড়া দিবেন। -তিরমিজি: ৩৫০৫</div><div style="text-align: justify;">গ. হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) আরও ইরশাদ করেছেন, আমার ভাই ইউনুসের দোয়াটি খুব সুন্দর। এর প্রথম অংশে আছে কালিমায়ে তায়্যিবা। মাঝের অংশে আছে তাসবিহ। আর শেষের অংশে আছে অপরাধের স্বীকারোক্তি। যে কোনো চিন্তিত, দু:খিত, বিপদগ্রস্থ ব্যক্তি প্রতি দিন এ দোয়া তিন বার পাঠ করবে আল্লাহতায়ালা তার ডাকে সাড়া দিবেন। -কানজুল উম্মাল: ৩৪২৮</div><div style="text-align: justify;">আমল: কঠিন বালা-মুসিবত দূর করার জন্য বর্ণিত দোয়া বা আয়াতটি এক লক্ষ চব্বিশ হাজার পাঠ করে আল্লাহর কাছে দোয়া করলে, ওই দোয়া হয়।</div></p><p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><br></div><b><div style="text-align: justify;"><b style="font-size: 1.25em;"><u>শিশুর জিদ দূর করার আমল</u></b></div></b></p><p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><b><u><br></u></b></div><div style="text-align: justify;">দোয়া:</div><div style="text-align: justify;">أَفَغَيْرَ دِينِ اللَّهِ يَبْغُونَ وَلَهُ أَسْلَمَ مَنْ فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ طَوْعًا وَكَرْهًا وَإِلَيْهِ يُرْجَعُونَ</div></p> <p dir="ltr"><div style="text-align: justify;">উচ্চারণ: আফাগাইরা দীনিল্লাহি ইয়াবগুনা ওয়ালাহু আসলামা মান ফিস্ সামাওয়াতি ওয়াল আরদি তাউআউ ওয়া কারহান; ওয়া ইলাইহি ইয়ুরজাঊন।</div><div style="text-align: justify;">অর্থ: তারা কি আল্লাহর দেয়া জীবন ব্যবস্থার পরিবর্তে অন্য জীবন ব্যবস্থা তালাশ করছে? নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলে যা কিছু আছে স্বেচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় হোক তার অনুগত হবে। সবাই তার কাছে ফিরে যাবে। -সূরা আল ইমরান: ৮৩</div></p><p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">ফজিলত: যে ব্যক্তির সন্তান বা প্রাণী তাকে কষ্ট দেয়, সে যেন তার কানে সূরা আল ইমরানের ৮৩ নং আয়াত পড়ে। -আল মুজামুল আউসাত লিত্ তাবারানি: ৬৪</div><div style="text-align: justify;">আমল: সন্তানের অতিরিক্ত জিদ থাকলে, কথা না শোনলে, কথা না মানলে প্রতিদিন ৭ বার সন্তানের কপালের উপরিভাগের চুলে হাত রেখে এ আয়াতখানা পাঠ করে তার চেহারা ও কানে ফুঁ দিলে- জিদ কমে আসে। এ আমল নূন্যতম ২১ দিন লাগাতার করতে হয়।</div><div style="text-align: justify;"><br></div></p><p dir="ltr" style="text-align: justify;"> <b><u>শ্রেষ্ঠ দোয়া</u></b></p><p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><b><u><br></u></b></div><div style="text-align: justify;">দোয়া:</div></p> <p dir="ltr"><div style="text-align: justify;">رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ</div><div style="text-align: justify;">উচ্চারণ: রাব্বানা আতিনা ফিদ্ দুনইয়া হাসানাহ্, ওয়াফিল আখিরাতি হাসানাহ্। ওয়াকিনা আজাবান্নার।</div><div style="text-align: justify;">অর্থ: হে আমার প্রভু! আমাকে দুনিয়াতে সুখ দান কর, আখেরাতেও সুখ দান কর এবং আমাকে জাহান্নাম থেকে বাঁচাও। -সূরা আল বাকারা: ২০১‍</div></p><p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">ফজিলত: এ দোয়াকে সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া বলা হয়ে থাকে। নবী করিম (সা.) এ দোয়াটি সবচেয়ে বেশি পাঠ করতেন। বিশিষ্ট তাবেয়ি হজরত কাতাদাহ (রহ.) সাহাবি হজরত আনাসকে (রা.) জিজ্ঞাসা করলেন, নবী করিম(সা.) কোন দোয়া বেশি করতেন? উত্তরে সাহাবি হজরত আনাস (রা.) উপরোক্ত দোয়ার কথা জানালেন। তাই হজরত আনাস (রা.) নিজে যখনই দোয়া করতেন- তখনই দোয়াতে এই আয়াতকে প্রার্থনারূপে পাঠ করতেন। এমনকি কেউ তার কাছে দোয়া চাইলে তিনি তাকে এ দোয়া দিতেন। -সহিহ মুসলিম: ৭০১৬</div><div style="text-align: justify;">হজরত আনাস (রা.) আরও বলেন, আল্লাহতায়ালা এ দোয়ায় দুনিয়া ও আখেরাতের সকল কল্যাণ ও জাহান্নাম থেকে পরিত্রাণের প্রার্থনা একত্রিত করে দিয়েছেন।</div></p><p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><br></div><b><div style="text-align: justify;"><b style="font-size: 1.25em;"><u>দ্বীনদার স্ত্রী লাভের আমল</u></b></div></b></p><p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><b><u><br></u></b></div><div style="text-align: justify;">দোয়া:</div></p> <p dir="ltr"><div style="text-align: justify;">رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا</div><div style="text-align: justify;">উচ্চারণ: রাব্বানা হাবলানা মিন আজওয়াজিনা ওয়া জুররি-ইয়্যাতিনা কুররাতা আয়ুনিওঁ-ওয়াজআলনা লিল মুত্তাকিনা ইমামা।</div><div style="text-align: justify;">অর্থ: হে আমার প্রভু! স্ত্রী ও সন্তাদের দ্বারা আমার চোখ শীতল কর। আমাকে পরহেজগারদের আদর্শ কর। -সূরা ফোরকান: ৭৪</div></p><p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আমল: যারা বিয়ে করেননি তারা প্রত্যেক নামাজের (তা ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত, নফল যে কোনো নামাজ হোক) শেষ বৈঠকে দোয়ায়ে মাছূরা পড়ার পর কোরআনে বর্ণিত এই আয়াতখানা পাঠ করে সালাম ফিরাবেন। বিয়ের ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে এ আমল করলে আশা করা যায়, আল্লাহভক্ত দ্বীনদার, পরহেজগার ও আদর্শ স্ত্রী জুটবে। আর যারা বিয়ে করেছেন তারা স্ত্রী ও সন্তানদের দ্বীনদার করার জন্য, তাদের আদর্শবান করে গড়ে তোলার জন্য- প্রতিবার দোয়ায় এ আয়াত আয়াত পাঠ করলে বিশেষ উপকার লাভ হয়।</div></p><p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><br></div><b><div style="text-align: justify;"><b style="font-size: 1.25em;"><u>রিজিক বৃদ্ধির আমল</u></b></div></b></p><p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><b><u><br></u></b></div><div style="text-align: justify;">দোয়া: </div><div style="text-align: justify;">اللَّهُ لَطِيفٌ بِعِبَادِهِ يَرْزُقُ مَنْ يَشَاءُ وَهُوَ الْقَوِيُّ الْعَزِيزُ</div></p> <p dir="ltr"><div style="text-align: justify;">উচ্চারণ: আল্লাহু লাতীফুম্ বি-ইবাদিহি ইয়ারজুকু মাইয়্যাশায়ু, ওয়া হুয়াল কাভিয়্যুল আজিজ।</div><div style="text-align: justify;">অর্থ: আল্লাহতায়ালা নিজের বান্দাদের প্রতি মেহেরবান। তিনি যাকে ইচ্ছা রিজিক দান করেন। তিনি প্রবল, পরাক্রমশালী। -সূরা শুরা: ১৯</div></p><p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আমল: যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে নিয়ম করে, একনিষ্ঠতার সঙ্গে ৭০ বার এ আয়াত পড়বে, সে সর্বদা রিজিকের সঙ্কট থেকে হেফাজতে থাকবে।</div></p><p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><br></div><b><div style="text-align: justify;"><b style="font-size: 1.25em;"><u>স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির আমল</u></b></div></b></p><p dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">স্মৃতিশক্তির দুর্বলতার কারণে অনেক শিক্ষার্থীকেই নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী নিজে অথবা তার পিতা-মাতা প্রতিদিন প্রত্যেক নামাজের পর সূরা আলাম নাশরাহ পড়ে তার বুকে ফুঁ দিবে। সূরা পাঠ করার শুরু ও শেষে একবার করে দরূদ শরিফ পড়বে। যদি শিক্ষার্থী সমঝদার হয়, তবে প্রতিবার পড়তে বসার সময়, প্রত্যেক ক্লাসের শুরুতে, শিক্ষার প্রতিটি আসরের শুরুতে আগে-পরে দরূদ শরিফসহ এ সূরা পড়ে নিজের বুকে ফুঁ দিবে। যে নিয়মিত এ আমল করবে, আল্লাহর রহমতে তার স্মৃতিশক্তি বাড়বে।</div></p>

বিশেষ ফজিলতপূর্ণ কিছু আয়াত ও দোয়া

বিভিন্ন ধরনের বালা-মুসিবত দূর করার আমল দোয়া : لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنْتُ مِنَ الظَّالِمِينَ উচ্চারণ: লা ইলাহা ইল্ল...

Read more »

দৈনিন্দিন জিকির

<div style="text-align: justify;">(১) প্রতিদিন ১০০ বার "সুবহান আল্লাহ্" পাঠ করলে ১০০০ সাওয়াব লিখা হয় এবং ১০০০ গুনাহ মাফ করা হয়। [সহীহ মুসলিম-৪/২০৭৩]<br></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(২) ‘আলহামদুলিল্লাহ’ মীযানের পাল্লাকে ভারী করে দেয় এবং সর্বোত্তম দোআ’। [তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে মাযাহ-২/১২৪৯, হাকিম-১/ ৫০৩,সহীহ আল জামে’-১/৩৬২]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(৩) ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ সর্বোত্তম যিকর। [তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে মাযাহ-২/১২৪৯, হাকিম-১/ ৫০৩,সহীহ আল জামে’-১/৩৬২]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(৪) ‘সুবহান আল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর’ এই কালিমাগুলি আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয় এবং নবী (ﷺ) বলেনঃ পৃথিবীর সমস্ত জিনিসের চইতে আমার নিকট অধিক প্রিয়।</div><div style="text-align: justify;">[ সহীহ মুসলিম -৩/১৬৮৫, ৪/২০৭২]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(৫) যে ব্যক্তি ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী’ প্রতিদিন ১০০ বার পাঠ করবে সমুদ্রের ফেনা পরিমান (সগীরা) গুনাহ থাকলে ও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে।</div><div style="text-align: justify;">[সহীহ আল-বুখারী-৭/১৬৮, সহীহ মুসলিম-৪/২০৭১]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(৬) নবী (ﷺ.) বলেন, ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বি –হামদিহী সুবহানাল্লাহিল আযীম’ এই কালীমাগুলি জিহ্বায় উচ্চারনে সহজ, মীযানের পাল্লায় ভারী, দয়াময় আল্লাহর নিকট প্রিয়। [সহিহ আল- বুখারী-৭/ ১৬৮,সহীহ মুসলিম-৪/২০৭২]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(৭) যে ব্যক্তি ‘সুবহানাল্লাহিল আযীমি ওয়াবি হামদিহী’ পাঠ করবে প্রতিবারে তার জন্য জান্নাতে একটি করে (জান্নাতী) খেজুর গাছ রোপন করা হবে । [আত-তিরমিযী-৫/৫১১,আল-হাকীম-১/৫০১, সহীহ আল-জামে’-৫/৫৩১, সহীহ আত-তিরমিজী-৩/১৬০]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(৮) নবী (ﷺ) বলেন, ‘লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ’ হচ্ছে জান্নাতের গুপ্তধন সমুহের মধ্যে একটি গুপ্তধন। [ সহীহ আল-বুখারী -১১/২১৩, সহীহ মুসলিম-৪/২০৭৬]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(৯) নবী (ﷺ) বলেন, ‘সুবহান আল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ’ এই কালীমাগুলি হচ্ছে “অবশিষ্ট নেকআ’মল সমুহ”।</div><div style="text-align: justify;">[আহমাদ (সহীহ)-৫১৩, মাজমাউজ জাওয়াঈদ-১/২৯৭]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(১০) নবী (ﷺ) বলেন, যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার দুরুদ পাঠ করবে আল্লাহ তাআ’লা তার প্রতি দশ বার রহমত বর্ষণ করবেন- “আল্লাহুম্মা সাল্লি ’আলা মুহাম্মাদিঁওয়া ’আলা আলি মুহাম্মাদিন্ কামা সাল্লায়তা ’আলা ইব্রাহীমা ওয়া ’আলা ’আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজিদ আল্লাহুম্মা বারিক ’আলা মুহাম্মাদিঁওয়া ’আলা আলি মুহাম্মাদিন্ কামা বারাকতা ’আলা ইব্রাহীমা ওয়া ’আলা ’আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজিদ এবং তিনি (ﷺ) আরো বলেন, যে ব্যক্তি আমার প্রতি সকালে দশবার এবং বিকেলে দশবার দুরুদ পাঠ করবে সে ব্যক্তি কিয়ামতের দিন আমার শাফায়াত পাবে ।”</div><div style="text-align: justify;">[তাবারানী, মাজময়াউজ জাওয়াঈদ-১০/১২০, সহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব-১/২৭৩]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"> </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"> </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"> </div><div style="text-align: justify;">ইসলামী বিশ্বকোষ  ও ইসলামিক বই সম্ভার</div><div style="text-align: justify;">এপ্সে রয়েছে ২৩০ টি কিতাব</div><div style="text-align: justify;">👉https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan</div><div style="text-align: justify;">🌬যাজাকাল্লাহু খাইরান</div>

দৈনিন্দিন জিকির

(১) প্রতিদিন ১০০ বার "সুবহান আল্লাহ্" পাঠ করলে ১০০০ সাওয়াব লিখা হয় এবং ১০০০ গুনাহ মাফ করা হয়। [সহীহ মুসলিম-৪/২০৭৩] (২) ‘আলহামদু...

Read more »

দৈনন্দিন দোয়া

<div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">◾দোয়া কবুলের জন্য যে কোন সময় এ দোয়া পাঠ করা:</div><div style="text-align: justify;">اللَّهُ أَكْبَرُ كَبِيرًا وَالْحَمْدُ لِلَّهِ كَثِيرًا وَسُبْحَانَ اللَّهِ بُكْرَةً وَأَصِيلاً</div><div style="text-align: justify;">উচ্চারন: আল্লাহু আকবার কাবীরা, ওয়াল হামদু লিল্লাহি কাছীরা ওয়া সুবহানাল্লাহি বুকরাতান ওয়া আসীলা</div><div style="text-align: justify;">অর্থ: আল্লাহ মহান, অতি মহান, আল্লাহ তাআলার জন্য অনেক অনেক প্রশংসা এবং সকাল-সন্ধ্যা আমি আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করছি। (মুসলিম, তিরমিজী ৩৯৪১)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">◾আমাদের ইবাদাত সুন্দর ও আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য প্রতি নামাজ শেষে এই দোয়া পাঠ করা যায়:</div><div style="text-align: justify;">اللَّهُمَّ أَعِنِّي عَلَى ذِكْرِكَ، وَشُكْرِكَ، وَحُسْنِ عِبادَتِكَ</div><div style="text-align: justify;">উচ্চারন: আল্লাহুম্মা আ ই’ন্নী আ’লা যিকরিকা ওয়া শুকরিকা ওয়া হু’সনি ইবাদাতিকা।</div><div style="text-align: justify;">অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমি আমাকে তোমার স্মরণ, তোমার কৃতজ্ঞতা এবং তোমার সুন্দর ইবাদত করার ব্যাপারে আমাকে সাহায্য কর।" (আবু দাউদ ১/২১৩, নাসায়ী, ইবেন হিব্বান, হাদীস সহীহ)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">◾দুই সিজদার মাঝে এ দোয়া পাঠ করা:</div><div style="text-align: justify;">اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي، وَارْحَمْنِي، وَاهْدِنِي، وَاجْبُرْنِي، وَعَافِنِي، وَارْزُقْنِي، وَارْفَعْنِي</div><div style="text-align: justify;">উচ্চারন: আল্লাহুম্মাগ ফিরলি, ওয়ার হামনী, ওয়াহদীনি, ওয়া আফিনী, ওয়ার-ঝুকনী</div><div style="text-align: justify;">অর্থ: হে আল্লাহ! তুমি আমায় মাফ কর, আমাকে রহম কর, আমাকে হেদায়েত দান কর, আমাকে শান্তি দান কর এবং আমাকে রিজিক দাও| (মুসলিম, মিশকাত পৃঃ ৭৭ হা/ ৮৯৩)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">◾তাশহুদ শেষে এই দোয়া পাঠ করা:</div><div style="text-align: justify;">اَللَّهُـمَّ إِنيِّ أَعوُذُ بِكَ مِنْ عَذاَبِ جَهَنَّمَ،وَمِنْ عَذاَبِ الْقَبْرِ وَمِنْ فِتْـنَةِ الْمَحْياَ وَالْمَماَتِ وَمِنْ فِتْـنَةِ الْمَسيِحِ الدَّجاَّلِ</div><div style="text-align: justify;">উচ্চারন: আল্লাহুম্মা ইন্নি আ’উযুবিকা মিন আযাবি জাহান্নাম ওয়া আ’উযুবিকা মিন আযাবিল ক্ববর ওয়া আ'উযুবিকা মিন ফিতনাতিল মা’হয়া ওয়াল মামাত ওয়া আ'উযুবিকা মিন ফিতনাতি মাসিহিদ দাজ্জাল। (সহীহ মুসলিম ও মিশকাত। হাদীস নং- ৯৪০-৪১)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">অর্থ: হে আল্লাহ! আপনি আমাকে জাহান্নামের আযাব থেকে মুক্তি দান করুন। হে আল্লাহ! আপনি আমাকে ক্ববরের আযাব থেকে মু্ক্তি দান করুন। হে আল্লাহ! আপনি আমাকে জীবন মৃত্যুর কঠিন ফিতনা থেকে মুক্তি দান করুন। হে আল্লাহ! আপনি আমাকে মাসিহি দাজ্জালের ফিতনা থেকে মুক্তি দান করুন।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">◾মা আয়েশা নবী করিম (ﷺ) কে জিজ্ঞাসা করেন: হে আল্লাহর রাসূল! যদি আমি লাইলাতুল কদর লাভ করি, তাহলে কি দুআ' করবো? তিনি (ﷺ) বলেন: বলবে,</div><div style="text-align: justify;">اللهم إنك عفو تحب العفو فاعفو عنى</div><div style="text-align: justify;">উচ্চারন: "আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল্ আফওয়া ফা’ফু আন্নী"। [আহমদ,৬/১৮২]</div><div style="text-align: justify;">অর্থ: "হে আল্লাহ! তুমি ক্ষমাশীল। ক্ষমা পছন্দ কর, তাই আমাকে ক্ষমা কর"</div>

দৈনন্দিন দোয়া

◾দোয়া কবুলের জন্য যে কোন সময় এ দোয়া পাঠ করা: اللَّهُ أَكْبَرُ كَبِيرًا وَالْحَمْدُ لِلَّهِ كَثِيرًا وَسُبْحَانَ اللَّهِ بُكْرَةً وَأَصِيلاً ...

Read more »