মুয়াজ্জিন এর ফজিলত ও মর্যাদা।
========================
হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত,
তিনি বলেন,নবী করিম (সাঃ) এরশাদ করেন,মুয়াজ্জিনের কণ্ঠস্বর যতদূর পর্যন্ত যায় তাকে ততদুর ক্ষমা করে দেওয়া হয়।তাজা ও শুস্ক প্রতিটি বস্তু (কিয়ামতের দিন) তারজন্য সাক্ষী হয়ে যাবে। আর আযান শুনে কেউ নামাযের জামায়াতে হাযির হলে তার জন্য পঁচিশ ওয়াক্ত নামায আদায়ের সাওয়াব লিখা হয় এবং এক সালাত থেকে আরেক সালাতের মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহ্ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।
[ সহীহ বুখারী : হাদীস -৬১১]
তাছাড়া মুয়াজ্জিনের আযান শুনে মানুষ মসজিদে যায় ইফতার করে নামায আদায় সহ বহু নেক আমল করে থাকে এর সাওয়াবও তিনি পাবেন। কিন্তুু আমলকারীর সাওয়াব বিন্দুমাত্র কমবেনা। মানুষের প্রকাশ্য শত্রু শয়তান ও মুয়াজ্জিনের আযান শুনে পালিয়ে যায়। সর্বোপরি রাসূল (সাঃ) মুয়াজ্জিনের এ ফযিলত ও মর্যাদা বর্ণনা করেছেন।