বিষয়ঃ"এক সাহাবীর প্রতি রাসুলে খোদারﷺ নসিহত!"

<p dir="ltr"><br> বিষয়ঃ"এক সাহাবীর প্রতি রাসুলে খোদারﷺ নসিহত!"</p> <p dir="ltr">স্বাধীন আহমদ রেজভী <br> জুলাই ৬,২০১৯ইং<br> *********************<br> হযরত সায়্যিদুনা আবু যর গিফারী (রাদ্বীঃ)  বর্ণনা করেন, আমি একদা রাসুলুল্লাহﷺ এর কাছে আরজ করলাম,ইয়া রাসুলুল্লাহﷺ আমাকে কিছু আদেশ দিন।রাসুলুল্লাহ ﷺ ইরশাদ করলেন,<br> ১. তুমি আল্লাহকে ভয় করবে,নিঃসন্দেহে এটি তোমার  ধার্মিকতার মূল।<br> ২.অধিক হারে কোরআন তিলাওয়াত ও বেশি বেশি আল্লাহর জিকির কর,কেননা তা তোমার জন্য আসমান ও জমিনে নূর হবে।<br> ৩.জিহাদকে নিজের ওপর অপরিহার্য করে নাও,কেননা এটি আমার উম্মতের জন্য রাহবানিয়াত।(অধিকহারে ইবাদত ও রিয়াজত করা এবং লোকজন থেকে দূরে থাকাকে রাহবানিয়াত বলে)<br> ৪.কম হাসবে,কেননা অধিক হাসি অন্তরকে মৃত এবং চেহারাকে অনুজ্জ্বল করে দেয় <br> ৫.ভালো কথা ব্যতীত চুপ থাকবে,কেননা চুপ থাকা শয়তানের বিরুদ্ধে ঢাল স্বরুপ এবং দ্বীনি কাজে সহায়ক।<br> ৬.দুনিয়ার বিষয়ে তুমি তোমার থেকে নগন্য কে দেখ,তোমার থেকে উত্তম কে দেখো না।কেননা এটা এ থেকে উত্তম যে তুমি আল্লাহ তায়ালার নিয়ামতকে তুচ্ছ জ্ঞান করবে।<br> ৭.অভাবীদের ভালবাস এবং তাদের সংস্পর্শ অবলম্বন কর।<br> ৮.সত্য কথা বল,যদিও তা তিক্ত হয়।<br> ৯.আত্নীয়দের সাথে সু-সম্পর্ক বজায় রাখো,যদিও বা তারা তোমার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে।<br> ১০.আল্লাহর ব্যপারে কারো নিন্দাকে ভয় করো না।<br> ১১.মানুষের জন্য তাই পছন্দ কর,যা নিজের জন্য পছন্দ কর।</p> <p dir="ltr">অতঃপর রাসুলুল্লাহ ﷺআমার বুকের ওপর হাত মোবারক রাখলেন,আর বললেন,হে আবু যর! তাদবীরের চাইতে বড় বুদ্ধিমত্তা নেই,গুণাহ থেকে বাঁচার চেয়ে বড় কোনো পরহেজগারিতা নেই,উত্তম চরিত্রের চাইতে কোনো আভিজাত্য নেই।<br> [মুজামুল আওসাত]</p>

বিষয়ঃ"এক সাহাবীর প্রতি রাসুলে খোদারﷺ নসিহত!"

বিষয়ঃ"এক সাহাবীর প্রতি রাসুলে খোদারﷺ নসিহত!" স্বাধীন আহমদ রেজভী জুলাই ৬,২০১৯ইং ********************* হযরত সায়্যিদুনা আবু যর গ...

Read more »

বিষয়ঃ"এক মহিলা অন্য মহিলার শরীরের কতটুকু অংঙ্গ দেখতে পারবে?"

<p dir="ltr"><br> বিষয়ঃ"এক মহিলা অন্য মহিলার শরীরের কতটুকু অংঙ্গ দেখতে পারবে?"</p> <p dir="ltr">স্বাধীন আহমদ রেজভী <br> জুলাই ৬,২০১৯ ইং<br> *********************<br> প্রশ্ন: এক মহিলা কি অন্য মহিলার শরীরের সকল অংঙ্গ দেখতে পারবে? এক্ষেত্রে ইসলামি শরিয়তের হুকুম কি?</p> <p dir="ltr">উত্তর : জ্বী না।এক মহিলার জন্য অন্য মহিলার নাভীর নিচ থেকে হাটু পর্যন্ত দেখার অনুমতি নেই।<br> আল্লামা মুফতি আমজাদ আলী আজমি (র.)  বলেন:"এক মহিলার জন্য অন্য মহিলাকে দেখার সেই হুকুম যা এক পুরুষ অন্য পুরুষকে দেখার হুকুম।<br> অর্থাৎ নাভীর নিচ থেকে হাটু পর্যন্ত দেখতে পারবে না।অন্য অংঙ্গসমূহ দেখতে পারবে।তবে শর্ত হচ্ছে, যৌন উত্তেজনা যেন না হয়।</p> <p dir="ltr">নেককার মহিলাদের উচিত নিজেদেরকে পাপিষ্ঠা মহুলার দৃষ্টি থেকে বাচিয়ে রাখা।অর্থাৎ তার সামনে ওড়না ইত্যাদি যেন না খুলে।কেননা সে তাকে দেখে পুরুষের সামনে তার আকৃতির বর্ণনা করবে।"(প্রাগুক্ত ৮৬)<br> </p>

বিষয়ঃ"এক মহিলা অন্য মহিলার শরীরের কতটুকু অংঙ্গ দেখতে পারবে?"

বিষয়ঃ"এক মহিলা অন্য মহিলার শরীরের কতটুকু অংঙ্গ দেখতে পারবে?" স্বাধীন আহমদ রেজভী জুলাই ৬,২০১৯ ইং ********************* প্রশ্ন:...

Read more »

বিষয়:"ইশক ও মোহাব্বত কাকে বলে?"

<p dir="ltr"><br> বিষয়:"ইশক ও মোহাব্বত কাকে বলে?"</p> <p dir="ltr">স্বাধীন আহমদ রেজভী <br> জুলাই ৬,২০১৯ইং<br> °°°°°°°°°°°°°°°°°°<br> হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম মুহাম্মদ বিন মুহাম্মদ গাজ্জালী (রা.)  ইশক ও মোহাব্বত এর সংঙ্গায় বলেনঃ"সাধারণত মনোরম কিছুর প্রতি আগ্রহান্বিত হওয়াকে ভালবাসা বলে।আর যখন এই আগ্রহ শক্তিশালী ও দৃঢ় হয়ে যায় তখন তাকে ইশক বলে।"(ইহইয়াউল উলুম,৫/১৬)</p> <p dir="ltr">অর্থাৎ কোনো পছন্দনীয় বস্তুর সাথে সম্পর্ক সৃষ্টি হয়ে যাওয়াকে ভালবাসা বলা হয়।আর যখন এই সম্পর্ক দৃঢ় হয়ে যায় তখন তাকে ইশক বলে।<br> আল্লাহ ও তার হাবীবﷺ এর ইশক ও মোহাব্বতের অর্থ হচ্ছে তাদের আনুগত্য ও আনুগত্যমূলক কাজ করা।</p> <p dir="ltr">হযরত সাহল বিন আব্দুল্লাহ(রা.) বলেন:"আল্লাহ পাকের সাথে মুহাব্বতের নিদর্শন হচ্ছে কোরআনের প্রতি ভালবাসা এবং কোরআনের সাথে ভালবাসার নিদর্শন হচ্ছে নবী করিম ﷺ কে ভালবাসা আর নবী করিম ﷺ কে ভালবাসার নিদর্শন হচ্ছে তাঁর সুন্নাতকে ভালবাসা আর এ সবকিছুর ভালবাসার নিদর্শন হচ্ছে আখিরাতের প্রতি ভালবাসা।আর আখিরাতের প্রতি ভালবাসার নিদর্শন হচ্ছে অতি প্রয়োজন ব্যতীত দুনিয়ার সাথে বিদ্বেষ রাখা।"</p> <p dir="ltr">(আল জামেউল আহকামুল কুরআন,৪র্থ অধ্যায়)</p>

বিষয়:"ইশক ও মোহাব্বত কাকে বলে?"

বিষয়:"ইশক ও মোহাব্বত কাকে বলে?" স্বাধীন আহমদ রেজভী জুলাই ৬,২০১৯ইং °°°°°°°°°°°°°°°°°° হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম মুহাম্মদ বিন মুহাম্...

Read more »

বিষয় :"সুশ্রী বালককে দেখার হুকুম"

<p dir="ltr"><br> বিষয় :"সুশ্রী বালককে দেখার হুকুম"</p> <p dir="ltr">স্বাধীন আহমদ রেজভী <br> জুলাই ৬,২০১৯ইং<br> *******************<br> প্রশ্ন: সুশ্রী বালককে দেখা জায়েজ কি না? </p> <p dir="ltr">উত্তর : সুশ্রী বালককে দেখা জায়েজ ও আবার নাজায়েজ ও।এ বিষয় বর্ণনা করতে গিয়ে সদরুশ শরীয়াহ,বদরুত তরীকা আল্লামা মুফতি আমজাদ আলী আজমি (র.) বলেনঃ" ছেলে যদি বালিগের নিকটবর্তী হয়ে যায় এবং দেখতে যদি অতিসুন্দর আকৃতির না হয় তাহলে পুরুষের দিকে দৃষ্টি দেয়ার যে হুকুম তার প্রতি ও সে হুকুম প্রযোজ্য হবে।</p> <p dir="ltr">আর যদি খুবই সুদর্শন হয় তাহলে মহিলাদের প্রতি দৃষ্টি দেয়ার যে হুকুম তার প্রতি সে হুকুম প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ যৌন উত্তেজনা সহকারে তার দিকে দৃষ্টি দেয়া হারাম।আর যদি যৌন উত্তেজনা না আসে তাহলে দৃষ্টি দেয়া জায়েজ এবং তার সাথে একাকী অবস্থান করাও জায়েজ। চুম্মন করার ইচ্ছাও যৌন উত্তেজনার অন্তর্ভুক্ত।" (প্রাগুক্ত) <br> </p>

বিষয় :"সুশ্রী বালককে দেখার হুকুম"

বিষয় :"সুশ্রী বালককে দেখার হুকুম" স্বাধীন আহমদ রেজভী জুলাই ৬,২০১৯ইং ******************* প্রশ্ন: সুশ্রী বালককে দেখা জায়েজ কি ন...

Read more »

বইঃ গওসে বাঙ্গাল সৈয়দ শামসুদ্দিন শাহ ইন্দ্রাবী (রহঃ) এর সংক্ষিপ্ত জীবনীগ্রন্থ.pdf

<p dir="ltr">*বইঃ গওসে বাঙ্গাল সৈয়দ শামসুদ্দিন শাহ ইন্দ্রাবী রহমাতুল্লাহ আলাইহি সংক্ষিপ্ত জীবনীগ্রন্থ.pdf*</p> <p dir="ltr">*প্রকাশনায়ঃ জমায়েতে সুফিয়া, রানিগঞ্জ, পশ্চিমবঙ্গ।</p> <p dir="ltr">*ডাউনলোড লিঙ্কঃ <br> <b><a href="https://www.mediafire.com/download/601qcizqq1sb54q">https://www.mediafire.com/download/601qcizqq1sb54q</a></b><br> </p>

বইঃ গওসে বাঙ্গাল সৈয়দ শামসুদ্দিন শাহ ইন্দ্রাবী (রহঃ) এর সংক্ষিপ্ত জীবনীগ্রন্থ.pdf

*বইঃ গওসে বাঙ্গাল সৈয়দ শামসুদ্দিন শাহ ইন্দ্রাবী রহমাতুল্লাহ আলাইহি সংক্ষিপ্ত জীবনীগ্রন্থ.pdf* *প্রকাশনায়ঃ জমায়েতে সুফিয়া, রানিগঞ্জ, পশ্চিমব...

Read more »

কিতাবঃ দুরুদ ই মুক্বাদ্দাস শরীফ.pdf

কিতাবঃ <a href="https://www.mediafire.com/download/qku2nvcfotdj58x" style="background-color: rgb(238, 238, 238); text-decoration-line: none; color: rgb(255, 26, 0); font-family: Arial, Tahoma, Helvetica, FreeSans, sans-serif; font-size: 27.72px; font-weight: 700;">দুরুদ ই মুক্বাদ্দাস শরীফ</a><div><br style="background-color: rgb(238, 238, 238);">সংকলকঃ হযরত মাওলানা সৈয়দ যিয়াউদ্দীন আহমদ গীলানী (ভারত)।<br style="color: rgb(63, 63, 63); font-family: Arial, Tahoma, Helvetica, FreeSans, sans-serif; font-size: 27.72px; font-weight: 700; background-color: rgb(238, 238, 238);">অনুবাদঃ মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল মান্নান<br style="color: rgb(63, 63, 63); font-family: Arial, Tahoma, Helvetica, FreeSans, sans-serif; font-size: 27.72px; font-weight: 700; background-color: rgb(238, 238, 238);">Size: 5.7MB<br style="color: rgb(63, 63, 63); font-family: Arial, Tahoma, Helvetica, FreeSans, sans-serif; font-size: 27.72px; font-weight: 700; background-color: rgb(238, 238, 238);">Page: 40<br style="color: rgb(63, 63, 63); font-family: Arial, Tahoma, Helvetica, FreeSans, sans-serif; font-size: 27.72px; font-weight: 700; background-color: rgb(238, 238, 238);">PDF By: Sumon Mahmud & Sayeda Farhana<br style="color: rgb(63, 63, 63); font-family: Arial, Tahoma, Helvetica, FreeSans, sans-serif; font-size: 27.72px; font-weight: 700; background-color: rgb(238, 238, 238);"><div class="separator" style="color: rgb(63, 63, 63); font-family: Arial, Tahoma, Helvetica, FreeSans, sans-serif; font-size: 27.72px; font-weight: 700; background-color: rgb(238, 238, 238); clear: both; text-align: justify;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEibLPpA6MLfMhWQ7IeQrwbmAGg9RkvCp_mJV8OAWE3cigWZPpuc25gsdx1hUiBZRvp-HL4VrBfs0_eBakFr-pHcZ_ceeTzTio515oXp7ws-A35W4tw-LXT54D9h7XnOiUyMbt7LCpKv8K1n/s1600/%25E0%25A6%25A6%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25A6+%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2580%25E0%25A6%25AB_1.jpg" imageanchor="1" style="text-decoration-line: none; color: rgb(255, 26, 0); margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="964" data-original-width="632" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEibLPpA6MLfMhWQ7IeQrwbmAGg9RkvCp_mJV8OAWE3cigWZPpuc25gsdx1hUiBZRvp-HL4VrBfs0_eBakFr-pHcZ_ceeTzTio515oXp7ws-A35W4tw-LXT54D9h7XnOiUyMbt7LCpKv8K1n/s320-rw/%25E0%25A6%25A6%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25A6+%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2580%25E0%25A6%25AB_1.jpg" style="border-width: initial; border-color: initial; border-image: initial; position: relative;" width="209"></a></div><br style="color: rgb(63, 63, 63); font-family: Arial, Tahoma, Helvetica, FreeSans, sans-serif; font-size: 27.72px; font-weight: 700; background-color: rgb(238, 238, 238);"><br></div>

কিতাবঃ দুরুদ ই মুক্বাদ্দাস শরীফ.pdf

কিতাবঃ  দুরুদ ই মুক্বাদ্দাস শরীফ সংকলকঃ হযরত মাওলানা সৈয়দ যিয়াউদ্দীন আহমদ গীলানী (ভারত)। অনুবাদঃ মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল মান্নান Size: 5.7MB ...

Read more »

Terrorism symbolises infidelity and rejection of what Islam stands for : Maulana Muhammad A K Azad

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjHEl1X47kQHvTv5A3ObptJHlKe90DRwMqnifBZ-N1xz7fcp9qCEFIl97r2ERPqON57WrXdRKE2kgNxMgv_4Juh-XDeKq0_2Zr21ld_03pxWTm3WzjZqA4h0agpY3InSt6y1AQOfGXKBd4/s1600/Capture.PNG" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="440" data-original-width="676" height="208" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjHEl1X47kQHvTv5A3ObptJHlKe90DRwMqnifBZ-N1xz7fcp9qCEFIl97r2ERPqON57WrXdRKE2kgNxMgv_4Juh-XDeKq0_2Zr21ld_03pxWTm3WzjZqA4h0agpY3InSt6y1AQOfGXKBd4/s320-rw/Capture.PNG" width="320" /></a></div> <br /> <br /> <br /> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <br /></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <br /></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <span lang="EN-GB" style="font-family: "gentium"; font-size: 10.0pt;">Although Islam is not remotely related to terrorism in any manner, the fair face of Islam has been tarnished by the stain of terrorismowing to heinous, anti-human and barbarous attacks carried out in the name of Islam by the Wahhabi Salafi</span><span lang="EN-GB" style="font-size: 10.0pt;">brainwashed ‘workforce’. Now these sectarian, extremist and terrorist Wahhabi Salafi outfits like Al Qaida, ISIS, Taliban,Laskar-e-Taiba, Jamaat-ud-Dawaetchave grown into Frankenstein monsters and by committing </span><span lang="EN-GB" style="font-family: "gentium"; font-size: 10.0pt;">atrociously evil, and monstrous crimes, they are spreading mischief and strife across the globe. <o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <br /></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <span lang="EN-GB" style="font-family: "gentium"; font-size: 10.0pt;"><span style="mso-spacerun: yes;">           </span>An in-depth study of the Qur’an and Hadith proves that Islam is a religion of peace, love and harmony. The sanctity of human life, honour and property and its protection occupies a fundamental place in Islamic law. Scores of Qur’anicverses and Prophetic traditions have proved that themassacre of Muslims as well as Non-Muslims is unlawful and blasphemous acts in Islam and in some cases, it amounts to Infidelity.</span><span lang="EN-GB" style="font-size: 10.0pt;">Islam attaches so much importance to the sanctity of human life that it regards killing of a single <span style="mso-spacerun: yes;"> </span>person as killing of an entire humanity.</span><span lang="EN-GB" style="font-family: "gentium"; font-size: 10.0pt;">Al Quran says, “ Whoever kills a human being except in lieu of killing or causing turmoil in the earth, so it shall be as if he had killed all mankind, and whoever saves the life of one person, is as if he had saved the life of all mankind” [ Surah Maidah – Surah No 5 – Verse No 32]. The Holy Prophet said,</span><span lang="EN-GB" style="font-family: "gentium"; mso-bidi-font-family: Gentium;"> “</span><span lang="EN-GB" style="font-family: "times new roman" , "serif"; font-size: 9.0pt;">A Muslim is the one who avoids harming Muslims with his tongue and hands” [ SahihBukhari–The Book Of Belief – Volume 1- Hadeeth No 10]. </span><span lang="EN-GB" style="font-family: "gentium"; font-size: 10.0pt;">Islam does not allow the use of violence against and Non-Muslims too under any circumstances.</span><span lang="EN-GB" style="font-family: "times new roman" , "serif"; font-size: 9.0pt;">Somepeople asked The Holy Prophet , "Whose Islam is the best (i.e., who is a very good Muslim)?" He replied, "One who avoids harming the mankind with his tongue and hands " [ Hakim – Mustadrak – Volume 1 – Page No 64 – Hadeeth No 23]. </span><span lang="EN-GB" style="font-family: "gentium"; font-size: 10.0pt;">The importance Islam lays on the sanctity anddignity of human life can be gauged from the fact thatIslam does not allow indiscriminate killing even when Muslim armies are engaged in war against enemytroops. The killing of children, women, the old, infirm,religious leaders traders and surrenderersis strictly prohibited. Likewise,places of worship, buildings, crops and even treescannot be destroyed.<o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <br /></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <span lang="EN-GB" style="font-family: "gentium"; font-size: 10.0pt;">But it is a pity that the ringleaders and the chieftains of terrorism defy the commands of Shariah and make indiscriminate killings to be their routine affair. They make suicide attacks and blast bombs on mosques, shrines, educational institutions, governmental buildings, trade centres, markets, security installations, and other public places. These people justify their actions of killing innocent people in the name of Islam. As these perpetrators of heinous, anti-human and barbarous acts of violence practice of Islamic rituals, perform acts of worship and put on outward forms set down in Sharia, some people consider Islam and Muslims to be somehow synonymous with terrorism. This is totally wrong. These terrorists have no connection with Islam. Some Wahhabi Scholars try to justify the inhuman acts of terrorists saying that their intention is good and motive is pious. This is absolutely nonsense. For example, TheQur’an rejected as disbelief the idol-worship that wascarried out with the intention of attaining thenearness of Allah. When the idolaters of Makka were asked the reason foridol-worship, they said the idols would bring them intoAllah’s proximity. The intention to attain Allah’snearness is good, but idol-worship is blasphemy anddisbelief. Idolatry, therefore, cannot be justifiedbecause of good intention.<o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <span lang="EN-GB" style="font-family: "gentium"; font-size: 10.0pt;">Similarly, the terrorists’ claim of reformation toocannot be accepted because, through their actions,they demonstrate bloodshed and violence instead ofconstructive work and reformation. <o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <br /></div> <div class="MsoNormal"> <span lang="EN-GB" style="font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">Modern-day terrorists are the continuation of Khawarij, those out of fold of Islam, who got intellectually nurtured during the Caliphate of Hazrat Usman Ghani and got organized <span style="mso-spacerun: yes;"> </span>during the Caliphate of Hazrat Ali. Their slogan was that they wanted to impose the Divine Order, remove polytheism, and innovation from the world. They declaredHazrat Ali as disbeliever and fought against him. They would shed the human blood as water. The Holy Prophet <span style="mso-spacerun: yes;"> </span>said that these extremists would continue to come in different forms till the Day of Judgment. This Khawarij movement<a href="https://www.blogger.com/null" name="_GoBack"></a> is underway even today. Their last group would join Dajjal during the last days.Hadeethes from SahihBukhari andSahih Muslim state that the Holy Prophet said that terrorists would be younger in age and would be brainwashed. It would be easier to provoke them into violent action in the name of Paradise, Jihad and infidelity. The Holy Prophet said that these people should be eliminated in such a manner as the Nations of Aad and Samood were destroyed. These are the people who have nothing to do with Islam.<o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <span lang="EN-GB" style="font-family: "gentium"; font-size: 10.0pt;">However, the role of Media, particularly the Western Media, in this regard is not fair at all. They highlight the incidents of terrorism and extremismbut do not highlight the abhorrence, condemnation and opposition prevalent within Muslim communities towards extremists, militants and terrorists. Last year at Bareilly </span><span lang="EN-GB" style="font-size: 10.0pt;">nearly 70,000 Sunniclerics from across the globe passed a fatwa against terrorist organizations, including IS, Taliban and al-Qaidaadding that the members of these outfits were "not Muslims". Around 15 lakh Muslims supported this fatwa against terrorism. Islamic Scholars also announced that if a man involved in terrorism is killed, "namaz-e-janaza" would not be read during his funeral services. But the Western Media did not highlight this overwhelming fatwa against terrorism. Again Sunni Clerics passed fatwa against <span style="mso-spacerun: yes;"> </span>notorious terrorist Hafiz Saeed, the chief of Jamaat-ud-Dawa, declaring, he is “not a Muslim” and “it is forbidden to keep any form of ties with him, including greet, meet, have food with him and reading his namaz-e-janaza after his death”. the Western Media did not highlight this fatwa too. The madrassa run by theAalaHazrat shrine recently introduced a specialization within the Hadith course, titled 'Islam and terrorism', for graduate students. As part of the coursework, students compare the original Quran text with translations offered by terrorist groups, to understand how religious texts are misinterpreted by the terrorists to mislead Muslim youths .<o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <br /></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <br /></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <span lang="EN-GB" style="font-family: "gentium"; mso-bidi-font-family: Gentium;">. Time has come that the terrorist networks and organizations need to be eliminated with iron hand. But before that, the governments, at the outset, have to remove all factors and stimuli that create and spread the plague named terrorism. May each and all comprehend Islam’s<span style="mso-spacerun: yes;">  </span>constructive aspects, its peaceful teachings and philanthropic <o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <span lang="EN-GB" style="font-family: "gentium"; mso-bidi-font-family: Gentium;">orientation.<o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <br /></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm; mso-layout-grid-align: none; text-autospace: none;"> <br /></div> <br /></div>

Terrorism symbolises infidelity and rejection of what Islam stands for : Maulana Muhammad A K Azad

Although Islam is not remotely related to terrorism in any manner, the fair face of Islam has been tarnished by the stain of terr...

Read more »

হজের পাশাপাশি সৌদীতে অর্ধ নগ্ন নিকি মিনাজের যৌণ উত্তেজক ডান্স প্রোগ্রাম : Maulana Muhammad A K Azad Al Qadri

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <iframe allowfullscreen="" frameborder="0" height="270" src="https://www.youtube.com/embed/4uziRUcXYmo" width="480"></iframe></div>

হজের পাশাপাশি সৌদীতে অর্ধ নগ্ন নিকি মিনাজের যৌণ উত্তেজক ডান্স প্রোগ্রাম : Maulana Muhammad A K Azad Al Qadri

Read more »

সতী নারীর ইজ্জত হরনের চেষ্টা অত:পর যা ঘটল

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <h1 class="title" style="text-align: justify;"> <strong>ইসলামের বাস্তব কাহিনী</strong><strong> </strong></h1> <h1 style="text-align: justify;"> <strong>সতী নারীর ইজ্জত হরনের চেষ্টা অত:পর যা ঘটল</strong><strong> </strong></h1> <h3 class="title" style="text-align: justify;"> <strong>ইসলামের বাস্তব কাহিনী – বর্ণিত আছে যে, বনী ইসরাঈলের একজন বণিক লোক হজ্জ্বে যাওয়ার সময় তার স্ত্রীকে ভাইয়ের গৃহে রেখে যায় । ক’দিন পর সে মহিলাকে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার জন্য প্রস্তাব দেয়। মহিলা তার এ প্রস্তাবে অসম্মতি জানায় । সে অনেক জবরদস্তি করেও মহিলাকে অপকর্মে রাজি করতে পারেনি ।</strong></h3><div style="text-align: justify;">এ দিকে শয়তানও বসে নেই । একদিন শয়তান মানুষ বেশে সেই লোকের কাছে এসে কু-কর্মে প্রলুব্ধ করে এবং তাকে এই পরামর্শ দেয় যে ‘‘ যদি মহিলা তার মনের চাহিদা মেটাতে অসম্মতি জানায়, তবে তার উপর যিনার অপবাদ দিয়ে যেন প্রস্তরঘাত করে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করে ।’’</div><div style="text-align: justify;">শয়তানের প্রলোভনে সে পুনরায় মহিলার নিকট কুকর্মের প্রস্তাব দেয় এবং তার প্রস্তাবে সম্মতি না দিলে তার পরিণতি যে ভয়াবহ হবে,সে কথাও তাকে জানিয়ে দেয় । কিন্তু তাতেও মহিলা রাজি হল না । সুতরাং পাষন্ড লোকটি মহিলার উপর ব্যভিচারের অপবাদ আরোপ করে পাথর মেরে হত্যা করার জন্য মহল্লার লোকদের কে নির্দেশ দেয় ।</div> <br /><div style="text-align: justify;">লোকজনেরা মহিলাকে নিয়ে দূরে এক জঙ্গলে প্রস্তরঘাত করে এবং মহিলার মৃত্যু নিশ্চিত মনে করে জঙ্গলে এক পাশে ফেলে চলে আসে ।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">কিছুক্ষণ পর এক পথিক জঙ্গলের পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল । সে জঙ্গল থেকে মানুষের কান্নার আওয়াজ শুনতে পেয়ে নিকটে গিয়ে সেই মহিলার হাত – পা খুলে মহিলাকে তার গৃহে নিয়ে আসে । ঐ রাতে লোকটির ঘরে একজন মেহমানের আগমন হয় । মেহমান ঐ সুন্দরী মহিলাকে দেখা মাত্রই তার প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে ।</div> <br /><div style="text-align: justify;">রাত যখন গভীর হয় এবং পাশের লোকেরা গভীর নিদ্রায় বিভোর হয় , তখন আগন্তক মেহমান গৃহস্বামীর যুবতী কন্যাকে ঐ মহিলা মনে করে তার উপর অপকর্মের জন্য চড়াও হয় । কিন্তু অনেক চেষ্টার পরও যখন কুকর্মে রাজি করতে না পেরে মেয়েটিকে হত্যা করে ।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">প্রত্যুষে ঘুম থেকে উঠে গৃহস্বামী ও তার স্ত্রী মনে করল , এ জঘন্যতম হত্যাকান্ডটি ঐ মহিলাই ঘটিয়েছে । সুতরাং তার স্ত্রী মহিলার উপর ক্রোধান্বিত হয়ে তার উপর শুরুকরে মারপিটের ঘূর্ণিঝড় । আধমরা করে ঘর থেকে তাড়িয়ে দেয় । মহিলাটি ঘর থেকে বের হয়ে অজানা পথের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয় ।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">সে এখন বিষন্ন মনে হেঁটে চলছিল আর নিজের অসহায়ত্বের কথা ভেবে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করছিল । কিছুদূর পথ অতিক্রম করার পর হঠাৎ সে দেখল , জনৈক লোককে তার ঋণের টাকা পরিশোধ করতে অপরাগ হওয়ায় মালিক তাকে শুলিতে চড়িয়ে হত্যা করতে প্রস্তুত ।</div><div style="text-align: justify;">মহিলা লোকটির অসহায়ত্ব দেখে লোকটির প্রতি তার করুণা হল , তার কাছে কিছু টাকা ছিল তা দিয়ে লোকটির ঋণের টাকা পরিশোধ করে তাকে মালিক থেকে মুক্ত করে দেয় । এতে লোকটি মহিলার নিকট অতিশয় কৃতজ্ঞ হয়ে পড়ে এবং তার বিনিময়ে সে মহিলার নিকট গোলাম হয়ে থাকার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে ।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">তবে শয়তান ঘাড়ে সাওয়ার হলে সব উপকার প্রতিশ্রুতি ভুলে যায় । তেমনি হয়েছিল তার বেলায়ও । মহিলা তার প্রতিশ্রুতিতে রাজি হয়ে পথের সফরে লোকটিকে সাথে নিয়ে চলে ।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">ইসলামের বাস্তব কাহিনী – সমুদ্রপথে যাত্রার সময় জাহাজের একটি কক্ষে উভয়ে অবস্থান করে । হঠাৎ একদিন লোকটি মহিলার লাবণ্যময় চেহারা দেখে তার উপর আসক্ত হয়ে পড়ে এবং মহিলাকে কুকর্মে লিপ্ত করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালায় । কিন্তু মহিলা কিছুতেই তার প্রস্তাবে রাজি হয়নি । ঐ জাহাজের পাশের একটি কক্ষে অপর একজন বণিক সফরের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলো ।</div><div style="text-align: justify;">গোলামটি মহিলাকে রাজি করতে না পেরে ক্ষোভে জ্বলে উঠে এবং চক্রান্ত করে লোকটি বলে যে, তার নিকট একজন অপূর্ব সুন্দরী দাসী মজুদ আছে, সে ঐ দাসীকে বিক্রি করবে । বণিক লোকটি মহিলার রূপলাবণ্য দেখে তার উপর আসক্ত হয়ে তাকে খরিদ করে নেয় এবং তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার জন্য চেষ্টা করে ।</div><div style="text-align: justify;">মহিলা অনেক অনুনয় বিনয় করে বলল যে, আমি তার বাঁদী নই , বরং যে লোক আমাকে বাঁদী বলে বিক্রি করেছে সে-ই আমার কৃতদাস । সে তার মালিকের ঋণের টাকা পরিশোধ করতে না পারায়, তাকে সাজা দিচ্ছিল । আমি ঐ টাকা পরিশোধ করে তাকে মুক্ত করে এনেছি । লোকটি মহিলার কথায় কর্ণপাত না করে পাশবিক অত্যাচার করার জন্য তার উপর ঝাপিয়ে পড়ে ।</div><div style="text-align: justify;">আল্লাহর কুদরত বোঝা বড় দায় । এমন সময় সমুদ্র থেকে এমন প্রবল ঘূর্ণিঝড় উঠে ফলে জাহাজ ডুবে যায় । মহিলাটি একটি কাঠের উপর ভাসতে থাকে । কাঠের উপর বসে আল্লাহ তায়ালার ধ্যানে মগ্ন হয়ে যায় এবং সম্পূর্ণ সুস্থ অবস্থায় আস্তে আস্তে করে সমুদ্রের ওপারে গিয়ে লাগে । যেখানে পৌঁছল সেটি অন্য একটি শহর । এ দুর্ঘটনায় বহুলোক মারা যায় । অনেকের খোঁজও পাওয়া যায়নি । কিন্তু জাহাজের ঐ বণিক লোকটিও কোন রকমে প্রাণে রক্ষা পায় ।</div><div style="text-align: justify;">মহিলাটি লোকালয়ে এসে জানতে পারে যে , ঐ দেশের বাদশাহ অত্যন্ত সৎলোক ও আল্লাহভীরু । তখন মহিলাটি মনের মাঝে শান্তি পায় । মহিলাটি বাদশাহর নিকট এসে বলতে থাকে তার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সকল বিপদের কথা । বাদশাহ মনোযোগ সহকারে শুনেন ও তার কষ্টে নিজেও ব্যথিত হন এবং তাকে সান্ত্বনা দেন । মহিলাটিকে নেককার মনে করে শহরের উপকন্ঠে তার জন্য আলাদা করে পর্দা সহকারে একটি ঘর তৈরি করে দেন । মহিলা ঐ গৃহে কায়মনোবাক্যে আল্লাহর ইবাদত- বন্দেগীতে নিয়োজিত রইল ।</div><div style="text-align: justify;">কিছুদিন অতিবাহিত হওয়ার পর মহিলার দরবেশীর কথা দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ল । দুঃখ- দুর্দশায় এবং বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা তার নিকট দল বেঁধে আসতে লাগল । যে কেউ তার নিকট দোয়া চেয়েছে সেই সফলকাম হয়েছে । সে এখন ভাল বুযুর্গ মহিলা হিসাবে সবার কাছে আলোচিত ও প্রশংসিত ।</div><div style="text-align: justify;">এদিকে মহিলার স্বামী হজ্বব্রত পালন করে দেশে প্রত্যাবর্তন করে ঘরে তার স্ত্রীকে না পেয়ে ভাইকে জিজ্ঞাসা করে । ভাই উত্তরে বলল, তুমি হজ্বে চলে যাওয়ার পর তোমার স্ত্রী ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছিল । তাই যিনার অপরাধে তাকে দন্ডিত করে পাথর মেয়ে হত্যা করা হয়েছে । তার সাথে মহল্লার একদল লোকও সাক্ষী দিল । হাজী সাহেব ভাইয়ের কথায় চুপ রইল । কোন রকম প্রতি উত্তর করল না ।</div><div style="text-align: justify;">যে যত কিছুই করুক না কেন , মহান স্রষ্টা আল্লাহ তায়ালা সবকিছুই দেখেন । অত্যাচারীর অত্যাচার , মজলুমের কান্না সবকিছুই দেখেন ও সু-বিচার করে আজাব গজব দিয়ে থাকেন । তেমনি ভাবে ঐ মজলুম মহিলার বিচার আল্লাহ রাব্বুল আলামীন শুরু করে দিয়েছেন । বিভিন্ন গজব তাদেরকে ঘেরাও করতে লাগল । কিছুদিন পর হাজী সাহেবের অত্যাচারী ভাইয়ের চক্ষু অন্ধ হয়ে যায় । তার সাথে যারা সাক্ষী দিয়েছিল তারাও দৃষ্টিহীন হয়ে পড়ে ।</div><div style="text-align: justify;">দেশের খ্যাতিসম্পন্ন ডাক্তার দিয়ে তাদের চিকিৎসা করায়, কিন্তু কোন কাজ হচ্ছে না । তাদেরকে বিদেশে নিয়েও বিখ্যাত ডাক্তার দিয়ে চিকিৎসা করানো হয় । তাতেও তারা ব্যর্থ হয়, রোগীর কোন উন্নতি হয়নি দেখতে পায়নি দুনিয়ার কোন কিছুই । আসলে পাপের গজবের রোগী কি ঔষধে ভাল হয় । অবশেষে তারা হতাশ হয়ে দেশে ফিরে আসে । এই অবস্থায়ই তাদের দিনগুলো কাটতে থাকে ।</div><h2><strong> </strong></h2><div style="text-align: justify;">ইসলামের বাস্তব কাহিনী- এদিকে হাজী সাহেব পার্শ্ববর্তী দেশের জনৈক মহিলার দরবেশীর কথা ও দোয়া কবুল হওয়ার সংবাদ জানতে পারে । তাই কালবিলম্ব না করে তার ভাই ও সকল অন্ধ লোকদের সাথে নিয়ে ঐ দরবেশ মহিলার নিকট যাওয়ার জন্য যাত্রা করে ।</div><div style="text-align: justify;">পথে সাক্ষাত হল ঐ লোকের সাথে যে গৃহস্বামীর যুবতী কন্যাকে ঐ সুন্দরী মহিলা মনে করে হত্যা করেছিল । সেও অর্ধাঙ্গ রোগে মুমূর্ষ অবস্থায় পৌঁছেছিল । সেও দেশের ডাক্তার দিয়ে চিকিৎসা করতে কোন রকম ত্রুটি করেনি । কিন্তু তাদের মতই ব্যর্থ হয়েছে । সেতো একই পাপের পাপী ।</div><div style="text-align: justify;">সেও এখন দোয়ার জন্য মহিলা দরবেশ-এর কাছে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল । সুতরাং হাজী সাহেব তাকেও সাথে নিয়ে নেয় । আরো কিছুদূর যাওয়ার পর দেখা গেল আরেকটি লোকের সাথে । জানেন পাঠক মন্ডলী সেই ব্যক্তি কে ? সে আর কে হবে , যে লোকটির শুলীবিদ্ধ হয়ে জীবনের সমাপ্তি ঘটেছিল ।</div><div style="text-align: justify;">সে ঐ বিশ্বাসঘাতক অত্যাচারী লোক । সে ক্যান্সার রোগের গজবে ভুগছে। সেও মহিলার নিকট রোগমুক্তির দোয়ার জন্য গমনের অপেক্ষা করছিল । তখন হাজী সাহেবকে বলল- আপনাদের সাথে আমিও যাব দোয়ার জন্য । হাজী সাহেব তাকেও সাথে নিলেন । দরবেশ মহিলার দেশে যাওয়ার জন্য একটি সমুদ্র পাড় হচ্ছে । জাহাজের মধ্যে যে বণিক লোকটি ঐ মহিলার সাথে কুকর্ম করতে চেয়েছিল । ঐ বণিক লোকটিও এখন বেঁচে আছে পঙ্গু অবস্থায় ।</div><div style="text-align: justify;">সমুদ্র পাড় হয়ে হাজী সাহেবদের সাক্ষাৎ হল ঐ পঙ্গু লোকটির সাথে । তাদের যাত্রার উদ্দেশ্যের কথা জিজ্ঞেস করলে তারা বলে, আমরা দোয়ার জন্য যাচ্ছি আপনাদের দেশের দরবেশ মহিলার কাছে । পঙ্গু লোকটি বলল-আমিও দোয়ার জন্য মহিলার নিকট যাওয়ার প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি ।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">হাজী সাহেব সবাইকে সাথে নিয়ে গন্তব্যস্থানে পৌঁছে গেল । মহিলা সেই রোগাক্রান্ত লোকদেরকে দেখে চিনে ফেলল এবং মহিলা পর্দার ভিতর থেকে বলল-তোমরা চিন্তা করে দেখেছ তোমাদের এমন অবস্থা কেন হয়েছে ? সত্যি কি রোগ, না আল্লাহর গজব ? তোমরা গভীরভাবে খেয়াল করে দেখ অতীতের পাপের কথা ।</div><div style="text-align: justify;">তোমরা সকলে নিজ নিজ অপরাধের কথা আমার সামনে স্বীকার কর । তাহলে তোমাদের জন্য দোয়া করা হবে । এখানে রোগাক্রান্ত লোকেরা মহিলাকে দেখেনি বিধায় তাকে চিনতেও পারেনি । তাই মহিলার এ প্রস্তাবে তারা অসম্মতি জানায় । কিন্তু মহিলাও আরো দৃঢ়ভাবে জানিয়ে দিল যে যতক্ষণ নিজ নিজ অপরাধের কথা স্বীকার না করবে , ততক্ষণ দোয়াও করা হবে না ।</div><div style="text-align: justify;">এখন তো তারা উপায়হীন । কাজেই তারা মহিলার কাছে কৃত অপরাধের কথা একের পর এক স্বীকার করতে লাগল । এদিকে মহিলা তার স্বামী হাজী সাহেবকে দেখামাত্রই চিনতে পারল । তাই সে পর্দার আড়াল থেকে বের হয়ে তার স্বামীর সাথে সাক্ষাৎ করল ।</div><div style="text-align: justify;">হাজী সাহেব তাকে দেখামাত্রই অবাক হয়ে বলল- তুমি বেঁচে আছ ? মহিলাটি বলল- হ্যাঁ, আমি বেঁচে আছি বলে শুরু করল তার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া লোমহর্শক ঘটনাগুলোর বর্ণনা। হাজী সাহেবের চক্ষু দিয়ে তখন তপ্তঅশ্রু ঝরছে। মহিলা সাথে সাথে একথাও জানিয়ে দিল যে, ঐ রোগাক্রান্ত লোকেরাই তার শ্লীতাহানির অপচেশটা চালায়। তখন হাজী সাহেব তাদের প্রতি ক্ষেপে যায়। মহিলা হাজী সাহেবকে সান্ত্বনা দেয় যে তাদের পাপের জন্য নিজেরাই এখন ভুগছে, আমাদের কিছু করতে হবে না।</div><div style="text-align: justify;">আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাদের বিচার করেছেন। উপযুক্ত শ্বাস্তি দিয়েছেন। যা হোক, মহিলাআ লোকদেরকে বলল, তোমরাআ প্রত্যেকে নিজ নিজ কৃত অপরাধের জন্য তওবা কর এবং আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাও। আল্লাহ হয়তো তোমাদের ক্ষমা করে দিবেন। আমার পক্ষ থেকে তোমাদেরকে মাফ করে দিলাম। একথা বলে মহিলা তাদের জন্য দোয়া করলেন। তারা আল্লাহ তায়ালের মেহেরবানীতে রোগ থেকে মুক্তি পেল।</div><div style="text-align: justify;">সুত্র: <a href="https://www.10minutesmadrasah.com/" target="_blank">10 Minute Madrasah </a></div></div>

সতী নারীর ইজ্জত হরনের চেষ্টা অত:পর যা ঘটল

ইসলামের বাস্তব কাহিনী   সতী নারীর ইজ্জত হরনের চেষ্টা অত:পর যা ঘটল   ইসলামের বাস্তব কাহিনী – বর্ণিত আছে যে, বনী ইসরাঈলের একজন বণিক লোক ...

Read more »

বিষয়ঃইশকে রাসুলﷺ এর উপকারীতা

<br> বিষয়ঃ" ইশকে রাসুলﷺ এর উপকারীতা"<br> <br> স্বাধীন আহমদ রেজভী<br> জুলাই ৬,২০১৯ ইং<br> =============<br> সত্যিকারের আশেকে রাসুল সেই যে দুনিয়ার ভালবাসা থেকে পিছু ছাড়িয়ে আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রাসুল ﷺ এর আনুগত্য করে জীবন অতিবাহিত করে এবং প্রয়োজনের বেশি দুনিয়ার পেছনে ছুটে না।যে ব্যক্তি ইশকে মোস্তফা কে দুনিয়ার আকর্ষণীয় বস্তু সমূহের উর্ধ্বে প্রাধান্য দেয় তার এই  নেয়ামত সমূহ অর্জিত হয়।<br> <br> ১.আল্লাহ তায়ালা তার অন্তরে ঈমানকে সুদৃঢ় করে দেন।<br> ২.তাদের শেষ পরিণতি ভাল হয়।<br> ৩.আল্লাহ তায়ালা হযরত জিবরাইল আমিন(আ.) এর মাধ্যমে এমন লোকদের সাহায্য করেন।<br> ৪.তাদের সর্বদা চিরস্থায়ী জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে,যার নিচে নহর সমূহ প্রবাহিত থাকবে।<br> ৫.এমন লোককে আল্লাহর পছন্দনীয় বান্দা বলা হয়।<br> ৬.তারা যা চায় তাই পায় বরং আশা আকাঙ্ক্ষার থেকেও বেশি নিয়ামত লাভ করে।<br> ৭.সবচেয়ে খুশির সংবাদ হল আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং তাদের ওপর সন্তুষ্ট হয়ে যান।<br> -(তামহিদুল ঈমান,৬১ পৃষ্ঠা)<br> <br> <br>

বিষয়ঃইশকে রাসুলﷺ এর উপকারীতা

বিষয়ঃ" ইশকে রাসুলﷺ এর উপকারীতা" স্বাধীন আহমদ রেজভী জুলাই ৬,২০১৯ ইং ============= সত্যিকারের আশেকে রাসুল সেই যে দুনিয়ার ভালবা...

Read more »

বিষয়: মুমিনের অন্তর খুশি করার ফযিলত

<br> বিষয়: "মুমিনের অন্তর খুশি করার ফযিলত"<br> <br> স্বাধীন আহমদ রেজভী<br> জুলাই ৬,২০১৯ ইং<br> ****************<br> তাজেদারে মাদীনা,হুযুর পূরনূরﷺ ইরশাদ করেন, "যে ব্যক্তি কোনো মুমিন বান্দার অন্তর খুশি করে,আল্লাহ তায়ালা সেই খুশি দ্বারা একজন ফেরেশতা সৃষ্টি করেন।সেই ফেরেশতা আল্লাহর ইবাদত ও তাওহীদ বর্ণনা করতে থাকে।<br> <br> যখন সেই বান্দা কবরে চলে যাবে তখন সেই ফেরেশতা তার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করবে:তুমি কি আমাকে চিনতে পেরেছ?বান্দা বলবে:তুমি কে?তখন ফেরেশতা উত্তর দিবেন,তুমি যে অমুক বান্দার অন্তর খুশি করেছিলে সেই খুশির আকৃতি আমি।এখন আমি তোমার একাকিত্বের সাথী হব, মুনকার-নকীরের প্রশ্নের উত্তর দিতে তোমাকে সাহায্য করব।কিয়ামতের দিন তোমার নিকটে আসব আর আল্লাহর দরবারে তোমার জন্য সুপারিশ করব আর জান্নাতে তোমার ঠিকানা দেখিয়ে দেব।"<br> [আত্তারগীব ওয়াত্তারহীব,৩য় খন্ড,২৬৬ পৃষ্ঠা, হাদিস -২৩]<br> <br> ★প্রিয় পাঠকবৃন্দ, মনে রাখবেন কোনো মুমিনের অন্তরে কষ্ট দেয়া কবিরা গুণাহ। তাই আমাদের কথা কাজে যেন কোনো আল্লাহর বান্দা কষ্ট না পায় সেদিকে লক্ষ্য রেখে চলব।আল্লাহ আমাদের প্রিয় নবীজীরﷺ গোলাম হিসেবে কবুল করুন।আমিন।

বিষয়: মুমিনের অন্তর খুশি করার ফযিলত

বিষয়: "মুমিনের অন্তর খুশি করার ফযিলত" স্বাধীন আহমদ রেজভী জুলাই ৬,২০১৯ ইং **************** তাজেদারে মাদীনা,হুযুর পূরনূরﷺ ইরশা...

Read more »

বিষয়: পৃথিবী কি সূর্যের চারদিকে ঘুরে?

<p dir="ltr">স্বাধীন আহমদ রেজভী<br> জুলাই ৬,২০১৯ইং<br> ****************<br> প্রশ্ন: পৃথিবী কি সূর্যের চারদিকে ঘুরে?</p> <p dir="ltr">উত্তর: পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরে না বরং সূর্যই পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে।পৃথিবী ও আসমান উভয় টি স্থির এবং এদের স্থির হওয়াটা শুধুমাত্র আল্লাহ তায়ালার কুদরত ও ইচ্ছাধীন।</p> <p dir="ltr">আল্লাহ তায়ালা সূরা ফাতিরের ৪১ নং আয়াতে ইরশাদ করেন: "إِنَّ ٱللَّهَ يُمْسِكُ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضَ أَن تَزُولَا وَلَئِن زَالَتَآ إِنْ أَمْسَكَهُمَا مِنْ أَحَدٍ مِّنۢ بَعْدِهِۦٓ إِنَّهُۥ كَانَ حَلِيمًا غَفُورًا"<br> "নিশ্চই আল্লাহ ধরে রেখেছেন আসমান সমূহ ও জমিনকে যেন তারা নড়াচড়া না করে।যদি এগুলো টলে যায় তবে তিনি ব্যতীত কে এগুলোকে স্থির রাখবে? তিনি সহনশীল, ক্ষমাশীল।"<br> "It is Allah Who sustains the heavens and the earth, lest they cease (to function): and if they should fail, there is none - not one - can sustain them thereafter: Verily He is Most Forbearing, Oft-Forgiving."</p> <p dir="ltr">আলা হযরত,আজিমুল বারাকাত শাহ ইমাম আহমদ রেজা খান(র.) বলেন:" যাওয়ালের আসল অর্থ হলো নিচে নামা,সরে যাওয়া,চলে যাওয়া,নড়াচড়া করা এবং পরিবর্তন হওয়া।কোরআনে পাকে আসমান ও পৃথিবীকে এর বিপরীত ইরশাদ করা হয়েছে,তো পৃথিবী ও আসমানের নড়াচড়া করা উভয়টি বাতিল হয়ে গেল।তবে হ্যা! সূর্য নড়াচড়া করে।এর উদিত হওয়া ও অস্ত যাওয়া এর নড়াচড়া করার স্পষ্ট দলিল।"(ফতোয়ায়ে রেজভীয়া,২৭ তম খন্ড)</p> <p dir="ltr">যেমন আল্লাহ তায়ালা আরও ইরশাদ করেন:"وَتَرَى ٱلشَّمْسَ إِذَا طَلَعَت تَّزَٰوَرُ عَن كَهْفِهِمْ ذَاتَ ٱلْيَمِينِ وَإِذَا غَرَبَت تَّقْرِضُهُمْ ذَاتَ ٱلشِّمَالِ وَهُمْ فِى فَجْوَةٍ مِّنْهُ ذَٰلِكَ مِنْ ءَايَٰتِ ٱللَّهِ مَن يَهْدِ ٱللَّهُ فَهُوَ ٱلْمُهْتَدِ وَمَن يُضْلِلْ فَلَن تَجِدَ لَهُۥ وَلِيًّا مُّرْشِدًا"<br> "এবং হে মাহবুব!  আপনি সূর্যকে দেখবেন যে,যখন তা উদিত হয় তখন তা তাদের গুহা থেকে ডান দিকে হেলে যায় এবং যখন অস্ত যায় তখন তাদের বাম পার্শ্ব দিয়ে অতক্রম করে যায়  অথচ তারা গুহার প্রশস্ত চত্বরে অবস্থিত। এটা আল্লাহর নিদর্শনাবলীর অন্যতম। আল্লাহ যাকে সৎপথে চালান, সেই সৎপথ প্রাপ্ত এবং তিনি যাকে পথভ্রষ্ট করেন, আপনি কখনও তার জন্যে পথপ্রদর্শনকারী ও সাহায্যকারী পাবেন না।<br> "Thou wouldst have seen the sun, when it rose, declining to the right from their Cave, and when it set, turning away from them to the left, while they lay in the open space in the midst of the Cave. Such are among the Signs of Allah: He whom Allah, guides is rightly guided; but he whom Allah leaves to stray,- for him wilt thou find no protector to lead him to the Right Way."(<u>সূরা</u> কাহাফ, আয়াত-১৭)</p> <p dir="ltr">আল্লাহ তায়ালা আরও ইরশাদ করেন:" وَٱلشَّمْسُ تَجْرِى لِمُسْتَقَرٍّ لَّهَا ذَٰلِكَ تَقْدِيرُ ٱلْعَزِيزِ ٱلْعَلِيمِ"<br> "সূর্য তার নির্দিষ্ট অবস্থানে আবর্তন করে। এটা পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ, আল্লাহর নিয়ন্ত্রণ।"<br> "And the sun runs his course for a period determined for him: that is the decree of (Him), the Exalted in Might, the All-Knowing."(সূরা ইয়াসিন,আয়াত-৩৮)</p> <p dir="ltr">★এ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে ফতোয়ায়ে রেজভীয়ার ২৭ তম খন্ড অধ্যয়ন করতে পারেন।</p> <p dir="ltr"># মনে রাখবেন কোরআন ও হাদিসের বাইরে কোনো বিজ্ঞান নেই।যদি কোনো বিজ্ঞান কোরআন ও হাদিসের পরিপন্থী ব্যাখ্যা প্রদান করে তো সেটা ভুল।পৃথিবীর সর্বশেষ্ঠ গ্রন্থ হলো কোরআন মাজিদ।</p>

বিষয়: পৃথিবী কি সূর্যের চারদিকে ঘুরে?

স্বাধীন আহমদ রেজভী জুলাই ৬,২০১৯ইং **************** প্রশ্ন: পৃথিবী কি সূর্যের চারদিকে ঘুরে? উত্তর: পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরে না বরং সূর...

Read more »

পৃথিবীর সবচেয়ে ভূয়া তাহক্বীক কারী শায়খ আলবানীর পরিচয়

পৃথিবীর সবচেয়ে ভূয়া তাহক্বীক কারী শায়খ আলবানীর পরিচয়ঃ<br />আমি আমার এ পুস্তুকে যাদের খন্ডন করেছি তাদের মধ্যে অন্যতম একজন হলাে আহলে হাদিসের তথাকথিত ইমাম নাসিরুদ্দীন আলবানী (মৃত.১৯৯৯ খৃ.)। এ লােকটি ১৯১৪ ঈসায়ী সালে ইউরােপের একটি দেশ আলবেনিয়ায়র রাজধানী কুদরাতে জন্ম গ্রহন করেন। আলবেনিয়ায় জন্ম গ্রহন করার কারনে তাকে আলবানী বলা হয়। তার পুরাে নাম হলাে আবু আবদুর রাহমান মুহাম্মদ নাছির উদ্দিন আলবানী'। তার পিতার নাম নূহ নাতাজী আলবানী আল-হানাফী। তিনি ছিলেন তৎকালিন সময়ের একজন প্রসিদ্ধ হানাফী আলেম। আলবানীও প্রাথমিক যুগে হানাফী ছিলেন এবং তার সম্মানিত পিতার বন্ধু শায়খ সায়ীদ আল-বুরহানীর নিকট সে হানাফি মাযহাবের অনেক ফিহের গ্রন্থ অধ্যায়ন করেন। পরে সে নিজে পথভ্রষ্ট হয়ে সকল মাযহাবকেই অস্বিকার করে বসে, এবং মাযহাব মানাকে হারাম ,শিরক পর্যন্ত ঘােষনা করে বসে। অথচ তার সম্মানিত পিতা ও সে নিজেও হানাফী মাযহাবের অনুসারী আলবানী এমন কোন হাদিস গভেষক নয়, তার অধিকাংশ সময় কেটেছে ঘড়ি মেরামত করে। আহলে হাদিসগন ঘড়ির ডাক্তার, দাঁতের ডাক্তার জাকির নায়েকের কথা মানতে তাদের কোন অসুবিধা হয় না, কিন্তু আমরা একজন তাবেয়ী ইমাম আবু হানিফা رضي الله عنه এর কথা মানলে তাদের এত অসুবিধা। অথচ তার অনুসারীরা তা প্রশংসায় লিখেছে যে পৃথিবীর মুসলিমদের সম্মুখে বিশুদ্ধ সুন্নাহ উপস্থাপন কারাম তাওফীক যে কয়জন বান্দাকে দিয়েছেন তাদের মধ্যে হাফিয যাহাবী رضي الله عنه ও হাফিজ ইবনে হাযার আসকালানী رضي الله عنه -এর পর আল্লামা মুহাম্মদ নাছির উদ্দিন رضي الله عنه -এর নাম বিশেষভাবে উল্লেখ করা যেতে পারে।” সম্মানিত পাঠকবৃন্দ! তাদের কাছে হাফেযুল হাদিস ইমাম সুয়ূতি رضي الله عنه সহ অনেক বিজ্ঞ হাদিস বিশারদ যারা ইলমে হাদিসের জন্য নিজের জীবনকে অতিবাহিত করে দিয়েছেন সে মুহাদ্দীসদের কোন নাম তাদের মুখে আসলাে না, আসলে পৃথিবীর সবচেয়ে ভূয়া তাহকীক কারী আলবানী নাম। অথচ সে ইমাম যাহাবী رضي الله عنه 'র সমালােচনা করেছে, যা নিম্নে আলােচনা করা হবে।<br />আলবানী অসংখ্য মুতাওয়াতির পর্যায়ের হাদিসকেও দ্বঈফ ও মওদু বা জাল বলে তার বিভিন্ন গ্রন্থে উল্লেখ করেছে। সেগুলাে আমি এখানে দ্বিতীয় বার আলােচনা করতে চাই না কারন এই কিতাবের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন হাদিসের আলােচনায় তার এ ভূয়া তাহকীকের জবাবে আলােচনা হবে। | এ আলবানী নামক লােকটির সমালােচনা থেকে পৃথিবীর বিজ্ঞবিজ্ঞ ইমামগনও মুক্ত ছিলেন না। সে তার সিলসিলাতুল আহাদিসুদ দ্বঈফাহ গ্রন্থের বিভিন্ন স্থানে ইমাম তিরমিযীর ব্যাপারে লিখেছেন“ইমাম তিরমিযী رضي الله عنه তার সুনানে কত জাল হাদিসকে যে হাসান, সহিহ বলে ফেলেছেন তার কোন হিসাব নেই। এ বিষয়ের জবাব আমি ইতিপূর্বে আলােচনা করেছি আলবানী নামক এ লােকটির দৃষ্টিতে একটি হাদিস সহিহ নয়, অথচ অন্যান্য মুহাদ্দিস তাকে সহিহ বলায় তিনি হাদিসের বিখ্যাত তিন জন ইমাম হাকিম নিশাপুরী, ইমাম যাহাবী, ইমাম মুনযিরী رضي الله عنه  সম্পর্কে বলেছেন,হাকিম বলেছেন, হাদিসটির সনদ সহিহ। ইমাম যাহাবী তাঁর সাথে একত্মতা পােষন করেছেন। ইমাম মুনযিরী رضي الله عنه তারগীব ও তারহীব' নামক কিতাবে তার স্বীকৃতি দিয়েছেন। আর এটি হয়েছে,তত্ত্ব বিশ্লেষনের প্রতি উদাসীনতা, তাকলীদের প্রতি আত্মসমর্পণ (অন্ধানুকরণ),নতুবা একজন বিশ্লেষনধর্মী আলেম কিভাবে একে সহিহ বলতে পারেন।"(সিলসিলাতুল আহাদিসুদ-দ্বঈফাহ ওয়াল মাওদুআহ,৩/৪৭৯) সম্মানিত পাঠকবৃন্দ! আলবানী এমন মহান তিনজন ইমামের কিভাবে সমালােচনা করতে পারলাে? অথচ এ সমস্ত আলেমদের পশমের তুল্য হবে না। তার এ গ্রন্থের আরেক স্থানে হাফেযুল হাদিস ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতি رضي الله عنه 'র সমালােচনা করতে গিয়ে লিখেন যে<br />-“কী আশ্চর্য! জালালুদ্দীন সুয়ূতি رضي الله عنه তাঁর জামেউস সগীরে কিভাবে এ হাদিস উল্লেখ করতে একটু লজ্জাবােধ করলেন না! (সিলসিলাতুল আহাদিসুদদ্বঈফা,৩/৪৭৯পৃ.) নাউযুবিল্লাহ! তিনি তার এ পুস্তকে ইমাম সুয়ূতির গ্রহনযােগ্যতা সম্পর্কে বলেন -“জালালুদ্দীন সুয়ূতি رضي الله عنه হাকডাক (কোলাহলপূর্ন, হট্ট গােলপূর্ন) ছেড়ে থাকেন। (আলবানী,সিলসিলাতুল আহাদিসুদদ্বঈফা,8/১৮৯পৃ.) দেখুন ইমাম সুয়ূতি (রহ.)'র মত একজন মুজাদ্দিদের তাহকীক তার কাছে নাকি হট্টগােল করার মত। সে ইমাম তাজুদ্দীন সুবকী رضي الله عنه যিনি ইমাম তকি উদ্দিন সুবকী رضي الله عنه 'র ছেলে এবং বিজ্ঞ হাদিস বিশারদ,আলেম ছিলেন; তাঁর সমালােচনা করতে গিয়ে লিখেন মাযহাব অনুসরণের গোঁড়ামী তাকে প্ররােচিত করেছে। তাঁর কথা উল্লেখ করে এবং তাঁর গোঁড়ামির কথা আলােচনা করার মধ্যে তেমন উল্লেযােগ্য কোনাে উপকারিতা নেই। (সিলসিলাতুল আহাদিসুদ্-দ্বঈফাহ,২৮৫পৃ.) সে আরও অসংখ্য হক্কানী ইমামের সমালােচনা করেছে; তার অসংখ্য কুফুরী আকীদা, এবং তার ভূয়া তাহকীকের জবাবে আমি ইনশা আল্লাহ শীঘ্রই বিস্তারিতভাবে বই প্রকাশ করবাে। বিখ্যাত হাদিস বিশারদ আল্লামা শায়খ আব্দুল ফাত্তাহ আবু গুদ্দাহ رضي الله عنه  সম্পর্কে আলবানী বলেন<br />“আল্লাহ তােমার হাত অবশ করে দিক এবং তােমার জিহ্বাকে কর্তন কর, (কাশফুন নিকাব,পৃষ্ঠা-৫২) এ রকম শতশত পূর্বের ও সমসাময়িক মুহাদ্দিসের ব্যাপারে কঠিন মন্তব্য করেছে। শুধু মাত্র আহলে হাদিস ছাড়া এ বিষয়ে আলােচনা করতে গেলে আমার এ পুস্তুকটি আরও দীর্ঘয়িত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। আলবানীর ব্যাপারে আমি শেষে একটি কথাই বলবাে যে, সেই সর্বপ্রথম ব্যক্তি যে রাসূল ﷺ এর রওযা মােবারককে অপসারনের জন্য পুস্তুক লিখেছে ও প্রস্তাব দিয়েছে। সে যে বেঈমান কাফির তাতে কোন সন্দেহ নেই। তার তাহকীক ইসলামী শরীয়তে কোন মূল্য নেই।<br /><br /><br /><br />

পৃথিবীর সবচেয়ে ভূয়া তাহক্বীক কারী শায়খ আলবানীর পরিচয়

পৃথিবীর সবচেয়ে ভূয়া তাহক্বীক কারী শায়খ আলবানীর পরিচয়ঃ আমি আমার এ পুস্তুকে যাদের খন্ডন করেছি তাদের মধ্যে অন্যতম একজন হলাে আহলে হাদিসের তথ...

Read more »

সিকাহ বা বিশ্বস্ত রাবির মুরসাল হাদিস গ্রহনযােগ্য

সিকাহ বা বিশ্বস্ত রাবির মুরসাল হাদিস গ্রহনযােগ্য বর্তমান আহলে হাদিসগনের দৃষ্টিতে মুরসাল হাদিস দ্বঈফ হিসেবে গন্য তাই তা গ্রহনযােগ্য নয়। অথচ এটি হচ্ছে তাদের মনগড়া নীতিমালা। বিশেষ করে আলবানী এ বিষয়টি নিয়ে খুবই বেশী বাড়াবাড়ি করছে। অথচ আল্লামা মােল্লা আলী ক্বারী رضي الله عنه  একটি হাদিসের সনদ সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেন<br />-“ইমাম আবু দাউদ رضي الله عنه বলেন সনদটি মুরসাল, আর মুরসাল হলাে মুনকাতেঈ এর প্রকার। তবে জমহুর মুহাদ্দিসীনে কেরামের নিকট মুরসাল হুজ্জাত বা দলিলের উপযুক্ত।<br />গ্রন্থকার তার এ গ্রন্থের ১৫ স্থানে বলেছেন যে, জমহুর মুহাদ্দিসীনে কেরামের নিকট মুরসাল হাদিস গ্রহনযােগ্য ও হুজ্জাত। এ ব্যাপারে ইমাম ইবনে আমিরুল হাজ্জ رضي الله عنه  তার হুলিয়া গ্রন্থেও বলেছেন যে সিকাহ রাবির মুরসাল গ্রহনযােগ্য (হুলিয়া,২৮৯পৃ. অধায়, সিফাতু-সলাত) আল্লামা বরুদ্দীন মাহমুদ আইনী رضي الله عنه  ও বলেছেন মুরসাল হাদিস হুজ্জাত অধিকাংশ মুহাদ্দিসগনের নিকট গ্রহনযােগ্য। অনুরুপ অভিমত আহলে হাদিসদের কিছু ইমাম শাওকানী, মােবারকপুরী,আযিমাবাদী ও তাদের গ্রন্থে বলেছে<br /><br /><br /><br /><br />

সিকাহ বা বিশ্বস্ত রাবির মুরসাল হাদিস গ্রহনযােগ্য

সিকাহ বা বিশ্বস্ত রাবির মুরসাল হাদিস গ্রহনযােগ্য বর্তমান আহলে হাদিসগনের দৃষ্টিতে মুরসাল হাদিস দ্বঈফ হিসেবে গন্য তাই তা গ্রহনযােগ্য নয়। অথচ ...

Read more »

একজন রাবি মুনকার,মুদত্বরাব, মাতরুক ইত্যাদি হলে হাদিসের সনদটি জাল নয়

একজন রাবি মুনকার,মুদত্বরাব,<br />মাতরুক ইত্যাদি হলে হাদিসের সনদটি জাল নয়, বরং দ্বঈফ বলা যেতে পারে<br />বর্তমান আহলে হাদিসগন খুবই ফিতনা ছড়াচ্ছে যে হাদিসের সনদে কোন রাবির ব্যাপারে যদি মুনকার ..ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করা হয় তাহলে তা তাদের দৃষ্টিতে জাল হাদিস হিসেবে গন্য। অথচ এটি হচ্ছে তাদের মনগড়া নীতিমালা। মুহাদ্দিসগনই বলেছেন সনদের একজন রাবির প্রতি উপরের বর্নিত দুর্বলতার দ্বারা সনদটি দ্বঈফ হবে কিন্তু জাল নয়। এ বিষয়ে ইমাম জালালুদ্দীন সুয়তি رضي الله عنه বলেন,<br />-“সর্বসম্মত অভিমত হলাে মুনকার সনদ জাল হাদিসের প্রকার নয়,বরং দ্বঈফ হাদিসের প্রকার।”(সুয়ূতি, তা'আকিবাত, ৩৭পৃ.অধ্যায় ও ইত'আম) ইমাম সুয়ুতি رضي الله عنه তার এ কিতাবের অন্যস্থানে বলেন,“এটা সুস্পষ্ট কথা ইমাম আদি رضي الله عنه বলেছেন মুনকার সনদের হাদিস জাল নয়।"(সুয়ূতি, তা'কিবাত,৬২পৃষ্ঠা) তিনি এ কিতাবের অন্যস্থানে বলেছেন,<br />-“সনদ মুনকার হওয়া এটা দ্বঈফ হাদিসের প্রকার (জাল নয়) যা আমলের ফযিলত সম্ভাবনা রাখে। (তা'কিবাত,কিতাবুল মানাকিব) অপরদিকে মুদত্বরাব সনদ সম্পর্কে তিনি বলেন<br />-“সনদ মুদত্বরাব হলাে দ্বঈফ সনদের প্রকার, জাল হাদিসের প্রকার নয়।"(সুয়ূতি, তা'কিবাত,২৭পৃষ্ঠা)

একজন রাবি মুনকার,মুদত্বরাব, মাতরুক ইত্যাদি হলে হাদিসের সনদটি জাল নয়

একজন রাবি মুনকার,মুদত্বরাব, মাতরুক ইত্যাদি হলে হাদিসের সনদটি জাল নয়, বরং দ্বঈফ বলা যেতে পারে বর্তমান আহলে হাদিসগন খুবই ফিতনা ছড়াচ্ছে যে হা...

Read more »

সদকাহ সম্পর্কিত হাদিসঃ কি কি কাজ সদকাহ?

<p dir="ltr">হযরত সায়্যিদুনা আবু হুরায়রা (রাদ্বিঃ) থেকে বর্ণিত, প্রিয় আক্বা, মক্কী মাদানী মুস্তফা (ﷺ) ইরশাদ করেনঃ‌</p> <p dir="ltr">"প্রতিদিন সূর্যোদয়ের পর  মানুষের প্রতিটি জোড়ার সদকা রয়েছে। <br> ▪ যদি তোমরা দু' জন বান্দার মাঝে ন্যায় বিচার করে দাও, তবে তাও সদকা।<br> ▪ যদি তোমরা কাউকে বাহনে উঠতে সাহায্য করো, তবে তাও সদকা।<br> ▪ যদি কারো সরঞ্জাম বাহনে উঠিয়ে দাও, তবে তাও সদকা।<br> ▪ ভাল কথা বলাও সদকা।<br> ▪ নামাযের জন্য প্রদত্ত প্রত্যেকটি পদক্ষেপও সদকা এবং<br> ▪ রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে দেওয়াও সদকা।"</p> <p dir="ltr">[ সহীহ মুসলিম, কিতাবুয যাকাত,হাদীস নং- ১০০৯,৫০৪ পৃষ্ঠা ]</p>

সদকাহ সম্পর্কিত হাদিসঃ কি কি কাজ সদকাহ?

হযরত সায়্যিদুনা আবু হুরায়রা (রাদ্বিঃ) থেকে বর্ণিত, প্রিয় আক্বা, মক্কী মাদানী মুস্তফা (ﷺ) ইরশাদ করেনঃ‌ "প্রতিদিন সূর্যোদয়ের পর  মানুষের...

Read more »

একজন রাবি (সাধারন) দ্বঈফ হওয়াতে হাদিস বাতিল হওয়া শর্ত নয়

একজন রাবি (সাধারন) দ্বঈফ হওয়াতে হাদিস বাতিল হওয়া শর্ত নয় হাদিস শাস্ত্রে একজন রাবী সাধারন দ্বঈফ হলে বর্তমান আহলে হাদিসগন ফিতনা ছড়াচ্ছে যে, সে হাদিসটির সনদ নাকি অত্যন্ত দুর্বল বলে বিবেচিত হবে, তারা কোন ক্ষেত্রে জাল বা বানােয়াট বলে বেড়িয়ে সমাজে ফিতনা ছড়াচ্ছে। তবে এটির ব্যাপারে সকল মুহাদ্দিসগন একমত রাবির দুর্বলতা যদি কঠিন পর্যায়ের হয় (যেমন তার ব্যাপারে কোন মুহাদ্দিস যদি মুনকারুল হাদিস,মাতরুকুল হাদিস ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার থাকলে) তাহলে সনদটি দুর্বল তাতে কোন সন্দেহ নেই। তাই রাবীর সামান্ন দুর্বলতায় হাদিসের সনদ জাল বা অত্যন্ত দুর্বল হবে না। এ প্রসঙ্গে সংক্ষেপে কিছু লিখার জন্য প্রয়ােজন মনে করলাম এবং কিছু মুহাদ্দিসের সনদ তাহকীক উদাহরণ স্বরূপ পেশ করলাম।<br />আল্লামা ইবনে হাযার হাইসামী رضي الله عنه এক হাদীসের বর্ণনা করতে গিয়ে একজন রাবী দ্বঈফ হওয়ার কথা এভাবে বর্ণনা করেন,<br />-“উক্ত হাদিসে ইবনে লাহিয়া বিদ্যমান। তিনি দুর্বল বর্ণনাকারী, তারপরও হাদিসটি হাসান।"<br />তার বক্তব্য দ্বারা বুঝা গেল একজন রাবী দ্বঈফ হওয়ার কারণেও হাদিসটি নি:সন্দেহে হাসান লিগাইরিহী। শুধু তাই নয় নাসিরুদ্দীন আলবানীও উক্ত হাদিসটি সম্পর্কে বলেছেন, ইবনে লাহিয়াহ দূর্বল রাবী তারপরও বলেন, “ অত:পর হাদিসটি “হাসান" বলে বিবেচিত হবে। হযরত যাবের رضي الله عنه হতে বর্ণিত, রাসুল ﷺ সবাইকে একথাটি জানানাের জন্য বলেছিলেন<br />-“মু'মিন ব্যতিত কেউ জান্নাতে যাবে না। এ হাদিসটি হাইসামী সংকলন করে বলেন, হাদিসটি ইমাম আহমাদ رضي الله عنه বর্ননা করেছেন,আর সনদে ইবনে লাহিয়াহ'  বিদ্যমান তারপরেও হাদিসটি হাসান'।” এ ইবনে লাহিয়াহ রাবির হাদিসকে ইন হাযার তার এ গ্রন্থের মােট ২৪টি স্থানে অনুরুপ বলেছেন।<br />শুধু তাই নয় ইমাম আবু ঈসা তিরমিযী رضي الله عنه এর সুনানে তিরমিযীর ৫ম খতে কিতাবুল আদাব অধ্যায়ে হযরত যাবের رضي الله عنه হতে বর্ণিত আছে<br />-“আগে সালাম তারপর কথাবার্তা।” উক্ত হাদিসটি ইমাম তিরমিযী رضي الله عنه বর্ণনার করে বলেন উক্ত হাদীসের দুজন রাবী রয়েছেন আম্বাসা ইবনে আব্দুর রহমান দুর্বল এবং মুহাম্মদ ইবনে যাযান মুনকার (পরিত্যক্ত) বর্ণনাকারী। দুইজন রাবী দোষী হওয়ার পরেও হাদীসের ইমামগণ উক্ত হাদিসটি সনদের ব্যাপারে দ্বঈফ বলেছেন। বুঝা গেল, একজন রাবী মুনকার এবং দুর্বল রাবী হওয়ার পরও উক্ত হাদিসকে শুধু দুর্বল বলেছেন,জাল নয়। | আল্লামা ইবনে হাযার হাইসামী رضي الله عنه এক হাদীসের সনদ সম্পর্কে বলেন,<br />-“উক্ত হাদিসটি ইমাম তাবরানী তার মু'জামুল কবীর ও আওসাত গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন, উক্ত হাদীসে ইবনে লাহিআহ দুর্বল রাবী হলেও হাদিসটি হাসান অর্থাৎ গ্রহণযােগ্য।” | শুধু তাই নয়, আল্লামা ইমাম ইবনে যওজী رضي الله عنه তার গ্রন্থে একটি হাদিস উল্লেখ করে বলেন, উক্ত হাদিসটি সহিহ লিগাইরিহী' (সহিহ লি জাতিহী নয় তার কারণ) উক্ত হাদীসে একজন দুর্বল রাৰী ইবনে লাহিআহ রয়েছে।” ' যেমন প্রসিদ্ধ একটি হাদিস রয়েছে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস رضي الله عنه হতে বর্ণিত, রাসূল ﷺ  ইরশাদ ফরমান :<br />-“আল্লাহ কবর জিয়ারতকারীনী মহিলাদের উপর অভিসম্পাত করেন।”<br />উক্ত হাদিসটি ইমাম তিরমিযী, নাসায়ী, হাকিম, ইমাম আবু দাউদ  رضي الله عنه বর্ণনা করেছেন। উক্ত হাদীসের একজন রাবী আবু ছালেহ বাযাম তার সম্পর্কে ইমাম ইবনে মাহদী  رضي الله عنه বলেন, তার হাদিস পরিত্যাগযােগ্য।<br />ইমাম আবু আহমদ  رضي الله عنه ও ইমাম নাসায়ী  رضي الله عنه বলেন, তিনি শক্তিশালী রাবী নয়, অনুরূপভাবে ইমাম যাহাবী ও বলেছেন।” অথচ ইমাম তিরমিযী হাদিসটিকে হাসান বলেছেন।<br />আল্লামা হাইসামী  رضي الله عنه একটি হাদিসের সনদ সম্পর্কে বলেন<br />-“উক্ত হাদিসটি ইমাম আহমদ বর্ণনা করেছেন, উক্ত হাদিসের সমস্ত রাবী বিশ্বস্ত শুধু “ইবনে লাহিআহ” ব্যতীত,কেননা তিনি দুর্বল রাবি। তাই উক্ত হাদিসটি হাসান” পর্যায়ের।<br />দেখুন ইবনে লাহিআহ  رضي الله عنه হলেন একজন দুর্বল রাবী। তারপরও হাদিসটি দুর্বল বলেন নি।<br />তিনি অন্যস্থানে উক্ত দুর্বল রাবী সম্পর্কে লিখেন<br />-“উক্ত হাদিসটি ইমাম আহমদ  رضي الله عنه বর্ণনা করেছেন, উক্ত হাদিসের সমস্ত রাৰী সহিহ বা বিশুদ্ধ শুধুমাত্র ইবনে লাহি'আহ ছাড়া। তবে তার হাদিসটি হাসান পর্যায়ের।তিনি অন্যস্থানে উক্ত রাবী সম্পর্কে  বলেন<br />-“উক্ত হাদিসটি ইমাম তাবরানী সংকলন করেছেন, উক্ত সনদে ইবনে লাহিত, বিদ্যমান, তারপরও তার কারণে হাদিসটি হাসান”। আর বাকী রাবীগুলাে সহিত বিশুদ্ধ।<br />শুধু তাই নয়, তিনি অন্যত্র হুবহু বলেন<br />-“উক্ত হাদিসটি ইমাম বাযযুর رضي الله عنه বর্ণনা করেছেন উক্ত সনদে ইবনে  লাহিয়াহ রয়েছেন, তারপরও হাদিসটি “হাসান"। আর বাকী সমস্ত রাবী সিকাহ বা বিশ্বস্ত।” ইমাম হাইসামী এ রাবির ব্যাপারে অনুরুপ তার এ গ্রন্থের ১৮ স্থানে বলেছেন।'<br />তিনি অন্যস্থানে অন্য এক রাবী সম্পর্কে লিখেন<br />- “উক্ত হাদিসটি ইমাম আহমদ رضي الله عنه  সংকলন করেছেন, উক্ত সনদে “আলী বিন যিয়াদ রয়েছেন, আর তিনি দুর্বল, তারপরও হাদিসটি “হাসান”।” আল্লামা ইবনে হাযার হাইসামী এক হাদিস প্রসঙ্গে বলেন, হাদিসটি তাবরানী বর্ণনা করেছেন,হাদিসের সমস্ত রাবি বিশ্বস্ত,তবে ইবনে লাহিয়াহ ব্যতিত, তারপরও হাদিসটি হাসান।" (মাযমাউদ যাওয়াইদ : ১০/১৫৯ পূ, হাদিস,১৭২৭২) তিনি অনুরুপ নিম্নের আরেকটি হাদিস প্রসঙ্গে বলেন,<br />-“হাদিসের সমস্ত রাবি বিশ্বস্ত, শুধু ইবনে লাহি'আহ ব্যতিত। তারপরেও হাদিসটি হাসান।” (মাযমাউদ যাওয়াইদ,১০/১৭০পৃ.হাদিস:১৭৩৪৭)।<br />শুধু তাই নয় প্রসিদ্ধ একটি হাদিস হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ বর্ণিত, রাসূল ﷺ ইরশাদ করেন<br />-“রাসূল ﷺ ইরশাদ করেন : কিয়ামতের ময়দানে আমার সবচেয়ে নিকটে থাকবে সেই ব্যক্তি যে আমার প্রতি অধিক দুরূদ শরীফ পাঠ করবে।”<br />উক্ত হাদীসে পাকটি ইমাম তিরমিযী رضي الله عنه ইমাম ইবনে হিব্বান رضي الله عنه বর্ণনা করেছেন। উক্ত হাদীসে একজন রাবী মুসাবিন ইয়াকুব জামাঈ আল মাদানী সম্পর্কে ইমাম নাসায়ী رضي الله عنه বলেন," সে মজবুত কিন্তু শক্তিশালী রাবী নয়।<br />তারপরও ইমাম তিরমিযী رضي الله عنه উক্ত হাদিসটিকে হাসান বলেছেন, তাই প্রমাণিত হলাে একজন রাবী সাধারণত দুর্বল হলে হাদিস হাসান' বা গ্রহণযােগ্য।<br />সুতরাং তার বক্তব্য দ্বারা বুঝা গেল একজন রাবি দ্বঈফ হওয়াতে হাদিসের সনটি দ্বঈফ হওয়া শর্ত নয় তবে রাবির ব্যাপারে যদি মুহাদ্দিসগন বেশী দুর্বলতার শব্দ দ্বারা ইঙ্গিত করে যেমন মুনকার, বাতিল, মাতরুক হলে নিশ্চয় দ্বঈফ হবে।<br /><div><br /></div><br /><div><br /></div>

একজন রাবি (সাধারন) দ্বঈফ হওয়াতে হাদিস বাতিল হওয়া শর্ত নয়

একজন রাবি (সাধারন) দ্বঈফ হওয়াতে হাদিস বাতিল হওয়া শর্ত নয় হাদিস শাস্ত্রে একজন রাবী সাধারন দ্বঈফ হলে বর্তমান আহলে হাদিসগন ফিতনা ছড়াচ্ছে যে...

Read more »