১৪.তিনি (ﷺ) ওফাতের পরেও তেমন; যেমন হায়াতে ছিলেন:


আল্লামা ইমাম ইবনুল হজ্জ (رحمة الله) “আল মাদখাল” গ্রন্থে ও ইমাম শিহাবুদ্দীন কাস্তাল­ানী (رحمة الله) তার “মাওয়াহেবে লাদুন্নিয়া” গ্রন্থে “বাবুল জিয়ারাতুল কুবুর শরিফ” শীর্ষক অধ্যায়ে বলেছেন-

وَقَدْ قَالَ عُلَمَاؤُنَا رَحْمَةُ إذْ لَا فَرْقَ بَيْنَ مَوْتِهِ وَحَيَاتِهِ أَعْنِي فِي مُشَاهَدَتِهِ لِأُمَّتِهِ وَمَعْرِفَتِهِ بِأَحْوَالِهِمْ وَنِيَّاتِهِمْ وَعَزَائِمِهِمْ وَخَوَاطِرِهِمْ، وَذَلِكَ عِنْدَهُ جَلِيٌّ لَا خَفَاءَ فِيهِ. ـ 

-‘‘আমাদের সুবিখ্যাত উলামায়ে কিরাম বলেন যে, হুযুর (ﷺ) এর জীবন ও ওফাতের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। তিনি নিজ উম্মতকে দেখেন, তাদের অবস্থা, নিয়ত, ইচ্ছা ও মনের কথা ইত্যাদি জানেন। এগুলো তার কাছে সম্পূর্ণ রূপে সুস্পষ্ট, বরং এই কথার মধ্যে কোন রূপ অস্পষ্টতা ও দুর্বোধ্যতার অবকাশ নেই।’’ 

➤ ইমাম কুস্তালানী : মাওয়াহেবে লাদুন্নীয়া : দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ : ৪/৫৮০  পৃষ্ঠা, আল্লামা ইবনুল হাজ্ব : আল মাদখাল : কালাম আলা যিয়ারতে সাইয়্যিদিল মুরসালীন : ১/২৫২পৃ, আল্লামা ইমাম যুরকানী : শরহুল মাওয়াহেব : ৪/৩১২ পৃ:। 

Top