অযুর ১৬টি মাকরূহ

<div style="text-align: justify;">◾ অযুর জন্য নাপাক জায়গায় বসা।<br></div><div style="text-align: justify;">◾ নাপাক জায়গায় অযুর পানি ফেলা।</div><div style="text-align: justify;">◾ অযুর অঙ্গ সমূহ থেকে লোটা (বদনা) ইত্যাদিতে ফোঁটা ফোঁটা পানি ফেলা, (মুখ ধোয়ার সময় পানিপূর্ণ অঞ্জলীতে সাধারণত মুখমন্ডল হতে পানির ফোটা পড়ে। এ ব্যাপারে সতর্ক থাকা একান্ত প্রয়োজন)।</div><div style="text-align: justify;">◾ কিবলার দিকে থুথু, কফ, কুলির পানি ইত্যাদি নিক্ষেপ করা।</div><div style="text-align: justify;">◾ প্রয়োজন ছাড়া দুনিয়াবী কথাবার্তা বলা।</div><div style="text-align: justify;">◾ অতিরিক্ত পানি খরচ করা। </div><div style="text-align: justify;">(আল্লামা মুফতী আমজাদ আলী আযমীرَحۡمَۃُ اللّٰہ ِتَعَالٰی عَلَیہِ “বাহারে শরীয়াত (সংগৃহীত) ”১ম খন্ডের ৩০২-৩০৩ পৃষ্ঠায় বর্ণনা করেন: নাকে পানি দেয়ার সময় আধা অঞ্জলী থেকে বেশি পানি ব্যবহার করা অপচয়)।</div><div style="text-align: justify;">◾ এত কম পানি ব্যবহার করা যাতে সুন্নাত আদায় হয় না। অতএব পানির নল এত বেশি খোলাও উচিত নয় যাতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি পড়ে, আবার এত সামান্য পরিমাণ খোলাও উচিত নয় যাতে সুন্নাত আদায় না হয় বরং মধ্যম ভাবেই পানির নল খোলা উচিত। </div><div style="text-align: justify;">◾ মুখে পানি মার।</div><div style="text-align: justify;">◾ মুখে পানি দেয়ার সময় ফুঁক দেয়া।</div><div style="text-align: justify;">◾ এক হাতে মুখ ধোঁয়া কারণ এটা রাফেজী ও হিন্দুদের রীতি।</div><div style="text-align: justify;">◾ গলা মাসেহ্ করা। </div><div style="text-align: justify;">◾ বাম হাতে কুলী অথবা নাকে পানি দেয়া।</div><div style="text-align: justify;">◾ ডান হাতে নাক পরিষ্কার করা।</div><div style="text-align: justify;">◾ তিনবার নতুন পানি দিয়ে তিনবার মাথা মাসেহ্ করা।</div><div style="text-align: justify;">◾ রোদের তাপে গরম করা পানি দিয়ে অযু করা।</div><div style="text-align: justify;">◾মুখ ধোয়ার সময় উভয় ঠোঁট ও উভয় চক্ষু দৃঢ়ভাবে বন্ধ রাখা। যদি ঠোঁট ও চোখের কিছু অংশও শুষ্ক থেকে যায় তাহলে অযুই হবে না। অযুর প্রতিটি সুন্নাত বর্জন করা মাকরূহ আর প্রতিটি মাকরূহ বর্জন করা সুন্নাত।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"><b>(বাহারে শরীয়াত, ১ম খন্ড, ৩০০-৩০১ পৃষ্ঠা)</b><br></div><div style="text-align: justify;"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEic-8Hemwyt21Gggf8d4Jvx1ydedar0MWpv2WzS5DCYTF8Xj8nxYwuS_AasJzEEfQmwzhicVQTmihBfXHl7juD6Qhf0l-hzKBM5__eX0scsCzILcLkDVCVd2lvQtcZXzPtM7XgTxb0kkV0/s1600/IMG_ORG_1593364517942.jpeg" imageanchor="1"><img alt="" border="0" data-original-height="770" data-original-width="712" height="400" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEic-8Hemwyt21Gggf8d4Jvx1ydedar0MWpv2WzS5DCYTF8Xj8nxYwuS_AasJzEEfQmwzhicVQTmihBfXHl7juD6Qhf0l-hzKBM5__eX0scsCzILcLkDVCVd2lvQtcZXzPtM7XgTxb0kkV0/s1600-rw/IMG_ORG_1593364517942.jpeg" width="369"></a></div><br><br></div>

অযুর ১৬টি মাকরূহ

◾ অযুর জন্য নাপাক জায়গায় বসা। ◾ নাপাক জায়গায় অযুর পানি ফেলা। ◾ অযুর অঙ্গ সমূহ থেকে লোটা (বদনা) ইত্যাদিতে ফোঁটা ফোঁটা পানি ফেলা, (মুখ ধোয়ার...

Read more »

বাণী চিরন্তনীঃ হক্কানী উলামায়ে কেরাম ইলমে দ্বীনের ধারক বাহক

<div style="text-align: justify;">বাণী চিরন্তনীঃ হক্কানী উলামায়ে কেরাম ইলমে দ্বীনের ধারক বাহক। আজকাল মানুষ দুই একটা বই পড়েই নিজেকে মহাপন্ডিত মনে করে, গুগুল থেকে, ওয়েবসাইট থেকে কয়েকটা হাদিস পড়েই শিরক, বিদআত ফতোয়া শুরু করে দেয়। আসলে দ্বীন ইসলামের পরিষ্কার কোন concept তাদের জানা নেই এটা তারা নিজেরাও বুঝে কিন্তু তাও অন্ধের মত নিজের পছন্দের ব্যক্তিকে অনুসরণ করে। মুখে শুধু বুখারী-মুসলিম জপে অথচ তারা কয়েক শত হাদিস না পড়েও লাখো লাখো হাদিসের হাফেজদেরকে অবহেলা করে, তুচ্ছাজ্ঞান করে, প্রকৃত আলেম ও ইমামগণের লেখা কিতাবকে তুচ্ছা-তাচ্ছিল্য করে। এই উক্তিটি তাদের জন্যঃ</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">🌱হযরত হুসাইন আল-লুঅ্'লুয়ী ‘রাহমাতুল্লাহি আলাইহি’ বলেন,</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">“আমার চল্লিশ বছর অতিবাহিত হয়ে গিয়েছে যে, বুকে কিতাব না রেখে কখনো দাঁড়াইনি এবং ঘুমাইনি।”</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(সহীহ জামে বায়ানিল ইলম ওয়া ফাদ্বলিহী-৫০৮ পৃষ্ঠা) </div>

বাণী চিরন্তনীঃ হক্কানী উলামায়ে কেরাম ইলমে দ্বীনের ধারক বাহক

বাণী চিরন্তনীঃ হক্কানী উলামায়ে কেরাম ইলমে দ্বীনের ধারক বাহক। আজকাল মানুষ দুই একটা বই পড়েই নিজেকে মহাপন্ডিত মনে করে, গুগুল থেকে, ওয়েবসাইট থেক...

Read more »

সূফি আউলিয়ায়ে কেরামগণ কেন গুহা-অরণ্যে ধ্যানমগ্ন থাকেন এবং দেশত্যাগ করে হিজরত করেন?

<div style="text-align: justify;">সূফি আউলিয়ায়ে কেরামগণ কেন গুহা-অরণ্যে ধ্যানমগ্ন থাকেন এবং দেশত্যাগ করে হিজরত করেন?</div><div style="text-align: justify;">🖋মুহাম্মদ রাশেদ</div><div style="text-align: justify;"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiK_IMMAWJTzwjpFNEYfGiNH4IoIlMl_xNf-q1nUmNUPKlEUq0o54EafA7W73IvPKDwjTdnuBwQgbfONpc_38MzJyW0RAkU_2X8P0yqaS2GET7RE2GxNMSz87ZECBpKsMx_31CT-jxgxSM/s1600/IMG_ORG_1593364069815.jpeg" imageanchor="1"><img alt="" border="0" data-original-height="540" data-original-width="540" height="400" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiK_IMMAWJTzwjpFNEYfGiNH4IoIlMl_xNf-q1nUmNUPKlEUq0o54EafA7W73IvPKDwjTdnuBwQgbfONpc_38MzJyW0RAkU_2X8P0yqaS2GET7RE2GxNMSz87ZECBpKsMx_31CT-jxgxSM/s1600-rw/IMG_ORG_1593364069815.jpeg" width="400"></a></div><br><br></div><div style="text-align: justify;">---</div><div style="text-align: justify;">এমন জায়গা যেখানে দিনেও কোলাহল নেই। নীরব সব।  এডভেঞ্চারাস জায়গা। যেন কিছুতে মত্ত। শীতল একজায়গা। যেখানে নিচে একটি, দ্বিখণ্ডিত পাহাড়ের বুকে অনতিদূরে দুইটি গুহা। ওখানে আজ থেকে প্রায় শতবছর আগে বাবাজান কেবলা আল্-মাইজভাণ্ডারী কেবলা কাবা বার বছর টানা সাধনা করেছেন। ধ্যানমগ্ন ছিলেন ওই গুহাগুলোতে। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">সাহাপুরী কেবলা বলেনঃ</div><div style="text-align: justify;">অসাধ্য সাধনা করে আছ তুঁমি শান্তিপুরে।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">সরাসরি না দেখলে বুঝবেননা যে গুহাগুলো কেমন। হুজুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এঁর একটি সুন্নাত শরীফের প্রেমে পড়ে বাবাজান কেবলা কাবা বারটি বছর একজায়গায় কাটিয়ে দিয়েছেন। হেরাগুহায় ধ্যানমগ্ন থাকতেন মোস্তাফা জানে রহমত সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">----</div><div style="text-align: justify;">সিমনানের এক বাদশাহ্। সিমনান ইরানের একটি প্রদেশ। ওই প্রদেশের বাদশাহ্ ছিলেন মখ্দুম আশরাফ জাহাঙ্গীর সিমনানী (রাদিআল্লাহু আনহু)। ইশকের বোরাকে আরোহণ করে নিজ জন্মস্থান সিমনানের সালতানাত ছেড়ে দিয়ে, হিজরত করেন হিন্দুস্তানে। জ্বীন-ইনসান সকলে হেদায়েত পেতে থাকে তাঁরই সদকায়।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">হাদী বাবাজানের ভাষায়ঃ</div><div style="text-align: justify;">সিংহাসন ছেড়ে কেন আসিলেন হেথায়।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">তারিখুস সালতানাত, সুলতান আওহাদুদ্দীন মখদুম আশরাফ জাহাঙ্গীর সিমনানী রাদিআল্লাহু আনহু হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এঁর মক্কা শরীফ হতে মদিনা শরীফে হিজরতের সুন্নাত শরীফ পালন করতে সালতানাত ছেড়ে ইশকের ঝুলি নিয়ে বেড়িয়ে পরেন। মোস্তাফা জানে রহমত সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনা শরীফে আর মখ্দুমে পাক কিছৌছা শরীফে। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">এমনই হয় আউলিয়ায়ে কেরামের প্রেম। আউলিয়ায়ে কেরামের প্রতিটি কর্মই সুন্নাতে পাকের অনুসরণ। সব কিছুর উর্ধ্বে প্রেম। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">ইয়া রাসূলাল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! </div><div style="text-align: justify;">ইয়া রাসূলাল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! </div><div style="text-align: justify;">ইয়া রাসূলাল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম!</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">ছবিঃ বাবাজান কেবলা কাবার আস্তানা শরীফ, পাহাড়ের বুকে ধ্যান-গুহা।</div>

সূফি আউলিয়ায়ে কেরামগণ কেন গুহা-অরণ্যে ধ্যানমগ্ন থাকেন এবং দেশত্যাগ করে হিজরত করেন?

সূফি আউলিয়ায়ে কেরামগণ কেন গুহা-অরণ্যে ধ্যানমগ্ন থাকেন এবং দেশত্যাগ করে হিজরত করেন? 🖋মুহাম্মদ রাশেদ --- এমন জায়গা যেখানে দিনেও কোলাহল নেই। ন...

Read more »

আন নাবী আল উম্মী - রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কি লিখতে জানতেন?

<div style="text-align: justify;">প্রিয় নবী ﷺ এর রোগ যখন বেড়ে গেল তখন তিনি বললেনঃ আমার কাছে কাগজ কলম নিয়ে এস, আমি তোমাদের এমন কিছু লিখে দিব যাতে পরবর্তীতে তোমরা ভ্রান্ত না হও। ‘উমর (রাঃ) বললেন, রাসূল ﷺ এঁর রোগ যন্ত্রণা প্রবল হয়ে গেছে (এমতাবস্থায় কিছু বলতে বা লিখতে তাঁর কষ্ট হবে)। আর আমাদের কাছে তো আল্লাহর কিতাব রয়েছে, যা আমাদের জন্য যথেষ্ট। এতে সাহাবীগণের মধ্য মতবিরোধ দেখা দিল এবং শোরগোল বেড়ে গেল। তখন রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন, তোমরা আমার কাছ থেকে উঠে যাও। আমার কাছে ঝগড়া-বিবাদ করা উচিত নয়। এ পর্যন্ত বর্ণনা করে ইবনে আব্বাস (রাঃ) (যেখানে বসে হাদীস বর্ণনা করছিলেন সেখান থেকে) এ কথা বলতে বলতে বেরিয়ে গেলেন যে, ‘হায় বিপদ, সাংঘাতিক বিপদ! রাসূলুল্লাহ ﷺ এবং তাঁর লেখনীর মধ্যে যা বাধ সেধেছে। (সহীহ বুখারী ১১৪)</div><div style="text-align: justify;"> </div><div style="text-align: justify;">অন্য বর্ণনায় এভাবেও এসেছে-</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">ইবনে ‘আববাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ এঁর ওফাতের সময় যখন ঘনিয়ে এলো এবং ঘরে ছিল লোকের সমাবেশ, তখন নবী ﷺ বললেন, তোমরা এসো, আমি তোমাদের জন্য কিছু লিখে দেই, যেন তোমরা পরবর্তীতে পথভ্রষ্ট না হয়ে যাও। তখন তাদের মধ্যকার কিছুলোক বললেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ এঁর রোগ-যন্ত্রণা কঠিন হয়ে গেছে, আর তোমাদের কাছে তো কুরআন মওজুদ আছে। আল্লাহর কিতাবই আমাদের জন্য যথেষ্ট। এ ব্যাপারে নবী ﷺ এঁর পরিবারের লোকজনের মধ্যে মতানৈক্য দেখা দেয় এবং তারা পরস্পর বাক-বিতন্ডা করতে থাকেন। তাদের কেউ বললেন, তোমরা তার নিকট যাও, তিনি তোমাদের জন্য কিছু লিখে দিবেন। যাতে তোমরা তাঁর পরে কোন বিভ্রান্তিতে না পড়। আবার কেউ বললেন অন্য কথা। বাক-বিতন্ডা ও মতভেদ যখন চরমে পৌঁছল, তখন রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন, তোমরা উঠে চলে যাও। ‘উবাইদুল্লাহ (রহ.) বলেন, ইবনে ‘আববাস (রাঃ) বলতেন, এ ছিল অত্যন্ত দুঃখজনক ব্যাপার যে, রাসূলুল্লাহ ﷺ সাহাবীগণের (রাঃ) জন্য কিছু লিখে দেয়ার ব্যাপারে তাদের মতবিরোধ ও চেঁচামেচিই মূলত প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়িয়েছিল। </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">(সহীহ বুখারী ৪৪৩২)</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">এই ছিল প্রিয় নবী ﷺ এঁর কিছু লেখা দেয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়ানোর কারণে সাহাবায়ে কেরামের আফসোস, অথচ তাঁর এমন উম্মতও রয়েছে যারা তাঁকে কুরআন হাদিসের অপব্যাখ্যা করে হলেও নিরক্ষর প্রমাণ করতে চায়...(নাউজুবিল্লাহ)  শতকোটি আফসোস ঐসকল নির্বোধদের জন্য, আল্লাহ তায়ালা এদের হেদায়েত দিক।</div>

আন নাবী আল উম্মী - রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কি লিখতে জানতেন?

প্রিয় নবী ﷺ এর রোগ যখন বেড়ে গেল তখন তিনি বললেনঃ আমার কাছে কাগজ কলম নিয়ে এস, আমি তোমাদের এমন কিছু লিখে দিব যাতে পরবর্তীতে তোমরা ভ্রান্ত না হও...

Read more »