পবিত্র কোরআনের ১০০ নির্দেশনা

<p>পবিত্র কোরআনের ১০০ নির্দেশনাঃ</p><p>🅰 ডাউনলোড ইসলামী বিশ্বকোষ অ্যাপঃ </p><p><a href="http://bit.ly/Islam-pedia" style="font-family: sans-serif; font-size: 17px; text-align: justify;">bit.ly/Islam-pedia</a><br></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg47QT4xakP9qA2KxG6PfS5fw00A3qkVhx5J2PEEf8aVQmjFj3_urQ8gVeq_JuSfbQLgyY3VPXj-AhyUv7orLyvOc-CyFdO4_yvVLn-L0LoRwwqRcInsBaatda-_InQ9skuEDfdXlWGFx0e/s1600/fbae901b136e48d6e713a9b41e64d1e4.gif" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="480" data-original-width="477" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg47QT4xakP9qA2KxG6PfS5fw00A3qkVhx5J2PEEf8aVQmjFj3_urQ8gVeq_JuSfbQLgyY3VPXj-AhyUv7orLyvOc-CyFdO4_yvVLn-L0LoRwwqRcInsBaatda-_InQ9skuEDfdXlWGFx0e/s1600-rw/fbae901b136e48d6e713a9b41e64d1e4.gif" width="318"></a></div><br><p></p><p>০১. কথাবার্তায় কর্কশ হবেন না। </p><p>(০৩ঃ১৫৯)</p><p>০২. রাগকে নিয়ন্ত্রণ করুন (০৩ঃ১৩৪)।</p><p>০৩. অন্যের সাথে ভালো ব্যবহার করুন। (০৪ঃ ৩৬)</p><p>০৪. অহংকার করবেন না। (০৭ঃ ১৩)</p><p>০৫. অন্যকে তার ভুলের জন্য ক্ষমা করুন (০৭ঃ ১৯৯)</p><p>০৬. লোকদের সাথে ধীরস্থির হয়ে শান্তভাবে কথা বলুন। (২০ঃ ৪৪)</p><p>০৭. উচ্চস্বরে কথা বলবেন না। (৩১ঃ ১৯)</p><p>০৮. অন্যকে উপহাস করবেন না (৪৯ঃ ১১)</p><p>০৯. পিতামাতার প্রতি দায়িত্বশীল আচরণ করুন। (১৭ঃ ২৩)</p><p>১০. পিতামাতার প্রতি অসম্মানজনক শব্দ উচ্চারণ করবেন না। (১৭ঃ ২৩)</p><p>১১. অনুমতি না নিয়ে পিতামাতার শোবার ঘরে প্রবেশ করবেন না। (২৪ঃ ৫৮)</p><p>১২. ঋণ গ্রহণ করলে তা লিখে রাখুন। (০২ঃ ২৮২)</p><p>১৩. কাউকে অন্ধভাবে অনুসরণ করবেন না। (০২ঃ ১৭০)</p><p>১৪. ঋণ গ্রহণকারীর কঠিন পরিস্থিতিতে পরিশোধের সময় বাড়িয়ে দিন। (২ঃ ২৮০)</p><p>১৫. কখনো সুদের সাথে জড়িত হবেন না। (০২ঃ ২৭৫)</p><p>১৬. কখনো ঘুষের সাথে জড়িতে হবেন না। (০২ঃ১৮৮)</p><p>১৭. প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করবেন না। (০২.১৭৭)</p><p>১৮. আস্থা রাখুন (০২ঃ ২৮৩)</p><p>১৯. সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করবেন না। (২:৪২)</p><p>২০. ইনসাফের সাথে বিচার করবেন। (০৪ঃ ৫৮)</p><p>২১. ন্যায়বিচারের জন্য দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে যান। (০৪: ১৩৫)</p><p>২২. মৃতদের সম্পদ তাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সুষ্ঠভাবে বিতরণ করুন। (০৪ঃ ০৭)</p><p>২৩. মহিলাদের উত্তরাধিকারের অধিকার আদায় করুন। (০৪ঃ ০৭)</p><p>২৪. এতিমদের সম্পত্তি গ্রাস করবেন না। (০৪.১০)</p><p>২৫. এতিমদের রক্ষা করুন। (০২.২২০)</p><p>২৬. অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করবেন না। (০৪ঃ ২৯)</p><p>২৭. মানুষের মধ্যে বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য চেষ্টা করুন। (৪৯ঃ ০৯)</p><p>২৮. সন্দেহ এড়িয়ে চলুন। (৪৯ঃ ১২)</p><p>২৯. গুপ্তচরবৃত্তি করবেন না, কুৎসা রটাবেন না। (৪৯ঃ ১২)</p><p>৩০. আল্লাহর বিধানুসারে বিচার করুন। (০৫ঃ ৪৫)</p><p>৩১. সাদাকাতে সম্পদ ব্যয় করুন। (৫৭ঃ০৭)</p><p>৩২.দরিদ্রকে খাবার খাওয়ান। (১০৭ঃ ০৩)</p><p>৩৩. অভাবীকে অভাব পূরুনের উপায় বাতলে দিন। (০২ঃ ২৭৩)</p><p>৩৪. অপব্যয় করবেন না। (১৭ঃ ২৯)</p><p>৩৫. খোঁটা দিয়ে দানকে নষ্ট করে দিবেন না। (০২ঃ ২৬৪)</p><p>৩৬. অতিথিকে সম্মান করুন। (৫১ঃ ২৬)</p><p>৩৭. কেবলমাত্র নিজে আমল করে তারপর সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অন্যকে আমল করার আদেশ দিবেন। (০২ঃ৪৪)</p><p>৩৮. কাউকে গালাগালি করবেন না। (০২ঃ ৬০)</p><p>৩৯. লোকজনকে মসজিদে যেতে বাধা দিবেন না। (০২ঃ ১৪৪)</p><p>৪০. কেবল তাদের সাথেই লড়াই করুন, যারা আপনার সাথে লড়াই করে (০২ঃ ১৯০)</p><p>৪১. যুদ্ধের শিষ্টাচার মেনে চলুন। (০২ঃ ১৯১)</p><p>৪২. যুদ্ধেংদেহী হবেন না। (০৮ঃ১৫)</p><p>৪৩. দ্বীন নিয়ে বাড়াবাড়ি করবেন না। (০২ঃ ২৫৬)</p><p>৪৪. সকল নবির উপর ঈমান আনুন। (২: ২৮৫)</p><p>৪৫. স্ত্রীর মাসিকের সময় যৌন মিলন করবেন না। (০২ঃ ২২২)</p><p>৪৬. আপনার শিশুকে পূর্ণ দুবছর বুকের দুধ খাওয়ান। (০২ঃ ২৩৩)</p><p>৪৭. অননুমোদিত উপায়ে যৌন মিলন করবেন না। (১৭ঃ ৩২)</p><p>৪৮. যোগ্যতা অনুসারে নেতৃত্বের দায়িত্ব অর্পণ করুন। (০২ঃ ২৪৭)</p><p>৪৯. কোনো ব্যক্তিকে সামর্থ্যের বাহিরে বেশি বোঝা চাপিয়ে দিবেন না। (০২ঃ ২৮৬)</p><p>৫০. বিভক্তি উসকে দিবেন না। (০৩ঃ ১০৩)</p><p>৫১. মহাবিশ্বের বিস্ময় ও সৃষ্টি সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা করুন (৩: ১৯১)</p><p>৫২. আমল অনুযায়ী পুরুষ ও মহিলাদের সমান পুরষ্কার পাবেন; তাই আমল করুন। (৩: ১৯৫)</p><p>৫৩. 'মাহরাম' আত্মীয়কে বিবাহ করবেন না। (০৪ঃ ২৩)</p><p>৫৪. পুরুষ হিসেবে মহিলাদের সুরক্ষা দিন। (০৪ঃ ৩৪)</p><p>৫৫. কৃপণ হবেন না । (০৪ঃ ৩৭)</p><p>৫৬. অন্তরে পরশ্রীকাতরতা পুষে রাখবেন না। (০৪ঃ ৫৪)</p><p>৫৭. একে অপরকে হত্যা করবেন না। (০৪ঃ ৯২)</p><p>৫৮. প্রতারণার পক্ষে ওকালতি করবেন না। (০৪ঃ ১০৫)</p><p>৫৯. পাপ কাজে এবং আগ্রাসনে সহযোগিতা করবেন না। (০৫ঃ০২)</p><p>৬০. সৎ কাজে সহযোগিতা করুন। (০৫ঃ ০২)</p><p>৬১. সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেই কোনোকিছু সত্য বলে গ্রহণ করবেন না। ( ০৬ঃ ১১৬)</p><p>৬২. ন্যায়বিচার করুন। (০৫ঃ ০৮)</p><p>৬৩. অপরাধীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিন। (০৫ঃ ৩৮)</p><p>৬৪. পাপ ও বেআইনী কাজের বিরুদ্ধে লড়াই করুন (০৫ঃ ৬৩)</p><p>৬৫. মৃত প্রাণী, রক্ত, শুকরের মাংস ভক্ষণ থেকে দূরে থাকুন। (০৫ঃ ০৩)</p><p>৬৬. মাদক এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন (৫:৯০)</p><p>৬৭. জুয়া খেলবেন না। (০৫ঃ ৯০)</p><p>৬৮. অন্য ধর্মের দেবদেবীদের অবমাননা করবেন না। (০৬ঃ ১০৮)</p><p>৬৯. ক্রেতাকে ঠকানোর উদ্দ্যেশ্যে মাপে কম দিবেন না। (০৬ঃ ১৫২)</p><p>৭০. খান এবং পান করুন; তবে অপচয় করবেন না। (০৭ঃ ৩১)</p><p>৭১. নামাজের সময় ভালো পোশাক পরিধান করুন। (০৭ঃ ৩১)</p><p>৭২. আশ্রয়প্রার্থীকে সুরক্ষা দিন, সহযোগিতা করুন। (০৯ঃ ০৬)</p><p>৭৩. বিশুদ্ধতাকে আঁকড়ে ধরুন। (০৯ঃ ১০৮)</p><p>৭৪. আল্লাহর রহমতের আশা কখনই পরিত্যাগ করবেন না। (১২ঃ ৮৭)</p><p>৭৫. অজ্ঞতাবশত ভুল করলে আল্লাহর ক্ষমা প্রত্যাশা করুন। ( ১৬ঃ ১১৯)</p><p>৭৬. মানুষকে আল্লাহর পথে আহ্বান করুন হিকমা ও উত্তমভাবে। (১৬ঃ ১২৫)</p><p>৭৭. অন্যের পাপের বোঝা কাউকে বইতে হবে না, বিশ্বাস করুন। (১৭ঃ ১৫)</p><p>৭৮. দারিদ্র্যের ভয়ে আপনার বাচ্চাদের হত্যা করবেন না। (১৭ঃ ৩১)</p><p>৭৯. যে বিষয়ে জ্ঞান আপনার জ্ঞান নাই, সে বিষয়ে কারও পিছু লাগবেন না। (১৭ঃ ৩৬)</p><p>৮০. নিরর্থক কাজ থেকে দূরে থাকুন। (২৩ঃ ০৩)</p><p>৮১. অনুমতি না নিয়ে অন্যের বাড়িতে প্রবেশ করবেন না। (২৪ঃ ২৭)</p><p>৮২. যারা আল্লাহকে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, তাদের জন্য তিনি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবেন, এই বিশ্বাস রাখুন। (২৪:৫৫)</p><p>৮৩. জমিনে নম্রভাবে চলাফেরা করুন। (২৫ঃ ৬৩)</p><p>৮৪. পৃথিবীতে আপনার অংশকে অবহেলা করবেন না। (২৮ঃ ৭৭)</p><p>৮৫. আল্লাহর সাথে অন্য কোনো উপাস্যকে ডাকবেন না। (২৮ঃ ৮৮)</p><p>৮৬. সমকামিতার ঘৃণ্য কাজে লিপ্ত হবেন না। (২৯ঃ ২৯)</p><p>৮৭. সৎ কাজের আদেশ দিন, অসৎ কাজে বাধা দিন। (৩১ঃ ১৭)</p><p>৮৮. জমিনের উপর দম্ভভরে ঘুরে বেড়াবেন না। (৩১ঃ ১৮)</p><p>৮৯. মহিলারা তাদের জাকজমকপূর্ণ পোষাক প্রদর্শন করে বেড়াবে না। (৩৩ঃ ৩৩)</p><p>৯০. আল্লাহ সকল গুনাহ ক্ষমা করেন, বিশ্বাস রাখুন। (৩৯ঃ ৫৩)</p><p>৯১. আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হবেন না। (৩৯ঃ ৫৩)</p><p>৯২. ভালো দ্বারা মন্দকে প্রতিহত করুন। (৪১ঃ ৩৪)</p><p>৯৩. পারস্পরিক পরামর্শের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন। (৪২ঃ ১৩)</p><p>৯৪. সর্বোত্তম মানুষ হওয়ার লড়াই করুন। (৪৯ঃ ১৩)</p><p>৯৫. বৈরাগ্যবাদী হবেন না। ( ৫৭ঃ ২৭)</p><p>৯৬. জ্ঞান অন্বেষণে ব্যাপৃত হোন। ( ৫৮ঃ ১১)</p><p>৯৭. অমুসলিমদের সাথে সদয় এবং নিরপেক্ষ আচরণ করুন। (৬০ঃ ০৮)</p><p>৯৮. লোভ থেকে নিজেকে বাঁচান। (৬৪ঃ ১৬)</p><p>৯৯. আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। (৭৩ঃ ২০) </p><p>১০০. ভিক্ষুককে ফিরিয়ে দিবেন না। (৯৩ঃ ১০)</p><p><br></p><p>আল্লাহ আমাদের সকলকে নির্দেশাবলি মেনে চলার তৌফীক দান করুন। আমিন। </p>

পবিত্র কোরআনের ১০০ নির্দেশনা

পবিত্র কোরআনের ১০০ নির্দেশনাঃ 🅰 ডাউনলোড ইসলামী বিশ্বকোষ অ্যাপঃ  bit.ly/Islam-pedia ০১. কথাবার্তায় কর্কশ হবেন না।  (০৩ঃ১৫৯) ০২. রাগকে নিয়ন্...

Read more »

প্রতিবেশীর অধিকার ও তাদের সাথে সদ্ব্যবহার করার গুরুত্ব

<p style="text-align: justify;"> <br></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgwLPyBlZds55bVoD3tD3Fv2JCLoDQF4BmdqEPR00lGtK19ik67npjVPYmLh4rKfJnrgKRFIFoyxfBQyKKlrtIKANzbiRp8UwR6KfFrRm8UGxvXfdBgX_iL0BY2oDsEFHTbDDE0bnHB85zE/s1600/643338993011617baeba48328240f412.gif" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="461" data-original-width="346" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgwLPyBlZds55bVoD3tD3Fv2JCLoDQF4BmdqEPR00lGtK19ik67npjVPYmLh4rKfJnrgKRFIFoyxfBQyKKlrtIKANzbiRp8UwR6KfFrRm8UGxvXfdBgX_iL0BY2oDsEFHTbDDE0bnHB85zE/s1600-rw/643338993011617baeba48328240f412.gif" width="240"></a></div><p></p><h1 class="entry-title" style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: " baloo="" da";="" font-size:="" 32px;="" font-weight:="" 400;="" line-height:="" 36px;="" margin:="" 3px="" 0px="" 9px;="" overflow-wrap:="" break-word;="" text-align:="" justify;"="">প্রতিবেশীর অধিকার ও তাদের সাথে সদ্ব্যবহার করার গুরুত্ব</h1><div>🅰 ডাউনলোড ইসলামী বিশ্বকোষ অ্যাপঃ <a href="http://bit.ly/Islam-pedia" style="font-family: sans-serif; font-size: 17px; text-align: justify;">bit.ly/Islam-pedia</a><br></div><div><br></div><div><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;">প্রতিবেশীদের অধিকার সম্পর্কে আল্লাহ তা’য়ালা ও তাঁর রাসুল আমাদেরকে কি বলেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন: “<span style="box-sizing: border-box; color: #ff6600;">তোমরা আল্লাহর উপাসনা কর ও কোন কিছুকে তাঁর অংশী করো না, এবং পিতা-মাতা, আত্মীয়-স্বজন, পিতৃহীন, অভাবগ্রস্ত, আত্মীয় ও অনাত্মীয় প্রতিবেশী, সঙ্গী-সাথী, পথচারী এবং তোমাদের অধিকারভুক্ত দাস-দাসীদের প্রতি সদ্ব্যবহার কর।</span>” [<span style="box-sizing: border-box; color: green;">সূরা নিসা: ৩৬</span>]</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;">এই সম্পর্কিত হাদিস সমূহ-</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">১)</strong></span> ইবনে উমার ও আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “<span style="box-sizing: border-box; color: blue;">জিব্রাইল আমাকে সব সময় প্রতিবেশী সম্পর্কে অসিয়ত করে থাকেন। এমনকি আমার মনে হল যে, তিনি প্রতিবেশীকে ওয়ারেস বানিয়ে দেবেন।</span>” [সহীহুল বুখারী ৬০১৪ ও মুসলিম ২৬২৪]</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">২)</strong></span> আবূ যার (রাঃ) বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, “<span style="box-sizing: border-box; color: blue;">হে আবূ যার! যখন তুমি ঝোল (ওয়ালা তরকারি) রান্না করবে, তখন তাতে পানির পরিমান বেশী কর। অতঃপর তোমার প্রতিবেশীর বাড়িতে রীতিমত পৌছে দাও।”</span> [মুসলিম ২৬২৫]</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">৩)</strong> </span>আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) বলেন, নবী (সাঃ) বলেছেন, “<span style="box-sizing: border-box; color: blue;">আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মু’মিন নয়। আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মু’মিন নয়। আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মু’মিন নয়।” জিজ্ঞেস করা হল, ‘কোন ব্যক্তি? হে আল্লাহর রসূল!’ তিনি বললেন, “যে লোকের প্রতিবেশী তার অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকে না।</span>” [সহীহুল বুখারী ৬০১৬]</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">৪)</strong></span> মুসলিমের এক বর্ণনায় আছে, “<span style="box-sizing: border-box; color: blue;">ঐ ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে না, যার অনিষ্ট থেকে তার প্রতিবেশী নিরাপদে  থাকে না। উক্ত সাহাবী (রাঃ) থেকেই বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, হে মুসলিম মহিলাগণ! কোন প্রতিবেশিনী যেন তার অপর প্রতিবেশিনীর উপঢৌকনকে তুচ্ছ মনে না করে; যদিও তা ছাগলের পায়ের ক্ষুর হক না কেন।”</span> [সহীহুল বুখারী ২৫৬৬ ও মুসলিম ১০৩০]</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">৫)</strong></span> উক্ত সাহাবী (রাঃ) থেকেই বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “<span style="box-sizing: border-box; color: blue;">কোন প্রতিবেশী যেন তার প্রতিবেশীকে তার দেওয়ালে কাঠ (বাঁশ ইত্যাদি) গাড়তে নিষেধ না করে। অতঃপর আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) বললেন, কী ব্যাপার আমি তোমাদেরকে রসূল (সাঃ)-এর সুন্নাহ থেকে মুখ ফিরাতে দেখছি! আল্লাহর কসম! নিশ্চয় আমি এ (সুন্নাহ)কে তোমাদের ঘাড়ে নিক্ষেপ করব (অর্থাৎ এ কথা বলতে থাকব)।</span>” [সহীহুল বুখারী ২৪৬৩,৫৬২৭ ও মুসলিম ১৬০৯]</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">৬)</strong> </span>উক্ত রাবী (রাঃ) থেকেই বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “<span style="box-sizing: border-box; color: blue;">যে ব্যাক্তি আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি বিশ্বাস রাখে, সে যেন তার মেহেমানের খাতির করে। এবং যে ব্যাক্তি আল্লাহ ও পরকালের প্রতি বিশ্বাস রাখে, সে যেন ভাল কথা বলে, নচেৎ চুপ থাকে।</span>” [সহীহুল বুখারী ৬০১৮,৩৩৩১, মুসলিম ৪৭, ১৪৬৮]</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">৭)</strong></span> আবূ শুরায়হ খু্যায়ী (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “<span style="box-sizing: border-box; color: blue;">যে ব্যাক্তি আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি বিশ্বাস রাখে, সে যেন প্রতিবেশীর সাথে সদ্ব্যবহার কর। যে ব্যাক্তি আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি বিশ্বাস রাখে, সে যেন তার মেহেমানের খাতির করে। এবং যে ব্যাক্তি আল্লাহ ও পরকালের প্রতি বিশ্বাস রাখে, সে যেন ভাল কথা বলে, অথবা নীরব থাকে।</span>” [সহীহুল বুখারী ৬০১৯,৬১৩৫, মুসলিম ৪৮]</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">৮)</strong></span> আয়েশা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি বললাম, “<span style="box-sizing: border-box; color: blue;">হে আল্লাহর রসূল! আমার দু’জন প্রতিবেশী আছে।(যদি দু’জনকেই দেওয়া সম্ভব না হয় তাহলে) আমি তাঁদের মধ্যে কার নিকট হাদিয়া (উপঢৌকন) পাঠাব?’ তিনি বললেন, “যার দরজা তোমার বেশী নিকটবর্তী, তার কাছে (পাঠাও)।</span>” [সহীহুল বুখারী ৬০২০,২২৫৯, আবূ দাউদ ৫১৫৫]</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">৯)</strong></span> আব্দুল্লাহ ইবনে উমার(রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “<span style="box-sizing: border-box; color: blue;">আল্লাহর নিকট সর্ব উওম সঙ্গী সে, যে তার সঙ্গীর কাছে উওম। আল্লাহর নিকট সেই প্রতিবেশী সর্ব উওম, যে তার প্রতিবেশীর দৃষ্টিতে সর্বাধিক উওম।</span>” [তিরমিযী ১৯৪৪, আহমাদ ৬৫৩০, দারেমী ২৪৩৭]</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;">এখনো কি আমরা আমাদের প্রতিবেশীর ভালমন্দের খবর নেব না?</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;">তথ্যসূত্রঃ কুরআনের আলো</p></div>

প্রতিবেশীর অধিকার ও তাদের সাথে সদ্ব্যবহার করার গুরুত্ব

  প্রতিবেশীর অধিকার ও তাদের সাথে সদ্ব্যবহার করার গুরুত্ব 🅰 ডাউনলোড ইসলামী বিশ্বকোষ অ্যাপঃ  bit.ly/Islam-pedia প্রতিবেশীদের অধিকার সম্পর্কে ...

Read more »

ঈমানের শাখা সমূহ

<p><strong style="box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; text-align: center;"></strong></p><h1 class="entry-title" style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: " baloo="" da";="" font-size:="" 32px;="" font-weight:="" 400;="" line-height:="" 36px;="" margin:="" 3px="" 0px="" 9px;="" overflow-wrap:="" break-word;"=""><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg0dB1g8aw3xdBDI7RAAGw0qpDv5SM75a474JKVlpYevbmV_2c0GmhevkHgO_ryTI8IbJoBAB87zcetWVhwA7GSNCtcWy0OtTDQEEf02_blDsFG3Wa5AljKRbOI0RpF5_zHCFUfaVBf5zoO/s1600/c48d4f92c2741f4ebbe8ff0b92e47c37.gif" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="480" data-original-width="480" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg0dB1g8aw3xdBDI7RAAGw0qpDv5SM75a474JKVlpYevbmV_2c0GmhevkHgO_ryTI8IbJoBAB87zcetWVhwA7GSNCtcWy0OtTDQEEf02_blDsFG3Wa5AljKRbOI0RpF5_zHCFUfaVBf5zoO/s1600-rw/c48d4f92c2741f4ebbe8ff0b92e47c37.gif" width="320"></a></div><br></h1><h1 class="entry-title" style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: " baloo="" da";="" font-size:="" 32px;="" font-weight:="" 400;="" line-height:="" 36px;="" margin:="" 3px="" 0px="" 9px;="" overflow-wrap:="" break-word;"="">ঈমানের শাখা সমূহ</h1><p><strong style="box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; text-align: center;">মূল: </strong><span style="background-color: white; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; text-align: center;">হাফেজ হাকামী (রহ.)</span><strong style="box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; text-align: center;"> </strong></p><h3 style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: " baloo="" da";="" font-size:="" 22px;="" font-weight:="" 400;="" line-height:="" 30px;="" margin:="" 27px="" 0px="" 17px;"=""><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">প্রশ্নঃ</strong></span></h3><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word;">আলেমগণ ঈমানের যে সমস্ত শাখা বর্ণনা করেছেন তার সারাংশ বর্ণনা করুন।</p><h3 style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: " baloo="" da";="" font-size:="" 22px;="" font-weight:="" 400;="" line-height:="" 30px;="" margin:="" 27px="" 0px="" 17px;="" text-align:="" justify;"=""><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">উত্তরঃ</strong></span></h3><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;">ইবনে হিব্বান (রঃ) কর্তৃক বর্ণিত ঈমানের শাখাগুলো হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী সহীহ বুখারীর ভাষ্যগ্রন্থ ফতহুল বারীতে সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করেছেন। এই শাখাগুলো তিন প্রকার। যথা:</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(১)</span> </strong>এমন কিছু শাখা আছে যা অন্তরের সাথে সম্পৃক্ত।<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(২)</span></strong> কতিপয় শাখা জবানের সাথে সম্পৃক্ত এবং<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(৩)</span></strong> এমন কতিপয় শাখা রয়েছে, শরীরের সাথে সম্পৃক্ত।</p><h3 style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: " baloo="" da";="" font-size:="" 22px;="" font-weight:="" 400;="" line-height:="" 30px;="" margin:="" 27px="" 0px="" 17px;="" text-align:="" justify;"=""><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><b style="box-sizing: border-box;">প্রথমতঃ অন্তরের কাজসমূহ</b></span></h3><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;">নিয়ত ও বিশ্বাস হচ্ছে অন্তরের কাজ। ঈমানের যেসমস্ত শাখা অন্তরের সাথে সম্পৃক্ত তার সংখ্যা ২৪টি। নিম্নে তা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হল।</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১)</strong></span> আল্লাহর প্রতি ঈমান। আল্লাহর যাত (স্বত্তা), সিফাত (গুণাবলী) এবং একত্ববাদের প্রতি ঈমান আনয়নও আল্লাহর প্রতি ঈমানের অন্তর্ভূক্ত। তবে স্মরণ রাখা জরুরী যে, আল্লাহ্ স্বীয় সত্বা ও গুণাবলী কোন সৃষ্টির মত নয়। আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ “<span style="box-sizing: border-box; color: #ff6600;">কোন কিছুই তাঁর অনুরূপ নয়। তিনি শুনেন এবং দেখেন।</span>” [<span style="box-sizing: border-box; color: green;">সূরা শুরাঃ ১১</span>]<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(২)</strong></span> এই বিশ্বাস করা যে আল্লাহ্ ব্যতীত অন্যান্য সকল বস্তুই ধ্বংসশীল।<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(৩)</span></strong> এমনিভাবে আল্লাহর ফেরেশতা<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(৪)</span> </strong>আসমানী কিতাব<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(৫)</span> </strong>নবী-রাসূল<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৬)</strong> </span>তাকদীরের ভালমন্দ এবং<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(৭)</span></strong> আখেরাতের প্রতি ঈমান। কবরের প্রশ্নোত্তর, পুনরুত্থান, হিসাব, আমলনামা প্রদান, মীযান (দাঁড়িপাল্লা), পুলসিরাত, জান্নাত এবং জাহান্নামের প্রতি ঈমান আনয়ন করাও অন্তরের কাজ সমূহের অন্তর্ভূক্ত।<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(৮)</span></strong> আল্লাহকে ভালবাসা,আল্লাহর জন্যেই কাউকে ভালবাসা,আল্লাহর জন্যেই কাউকে ঘৃণা করা।<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(৯)</span></strong> নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে ভালবাসা ও তাঁকে সম্মান করাও অন্তরের কাজ। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর উপর দরূদ পাঠ ও তাঁকে ভালবাসা ও সম্মান প্রদর্শন তার অন্তর্ভূক্ত।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১০)</strong> </span>তাঁর সুন্নাতের অনুসরণ করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১১)</strong></span> একনিষ্ঠতার সাথে আল্লাহর এবাদত করা আবশ্যক-এর প্রতি ঈমান আনয়নও অন্তরের কাজের অন্তর্ভূক্ত। রিয়া তথা লোক দেখানো আমল ও মুনাফেকী পরিহার করাও এর অন্তর্ভূক্ত।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১২)</strong> </span>তাওবা করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১৩)</strong></span> আল্লাহকে ভয় করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১৪)</strong> </span>আল্লাহর রহমতের আশা রাখা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১৫)</strong></span> আল্লাহর নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১৬)</strong></span> ওয়াদা অঙ্গিকার পূর্ণ করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১৭)</strong></span> ধৈর্য ধারণ করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১৮)</strong></span> তাকদীরের লিখনের উপর সন্তুষ্ট থাকা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১৯)</strong></span> আল্লাহর উপর ভরসা করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(২০)</strong></span> বিনয়-নম্রতা প্রদর্শ করা,বড়কে সম্মান করা ও ছোটকে স্নেহ করাও এর অন্তর্ভূক্ত।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(২১)</strong></span> অহঙ্কার ও তাকাব্বরী বর্জন করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(২২)</strong> </span>হিংসা বর্জন করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(২৩)</strong></span> কাউকে ঘৃণা না করা এবং<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(২৪)</strong></span> ক্রোধ বর্জন করা।</p><h3 style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: " baloo="" da";="" font-size:="" 22px;="" font-weight:="" 400;="" line-height:="" 30px;="" margin:="" 27px="" 0px="" 17px;="" text-align:="" justify;"=""><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><b style="box-sizing: border-box;">দ্বিতীয়তঃ জবানের কাজসমূহ তথা জবান দ্বারা উচ্চারিত শব্দ ও বাক্যসমূহ</b></span></h3><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;">ঈমানের শাখাসমূহের মধ্যে থেকে যেগুলোর সম্পর্ক জবানের সাথে তার সংখ্যা হল সাতটি। যথা:</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(১)</span> </strong>তাওহীদ (ও রিসালাতের) বাক্য মুখে উচ্চারণ করা।<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(২)</span></strong> কুরআন তেলাওয়াত করা।<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(৩)</span></strong> ইলম শিক্ষা করা।<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(৪)</span></strong> অপরকে ইলম শিক্ষা দেয়া।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৫)</strong> </span>দু’আ করা।<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(৬)</span></strong> যিকির করা এবং ক্ষমা প্রার্থনা করাও এর অন্তর্ভূক্ত।<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(৭)</span> </strong>অযথা কথা-বার্তা থেকে বিরত থাকা।</p><h3 style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: " baloo="" da";="" font-size:="" 22px;="" font-weight:="" 400;="" line-height:="" 30px;="" margin:="" 27px="" 0px="" 17px;="" text-align:="" justify;"=""><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><b style="box-sizing: border-box;">তৃতীয়তঃ শরীরের কাজসমূহ</b></span></h3><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;">ঈমানের শাখাসমূহের মধ্যে থেকে যেগুলোর সম্পর্ক শরীরের সাথে,তার সংখ্যা হল ৩৮টি। এ শাখাগুলো আবার তিন ভাগে বিভক্ত। যথা:</p><ul style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; padding: 0px;"><li style="box-sizing: border-box; line-height: inherit; margin-bottom: 0px; margin-left: 21px;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><b style="box-sizing: border-box;">(ক) </b></span>কতিপয় শাখা ব্যক্তি বিশেষের সাথে সম্পৃক্ত।এগুলোর সংখ্যা পনেরটি। যথা:</li></ul><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(১)</span> </strong>বাহ্যিক ও আভ্যন্তরীণ পবিত্রতা অর্জন করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(২)</strong></span> মিসকীন ও অসহায়কে খাদ্য দান করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৩)</strong></span> মেহমানের সম্মান করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৪)</strong></span> ফরজ রোজা পালন করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৫)</strong></span> নফল রোযা পালন করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৬)</strong></span> ইতেকাফ করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৭)</strong></span> লাইলাতুল কদর অন্বেষণ করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৮)</strong></span> হজ্জ পালন করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৯)</strong></span> উমরা পালন করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১০)</strong> </span>কাবা ঘরের তাওয়াফ করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১১)</strong></span> দ্বীন ও ঈমান নিয়ে টিকে থাকার জন্যে দেশ ত্যাগ।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১২)</strong></span> দ্বীন ও ঈমান বাঁচানোর জন্যে কাফের রাষ্ট্র ত্যাগ করে ইসলামী রাজ্যে চলে যাওয়া।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১৩)</strong></span> মানত পূর্ণ করা।<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(১৪)</span> </strong>ঈমান বৃদ্ধির চেষ্টা করা ও<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১৫)</strong></span> কাফ্ফারা আদায় করা।</p><ul style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; padding: 0px;"><li style="box-sizing: border-box; line-height: inherit; margin-bottom: 0px; margin-left: 21px;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><b style="box-sizing: border-box;">(</b><b style="box-sizing: border-box;">খ) </b></span>কতিপয় শাখা আছে,যা ব্যক্তির সাথে সংশ্লিষ্টদের সাথে সম্পৃক্ত। এগুলোর সংখ্যা মোট ৬টি। যথা:</li></ul><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১)</strong></span> বিবাহের মাধ্যমে চরিত্র পবিত্র রাখা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(২)</strong> </span>পরিবারের ভরণ-পোষণের ব্যবস্থা করা।<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(৩)</span></strong> পিতা-মাতার সেবা করা,তাদের অবাধ্য না হওয়া।<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(৪)</span></strong> সন্তান প্রতিপালন করা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৫)</strong></span> আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা।<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৬)</strong></span> মনিবের প্রতি অনুগত থাকা ও অধীনস্তদের সাথে নরম ব্যবহার করা।</p><ul style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; padding: 0px; text-align: justify;"><li style="box-sizing: border-box; line-height: inherit; margin-bottom: 0px; margin-left: 21px;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><b style="box-sizing: border-box;">(</b><b style="box-sizing: border-box;">গ) এমন কতিপয় শাখা রয়েছে</b><b style="box-sizing: border-box;">,</b><b style="box-sizing: border-box;">যা সকল মুসলমানের সাথে সম্পৃক্ত।</b> </span>এগুলোর সংখ্যা হচ্ছে ১৭টি। যথা:</li></ul><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১)</strong></span> ইনসাফের সাথে রাষ্ট্র পরিচালনা করা<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(২)</strong></span> মুসলিম জামাআতের অনুসরণ করা,<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৩)</strong> </span>শাসকদের আনুগত্য করা<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৪)</strong> </span>মানুষের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ মিটিয়ে দেয়া। বিশৃংঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করাও এর অন্তর্ভূক্ত<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৫)</strong> </span>সৎকাজে পরস্পর সহযোগিতা করা,সৎকাজের আদেশ দেয়া এবং অসৎকাজের নিষেধ করাও এর অন্তর্ভূক্ত<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৬)</strong></span> দণ্ডবিধি কায়েম করা<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৭)</strong> </span>আল্লাহর রাস্তায় জেহাদ করা ও ইসলামী রাষ্ট্রের সীমানা পাহারা দেয়াও জেহাদের অন্তর্ভূক্ত<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৮)</strong> </span>আমানত আদায় করা এবং গণীমতের মালের পাঁচভাগের একভাগ আদায় করাও এর অন্তর্ভূক্ত<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(৯)</strong></span> ঋণ পরিশোধ করা<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(১০)</span></strong> প্রতিবেশীর সম্মান করা<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১১)</strong></span> মানুষের সাথে ভাল ব্যবহার করা<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১২)</strong></span> হালালভাবে সম্পদ উপার্জন করা এবং বৈধ পন্থায় তা খরচ করা এবং অপচয় না করা<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(১৩)</span> </strong>সালামের উত্তর দেয়া<br style="box-sizing: border-box;"><strong style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">(১৪)</span></strong> হাঁচি দানকারীর উত্তর প্রদান করা<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১৫)</strong> </span>মানুষের ক্ষতি করা থেকে বিরত থাকা<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১৬)</strong></span> খেলা-তামাশা থেকে বিরত থাকা ও<br style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">(১৭)</strong></span> রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক জিনিষ সরিয়ে দেয়া।</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;">এই হল ঈমানের ৬৯টি শাখা। কতিপয় শাখাকে অন্য শাখার সাথে একত্রিত গণনা না করে আলাদাভাবে হিসাব করলে ৭৭টি হবে। আল্লাহই ভাল জানেন।</p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: Kalpurush; font-size: 19px; margin-bottom: 26px; margin-top: 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: justify;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><strong style="box-sizing: border-box;">উৎস:</strong></span> কুরআনের আলো, কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে দু শতাধিক প্রশ্নোত্তরে নাজাত প্রাপ্ত দলের আকীদা শীর্ষক কিতাব থেকে (প্রশ্ন নং-১৫৮)</p>

ঈমানের শাখা সমূহ

ঈমানের শাখা সমূহ মূল:  হাফেজ হাকামী (রহ.)   প্রশ্নঃ আলেমগণ ঈমানের যে সমস্ত শাখা বর্ণনা করেছেন তার সারাংশ বর্ণনা করুন। উত্তরঃ ইবনে হিব্বান (র...

Read more »