আযান
اَللهُ اَكْبَرُط اَللهُ اَكْبَرُطاَللهُ اَكْبَرُط اَللهُ اَكْبَرُط
আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান,
اَشْهَدُ اَنْ لَّآ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ طاَشْهَدُ اَنْ لَّآ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ ط
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্ ছাড়া কোন মাবুদ নেই।
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্ ছাড়া কোন মাবুদ নেই
اَشْہَدُ اَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهط
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, হযরত মুহাম্মদ ﷺ আল্লাহ্র রাসূল।
اَشْہَدُ اَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهط
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, হযরত মুহাম্মদ ﷺ আল্লাহ্র রাসূল।
حَیَّ عَلَی الصَّلٰوۃ طحَیَّ عَلَی الصَّلٰوۃ ط
নামাযের দিকে আসুননামাযের দিকে আসুন
حَیَّ عَلَی الفَلَاح طحَیَّ عَلَی الفَلَاح ط
মুক্তি পেতে আসুনমুক্তি পেতে আসুন
اَللهُ اَكْبَرُط اَللهُ اَكْبَرُط
আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান,
لَآ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ ط
আল্লাহ তাআলা ছাড়া কোন মাবুদ নেই।
আযানের দোয়া
আযানের পর মুয়াজ্জিন ও শ্রোতাগণ দরূদ শরীফ পড়ে এ দোয়াটি পাঠ করবেন।
اَللّٰهُمَّ رَبَّ هٰذِهِ الدَّعْوَةِ التَّآ مَّةِ ط وَ الصَّلٰو ةِ الْقَآئِمَةِ ط اٰتِ سِيِّدَنَا مُحَمَّدَ نِالْوَسِيْلَةَ وَالْفَضِيْلَةَ ط وَ الدَّرَجَةَ الرَّفِيْعَةَ ط وَ ابْعَثْهُ مَقَا مًا مَّحْمُوْدَ نِالَّذِىْ وَعَدْتَّهٗ ط وَ ارْزُقْنَا شَفَاعَتَهٗ يَوْمَ الْقِيٰمَةِ ط اِنَّكَ لَا تُخْلِفُ الْمِيْعَادَ ط بِرَ حْمَتِكَ يَاۤ اَرْحَمَ الرَّا حِمِيْنَ ط
অনুবাদ: হে আল্লাহ! এ পরিপূর্ণ আহ্বান ও সুপ্রতিষ্ঠিত নামাযের তুমিই মালিক। তুমি আমাদের সরদার হযরত মুহাম্মদ صَلَّی اللّٰہُ تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم কে দানকর ওয়াসীলা, সম্মান ও সর্বোচ্চ মর্যাদা এবং তাঁকে প্রশংসিত স্থানে অধিষ্ঠিত করো। যার প্রতিশ্রুতি তুমি তাঁকে দিয়েছ এবং কিয়ামতের দিন আমাদেরকে তাঁর সুপারিশ নসীব করো। নিশ্চয় তুমি প্রতিশ্রুতির ব্যতিক্রম করো না। আমাদের উপর আপন দয়া বর্ষণ করো, হে সবচেয়ে বড় দয়াবান।
শাফায়াতের সুসংবাদ
ফরমানে মুস্তফা صَلَّی اللّٰہُ تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم: “যখন তোমরা আযান শুনো তখন মুয়াজ্জিন যা বলে তোমরাও ঐ সকল শব্দগুলো আদায় করো (বলো) , অতঃপর আমার উপর দরূদ শরীফ পাঠ করো, এরপর ওয়াসীলা তালাশ করো। এরূপ করা ব্যক্তির উপর আমার সুপারিশ ওয়াজিব হয়ে যায়।” (মুসলিম, ২০৩ পৃষ্ঠা, হাদীস-৩৮৪)