রাসুল পাকই ইমান , রাসূলের গুলামীই ইসলাম ঃ Muhammad A K Azad Al Qadri

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <iframe allowfullscreen="" frameborder="0" height="344" src="https://www.youtube.com/embed/aq6KqHEBtxE" width="459"></iframe></div>

রাসুল পাকই ইমান , রাসূলের গুলামীই ইসলাম ঃ Muhammad A K Azad Al Qadri

Read more »

বিষয়:"পুরুষের জন্য তার মাহারিম কে দেখা!"

<p dir="ltr"><br> বিষয়:"পুরুষের জন্য তার মাহারিম কে দেখা!"<br> -স্বাধীন আহমদ রেজভী </p> <p dir="ltr">#প্রশ্ন:<br> পুরুষ তার মাহারিম;মা,বোনের কোন কোন অঙ্গের প্রতি দৃষ্টিপাত করতে পারবে?</p> <p dir="ltr">#উত্তর:<br> পুরুষ তার মাহরাম এর কিছু অঙ্গের প্রতি দৃষ্টি দিতে পারবে কিছু অঙ্গতে দৃষ্টি দিতে পারবে না।</p> <p dir="ltr">সদরুশ শরীয়া,বদরুত তরীকা আল্লামা মুফতি আমজাদ আলী আজমি র. বলেনঃ"যে সকল মহিলা তার মাহরাম এর অন্তর্ভুক্ত তাদের মাথা,বুক,পায়ের গোড়ালি,উভয় বাহু,কব্জি,ঘাড় এবং পায়ের দিকে দৃষ্টিপাত করতে পারবে।যতক্ষণ পর্যন্ত তাদের উভয়ের কারো মাঝে যৌন উত্তেজনা না আসে।মাহরামের পিঠ,পেট,হাটু ও রানের দিকে দৃষ্টি দেয়া নাজায়েজ।তবে মোটা কাপড় দ্বারা আবৃত থাকলে দৃষ্টি দেয়াতে কোনো সমস্যা নেই।</p> <p dir="ltr">কান,ঘাড় ও চেহারার দিকে দৃষ্টি দেয়া জায়েজ। <br> মাহরাম দ্বারা ওই মহিলাদের বুঝানো হয় যাদের সাথে সবসময়ের জন্য বিবাহ হারাম।"(বাহারে শরিয়তে,১৬ তম খন্ড, ৮৭-৮৮ পৃষ্ঠা)<br> :<br> (১৭/০৭/২০১৯)<br> #Share...<br> ✅Swadhin Ahmod Rezvi</p>

বিষয়:"পুরুষের জন্য তার মাহারিম কে দেখা!"

বিষয়:"পুরুষের জন্য তার মাহারিম কে দেখা!" -স্বাধীন আহমদ রেজভী #প্রশ্ন: পুরুষ তার মাহারিম;মা,বোনের কোন কোন অঙ্গের প্রতি দৃষ্টিপা...

Read more »

মুসলিম উম্মাহর মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন

<header class="entry-header" style="margin: 0px 0px 10px; padding: 0px; border: 0px; font-size: 14px; vertical-align: baseline; color: rgb(68, 68, 68); font-family: Ubuntu, Helvetica, Arial, sans-serif; background-color: rgb(255, 255, 255);"><h1 class="entry-title" style="margin-top: 20px; margin-bottom: 10px; padding: 0px; border: 0px; font-size: 20px; vertical-align: baseline; clear: both; line-height: 1.2; font-weight: normal;"><br></h1><div class="below-title-meta" style="margin: 0px 0px 0px -10.6875px; padding: 0px 0px 26px; border: 0px; vertical-align: baseline; background: rgb(247, 247, 247); color: rgb(162, 162, 162); line-height: 1.7; width: 366.734px;"><div class="adt-comment" style="margin: 0px; padding: 0px 16px 0px 0px; border: 0px; vertical-align: baseline; float: right;"></div></div></header><div class="entry-content" style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; font-size: 14px; vertical-align: baseline; line-height: 1.71429; color: rgb(68, 68, 68); font-family: Ubuntu, Helvetica, Arial, sans-serif; background-color: rgb(255, 255, 255);"><p style="margin: 0px 0px 20px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline; line-height: 1.71429;">’উবায়দ ইবনু আসবাত ইবনু মুহাম্মদ কুরাশী (রহঃ)…… আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মুসলিম মুসলিমের ভাই, সে তার খিয়ানত করবে না, তার বিষয়ে মিথ্যা বলবে না, তাকে অপমান হতে দিবে না। প্রত্যেক মুসলিমের জন্য অপর মুসলিমের সম্মান, সম্পদ ও রক্ত হারাম। তাকওয়া হল এখানে (অন্তরে)। কোন ব্যক্তির মন্দতার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে সে তার মুসলিম ভাইকে হেয় দৃষ্টিতে দেখবে। <strong style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline;">– </strong><strong style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline;">জামে তিরমিজী (ইফাঃ) ১৯৩৩</strong></p><p style="margin: 0px 0px 20px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline; line-height: 1.71429;"><span id="more-450" style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline;"></span></p><p style="margin: 0px 0px 20px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline; line-height: 1.71429;">আবূ নুঁআয়ম (রাঃ) নুমান ইবনু বশীর (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তুমি মু’মিনদের পারস্পরিক দয়া ভালবাসা ও সহানূভূতি প্রদর্শনে একটি <span class="highlight" style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline;">দেহের</span> <span class="highlight" style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline;">ন্যায়</span> দেখতে পাবে। যখন <span class="highlight" style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline;">দেহের</span> একটি অঙ্গ রোগে আক্রান্ত হয়, তখন শরীরের সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ রাত জাগে এবং জ্বরে অংশ গ্রহণ করে। <strong style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline;">– বুখারী শরীফ (ইফা:) ৫৫৮৬</strong></p><p style="margin: 0px 0px 20px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline; line-height: 1.71429;">হাসান ইবনু আলী খাল্লাল প্রমুখ (রহঃ) …… আবূ মূসা আশআরী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, এক মু’মিন আরেক মু’মিনের জন্য ‘ইমারতের’ ন্যায় একটি ইট আরেকটিকে শক্তি যুগিয়ে থাকে। <strong style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline;">– </strong><strong style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline;">জামে তিরমিজী (ইফাঃ) ১৯৩৪</strong></p><p style="margin: 0px 0px 20px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline; line-height: 1.71429;">আহমাদ ইবনু মুহাম্মদ (রহঃ) …… আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা একজন তার ভাইয়ের জন্য আয়না স্বরূপ। তার মাঝে যদি সে কোন দাগ দেখতে পায় তবে যেন তা দুর করে দেয়। <strong style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline;">– </strong><strong style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline;">জামে তিরমিজী (ইফাঃ) ১৯৩৫</strong></p><p style="margin: 0px 0px 20px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline; line-height: 1.71429;">যারা এর ফায়েদা খুজতে চাই তারা নিচের হাদিসগুলো পড়িঃ</p><p style="margin: 0px 0px 20px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline; line-height: 1.71429;">উবায়দ ইবনু আসবাত ইবনু মুহাম্মসদ কুরাশী (রহঃ) …… আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি কোন মুসলিমের পার্থিব বিপদ-আপদের একটিও দুর করবে তার কিয়ামতের দিনের বিপদ আল্লাহ তা‘আলা দুর করে দিবেন; যে ব্যক্তি কোন অস্বচ্ছল ব্যক্তির সংকট আসান করে দিবে আল্লাহ তা‘আলা দুনিয়া ও আখিরাতে তার সংকটসমূহ আসান করে দিবেন, যে ব্যক্তি দুনিয়ায় কোন মুসলিমের দোষ গোপন রাখবে আল্লাহ তা‘আলা দুনিয়া ও আখিরাতে তার দোষ গোপন রাখবেন। আল্লাহ তা‘আলা ততক্ষণ তার বান্দার সাহায্যে থাকেন যতক্ষণ সে তার ভাইয়ের সাহায্যে রত থাকে। <strong style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline;">– </strong><strong style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline;">জামে তিরমিজী (ইফাঃ) ১৯৩৬</strong></p><p style="margin: 0px 0px 20px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline; line-height: 1.71429;">আহমাদ ইবনু মুহাম্মদ (রহঃ) …… আবূদ দারদা রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন, যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের সম্মানের উপর আক্রমনকে প্রতিরোধ করে আল্লাহ তা‘আলা কিয়ামত দিবসে তার চেহারা থেকে জাহান্নামের আগুন রোধ করবেন। <strong style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline;">– </strong><strong style="margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; vertical-align: baseline;">জামে তিরমিজী (ইফাঃ) ১৯৩৭</strong></p></div>

মুসলিম উম্মাহর মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন

’উবায়দ ইবনু আসবাত ইবনু মুহাম্মদ কুরাশী (রহঃ)…… আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্...

Read more »