অত্যাচারীকে অত্যাচার করা থেকে বিরত রাখার বর্ণনাঃ 

এপ্সঃ 🔎 উত্তম চরিত্র [মূলঃ ইমাম তাবারানী রহ.]

সূত্রঃ 🌍 সুন্নি-বিশ্বকোষ


▶৭৯) হযরত সায়্যিদুনা কায়েস বিন আবি হাযেম (رضي الله عنه) বর্ণনা করেন, আমি আমীরুল মুমিনীন হযরত সায়্যিদুনা আব বকর সিদ্দীক (رضي الله عنه) কে এরূপ বলতে শুনেছি যে, হে লােকেরা! তােমরা কি এই আয়াতে মােবারকা পড়াে: 

কানযুল ঈমান থেকে অনুবাদঃ হে ঈমনাদারগণ! তােমরা তােমাদের কথা ভাবতে থাক। যারা পথভ্রষ্ট তারা তােমাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না; যেহেতু তােমরা সুপথপ্রাপ্ত। (পারা ৭, সূরা মায়েদা, আয়াত ১০৫)। 

(তারপর বললেন) আমি তাজেদারে রিসালত, শফীয়ে উম্মত, হুযুর (ﷺ) কে ইরশাদ করতে শুনেছি, “যখন লােকেরা অত্যাচারীকে দেখবে আর তাকে অত্যাচার করা থেকে রিবত করবে না, তবে অচিরেই আল্লাহ তায়ালা তাদের সকলের প্রতি আযাব অবতীর্ণ করবেন।”


তথ্যসূত্রঃ (সুনানে তিরমিযী, কিতাবুত তাফসির, বাবু সূরা মায়েদা, হাদীস নং- ৩০৬৮, ৫/৪১।)


▶৮০) হযরত সায়্যিদুনা আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত, তাজেদারে রিসালত, শাহানশাহে নবুয়ত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেন: “যখন তােমরা দেখবে যে, আমার উম্মত অত্যাচারীকে সম্মান করছে, তখন তােমার অত্যাচারীকে অত্যাচারী বলা তােমাকে তাদের কাছ থেকে পৃথক করে দেবে।”

 

তথ্যসূত্রঃ (আল মুসনাদে লিইমাম আহমদ বিন হাম্বল, মুসনাদে আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর, হাদীস নং- ৬৭৯৮, ২/৬২১।)
Top