আযান প্রসঙ্গে কুফরী বাক্যের ৮টি উদাহরণ


 (১) যে (ব্যক্তি) আযানের সাথে উপহাস করেছে সে কাফির। 


 (ফতোওয়ায়ে রযবীয়া, ৫ম খন্ড, ১০২ পৃষ্ঠা) 


 (২) আযানকে অবজ্ঞা করতে গিয়ে বলা যে, ঘন্টার আওয়াজ নামাযের সময় জানার জন্য খুব ভাল। এটিও কুফরী বাক্য।


 (৩) যে আযান দাতাকে আযান দেয়ার পর বলে “তুমি মিথ্যা বলেছ” এমন ব্যক্তি কাফির হয়ে যাবে। (ফতোওয়ায়ে কাজিখান, ৪র্থ খন্ড, ৪৬৭ পৃষ্ঠা) 


 (৪) যে কোন মুয়াজ্জিন সম্পর্কে আযানকে উপহাস করে বললো: এটি কোন বঞ্চিত ব্যক্তি আযান দিচ্ছে? অথবা


 (৫) আযান সম্পর্কে বললো: অপরিচিত আওয়াজের মত মনে হচ্ছে। অথবা বললো: 


 (৬) অপরিচিত ব্যক্তির আওয়াজের ন্যায় আযান দিচ্ছে। এ সকল কথা কুফরী বাক্য। (অর্থাৎ-যখন অবজ্ঞা ও তুচ্ছার্থে এ ধরণের কথা বলে থাকে) । (মিনাহুর রাওজুল আযহারু লিল ক্বারী, ৪৯৫ পৃষ্ঠা) 


 (৭) একজন আযান দিলো। তারপর অপর একজন উপহাস করার জন্য দ্বিতীয়বার আযান দিলো। তার উপর কুফরের হুকুম বর্তাবে। (মাজমাউল আনহার, ২য় খন্ড, ৫০৯ পৃষ্ঠা) 


 (৮) আযান শুনে যদি কেউ বললো: কি চিৎকার শুরু করে দিয়েছে। যদি স্বয়ং আযানকে অপছন্দ করে এরূপ বলে থাকে, তবে এটি কুফরী বাক্য। (আলমগিরী, ২য় খন্ড, ২৬৯ পৃষ্ঠা)

Top