বৃক্ষ তোমার পরিচয় কি?

বৃক্ষ, তোমার নাম কী?<br /> ----গোলাম দস্তগীর লিসানী<br /> <br /> আল্লামা সাইয়্যিদ আহমাদ শাহ্ ক্বাদরী রা. বিশ্বনাগরিক। তাঁর ঘরের এক কোণায় কাশ্মীর, অন্যদিকে খুবই কাছে আফগানিস্তান। বাণিজ্য করেছেন সুদূর আরব হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে বার্মা পর্যন্ত। মুসলিম করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে শুরু করে কয়েকটা দেশে। নিজেও ছিলেন এক প্রথিতযশা আলিম। অসম্ভব সফল একজন ব্যবসায়ী, বয়োবৃদ্ধ হয়েও তাঁর মুরশিদের দরবারে রান্নার জন্য কাঠ বহন করেছেন যুগব্যাপী!<br /> <br /> একবার ভাবুন তো,<br /> ১. রাসূল দ.’র সরাসরি বংশধর<br /> ২. একজন আলিম<br /> ৩. একজন দা’য়ী- যিঁনি অনেককে বহুদেশে মুসলিম করেছেন<br /> ৪. একজন বিজনেস টাইকুন<br /> ৫. বয়োবৃদ্ধ<br /> <br /> এই প্রোফাইলের একজন মানুষকে যদি তাঁর মুরশিদ কাজেই লাগান, তাহলে দরবারের রান্নার কাঠখড়ি জোগানের কাজে কেন লাগাবেন? তাও বছরের পর বছর? মাইলের পর মাইল দূর থেকে! শুকনো কাঠ তো একটা বাচ্চা পাঠিয়ে গাধার পিঠেও বহন করানো যায়। ইঁনিই কেন করবেন?<br /> <br /> কোনও এক অচেনা অঞ্চলে গেলেন সাইয়্যিদি, সেখানে এক দরবার। সেই দরবারের সাধারণ জায়গায় গুটিশুঁটি পাকিয়ে দিনের পর দিন শুয়ে থাকেন। কেউ জিগ্যেস করলে বলেন, এটা আমার পীরবাড়ি। সরাসরি পীরের বাড়ি নয় কিন্তু। পীরসাহেবের সিলসিলায় কয়েক পুরুষ উপরে যিঁনি ছিলেন, তার বাড়ি। তাঁরতো জলসা মাতানোর কথা ছিল। ওয়াজ করার কথা ছিল। সম্মানের সাথে গিয়ে বসার কথা ছিল সবার সাথে। প্রকাশ্যে তারতো এর মধ্যে সব অর্জনই শেষ। আলিম হওয়া, দা’য়ী হওয়া, দারুণ সফল বিজনেসম্যান হওয়া, এমনকি পাকাদাঁড়ি হওয়া। কিন্তু মেঝেতে গুটিশুটি হয়ে তিনি পড়ে থেকে কী নিলেন সেখান থেকে? সময়টা কীভাবে কাজে লাগলো, তার ফল কী হল?<br /> <br /> এখানেই থিওরির ইসলাম ও প্র্যাকটিক্যাল ইসলামের তফাত। বইয়ের ইসলাম নিয়ে আমরা অনেক লাফাই না? এখানেই বইয়ের ইসলাম ও রক্তমাংসের মানুষের ইসলামের তফাত। ঘরের ভিতরের কালি কলমের ইসলাম ও ঘরের বাইরে ফুটিয়ে তোলার ইসলামের তফাত। ইসলামকে নীতি মনে না করে বাস্তবায়নের পথটাকে অন্তরে গাঁথার তফাত। এটাই তাসাউউফ। সূফিতত্ত্ব। সূফিত্ব।<br /> <br /> সূফিত্ব এক মহাবৃক্ষ। সূফিত্ব অন্তর্লীন সিদরাতুল মুনতাহা। এ বৃক্ষের নাম জিগ্যেস করতে নেই। এ বৃক্ষের ফলে পরিচয়।<br /> সাইয়্যিদ আহমাদ শাহ্ সিরিকোটি রা.’র নাম রহস্যেঘেরাই থাকবে, তাঁর কীর্তি অদ্ভুতই থাকবে, সূফিরা এমনই, সূফি পথটাই এমন। তবে তাঁদের মাক্বাম কোথায়, তাঁদের অবস্থা ও অবস্থান কোথায়, এটা তাঁদের অবদানের টোটাল ইম্প্যাক্ট দিয়ে মাপতে হবে।<br /> <br /> সাইয়্যিদ আহমাদ শাহ্ রা.’র টোটাল ইম্প্যাক্ট হল বাংলাদেশের তাসাউউফকে বাঁচিয়ে দিয়ে যাবার ইম্প্যাক্ট। আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল দ.’র কাছে তিঁনি এ ইম্প্যাক্ট অনুযায়ীই মর্যাদাপ্রাপ্ত। ফলে পরিচয়।

বৃক্ষ তোমার পরিচয় কি?

বৃক্ষ, তোমার নাম কী? ----গোলাম দস্তগীর লিসানী আল্লামা সাইয়্যিদ আহমাদ শাহ্ ক্বাদরী রা. বিশ্বনাগরিক। তাঁর ঘরের এক কোণায় কাশ্মীর, অন্যদিকে ...

Read more »

আপনার মেয়ে শিশুকে সমাজের মানুষরূপী পশুদের হাত থেকে রক্ষা করুন!

<br><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjrhglA-o7IhZaZEdP4HskrKHUNM4Tlei7AGIRqBi1x1mcZyOqEuNyplHJ85q4TVjxXaCC37eDnp2_o0oVgb2jBZF5_iYu1IjsI9Yj2e8Ky-RuiJVzE4KfyPTR_23rx-wOzJMlOBlLoXy5j/s1600/FB_IMG_1563178550218.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="354" data-original-width="425" height="266" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjrhglA-o7IhZaZEdP4HskrKHUNM4Tlei7AGIRqBi1x1mcZyOqEuNyplHJ85q4TVjxXaCC37eDnp2_o0oVgb2jBZF5_iYu1IjsI9Yj2e8Ky-RuiJVzE4KfyPTR_23rx-wOzJMlOBlLoXy5j/s1600-rw/FB_IMG_1563178550218.jpg" width="320"></a></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">আপনার মেয়ে শিশুকে রক্ষা করুন!</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">কিছু পদক্ষেপের তালিকা দেওয়া হলো আপনার শিশুকে শিক্ষা দিতে পারেনঃ</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">১. আপনার শিশুকে কারো কোলে বসতে দিবেন না।</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">২. সন্তানের বয়স দু’বছরের বেশী হলেই তার সামনে আর আপনি কাপড়চোপড় পাল্টাবেন না।</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">৩. প্রাপ্ত বয়স্ক কেউ আপনার শিশুকে উদ্দেশ্য করে বলছে: ‘আমার বৌ’, ‘আমার স্বামী’- এটা অ্যালাউ করবেন না।</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">৪. আপনার শিশু যখন বলছে সে খেলতে যাচ্ছে, কোন্ ধরণের খেলা সে খেলছে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন, উঠতি বয়সি বাচ্চাদের মধ্যে অ্যাবিউজিং প্রবণতা পাওয়া যাচ্ছে।</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">৫. স্বাচ্ছন্দবোধ করছে না এমন কারো সাথে কোথাও যেতে আপনার শিশুকে জোরাজুরি করবেন না। পাশাপাশি লক্ষ্য রাখুন, আপনার শিশু বিশেষ কোন প্রাপ্ত বয়স্কের ভক্ত হয়ে উঠেছে কিনা।</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">৬. দারুণ প্রাণচ্ছল কোন শিশু হঠাৎ নির্জিব হয়ে গেলে, তাকে প্রশ্ন করুণ। তার মনের অবস্থাটা পড়তে চেষ্টা করুণ।</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">৭. বয়:সন্ধি পেরোচ্ছে এমন বাচ্চাকে যৌনমূল্যবোধ সম্পর্কে শিক্ষা দিন। আপনি যদি এ কাজ না করেন, তবে সমাজ তাকে ভুল টা শিখিয়ে দেবে।</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">৮. কোন ছবি, কার্টুন ইত্যাদি বাচ্চাদের জন্য আনলে আগে তা নিজে দেখুন। কোন বই সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তবেই তা কোমলমতি সন্তানের হাতে দিন।</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">৯. আপনি নিশ্চিত হন যে আপনি প্যারেন্টাল কন্ট্রোল অপশন অ্যাক্টিভেট করে রেখেছেন কেবল নেটওয়ার্কে, বিশেষ করে সেই সমস্ত নেটওয়ার্কে যেখানে আপনার শিশু প্রায়শই ভিজিট করে।</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">১০. তিন বছর বয়স হয়েছে এমন সন্তানকে তাদের ব্যক্তিগত গোপন স্থানসমূহ কিভাবে পরিস্কারপরিচ্ছন্ন রাখতে হয় তা শেখান। সতর্ক করে দিন যেন সেসব এলাকা কেউ স্পর্শ করতে না পারে- নিষিদ্ধদের মধ্যে আপনিও আছেন (মনে রাখবেন চ্যারিটি বিগিনস অ্যাট হোম এ্যান্ড উইথ ইউ)।</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">১১. কালো তালিকাভুক্ত করুণ সেই সব বই, গান, মুভি, পরিবার বা ব্যক্তিকে- আপনি মনে করেন যে বা যা আপনার শিশুর মনের সৌন্দর্য নষ্ট করতে পারে।</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">১২. আপনার শিশুকে ভিড়ের বাইরে গিয়ে দাড়ানোর মূল্যবোধ শেখান।</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">১৩. আপনার শিশু যদি কারো সম্পর্কে অভিযোগ করে তবে দয়া করে বিষয়টি নিয়ে মুখ বুজে থাকবেন না।</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">মনে রাখবেন আপনি হয় বাবা মা হবেন দু’দিন বাদে, যে কোন ব্যথা কিন্তু সারাজীবন বয়ে বেড়াতে হয়...</div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="text-align: left; clear: both;">আপনার সচেতনতা আপনার পরিবারের নিরাপত্তা।</div></div>

আপনার মেয়ে শিশুকে সমাজের মানুষরূপী পশুদের হাত থেকে রক্ষা করুন!

আপনার মেয়ে শিশুকে রক্ষা করুন! কিছু পদক্ষেপের তালিকা দেওয়া হলো আপনার শিশুকে শিক্ষা দিতে পারেনঃ ১. আপনার শিশুকে কারো কোলে বসতে দিবেন না। ২. সন...

Read more »

খতমে গাউসিয়া শরীফের তারতীব (নিয়ম)

<p dir="ltr"><br>খতমে গাউসিয়া শরীফ আদায়ের নিয়মঃ</p><p dir="ltr">১। দরূদ তাজ: একবার। </p><p dir="ltr">২। ইস্তিগফার : ১১১ বার </p><p dir="ltr">[আস্তাগফিরুল্লা-হাল্লাযী- লা-ইলা-হা ইল্লা- হুওয়াল্ হাইয়্যুল কাইয়্যুমু ওয়া আ'তূবু ইলায়হি।]</p><p dir="ltr">৩। দরূদ শরীফ : ১১১ (একশত এগার) বার। আল্লা-হুম্মা সল্লি আলা সাইয়্যিদিনা- মুহাম্মাদিন্ ওয়া আলা আ-লি সাইয়্যিদিনা- মুহাম্মাদিন্ ওয়া বা-রিক্ ওয়া সাল্লিম্ ।</p><p dir="ltr">৪। সূরা ফাতিহা : ১১ (এগার) বার </p><p dir="ltr">৫। সূরা আলাম্ নাশরাহ্ : ১১১ (একশত এগার) বার </p><p dir="ltr">বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম্। <br>আলাম্ নাশরাহ্ লাকা সদরকা, <br>ওয়া ওয়া দ্বোয়া'না ‘আনকা উইরাকাল্ লাযী- আনক্বাদ্বা যােয়াহরাকা, <br>ওয়ারাফা'না- লাকা যিকরাকা। <br>ফা ইন্না মাআল্ ‘উসরে ইউরান্। <br>ইন্না মা'আল 'উসরে ইউরান্। <br>ফা-ইযা ফারাগতা ফানছাব। <br>ওয়া ইলা রাব্বিকা ফারগাব।  </p><p dir="ltr">৬। সূরা ইখলাছঃ ১১১১ (এক হাজার একশ' এগার) বার। </p><p dir="ltr">[কুল হুয়াল্লাহু আহাদ । আল্লাহুস্ সামাদ। লাম্ ইয়ালিদ ওয়ালাম ইউলাদ। ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান্ আহাদ।]</p><p dir="ltr">৭। কালিমা তাম্‌জীদ : ৫৫৫ (পাঁচশত পঞ্চান্ন) </p><p dir="ltr">[সুবহানাল্লাহি ওয়ালহামদু লিল্লাহি ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার । ওয়া লা-হাওলা ওয়া লা-কুওয়াতা ইল্লা-বিল্লাহিল্ আলিয়্যিল আযীম।]</p><p dir="ltr">৮। ৫৫৫ (পাঁচশত পঞ্চান্ন) বার। </p><p dir="ltr">[হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াকীল; নি’মাল মাওলা ওয়া নিমান নাসীর।] </p><p dir="ltr">৯। সূরা ফাতিহা : ১১ (এগার) বার </p><p dir="ltr">১০। দরূদ শরীফঃ ১১১ (একশত এগার) বার (পূর্বের নিয়ম) </p><p dir="ltr">১১। [১১১ (একশত এগার) বার।]<br>সাহহিল্ ইয়া ইলা-হী ‘আলায়না- কুল্লা স’বিন বিহুরমাতি সাইয়্যি-দিল আবরার। </p><p dir="ltr">১২। [১১১ (একশত এগার) বার।]<br>ইলাহী বিহুমাতি হযরত খাজা শায়খ সুলতান সৈয়দ আব্দুল কাদের জিলানী রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। </p><p dir="ltr">১৩। [১১১ (একশত এগার) বার।]<br>বিরাহমাতিকা ইয়া আর হামার রাহিমীন। </p><p dir="ltr">১৪। আল্লাহুম্মা আমীন্। ১১১ (একশত এগার) বার। </p><p dir="ltr">১৫। ইয়া রাব্বাল আলামীন ১ বার। </p><p dir="ltr">খতমে গাউসিয়া শরীফের উপরিউক্ত নির্ধারিত তাসবীহগুলাে আদায়ের পর হুজুর ক্বিবলা (র.)'র ইরশাদ অনুযায়ী নিন্মোক্ত তসবিহসমূহ আদায় করবেন।</p><p dir="ltr">১। [১১১ (একশত এগার) বার।]<br>আস্তাগফিরুল্লা হাল্লাযী লা-ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল-কাইয়্যমু, ওয়া 'আতুবু ইলাইহি। </p><p dir="ltr">২। ১১১ (একশত এগার) বার <br>সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী- সুবহা-নাল্লা-হিল আলিয়্যিল আজিম ওয়াবিহামদিহী আস্তাগফিরুল্লাহ।</p><p dir="ltr">৩। ১১১ (একশত এগার) বার <br>বিসমিল্লা-হিল্লা-যী- লা ইয়াদুররু মা'আ ইসমিহী- শাইউন ফিল্ আরদ্বি ওয়ালা- ফিস সামা-য়ী ওয়াহুওয়াস্ সামীউল আলী-মু।</p>

খতমে গাউসিয়া শরীফের তারতীব (নিয়ম)

খতমে গাউসিয়া শরীফ আদায়ের নিয়মঃ ১। দরূদ তাজ: একবার। ২। ইস্তিগফার : ১১১ বার [আস্তাগফিরুল্লা-হাল্লাযী- লা-ইলা-হা ইল্লা- হুওয়াল্ হাইয়্যুল কা...

Read more »

গিয়ারভী শরীফের তারতীব (নিয়ম)

<p dir="ltr"><br>গেয়ারভী শরীফ আদায়ের নিয়ম </p><p dir="ltr">দরুদে তাজ পাঠের পর, প্রত্যেক তসবীহ ১১ বার করে পড়বে </p><p dir="ltr">১। বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম ১১ বার। </p><p dir="ltr">২। আস্তাগফিরুল্লা হাল্লাযী লা-ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়ুল কাইয়ূম্ ওয়া আতূবু ইলাইহি। ১১ বার। </p><p dir="ltr">৩। দরূদ শরীফ (পূর্ব নিয়মে) ১১ বার। </p><p dir="ltr">৪। সূরা ফাতিহা ১১ বার। </p><p dir="ltr">৫। সূরা ইখলাছ ১১ বার। </p><p dir="ltr">৬। আস্-সলাতু ওয়াস্ সালামু আলাইকা সাইয়্যেদী ইয়া রাসূলাল্লাহু ১১বার । </p><p dir="ltr">৭। আস্-সলাতু ওয়াস্ সালামু আলাইকা সাইয়্যেদী ইয়া হাবীবাল্লাহ্ ১১বার। </p><p dir="ltr">৮। লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ্ ১১ বার। </p><p dir="ltr">৯। ইল্লাল্লাহু ১১ বার। </p><p dir="ltr">১০। আল্লাহু ১১ বার। </p><p dir="ltr">১১। আল্লাহ্- ১১ বার।</p><p dir="ltr">১২। হুওয়াল্লা-হ্ ১১ বার। </p><p dir="ltr">১৩। হু- ১১ বার। </p><p dir="ltr">১৪। হুওয়াল্লাহু লাযী লাইলাহা ইল্লা হুওয়া। ১১বার। </p><p dir="ltr">১৫। আল্লাহু লা-ইলাহা ইল্লাহু ১১ বার। </p><p dir="ltr">১৬। আঁল লা- ইলাহা ইল্লাহু ১১ বার। </p><p dir="ltr">১৭। আন্তাল্ হাদী আল্ হক্ব, লাইসাল্ হাদী ইল্লাহু- ১১বার। </p><p dir="ltr">১৮। হাসবী রাব্বী জাল্লাল্লাহ ১১ বার। </p><p dir="ltr">১৯। মা-ফী কালবী গাইরুল্লাহ্ ১১ বার। </p><p dir="ltr">২০। নূর মুহাম্মদ সল্লাল্লাহ্ ১১ বার। </p><p dir="ltr">২২। লা মাওজুদা ইল্লাল্লাহ্ ১১ বার। </p><p dir="ltr">২৩। লা মাসূদা ইল্লাল্লাহ্ ১১ বার। </p><p dir="ltr">২৪। হুওয়াল্ মুছাওউয়িরুল্ মুহীত্বো আল্লাহ্ ১১বার </p><p dir="ltr">২৫। ইয়া হাইয়ু, ইয়া কাইয়ূম্ ১১ বার। </p><p dir="ltr">২৬। আস্-সলাতু ওয়াস্ সালামু আলাইকা সাইয়্যেদী ইয়া রাসূলাল্লাহ্ ১১ বার </p><p dir="ltr">২৭। আস্-সলাতু ওয়াস্ সালামু আলাইকা সাইয়্যেদী ইয়া হাবীবাল্লাহ্ ১১ বার </p><p dir="ltr">২৮। ইয়া শায়খ সুলতান সৈয়দ আবদুল কাদের জীলানী শাইআঁনলিল্লাহ্ ১১ বার </p><p dir="ltr">২৯। দরূদ শরীফ (পূর্ব বর্ণিত নিয়মে) ১১ বার। </p><p dir="ltr">৩০। ক্বাসীদায়ে গাউসিয়া শরীফ (পর পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য) ১ বার </p><p dir="ltr">৩১। মিলাদ শরীফ (বর্ণিত নিয়মে) </p><p dir="ltr">৩২। যিকর শরীফ :<br>(ক) লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্ ১০০ বার <br>(খ) ইল্লাল্লাহ্ ১০০ বার <br>(খ) ইল্লাল্লাহ্ ১০০ বার <br>(গ) আল্লাহু ১০০বার </p><p dir="ltr">৩৩। শাজরা শরীফ পাঠ </p><p dir="ltr">৩৪। আখেরী মুনাজাত <br></p>

গিয়ারভী শরীফের তারতীব (নিয়ম)

গেয়ারভী শরীফ আদায়ের নিয়ম দরুদে তাজ পাঠের পর, প্রত্যেক তসবীহ ১১ বার করে পড়বে ১। বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম ১১ বার। ২। আস্তাগফিরুল্লা হাল...

Read more »

গেয়ারভী শরীফের ফজিলতঃ

<p dir="ltr">‘মিলাদে শাইখে র্বহক্ব’ বা ‘ফজায়েলে গাউসিয়া’ নামক কিতাবে বর্ণিত আছে যে, গেয়ারভী শরীফের ফজিলত অগণিত; যার বর্ণনা লিপিবদ্ধ করা সম্ভব নয়। তবে মুমিন মুসলমান বিশেষ করে গাউসে পাকের আশেকানের অবগতির জন্য কয়েকটি ফজিলত নিন্মে প্রদত্ত হল :</p><p dir="ltr">* যে ব্যক্তি নিয়মিতভাবে প্রতি চাঁদের ১১ তারিখে গেয়ারভী শরীফ আদায় করবে সে অল্প দিনের মধ্যে ধনী ও স্বচ্ছল হবে এবং তার দারিদ্র্য দূর হবে। যে ব্যক্তি ওটাকে অস্বীকার বা ঘৃণা করবে সে দারিদ্রের মধ্যে থাকবে।<br>* “তানায্যার্লু রাহমাতু ইনদা যিকরিছ সোয়ালিহীন্‘র বর্ণনা অনুযায়ী, গেয়ারভী শরীফ যেখানে পালিত হয় আল্লাহর রহ্মত সেখানে অবতীর্ণ হয়।<br>* বর্ণিত আছে যে, হযরত গাউসুল আ‘জম (রাঃ) ১২ই রবিউল্ আউয়ালকে খুব গুরুত্ব সহকারে পালন করতেন। একদিন স্বপ্নে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে বললেন- “আমার বারই রবিউল্ আউয়ালের প্রতি তুমি যে সম্মান প্রদর্শন করে আসছ এর বিনিময়ে আমি তোমাকে গেয়ারভী শরীফ দান করলাম।”<br>* যে ব্যক্তি এটা পালন করবে সে খায়র ও র্বকত্ লাভ করবে এবং পৃথিবীর পূর্ব হতে পশ্চিম প্রান্ত পর্যন্ত এটা ক্বিয়ামত অবধি জারি থাকবে।<br>* যে ব্যক্তি সব সময় এটা পালন করবে সে বিপদ হতে রক্ষা পাবে; দুঃখ ও চিন্তামুক্ত হয়ে সুখ ও শান্তিতে জীবন যাপন করবে।</p><p dir="ltr">অতএব, অজুর সাথে জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে সম্মান সহকারে গেয়ারভী শরীফ পালন করা প্রত্যেক মুসলমানের কর্তব্য।</p>

গেয়ারভী শরীফের ফজিলতঃ

‘মিলাদে শাইখে র্বহক্ব’ বা ‘ফজায়েলে গাউসিয়া’ নামক কিতাবে বর্ণিত আছে যে, গেয়ারভী শরীফের ফজিলত অগণিত; যার বর্ণনা লিপিবদ্ধ করা সম্ভব নয়। তবে মুম...

Read more »

তরীক্বত সম্পর্কীয় গুরুত্বপূর্ন বানী

<p dir="ltr">মান্চেহ্ গোয়াম্ শরহে ওয়াছ্ফে আঁ জনাব<br>আফতাব্ আস্ত, আফতাব্ আস্ত আফতাব।<br>(আমি ঐ জনাবের গুণাবলীর কি বিশ্লেষণ করব? তিনিই সূর্য, তিনিই সূর্য, তিনিই তো সূর্য)।</p><p dir="ltr">চশ্মে রওশন্ কুনজে খাকে আউলিয়া।<br>তা-ব-বীণি জেএব্তেদা তা-এন্তেহা।<br>(আউলিয়া কেরামের পদধুলি দ্বারা চক্ষু উজ্জল কর। তা হলে শুরু হতে শেষ পর্যন্ত দেখতে পাবে।</p><p dir="ltr">গরতু খাহী হাম্নশীনি বা-খোদা<br>গো নশিনী র্দ হুজুরে আউলিয়া।<br>(তুমি যদি খোদার সাথে বসতে চাও তাহলে আউলিয়ায়ে কেরামের দরবারে বস)।</p><p dir="ltr">এক জমানা ছোহ্বতে বা-আউলিয়া,<br>বের্হ্ত আজ্ ছদ্ ছালা ত্বা’আত্ বেরিয়া।<br>(আউলিয়া কেরামের সংস্পর্শে কিছুক্ষণ বসা, শত বছরের বেরিয়া [লৌকিকতাহীন] ইবাদত হতেও উত্তম)</p><p dir="ltr">তু-মবাশ্ আছলান্ কামাল ইঁ আস্ত ও বছ্,<br>তু-দরো গোম শো বেছাঁল ইঁ আস্ত ও বছ।<br>(তুমি নিজেকে বিলীন করে দাও। এটাই তোমার পরিপূর্ণতা, এটাই তোমার জন্য যথেষ্ট। তুমি পীরে কামেলের মধ্যে বিলীন হও, এটাই তোমার জন্য যথেষ্ট।)</p><p dir="ltr">আঁ-না-কে খাকরা ব নজর কীমিয়া কুনন্দ,<br>আ-য়া বুয়াদ্ কেহ্ গোশায়ে চশ্ম বমা কুনন্দ।<br>(যাঁরা দৃষ্টি দ্বারা মাটিকে স্বর্ণ করেন, কতই উত্তম হতো যদি তাঁরা আমাদের প্রতি নজর করতেন।)</p><p dir="ltr">আফ্তাব্ আমদ দলীলে আফ্তাব গর দলীলত্ বায়দ আয ওয়াই রো মতাব্।<br>(সূর্য যে সূর্য-এর প্রমাণ সূর্য নিজেই। যদি তোমার প্রমাণের দরকার হয়, তাহলে সূর্যের দিক হতে চোখ ফিরাইওনা)</p><p dir="ltr">ক্বোরবে জানী রা বো’দে মকানি নীস্ত।<br>(প্রেম যদি দিলে থাকে ‘র্দূ’ মোটেই দূরে নহে।)</p>

তরীক্বত সম্পর্কীয় গুরুত্বপূর্ন বানী

মান্চেহ্ গোয়াম্ শরহে ওয়াছ্ফে আঁ জনাব আফতাব্ আস্ত, আফতাব্ আস্ত আফতাব। (আমি ঐ জনাবের গুণাবলীর কি বিশ্লেষণ করব? তিনিই সূর্য, তিনিই সূর্য, তিনিই...

Read more »

মাশায়েখ হযরতের গুরুত্বপূর্ণ বাণী

<p dir="ltr" style="text-align: justify;">* জামেয়া কী খেদমত কো আপ জুমলা ভাইয়োঁ ! নম্বরে আউয়াল্ মে রাক্ষেঁহ্, দুনিয়া কী ধান্ধোঁ আওর কামোঁ দোছরে, তেছরে নম্বর মে রাক্ষেঁহ্। উছী হিছাব  ছে আপ্ ভাইয়োঁ কে ছাথ্ভী এয়্ছাহী মুয়ামালা হোগা, আপকে তামাম্ নেক্ কামোঁ কো উছী তরতীব্ ছে ছারাঞ্জাম্ দিয়া জায়েগা, ইনশা আল্লাহ।  -আওলাদে রসূল, আল্লামা সৈয়্যদ আহমদ শাহ্ সিরিকোটি (রহ.) </p><p dir="ltr" style="text-align: justify;">* <span style="color: #38761d;">মুঝ্ছে মুহাব্বত্ হ্যায় তো মাদ্রাসা কো মুহাব্বত করো, মুঝেহ্ দেখ্না হ্যায় তো মাদ্রাসা কো দেখো। - হযরত সৈয়্যদ আহমদ শাহ্ সিরিকোটি (রাহ.)</span></p><p dir="ltr" style="text-align: justify;">* আপনি যাকাত কো চার হিসসা করকে এক হিসসা জামেয়া কি মিসকীন তোলাবোঁ কো দিয়া করো, বাকী তিন হিসসা আপনে হক্বদার মিসকীনোঁ কো তক্বসীম কিয়া করো। – আওলাদে রসূল, আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রহ.)</p><p dir="ltr" style="text-align: justify;">*<span style="color: #cc0000;"> কাম করো, ইসলাম কো বাচাঁও ! দ্বীন কো বাচাঁও! সাচ্ছা আলেম তৈয়ার করো! - হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রাহ.)</span></p><p dir="ltr" style="text-align: justify;">* খেদমতে জামেয়া আপ লোগোঁকে দো-জাহান কি কামিয়াবী আওর তরক্কী কা আজীমুশ্শান উছিলা হ্যাঁয়। খেদ্মতে জামেয়া মুর্শিদে র্বহক্ব কী তরফ্ ছে বল্কেহ্ হাজরাত কী র্তফ ছে আপ্ ভাইয়োঁকী ডিউটী মে দাখেল্ হ্যাঁয়। - হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রাহ.)</p><p dir="ltr" style="text-align: justify;">* আপ্ লোগোঁনে জামেয়া কা জিম্মা লিয়া, আওর মেরে ছাথ্ ওয়াদা কিয়া। আর্গ ইছমে গাফলতী কিয়া তো, রসূলুল্লাহ্ আওর বাজী আপ্ লোগোঁকো নেহী ছোড়েঙ্গে, মাইভী নেহী ছোড়োঙ্গা। - হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রাহ.)</p><p dir="ltr" style="text-align: justify;">* “আপ্ জামেয়া কী খেদমত করে, জামেয়া আপ কী খেদমত করে গা। – আওলাদে রসূল, আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রহ.)</p><p dir="ltr"></p><div style="text-align: justify;">*  মুর্শিদ কী মন্জূরে নর্জ বন্নেকে লিয়ে উচ্-চে-মোহাব্বত্ মে কামাল্ হাসেল্ র্কনা নেহায়ত্ জরুরী হ্যায়।</div><div style="text-align: justify;">অর্থঃ মুর্শিদ্ (পীর) এর প্রিয়ভাজন হওয়ার জন্য তাঁর প্রতি পূর্ণ</div><div style="text-align: justify;">ভালবাসা অত্যন্ত জরুরী। - হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রা.)</div><p></p><p dir="ltr"></p><div style="text-align: justify;">* হুজূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কী মোহাব্বত আইনে ঈমান হ্যায়।</div><div style="text-align: justify;">অর্থঃ হযরত সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি ভালবাসাই প্রকৃত ঈমান। - হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রা.)</div><p></p><p dir="ltr"></p><div style="text-align: justify;">*  <span style="color: #7f6000;">দোছরোঁ কী আইব জু-ঈ চে কোয়ী ফায়েদা নেহী</span></div><div style="text-align: justify;"><span style="color: #7f6000;">অর্থঃ অপরের ছিদ্রান্বেষণে কোন ফায়দা নেই। - হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রা.)</span></div><p></p><p dir="ltr"></p><div style="text-align: justify;">* তৈয়্যব কা মক্বাম্ বহুত্ উচাঁ হ্যায়, তৈয়্যব্ মার্দজাদ্ অলী হ্যায়।</div><div style="text-align: justify;">অর্থঃ তৈয়্যব শাহ্’র অবস্থান (মর্যাদা) অতীব উচ্চে, তৈয়্যব্ শাহ্ গর্ভজাত অলী। - হযরত সৈয়্যদ আহমদ শাহ্ সিরিকোটি (রা.)</div><p></p><p dir="ltr"></p><div style="text-align: justify;">* আস্হাবে কাহাফ্ কা কুত্তা নেক্ লোগোঁ কী সুহ্বত্ কী ওয়াজাহ্ চে জান্নাত’মে জায়েগা, অওর হজরত নূহ (আঃ) কে বেটা বুরোঁ কী সুহ্বত্ কী ওয়াজাহ্ চে আযাবে ইলাহী চে বাচ্ ন চেকা, যব্কে শয়তান কো নেক আমল অওর ইবাদত নে কুচ্ ফায়েদা ন দিয়া।</div><div style="text-align: justify;">অর্থঃ আসহাবে কাহাফ্ এর কুকুর সৎলোকের সংশ্রবের কারণে জান্নাতে যাবে। আর হযরত নূহ (আঃ) এর সন্তান অসৎ লোকের সাহচর্যের কারণে আল্লাহর শাস্তি থেকে পরিত্রাণ পায়নি; যেমনিভাবে, শয়তানকে স্বীয় সৎকার্য ও ইবাদত কোন উপকারিতা দেয়নি। - হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রা.)</div><p></p><p dir="ltr" style="text-align: justify;">* রূহানী মোলাক্বাত কী পোখ্তগী কে লিয়ে জিস্মানী মোলাক্বাত্ কা হো-না- নেহায়ত জরুরী হ্যায়। - হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রা.)</p><p dir="ltr"></p><div style="text-align: justify;">* সিল্সিলাহ্ মে দাখেল্ হো-নে কা মক্বসদ্ হুজূর করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তক্ রসা-ই-হ্যায়।</div><div style="text-align: justify;">অর্থঃ “ত্বরিক্বতের (পরম্পরা সূত্রে) প্রবেশ করার উদ্দেশ্য হলো হুজূর (দঃ) পর্যন্ত পৌঁছা। - হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রা.)</div><p></p>

মাশায়েখ হযরতের গুরুত্বপূর্ণ বাণী

* জামেয়া কী খেদমত কো আপ জুমলা ভাইয়োঁ ! নম্বরে আউয়াল্ মে রাক্ষেঁহ্, দুনিয়া কী ধান্ধোঁ আওর কামোঁ দোছরে, তেছরে নম্বর মে রাক্ষেঁহ্। উছী হিছাব...

Read more »

শাজরা শরীফ সিল্সিলায়ে কাদেরিয়া আলিয়া

<p dir="ltr">শাজরা শরীফ<br>সিল্সিলায়ে কাদেরিয়া আলিয়া<br>বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম</p><p dir="ltr">ইয়া ইলাহী আপনি জাতে কিবরিয়াকে ওয়াস্তে<br>খোলদে দরওয়াযায়ে রহমত্ গদা কে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: হে আমার আল্লাহ্! তোমার সর্বোচ্চ সত্ত্বার মহা মর্যাদার ওসীলায় এ গরীবের জন্য রহমতের দরজা খুলে দাও!</p><p dir="ltr">রহমাতুল্লিল্ আলামীঁ খত্মে রুছুল জানে জাঁহা<br>আহমদও হামিদ্ মুহাম্মদ(দ.) মুস্তফাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: ‘সমস্ত জগতের রহমত’ সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম হলেন- সর্বশেষ রসূল, বিশ্বজগতের প্রাণ, (যিনি হলেন) আহমদ, হামিদ, মুহাম্মদ মোস্তফা (যথাক্রমে, আল্লাহর সর্বাধিক প্রশংসাকারী, তাঁর গুণগানকারী, সর্বাধিক প্রশংসিত ও আল্লাহর চয়নকৃত (রসূল) - এর ওসীলায়;</p><p dir="ltr">মুশ্কিলেঁ আ-ছা-ন ফর্মা রঞ্জ ও গম্ ছব্ দূর র্ক<br>ছাহেবে জূ-দ্ ও ছখা শের-এ খোদাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ:সমস্ত মুশকিল আসান করে দাও, দুঃখ-দুশ্চিন্তার সবটি দূর করে দাও- যথেষ্ট পরিমাণে স্বতঃস্ফূর্ত দাতা ও মহান দানশীল হযরত শেরে খোদা (আল্লাহর শার্দুল) হযরত আলী র্কারামাল্লাহু তা‘আলা ওয়াজ্হাহুল করীমের ওসীলায়; </p><p dir="ltr">নুরে চশ্মে ফাতিমা ইয়া’নী হোসাইন্ ইব্নে আলী<br>সৈয়্যদুশ শুহাদা শহীদে র্কাবালা কে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: হযরত ফতিমা যাহ্রা রাদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহার নয়নের আলো, অর্থাৎ হযরত আলী র্কারামাল্লাহু তা‘আলা ওয়াজ্হাহুর পুত্র হযরত হোসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহু, শহীদগণের সরদার ও কারবালার মহান শহীদের ওসীলায়;</p><p dir="ltr">মাল ও দৌলত্ জাহের ও বাতিন্ আতা র্ক গায়ব ছে<br>শাহে যায়নুল্ আবেদীঁ শম্‘এ হুদাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: যাহির ও বাত্বিন (প্রকাশ্য ও গুপ্ত) ধন-সম্পদ অদৃশ্য থেকে দান করো- শাহ্ যয়নুল আবেদীন, হিদায়তের প্রদীপ রাদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহুর ওসীলায়;</p><p dir="ltr">হযরত বার্ক্বে ইমামে আরিফীন ও কামিলীন্<br>জা’ফার সাদিক্ব ইমামও পেশ্ওয়াকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: আরিফ ও কামিল বান্দাদের ইমাম হযরত বাক্বের এবং ইমাম ও পেশ্ওয়া (দ্বীনের বরেণ্য ও অগ্রণী পুণ্যবান ব্যক্তি) হযরত জা’ফর সাদিক্ব রাদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহুর ওসীলায়;</p><p dir="ltr">উয়হ্ আমল্ র্সযদ্ হো মুজ্ছে জিছ্মে হো তেরী রেজা<br>মূসা কাজেম্ আওর শাহ্ মূসা রেজা কে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: আমার দ্বারা যেন ওই আমল বা কর্ম সম্পাদিত হয়, যাতে (হে আল্লাহ্) তোমার সন্তুষ্টি থাকে - হযরত মূসা কাযিম ও হযরত মূসা রেযা রাদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহুমার ওসীলায়;</p><p dir="ltr">হযরত মা’রূফে করখী ছাহেবে ইল্মও আমল্<br>র্ছিরিউ সাক্ব্তী সিরাজে আউলিয়া-কে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: ইলম ও আমল (গভীর জ্ঞান ও সৎকর্ম) - এর ধারক হযরত মা’রূফ করখী এবং ওলীকুলের প্রদীপ হযরত সারিউস্ সাক্বাতী রাহিমাহুল্লাহুর ওসীলায়;</p><p dir="ltr">রিযক্বে ওয়ার্ফে র্ক আতা মুহ্তাজ গায়রুঁ কা না র্ক<br>হয্রত জুনাইদ্ ছব্কে রাহ্নুমাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: প্রশস্ত ও যথেষ্ট জীবিকা দান করো, তুমি ব্যতীত অন্য কারো মুখাপেক্ষী করোনা, সকলের পথ-প্রদর্শক হযরত জুনায়দ (বাগদাদী) আলায়হির রাহমাহর ওসীলায়;</p><p dir="ltr">খাজায়ে বূ বক্র ইয়া’নী জা’ফারুশ্ শিব্লী ওলী<br>আব্দুল ওয়াহিদ্ আত্-তামীমী পারছাকে ওয়াস্তে<br>১০. খাজা আবূ বকর অর্থাৎ হযরত জা’ফর শিব্লী ওলী এবং আল্লাহর মহান ওলী আবদুল ওয়াহিদ তামীমী, পাক-পবিত্র চরিত্রের অধিকারী আলায়হিমার রাহমাহর ওসীলায়;</p><p dir="ltr">র্ফহাতে দিল্ বখ্শ এল্মে মা’রিফাত্ ছে শাদ্ র্ক<br>বুল্ ফারাহ্ তরতূছিয়ে বদ্রুদ্দুজাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: হৃদয়ের খুশী দান করো, মা’রিফাতের জ্ঞান দ্বারা ধন্য ও তৃপ্ত করো- হযরত আবুল ফারাহ্ ত্বরত্বূসী বদরুদ্দুজা আলায়হির রাহমাহর ওসীলায়;</p><p dir="ltr">র্ক্বশীয়ে হাঙ্কারী আর্ও মোবারক বূ-সা‘ঈদ<br>হো ছা‘আদাত্ জাদে রাহে ইয়াওমে জাযাকে ওয়াস্তে<br>অর্থ: হযরত ক্বরশী হাঙ্কারী ও হযরত আবূ সা‘ঈদ মুবারক রাহিমাহুমাল্লাহুর ওসীলায় সৌভাগ্য প্রতিদান-দিবসের পাথেয় হোক;</p><p dir="ltr">সৈয়্যদ হাসানী হোসাইনী ইয়াযদাহ্ ইছ্মে আযীম<br>আবদুল কাদের বাদশাহে দো-ছরাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: সাইয়্যেদ হাসানী, হোসাইনী, মহান এগার নামের ধারক উভয় জগতের বাদশাহ্ হযরত আবদুল কাদির আলায়হির রাহমাহ্র ওসীলায়;</p><p dir="ltr">বে নেয়াযূঁ মে মুঝেহ্ কর র্সফরায ও বেনেয়ায<br>শাহে জীলাঁ মুহীউদ্দিন ক্বদ্মুল্ উলাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ:আমাকে ধন্য ও অমুখাপেক্ষী করে অমুখাপেক্ষীদের অন্তর্ভুক্ত করো- উচ্চতর কদম বা মর্যাদার অধিকারী শাহে জীলান হযরত মুহি উদ্দীন রাহমাতুল্লাহি তা‘আলা আলায়হি’র ওসীলায়;</p><p dir="ltr">ক্বিব্লায়ে ওশ্শাক্ব হয্রত সৈয়্যদ আব্দুর রায্যাক্ব<br>খাজা বূ- ছালেহ্ নর্জ গাউসুল্ ওয়ারাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: আশিক্বদের ক্বেবলা হযরত সাইয়্যেদ আবদুর রায্যাক্ব ও খাজা আবূ সালেহ্ নদ্বর, সৃষ্টির মহান সাহায্যকারী (গাউসুল ওয়ারা) আলায়হিমার রাহমাহ্’র ওসীলায়;</p><p dir="ltr">হযরত সৈয়্যদ শিহাবুদ্দীন আহ্মাদ্ যুল্করম্<br>শরফে দীঁ ইয়াহ্ইয়া বুযুর্গও পারসাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: কারামত বা বুযুর্গীর ধারক হযরত সাইয়্যেদ শেহাব উদ্দীন ও পূতঃপবিত্র বুযুর্গ হযরত শারফুদ্দীন ইয়াহিয়া আলায়হিমার রাহমাহর ওসীলায়;</p><p dir="ltr">খাজা সৈয়্যদ শামছে দীঁ মুহাম্মদ বা ওয়াক্বার<br>শাহ্ আলাউদ্দীন আলীয়ে মাহ্লেক্বা-কে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: আসাধারণ ব্যক্তিত্ব ও আত্ম মর্যাদার ধারক হযরত খাজা সাইয়্যেদ শামসুদ্দীন মুহাম্মদ ও চন্দ্ররূপ চেহারাধারী হযরত শাহ্ আলাউদ্দীন আলী আলায়হিমার রাহমাহর ওসীলায়;</p><p dir="ltr">শাহ্ বদ্রুদ্দীন হুসাইন আরেফে আকমাল্ তরীন্<br>র্শফে দীঁ ইয়াহ্ইয়া ফারূক্বে সফাকে ওয়াস্তে। <br>অর্থ: যুগশ্রেষ্ঠ আরিফ বান্দা শাহ্ বদরুদ্দীন হোসাইন ও হযরত শরফুদ্দীন ফারুক্ব সাফা আলায়হির রাহমাহর ওসীলায়;</p><p dir="ltr">খাজা সৈয়্যদ শরফেদীন ক্বাসিম বক্বা বিল্লাহ্ মক্বাম<br>সৈয়্যদ আহমদ্ র্ছ গোরোহে আত্ক্বিয়াকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: ‘বাক্বা বিল্লাহ্’র মতো উঁচুতর স্থায়ী হাল সম্পন্ন বুযুর্গ খাজা সাইয়্যেদ শরফ উদ্দীন ও মুত্তাক্বীকুলের শিরমণি হযরত সাইয়্যেদ আহমদ আলায়হির রাহমাহর ওসীলায়;</p><p dir="ltr">খাজা সৈয়্যদ হুসাইন্ নূরে জানে আরেফাঁ<br>সৈয়্যদ আবদুল বাসেত শাহে আছ্খিয়াকে ওয়াস্তে<br>অর্থ: আরিফ বান্দাদের প্রাণের আলো খাজা সাইয়্যেদ হোসাইন ও দানশীলদের বাদশাহ্ হযরত সাইয়্যেদ আবদুল বাসিত্ব আলায়হিমার রাহমাহ্র ওসীলায়;</p><p dir="ltr">সৈয়্যদ আবদুল ক্বাদের সানী ওলীয়ে নামদার<br>সৈয়্যদ মাহ্মূদ ছাহেব বা-হায়াকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: প্রসিদ্ধ ওলী দ্বিতীয় সাইয়্যেদ আবদুল ক্বাদির ও অসাধারণ ঈমানী লাজ-লজ্জা সমৃদ্ধ হযরত সাইয়্যেদ মাহমূদ সাহেব আলায়হিমার রাহমাহর ওসীলায়;</p><p dir="ltr">ফানি ফিল্লাহ্ বাক্বী বিল্লাহ শাহ্ আব্দুল্লাহ্ ওলী<br>শাহ্ ইনায়াতুল্লাহ্ ছাহেব্ বা-ওয়াফাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: মহান ওলী, ফানী ফিল্লাহ্, বাক্বী বিল্লাহ্ (আল্লাহতে বিলীন ও আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন) হযরত শাহ্ আবদুল্লাহ্ ও অতি মাত্রার ওয়াফাদার (বিশ্বস্ত) বুযুর্গ হযরত শাহ্ ইনায়াতুল্লাহ্ সাহেব আলায়হিমার রাহমাহ্র ওসীলায়;</p><p dir="ltr">হাফেয্ আহ্মদ্ বারাহ মূলী শাইখুনা আব্দুস সবূর<br>গুল্ মুহাম্মদ খাছ্ মাহ্বূবে খোদাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: বারাহ্-মুলী হযরত হাফেয আমহদ এবং আমাদের মহান শায়খ আবদুস্ সবূর ও আল্লাহ্র খাস বন্ধু হযরত গুল মুহাম্মদ আলায়হিমার রাহমাহ্র ওসীলায়;</p><p dir="ltr">র্ওফ হ্যায় কাঙ্গাল আওর সারী খোদাঈ হাত মে<br>এক্ নেগাহে মেহ্রে বছ হ্যায় দোছরাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: ওরফে হযরত ‘কাঙ্গাল শাহ্’ আর বাস্তবে সমগ্র খোদায়ী জগত হাতের মুষ্ঠিতে ধারণকারী বুযুর্গ’র ওসীলায়; অন্য লোকের জন্য যাঁর একটি মাত্র কৃপাদৃষ্টিই যথেষ্ট।</p><p dir="ltr">খাজা মুহাম্মদ রফীক্ব আলিমে ইল্মে খোদা<br>শাইখ্ আবদুল্লাহ্ ওলীয়ে বা-ছফাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: খোদা-প্রদত্ত ইল্মে সমৃদ্ধ জ্ঞানী খাজা মুহাম্মদ রফীক্ব ও পূতঃপবিত্র ওলী শায়খ আবদুল্লাহ্র মাধ্যমে;</p><p dir="ltr">শাহ্ মুহাম্মদ আন্ওয়ার শাইখে আকাবের নূরও নূর<br>আ শাহ ইয়া’ক্বুব মুহাম্মদ যুল্ আতাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: শীর্ষস্থানীয় শায়খ বা মুর্শিদদের মুর্শিদ, খোদায়ী নূররাশিতে আলোকিত বুযুর্গ হযরত শাহ্ মুহাম্মদ আনওয়ার ও মহান দানশীল ওই শাহ্ এয়াকুব মুহাম্মদ আলায়হি রাহমাহর ওসীলায়;</p><p dir="ltr">ক্বুত্ববে আলম্ গাউসে দাওরাঁ আব্দুর রহমান চৌহরভী<br>উন্কা সদ্ক্বা হাত্ উঠাতা হোঁ দো‘আ কে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: কুত্ববে আলম, গাউসে দাওরাঁ (বিশ্ব বরেণ্য ক্বুত্বব ও যুগশ্রেষ্ঠ গাউস) হযরত আবদুর রহমান চৌহরভী আলায়হির রাহমাহ। তাঁর মহান ওসীলা বা মাধ্যম নিয়ে, দো‘আর জন্য হাত উঠাচ্ছি।</p><p dir="ltr">মা‘আফ র্কদে আয় খোদায়ে দোজাহাঁ মেরে গুনাহ্<br>সৈয়্যদ আহ্মাদ্ শাহ ক্বুত্ব্বুল্ আউলিয়াকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: হে উভয় জাহানের খোদা! আমার গুনাহ্ ক্ষমা করে দাও- ক্বুত্ববুল আউলিয়া (ওলীগণের ক্বুত্বব (মধ্যমণি) হযরত সৈয়্যদ আহমদ শাহ্ (সিরিকোটী) আলায়হির রাহমাহর ওসীলায়;</p><p dir="ltr">পাক্ ত্বীনত্ পাক্ বাতেন্ পাক্ দিল্ করদে মুঝেহ্<br>হযরত তৈয়্যব্ শাহে শাহ্ ও গদাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: আমাকে পবিত্র স্বত্তা, পবিত্র মন ও পবিত্র হৃদয়ের অধিকারী করে দাও- বাদশাহ্ ও ফক্বীগণের বাদশাহ্ হযরত তৈয়্যব শাহ্ আলায়হির রাহমাহর ওসীলায়;</p><p dir="ltr">জিস্মে ত্বার্হে, ক্বল্বে ত্বাহের, রূহে ত্বাহের দে মুঝেহ্<br>সৈয়্যদ শাহ্ পীর তাহের বা-খোদাকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: আমাকে পবিত্র দেহ, পবিত্র হৃদয় ও পবিত্র রূহ বা আত্মা দান করো- আল্লাহ্ ওয়ালা মুর্শিদে কামিল হযরত সৈয়্যেদ তাহের শাহ্ সাহেব দামাত বারকাতুহুমুল আলিয়ার মাধ্যমে এবং</p><p dir="ltr">হো মেরা ঈমান কামেল্ আওর হো রওশন্ জমীর<br>সৈয়্যদ শাহ্ পীর সাবির বা-জিয়াকে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: আমার ঈমান কামিল (পূর্ণাঙ্গ) হোক, আর আমি যেন আলোকিত মনের মানুষ হয়ে যাই- আলোকিত হৃদয়ের পীরে তরীক্বত হযরত সৈয়্যেদ সাবির শাহ্ সাহেব মুদ্দাযিল্লুহুল আলীর মাধ্যমে।</p><p dir="ltr">জিছ্নে ইয়ে শাজ্রা পড়া আওর জিছ্নে ইয়ে শাজরা সুনা<br>বখ্শ দে ছব্ কো তূ জুম্লা পেশ্ওয়া কে ওয়াস্তে।<br>অর্থ: যে এ শাজরা শরীফ পড়লো আর যে এ শাজরাহ্ শরীফ শুনলো- সবাইকে ক্ষমা করে দাও- সমস্ত পেশ্ওয়া (দ্বীনের ইমাম ও বুযুর্গকুল)-এর ওসীলা বা মাধ্যমে। আমীন! (হে খোদা কবূল করো।)</p><p dir="ltr">* বিশেষ দ্রষ্টব্য<br>শাজরা শরীফ পাঠকালে শ্রোতাগণ শুধু আ-মীন বলবেন এবং তাশাহ্হুদ্ বৈঠকের মত বসবেন।</p>

শাজরা শরীফ সিল্সিলায়ে কাদেরিয়া আলিয়া

শাজরা শরীফ সিল্সিলায়ে কাদেরিয়া আলিয়া বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম ইয়া ইলাহী আপনি জাতে কিবরিয়াকে ওয়াস্তে খোলদে দরওয়াযায়ে রহমত্ গদা কে ওয়াস্তে।...

Read more »

আন্জুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া (ট্রাস্ট)'র নীতিগত সিদ্ধান্ত ও নির্দেশ ও স্মরণীয় যারা

<p dir="ltr">আন্জুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া (ট্রাস্ট)'র নীতিগত সিদ্ধান্ত ও নির্দেশ</p><p dir="ltr">> সিল্সিলায়ে কাদেরিয়া আলিয়া সিরিকোট শরীফ এর মাশায়েখ্ হযরাতের নামে কোন প্রতিষ্ঠানের নামকরণের পূর্বে অনুমতি গ্রহণ করতে হবে।</p><p dir="ltr">> খত্মে গেয়ারভী শরীফ ও বারাভী শরীফ’র অনুষ্ঠান হুজূর ক্বিবলার অনুমতি সাপেক্ষে পালন করা যাবে।</p><p dir="ltr">> প্রতি চান্দ্র মাসের ১০ তারিখ দিবাগত রাত্রে শহর এলাকায় (চট্টগ্রাম মহানগর) কেবল আলমগীর খান্ক্বাহ্-এ কাদেরিয়া সৈয়্যদিয়া তৈয়্যবিয়া ও বলুয়ারদীঘি পাড়স্থ খান্ক্বাহ শরীফেই খতমে গেয়ারভী ও বারাভী শরীফ পালন করা যাবে।</p><p dir="ltr">> শহরের (চট্টগ্রাম মহানগর) বাইরে খতমে গেয়ারভী ও বারাভী শরীফ হুজূর ক্বিবলার পূর্বানুমতি গ্রহণ পূর্বক নির্ধারিত তারিখে পালনীয়।</p><p dir="ltr">> আন্জুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া (ট্রাস্ট)’র পরিচায়ক সবুজ রঙে সাদা চাঁদ ও চার তারকাবিশিষ্ট পতাকা অন্য কোন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করা আইনত অপরাধ।</p><p dir="ltr">> হুজূর ক্বিব্লা (রহ.) বা আমাদের মাশায়েখ হযরাতের প্রতিষ্ঠানের নামে কোন ধরনের প্রকাশনার উদ্যোগ নেয়ার পূর্বে আন্জুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া (ট্রাস্ট)এর প্রচার ও প্রকাশনা বিভাগের অনুমতি নিতে হবে।<br></p><p dir="ltr">যাঁদের ত্যাগ-তিতিক্ষা ও অক্লান্ত পরিশ্রমে বর্তমানে বহির্বিশ্বে ও দেশের বিভিন্ন জিলা ও উপজেলায় আলা হযরতের নীতিমালায় প্রতিষ্ঠিত বিদ্যাপীঠ, খানকাহ শরীফ, মসজিদসমূহ ও আজকের সুবিশাল আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া সেই সব বিশিষ্টজনদের মধ্যে উল্লেখযােগ্য ব্যক্তিরা হচ্ছেনঃ</p><p dir="ltr">আলহাজ্ব আবদুল খালেক ইঞ্জিনিয়ার, নূর মুহাম্মদ সওদাগর আলকাদেরী, আবদুল জলিল বিএ, ছুফি আবদুল গফুর, আবদুল লতিফ (কুমিল্লা), ডা. তাফাজ্জল হােসেন (কাঠিরহাট), শেখ আফতাব উদ্দীন, ওয়াজির আলী সওদাগর আলকাদেরী, আমিনুর রহমান সওদাগর আলকাদেরী, জয়নুল আবেদীন, ডাঃ ছামি উদ্দীন, আবদুস সাত্তার (নজুমিয়া লেইন), মাওলানা এজহার আহমদ (বাঁশখালী), নূরুল ইসলাম সওদাগর আলকাদেরী, হযরত উদ্দীন চৌধুরী (নাজিরপাড়া), আজিজুর রহমান চৌধুরী, আবুল বশর সওদাগর (হালিশহর), তাফাজ্জল হােসেন (কাট্টলী), আকরম আলী খান (বাকলিয়া), মাওলানা আহমদ ছােবহান, ফজলুর রহমান সরকার, আবু বকর (বাঞ্ছারামপুর), ডাঃ মুহাম্মদ হাশেম, মরহুম সামশুল ইসলাম চৌধুরী, আলহাজ্ব নজীর আহমদ সওদাগর, আলহাজ্ব মুহাম্মদ রশিদুল হক, ডাঃ নওয়াব আলী (ফতেয়াবাদ), কাজী মুহাম্মদ গােলাম কিবরিয়া (গহিরা), মুহাম্মদ মিয়া (ফতেয়াবাদ), নাজমুল হক (অ্যাডভােকেট), আবু আহমদ চৌধুরী (গহিরা), আবদুল মজিদ (রশিদাবাদ), জাকির হােসেন কন্ট্রাক্টর, আবদুল জলিল চৌধুরী (ঘাটফরহাদবেগ), মাস্টার আবদুল কাইয়ুম (লােহাগাড়া), ডা. ছৈয়দুজ্জামান (ঢাকা), অধ্যক্ষ আবুল খায়ের (মিরসরাই), ডাঃ শামসুল হুদা, ডা. লালমিয়া (রাউজান), ডা. আবদুস সালাম (রাউজান), আহমদুর রহমান এম.এ. বিল (চন্দনাইশ), ওসমান গণী সওদাগর (আগ্রাবাদ), আবদুস সাত্তার চৌধুরী (পাঠানদন্ডী), মুহাম্মদ জাকারিয়া (হালিশহর), আহমদ হােসেন চৌধুরী (রশিদাবাদ), সিরাজুল হক (ঢাকা), আলতাফ হােসেন চৌধুরী (রশিদাবাদ), মুহাম্মদ আলী মিয়া (আশরাফ আলী রােড), মুহাম্মদ রাদ্বিয়াল্লাহ, মফিজুর রহমান (নােয়াখালী), তাজুল ইসলাম সওদাগর (বাকলিয়া), মুহাম্মদ চিনু মিয়া (ঢাকা), আবদুল আলিম (ঢাকা), মিয়া হাজী (ঢাকা), মতিউর রহমান (ঢাকা), অধ্যক্ষ খায়রুল বশর (চন্দনাইশ), গােলামুর রহমান (মােহরা), আবদুস সামাদ (পাঠানদন্ডী), আইয়ুব আলী চৌধুরী (পটিয়া), বাদশা মিয়া (ঢাকা), সমিউল্লাহ সরদার (ঢাকা), আহমদ হােসেন আমিন (ছাগলনাইয়া), আবদুল মালেক (রাউজান), মতিউর রহমান চৌধুরী (রাঙ্গুনিয়া), ছৈয়দ আহমদ চৌধুরী (রাঙ্গুনিয়া), মাওলানা ফয়েজ আহমদ (ফটিকছড়ি), ফয়েজ উল্লাহ বি.এ. (সীতাকুণ্ড), সুলতান আহমদ (অ্যাডভােকেট, মিরসরাই), ছৈয়দ আহমদ হােসেন (হাটহাজারী), দেলওয়ার হােসেন চৌধুরী (গহিরা), মফিজুর রহমান চৌধুরী (গহিরা), আবদুল আজিজ খান (কুমিল্লা), মুহাম্মদ আবদুস সামাদ (সিলেট), মুস্তাফিজুর রহমান (হালিশহর), মুহাম্মদ শরীফ সওদাগর (পটিয়া), সরু মিয়া সওদাগর (পটিয়া), আবু হানিফ খােন্দকার (গহিরা), মাওলানা আবদুল গফুর (এয়াছিন নগর), আবদুল হক কন্ট্রাক্টর (ফরিদগঞ্জ), জাফর আহমদ সওদাগর (বাকলিয়া), নূরুল আলম (সাতকানিয়া), কাজী আবদুল গণি (রাউজান), আবদুস শুক্কুর সওদাগর (শিকলবাহা), নজরুল ইসলাম (মরিয়মনগর), কবির আহমদ কন্ট্রাক্টর (মেহেদীবাগ), আমজাদ হােসেন সওদাগর (শরীয়তপুর), মহসিন আবেদ চৌধুরী (নারায়নগঞ্জ), মাস্টার এমরান আলী (রাজশাহী), কালা মিয়া (পটিয়া), মুজাফফর আহমদ চৌধুরী (সাতকানিয়া), আহমদ ছফা সওদাগর (হালিশহর), আহমদ হােসেন (সােনার বাংলা সােপ, সাতকানিয়া), আলী আহমদ খান (পাঁচলাইশ), আবদুল জব্বার খাঁ (পাঁচলাইশ), ইছহাক সওদাগর (হালিশহর), আবুল বশর চৌধুরী (মুন্সীপাড়া, কর্ণেলহাট), নূরুল আমিন চৌধুরী (জোলারহাট), নূরুদ্দীন চৌধুরী (কাট্টলী), দৌলত আলী খাঁ (বােয়ালখালী), মুহাম্মদ রফিক (পাহাড়তলী), জাকের সওদাগর (বাকলিয়া), হাফেজ আহমদ (ঢাকা), রফিক আহমদ সওদাগর (কদমতলী), আরিফুর রহমান সওদাগর (চাক্তাই), আবদুস সাত্তার কন্ট্রাক্টর (বাদামতল, খাজারােড), ছিদ্দিক আহমদ শাহ (আশরাফ আলী রােড), আলহাজ্ব ছুফী মাহমূদুর রহমান (রশিদাবাদ), নূরুল আবছার (গহিরা), মােবারক আলী চৌধুরী (তৈলার দ্বীপ), বজলুল করিম চৌধুরী (তৈলার দ্বীপ), আবদুল মজিদ সওদাগর (নাজিরপাড়া), সৈয়দ আবদুল মাবুদ (কাটিরহাট), আবদুল কুদ্ছ সওদাগর (আলমদার পাড়া), ডা. মােজাফফরুল ইসলাম, ছৈয়দ আহমদ বি. কম. (পটিয়া), মাওলানা জাফর আহমদ (পাঁচলাইশ), এইচ. টি. হােসেন (তবলছড়ি, রাঙ্গামাটি), দিদারুল আলম (চন্দনাইশ), হযরত আবু বকর শাহ্ (চন্দনাইশ), ছিদ্দিক আহমদ সওদাগর (হাটহাজারী), লিয়াকত আলী কমিশনার (পাচঁলাইশ), আবুল খায়ের সওদাগর (মেখল, হাটহাজারী), মাওলানা জাফর আহমদ সিদ্দিকী (কুয়াইশ-বুড়িশ্চর), কাজী আবদুল হালিম (গহিরা), মুহাম্মদ বদিউল আলম (ফেনী), মুহাম্মদ সিরাজ মিঞা (কাট্টলী), মুহাম্মদ দিদারুল আলম (দিদার মার্কেট), আলহাজ্ব ডা. নুরুল হুদা (বিবিরহাট) প্রমুখ।<br></p>

আন্জুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া (ট্রাস্ট)'র নীতিগত সিদ্ধান্ত ও নির্দেশ ও স্মরণীয় যারা

আন্জুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া (ট্রাস্ট)'র নীতিগত সিদ্ধান্ত ও নির্দেশ > সিল্সিলায়ে কাদেরিয়া আলিয়া সিরিকোট শরীফ এর মাশায়েখ্ হযরা...

Read more »