ইয়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্লোগান দেওয়া পর্ব-১

ব্যক্তিগত আহবানে "ইয়া রাসুলাল্লাহ ﷺ" বলে সমস্বরে আওয়াজ তোলা অথবা মিছিলে স্লোগান দেয়া- পর্ব-১<br /> --------------------------------------------------------------------<br /> (বিদেশী লেখা থেকে অনূদিত)<br /> <br /> <b><i>অনুবাদঃ<span style="color: #783f04;"> সৈয়দ গোলাম কিবরিয়া আজহারী </span></i></b><br /> <br /> এটা জায়েজ নয় কোন ব্যক্তির জন্য যে তার সামনে যখন কেউ আল্লাহ তায়ালার দ্বীনকে বিকৃত করবে আর সে নিরব থাকবে, বিশেষত যখন তার ক্ষমতা আছে রুখে দাঁড়ানোর। মুসলমানদেরকে সঠিক পথ না দেখিয়ে, তাদেরকে দ্বীন বিকৃত করে এরকম মানুষদের থেকে সতর্ক না করে ছেড়ে দেয়া জায়েজ নাই, বিশেষত যখন তার ক্ষমতা আছে।<br /> <br /> এটা সেই আবশ্যক উপদেশের ক্যাটাগরিতে পড়বে যার সম্পর্কে হুজুর রাসুলুল্লাহ ﷺ নির্দেশনা দিয়ে গেছেন। যদি কোন মানুষ সৎকাজের আদেশ দেয়া ও অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করা বন্ধ করে দেয়, যখন তা তার ওপর আবশ্যক, তাহলে সে গোনাহ করল। আহলে সুন্নাতের উলামাগন, সেসব লোকের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গিয়ে অনেক কষ্ট সহ্য করেছেন, যারা দ্বীনকে ভুলভাবে উপস্থাপন করছে।<br /> <br /> এর অনেক প্রতিদান আছে তাদের জন্য। যদি এই আবশ্যক কাজটি কোন এলাকার সকল মানুষ যদি বাদ দিয়ে দিত তবে তারা সকলেই আল্লাহ তায়ালার সাহায্য হারাত।<br /> <br /> সতর্ক হোন! যদি কাউকে বলতে শুনেন "ইয়া রাসুলাল্লাহ ﷺ" বলা জায়েজ নাই তবে তার কথাতে কান দিবেন না। জবাব দিন। তাকে অন্ধ সাহাবি আতাবি (রাঃ)র হাদিসখানা শুনান। এটা ধর্মের পক্ষে আপনার একটা সেবা হবে।<br /> <br /> আমরা এখন একগুচ্ছ দলিল দেব এটা প্রমাণ করতে যে ইয়া রাসুলাল্লাহ ﷺবলা সাহাবায়ে কেরাম, তাবিইন, মুজতাহিদ ইমামগনের ও আওলিয়াগন রাদিয়াল্লাহু আনহুম এর এবং সুন্নি উলামা ও নেতৃত্বের  সুন্নাত।<br /> <br />  কুরআন মাজিদের আলোকেঃ<br /> -------------------------------------------<br /> হুজুর রাসুলুল্লাহ ﷺ কে তাঁর মনোযোগ আকর্ষনের নিয়তে আহবান করা কুরআন মাজিদে উল্লেখিত ফেরেশতা এবং উম্মাতের রুসুম রেওয়াজ উল্লেখের মাধ্যমে প্রমাণিত।<br /> <br /> কুরআন মাজিদ অনেক জায়গায় হুজুর রাসুলুল্লাহ ﷺকে মনোযোগ আকর্ষনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট কিছু উদ্দেশ্যে এবং পরিস্থিতিতে ডেকেছে, যখন কোন বিষয়ে হুজুর রাসুলুল্লাহ ﷺর দৃষ্টি আকর্ষণ জরুরী ছিল কোন সমস্যা সমাধানের জন্য অথবা কিছু বাস্তবায়ন করার প্রয়োজনে। আহবান করার সেই বাক্যগুলো হচ্ছে, ইয়া আইয়্যুহাল মুজ্জাম্মিল, ইয়া আইয়্যুহাল মুদ্দাসসিরু, ইয়া আয়্যিউহান নাবিয়্যু, ইয়া আইয়ুহার রাসুল ইত্যাদি। <br /> <br /> ঠিক একইভাবে অন্যান্য সম্মানিত নবীগন যাদেরকে ইয়া শব্দ দ্বারা আহবান করা হয়েছে তারা হলেন, ইয়া মুসা, ইয়া ইসা, ইয়া ইয়াহিয়া, ইয়া দাউদ, ইয়া নুহু (আলাইহিমুস সালাম) ইত্যাদি।<br /> <br />  হাদিস শরিফ থেকে স্বাক্ষ্যঃ<br /> ------------------------------------------<br />  ১.ইমাম তাবরানী রাহঃ (ওফাত ৩৬০ হিঃ, ৯৭০ খ্রী) তার মু'জামে নিম্নবর্ণিত ঘটনাটি বর্নণা করেনঃ<br /> <br /> أن رجلا كان يختلف إلى عثمان بن عفان رضي الله عنه في حاجة له ، فكان عثمان لا يلتفت إليه ، ولا ينظر في حاجته ، فلقي عثمان بن حنيف ، فشكا ذلك إليه ، فقال له عثمان بن حنيف : ائت الميضأة فتوضأ ، ثم ائت المسجد فصل فيه ركعتين ، ثم قل : اللهم ، إني أسألك وأتوجه إليك بنبينا محمد صلى الله عليه وآله وسلم نبي الرحمة يا محمد إني أتوجه بك إلى ربك عز وجل فيقضي لي حاجتي ، وتذكر حاجتك ، ورح إلي حتى أروح معك ، فانطلق الرجل ، فصنع ما قال له عثمان ، ثم أتى باب عثمان فجاء البواب حتى أخذ بيده ، فأدخله على عثمان بن عفان ، فأجلسه معه على الطنفسة ، وقال : حاجتك ؟ فذكر حاجته ، فقضاها له ، ثم قال له : ما ذكرت حاجتك حتى كانت هذه الساعة ، وقال : ما كانت لك من حاجة ، فأتنا ، ثم إن الرجل خرج من عنده ، فلقي عثمان بن حنيف ، فقال : له جزاك الله خيرا ، ما كان ينظر في حاجتي ، ولا يلتفت إلي حتى كلمته في ، فقال عثمان بن حنيف : والله ، ما كلمته ولكن شهدت رسول الله صلى الله عليه وآله وسلم وأتاه ضرير ، فشكا عليه ذهاب بصره ، فقال : له النبي صلى الله عليه وآله وسلم : أفتصبر ؟ ، فقال : يا رسول الله ، إنه ليس لي قائد ، وقد شق علي ، فقال له النبي صلى الله عليه وآله وسلم : ائت الميضأة، فتوضأ ، ثم صل ركعتين ، ثم ادع بهذه الدعوات قال عثمان بن حنيف : فوالله ، ما تفرقنا وطال بنا الحديث حتى دخل علينا الرجل كأنه لم يكن به ضرر قط<br /> <br /> এক লোক খলিফতুল মুসলিন আমিরুল মুমিনিন হজরত ওসমান ইবনে আফফান রাঃ এঁর দরবারে যেত কোন একটা প্রয়োজনে। কিন্তু ওসমান রাঃ তার দিকে তাকাতেন না। তার প্রয়োজনের দিকেও দৃষ্টি দিতেন না। অতঃপর ঐ ব্যক্তির সাক্ষাৎ হয় অপর সাহাবি হজরত  ওসমান বিন হানিফ রাঃ এঁর সাথে। ঐ ব্যক্তি ওসমান বিন হানিফ রাঃ এঁর কাছে এই বিষয়টি বললেন। অতঃপর ওসমান বিন হানিফ রাঃ ঐ ব্যক্তিকে বললেন, তুমি ওজুখানায় যাও, ওজু কর, অতঃপর মসজিদে যাও, দুই রাকায়াত নামাজ পড়, তারপর বল, "হে আল্লাহ! আমি আপনার দিকে মুখ করছি আমাদের নবী মুহাম্মদ ﷺ  র মাধ্যমে যিনি রহমতের নবী, ইয়া মুহাম্মাদﷺ! আমি আপনার মাধ্যমে আপনার প্রভূ আজ্জা ওয়া জাল্লার দিকে মুখ করছি, অতঃপর প্রয়োজনটি পূরণ করুন।" এখন তুমি তোমার প্রয়োজনটি উল্লেখ কর। অতঃপর তুমি যাও আমিও তোমার সাথে যাব। ঐ লোকটি গেল, ওসমান ইবনে হানিফ রাঃ যা বলেছিলেন তা করল এবং খলিফা ওসমান ইবনে আফফান রাঃ এঁর দরজার কাছে আসল।<br /> <br /> দারোয়ান ঐ ব্যক্তিকে হাতে ধরে সরাসরি ওসমান রাঃ এঁর কাছে নিয়ে গেল। তিনি অনেক সম্মান পেলেন, এবং খলিফা ঐ ব্যক্তিকে নিজের পাশে বসালেন, ধৈর্যের সাথে তার কথা শুনলেন এবং তার প্রয়োজন পুরা করলেন এবং বললেন, "তুমি আগে কেন তোমার প্রয়োজনের কথা বলনি? ভবিষ্যতে কিছু প্রয়োজন হলে সরাসরি আমার কাছে চলে আসবে।"<br /> <br /> হজরত ওসমান রাঃ এঁর দরবার ত্যাগের পর ঐ ব্যক্তি ওসমান বিন হানিফ রাঃ কে ধন্যবাদ দিলেন, তার ব্যাপারে ওসমান রাঃ এঁর কাছে সুপারিশ করার জন্য। যাউহোক ওসমান বিন হানিফ রাঃ বললেন, আমি আপনার ব্যাপারে ওসমান রাঃ এঁর কাছে কিছুই বলিনি, কোন সুপারিশ করিনি।<br /> <br /> ওসমান বিন হানিফ রাঃ বললেন, আল্লাহর কসম! আমি হুজুর রাসুলুল্লাহ ﷺকে এক অন্ধ ব্যক্তিকে(সাহাবি) এই দোয়া শেখাতে দেখেছি। অতঃপর অলৌকিকভাবে অন্ধ ব্যক্তির চোখ ভাল হয়ে গেল। অতঃপর সে আমাদের নিকট আসল এমনকি আমরা আমাদের আলোচনাও শেষ করতে পারলাম না। এমন মনে হলো যেন সে কখনো অন্ধ ছিলই না।<br /> <br /> (তথ্যসূত্রঃ<br /> ১. তিরমিজি, হাদিস নং, ৩৫৭৮,<br /> ২.ইবনু মাজাহ, হাদিস নং-১৩৮৫,<br /> ৩.মুসনাদ আহমদ ৪/১৩৮ ,<br /> ৪.বোখারি, তারিখুল কাবিরে, ৬/২১০,<br /> ৫.সহিহ ইবনে খোজায়মা, হাদিস নং-১২১৯<br /> ৬.মুজামুল কাবির, তাবরাবি, খন্ডঃ৭, পৃষ্ঠা ৪১০, হাদিস নং ৮২৩২<br /> ৭.মুজামুস সাগির, তাবরাবি, খন্ডঃ২, পৃষ্ঠা ১০৬, হাদিস নং ৫০<br /> ৮.মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, দারুল কুতুব, খন্ডঃ ২৷ পৃষ্ঠা, ২৭৯)<br /> <br /> (চলবে ইন শা আল্লাহ)

ইয়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্লোগান দেওয়া পর্ব-১

ব্যক্তিগত আহবানে "ইয়া রাসুলাল্লাহ ﷺ" বলে সমস্বরে আওয়াজ তোলা অথবা মিছিলে স্লোগান দেয়া- পর্ব-১ ------------------------------------...

Read more »

বিশ্ব শিক্ষক দিবস

<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjvsvtkiYwEsz5t2WRycLovZW6MD5koWRuim4zQOgUUC3FYJpm7n4LZtKoglUEHz5zm30d6L3VJOy6WoGpKceUaiYG3CYJmWv9HjoZIGSleBVjpCppmwcEZEA-2gZSyNcuEKX927VW97cQ/s1600/FB_IMG_1567691488671.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="474" data-original-width="474" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjvsvtkiYwEsz5t2WRycLovZW6MD5koWRuim4zQOgUUC3FYJpm7n4LZtKoglUEHz5zm30d6L3VJOy6WoGpKceUaiYG3CYJmWv9HjoZIGSleBVjpCppmwcEZEA-2gZSyNcuEKX927VW97cQ/s320-rw/FB_IMG_1567691488671.jpg" width="320" /></a></div> <br /> <b><i><span style="color: #660000;"><br /></span></i></b> <b><i><span style="color: #660000;"><br /></span></i></b> <b><i><span style="color: #660000;">             লেখকঃ-মুহাম্মদ আনিসুল মুস্তাফা</span></i></b><br /> <br /> ছোট্ট বালক।অত্যন্ত মেধাবী। খুবই গরীব-অসহায়।প্রত্যহ গ্রামের মক্তবে খালি পায়ে পড়তে যায়।কারণ জুতো কেনার সামর্থ্য নেই। প্রচন্ড শীত পড়ছে।ওস্তাদ দেখলেন প্রতিদিনের মতো আজও ছেলেটি খালি পায়ে হেঁটে আসছে।।ওস্তাদ ভীষণ ব্যথিত হলেন। তাই ক্লাস শেষে ছেলেটিকে ডেকে বললেনঃ আমার রুমে গিয়ে দেখো, খাটের নিচে এক জোড়া কাপড়ের জুতো আছে।ওগুলো নিয়ে আসো।<br /> নিয়ে আসার পর ওস্তাদ পকেট থেকে দু'আনা পয়সা বের করে তার হাতে দিয়ে বললেন, যাও আজ বাজারে গিয়ে ওই পয়সা দিয়ে জুতো মেরামত করবে এবং কালকে  এ জুতো পরেই মক্তবে আসবে। কেমন? ছেলেটি বলল,ঠিক আছে হুজুর।<br /> <br /> এই বলে সে বাজারের দিকে রওনা দিল এবং পথিমধ্যে চিন্তা করল।এ জুতো ত ওস্তাদের।  ওস্তাদের জুতো ছাত্র ব্যবহার করা শোভা পায়না।তাহলে এখন কি করা যায়। হঠাৎ তার মাথায় একটি বুদ্ধি আসল।সে এক আনা দিয়ে সোড়া কিনে জুতো থেকে কাপড়গুলো আলাদা করল এবং শুকিয়ে দর্জির কাছে নিয়ে গেল এবং তা দিয়ে একটি টুপি বানিয়ে নিল।।<br /> যাতে ওস্তাদের সম্মান ও মর্যাদা বজায় থাকে।<br /> <br /> পরদিন শিক্ষক দাঁড়িয়ে থাকলেন এবং দেখলেন ছেলেটি আগের মতো খালি পায়েই আসতেছে। এতে শিক্ষক খুব রাগান্বিত হলেন এবং খালি পায়ে আসার কারণ জিজ্ঞেস করলেন। তখন ছেলেটি বললো আপনার সম্মান রক্ষার্থে আমি জুতার কাপড় দিয় টুপি সেলাই করে, সে টুপি পরে এসছি। তখন শিক্ষক ছেলেটির আদব দেখে আশ্চর্য হয়ে গেলেন এবং ছেলেটির জন্য আল্লাহর দরবারে এ বলে দোয় করলেনঃ<br /> হে আল্লাহ এ ছেলেটিকে যুগশ্রেষ্ঠ ইমাম বানিয়ে দিন।। আল্লাহ শিক্ষকের দোয়া কবুল করলেন।। <br /> পরবর্তীতে সে ছেলেটি যুগশ্রেষ্ঠ ইমাম হন।। পৃথিবীর অধিকাংশ মুসলমান তাকে অনুসরণ করেন।<br /> <br /> আর তিনি হলেন, বিখ্যাত তাবেয়ী,,জগদ্বিখ্যাত মুহাদ্দিস, হানাফি মাজহাবের প্রতিষ্ঠাতা, ইমামে আজম,ফিকাহের জন্য জগতবাসী যার কাছে চীরঋনী, ইমাম আবু হানিফা নোমান বিন সাবিত (রদ্বি)।<br /> <br /> শিক্ষকের প্রতি সম্মান দেখিয়ে তিনি ইতিহাসে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে আছেন।।<br /> <br /> আজ ৫ই সেপ্টেম্বর। <br /> বিশ্ব শিক্ষক দিবস।<br /> পৃথিবীর সকল শিক্ষকদের প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।।<br /> <br /> শিক্ষক সে তো মহান গুরু চির উন্নত মান<br /> শ্রদ্ধা জানাব স্মরণ করে তাঁদের অবদান।<br /> <br /> <br />

বিশ্ব শিক্ষক দিবস

             লেখকঃ-মুহাম্মদ আনিসুল মুস্তাফা ছোট্ট বালক।অত্যন্ত মেধাবী। খুবই গরীব-অসহায়।প্রত্যহ গ্রামের মক্তবে খালি পায়ে পড়তে যায়।কারণ...

Read more »

ইস কারাম কা কারো শোকর কেসে আদা | Is Karam Ka Karun Shukr Bangla Lyrics

<div align="left" ><p dir="ltr"><img loading="lazy" src="https://3.bp.blogspot.com/-GBLgmchmAAk/XOLGzw0J8vI/AAAAAAAAABk/5fUj6dBIRo0bjq4fkn5p_ANfYOxmM-q8gCLcBGAs/s1600-rw/Is-Karam-Ka-Karun-Shukr-Bangla-Lyrics.png"><br> </p> </div><p dir="ltr"><br> <span style="font-size:1.50em;"><b>Is Karam Ka Karun Shukr Bangla Lyrics</b></span><br></p> <p dir="ltr">Huwal Habibul Ladhi Turja Shafa’Atuhu<br> Huwal Habibul Ladhi Turja Shafa’Atuhu<br> Likulli Hawlin Minal Ahwali Muqtahami</p> <p dir="ltr">হুওয়াল হাবিবুল লাযী তুরজা শাফাআতুহু<br> হুওয়াল হাবিবুল লাযী তুরজা শাফাআতুহু<br> লিকুল্লি হাওলিন মিনাল আহওয়ালি মুকতাহামি<br></p> <p dir="ltr">Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada<br> Jo Karam Mujh Pe Mere Nabi Ker Dia</p> <p dir="ltr">ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br> জো করম মুজ পে মেরে নবী কার দিয়া</p> <p dir="ltr">Mein Sajata Tha Sarkaar Ki Mehfilein<br> Mujh Ko Her Gham Se Rub Ne Bari Ker Dia<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada</p> <p dir="ltr">মেইন সাজাতা থা সরকার কি মেহফিলেইন<br> মুঝ কো হার্ ঘাম সে রাব নে বাড়ি কার দিয়া<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br></p> <p dir="ltr">Jab Lia Naam E Nabi Mein Ne Dua Se Pehle<br> Jab Lia Naam E Nabi Mein Ne Dua Se Pehle<br> Ho Gayi Mujh Pe Ata Meri Khata Se Pehle<br> Zikr E Sirkaar Ki Hein Bari Barkatein<br> Mil Gayeen Raahatein, Azmatein, Rufatein<br> Mil Gayeen Raahatein, Azmatein, Rufatein</p> <p dir="ltr">যাব লিয়া নাম এ নবী মেইনে দোয়া সে পেহলে<br> যাব লিয়া নাম এ নবী মেইনে দোয়া সে পেহলে<br> হে গায়ি মুজ পে আতা মেরি খাতা সে পেহলে<br> জিকরে সারকার কি হে বারি বারকাতে<br> মিল গা'য়ি রাহাতে, আজমাতে, রাপআ'তে<br> মিল গা'য়ি রাহাতে, আজমাতে, রাপআ'তে<br></p> <p dir="ltr">Mein Gunaahgaar Tha Beamal Tha Magar<br> Mustafa Ne Mujhe Jannati Ker Dia<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada</p> <p dir="ltr">মে গুনাহগার থা বে'আমাল থা মাগার<br> মোস্তফা নে মুঝেহ জান্নতি কার দিয়া<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br></p> <p dir="ltr">Gham E Aashqi Se Pehle Mujhe Kaun Janta Tha<br> Gham E Aashqi Se Pehle Mujhe Kaun Janta Tha<br> Gham E Aashqi Se Pehle Mujhe Kaun Janta Tha</p> <p dir="ltr">গামে আশিকি সে পেহলে মুজে কৌন জানতা থা<br> গামে আশিকি সে পেহলে মুজে কৌন জানতা থা<br> গামে আশিকি সে পেহলে মুজে কৌন জানতা থা<br></p> <p dir="ltr">Pehle Mujhe Kaun Janta Tha, Pehle Mujhe Kaun Janta Tha<br> Pehle Mujhe Kaun Janta Tha, Pehle Mujhe Kaun Janta Tha</p> <p dir="ltr">পেহলে মুজে কৌন জানতা থা, পেহলে মুজে কৌন জানতা থা<br> পেহলে মুজে কৌন জানতা থা, পেহলে মুজে কৌন জানতা থা<br></p> <p dir="ltr">Mohabbat E Mustafa Se Pehle<br> Mein Kuch Nahi Tha Mein Kuch Nahi Tha<br> Karam Ki Is Intiha Se Pehle<br> Mein Kuch Nahi Tha Mein Kuch Nahi Tha</p> <p dir="ltr">মোহাব্বতে মোস্তফা সে পেহলে<br> মে কুচ নেহি থা, মে কুচ নেহি থা<br> কারাম কি ইস ইন্তিহা সে পেহলে<br> মে কুচ নেহি থা, মে কুচ নেহি থা<br></p> <p dir="ltr">Pehle Mujhe Kaun Janta Tha, Pehle Mujhe Kaun Janta Tha<br> Pehle Mujhe Kaun Janta Tha, Pehle Mujhe Kaun Janta Tha</p> <p dir="ltr">পেহলে মুজে কৌন জানতা থা, পেহলে মুজে কৌন জানতা থা<br> পেহলে মুজে কৌন জানতা থা, পেহলে মুজে কৌন জানতা থা<br></p> <p dir="ltr">Gham E Aashqi Se Pehle Mujhe Kaun Janta Tha</p> <p dir="ltr">Teri Zaat Ne Bana Di Meri Zindagi Fasana<br> Mein Shukr Kaise Ada<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada</p> <p dir="ltr">গামে আশিকি সে পেহলে মুজে কৌন জানতা থা<br> তেরি জাত নে বানা দে মেরি জিন্দেগী ফাসানা<br> মে শুকর ক্যাইসে আদা<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br></p> <p dir="ltr">Bun Gayi Baat Unka Karam Ho Gaya<br> Bun Gayi Baat Unka Karam Ho Gaya<br> Unka Karam Ho Gaya, Unka Karam Ho Gaya<br> Unka Karam Ho Gaya, Unka Karam Ho Gaya<br> Bun Gayi Baat Unka Karam Ho Gaya</p> <p dir="ltr">বান গায়ি বাত উনকা কারাম হো গায়া<br> বান গায়ি বাত উনকা কারাম হো গায়া<br> উনকা কারাম হো গায়া, উনকা কারাম হো গায়া<br> উনকা কারাম হো গায়া, উনকা কারাম হো গায়া<br> বান গায়ি বাত উনকা কারাম হো গায়া<br></p> <p dir="ltr">Tere Karam Ka Tassaduq Teri Ata Ke Nisaar<br> Mein Kia Tha Aur Mujhe Kia Bana Dia Tu Ne</p> <p dir="ltr">তেরে কারাম কা তাসদাক তেরি আতা কা নিসার<br> মে কিয়া থা অর মুঝে কিয়া বানা দিয়া তু নে<br></p> <p dir="ltr">Pehle Mujhe Kaun Janta Tha, Pehle Mujhe Kaun Janta Tha<br> Gham E Aashqi Se Pehle Mujhay Kaun Janta Tha<br> Shaakh E Nasal E Tamanna Hari Ho Gayi<br> Mere Lub Pe Mohammad Ka Naam Aa Gaya<br> Baithe Baithe Meri Haazri Ho Gayi<br> Mein Shukr Kaise Ada</p> <p dir="ltr">পেহলে মুজে কৌন জানতা থা, পেহলে মুজে কৌন জানতা থা<br> গামে আশিকি সে পেহলে মুজে কৌন জানতা থা<br> শাহকে নাসলে তামান্না হারি হো গায়ি<br> মেরে লাব পে মুহাম্মাদ কা নাম আ গায়া<br> ব্যেইঠে ব্যেইঠে মেরি হাজিরি হো গায়ি<br> মে শুকর ক্যাইসে আদা<br></p> <p dir="ltr">Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada<br> Jo Karam Mujh Pe Mere Nabi Ker Dia<br> Mein Sajata Tha Sarkaar Ki Mehfilein<br> Mujh Ko Her Gham Se Rub Ne Bari Ker Dia<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada</p> <p dir="ltr">ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br> জো কারাম মুজ পে মেরে নাবি কার দিয়া<br> মেইন সাজাতা থা সরকার কি মেহফিলেইন<br> মুঝ কো হার্ ঘাম সে রাব নে বাড়ি কার দিয়া<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br></p> <p dir="ltr">Jo Dar E Mustafa K Gada Ho Gaye<br> Daikhte Daikhte Kia Se Kia Ho Gaye<br> Daikhte Daikhte Kia Se Kia Ho Gaye<br> Jo Dar E Mustafa K Gada Ho Gaye<br> Daikhte Daikhte Kia Se Kia Ho Gaye<br> Jo Dar E Mustafa K Gada Ho Gaye<br> Daikhte Daikhte Kia Se Kia Ho Gaye</p> <p dir="ltr">জো দার ই মুস্তফা কে গাদা হো গায়ি<br> দেখতে দেখতে কিয়া সে কিয়া হো গায়ি<br> দেখতে দেখতে কিয়া সে কিয়া হো গায়ি<br> জো দার ই মুস্তফা কে গাদা হো গায়ি<br> দেখতে দেখতে কিয়া সে কিয়া হো গায়ি<br> জো দার ই মুস্তফা কে গাদা হো গায়ি<br> দেখতে দেখতে কিয়া সে কিয়া হো গায়ি<br></p> <p dir="ltr">Aise Chasm E Karam Ki Hein Sirkaar Ne<br> Aise Chasm E Karam Ki Hein Sirkaar Ne<br> Dono Aalam Ne Un Ko Ghani Ker Dia<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada</p> <p dir="ltr">এ্যাইসে চাসমে ই কারাম কি হে সারকার নে<br> এ্যাইসে চাসমে ই কারাম কি হে সারকার নে<br> দোনো আলম নে উন কো গানি কার দিয়া<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br></p> <p dir="ltr">Jo Karam Mujh Pe Mere Nabi Ker Dia<br> Mein Sajata Tha Sarkaar Ki Mehfilein<br> Mujh Ko Her Gham Se Rub Ne Bari Ker Dia<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada</p> <p dir="ltr">জো কারাম মুজ পে মেরে নাবি কার দিয়া<br> মেইন সাজাতা থা সরকার কি মেহফিলেইন<br> মুঝ কো হার্ ঘাম সে রাব নে বাড়ি কার দিয়া<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br></p> <p dir="ltr">Lamha Lamha Hai Mujh Per Nabi Ki Ata<br> Lamha Lamha Hai Mujh Per Nabi Ki Ata<br> Doston Mein Aur Mangoon Maula Se Kya<br> Doston Mein Aur Mangoon Maula Se Kya</p> <p dir="ltr">লামহা লামহা হে মুজ পের নাবি কি আতা<br> লামহা লামহা হে মুজ পির নাবি কি আতা<br> দোস্তোন মে ওর মাংগো মাওলা সে কেয়া<br> দোস্তোন মে ওর মাংগো মাওলা সে কেয়া<br></p> <p dir="ltr">Kia Yeh Kam Hai K Mere Khuda Ne Mujhe<br> Kia Yeh Kam Hai K Mere Khuda Ne Mujhe<br> Apne Mehboob Ka Ummati Ker Dia<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada</p> <p dir="ltr">কিয়া ইয়ে কাম হেই কে মেরে খোদা নে মুজে<br> কিয়া ইয়ে কাম হেই কে মেরে খোদা নে মুজে<br> আপনে মেহবুব কা উম্মতি কার দিয়া<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br></p> <p dir="ltr">Kya hai rutba mere sahaba ka<br> Kya hai Shaan mere sahaba ki<br> Jiski ek deed ko tarste hai nain mere<br> Wo Nabi hai jaan sahaba ki</p> <p dir="ltr">কিয়া হে রুতবা মেরে সাহাবা কা<br> কিয়া হে শান মেরে সাহাবা কি<br> জিসকি এক দিদ কো তারাস্তে হে নে মেরে<br> ও নাবি হে জান সাহাবা কি<br></p> <p dir="ltr">Jo bhi aaya hai mahfil me srkaar ki<br> Haazri milgai usko drbaar ki<br> Haazri milgai usko drbaar ki<br> Koi siddiq farooq usman huye<br> Koi siddiq farooq usman huye<br> Aur kisi ko Nabi ne Ali kr diya</p> <p dir="ltr">জো বি আয়া হে মেহপিল মে সারকার কি<br> হাজিরি মিলগায়ি উসকো দারবার কি<br> হাজিরি মিলগায়ি উসকো দারবার কি<br> কই সিদ্দিক ফারুক উসমান হুয়ে<br> কই সিদ্দিক ফারুক উসমান হুয়ে<br> অর কিসি কো নাবি নে আলি কার দিয়া<br></p> <p dir="ltr">Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada</p> <p dir="ltr">ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br></p> <p dir="ltr">Koi Mayoos Lauta Na Darbaar Se<br> Jo Bhi Manga Mila Mere Sirkar Se<br> Saqde Jaoon Niyaazena Lajpaal Ke<br> Saqde Jaoon Niyaazena Lajpaal Ke<br> Her Gada Ko Sakhi Ne Sakhi Ker Dia</p> <p dir="ltr">কই মাইয়ুস লৌটা না দরবার সে<br> জো বিহ মাংগা মিলা মেরে সারকার সে<br> সাকদে জাও নিয়াজেনা লাজপাল কে<br> সাকদে জাও নিয়াজেনা লাজপাল কে<br> হার গাদা কো সাখি নে কার দিয়া</p> <p dir="ltr">Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada<br> Jo Karam Mujh Pe Mere Nabi Ker Dia<br> Mein Sajata Tha Sarkaar Ki Mehfilein<br> Mujh Ko Her Gham Se Rub Ne Bari Ker Dia</p> <p dir="ltr">ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br> জো কারাম মুজ পে মেরে নাবি কার দিয়া<br> মেইন সাজাতা থা সরকার কি মেহফিলেইন<br> মুঝ কো হার্ ঘাম সে রাব নে বাড়ি কার দিয়া<br></p> <p dir="ltr">Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada<br> Is Karam Ka Karoon Shukr Kaise Ada</p> <p dir="ltr">ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা<br> ইস কারাম কা কারুন শুকর ক্যাইসে আদা</p>

ইস কারাম কা কারো শোকর কেসে আদা | Is Karam Ka Karun Shukr Bangla Lyrics

Is Karam Ka Karun Shukr Bangla Lyrics Huwal Habibul Ladhi Turja Shafa’Atuhu Huwal Habibul Ladhi Turja Shafa’Atuhu Likulli Hawlin Minal...

Read more »

জামিন ও জামান তুমহারে লিয়ে | ZAMIN O ZAMAN TUMHARE LIYE NAAT naat lyrics

<p dir="ltr"><img loading="lazy" src="https://2.bp.blogspot.com/-3pHrOZbj0CA/XOLIAkmovyI/AAAAAAAAACI/MEiIFUDS6nY5jfrL0f1rGEJZCz-TTFjMgCLcBGAs/s1600-rw/Zamin-O-Zaman-Tumhare-Liye-Naat-Lyrics.png"></p> <p dir="ltr">ZAMIN O ZAMAN TUMHARE LIYE NAAT<br> জামিন ও জামান তুমহারে লিয়ে naat lyrics</p> <p dir="ltr">Zamin O Zaman Tumhare Liye<br> Makin O Makan Tumhare Liye<br> Chunin O Chunan Tumhare Liye<br> Baney Do Jahan Tumhare Liye.</p> <p dir="ltr">জামিন ও জামান তুমহারে লিয়ে<br> মাকিন ও মাকান তুমহারে লিয়ে<br> চুনিন ও চুনান তুমহারে লিয়ে<br> বানায়ে দো-জাহা তুমহারে লিয়ে</p> <p dir="ltr">Dahan Mein Zuban Tumhare Liye<br> Badan Mein Jan Tumhare Liye<br> Hum Aye Yahan Tumhare Liye<br> Uthe Bhi Wahan Tumhare Liye.</p> <p dir="ltr">দাহান মে জুবান তুমহারে লিয়ে<br> বাদন মে জান তুমহারে লিয়ে<br> হাম আয়ে ইয়াহা তুমহারে লিয়ে<br> উঠে বি ওয়াহা তুমহারে লিয়ে</p> <p dir="ltr">Kalim O Naji, Masih O Safi,<br> Khalil O Razi, Rasul O Nabi<br> Atiq O Wasi, Ghaniyy O Ali<br> Sana Ki Zuban Tumhare Liye.</p> <p dir="ltr">কালিম ও নাজি মাসিম ও সাফি<br> খালিল ও রাযী রাসূল ও নবী<br> আতিক ও ওয়াসি গানি ও আলী<br> সানা কি জুবান তুমহারে লিয়ে</p> <p dir="ltr">Tumhari Chamak, Tumhari Damak<br> Tumhari Jhalak, Tumhari Mahak<br> Zamin O Falak, Simak O Samak,<br> Mein Sikka Nishan Tumhare Liye.</p> <p dir="ltr">তুমহারি চামাক তুমহারি দামাক<br> তুমহারি জালাক তুমহারি মাহাক<br> যামিন ও ফালাক সিমাক ও সামাক<br> মে সিক্কা নিসান তুমহারে লিয়ে</p> <p dir="ltr">Ye Shams O Qamar Ye Sham O Sahar<br> Ye Barg O Shajar Ye Bagh O Samar<br> Ye Tegh O Sipar Ye Taj O Kamar<br> Ye Hukm Rawan Tumhare Liye.</p> <p dir="ltr">ইয়ে সামস ও কামার ইয়ে সাম ও সাহার<br> ইয়ে বারগ ও সাজার ইয়ে বাগ ও সামার<br> ইয়ে তেগ ও সিপার ইয়ে তাজ ও কামার<br> ইয়ে হুকম রাওয়ান তুমহারে লিয়ে</p> <p dir="ltr">Ye Fayese Diye Wo Jud Kiye<br> Ke Nam Liye Zamana Jiye<br> Jahan Ne Liye Tumhare Diye<br> Ye akramiyan Tumhare Liye.</p> <p dir="ltr">ইয়ে ফেয়েসে দিয়ে ওহ জোদ কিয়ে<br> কে নাম লিয়ে যামানা জিয়ে<br> জাহা নে লিয়ে তুমহারে দিয়ে<br> ইয়ে আক্রামিয়ান তুমহারে লিয়ে</p> <p dir="ltr">Sahab E Karam Rawana Kiye,<br> Ke Ab Niam Zamana Piye<br> Jo Rakhte The Hum Wo Chak Siye,<br> Ye Sitre E Badan Tumhare Liye.</p> <p dir="ltr">সাহাব এ কারাম রাওয়ানা কিয়ে<br> কে আব নিয়াম যামানা পিয়ে<br> জো রাখতে থে হাম ওহ চাক সিয়ে<br> ইয়ে সিতরে বাদা তুমহারে লিয়ে</p> <p dir="ltr">Ataye Arab, Jalaye Karab<br> Foyuz Ajab Bighayr Talab<br> Ye Rahmat E Rabb Hai Kis Ke Sabab,<br> Ba Rabb E Jahan Tumhare Liye.</p> <p dir="ltr">আতায়ে আরব জালায়ে কারাব<br> ফয়ুজ আজাব বিগেয়র তালাব<br> ইয়ে রহমত এ রব হে কিস কে সাবাব<br> বা রব এ জাহা তুমহারে লিয়ে</p> <p dir="ltr">Na Jinn O Bashar Ke Ath Pahar<br> Malayikah Dar Pe Basta Kamar<br> Na Jib’ha O Sar, Ke Qalb O Jigar,<br> Hain Sajdah Kunan Tumhare Liye.</p> <p dir="ltr">না জিন্নো বাসার কে আথ পাথার<br> মালায়েইকাহ দার পে বাসতা কামার<br> না জিবহা ও সার কে কল্ব ও জিগার<br> হে সাজদাহ কুনান তুমহারে লিয়ে</p> <p dir="ltr">Jinan Mein Chaman Chaman Mein Saman,<br> Saman Mein Phaban, Phaban Mein Dulhan<br> Sazaye Mihan Pe Eyse Minan<br> Ye Amn O Aman Tumhare Liye.</p> <p dir="ltr">জিনা মে চামান চামান মে সামান<br> সামান মে পাবান পাবান মে দুলহান<br> সাজায়ে মিহান পে এয়সে মিনান<br> ইয়ে আম ও আমান তুমহারে লিয়ে</p> <p dir="ltr">Khalil O Naji Masih O Safi<br> Sabhi Se Kahi Kahin Bhi Bani<br> Ye Be Khabari Ke Khalq Phiri<br> Kahan Se Kahan Tumhare Liye.</p> <p dir="ltr">খালিল ও নাজি মাসিস ও সাফি<br> সবহি সে কাহি কাহি বি বানী<br> ইয়ে বে খাবারি কে খালক পিরি<br> কাহা সে কাহা তুমহারে লিয়ে</p> <p dir="ltr">Ishare Se Chand Chir Diya ,<br> Chupey Huwey Khur Ko Pher Liya<br> Gaye Huwe Din Ko Asr Kiya,<br> Ye Tab O Tawan Tumhare Liye.</p> <p dir="ltr">ইসহারে সে চান্দ চির দিয়া<br> চুপে হুয়ে খুর কো পের লিয়া<br> গায়ে হুয়ে দিনকো আসরে কিয়া<br> ইয়ে তাব ও তাওয়ান তুমহারে লিয়ে</p> <p dir="ltr">Saba Wo Chale Ke Bagh Phale<br> Wo Phool Khile Ke Din Hon Bhale<br> Liwa Ke Tale Sana Mein Khule<br> Raza Ki Zuban Tumhare Liye.</p> <p dir="ltr">সাবা ওহ চালে কে বাগ পালে<br> ওহ পুল খিলে কে দিন হো বালে<br> লিওয়া কে তালে সানা মে খুলে<br> রাজা কি জুবান তুমহারে লিয়ে</p>

জামিন ও জামান তুমহারে লিয়ে | ZAMIN O ZAMAN TUMHARE LIYE NAAT naat lyrics

ZAMIN O ZAMAN TUMHARE LIYE NAAT জামিন ও জামান তুমহারে লিয়ে naat lyrics Zamin O Zaman Tumhare Liye Makin O Makan Tumhare Liye Chunin O C...

Read more »

সর্বনাশের সিঁড়ি !

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div> <br /></div> <div style="text-align: center;"> <b><i><span style="color: red;">সর্বনাশের সিঁড়ি</span></i></b></div> <div style="text-align: center;"> <br /></div> <div> বিশ্ব রাজনীতি স্বীকৃত মৌলিক নাগরিক অধিকার পাঁচটি, যথা- </div> <div> অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা এবং চিকিৎসা।</div> <div> <br /></div> <div>  মনুষ্যজীবনে এগুলি এমনি আবশ্যক, এর একটিও পরিহার্য নয়। </div> <div> <br /></div> <div> আবার ইসলাম ধর্মও পাঁচটি ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত, যথা- কালেমা, ছালাত, ছিয়াম, যাকাত এবং হজ্জ।</div> <div> ইসলাম থেকে এর একটিও পরিহার্য নয়।</div> <div> <br /></div> <div>  এই নিয়মে আমি সর্বনাশের  পাঁচটি সিঁড়ি চিহ্নিত করতে চাই, যথা- সূদ, ঘুষ, পর্দাহীনতা, টেলিভিশন এবং মোবাইল। এগুলির পরিণাম সর্বনাশ। </div> <div> <br /></div> <div> তা অস্বীকার করার উপায় নেই। তাই তাকে বলেছি সর্বনাশের সিঁড়ি। যেহেতু এসবের মাধ্যমেই সর্বনাশ আসে।</div> <div> <br /></div> <div> <br /></div> <div> <b><i><span style="color: red;">১/ সূদ</span></i></b></div> <div> <br /></div> <div> সূদের বিনিময়ে যারা টাকা লগ্নী করে, তারা একে ব্যবসা বলে। আর এটি এমনই ব্যবসা যাতে ব্যবসায়ের দু’টি মূলনীতি কিংবা পরিণামের একটি অনুপস্থিত। অর্থাৎ এতে লোকসান নেই। অথচ ব্যবসায়ে লাভ এবং লোকসান দু’টিই থাকার কথা। আবার লাভ-লোকসান বরাবর অপরিবর্তিত থাকারও কথা নয়। কিন্তু সূদের বেলায় শুধু লাভই থাকে এবং তা অপরিবর্তিত। এ কারণে সূদকে ব্যবসা বলার কোন যুক্তি নেই। বরং শোষণের হাতিয়ার বা পন্থা বলাই সংগত। সূদে আবার সূদের সূদ, তস্য সূদ অর্থাৎ চক্রবৃদ্ধির সুযোগটাও রয়েছে। তবু সূদ আন্তর্জাতিক। সেকারণে গণিতশাস্ত্রেও তার স্থান রয়েছে। অর্থাৎ গণিতশাস্ত্র অধ্যয়নে সূদ কষার  নিয়ম শেখার ব্যবস্থা রয়েছে।</div> <div> সূদের ব্যবসায়ে লোকসান নেই বলেই লগ্নীকারীরা এতে অর্থ লগ্নী করে। কিন্তু সূদে অর্থ গ্রহীতারা সবাই যে নিতান্ত নিরুপায় হয়ে এ ঋণ গ্রহণ করে, তা নয়। অনেক অর্থশালী ব্যবসায়ীরা ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য সূদী ঋণ গ্রহণ করে। তার ফলে তাদের ব্যবসা সম্প্রসারিত হয়। অধিক মুনাফা করতে পারায়, তাদের ধন বৃদ্ধি পায়। আর ধন বৃদ্ধির সংগে পাল্লা দিয়ে অহেতুক বিলাস-ব্যসনের মাত্রাও বাড়িয়ে দেয়। যারা অধিক টাকা না থাকার কারণে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী কিংবা আদৌ টাকা না থাকায় ব্যবসা করতে পারে না, তারা সূদের ভিত্তিতে ঋণ নিয়ে ব্যবসা করে। প্রায়শঃ দেখা যায়, এ ধরনের ব্যবসায়ীরা পরিণামে ব্যবসায়ে ফেল মারে। তার কারণ হিসাবে জানা যায় যে, আয়ের  চাইতে ব্যয় অধিক করার ফলেই পরিণামটা এরূপ হয়।</div> <div> বর্তমানে দেখা যাচ্ছে যে, আমাদের দেশে প্রচুর এনজিও রয়েছে, যারা কিস্তিতে সূদ পরিশোধ  (আসলের অংশ সহ)</div> <div> চুক্তিতে ঋণ প্রদান করে। আবার গ্রামের লোকেরাও অনুরূপ ঋণদান সমিতি গড়ে তুলেছে। তারাও এনজিওর মতো সূদ এবং কিস্তি পরিশোধের নিয়মে ঋণ প্রদান করে। এমনও দেখা যায়, অনেক দরিদ্র ব্যক্তি এনজিও কিংবা সমিতি থেকে ঋণ নিয়ে তেমন কোন ব্যবসা না করে ঘরের চালে টিন দেয়, টেলিভিশন ক্রয় করে। এভাবে অর্থ ব্যয়ে কিছুটা বিলাসী জীবন-যাপনের চেষ্টা করে। অতঃপর খেয়ে- না খেয়ে কিস্তি পরিশোধের চেষ্টা করে। পরিশেষে কিস্তি খেলাপের কবলে পড়ে কেউবা পৈত্রিক ভিটেবাড়ী বিক্রি করে ঋণ পরিশোধে বাধ্য হয়। কেউবা ঘর-বাড়ী ছেড়ে পালিয়ে যায় শহরে। কেউবা আত্মহত্যা করে রেহাই পায়। এরূপ ঘটনা কখনও কখনও আমাদের কর্ণগোচর হয়। আবার বৃহৎ ব্যবসায়ীদেরও কেউ কেউ ঋণ খেলাপী হয়ে পড়ে। অতএব সূদকে সর্বনাশের সিঁড়ি বলতে বাধা কোথায়? সূদ হারাম হ’লেও বহু দেশে সরকারী আইনে তা সিদ্ধ। অবশ্য সর্বনাশটা কারো কখনও কাম্য নয়। কিন্তু সর্বনাশটা প্রায়শঃ হয়ই। আর এই সূদের কারবারে নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন ডঃ ইউনুস। অথচ সূদ আল্লাহ ও তাঁর রাসূল হারাম করেছেন। আল্লাহ বলেন, ‘বস্ত্ততঃ আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সূদকে হারাম করেছেন’(বাক্বারাহ ২/২৭৫)। তিনি আরো বলেন, ‘তোমরা কর্য দিয়ে ক্রমবর্ধমানহারে সূদ খেয়ো না এবং আল্লাহকে ভয় কর, তবেই তোমরা রক্ষা পাবে’ (আলে ইমরান ১৩০)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) সূদ প্রদানকারী, তার লেখক এবং সাক্ষীকে অভিশাপ দিয়েছেন; তারা সকলেই সমান (মুসলিম)।</div> <div> <span style="color: orange;"><br /></span></div> <div> <b><i><span style="color: red;">২/ ঘুষ</span></i></b></div> <div> <br /></div> <div> <br /></div> <div> জনগণ কর্তৃক গঠিত হয় সরকার। সরকার নিয়োগ করে প্রশাসনিক কর্মকর্তা-কর্মচারী। তাদের বেতন-ভাতা জনগণ প্রদত্ত ট্যাক্সের দ্বারা নির্বাহ হয়। আসলে তারা জনগণেরই সেবক। এ কারণে তাদেরকে বলা হয় পাবলিক সার্ভেন্ট (Public servant)। জনগণের কাজ করার জন্যই তাদেরকে নিযুক্ত করা হয়েছে বেতনের বিনিময়ে। তারা তাই জনগণের কাজ করতে বাধ্য। কিন্তু অধুনা আমরা বিভিন্ন সূত্রে জানতে পারি যে, ঘুষ না দিলে কোন সরকারী অফিসে কাজ পাওয়া যায় না। ঘুষ অবৈধ, অনৈতিক, বেআইনী। ধর্ম বিধিতে তো নিষিদ্ধ বটেই। তবু দৈনন্দিন বাজার দরের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে ঘুষের পরিমাণও বেড়েই চলেছে। ঘুষ না দিলে অফিসের কোন ফাইল নড়ে না, লাল ফিতার বাঁধন খোলে না, চাকুরী হয় না, পদোন্নতি, ইনক্রিমেন্ট, পেনশন আটকে থাকে। এটা সর্বজনবিদিত। আর ঘুষের আদান-প্রদানে গোপনীয়তা রক্ষিত হয় বলে, এর বিরুদ্ধে সবসময় প্রতিকারের ব্যবস্থা গ্রহণ করাও যায় না। সূদের বেলায় ইসলামী বিধানে দাতা-গৃহীতা উভয়ে সমান অপরাধী। অবশ্য সরকারী আইন-বিধানে কারো অপরাধ হয় না। কিন্তু ঘুষের বেলায় উভয়েই সমান অপরাধী আইনের চোখেও। কেননা সবাই দায়ে ঠেকে ঘুষ দেয় না। কেউ কেউ অবৈধ কাজকে বৈধ করার জন্য ঘুষ দেয়, অন্যায়কে ঢাকার জন্য ঘুষ দেয়, অপ্রাপ্যকে পাওয়ার জন্য ঘুষ দেয়। এ ধরনের ঘুষ দাতা অবশ্যই ঘুষ গ্রহণকারীর সমানই অপরাধী। এরা ন্যায্য পাওনাদারকে বঞ্চিত করে। এদের কারণে অপরাধী মুক্তি পায়, নিরপরাধ শাস্তি ভোগ করে। তাই ঘুষকে শুধু অপরাধ বললেই চলে না। এটা নিষ্ঠুরতা, বর্বরতা, নিগ্রহ, মানবতার চরম লংঘন। অথচ ঘুষখোরদের নেটওয়ার্ক অধুনা সুদূরপ্রসারী। এদেরও ইউনিয়ন বা সিন্ডিকেট রয়েছে। ইসলামে এই ঘুষ আদান-প্রদান নিষিদ্ধ। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, আমরা যাকে যে পদে নিয়োগ করি, তাকে সেজন্য বেতন দেওয়া হবে। এ ব্যতীত সে যা গ্রহণ করবে, তা বিশ্বাসঘাতকতা (আল হাদীছ)। যে বা যারা ঘুষ খায় বা দেয়, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তাদেরকে অভিসম্পাত করেছেন।(আবুদাঊদ)।</div> <div> আমাদের দেশে ঘুষ-বাণিজ্য শুধু সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। আধা সরকারী, বেসরকারী এবং পাবলিকের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়েছে। যার হাতেই কিছু কাজ বা ক্ষমতা  থাকে, সে-ই ঘুষ দাবী করে। মাস্তানেরা চাঁদাবাজি করে। তাও এক রূপ ঘুষই। তফাৎটা এই যে, অফিসের ঘুষ না দিলে প্রাণ নাশের হুমকী থাকে না, থাকে কাজ না পাওয়ার সমস্যা। আর চাঁদাবাজদের বক্তব্য, ‘গাড়ী করছ, বাড়ী করছ, ব্যবসা করছ তো চাঁদার টাকাটা ফ্যালো, নইলে লাশ হয়ে পড়ে থাকবে’। তাই একে চাঁদা বলা হয়, ঘুষ বলা হয় না। আবার গ্রামে-গঞ্জে একদল প্রভাবশালী মাতববর শ্রেণীর লোক থাকে, তাদের কাছ থেকে শালিশ-মীমাংসা পেতে চাইলে কিছু সেলামী দিতে হয়।</div> <div> ও এক প্রকার ঘুষ। পাড়া-প্রতিবেশীর কোন না কোনভাবে একটু উপকারের বিনিময়ে এরূপ অর্থগ্রহণ অমানবিক, অনৈতিক। কখনও কখনও এরা সরকারী অফিস-আদালতের দালালীও করে। এদেরকে ভদ্র ভিক্ষুক বললেও ক্ষতি নেই। এরাও গ্রাম-গঞ্জের সাধারণ মানুষকে কম ক্ষতিগ্রস্ত করে না। অনেক সময় এরা তাদের আয় বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে সহজ কাজকে জটিল করে তোলে। এলাকায় কলহ-কোন্দল দীর্ঘমেয়াদী করে রাখে।</div> <div> <br /></div> <div> <br /></div> <div> <b><i><span style="color: red;">৩/ লজ্জাহীনতা</span></i></b></div> <div> <br /></div> <div> <br /></div> <div> প্রত্যেক জীবের শরীরে একটা আবরণ থাকে। তাকে বলা হয় চর্ম। বৃক্ষেরও শরীরে আবরণ থাকে। তাকে বলা হয় বল্কল। চর্ম এবং বল্কল স্পর্শকাতর শরীরকে Protection দেয়। আদিম অসভ্য যুগে মানুষ উলঙ্গ থাকতো বলে জানা যায়। এক সময়ে আদিম মানুষেরা উপলব্ধি করে যে, তাদের উলঙ্গ থাকা ঠিক নয়। তখন থেকে তারা গাছের বাকল, পাতা এবং লতা ব্যবহার করতো। আরো ব্যবহার করতো পশুর চামড়া। এসব তারা ব্যবহার করতো লজ্জা নিবারণের প্রয়োজনে। তাহ’লে ধরে নিতে পারি যে, তাদের মধ্যে সে কালেই লজ্জাবোধ জাগ্রত হয়েছিল।</div> <div> সভ্যতার উন্মেষ এবং অগ্রগতি মানুষকে জ্ঞানী, মার্জিত এবং রুচিশীল করেছে। তারা কাপড় বুনতে এবং পোষাক তৈরী করতে শিখেছে। তখনই তারা সামাজিক জীবে পরিণত হয়েছে। আর পোষাক পরা তাদের পক্ষে অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। পোষাক পরিধানের উদ্দেশ্য সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, হে আদম সন্তানগণ! আমি অবশ্যই তোমাদের প্রতি পোষাক নাযিল করেছি তোমাদের লজ্জা নিবারণের জন্য এবং শোভার জন্য, আর পরহেযগারীর পোষাকই উত্তম(আ‘রাফ ২৬)।</div> <div> বর্তমান সভ্যযুগের মানুষ তিনটি প্রয়োজন মেটাতে পোষাক পরিধান করে, যথা- লজ্জা নিবারণ, শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ এবং সৌন্দর্য বর্ধন। ইসলামী বিধান মতে লজ্জা নিবারণকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। হাদীছে বলা হয়েছে, ‘লজ্জা ঈমানের অঙ্গ’। ইসলামী বিধান পুরুষ এবং নারীর সতর (লজ্জাস্থান) নির্ধারণ করেছে ভিন্ন ভিন্ন। যেমন- পুরুষের সতরের সীমারেখা নাভীর উপর থেকে হাঁটুর নীচ পর্যন্ত এবং নারীর ক্ষেত্রে সতর মুখমন্ডল, হাতের কব্জি এবং পায়ের পাতা ব্যতীত সর্বাঙ্গ। এ পার্থক্যের কারণ এই যে, নারীর প্রায় সর্বাঙ্গ স্পর্শকাতর। খোলামেলাভাবে সেদিকে পুরুষের দৃষ্টি নিপতিত হ’লে তাদের লালসা-কাতর হয়ে পড়া স্বাভাবিক। এটা আল্লাহ প্রদত্ত। তাকে অস্বীকার করার উপায় নেই। তাই নারী এবং পুরুষের নির্ধারিত সতর আবৃত রাখার বিধান দিয়েছে ইসলাম। একেই সহজ কথায় বলা হয় পর্দা। আর এ পর্দা রক্ষার জন্য আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (ছাঃ) কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা নিজেদের গৃহসমূহে অবস্থান করবে এবং পূর্বের মূর্খতার যুগের ন্যায় সাজ-সজ্জা করে ঘুরে বেড়াবে না’(আহযাব ৩৩)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, দাইয়ুছ (যারা বেপর্দায় চলে এবং চালায়) জান্নাতে যাবে না (আল হাদীস)।</div> <div> এক সময়ে আমাদের দেশে নারীদেরকে নাভী থেকে নিম্নোদর অনাবৃত রেখে শাড়ী পরতে দেখা গেছে। এই আধুনিক ফ্যাশনকে বলা হ’ত অজান্তা-স্টাইল। বস্ত্ততঃ এটা আধুনিকতা নয়, বরং আদিমতা। শোনা যায়, অজান্তা-ইলোরা-কোনারকের মন্দির গাত্রে প্রাচীন গুহাচিত্রের আদলে এই রকমের অর্ধনগ্ন নারী উৎকীর্ণ রয়েছে। তাই দেখে শাড়ী পরার এই স্টাইলটি এসেছে। প্রথমে এটা হিন্দু সমাজে প্রচলিত হয়। পরে মুসলমান সমাজেও প্রবিষ্ট হয়। বর্তমানে মুসলিম সমাজে এটা উচ্ছেদ হয়েছে নারীদের সালোয়ার-কামিজ ব্যবহারের ব্যাপকতার কারণে। তাতেও আবার দেখা যায় কামিজের গলা সামনে-পিছনে কিছুটা বেশি করে কাটা, যাতে বুক-পিঠের কিয়দংশ অনাবৃত থাকে। আবার সালোয়ারের নিচের দিকের জোড়ায় কিয়দংশ সেলাই বিহীন রাখা হয়, যাতে পায়ের নলার কিছু অংশ দেখানো যায়। নারীদের এই ধরনের পোষাক পরে পুরুষদের সামনে চলাফেরা করলে পুরুষের মানসিক অসুস্থতার কারণ ঘটে। দেখা যাচ্ছে, পুরুষদের চাইতে বরং নারীরাই শরীরের অধিকাংশ স্থান অনাবৃত রাখে। একেই বলবো, পর্দাহীনতা। এই পর্দাহীনতা নারীর পক্ষে তো ক্ষতিকর বটেই, পুরুষদের জন্যও ক্ষতির কারণ। নারী-পুরুষের সমান অধিকারের দাবীতে আমাদের দেশের বিতর্কিত বেহায়া লেখিকা তসলিমা নাসরিন লিখেছে, ‘গরমের কারণে পুরুষ যদি গায়ের জামা খুলে ফেলতে পারে, নারী কেন পারবে না’। তসলিমা নাসরিনের জানবার কথা যে, অনাবৃত নারীর পুরুষ কর্তৃক উত্যক্ত হবার সম্ভাবনা থাকে, পুরুষের তা থাকে না।</div> <div> পথে-ঘাটে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, অফিস-আদালতে পর্দাহীন নারীর অবাধ বিচরণ লক্ষ্য করা যায়। আর সর্বত্রই যে অল্পাধিক নারী নির্যাতন ঘটে তা অস্বীকার করার উপায় নেই। তবু কেন নারীর পর্দাহীনতাকে উৎসাহিত করা হচ্ছে? কেন পর্দাহীন নারীর দ্বারা পরিবেশ দূষণ ঘটানো হচ্ছে? এর ফলে পরিবার এবং সমাজ ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নারীরাও। পর্দাহীনতার কুফল হিসাবে সম্প্রতি শুরু হয়ে ইভটিজিং। হাটে-ঘাটে পথে-প্রান্তরে বখাটে কর্তৃক ইভটিজিং বা উত্যক্তের শিকার হচ্ছে নারী। এর পরও আমাদের হুঁশ ফিরছে না।</div> <div> <br /></div> <div> <br /></div> <div> <b><i><span style="color: red;">৪/ টেলিভিশন </span></i></b></div> <div> <br /></div> <div> <br /></div> <div> টেলিভিশন বিজ্ঞানের একটি বিস্ময়কর আবিষ্কার। এর দ্বারা মানুষ উপকার লাভ করছে। কিন্তু এর ক্ষতির দিকটাও একেবারে অল্প নয়। ডিস এন্টেনা সংযোগের ফলে স্যাটেলাইট চ্যানেলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্নমুখী অনুষ্ঠান উপভোগ করার সুযোগ হচ্ছে। গ্রামাঞ্চলেও প্রায় প্রতিঘরে টেলিভিশন রয়েছে। আবার এমনও দেখা যাচ্ছে যে, টেলিভিশন দেখার কোন সময় অসময় বিবেচনায় আনা হচ্ছে না। ঘরে ঘরে টেলিভিশন চালানো হচ্ছে সকাল-দুপুর গভীর রাতে, ছালাতের ও আযানের সময়ে। হয়তো কোন বাড়ীতে এক ঘরে রোগাক্রান্ত অসুস্থ মানুষ যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে, অন্য ঘরে তখন ফুল পাওয়ারে টেলিভিশন চালানো হচ্ছে। হয়তো পাশের বাড়ীতে  কারো মৃত্যুতে কান্নার রোল, তখনও কোন বাড়ীতে টেলিভিশন চলছেই। টেলিভিশন আসক্তি মানুষকে কান্ডজ্ঞানহীন করে তুলেছে। টেলিভিশন ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনায় ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে, ধর্ম-কর্মে ব্যাঘাত সৃষ্টি করছে। বাড়াচ্ছে অশান্তি এবং বিশৃংখলা। হরণ করছে একে অন্যের অধিকার।</div> <div> টেলিভিশনের পর্দায় যৌনাবেদনের দৃশ্য সম্বলিত নাচ-গান-অভিনয় দেখার সুযোগ রয়েছে। এ্যাডফিল্মে অর্ধ নগ্ন মহিলাদের অশালীন অঙ্গভঙ্গী দেখা যাচেছ। এসবের মাধ্যমে আমাদের তরুণ-তরুণীদের চরিত্র ধ্বংস হচ্ছে। এ জাতীয় টেলিভিশন অনুষ্ঠান মানুষকে ব্যভিচারের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আল্লাহ ব্যভিচারকে নিষিদ্ধ করেছেন। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা ব্যভিচারের নিকটবর্তী হয়ো না’ (বানী ইসরাঈল ৩২)। টেলিভিশনের এই অসুস্থ বিনোদন মানুষকে শুধু অধঃপতনের দিকেই অগ্রসর করাচ্ছে। বলতেই হবে যে, টেলিভিশন অধুনা সর্বনাশের সিঁড়িতে পরিণত হয়েছে। সর্বস্তরের মানুষ এখন টেলিভিশনের প্রতি এতই আসক্ত হয়ে পড়েছে যে, তাদের হিতাহিত জ্ঞানের বিলুপ্তি ঘটেছে। এ যেন ভাসুর মানে না, শ্বশুর মানে না, এমনি অবস্থা। প্রতিকারের কোন উপায়ও নেই। কেননা টেলিভিশন ওয়ালারা তাদের নাগরিক অধিকার ভোগ করছে। তাদের কে থামাবে? তাই বাড়ীর মধ্যে গভীর রাতে টেলিভিশনে বিশ্বকাপের ফুটবল খেলায় গোল হ’তে দেখে ষাড়ের মতো কোরাসে চেঁচাতে সাহস পাচ্ছে। তারা জানে না যে, অপরের শান্তি ভঙ্গের কারণ ঘটিয়ে নাগরিক অধিকার ভোগ করা আইনসম্মত নয়।</div> <div> <span style="color: red;"><br /></span></div> <div> <b><i><span style="color: red;">৫/ মোবাইল</span></i></b></div> <div> <br /></div> <div> <br /></div> <div> মোবাইল ফোন একটি বিষ্ময়কর আবিষ্কার। এ থেকে মানুষ উপকৃত হচ্ছে টেলিভিশনের চাইতেও অধিক। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দেশে-বিদেশে যেকারো সঙ্গে যখন-তখন কথা বলা যায়। যোগাযোগের ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের কোন বিকল্প নেই। এটা সহজে বহনযোগ্য। হাতে কিংবা পকেটে রেখে যত্রতত্র যাওয়া যায়। এটি ব্যবহারের জন্য তাৎক্ষণিক বিদ্যুৎ সংযোগের আবশ্যক হয় না। এর দ্বারা ক্যালকুলেটর, ক্যামেরা, রেডিও-টেলিভিশনের কাজ চালানো সম্ভব। কিঞ্চিৎ কম্পিউটারের কাজও চলে। সম্প্রতি মোবাইল ফোন খুবই জনপ্রিয় এবং প্রায় সকলেই ব্যবহার করছে। চলার পথেও মানুষকে মোবাইল ফোনে গান শুনতে দেখা যাচ্ছে। মোবাইল ফোনের উপকারিতা যেমন অপরিসীম, ক্ষতির মাত্রাটাও তেমনি। এখানে ক্ষতির খতিয়ানটা উদ্ধৃত করছি-</div> <div> <b><br /></b></div> <div> <b> (১) মোবাইলে ব্লুফিল্মসহ আপত্তিকর ছবি দেখার সুযোগ আছে।</b></div> <div> <b> (২) মোবাইলে কাউকে উত্যক্ত করা, হুমকী দেওয়া চলে।</b></div> <div> <b> (৩) এর দ্বারা কাউকে প্রতারিত করা সহজ। </b><br /> <b>(৪) মোবাইলের মাধ্যমে অশ্লীল  আলোচনা এবং অবৈধ সম্পর্ক স্থাপন সহজসাধ্য।</b></div> <div> <b>(৫) নিষিদ্ধ কিংবা আপত্তিকর কাজে গোপনীয়তা রক্ষা করা সম্ভব।</b></div> <div> <br /></div> <div> মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ঘটে যাওয়া অনেক দুর্ঘটনার কথা আমরা শুনতে পাই। যেমন- বখাটে লম্পট যুবকেরা মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে কোন যুবতীর সঙ্গে আলাপ জমায়। হয়তো সেই যুবতী পূর্ব পরিচিতাও নয়। আলাপের এক পর্যায়ে ফোনের মাধ্যমে স্থান নির্ধারণ করে গোপনে সাক্ষাৎ-পরিচয় হয়। অতঃপর ধর্ষণ, গণধর্ষণ, বেশ্যালয়ে বিক্রি, বিদেশে পাচার, এর যেকোন একটি ঘটে যেতে পারে। এরূপ যে হয়, এমন খবরও কখনও কখনও শোনা যায়।</div> <div> আজকাল গ্রামে-গঞ্জেও বহু তরুণ-তরুণীর হাতে মোবাইল কোন দেখা যায়। অনেকে পড়াশুনা ফেলে রেখে ফোনালাপে মগণ থাকে। এভাবেই গড়ে ওঠে নিষিদ্ধ ভালবাসা। তার ফলে পরিণামে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এদিকটা অনেক অভিভাবক ভেবে দেখে না। ছেলে-মেয়েরা আবদার করলেই একটা মোবাইল ফোন কিনে দেয়। মোবাইল ফোন পেয়ে ছেলে-মেয়ে তা কী কাজে ব্যবহার করে তার খোঁজ রাখে না কিংবা খোঁজ রাখার সুযোগ পায় না। ছেলে-মেয়েরা গোপনে  মোবাইল ফোনের অপব্যবহার করে চলে। এভাবেই নেমে আসে সামাজিক অবক্ষয়, চরিত্র হনন। পেয়ে যায় সর্বনাশের সিঁড়ি। তারা ধাপে ধাপে  এগিয়ে যেতে থাকে অনৈতিকতার দিকে। আমি বিজ্ঞান প্রযুক্তির আবিষ্কারকে নিন্দাবাদ করছি না। যা বলেছি তা তার ব্যাপক অপব্যবহারের দিকটা লক্ষ্য করেই বলেছি। দেখা যাচ্ছে, যা দ্বারা আমরা উপকৃত হই, তাই আবার ভয়ানক ক্ষতির কারণ ঘটায়। আমরাতো সবাই বস্ত্তর Merit নিয়ে তুষ্ট থাকি না, Demerit-কেও গ্রহণ করছি। তাই উপকারী বস্ত্ত থেকেও আমাদের সর্বনাশ হচ্ছে। এটাও ভেবে দেখা একান্ত আবশ্যক। অবশ্য প্রতিরোধ, প্রতিকারের বিষয়টিও ভেবে দেখতে হবে।</div> <div> অন্য ধর্ম এবং সমাজ ব্যবস্থা নিয়ে মুসলমানদের মাথা ঘামাবার প্রয়োজন নেই। তাদের ধর্ম ইসলাম। এ ধর্ম আল্লাহ প্রেরিত অহি পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছ দ্বারা সুসংহত। আল্লাহ তা‘আলার কিতাব আল-কুরআনকে মানবজাতির সংবিধান হিসাবে আল্লাহ কর্তৃক প্রণীত এবং এটিই আল্লাহ তা‘আলার সর্বশেষ পূর্ণাঙ্গ আসমানী কিতাব। এই কিতাব আখেরী নবী মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর  উপর নাযিল করা হয়েছে। এই কিতাবের বিধানাবলীকে বলা হয়, শরী‘আত। এ আইন বিধান পাওয়া যায় নবী করীম (ছাঃ)-এর হাদীছ সমূহেও। অতএব মুসলমানকে অবশ্যই পবিত্র কুরআন এবং ছহীহ হাদীছের বিধান অনুসারে জীবন যাপন করতে হবে। এই বিধানাবলী তাদের কাছে অলংঘনীয়। কুরআন পাকে আল্লাহ বলেন, ‘আমি যাদেরকে কিতাব দিয়েছি, তারা সেই কিতাবের উপর ঈমান আনে, আর যারা এটা মানে না, তারা নিজেরাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে’ (বাক্বারাহ ২/১২১)।</div> <div> কুরআন পাকে আরও বলা হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই যারা আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের নাফরমানী করে, তারাই লাঞ্ছিত হবে’(মুজাদালা ২০)। আল্লাহ তাঁর কিতাবে আরও বলেছেন, ‘হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহ্র কথা মান, রাসূলের অনুসরণ কর’ (মুহাম্মাদ ৩৩)। আল্লাহ তা‘আলার কিতাবেই নির্দেশ রয়েছে রাসূল (ছাঃ)-কে অনুসরণ করার এবং তাঁর কথা মানার। তাই  মুসলমানকে অবশ্যই কুরআন এবং হাদীছের বিধান পুরোপুরি মেনে চলতে হবে। এই মেনে চলাকেই বলে ধর্ম পালন। মানুষের জন্যই ধর্মবিধি। ধর্মবিধির জন্য মানুষ নয়।</div> <div> বর্তমান সময়ে মুসলমান সমাজে একদল মানুষ রয়েছে, তারা মুসলমান বলে নিজেদের পরিচয় দেয়, অথচ তাদের মধ্যে মুসলমানিত্ব অনুপস্থিত। তাদের কাজে, কথায় প্রকাশ পায় ইসলামের বৈরিতা। এমনই এক নাদান বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। পত্রিকায় প্রকাশিত তার একটি কলামে লেখা হয়েছে, দেশের চোর, ডাকাত, খুনী, স্মাগলাররা, দেশের সন্ত্রাসীরা তাদের দিন শুরু করে  আল্লাহ দিয়ে। ইনশাআললাহ, মাশাল্লাহ সোবহানাল্লাহ্র ব্যাপক ব্যবহার দ্বারা, আর যাইহোক মানুষের কোন উপকার হয় না। নাদানেরা কখনো আল্লাহ্র নাম স্মরণের মর্তবা এবং উপকারিতা উপলব্ধি করতে সক্ষম হয় না। আর এ জন্যই তো তারা নাদান। এরা দিন রাত অশালীন অভিনয়, গান-বাজনা, নৃত্য, বাজে আলাপেই মত্ত থাকে। তাই তারাই সর্বক্ষণ টেলিভিশনের পর্দায় স্যাটেলাইট চ্যানেল দেখে, রাত জেগে মোবাইল ফোনে চ্যাটিং করে কাটায়। এর ফায়দাটা যে কী, তা দ্বীনদার ঈমানদার মানুষের কাছে বোধগম্য নয়। আল্লাহ তা‘আলা মানুষকে পৃথিবীতে শুধু রঙ-তামাসা করার জন্য সৃষ্টি করেননি। সৃষ্টি করেছেন তাঁর ইবাদতের জন্য। আর সেকারণেই আল্লাহ্র নাম সর্বদা স্মরণ করা প্রয়োজন। তবু মানুষ গাফেল হয় এবং সর্বনাশের সিঁড়ি দিয়ে এগিয়ে যায় জাহান্নামের দিকে। মানুষকে সৎপথ প্রদর্শনের জন্য, মন্দ কাজ থেকে দূরে থাকার জন্য আল্লাহ্র কিতাবে এবং নবী (ছাঃ)-এর হাদীছে বহু নির্দেশনা এসেছে।</div> <div> অতএব আসুন! আমরা উপরে বর্ণিত সর্বনাশের সিঁড়ি থেকে পরহেয করি। আল্লাহ তা‘আলা আমাদের তাওফীক দান করুন! <b>আমীন!!</b></div> </div>

সর্বনাশের সিঁড়ি !

সর্বনাশের সিঁড়ি বিশ্ব রাজনীতি স্বীকৃত মৌলিক নাগরিক অধিকার পাঁচটি, যথা-  অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা এবং চিকিৎসা।  মনুষ্যজীব...

Read more »