নফল ইবাদত দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য লাভ এবং নৈকট্যপ্রাপ্তদের মাহাত্ম্য

<div class="separator" style="text-align: justify; clear: both;">নফল ইবাদত দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য লাভ এবং নৈকট্যপ্রাপ্তদের মাহাত্ম্য </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhO0QolRWiRVX6pSO0dTcn5yH3N6CFDiyMsLcjfjk7mpNhrvET8w8ApCgAv2xGQFSaS2LLaioII4HTZTvorERBflUpeFLaVOXtIpQnccy3QmNIWpEKGO2DcNuU8_VaDb_o4tCq4P2yG2U2a/s1600/FB_IMG_1606391425229.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="1187" data-original-width="950" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhO0QolRWiRVX6pSO0dTcn5yH3N6CFDiyMsLcjfjk7mpNhrvET8w8ApCgAv2xGQFSaS2LLaioII4HTZTvorERBflUpeFLaVOXtIpQnccy3QmNIWpEKGO2DcNuU8_VaDb_o4tCq4P2yG2U2a/s1600-rw/FB_IMG_1606391425229.jpg" title="" width="256"></a></div><br></div><br><div style="text-align: justify;"> রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেন, আল্লাহ্ বলেন, যে ব্যক্তি আমার কোন ওলীর সঙ্গে দুশমনি রাখবে, আমি তার সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করব। আমি যা কিছু আমার বান্দার উপর ফরয করেছি, তা দ্বারাই কেউ আমার নৈকট্য লাভ করবে না। আমার বান্দা সর্বদা নফল ‘ইবাদাত দ্বারা আমার নৈকট্য লাভ করতে থাকবে। এমন কি অবশেষে আমি তাকে আমার এমন প্রিয় পাত্র বানিয়ে নেই যে, আমিই তার কান হয়ে যাই, যা দিয়ে সে শুনে। আমিই তার চোখ হয়ে যাই, যা দিয়ে সে দেখে। আর আমিই তার হাত হয়ে যাই, যা দিয়ে সে ধরে। আমিই তার পা হয়ে যাই, যা দ্বারা সে চলে। সে যদি আমার কাছে কোন কিছু চায়, তবে আমি নিশ্চয়ই তাকে তা দান করি। আর যদি সে আমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে, তবে অবশ্যই আমি তাকে আশ্রয় দেই। আমি কোন কাজ করতে চাইলে তা করতে কোন দ্বিধা করি-না, যতটা দ্বিধা করি মু’মিন বান্দার প্রাণ নিতে। সে মৃত্যুকে অপছন্দ করে আর আমি তার বেঁচে থাকাকে অপছন্দ করি।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(সহীহ বুখারী ৬৫০২)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">[উক্ত হাদিসে মুবারকা হতে আউলিয়ায়ে কেরামের কারামত তথা আল্লাহ প্রদত্ত ক্ষমতা সম্পর্কেও ধারণা পাওয়া যায়। যেহেতু তাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ থেকে সকল কাজ-কর্ম আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি মোতাবেক প্রকাশ পায় এজন্যে একথা বলা হয়েছে যে, আমিই যেন তার চোখ, কান, হাতও পা হয়ে যাই। আল্লাহ তায়ালা অঙ্গ প্রত্যঙ্গ, স্থান, কাল হতে পবিত্র। ইমাম বায়হাকী রহঃ বলেন, “নিশ্চয় আমাদের ও সকল মুসলমানের জানা অত্যাবশ্যক যে, আমাদের প্রভু আকৃতি ও অবয়ব বিশিষ্ট নন। কেননা, "আকৃতি'', কেমন এর চাহিদা রাখে। অথচ কেমন প্রশ্নটি আল্লাহ ও তাঁর গুণবলীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। কোনো ক্ষেত্রে যদি আকৃতি প্রকাশের কথা আসে তা হবে তাঁর সিফাত বা গুণাবলী।  "(কিতাবুল আসমা ওয়াল সিফাত)]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">শুদ্ধভাবে অল্প সময়ে কুরআন খতম কি সম্ভব!! </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আবূ হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেন, দাউদ (‘আঃ) এঁর জন্য কুরআন (যাবুর) তেলাওয়াত সহজ করে দেয়া হয়েছিল। তিনি তাঁর পশুযানে গদি বাঁধার আদেশ করতেন, তখন তার উপর গদি বাঁধা হতো। অতঃপর তাঁর পশুযানের উপর গদি বাঁধার পূর্বেই তিনি যাবুর তিলাওয়াত করে শেষ করে ফেলতেন। তিনি নিজ হাতে উপার্জন করেই জীবিকা নির্বাহ করতেন।  </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(সহিহ বুখারী ৩৪১৭)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"> হযরত উসমান (রাঃ) বিতরের নামাজের শেষ রাকাআতে সম্পূর্ণ কুরআন শেষ করতেন। সাঈদ ইবনে জুবাইর (রাহঃ) কা'বা শরীফে এক রাকাআতে সম্পূর্ণ কুরআন শেষ করেছেন। ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) রমযানে ৬১ বার কুরআনুল কারিম খতম করতেন (দিনে এক খতম, রাতে এক খতম এবং তারাবীহতে আরেক খতম)।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">হ্যা, এভাবেই আল্লাহ তায়ালা তাঁর প্রিয় বান্দাদের বিভিন্ন ক্ষমতা দিয়ে থাকেন। নবীগণকে দিয়েছেন অসংখ্য মু'জিযা, আউলিয়াগণকে অসংখ্য কারামত।</div>

নফল ইবাদত দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য লাভ এবং নৈকট্যপ্রাপ্তদের মাহাত্ম্য

নফল ইবাদত দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য লাভ এবং নৈকট্যপ্রাপ্তদের মাহাত্ম্য  রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেন, আল্লাহ্ বলেন, যে ব্যক্তি আমার কোন ওলীর সঙ্গে দুশমনি...

Read more »

আউলিয়াগণের শাফায়াত

<div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><div style="text-align: justify;"><br></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiONEWJvy3LNEQEklQzaQLOCmDK94vv2IVlyKBu1VaZpU5bUE4PvD44IJYTSH4hqzaEynDfNCpDjOtr9Z8YbYF0vvcsj_22_6c6eodXM3GRFfnbWQMixiNw8p0F3NyWE3dapepXofJEr034/s1600/IMG_20201127_161627.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1000" data-original-width="1000" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiONEWJvy3LNEQEklQzaQLOCmDK94vv2IVlyKBu1VaZpU5bUE4PvD44IJYTSH4hqzaEynDfNCpDjOtr9Z8YbYF0vvcsj_22_6c6eodXM3GRFfnbWQMixiNw8p0F3NyWE3dapepXofJEr034/s1600-rw/IMG_20201127_161627.jpg" width="320"></a></div><br></div><div style="text-align: justify;">জাহান্নামের উপর "জাসর" (পুল) স্থাপন করা হবে। শাফাআতেরও অনুমতি দেয়া হবে। মানুষ বলতে থাকবে, হে আল্লাহ! আমাদের নিরাপত্তা দিন, আমাদের নিরাপত্তা দিন।........</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">জিজ্ঞেস করা হল, ইয়া রাসূলাল্লাহ ﷺ! "জাসর" কি? রাসূলুল্লাহ [ﷺ] বললেনঃ এটি এমন স্থান যেখানে পা পিছলে যায়। সেখানে আছে নানা প্রকারের লৌহ শলাকা ও কাটা, দেখতে নাজদের সা'দান বৃক্ষের কাটার ন্যায়। মুমিনগণের কেউ তো এ পথ চোখের পলকের গতিতে, কেউ বিদ্যুৎ গতিতে, কেউ বায়ুর গতিতে, কেউ উত্তম অশ্ব গতিতে, কেউ উষ্ট্রের গতিতে অতিক্রম করবে। কেউ তো অক্ষত অবস্থায় নাজাত পাবে, আর কেউ তো হবে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় নাজাতপ্রাপ্ত। আর কতককে কাটাবিদ্ধ অবস্থায় জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। অবশেষে মুমিনগণ জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভ করবে।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ সে সত্তার কসম! যার হাতে আমার প্রাণ, ঐ দিন মু'মিনগণ (আল্লাহ ওয়ালারা) তাদের ঐ সব ভাইদের স্বার্থে আল্লাহর সাথে এত অধিক বিতর্কে লিপ্ত হবে যারা জাহান্নামে রয়ে গেছে যে, তোমাদের পার্থিব অধিকারের ক্ষেত্রেও এমন বিতর্কে লিপ্ত হয় না। তারা বলবে, হে রব! এরা তো আমাদের সাথেই নামাজ, রোজা আদায় করত, হজ্জ করত। তখন তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হবে যে, যাও, তোমাদের পরিচিতদের উদ্ধার করে আন। উল্লেখ্য এরা জাহান্নামে পতিত হলেও মুখমণ্ডল আযাব থেকে রক্ষিত থাকবে। (তাই তাদেরকে চিনতে কোন অসুবিধা হবে না।) মুমিনগণ জাহান্নাম হতে এক বিরাট দলকে উদ্ধার করে আনবে। এদের অবস্থা এমন হবে যে, কারোর তো পায়ের নলা পর্যন্ত, আবার কারো হাটু পর্যন্ত দেহ আগুন ছাই করে দিবে।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">উদ্ধার শেষ করে মুমিনগণ বলবে, হে রব যাদের সম্পর্কে আপনি নির্দেশ প্রদান করেছিলেন, তাদের মাঝে আর কেউ অবশিষ্ট নেই। আল্লাহ বলবেন, পুনরায় যাও, যার অন্তরে এক দীনার পরিমাণও ইমান অবশিষ্ট পাবে তাকেও উদ্ধার করে আন। তখন তারা আরো একদলকে উদ্ধার করে এনে তারা বলবে, হে রব! অনুমতিপ্রাপ্তদের কাউকেও রেখে আসিনি। আল্লাহ বলবেনঃ আবার যাও, যার অন্তরে অর্ধ দীনার পরিমাণও ঈমান অবশিষ্ট পাবে তাকেও বের করে আন। তখন আবার এক বিরাট দলকে উদ্ধার করে এনে তারা বলবে, হে রব! যাদের আপনি উদ্ধার করতে বলেছিলেন তাদের কাউকে ছেড়ে আসিনি। আল্লাহ বলবেনঃ আবার যাও, যার অন্তরে অণু পরিমাণও ঈমান বিদ্যমান, তাকেও উদ্ধার করে আন। তখন আবারও এক বিরাট দলকে উদ্ধার করে এনে তারা বলবে, হে রব! যাদের কথা বলেছিলেন তাদের কাউকেও রেখে আসিনি।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">সাহাবা আবূ সাঈদ আল খুদরী (রাঃ) বলেন, তোমরা যদি এ হাদীসের ব্যাপারে আমাকে সত্যবাদী মনে না কর তবে এর সমর্থনে নিম্নোক্ত আয়াতটি যদি চাও তবে তিলাওয়াত করতে পারঃ "আল্লাহ অণু পরিমাণও জুলুম করেন না এবং অণু পরিমাণ নেক কাজ হলেও আল্লাহ তা দ্বিগুণ করে দেন এবং তার নিকট হতে মহাপুরস্কার প্রদান করেন।"- (সূরাহ আন নিসা ৪ঃ ৪০)।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">এরপর আল্লাহ তা'আলা বলবেনঃ ফেরেশতারা সুপারিশ করলেন, নবীগণও সুপারিশ করলেন এবং মুমিনরাও সুপারিশ করেছে, কেবলমাত্র আরহামুর রাহিমীন পরম দয়াময়ই রয়ে গেছেন। এরপর তিনি জাহান্নাম থেকে এমন একদল লোকদের মুক্তি দিবেন যারা কখনো কোন সৎকর্ম করেনি এবং আগুনে জ্বলে লাল হয়ে গেছে। পরে তাদেরকে জান্নাতের প্রবেশ মুখের নাহরুল হায়াতে ফেলে দেয়া হবে। তারা এতে এমনভাবে সতেজ হয়ে উঠবে, যেমনভাবে শস্য অঙ্কুর স্রোতবাহিত পানি ভেজা উর্বর জমিতে সতেজ হয়ে উঠে।...</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(সহীহ মুসলিম ৩৪৩)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(অনুরূপ প্রসঙ্গে আরো দেখুন, সহিহ বুখারিঃ ৭৪৩৯) </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">হযরত আবদুল্লাহ ইবনু মাস‘ঊদ (রাঃ) বলেনঃ এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ ﷺ এঁর নিকট এসে জিজ্ঞেস করলঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ ﷺ! এমন ব্যক্তির ব্যাপারে আপনি কী বলেন, যে ব্যক্তি কোন গোষ্ঠীকে ভালবাসে, কিন্তু (‘আমলের ক্ষেত্রে) তাদের সমান হতে পারেনি? তিনি বললেনঃ মানুষ যাকে ভালবাসে সে তারই সাথী হবে। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(সহীহ বুখারী ৬১৬৯)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ আমার উম্মতের মধ্যে কেউ বিরাট জনগোষ্ঠীর জন্য সুপারিশ করবে, কেউ একটি গোত্রের জন্য, কেউ একটি ছোট দলের জন্য, কেউ একজন লোকের জন্য সুপারিশ করবে এবং তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(সূনান আত তিরমিজী; অধ্যায়ঃ ৩৫/ কিয়ামাত ও মর্মস্পর্শী বিষয়, হাদিস নম্বরঃ ২৪৪০)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">সকলেই কি জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে! নিশ্চয়ই নই শুধুমাত্র ঈমানদাররাই প্রবেশ করবে। আচ্ছা, শুধু কি মুখে ঈমান এনেছি বললে, কালিমা পড়ে নিলেই, বাহ্যিক আমলে নিজেকে সজ্জিত করে নিলেই পরিপূর্ণ ঈমানদার হয়ে যায়! আমার আল্লাহ বলছেন,</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">"আর মানুষের মধ্যে কিছু এমন আছে, যারা বলে, ‘আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর প্রতি এবং শেষ দিনের প্রতি’, অথচ তারা ঈমানদার নয় (মুনাফিক)।" </div><div style="text-align: justify;">(সূরা বাকারাহ, আয়াত ৮)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">"এবং আল্লাহ সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, মুনাফিকরা অবশ্যই মিথ্যাবাদী।" (সূরা মুনাফিকুন, আয়াত ১)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">"নিশ্চয়ই মুনাফিকরা জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে থাকবে।" (সূরা নিসা ১৪৫)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">"আল্লাহ মুনাফিক নারী-পুরুষদের কাফেরদের সাথে জাহান্নামের আগুনের অঙ্গীকার করেছেন, সেখানে তারা চিরকাল থাকবে। এটা তাদের জন্য যথেষ্ট, আর আল্লাহ তাদের লা’নত করেছেন এবং তাদের জন্য রয়েছে চিরস্থায়ী আযাব।" [সূরা আত-তাওবাহ ৬৮]</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আর এজন্যই আল্লাহ তায়ালা অন্যত্র বলছেন,</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">"ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং সত্যবাদীদের সাথে থাক।" </div><div style="text-align: justify;">(সূরা তাওবাঃ ১১৯)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আল্লাহ তায়ালা বলছেন, </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">"ওহে যারা ঈমান এনেছ! আল্লাহকে ভয় কর, উসিলা (তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়) অন্বেষণ কর এবং তার পথে জিহাদ কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।</div><div style="text-align: justify;">(সূরা মায়িদাহঃ ৩৫)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">"যারা আল্লাহ ও রাসূলের আনুগত্য করে, তারা নবী, সিদ্দীক, শহীদ এবং নেককার লোকদের সঙ্গী হবে, যাঁদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছেন, তাঁরা কতই না উত্তম সঙ্গী!"  (সূরা নিসাঃ ৬৯)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">হে আল্লাহ, </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">"আমাদেরকে সোজা পথে পরিচালিত করো! </div><div style="text-align: justify;">তাঁদেরই পথে, যাঁদের উপর তুমি অনুগ্রহ করেছো।"   </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(সূরা ফাতিহাঃ ৫, ৬)<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg6yycv7E0stnHIun1OUYHEESk9kIIwjAuIiAnwZbyhwk_kbFsSpC5z7ja428IjgKoRtDXDEqTWcAm441UepN_h2p-F1Z9XN76Zv0-gMNxMpt3V24YEyAW03VbXEp1UEmHAWDnkZcZ7M39_/s1600/IMG_ORG_1606555259130.jpeg" imageanchor="1" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="1000" data-original-width="1000" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg6yycv7E0stnHIun1OUYHEESk9kIIwjAuIiAnwZbyhwk_kbFsSpC5z7ja428IjgKoRtDXDEqTWcAm441UepN_h2p-F1Z9XN76Zv0-gMNxMpt3V24YEyAW03VbXEp1UEmHAWDnkZcZ7M39_/s1600-rw/IMG_ORG_1606555259130.jpeg" width="320"></a></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"><br></div><br><br>

আউলিয়াগণের শাফায়াত

জাহান্নামের উপর "জাসর" (পুল) স্থাপন করা হবে। শাফাআতেরও অনুমতি দেয়া হবে। মানুষ বলতে থাকবে, হে আল্লাহ! আমাদের নিরাপত্তা দিন, আমাদের...

Read more »