দরসে হাদিসঃ উত্তম চরিত্র

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, তোমাদের মধ্যে যার স্বভাব-চরিত্র উত্তম, সেই তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম। (বুখারী ৬০২৯)<div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEguRcS0dnBQJtanpFBjx9QQUISsEL_B4Gs7CknhzntLdocUKJy0z1tKR19i_amUDqJUYi3pg-_H4aS29BAjomEBcUiyvnEx1LT06vABnH9vduUZQOzFW6hIF1Fiit4LyT10LH1WfrkRjq7H/s1600/FB_IMG_1606214571927.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="973" data-original-width="900" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEguRcS0dnBQJtanpFBjx9QQUISsEL_B4Gs7CknhzntLdocUKJy0z1tKR19i_amUDqJUYi3pg-_H4aS29BAjomEBcUiyvnEx1LT06vABnH9vduUZQOzFW6hIF1Fiit4LyT10LH1WfrkRjq7H/s1600-rw/FB_IMG_1606214571927.jpg" width="295"></a></div><br></div>

দরসে হাদিসঃ উত্তম চরিত্র

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, তোমাদের মধ্যে যার স্বভাব-চরিত্র উত্তম, সেই তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম। (বুখারী ৬০২৯)

Read more »

সাহাবী ব্যতিত অন্য কারো জন্য রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ব্যবহার করার বৈধতা

<p style="text-align: justify;"><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhF2MluH-L2nBlVEhwekg22ULPyRkZv8cnkvC8WrvU-OVKrsUXrRkUSy5DYA1mKJW2Y80ajSbBeJG9892pgUcHJqYuiGVhhEr_vpLwP-hzSJhIEs-8Rh8dRWFLQOOmfdsGJ17TM97eETvP6/s1600/FB_IMG_1606205357441.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="540" data-original-width="494" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhF2MluH-L2nBlVEhwekg22ULPyRkZv8cnkvC8WrvU-OVKrsUXrRkUSy5DYA1mKJW2Y80ajSbBeJG9892pgUcHJqYuiGVhhEr_vpLwP-hzSJhIEs-8Rh8dRWFLQOOmfdsGJ17TM97eETvP6/s1600-rw/FB_IMG_1606205357441.jpg" width="292"></a></div><br></p><p style="text-align: justify;">সাহাবী ব্যতিত অন্য কারো জন্য রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ব্যবহার করা যাবে কি...! (শানে সাহাবা ও শানে আউলিয়া)</p><p style="text-align: justify;">----</p><p style="text-align: justify;">মহান রাব্বুল আলামীন পবিত্র কুরআনুল কারীমে ইরশাদ করছেনঃ </p><p style="text-align: justify;">"আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা ইহসানের সাথে (সুন্দরভাবে) তাদের অনুসরণ করে, আল্লাহ্‌ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম) এবং তারাও তাঁর উপর সন্তুষ্ট। আর তিনি তাদের জন্য তৈরী করেছেন জান্নাত, যার নিচে নদী প্রবাহিত, সেখানে তারা চিরস্থায়ী হবে। এটাই তো মহাসাফল্য। (সূরা তাওবা, আয়াত ১০০)</p><p style="text-align: justify;">উক্ত আয়াতসহ আরো কিছু আয়াতে মুবারকা দ্বারা ইমামগণ একমত হয়েছেন যে, সমস্ত সাহাবায়ে কেরাম আল্লাহর সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত (দুনিয়াতে কারো কারো দ্বারা ভুলত্রুটি প্রকাশিত হওয়ার পরেও)। কিন্তু তাবেয়ীনদের ব্যাপারে পূর্ববর্তীদের পরিপূর্ণ সুন্দর অনুসরণের শর্ত আরোপ করা হয়েছে। আবার কেউ কেউ বলেন, "এবং যারা ইহসানের সাথে (সুন্দরভাবে) তাদের অনুসরণ করে" এর মধ্যে কিয়ামত পর্যন্ত যারা অনুসরণ করবে সকলকেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ফলে এই হিসেবেও তাদের নামের পরেও রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলা যেতে পারে। যাই হোক, যারা তাঁদের অর্থাৎ সাহাবায়ে কেরামদের অনুসরণ করে আল্লাহ'র প্রিয় বান্দা (অলি/ আউলিয়া/ বন্ধু) হয়ে যায় তাদের জন্য আলাদাভাবে পরবর্তী সূরাতেই ইরশাদ হচ্ছে, </p><p style="text-align: justify;">‘‘জেনে রেখো! আল্লাহর বন্ধুদের কোনো ভয় নেই এবং তারা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হবে না। যারা ঈমান আনে আর তাকওয়া অবলম্বন করে, তাদের জন্য সুসংবাদ দুনিয়ার জীবনে আর আখেরাতেও। আল্লাহ'র কথার /বাণীসমূহের কোন হেরফের/ পরিবর্তন হয় না, এটাই তো মহাসাফল্য।" (সূরা ইউনুস, আয়াত ৬২- ৬৪)</p><p style="text-align: justify;">উভয়ের উপর সন্তুষ্ট হয়েই তো আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে মহাসাফল্য দান করেছেন কিংবা দান করার অঙ্গীকার করেছেন। আর তাই-ই উভয়ের নামের শেষে রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম (আল্লাহ তাদের উপর সন্তুষ্ট) ব্যবহার করা যাবে (পূর্ববর্তী ইমামগণের কিতাবেও এর প্রমাণ পাওয়া যায়)। কিন্তু মনে রাখা উচিৎ সকল সাহাবায়ে কেরামের নামের শেষে রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ব্যবহার করলেই যেমন সকল সাহাবীর মর্যাদা সমান হয়ে যায় না, তেমনিভাবে আউলিয়ায়ে কেরাম বা বুযূর্গানে দ্বীনের নামের শেষে রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ব্যবহার করলেও তাদের মর্যাদা সাহাবায়ে কেরামের সমান হয়ে যায় না। [এখানে আরো উল্লেখ্য যে, ইমাম বুখারী (র.) সহীহ বুখারীতে আহলে বাইতের সদস্য যেমনঃ হযরত আলী, ফাতেমা, হুসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম এঁর নামের শেষে আলায়হিস সালাম ব্যবহার করেছেন যদিও সাধারণভাবে আমরা নবীদের নামের পর আলায়হিস সালাম ব্যবহার করি।] সাহাবী, তাবেঈ, তাবে তাবেঈদের মর্যাদা, সাধারণভাবে যাদের আউলিয়া বলা হয় তাদের অনেক অনেক উর্ধ্বে (যদিও ইনারাও আল্লাহ'র প্রিয় বান্দা তথা আউলিয়াদের অন্তর্ভুক্ত কিন্তু উপরের স্তরের)। কারণ এরা প্রিয় নবীজি ﷺ'র সাক্ষাৎ পেয়েছেন, কিংবা তাঁর সাক্ষাত লাভকারীর সাক্ষাৎ পেয়েছেন....। ঈমান আনয়নের পর কোন আমল করতে পারার আগেই ওফাতবরণ করেছেন এমন সাহাবী, তাবেঈ, তাবে তাবেঈন (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম) এঁর মর্যাদাও গাউস কুতুব আবদালদের চেয়ে বেশি। </p><p style="text-align: justify;">হায়! মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা এত সুন্দর করে পরপর দুটি সূরায় এ বিষয়ের সমাধান দিয়ে দেয়ার পরেও কেন এত বিতর্ক!! কেন কেউ কেউ সাহাবীদেরকেও জাহান্নামের আযাব ভোগ করতে হবে বলে ফতোয়া দিচ্ছে!! কেন আউলিয়াদের নামের শেষে রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ব্যবহার করা যাবে না বলে ফতোয়া দিচ্ছে!! "এটা সে-ই (উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন) কিতাব (ক্বোরআন), যা কোন সন্দেহের ক্ষেত্র নয়। তাতে হিদায়ত রয়েছে খোদাভীতি সম্পন্নদের (মুত্তাকীদের) জন্য। তারা কি কোরআন সম্পর্কে গভীর চিন্তা করে না? না তাদের অন্তর তালাবদ্ধ?" (আল কুরআন)</p><p style="text-align: justify;">এছাড়াও আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা অন্যত্র বলছেন,</p><p style="text-align: justify;">"যারা আল্লাহ ও রাসূলের আনুগত্য করে, তারা নবী, সিদ্দীক, শহীদ এবং নেককার লোকদের সঙ্গী হবে, যাঁদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছেন, তাঁরা কতই না উত্তম সঙ্গী!" (সূরা নিসা, আয়াত ৬৯)</p><p style="text-align: justify;">সুবহান আল্লাহ। যাঁদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছেন সেসব নেককার-রা কতই না মর্যাদাবান!! এজন্যই তো আল্লাহ পাক আমাদেরকে এভাবে দোয়া করতে শিখিয়ে দিচ্ছেন যে, </p><p style="text-align: justify;">"আমাদেরকে সোজা পথে পরিচালিত করো। তাঁদেরই পথে, যাঁদের উপর তুমি অনুগ্রহ করেছো।" </p><p style="text-align: justify;">(সূরা ফাতিহাঃ আয়াত ৫, ৬)</p><p style="text-align: justify;"><br></p>

সাহাবী ব্যতিত অন্য কারো জন্য রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ব্যবহার করার বৈধতা

সাহাবী ব্যতিত অন্য কারো জন্য রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ব্যবহার করা যাবে কি...! (শানে সাহাবা ও শানে আউলিয়া) ---- মহান রাব্বুল আলামীন পবিত্র কুরআনুল...

Read more »

যে গল্পে হৃদয় গলে- ইশক্ব বেখুদী হুব্বে ফানাফির রাসূল (ﷺ)

<div style="font-family: sans-serif; font-size: 17px; text-align: justify;"><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;" id="docs-internal-guid-8b06ced2-7fff-6734-5e15-54cc999ce8a5"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">যে গল্পে হৃদয় গলে-</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(255, 0, 0); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ইশক্ব বেখুদী হুব্বে ফানাফির রাসূল (ﷺ)</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">সংকলন ও সম্পাদনাঃ </span><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(56, 118, 29); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">মাসুম বিল্লাহ সানি</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;">🅰 ডাউনলোড ইসলামী বিশ্বকোষ অ্যাপঃ <a href="http://bit.ly/Islam-pedia">bit.ly/Islam-pedia</a></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;" id="docs-internal-guid-c8bb1d52-7fff-bf76-cc74-044b042c1cfa"></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhywf9YYa3yuVg91Ms8vuCGpnG-_SIXLR6VtBAk8JSTsRrBfwAqjSiA9M2b-mK_hMl48i2rEFnFX3lRxIJPcTcl_yZUxmszgMQvKpESo2_gezFfisQyWzKhCLF4Any9JalYd3A7bM7HCW5X/s1600/e14b4bd9f4c09fb8a257ce3a9b7aaead.gif" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="500" data-original-width="500" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhywf9YYa3yuVg91Ms8vuCGpnG-_SIXLR6VtBAk8JSTsRrBfwAqjSiA9M2b-mK_hMl48i2rEFnFX3lRxIJPcTcl_yZUxmszgMQvKpESo2_gezFfisQyWzKhCLF4Any9JalYd3A7bM7HCW5X/s1600-rw/e14b4bd9f4c09fb8a257ce3a9b7aaead.gif" width="320"></a></div><br><p></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">উহুদের যুদ্ধ চলাকালীন সময় আমার নবী কারিম (ﷺ) এর একজন আনসারীয়া মহিলা সাহাবী খবর পেয়েছে যে, </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">যুদ্ধের ময়দানে নবী কারিম (ﷺ)কে শহিদ করে দিয়েছে।এই খবর পেয়ে তিনি ছুটতে লাগলেন। উক্ত যুদ্ধে সেই আনসারী মহিলা সাহাবী এর বাবা, ভাই, স্বামী এবং সন্তান অংশগ্রহণ করেছেন। মাঝপথে সংবাদ এসেছে তার বাবা, ভাই, স্বামী এবং সন্তান জিহাদের ময়দানে শাহাদাত বরণ করছেন। </span><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(255, 0, 0); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">এই সংবাদ পাওয়ার পরেও এই মাহিলা সাহাবী জিজ্ঞেস করলেন, আমার নবী কেমন আছেন সেটা বলো?</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(127, 96, 0); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">উত্তরে বললেন - জীবিত  আছেন। মহিলা সাহাবী বলেন- আমি  শুনেছি শহিদ হয়েছেন। আমি তোমাদের কথায় আমার মনে শান্তনা পাব না। মহিলা সাহাবী বিশ্বাস করতে না পেরে আবারো ছুটতে লাগলেন স্বচক্ষে দেখার জন্য। </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(255, 0, 0); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">গিয়ে দেখেন প্রিয় নবী (ﷺ) ক্ষত-বিক্ষত হয়ে রক্তাক্ত চেহেরা মুবারাক নিয়ে বসে আছেন। মহিলা সাহাবী রাসূলুল্লাহ (ﷺ)'র নূরানী চেহেরা মুবারাকের দিকে তাকিয়ে বললেন- </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(56, 118, 29); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➥ ইয়া রাসূলুল্লাহ (ﷺ) - আমি আমার সন্তান হারিয়েছি, তবুও বুকের ব্যথা বুকে চাপা দিয়েছি।</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(56, 118, 29); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➥ আমার স্বামী শহিদ হয়েছেন, ক্ষত-বিক্ষত হৃদয়ের কষ্ট-বেদনা আমি বুকে দাপন করে দিয়েছি। </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(56, 118, 29); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➥ আমার ভাই শাহাদাত বরণ করেছে, ভারাক্রান্ত এই মনকে শান্তনা দিয়েছি। </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(56, 118, 29); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➥ প্রিয় বাবাকেও যুদ্ধে হারিয়েছি, সেই দুঃসহ যন্ত্রণাও হৃদয়ে দাফন করে দিয়েছি।</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(56, 118, 29); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">➥ ইয়া রাসূলুল্লাহ (ﷺ)! আমার অন্তর বিচ্ছেদের তাড়নায় ছিন্ন-ভিন্ন। তবুও যখন স্বশরীরে এসে আপনার চাদঁ মাখা বদন মুবারাক পুনরায় দেখতে পেলাম, খোদার কসম- আমার অন্তরে আর কোনো কষ্ট নেই। 😥😥😥😥</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><br></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(255, 0, 0); background-color: rgb(243, 243, 243); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">সুবহানাল্লাহ।</span><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> একজন নারী তার জীবনে চলার মত চার চারটি অবলম্বন হারিয়েছে, এর পরেও আমার নবী কারিম (ﷺ) এর নূরানী চেহেরা মুবারাক তার সীমাহীন দুঃখ-কষ্টকে দূর করে দিয়েছে। এটাই আমার নবীর প্রতি উম্মাতের ভালবাসার নিদর্শন। একজন আশেকে রাসুল (ﷺ) এর উচিৎ এরকম বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করা।</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><br></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">আজকাল দেখা যায় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের কোন অবমাননার কারণে সাথে সাথে সবাই প্রতিবাদ করতে মাঠে নেমে যায়, কিন্তু নবী কারীম (ﷺ) এর অবমাননার প্রতিবাদে যাদের উপস্থিতি দেখা যায় না Shame on them! কবরে তাদেরকে কোন নেতা সেদিন বাঁচাবে? তারা কি মৃত্যুবরণ করবে না? ৫০ বছর? ৬০ বছর? ১০০ বছর? এরপর কি হবে তোমার? কি হবে বলো না? পঁচা গলা দেহগুলো এমন ভাবে মাটির সাথে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে যার অবশিষ্ট কিছুই থাকবে না। </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><br></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(19, 79, 92); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">উম্মত হয়ে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর অবমাননায় কি কর্তব্য পালন করেছ তাঁর  (ﷺ) এর কদমে হাজির হয়ে সেই জবাবদীহি করতে হবে। </span><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(127, 96, 0); background-color: rgb(243, 243, 243); font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">সেদিন যদি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাদেরকে উম্মত বলে স্বীকৃতি না দেন তবে আসমান ও জমিনের মধ্যবর্তী আর কে আছে- যে আমাদেরকে আল্লাহর আযাব থেকে রক্ষা করবে?</span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><br></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; background-color: rgb(243, 243, 243); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তাইতো কবি কাজী নজরুলের ভাষায় - </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(255, 0, 0); background-color: rgb(243, 243, 243); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">"রাসূলের অপমানে যদি না কাঁদে তোর মন, </span></p><p dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-top: 0pt; margin-bottom: 0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: Arial; color: rgb(255, 0, 0); background-color: rgb(243, 243, 243); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">মুসলিম নয় মুনাফিক তুই, রাসূলের দুশমন।"</span></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br></div><br><p></p></div>

যে গল্পে হৃদয় গলে- ইশক্ব বেখুদী হুব্বে ফানাফির রাসূল (ﷺ)

যে গল্পে হৃদয় গলে- ইশক্ব বেখুদী হুব্বে ফানাফির রাসূল (ﷺ) সংকলন ও সম্পাদনাঃ মাসুম বিল্লাহ সানি 🅰 ডাউনলোড ইসলামী বিশ্বকোষ অ্যাপঃ  bit.ly/Isla...

Read more »