প্রত্যেক বিপদে ৩টি নেয়ামত আছে

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><br />আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাযি.) বলেন, প্রত্যেক বিপদেই ৩টি নেয়ামত আছে:<br />.<br />(১) বিপদ আরও কঠিন হতে পারত<br />(২) বিপদ দুনিয়াতেই মিটে গেছে<br />(৩) দুনিয়াবি বিষয়ের ওপর এসেছে<br />.<br />এগুলো কীভাবে নেয়ামত?<br />.<br />(১) বিপদ আরও কঠিন হতে পারত<br /><br />প্রত্যেকটি বিপদেরই দুটো অবস্থা আছে। একটি কম, আরেকটি বেশি। যার একটি হাত কাঁটা পড়েছে, তার দুটো হাতই যেতে পারত। যার একটি চোখ নষ্ট হয়ে গেছে, তার দুটো চোখই নষ্ট হতে পারত। যার পরিবারের একজন মারা গেছে, তার পরিবারের সকলেই মারা যেতে পারত। নিজের ওপর আসা বিপদকে আমরা যত বড় করেই দেখি না কেন, বিপদের আরও খারাপ অবস্থা আছে। কাজেই জীবনে যত বিপদ আপদই আসুক, এই কথাগুলো মনে রাখুন। বিপদকালে অভিযোগ না করে বরং বিপদের মাত্রা নিয়ে ভাবুন। এটি আপনাকে ধৈর্য ধরতে এবং আল্লাহর প্রতি শোকর আদায়ে উদ্বুদ্ধ করবে।<br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjt9M24yx0nb0rcYr6ZNeSpxYGbGnvY8Cua_YDcX41eazPZ_m0zQ4GHKa2U04eVF3b9i1QBt5O8F0PplrpWx5f-GuJHdyfYiPwvoaEhblfAzuR1ecZW1yB498gK4bilWgoEzg5A-55nPTBr/s1600/FB_IMG_1587128061878.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="720" data-original-width="720" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjt9M24yx0nb0rcYr6ZNeSpxYGbGnvY8Cua_YDcX41eazPZ_m0zQ4GHKa2U04eVF3b9i1QBt5O8F0PplrpWx5f-GuJHdyfYiPwvoaEhblfAzuR1ecZW1yB498gK4bilWgoEzg5A-55nPTBr/s320-rw/FB_IMG_1587128061878.jpg" width="320" /></a></div><br />.<br />(২) বিপদ দুনিয়াতেই মিটে গেছে<br /><br />ইমাম ইবনুল-জাওযী (রহ.) বলেন, 'আমাদের জীবনে অধিকাংশ বিপদ আপদ আমাদের পাপের কারণে আসে।' [সাইদুল খাতির]<br /><br />কেন আসে? আল্লাহর রাসূল (ﷺ) বলেন,<br />'একজন মুসলিম যে কোনো কষ্ট-ক্লেশ, দুশ্চিন্তা, পেরেশানি ও নির্যাতনের সম্মুখীন হোক না কেন, এমনকি সামান্য কাঁটাবিদ্ধ হলেও আল্লাহ তার বিনিময়ে তার পাপ  মোচন করে দেন।' [সহীহ বুখারী, ৫৬৪১]<br />.<br />আমরা প্রত্যহ পাপ করি। সকাল বিকাল, উঠতে বসতে গুনাহ হয়। যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা তাওবাহ না করি, ততক্ষণ পর্যন্ত এই পাপ আমাদের জন্য লাঞ্ছনা হয়ে থাকে। এগুলো আমাদের রূহের অপবিত্রতা। অপরদিকে জান্নাত পবিত্র স্থান। সেখানে অপবিত্রতার লেশ মাত্র নেই। আর তাই প্রত্যেক পাপ থেকে ব্যক্তিকে দুইভাবে পরিশুদ্ধ করা হয়: (ক) দুনিয়াতেই বিপদ আপদ বান্দাকে গ্রাস করবে। ফলে আখিরাতের জীবনে বান্দা একদম পরিশুদ্ধ হয়ে জান্নাতে প্রবেশ করবে; অথবা (খ) আখিরাতের জন্য জমা রাখা হবে। ফলে জাহান্নামের শাস্তি ভোগ করে পরিশুদ্ধ হয়ে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।<br />কাজেই দুনিয়াতে বান্দার ওপর যত বিপদ আসে, সেটা আল্লাহর দয়ার সাক্ষ্য হয়েই আসে। কারণ, আখিরাতের শাস্তির তুলনায় দুনিয়ার এই ক্ষণিকের বিপদ অত্যন্ত ঠুকনো।<br />.<br />(৩) দুনিয়াবি বিষয়ের ওপর এসেছে<br /><br />আমাদের ওপর আসা বিপদগুলোকে যদি আমরা ভালো করে দেখি, তাহলে অধিকাংশ বিপদই দুনিয়াবি বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত পাবো। আসলে এগুলো প্রকৃত অর্থে বড় বিপদ নয়। বরং একজন মুমিনের জীবনে সবচেয়ে বড় এবং ধ্বংসাত্মক বিপদ হলো, তার দ্বীনের ওপর আসা বিপদ। যখন দ্বীন ফিতনার সম্মুখীন হয়, তখন ব্যক্তি মুমিন থেকে মুনাফিকের স্তরে নেমে যায়। মুসলিম থেকে মুরতাদ কাফিরে পরিণত হয়। মুহসিন থেকে যালেমের কাতারে চলে যায়। ফলে দুনিয়াতে হয় লাঞ্ছিত, অভিশপ্ত, আর আখিরাতে চিরস্থায়ী আযাব তো অপেক্ষমাণ আছেই।<br />.<br />তাই বলে কি আমরা বিপদ কামনা করব? না, বরং সুসময়, দুঃসময় প্রত্যেক অবস্থাতেই নবীজির শেখানো এই দুআটি বেশি বেশি পড়ব:<br />اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَسْأَلُكَ الْعَفْوَ وَالْعَافِيَةَ فِي الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ<br />'ও আল্লাহ, আমি আপনার কাছে মাফ চাই, দুনিয়া এবং আখিরাত—উভয় জাহানেই আফিয়াহ(নিরাপত্তা) চাই।'</div>

প্রত্যেক বিপদে ৩টি নেয়ামত আছে

আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাযি.) বলেন, প্রত্যেক বিপদেই ৩টি নেয়ামত আছে: . (১) বিপদ আরও কঠিন হতে পারত (২) বিপদ দুনিয়াতেই মিটে গেছে (৩) দুনিয়াবি ...

Read more »

প্রত্যেক বিপদে ৩টি নেয়ামত আছে

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div style="text-align: justify;"><br></div> <div style="text-align: justify;">আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাযি.) বলেন, প্রত্যেক বিপদেই ৩টি নেয়ামত আছে:</div><div style="text-align: justify;">.</div><div style="text-align: justify;">(১) বিপদ আরও কঠিন হতে পারত</div><div style="text-align: justify;">(২) বিপদ দুনিয়াতেই মিটে গেছে</div><div style="text-align: justify;">(৩) দুনিয়াবি বিষয়ের ওপর এসেছে</div><div style="text-align: justify;">.</div><div style="text-align: justify;">এগুলো কীভাবে নেয়ামত?</div><div style="text-align: justify;">.</div><div style="text-align: justify;">(১) বিপদ আরও কঠিন হতে পারত</div> <div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">প্রত্যেকটি বিপদেরই দুটো অবস্থা আছে। একটি কম, আরেকটি বেশি। যার একটি হাত কাঁটা পড়েছে, তার দুটো হাতই যেতে পারত। যার একটি চোখ নষ্ট হয়ে গেছে, তার দুটো চোখই নষ্ট হতে পারত। যার পরিবারের একজন মারা গেছে, তার পরিবারের সকলেই মারা যেতে পারত। নিজের ওপর আসা বিপদকে আমরা যত বড় করেই দেখি না কেন, বিপদের আরও খারাপ অবস্থা আছে। কাজেই জীবনে যত বিপদ আপদই আসুক, এই কথাগুলো মনে রাখুন। বিপদকালে অভিযোগ না করে বরং বিপদের মাত্রা নিয়ে ভাবুন। এটি আপনাকে ধৈর্য ধরতে এবং আল্লাহর প্রতি শোকর আদায়ে উদ্বুদ্ধ করবে।</div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><div style="text-align: justify;"></div> <div style="text-align: justify; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhOEl5n4Z9RlW2IlNU4WdkqI5ZmNC-gJzO8UznIWIv1pVcsVHuKT4hqx2xE0Mjw9yBpG5YKIKDWWxne6F-KqFdVrhFmUyxV3t97WIJHFErSNHIXyV1DELlXPvMhAKhQqZ0oI3WKDnVjmJI/s1600/FB_IMG_1587128061878.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhOEl5n4Z9RlW2IlNU4WdkqI5ZmNC-gJzO8UznIWIv1pVcsVHuKT4hqx2xE0Mjw9yBpG5YKIKDWWxne6F-KqFdVrhFmUyxV3t97WIJHFErSNHIXyV1DELlXPvMhAKhQqZ0oI3WKDnVjmJI/s1600/FB_IMG_1587128061878.jpg" imageanchor="1" style="font-size: 1.25em; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="720" data-original-width="720" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhOEl5n4Z9RlW2IlNU4WdkqI5ZmNC-gJzO8UznIWIv1pVcsVHuKT4hqx2xE0Mjw9yBpG5YKIKDWWxne6F-KqFdVrhFmUyxV3t97WIJHFErSNHIXyV1DELlXPvMhAKhQqZ0oI3WKDnVjmJI/s320-rw/FB_IMG_1587128061878.jpg" width="320"></a><br></a></div></div> <div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">.</div><div style="text-align: justify;">(২) বিপদ দুনিয়াতেই মিটে গেছে</div> <div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">ইমাম ইবনুল-জাওযী (রহ.) বলেন, 'আমাদের জীবনে অধিকাংশ বিপদ আপদ আমাদের পাপের কারণে আসে।' [সাইদুল খাতির]</div> <div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">কেন আসে? আল্লাহর রাসূল (ﷺ) বলেন,</div><div style="text-align: justify;">'একজন মুসলিম যে কোনো কষ্ট-ক্লেশ, দুশ্চিন্তা, পেরেশানি ও নির্যাতনের সম্মুখীন হোক না কেন, এমনকি সামান্য কাঁটাবিদ্ধ হলেও আল্লাহ তার বিনিময়ে তার পাপ  মোচন করে দেন।' [সহীহ বুখারী, ৫৬৪১]</div><div style="text-align: justify;">.</div><div style="text-align: justify;">আমরা প্রত্যহ পাপ করি। সকাল বিকাল, উঠতে বসতে গুনাহ হয়। যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা তাওবাহ না করি, ততক্ষণ পর্যন্ত এই পাপ আমাদের জন্য লাঞ্ছনা হয়ে থাকে। এগুলো আমাদের রূহের অপবিত্রতা। অপরদিকে জান্নাত পবিত্র স্থান। সেখানে অপবিত্রতার লেশ মাত্র নেই। আর তাই প্রত্যেক পাপ থেকে ব্যক্তিকে দুইভাবে পরিশুদ্ধ করা হয়: (ক) দুনিয়াতেই বিপদ আপদ বান্দাকে গ্রাস করবে। ফলে আখিরাতের জীবনে বান্দা একদম পরিশুদ্ধ হয়ে জান্নাতে প্রবেশ করবে; অথবা (খ) আখিরাতের জন্য জমা রাখা হবে। ফলে জাহান্নামের শাস্তি ভোগ করে পরিশুদ্ধ হয়ে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।</div><div style="text-align: justify;">কাজেই দুনিয়াতে বান্দার ওপর যত বিপদ আসে, সেটা আল্লাহর দয়ার সাক্ষ্য হয়েই আসে। কারণ, আখিরাতের শাস্তির তুলনায় দুনিয়ার এই ক্ষণিকের বিপদ অত্যন্ত ঠুকনো।</div><div style="text-align: justify;">.</div><div style="text-align: justify;">(৩) দুনিয়াবি বিষয়ের ওপর এসেছে</div> <div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আমাদের ওপর আসা বিপদগুলোকে যদি আমরা ভালো করে দেখি, তাহলে অধিকাংশ বিপদই দুনিয়াবি বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত পাবো। আসলে এগুলো প্রকৃত অর্থে বড় বিপদ নয়। বরং একজন মুমিনের জীবনে সবচেয়ে বড় এবং ধ্বংসাত্মক বিপদ হলো, তার দ্বীনের ওপর আসা বিপদ। যখন দ্বীন ফিতনার সম্মুখীন হয়, তখন ব্যক্তি মুমিন থেকে মুনাফিকের স্তরে নেমে যায়। মুসলিম থেকে মুরতাদ কাফিরে পরিণত হয়। মুহসিন থেকে যালেমের কাতারে চলে যায়। ফলে দুনিয়াতে হয় লাঞ্ছিত, অভিশপ্ত, আর আখিরাতে চিরস্থায়ী আযাব তো অপেক্ষমাণ আছেই।</div><div style="text-align: justify;">.</div><div style="text-align: justify;">তাই বলে কি আমরা বিপদ কামনা করব? না, বরং সুসময়, দুঃসময় প্রত্যেক অবস্থাতেই নবীজির শেখানো এই দুআটি বেশি বেশি পড়ব:</div><div style="text-align: justify;">اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَسْأَلُكَ الْعَفْوَ وَالْعَافِيَةَ فِي الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ</div><div style="text-align: justify;">'ও আল্লাহ, আমি আপনার কাছে মাফ চাই, দুনিয়া এবং আখিরাত—উভয় জাহানেই আফিয়াহ(নিরাপত্তা) চাই।'</div></div>

প্রত্যেক বিপদে ৩টি নেয়ামত আছে

আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাযি.) বলেন, প্রত্যেক বিপদেই ৩টি নেয়ামত আছে: . (১) বিপদ আরও কঠিন হতে পারত (২) বিপদ দুনিয়াতেই মিটে গেছে (৩) দুনিয়াবি...

Read more »

আলা হযরত এবং ব্রিটিশ! - Swadhin Ahmed.

<div class="separator" style="clear: both; text-align: left;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgnGyN8cVWvrXdUZAW6kV99D89MicJSwap9kS_sTgAnd5mV1X3vBiOuFhSpN-ugfU94FMmqCeKwZDW_JT3fX4G9T-vugTvm7wF3HGKvvVoxco1Gp6s8Ss0P_1l9Oxq-q40SWbY-6JfWpg0/s1600/20200417_090518.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1149" data-original-width="1600" height="229" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgnGyN8cVWvrXdUZAW6kV99D89MicJSwap9kS_sTgAnd5mV1X3vBiOuFhSpN-ugfU94FMmqCeKwZDW_JT3fX4G9T-vugTvm7wF3HGKvvVoxco1Gp6s8Ss0P_1l9Oxq-q40SWbY-6JfWpg0/s320-rw/20200417_090518.jpg" width="320" /></a></div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> অনেকেই বলে - আলা হযরত (রহ.) হচ্ছেন ইংরেজদের পক্ষে। তাই 'দারুল হরব’ মানেননি। অথচ ইমাম ছিলেন ঘােরতর ইংরেজ উপনিবেশ বিরােধী। ইমামের উপনিবেশ বিরােধিতার কয়েকটি উদাহরণ দিচ্ছি।</div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> এরদোগানের দেশ তুরস্ক। সে দেশেই জন্মায় ওসমানি সামাজ্য, ১২৯৯ সালে। ছড়ায় কয়েকটি মহাদেশে। পৃথিবীর প্রায় অর্ধেকটাতে। মধ্যপ্রাচ্য, পূর্ব - ইউরােপ, উত্তর - আফ্রিকায়। শাসন করে ছয় শতাব্দীর বেশি এবং এরাই মুসলিমদের শেষ প্রকৃত অভিভাবক। সুলতান সুলেমান সিরিয়াল দেখে ওসমানিদের চিনলে হবে না আবার। কানার হাতী দেখার অবস্থা হবে। কানকে কুলা ভাববাে পা - কে ভাববাে কারেন্টের খাম্বা।</div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> যাকগে, ১৯১৮ সাল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ। যুদ্ধে ছিল দুটি দল। এক দলে ওসমানি সাম্রাজ্য, অস্ট্রিয়া - হাঙ্গেরি, জার্মানি ও বুলগেরিয়া। একে কেন্দ্রীয় শক্তি বলে। অন্যদিকে মিত্রশক্তি - সার্বিয়া, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য বা ইংরেজ, ফ্রান্স, জাপান, ইতালি, রােমানিয়া ও অ্যামেরিকা। যুদ্ধে জিতে মিত্রশক্তি। এরপরে শুরু হয় বীভৎসতা। ওসমানিরা হেরেছে। বিপরীতে ছিল ধবলকুষ্ঠ ইংরেজ। এরা ওসমানি সাম্রাজ্যকে টুকরাে টুকরাে করে। জবাই হয় গালফ অঞ্চল। সিরিয়া, ইরাক, জর্ডান সহ বহু তার জন্যতে থাকে। গর্ভস্থ হয় আজকে ইজরাইল।</div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> ১৯৪৮ এ হয় ভূমিষ্ট। এরই ধারাবাহিকে ১৯৩১ সালে সৌদ গোত্রবাদীরা সৌদি রাজা বানায়। সৌদদের উত্থানে ইংরেজরাই ইঞ্জিনিয়ার। "লরেন্স অব অ্যারাবিয়া" বিষয়টি পড়লেই সব স্পষ্ট হয় চোখের সামনে। এছাড়াও তুরস্কের হাকিকত কিতাবেভি থেকে প্রকাশিত "কনফেশন্স অভ আ ব্রিটিশ পাই" বইটি এক অনবদ্য প্রমাণ এ বিষয়ে। </div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> ইংরেজরা জানতাে বিশ্বমুসলিম বন্দুক - বােমায় থামবে না। তাই ইসলামের আবেগের আরবকে হাতিয়ার বান্যয়। কাটা দিয়ে কাঁটা তােলে। ধর্মের ভেতর ধর্ম ঢােকায়। মুসলিম উম্মাহর শরীরে ওহাবিতন্ত্রের ইঞ্জেকশন ঠোকে। দিশাহীন করে মুসলিমদের দর্শন, চেতনা ও একতার কেন্দ্রবিন্দু। ওহাবিবাদের জন্মদাতা ও রাখাল সৌদিরা এবং ইংরেজদের পুতুল।</div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> এভাবেই শুরু মুসলিমদের লজ্জার ইতিহাস। যা আজও বয়ে চলছে। প্রসঙ্গে আসি ১৯০৯ সাল সিংহাসন হারান সুলতান আব্দুল হামিদ। তিনি ছিলেন ‘আস - সানী ' বা দ্বিতীয় আব্দুল হামিদ। প্রদীপ নেভার আগে দপ করে জ্বলে। ওসমানিদের শেষ সময়ে তিনিও ছিলেন তেমন। ঘুরিয়ে দিচ্ছিলেন বিশ্বরাজনীতি। অসম্ভব মেধাবী, অকৃত্রিম মদিনাপ্রেমিক ছিলেন। অনেক বুজর্গ তাঁকে অলি - আল্লাহও বলেছেন।</div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> ১৯১৩ সাল। ভারতের উত্তরপ্রদেশে বারেলি শহর। এ শহরেই থাকতেন ইমাম(আলা হযরত)। ইমামের কাছে চিঠি আসত। বিশ্বের প্রায় প্রতি - প্রত্যেক প্রান্তের চিঠি। দক্ষিণ আফ্রিকা, পর্তুগাল, রেঙ্গুন থেকেও চিঠি গিয়েছিল। চিঠিতে থাকত প্রশ্ন। ইমামের কাছে সমাধান চাইত। এই সমাধানকে এক পরিভাষায় ফতােয়া বলতে পারেন। </div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> তো এমনি এক চিঠি আসল। প্রশ্ন করেছে এক জনৈক যায়েদ। এটি ছদ্মনাম। মাজারে আলো জ্বালানো জায়েজ কি না - এটাই আসল প্রশ্ন। কিন্তু যায়েদ আলো জ্বালানোর বিপক্ষে অনেক যুক্তি ও যুক্ত করেছে। এবং এ কথাও জোর দিয়ে লিখেছে যে - মদীনা মুনাওয়ারা তে আলো জ্বলে এই যুক্তি সে মানে না।</div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> তার দাবী - এটি অটোমান বা টার্কি সুলতান আব্দুল হামিদ চালু করেছেন। সুলতানের কোনাে কাজ নাকি বৈধ নয়। এমনকি সুলতানকে প্রকাশ্য পাপী বলেও উল্লেখ করে। ইমাম তৎক্ষণাৎ বিরােধিতা করেন। এবং ৪০টি দলীল দাঁড় করান। যা প্রমাণ করে যায়েদের যুক্তির নিরেট মূর্খতা। </div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> ইমাম বলেন - ইসলামের সুলতানকে মিথ্যে দােষারোপ করা গুরুতর অপরাধ, যায়েদ এজন্য দোষী সাব্যস্ত। এও বলেন - যায়েদ পুরাে চিঠি খুব মনােযোগ দিয়ে লিখেছে। পুরো চিঠি উর্দু ভাষায়। কিন্তু সুলতানের নামের আগে লিখেছে টার্কি সুলতান ’ যা নিতান্তই ধৃষ্টত।</div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> মিশরকে ইংরেজিতে বলে ইজিপ্ট। ভারতকে ইন্ডিয়া। ঠিক সেভাবে তুর্কিকে বলে টার্কি। ইমাম এটাই বুঝিয়েছেন - পুরাে চিঠি উর্দুতে লিখল। কিন্তু সুলতানের নামের আগে ইংরেজিতে টার্কি লিখল কেন? এটা শুধুই সুলতানের প্রতি বিদ্বেষ। আর ইংরেজদের তুর্কিকে টার্কি বলার পেছনে একটি বাজে মনােভাব কাজ করত।</div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;">  এজনাই ইমাম ‘ টার্কি ব্যবহারকে উদ্দেশ্যপ্রসূত সাব্যস্ত করেন। এরপর সুলতানের প্রশংসা করেন এবং আত - তাবারানি ও আল - বায়হাকির একটি হাদিস উল্লেখ করেন। যার অর্থ - সুলতান (ন্যায়পরায়ন শাসক) পৃথিবীর। মাটিতে আল্লাহর ছায়া। যারা সুলতানকে সম্মান করে আল্লাহ তাদের সম্মান দিক এবং তাদের অপমানিত করুক যারা সুলতানকে অপমান করে। </div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> (পুরাে চিত্রটি বারিক উল মানার বি শুমু'ইল মাযার নামে লিপিবদ্ধ হয়। পাবেন ফতোয়ায়ে রেজভিয়া , ৯ম খনৃড, ৫৩৮ পৃষ্টায়)</div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> এখন কয়েকটি পয়েন্ট করি। এক. ব্রিটিশ উচ্চারণে টার্কি লেখাতে ইমাম তীব্র বিরােধিতা করেছেন। দুই. ইমাম সুলতানের প্রশংসা করেছেন। তিন. সুলতানের চিরশত্রু ছিল ইংরেজ বা ব্রিটিশ উপনিবেশবাদ।</div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> তাহলে কী কী পেলাম? এক - সুলতানের সমর্থক কখনাে ব্রিটিশপ্রেমি হতে পারে না। দুই - ইমাম ইংরেজি ঢঙে, স্টাইলে সুলতানের নাম লেখাটা পর্যন্ত মেনে নেননি। এতটাই ইংরেজ সাম্রাজ্যবাদ বিরােধী ছিলেন। এখানেই কী প্রমাণ হয় না, ইমাম ছিলেন সুলতান আব্দুল হামিদের একনিষ্ঠ সমর্থক? আর সুলতানের একনিষ্ঠ সমর্থক ব্রিটিশ পক্ষের হয় কী করে? প্রশ্নটা আপনাদের কাছেই রাখলাম।</div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;">  সে সময়ে ডাকটিকিট ছিল। চিঠির গায়ে লাগাতে হত। সেটা ছাড়া চিঠি যেত না। ইমামও চিঠি পাঠাতেন। ডাকটিকিট তাঁকেও লাগাতে হত, উপায় ছিল না। সেই ডাকটিকিটে ছিল রাণী ভিক্টোরিয়ার ছবি। তিনি করতেন কী, রাণীর ছবি উল্টে দিতেন। মাথা নিচে, ঘাড় উপরে করতেন (জ্ঞানীর জন্য ইশারাই যথেষ্ট)। </div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> ইংরেজদের কোর্টেও যাননি কখনাে ইমাম। বলেছেন - আমার জুতোও ইংরেজদের আদালতে যাবে না। এটি দম্ভ না ; আত্মসম্মান, স্বকীয়তা, জাতীয়তাবােধ। আরবিতে আদল মানে ন্যায়। আদল থেকে আদালত এসেছে। ইমাম বলেছিলেন - ইংরেজদের আদালতে আদল নেই, তাই সেটি আদালতই নয়। ইমাম ইংরেজ আদালতকে বলতেন কাচারি।</div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> <br /></div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div style="text-align: left;"> পরিশেষে এটাই প্রমাণ হয় ইমাম আলা হযরত (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) ছিলেন কঠোরভাবে ইংরেজ বিরোধী। </div> <div style="text-align: left;"> <br /></div> <div style="text-align: left;"> সূত্র- পথিকৃৎ।  </div> </div>

আলা হযরত এবং ব্রিটিশ! - Swadhin Ahmed.

অনেকেই বলে - আলা হযরত (রহ.) হচ্ছেন ইংরেজদের পক্ষে। তাই 'দারুল হরব’ মানেননি। অথচ ইমাম ছিলেন ঘােরতর ইংরেজ উপনিবেশ বিরােধী। ইমামের ...

Read more »

ফিত্নাকালীন সময়ে এ থেকে বেঁচে থাকার উপায়

<p dir="ltr">ফিত্নাকালীন সময়ে এ থেকে বেঁচে থাকার উপায়।</p> <p dir="ltr">🖋মাসুম বিল্লাহ সানি </p> <p dir="ltr">------------------------------------</p> <p dir="ltr">আমি সর্বদাই ফিতনা থেকে দূরে থাকতে চাই। কাউকে কখনো কটাক্ষ করি না আর যেকোন ফিত্নায় নাকও গলাই না। </p> <p dir="ltr">আকাবেরদের মধ্যে মতানৈক্য হলে তারা মিলেই এসব ঠিক করে নিবেন। নয়ত হাজার মানুষের সহস্র মানসিকতা নিয়ে যখন এক একজন একেক রকম বক্তব্য দিবে (কেউ ভাল, কেউ মন্দ, কেউ গালি, কেউ সমাধান, কেউ প্রতিহিংসা, কেউ ফতোয়া) তখন ফিতনা হাপরের ন্যায় জ্বালিয়ে দিবে। </p> <p dir="ltr">তাই চলমান পরিস্থিতিতে বিবেক সম্পন্ন মানুষদের ফিত্নায় না জড়ানোর অনুরোধ। বিবেকবানদের এ সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য এই পোস্টটিই যথেষ্ঠ। ইসলামের কুৎসিত রূপগুলো নয় সৌন্দর্য্য ফুটিয়ে তুলোন। তবেই মানুষ এ পথে আকৃষ্ট হবে নয়ত আধুনিক যুব সমাজের চিন্তাশীল একদিন এমন ফতোয়াবাজির দ্বীনকে ত্যাগ করবে। মনে রাখবেন পুরো বিশ্বের সর্বোচ্চ সংখ্যক মুসলমান সুন্নি আর এটা এমন নয় যে সুন্নি শুধুমাত্র বাংলাদেশে কিংবা আপনার নির্দিষ্ট পছন্দীয় দল, গোষ্ঠী কিংবা দরবারই একমাত্র হক্ব সুন্নি আর বাকি সব বাতিল। আমভাবে কাউকে বাতিল/কাফির ফতোয়া দেয়া মানে লাখো-কোটির উপর সেই ফতোয়া আরোপ করা। আর আল্লাহ পাকের ৮টা জান্নাতও এত ছোট নয় যে শুধুমাত্র আপনার পছন্দের গোষ্ঠীর জন্যই জান্নাত তৈরি করা হয়েছে। আমরা এত Sub Division করেছি যে তার কোন শেষ নেই। তাছাড়া আহলুস সুন্নাহর আকিদা হল নবীগণ (আলাইহিমুস সালাম) একমাত্র মাসুম। অন্যদের দ্বারা ভুল-ত্রুটি হতে পারে (কিন্তু বুজুর্গানে দ্বীনের ক্ষেত্রে ভুল করা কিংবা তাদের ভুল বর্ণনা করা সবক্ষেত্রে জরুরি নয়)। ভুল তো যেকোন মানুষ দ্বারাই সংঘটিত হতে পারে। কিন্তু আমরা এমন মানসিকতা গড়ে নিয়েছি যে পছন্দের মানুষ কর্তৃক ভুল হতে পারে সেটা Impossible মনে করি। একজনের অপছন্দের ব্যক্তি যদি ভুল করে তবে তাকে তো এমন ভাবে সমালোচনা করা হয় যেন সমালোচনাকারী ব্যক্তি জীবনে কোন ভুল করেনি। আমাদের কট্টরপন্থী মনোভাব ত্যাগ করে হাদিসের নির্দেশ অনুযায়ী মধ্যমপন্থী হতে হবে। এভাবে চলতে থাকলে মাইনাস হতে হতে এক সময় রাস্তায় মার খেতে হবে, আর বিরোদ্ধবাদীদের নিকট তামাশার খোরাক হতে হবে। যাই হোক এসব মানসিকতার পরিবর্তন দরকার।</p>

ফিত্নাকালীন সময়ে এ থেকে বেঁচে থাকার উপায়

ফিত্নাকালীন সময়ে এ থেকে বেঁচে থাকার উপায়। &#128395;মাসুম বিল্লাহ সানি  ------------------------------------ আমি সর্বদাই ফিতনা থেকে দূ...

Read more »

মুফতি সৈয়্যদ আমিমুল ইহসান মুজাদ্দেদী (রহঃ) এর লেখা কিতাবঃ

<p dir="ltr"><b>📚 </b><b><a href="http://www.sunni-encyclopedia.com/2020/04/pdf.html">তারীখে ইসলাম.PDF</a></b><br> <b>লেখকঃ মুফতি সৈয়্যদ আমিমুল ইহসান মুজাদ্দেদী (রহঃ)</b></p> <p dir="ltr"><b>📚 কিতাবঃ </b><b><a href="https://drive.google.com/file/d/1dImOX0nWkk_Kmz0dj_lQS4oe_GWyh0e_/view?usp=drivesdk">হাদিস শাস্ত্রের ইতিহাস.pdf</a></b><b> (20MB)</b><br> <b>লেখকঃ মুফতি আমীমুল ইহসান মুজাদ্দেদী (রহঃ)</b><br> <b>Pdf by (মাসুম বিল্লাহ সানি)</b></p>

মুফতি সৈয়্যদ আমিমুল ইহসান মুজাদ্দেদী (রহঃ) এর লেখা কিতাবঃ

&#128218;  তারীখে ইসলাম.PDF লেখকঃ মুফতি সৈয়্যদ আমিমুল ইহসান মুজাদ্দেদী (রহঃ) &#128218; কিতাবঃ  হাদিস শাস্ত্রের ইতিহাস.pdf  (20MB) ...

Read more »

তারীখে ইসলাম PDF

<p style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arimo, sans-serif; font-size: 0.928571em; margin: 0px 0px 10px; padding-bottom: 10px;">তারীখে ইসলাম<br />লেখকঃ সাইয়েদ মুহাম্মাদ আমীনুল ইহসান।</p><p style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arimo, sans-serif; font-size: 0.928571em; margin: 0px 0px 10px; padding-bottom: 10px;"><a href="https://islamicbookhouse.files.wordpress.com/2018/12/3d_cover_12042018084243.png" style="color: #e77e23; text-decoration-line: none;"><img alt="image" class="alignnone size-full" height="361" loading="lazy" scale="3" src="https://islamicbookhouse.files.wordpress.com/2018/12/3d_cover_12042018084243.png?w=361" src-orig="https://islamicbookhouse.files.wordpress.com/2018/12/3d_cover_12042018084243.png?w=705" srcset="https://islamicbookhouse.files.wordpress.com/2018/12/3d_cover_12042018084243.png?w=361&zoom=2 3x" style="border-radius: 5px; border: 0px; max-width: 100%; vertical-align: middle;" title="3D_Cover_12042018084243.png" width="361" /></a></p><p style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arimo, sans-serif; font-size: 0.928571em; margin: 0px 0px 10px; padding-bottom: 10px;"><a href="https://app.box.com/s/5jveg5dpvzrurtvm6qs2kgx365b5a28x" style="color: #e77e23; text-decoration-line: none;">বইটি পড়ুন </a>অথবা  <a href="https://m.box.com/file/361247637196/download?shared_link=https%3A%2F%2Fapp.box.com%2Fs%2F5jveg5dpvzrurtvm6qs2kgx365b5a28x" style="color: #e77e23; text-decoration-line: none;">ডাউনলোড করুন</a></p><p style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arimo, sans-serif; font-size: 0.928571em; margin: 0px 0px 10px; padding-bottom: 10px;"><a href="https://drive.google.com/file/d/1PMtniEWHpOfReIyhp-Oo-mqfW5WzT65O/view?usp=drivesdk">Download</a> </p>

তারীখে ইসলাম PDF

তারীখে ইসলাম লেখকঃ সাইয়েদ মুহাম্মাদ আমীনুল ইহসান। বইটি পড়ুন  অথবা   ডাউনলোড করুন Download  

Read more »