মদিনা শরীফ যেয়ারতের আদব!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">মদিনা শরিফে অবস্থানের আদবসমূহ<br />-লেখক Rabiul Alam<br />মদিনা শরিফে অবস্থানকালে যথাযথ আদব রক্ষা<br />করা প্রয়োজন। সেখানে অবস্থানকালে সংগঠিত<br />ক্ষুদ্রতর বেয়াদবিও ঈমান হরণের কারণ হতে পারে ।<br />কারণ সেখানে অবস্থান করছেন সরকারে দোআলম<br />সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। এ সম্পর্কে<br />প্রখ্যাত মুহাদ্দিস হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দেস<br />দেহলভি আলাইহির রাহমাহ বলেন-“এ পবিত্র শহরে<br />অবস্থানকে অবস্থানকারী সৌভাগ্য মনে করবে,<br />মসজিদে নববিতে যথাসাধ্য ইতিকাফে মগ্ন থাকবে।<br />যতদিন অবস্থান করবে,ততদিন সর্বপ্রকার সৎকাজ<br />যেমন দান-খায়রাত,রোযা-নামাজ , দরূদ শরিফ পাঠে<br />মশগুল থাকবে। মসজিদে নববিতে অবস্থানকালে<br />রওজা শরিফ থেকে দৃষ্টি সরাবে না। মসজিদের<br />বাইরে অবস্থান করলে সবুজ গম্বুজের প্রতি<br />বিনয়াবনত দৃষ্টি নিবন্ধ রাখবে,যা বিধানগতভাবে<br />কাবা শরিফের দিকে দৃষ্টিপাতের অনুরূপ। যথাসম্ভব<br />এক রাত হলেও মসজিদে নববিতে ইবাদতের মাধ্যমে<br />রাত জাগরণ করবে ; কেননা এ রাতের মর্যাদা শবে<br />কদরের চেয়েও কম নয়;বরং বেশি। মদিনা শহরের<br />বাসিন্দা নি¤œ স্তরের হোক কিংবা উচ্চ স্তরের<br />হোক সকলকে সম্মানের দৃষ্টিতে দেখবে একং<br />তাঁদের সাথে কোনরূপ অশোভন আচরণ করবে না;<br />কেননা তাঁরা সর্বাবস্থায় মহান দরবারের সাথে<br />সম্পর্কশীল। মসজিদে প্রবেশ করার পর বের হওয়া<br />পর্যন্ত অন্তর ও বাহ্যিক অঙ্গ-পত্যঙ্গকে অপছন্দনীয় ও<br />শিষ্টাচার বিরোধী কার্যকলাপ থেকে বিরত<br />রাখবে। কেউ অশালীন আচরণ করতে উদ্যত হলে<br />নিজেকে সুকৌশলে সরিয়ে নিবে। একবার হলেও<br />কুরআন শরিফ খতম করতে সচেষ্ট হবে। সম্ভব হলে<br />রাসূলে করিরেম জীবনী গ্রন্থ পাঠ করবে অথবা কেউ<br />পাঠ করলে তা শুনবে ও রওজা শরিফ যিয়ারতের পর<br />জান্নাতুল বাকিতে যিয়ারত করবে।”[আব্দুল হক্ব<br />মুহাদ্দেস দেহলভি, আব্দুল হক মুহাদ্দিস<br />দেহলভি,জযবুল কুলুব ইলা দিয়ারিল মাহবুব.উর্দু<br />অনুবাদ,সাইয়িদ হাকিম ইরফান আলি,(ভারত ঃ<br />রিজভি কুতুবঘর),পৃ.২৫৩-২৫৪]<br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjwR6RvPj2Hwby1RgQG_y4rhnJdEI84ChLYUQTuAf4c1x01pBfNEMNg_uoiMvVFZrhikvraL_-_fZbo0HgV2_EfWFQgtqZ2YtEWUb7YKgyyyI67apxJlc7HBWKSDqCX1ZiLQrQgGMrnYZEP/s1600/PicsArt_06-30-11.26.24.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1350" data-original-width="1080" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjwR6RvPj2Hwby1RgQG_y4rhnJdEI84ChLYUQTuAf4c1x01pBfNEMNg_uoiMvVFZrhikvraL_-_fZbo0HgV2_EfWFQgtqZ2YtEWUb7YKgyyyI67apxJlc7HBWKSDqCX1ZiLQrQgGMrnYZEP/s320-rw/PicsArt_06-30-11.26.24.jpg" width="256" /></a></div><br />মদিনা সফরের অধিকাংশ<br />সময় হুজুরে করিমের প্রতি দরূদ ও সালাম পাঠে মশগুল<br />থাকবে এবং অন্তরের অদম্য আগ্রহ পোষণ করবে।<br />মদিনা শরিফে হাঁটা ও চলাফেরার সময় পূর্ণ স্থিরতা<br />ও গাম্ভীর্য সহকারে পা রাখবে ও তুলবে। মদিনা<br />শরিফে প্রবেশ করার পূর্বে উত্তমরূপে গোসল ও<br />মিসওয়াক করা ,সুগন্ধি লাগানো ও উৎকৃষ্ট কাপড়<br />পরিধান করা মুস্তাহাব। সেখানে প্রবেশ করার পর<br />সর্ব প্রথম রওজা শরিফ যিয়ারত করবে। যিয়ারতের<br />উদ্দেশে মসজিদে নববিতে প্রবেশকালে অত্যন্ত<br />বিনয়,স্থিরতা,গম্ভীরতা ও তাজিম বজায় রাখবে<br />এবং বিশ্বাস রাখবে যে,রাসূলে করিম জীবিত<br />রয়েছেনে আর তিনি যিয়ারতকারীর অবস্থা<br />দেখছেন এবং তার কথাবার্তা শুনছেন।<br />যিয়ারতকালে নামাযের মত দাঁড়াবে। রওজা শরিফ<br />থেকে কমপক্ষে তিন / চার হাত দূরে থাকবে। রওজা<br />শরিফে সাজদাহ করা ও উচ্চস্বরে সালাম দেওয়া<br />ইত্যাদি থেকে বিরত থাকবে । কেননা এগুলো<br />শরিয়তবিরোধী কাজ। মসজিদে নববিতে<br />এক মুহূর্তের জন্য প্রবেশ করলেও,প্রবেশকালে (নফল)<br />ইতিকাফের নিয়ত করবে। কোন কোন আলেমের মতে<br />সওয়াব ও ফযিলত হাসিল করার জন্য এটাই<br />যথেষ্ট।” [আব্দুল হক্ব মুহাদ্দেস দেহলভি,প্রাগুক্ত,<br />পৃ.২৪৩-২৫২; ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া,(বৈরুত : দারুল<br />ফিকর,১৪১১ হি,) ,খ.১,পৃ.২৬৫] রওজা শরিফের<br />আশেপাশে উচ্চ আওয়াজে কথা বলা নিষিদ্ধ । কারণ<br />আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন-<br />ﻳَﺎﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮﺍ ﻟَﺎ ﺗَﺮْﻓَﻌُﻮﺍ ﺃَﺻْﻮَﺍﺗَﻜُﻢْ ﻓَﻮْﻕَ ﺻَﻮْﺕِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﻭَﻟَﺎ ﺗَﺠْﻬَﺮُﻭﺍ ﻟَﻪُ<br />ﺑِﺎﻟْﻘَﻮْﻝِ ﻛَﺠَﻬْﺮِ ﺑَﻌْﻀِﻜُﻢْ ﻟِﺒَﻌْﺾٍ ﺃَﻥْ ﺗَﺤْﺒَﻂَ ﺃَﻋْﻤَﺎﻟُﻜُﻢْ ﻭَﺃَﻧْﺘُﻢْ ﻟَﺎ ﺗَﺸْﻌُﺮُﻭﻥَ “<br />হে ঈমানদারগণ,তোমরা তোমাদের কণ্ঠস্বর নবি<br />করিম’র কণ্ঠস্বরের চেয়ে উঁচু করো না আর নিজেদের<br />মধ্যে যেভাবে উচ্চস্বরে কথা বল,সেভাবে তাঁর<br />সাথে উচ্চস্বরে কথা বলো না। কারণ এতে<br />তোমাদের আমল নষ্ট হয়ে যাবে,যা তোমরা<br />উপলব্দিও করতে পারবে না।”(আল-কুরআন,সূরা হুজুরাত<br />,আয়াত নং :২) এ আয়াতের হুকম রাসূলে করিমের<br />ওফাতের পরও বহাল থাকবে। এ প্রসঙ্গে ইমাম<br />মালিক ও খলিফা আবু জাফর মনসূরের একটি<br />কথোপকথন প্রণিধানযোগ্য। মসজিদে নববিতে তাঁদের<br />মধ্যে একটি বিষয়ে বিতর্ককালে এক পর্যায়ে<br />খলিফা উচ্চস্বরে কথা বলতে শুরু করলে,ইমাম মালিক<br />বলেন,আমিরুল মুমিনিন,আপনি এ মসজিদে উচ্চস্বরে<br />কথা বলবেন না। কেননা এটি রাসূলে করিমের রওজা<br />শরিফের সন্নিকটে। তারপর তিনি উপরিউক্ত<br />আয়াতসহ অন্য একটি আয়াত উল্লেখ করে বলেন,মনে<br />রাখুন,রাসূলে করিমের সম্মান ওফাতের পরও তেমনি<br />রয়েছে,যেমন জীবদ্দশায় ছিলো। তারপর খলিফা<br />নম্রভাবে জিজ্ঞেস করল,আমি যিয়ারতকালে কাবা<br />শরিফের দিকে মুখ করে দাঁড়াবো নাকি রাসূলে<br />করিমের দিকে ? ইমাম মালিক আলাইহির রাহমাহ<br />বলেন,আপনি তাঁর থেকে মুখ ফিরাবেন না ; বরং তাঁর<br />দিকে মুখ করে দাঁড়াবেন। কেননা তিনি আপনি ও<br />আপনার পিতা আদম আলাইহিস সালামের ওসিলা।<br />[কাজী ইয়াজ ,শিফা শরিফ,(বৈরুত : দারুল ফিকর,১৪০৯<br />হি.) খ.২,পৃ.৪১; মুল্লা আলি ক্বারি,শরহুশ শিফা,(বৈরুত<br />: দারু কুতুবিল ইলমিয়্যাহ,১ ম সংস্করণ,১৪২১<br />হি.) ,খ.২,পৃ.৭২]<br />[বি:দ্র: নফল ইতিকাফের নিয়ম হল- মসজিদে<br />প্রবেশকালে এভাবে নিয়ত করবেন, আমি যতক্ষণ এ<br />মসজিদে অবস্থান করব, ততক্ষণের জন্য আল্লাহর<br />ওয়াস্তে নফল ইতিকাফের নিয়ম করলাম। উল্লেখ্য,<br />নফল ইতিকাফের জন্য রোযা শর্ত নয়।]<br />اللهم صل علي سيدنا محمد و علي ال سيدنا محمد و بارك و سلم.</div>

মদিনা শরীফ যেয়ারতের আদব!

মদিনা শরিফে অবস্থানের আদবসমূহ -লেখক Rabiul Alam মদিনা শরিফে অবস্থানকালে যথাযথ আদব রক্ষা করা প্রয়োজন। সেখানে অবস্থানকালে সংগঠিত ক্ষুদ্রতর বেয়...

Read more »

মাজার শরীফে সিজদাহ করবেন না এবং নারী গণকে মাজার শরীফে নিয়ে আসবেন না ঃ Shaykh A K Azad Al Qadri

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgKc6Rl7GKeDw71Jp__qMTqfu_KpAryJDqUUZAUFrUVK8AzUVe6uhd0b2MS9Yl11T3cjC-J-lDjUBQ0Er7D9GsooRnzb05Hc72jk0aGLpdF2tb8G8OnK0WjtqSxe6Jvftq__t2_wIWyDKk/s1600/FB_IMG_1525869262207.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="379" data-original-width="476" height="254" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgKc6Rl7GKeDw71Jp__qMTqfu_KpAryJDqUUZAUFrUVK8AzUVe6uhd0b2MS9Yl11T3cjC-J-lDjUBQ0Er7D9GsooRnzb05Hc72jk0aGLpdF2tb8G8OnK0WjtqSxe6Jvftq__t2_wIWyDKk/s320-rw/FB_IMG_1525869262207.jpg" width="320" /></a></div> <br /> <div class="MsoNormal"> <br /></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <br /></div> <div class="MsoNormal"> <span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">আউলিয়ায়ে কেরামের </span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">মাযার শরীফ</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;"> বা কবর শরীফ</span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">যিয়ারত করা </span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">অতি-পবিত্র আমল।রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি অসাল্লাম স্বয়ং কবর জিয়ারত করেছেন এবং সকলকে<a href="https://www.blogger.com/null" name="_GoBack"></a>কবর জিয়ারত করতে নির্দেশ দান করেছেন। কিন্তু আমাদের অতীব-সতর্ক থাকা অপরিহার্য যে,</span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">মাজার শরীফ যিয়ারতকরতে গিয়ে </span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">যেন</span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">শরীয়ত বিরোধী কোন </span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">কর্ম </span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">সংঘটিত না হয়</span><span lang="HI" style="font-family: "mangal" , "serif"; font-size: 8.0pt; line-height: 107%;">।</span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">মাজার শরী</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">ফেসিজদাহ, নারী-পুরুষের অবাধ সংমিশ্রণ, হৈ-হল্লা, আনন্দ-তামাসা</span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">সম্পূর্ণরূপে</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "shonar bangla" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">হারাম ও</span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">পরিত্যাজ্য।</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">জিয়ারতের উদ্দেশ্য যেন হয় মৃত্যুকে স্মরণ করা, আখেরাতকে স্মরণ করা,</span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">মাজার শরী</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">ফে বিশ্রাম-রত নেক-বান্দার দোয়া লাভ করা এবং তাঁর আদর্শে নিজের জীবন-শৈলীকে পরিচালিত করে পরকালের প্রস্তুতি গ্রহণ করা। আল্লাহর ওলীর মাজার শরীফ জিয়ারত করার পরেও যদি আখেরাতের স্মরণ না আসে, মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতির ব্যাকুলতা না আসে, জীবন-শৈলী সংশোধনের সুদৃঢ় উদ্যোগ না নেওয়া হয়, তাহলে বুঝতে হবে যে, আমাদের নিয়তে ত্রুটি আছে। এখানে উল্লেখ্য যে, কিছু লোক অজ্ঞতা-বশতঃ </span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">মাযার শরীফযিয়ারত</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">কে মাযার-পূজা বা কবর-পুজা বলে। স্মরণ রাখতে হবে যে,</span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">মাযার শরীফযিয়ারত</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">কে মাযার-পূজা বা কবর-পুজা বলা ইসলাম-দ্রোহিতা, গোমরাহি এবং পথভ্রস্টতা</span><span lang="HI" style="font-family: "mangal" , "serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: HI; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;"> ।<span style="mso-spacerun: yes;">  </span></span><span style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ansi-language: EN-IN; mso-bidi-language: BN-BD;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <br /></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 14.0pt; line-height: 107%;">মাজার শরীফ জিয়ারতের ক্ষেত্রে নিম্ন-লিখিত বিষয়-সমূহ মাথায় রাখুন </span><span lang="EN-GB" style="line-height: 107%; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-font-size: 14.0pt; mso-bidi-language: BN-BD;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <br /></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">১। পর্দা-হীনতার এই যুগে নারীগণকে মাজার শরীফ নিয়ে আসবেন না। আহলেসুন্নাতেরওয়ালজামায়াতের ফতোয়া অনুযায়ী, বর্তমান প্রেক্ষাপটে নারীগণকে মাজার শরীফ নিয়ে আসা নিষিদ্ধ।</span><span lang="BN-BD" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">[ তথ্যসূত্রঃফাতওয়ায়েরেযভীয়া- খন্ড নং ৪ –পৃনং ১৭০]</span><span lang="HI" style="color: black; font-family: "mangal" , "serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: HI; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">। </span><span lang="BN-BD" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">‘</span><span lang="BN" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">গুন্নিয়াত</span><span lang="BN-BD" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">’ গ্রন্থে এ-প্রসংগেকঠোরতম ভাষায় লিখা হয়েছে যে, “ ইমাম কাজীকে জিজ্ঞাসা করা হোল যে, </span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">নারীগণের<span style="mso-spacerun: yes;">  </span>মাজার শরীফ জিয়ারত করা জায়েজ কি না? উত্তরে তিনি বলেছেন যে, জায়েজ কি না এটা </span><span lang="BN-BD" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">জিজ্ঞাসা করো না, বরং একথা জিজ্ঞাসা করো যে, এক্ষেত্রে </span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">নারীগণের উপর কতটা অভিশাপ বর্ষিত হয় ? যখন নারীরা কবরের উদ্দেশ্যে গৃহ থেকে বের হওয়ার নিয়ত করে তখন তাদের উপর আল্লাহ এবং তাঁর ফেরেশতা বর্গের অভিশাপ বর্ষিত হয়। যখন সে<span style="mso-spacerun: yes;">  </span>গৃহ থেকে বের হয় , তখন শয়তান তার সঙ্গ নেয়।যখন সে কবরে পৌঁছায় তখন কবরস্থ ব্যক্তির রুহ তার উপর অভিশাপ বর্ষণ করে। যখন সে প্রত্যাবর্তন করে তখন তার উপর আল্লাহর অভিশাপ বর্ষিত হয়” </span><span lang="BN-BD" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">[ তথ্যসূত্রঃগুন্নিয়াত</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;"> - </span><span lang="BN-BD" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">পৃনং ৫৫০]।</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">আল্লামা শায়খআমযাদ আলী বলেন যে, “ নারীদেরকে কবর জিয়ারত থেকে বিরত রাখাই নিরাপদ” </span><span lang="BN-BD" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">[ তথ্যসূত্রঃ বাহারে শারীয়াত–চতূর্থ অধ্যায়- পৃনং ৫৪৯] </span><span lang="EN-GB" style="font-size: 10.0pt; line-height: 107%; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN-BD;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">২। মাজার শরীফের আশে-পাশে যেন হৈ-হুল্লোড়, খেলাধুলা, হাসি-তামাশা, আনন্দ-বিনোদন, তরুণ-তরুণীর সংমিশ্রণ ইত্যাদি হারাম কাজের সমাহার গড়ে না উঠে সেদিকে সতর্ক থাকুন এবং আপনার সন্তান- সন্ততি যেন ঐ অবাঞ্ছিত কাজ-সমূহে লিপ্ত না হয়, সে-বিষয়ে সজাগ থাকুন।</span><span lang="EN-GB" style="font-size: 10.0pt; line-height: 107%; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN-BD;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">৩। আদবের সঙ্গে মাজার শরীফে প্রবেশ করুন। </span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">মাজার শরী</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">ফে বিশ্রাম-রত নেক-বান্দার </span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">পায়ের নিকট দাঁড়া</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">ন । জায়গা না থাকলে অন্যদিকে দাঁড়ান। কোনবুজুর্গের</span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">জীবদ্দশায় তার সম্মানে যত</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">টা</span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">নিকটে বা দূরে বস</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">া হয়</span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">ততটা দূরে বা নিকটেবসবে</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">ন</span><span lang="HI" style="font-family: "mangal" , "serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">।</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">তাওয়াফ করবেন না। মাজার শরীফ স্পর্শ করবেন না বা চুমু খাবেন না ; বেয়াদবি হবে। </span><span lang="BN-BD" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">[ তথ্যসূত্রঃহুরমাতেসিজদায়েতা’জীম– আলা হজরাত শাহ ইমাম আহমাদরেযা–পৃনং ৫৪]</span><span lang="EN-GB" style="font-family: "times new roman" , "serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">৪। শায়খুল ইসলাম মুজাদ্দিদ ঈমামআহমাদরেযারাহমাতুল্লাহিআলাইহ স্বীয় ফতোয়ায় বলেছেন, “</span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">মাজার শরী</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 10.0pt; line-height: 107%;">ফে বিশ্রাম-রত নেক-বান্দার চার হাত দূরত্বে অবস্থান করবে।</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">তার পরে বিনম্র ভাবে এভাবে সালাম প্রদান করবে, ‘ আস্‌সালামু আলায়কুম ইয়াসাইয়িদী ! ওয়ারহমাতুল্লাহিওয়াবারাকাতুহু’। এরপরে পাঠ করবেঃ</span><span lang="EN-GB" style="mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN-BD;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">ক। দরূদে গওসিয়া - ৩ বার [ বা যে কোন দরূদ শরীফ ]</span><span lang="EN-GB" style="mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN-BD;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">খ।<span style="mso-spacerun: yes;">  </span>সূরাফাতিহা - ১ বার</span><span lang="EN-GB" style="mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN-BD;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">গ। আয়াতুল কুরসী – ১ বার </span><span lang="EN-GB" style="mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN-BD;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">ঘ। সূরা ইখলাস – ৭ বার</span><span lang="EN-GB" style="mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN-BD;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">ঙ।<span style="mso-spacerun: yes;">  </span>দরূদে গওসিয়া–৭ বার [ বা যে কোন দরূদ শরীফ ]</span><span style="mso-ansi-language: EN-IN; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN-BD;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <span lang="BN-BD" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">হাতেসময় থাকলে ‘সূরা ইয়াসিন’ এবং ‘সূরামুলক’ওতেলাওয়াত করবে। তার পরে আল্লাহ পাকের নিকট এভাবে দোয়া করবে, ‘ হে আল্লাহ ! আমি যা পাঠ করলাম তার সওয়াব তোমার প্রিয় বান্দাহকে [</span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">মাজার শরী</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">ফে বিশ্রাম-রত নেক-বান্দাকে] প্রদান করুন, ততটা পরিমানে প্রদান করুন যতটা আপনার মহানুভবতার উপযুক্ত, আমার আমলের অনুপাতে নয়’। </span><span lang="BN-BD" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">এর পরে আল্লাহ পাকের নিকটেশারীয়ত-সম্মত যে কোন দোয়া করুন এবং বলুন যে ‘হে আল্লাহ! তোমার প্রিয় বান্দাহর [</span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">মাজার শরী</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">ফে বিশ্রাম-রত নেক-বান্দার] ওসিলায়</span><span lang="BN-BD" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">আমার দোয়া কবুল করুন’। অতঃপর, পূর্বের ন্যায় সালাম প্রদান করে ফিরে আসবে”[ তথ্যসূত্রঃফাতওয়ায়েরেযভীয়া- খন্ড নং ৪ –পৃনং২৩১ ] </span><span lang="EN-GB" style="color: black; font-family: "arial" , "sans-serif"; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <br /></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <span lang="BN-BD" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">৫। সাবধান! খু-উ-ব সাবধান! মাজার শরীফে সিজদা করবেন না।উম্মুলমুমীনীন হজরত আয়েশা সিদ্দিকা রাদ্বিআল্লাহুআনহাথকে বর্ণিত আছে যে, “ হজরত রসূলুল্লাহসাল্লাল্লাহুআলাইহিঅসাল্লাম মুহাজির এবং আনসারদের এক জামায়াতেআবস্থান করছিলেন। তথায় একটি উট এসে হুজুরকে সিজদা করল। সাহাবীগন বললেন, ‘ ইয়ারসূলাল্লাহ! আপনাকে চতুস্পদ জন্তু এবং বৃক্ষ সিজদা করে। কিন্তু আমরা হলাম আপনাকে সিজদা করার অধিক হকদার। হুজুর সাল্লাল্লাহুআলাইহিঅসাল্লামবললেন, ‘ আল্লাহর ইবাদত কর ও আমার তা’জীম কর। যদি আমি কাউকে সিজদার হুকুম দিতাম, তাহলে, স্ত্রীকে হুকুম দিতাম নিজ স্বামীকে সিজদা করার জন্য” [ তথ্যসূত্রঃআহমাদ বিন হাম্বল- মুসনাদ- খন্ড নং ৬ –পৃনং ৭৬ –হাদীসনং ২৪৫১৫]।হজরত রসূলুল্লাহসাল্লাল্লাহুআলাইহিঅসাল্লামআরও বলেন, “ নিকৃষ্ট লোক হচ্ছে তারা, যারা কবরকে সিজদা-গাহে পরিনত করে” [ তথ্যসূত্রঃমুসান্নাফ আবদূর রায্‌যাক । সংগৃহিত-<span style="mso-spacerun: yes;">  </span>হুরমাতেসিজদায়েতা’জীম– আলা হজরাত শাহ ইমাম আহমাদরেযা–পৃনং ৩৩] </span><span lang="EN-GB" style="color: black; font-family: "arial" , "sans-serif"; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm; text-indent: 14.2pt;"> <span lang="BN-BD" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">আহলেসুন্নাতওয়ালজামায়াতের সুস্পষ্ট ফতোয়া হল যে, মাজার শরীফে সিজদা করা কঠোর হারাম। ইমামে আহলেসুন্নাতশায়খুল ইসলাম ইমাম আহমাদরেযারাহমাতুল্লাহিআলাইহিলিখেছেনযে, “ আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ইবাদতের নিয়তেসিজদাহ করা নিঃসন্দেহে শিরক এবং সুস্পস্টকুফরী এবং তাজিমী সিজদা করা হারাম ও কবীরাগূনাহ” [ তথ্যসূত্রঃহুরমাতেসিজদায়েতা’জীম– আলা হজরাত শাহ ইমাম আহমাদরেযা–পৃনং ৫]। শাইখ ইমাম আহমাদরেযারাহমাতুল্লাহিআলাইহিতাঁর ‘হুরমাতেসিজদায়েতা’জীম’ গ্রন্থে কুরআনশরীফের আয়াত, চল্লিশটি হাদীস এবং একশত ফিকহী প্রমাণ দ্বারা তাজিমী সিজদাকে হারামপ্রমাণিত করেছেন।<span style="mso-spacerun: yes;">  </span></span><span style="mso-ansi-language: EN-IN; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN-BD;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm;"> <br /></div> <div class="MsoNormal" style="line-height: normal; margin-bottom: .0001pt; margin-bottom: 0cm;"> <br /></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm;"> <span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 16.0pt; line-height: 107%;">মাযার শরীফযিয়ারত</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 16.0pt; line-height: 107%;">কে মাযার-পূজা বা কবর-পুজা বলা ইসলাম-দ্রোহিতা, গোমরাহি এবং পথভ্রস্টতা</span><span lang="EN-GB" style="font-size: 16.0pt; line-height: 107%; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN-BD;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm;"> <br /></div> <div class="MsoNormal"> <span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;"><span style="mso-spacerun: yes;">     </span>কিছু লোক অজ্ঞতা-বশতঃ </span><span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">মাযার শরীফযিয়ারত</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">কে মাযার-পূজা বা কবর-পুজা বলে। এটা সুস্পষ্ট ইসলাম-দ্রোহিতা। রসূলুল্লাহসাল্লাল্লাহুআলাইহিঅসাল্লাম বলেন, “ আমি তোমাদেরকে কবর জিয়ারত করতে নিষেধ করছিলাম, এখন থেকে যিয়ারত কর”</span><span lang="BN-BD" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">[ তথ্যসূত্রঃসহীহ মুসলিম- ১ম খন্ড পৃনং ৩১৪ ]। সহীহবুখারীতেবর্নিতআছে যে, </span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">রসূলুল্লাহসাল্লাল্লাহুআলাইহিঅসাল্লাম স্বয়ং ওহুদের শহীদ-গণের মাযারাতজিয়ারত করেছেন। লক্ষণীয় বিষয় হল যে, তিনি একা যিয়ারতে যান নি; নিজের সঙ্গে সাহাবায়েকেরামকে নিয়ে গিয়েছিলেন। সেখানে নামায পড়েছিলেন বা দোয়া করেছিলেনে এবং ভাষণ প্রদান করেছিলেন এবং ঘোষণা করেছিলেন যে, আমি এই ভয় করি না যে, আমার পর তোমরা শির্ক করবে বা মুশরিক হয়ে যাবে </span><span lang="BN-BD" style="color: black; font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Arial; mso-bidi-language: BN-BD; mso-fareast-font-family: "Times New Roman"; mso-fareast-language: EN-GB; mso-hansi-font-family: Arial;">[ তথ্যসূত্রঃসহীহবুখারী- ৪র্থ খন্ড- পৃনং ১৪৮৬- হাদীসনং ৩৮১৬ ]।</span><span lang="BN-BD" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ascii-font-family: Calibri; mso-ascii-theme-font: minor-latin; mso-bidi-language: BN-BD; mso-hansi-font-family: Calibri; mso-hansi-theme-font: minor-latin;">ওহুদের শহীদ-গণের মাযারাতজিয়ারত এবং দোয়ার পর মাযারাতে অবস্থান কালে রসূলুল্লাহসাল্লাল্লাহুআলাইহিঅসাল্লাম এর এ-ঘোষণা ভীষণ তাত্পর্য-পূর্ন । তিনি জানতেন যে, অজ্ঞ বেআদবরা একসময় কবর-যিয়ারতকে কবর-পূজা বলে অভিহিত করবে এবং একে শির্ক বলবে। তাই তিনি নিজ ঘোষাণার দ্বারা সম্পূর্ণ বিষয়টির মিমাংসা করে গেছেন। এর পরেও যারা কবর-যিয়ারতকে কবর-পূজা বলে অভিহিত করবে, তারা নিজেরাই ইসলাম-দ্রোহী, পথভ্রষ্ট এবং ইমান-হীন বলে বিবেচিত হবে কারন তারা সরাসরি রসূলুল্লাহসাল্লাল্লাহুআলাইহিঅসাল্লামকেচ্যালেঞ্জজানাছে।আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে শারীয়ত-সম্মত ভাবে কবর যিয়ারতেরতাওফীক দান করুন। আমীন। </span><span style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; mso-ansi-language: EN-IN; mso-bidi-language: BN-BD;"><o:p></o:p></span></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm;"> <br /></div> <div class="MsoNormal" style="margin-bottom: 8.0pt; margin-left: -14.2pt; margin-right: -10.25pt; margin-top: 0cm;"> <br /></div> <br /></div>

মাজার শরীফে সিজদাহ করবেন না এবং নারী গণকে মাজার শরীফে নিয়ে আসবেন না ঃ Shaykh A K Azad Al Qadri

আউলিয়ায়ে কেরামের  মাযার শরীফ বা কবর শরীফ যিয়ারত করা অতি-পবিত্র আমল।রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি অসাল্লাম স্বয়ং কবর জিয়ারত করেছে...

Read more »

ইসলামে নারীর পর্দা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div> <div style="text-align: justify;"> মুসলমানদের বিশ্বাস অনুযায়ী ইসলাম হল আল্লাহর প্রেরিত জীবন বিধান। ইসলামে নারীর অধিকার নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।</div> </div> <div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjrslOn9t3ZC9Uo4Tbz7Z6bZflGlVy7wBzrzHV9AqO9PpnDraQRPJ3mnnBLahL44ye0UesNgNwZZjZQvZcDVoJ_ww_pbWUY5IeRlxrX0XzTjN_68alrLsO4qrE0qzSAwKf7e6MlGv6hxJU/s1600/images+%252852%2529.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="675" data-original-width="455" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjrslOn9t3ZC9Uo4Tbz7Z6bZflGlVy7wBzrzHV9AqO9PpnDraQRPJ3mnnBLahL44ye0UesNgNwZZjZQvZcDVoJ_ww_pbWUY5IeRlxrX0XzTjN_68alrLsO4qrE0qzSAwKf7e6MlGv6hxJU/s320-rw/images+%252852%2529.jpeg" width="215"></a></div> <div style="text-align: justify;"> <b><span style="background-color: #ececec; color: red; font-family: sans-serif; font-size: 12px;">🌍 <span style="color: #c00901; font-size: small;"><a href="http://www.bit.ly/2HGlZIp" style="color: #c00901; text-decoration-line: none;">ইসলামী বিশ্বকোষ</a></span></span><span style="background-color: #ececec; color: #666666; font-family: sans-serif;"><span style="color: red;"><a href="http://www.bit.ly/2HGlZIp" style="color: #c00901; font-size: medium; text-decoration-line: none;"> অ্যাপ ডাউনলোড</a> </span>[</span><span style="background-color: #ececec; color: #666666; font-family: sans-serif;">2.5 MB]</span></b><br> <b><span style="background-color: #ececec; color: #666666; font-family: sans-serif;"><br></span></b></div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> <b>নারীদের ঘরের বাইরে যাওয়াঃ</b></div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> নারীদের ঘরের বাইরে যাওয়ার ক্ষেত্রে পবিত্র কোরআনের</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> সূরা আহযাবে বলা হয়েছে,</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> "হে নবী, বলুন আপনার স্ত্রী ও কন্যাদেরকে এবং বিশ্বাসী নারীদেরকে যে, তাঁরা যেন তাঁদের বহিরাবরণ পরে থাকে (যখন বাইরে যাবে)। এটা তাঁদের পরিচিতির অত্যন্ত উপযোগী। (তাঁরা যেন পরিচিত হয় বিশ্বাসী নারী হিসেবে) তাহলে আর অহেতুক উৎপিড়ীত হবে না। আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল দয়াবান।"৩৩:৫৯</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> সাধারণত ইসলাম সর্বাবস্থায় নারীদের ঘরে আবদ্ধ করে রাখার কথা বলে না। এ সম্পর্কে হযরত আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত,</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> “ "রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, অবশ্যই প্রয়োজনে তোমাদের (নারীদের) বাইরে যাওয়ার অণুমতি দেয়া হয়েছে।"৪৪৩৬ ”</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> তবে, সেক্ষেত্রে দূর যাত্রা হলে সাথে মাহরাম নিতে হবে। মাহরাম হল সাথে কোনো পুরুষ অভিভাবক থাকা। এ সম্পর্কে সহীহ বোখারী শরীফে হযরত ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত,</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> “ "রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মাহরামের উপস্থিতি ব্যতীত কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে সাক্ষাৎ করতে পারবে না। এক ব্যক্তি ওঠে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমার স্ত্রী হজ্বে বেরিয়ে গেছে। এবং অমুক অমুক জিহাদে অংশগ্রহণের জন্য আমার নাম তালিকাভূক্ত করা হয়েছে। নবী সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ফিরে যাও এবং স্ত্রীর সাথে হজ্ব সমাপন কর।" ববুখারী- ৪৮৫৭”</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> <br></div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> <b>পর্দাঃ</b></div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায় , অশ্লীলতা ও ব্যভিচার নিরসনের লক্ষ্যে নারী-পুরুষ উভয়েরই তাঁদের নিজ নিজ রূপ-লাবণ্য ও সৌন্দর্যকে একে অপরের চোখ থেকে আড়ালে রাখার জন্য ইসলামে যে বিশেষ ব্যবস্থা অবলম্বন করার নির্দেশ দিয়েছে, তাকে হিজাব বা পর্দা বলা হয়। ইসলাম</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> মুসলমান নারী এবং পুরুষ উভয়ের ওপর পর্দা</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> ফরজ করে দিয়েছে। এ সম্পর্কে পবিত্র কোরআনের সূরা নূরে বলা হয়েছে, প্রত্যেক বিশ্বাসী পুরুষদের বল, তাঁরা যেন তাঁদের দৃষ্টিকে অবনত রাখে। এবং তাঁদের লজ্জাস্থান সমূহ হেফাজত করে। এটাই তাঁদের জন্য উত্তম পন্থা। আল্লাহ তায়ালা সে বিষয়ে সম্পূর্ণ অবগত। এবং বিশ্বাসী নারীদেরকে বল, তাঁরা যেন তাঁদের দৃষ্টি অবনত রাখে। এবং তাঁদের লজ্জাস্থান সমূহের সংযত সংরক্ষণ করে এবং তাঁদের দৈহিক সৌন্দর্য ও অলংকারের প্রদর্শনী না করে। তবে, অনিবার্য ভাবে যা উন্মুক্ত থাকে (তাতে কোনো দোষ নেই)। তাঁরা যেন তাঁদের বক্ষের ওপরে চাদর ঝুলিয়ে দেয় এবং তাঁদের স্বামী, তাঁদের পিতা, শ্বশুর এবং সন্তানদের ছাড়া তাঁদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে।"২৪:৩০-৩১ ইসলামের গবেষকেরা এই আয়াত সমূহ এবং এ সংক্রান্ত হাদিসের ওপর ভিত্তি করে, নারী-পুরুষের পর্দার একটা সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এক্ষেত্রে পুরুষের জন্য বাধ্যতামূলক হল, কমপক্ষে নাভী থেকে হাটু পর্যন্ত ঢেকে রাখা। আর নারীর জন্য বাধ্যতামূলক হল, কমপক্ষে দুই হাতের কব্জী এবং মূখ মন্ডল ছাড়া পুরো শরীর ঢেকে রাখা। কিছু কিছু বিশেষজ্ঞ বলেন, তাও ঢেকে রাখতে হবে। এছাড়া পর্দার বাকি শর্তগুলো হল: পরিধেয় পোশাক ঢিলেঢালা হবে। যেন দেহের মূল কাঠামো প্রকাশ না পায়। পোশাক এত পাতলা ও স্বচ্ছ হবে না, যাতে ভেতরটা দেখা যায়। পোশাক বিপরীত লিঙ্গকে আকর্ষণ করার মত আকর্ষণীয় হবে না। পোশাকের ধরন বিপরীত লিঙ্গের মত হবে না। এবং পোশাকের ধরন অবিশ্বাসীদের মত হবে না। এই শর্তগুলো নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য একই রকম।</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> <br></div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> <b>উত্তরাধিকারঃ</b></div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে পবিত্র কোরআনে সূরা নিসায় বলা হয়েছে, "তোমাদের সন্তানদের ব্যাপারে আল্লাহ তোমাদেরকে এই বিধান দিচ্ছেন: পুরুষের অংশ দুই নারীর সমান হবে। যদি দুই জনের বেশি নারী হয়, তাহলে সম্পদের দুই তৃতীয়াংশ দেয়া হবে। আর একজন নারী হলে মোট সম্পদের অর্ধেক পাবে। মৃত ব্যক্তির সন্তান থাকলে, তাঁর পিতা-মাতা প্রত্যেকে ছয় ভাগের এক ভাগ করে পাবে। আর সে যদি নিঃসন্তান হয়, পিতা-মাতাই হয় উত্তরাধিকারী, তাহলে মাকে দেয়া হবে তিন ভাগের একভাগ। মৃতের ভাই বোন থাকলে মা সেই ছয় ভাগের এক ভাগ পাবে। এসব বণ্টন মৃতের কোনো অসীয়ত থাকলে, তা এবং ঋণ থাকলে তা আদায় করার পরে। তোমাদের পিতা-মাতা এবং তোমাদের সন্তান-সন্ততী, তোমাদের জানা নাই এঁদের মধ্যে তোমাদের কল্যাণের দিক দিয়ে কারা ঘনিষ্টতর। এই বণ্টন ব্যবস্থা ফরজ করে দেয়া হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে। আল্লাহ তো সব কিছুর ব্যপারেই পূর্ণ অবহিত এবং তিনিই হচ্ছেন বিজ্ঞ, পরম কুশলী। আর তোমাদের স্ত্রীরা যা কিছু রেখে গেছে, তার অর্ধেক তোমরা পাবে যদি তাঁরা নিঃসন্তান হয়। সন্তান থাকলে তোমরা পাবে ত্যক্ত সম্পত্তির চার ভাগের একভাগ। তাঁদের করে যাওয়া অসীয়ত এবং দেনা থাকলে, তা সব আদায়ের পর। আর তোমাদের রেখে যাওয়া সম্পদের তাঁরা পাবে চারভাগের একভাগ, যদি তোমাদের কোনো সন্তান না থাকে। সন্তান থাকলে তাঁরা পাবে আট ভাগের একভাগ। তাও কার্যকর হবে তোমাদের কোনো অসীয়ত এবং দেনা থাকলে তা আদায়ের পর। আর যদি এমন কোনো পুরুষ অথবা স্ত্রীলোক, যাঁর না আছে কোনো সন্তান, আর না আছে পিতা-মাতা। আছে এক ভাই অথবা এক বোন তাহলে তাঁদের প্রত্যেকে পাবে ছয় ভাগের এক ভাগ। আর ভাই বোন যদি দুই এর বেশি হয়, তাহলে তাঁরা সবাই মিলে মোট সম্পদের তিন ভাগের একভাগ পাবে। তাও কোনো অসীয়ত এবং ঋণ থাকলে তা আদায়ের পর। কোনোভাবেই কারো কোনো ক্ষতি করা বা হতে দেয়া যাবে না। (এসব কিছু) আল্লাহর দেয়া উপদেশমালা। আর আল্লাহ সব কিছুর ব্যাপারেই পূর্ণ অবহিত এবং পরম ধৈর্য্যশীল।"৪:১১-১২ এবং "তাঁরা আপনার কাছে ফতোয়া জানতে চায়। বলুন, আল্লাহ তোমাদেরকে ফতোয়া দিচ্ছেন, নিঃসন্তান ও পিতৃ-মাতৃহীন মৃত ব্যক্তির সম্পদ বণ্টন সম্পর্কে। যদি এমন ব্যক্তি মারা যায়, যাঁর কোনো সন্তান নেই, আছে এক বোন। তাহলে সে পাবে সম্পদের অর্ধেক আর যদি বোন মারা যায় তাহলে ভাই পুরো সম্পদের উত্তরাধিকারী হবে। মৃতের উত্তরাধিকারী যদি দুই বোন হয়, তাহলে ত্যক্ত সম্পত্তির তিন ভাগের দুই ভাগ তাঁরা পাবে। আর যদি কয়েকজন ভাই-বোন হয়, তাহলে পুরুষেরা পাবে দুই ভাগ, আর নারীরা পাবে এক ভাগ। আল্লাহ স্পষ্ট করে দিচ্ছেন তোমাদের জন্য যেন তোমরা বিভ্রান্তির মধ্যে পড়ে না যাও। প্রত্যেকটি জিনিস সম্পর্কেই আল্লাহ পূর্ণ অবহিত।"৪:১৭৬</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> আয়াতত্রয়ীর বর্ণনা মতে, ত্যক্ত সম্পত্তির বণ্টনের বেলায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ দুজনেই সমান। কিছু কিছু ক্ষেত্রে নারী এগিয়ে। তবে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পুরুষ এগিয়ে।</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> <br></div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> <b>সাক্ষীঃ</b></div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> পবিত্র কোরআনে সূরা বাক্বারায় বলা হয়েছে,</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> “ "হে ঈমানদারগণ, যদি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য তোমরা একে অপরের সাথে লেনদেন কর, তাহলে তা লিখে নিয়ো। অতঃপর তোমাদের নিজেদের মধ্যের দুজন পুরুষকে সাক্ষী বানাও। তখন যদি দুজন পুরুষের আয়োজন না করা যায়, তাহলে একজন পুরুষ এবং যাঁদের সাক্ষীর ব্যপারে তোমরা আস্থাশীল এমন দুজন নারী বেছে নাও। যেন, একজন ভুল করলে অন্যজন স্মরণ করিয়ে দিতে পারে।"২৮২</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> ইসলাম সমাজে নারী এবং</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> পুরুষের প্রকৃতি এবং ভূমিকার পার্থক্যের ভিত্তিতে সাক্ষী দানের ক্ষেত্রে আলাদা মানদন্ড নির্ধারণ করেছে। লিঙ্গ বৈষম্য এক্ষেত্রে বিবেচ্য নয়। মুসলমানদের কাছে তাঁদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআনের পরই নির্দেশনার জন্য মূল্যবান যে উৎস, তা হচ্ছে হাদিসগ্রন্থ ।</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> “ "আবূ সা‘ঈদ খুদরী (রাঃ) সূত্রে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নারীদের সাক্ষ্য কি পুরুষদের সাক্ষ্যের অর্ধেক নয়? উপস্থিতরা বলল, অবশ্যই অর্ধেক। তিনি বলেন, এটা নারীদের জ্ঞানের ত্রুটির কারণেই। (বুখারী- ৩০৪)</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) সর্বাধিক ৫৩৭৪ টি হাদিস বর্ণনা করেছেন। আর তাঁর বর্ণিত হাদিস সমূহ শুধুমাত্র তাঁর একক স্বাক্ষীর ওপরেই বিশুদ্ধতার সকল বিবেচনায় উত্তীর্ণ। আবার হাদিসগ্রন্থ সমূহের মধ্যে হযরত আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসের সংখ্যা ২২১০ টি। যা সাহাবায়ে কেরামদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। তিনি একজন নারী। আর তাঁর বর্ণিত হাদিস সমূহও শুধুমাত্র তাঁর একক সাক্ষ্যের ওপরেই বিশুদ্ধতার সকল বিবেচনায় উত্তীর্ণ। এক্ষেত্রে নারী-পুরুষে কোনো পার্থক্য নেই। ঘটনার প্রকৃতি ও ভূমিকা ঠিক থাকলে, ইসলামে একজন নারী সাক্ষীই যথেষ্ট। ইসলামী আইনশাস্ত্রবিদেরা অনেকেই এ ব্যাপারে একমত, যে চাঁদ দেখার ব্যপারে একজন বিশ্বাসী নারীর সাক্ষীই যথেষ্ট। তবে, ঘটনার প্রকৃতি এবং ভূমিকা বদলে গেলে সাক্ষীর ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের পার্থক্য সৃষ্টি হয়ে যায়। সাধারণত ইসলাম পর্দার বিষয়টি খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। তাই ইসলাম নারীদের ওপর কোনো অর্থনৈতিক বাধ্যবাধকতা বা দায়দায়িত্ব আরোপ করেনি। যেসব ক্ষেত্রে ঘটনার প্রকৃতি</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> আর্থিক এর মত (ইসলামী মতে যা অধিক পুরুষ সংশ্লিষ্ট) সেসব ক্ষেত্রে নারীদের তুলনায় পুরুষ সাক্ষীর ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> <br></div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> <b>বিয়েঃ</b></div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> ইসলাম ধর্ম অনুসারে কোন নারী এক সাথে একাধিক স্বামী গ্রহণ করতে পারবে না। তবে, একজন পুরুষ একাধিক নারীর সাথে বিবাহে আবদ্ধ হতে পারবে। তবে, পুরুষদের মতই একজন নারী তার পছন্দের সৎপুরুষের কাছে নিজেকে বিয়ের জন্য পেশ করতে পারবে। কোনো অভিভাবক বা পুরুষ কোনো বিধবা অথবা কুমারী মহিলাকে তাঁর অনুমতি ব্যতীত বিয়ে করতে বা দিতে পারবে না।</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> <br></div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> আল্লাহ্ পাক সুবহানাহু ওয়াতা'য়ালা আমাদের সকলকে পর্দার গুরুত্ব ও নারীর অধিকার সম্পর্কে বুঝার এবং আমল করার তাওফিক দান করুন।</div> </div> <div> <div style="text-align: justify;"> <br></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh3MDLkZHgLKLsF2ZAd8bba7AWgXS7kO-pFr49iSs-F8r105oT_T1p1bxdUr46nu5jwEGQ2mGMR3lO5TbVztGqOmbJYrqkQiGnj1ebE8I16Ns_hNr-__UuBhioDFMjaw06dtY9OJLUJT_iv/s1600/FB_IMG_1562792926627.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="576" data-original-width="720" height="256" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh3MDLkZHgLKLsF2ZAd8bba7AWgXS7kO-pFr49iSs-F8r105oT_T1p1bxdUr46nu5jwEGQ2mGMR3lO5TbVztGqOmbJYrqkQiGnj1ebE8I16Ns_hNr-__UuBhioDFMjaw06dtY9OJLUJT_iv/s1600-rw/FB_IMG_1562792926627.jpg" width="320"></a></div> <br> </div></div>

ইসলামে নারীর পর্দা

মুসলমানদের বিশ্বাস অনুযায়ী ইসলাম হল আল্লাহর প্রেরিত জীবন বিধান। ইসলামে নারীর অধিকার নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। 🌍  ইস...

Read more »

হজরত তাহির কুর্দি(রহঃ) এর মাজারের বাহিরে পা বের করা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র পায়ের কিছু অংশ আজও মাজারের বাহিরে অক্ষত অবস্থায় দেখা যায়, যেটা এক বিয়াদব গভর্নরকে লাথি মারার জন্য বের করেছিলেন!<br /><br />সিরিয়ার দামেস্কেরর মাউন্ট কাশিওনের পাদদেশে "আক্রাদে আইয়ুবিয়া" নামে একটি গ্রামে হযরত বাবা শেখ আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র মাজার শরীফ অবস্থিত। তিনি একজন সত্যিকারে মহান আল্লাহর মকবুল বান্দা ছিলেন, যিনি হযরত সুলতান সালাহউদ্দীন আইয়ুবী (রহ.)'র সাথে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে শহীদ হয়েছিলেন। মাযারের পাশে তাঁর ছোটভাই হযরত শেখ সালেহ (রহ.)'র মাজারও অবস্থিত। তিনিও একজন সাদাতে আইয়ুবিয়া ছিলেন।<br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj1Y9R49udE7TdxRYM_JTjBheTYdzJmPOvVTz-nrW81On5anQq7fw1ELWe86q4ClaDO3SiU-9n4BO9jKZM0I71xbWsfp0g-YqL1BWLVcvUH6_bkL5SSbMmaWx2Zj-nHs37mhpfsKPPev30d/s1600/FB_IMG_1562046017532.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="712" data-original-width="534" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj1Y9R49udE7TdxRYM_JTjBheTYdzJmPOvVTz-nrW81On5anQq7fw1ELWe86q4ClaDO3SiU-9n4BO9jKZM0I71xbWsfp0g-YqL1BWLVcvUH6_bkL5SSbMmaWx2Zj-nHs37mhpfsKPPev30d/s320-rw/FB_IMG_1562046017532.jpg" width="240" /></a></div><br /><br />#মাজার_থেকে_পা_বের_করার_কারণঃ<br />সিরিয়ার জনগণের কাছ থেকে জানা যায়, তুর্কিরা যখন সিরিয়া আক্রমণ করেছিল তখন "মিদহাত পাশা" নামে জনৈক ব্যক্তি গভর্নর হিসাবে নিযুক্ত হন। একবার সে দামেস্কের বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করতে বের হন। যখন গভর্নর মিদহাত পাশা পরিদর্শন করতে করতে,  হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র মাজারে প্রবেশ করে পায়ের কাছাকাছি অংশে দাঁড়িয়ে বলত লাগল, "কুর্দি ডাকাত ও চোর, তাঁকে কে ওলী বানায়ছে?" এই বিয়াদবী মূলক কথাটি বলার সাথে সাথে হযরত আইয়ুব কুর্দি (রহ.)  কবর থেকে ডান পা বের করে লাথি মারলে গভর্নর সেখানেই মৃত্যুর বরণ করে। এই ঘটনার পর সিরিয়ার জনগণ কবরেরর ভিতরে পা ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে পায়ের পাতা মোটা পশম দিয়ে ঢেকে রাখেন। আল্লাহর ওলীর এই জলন্ত কারামত নবী ওলী বিদ্ধেষীদের জন্য শাস্তির নিদর্শন এবং নবী-রাসুল ও আল্লাহর খাস বান্দাগণ যে, কবরে জীবিত তার প্রমাণ স্বরূপ আজও হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র পা  টি শতাধিক বছর পরও একিবারে সতেজ অবস্থায় অক্ষত রয়েছে।<br /><br />#সুবহানআল্লাহ!<br /><br /> #সূত্রঃ<br />সফর নামা (উর্দূ/১৯৬৬) পৃঃ ৫৪ (অনলাইন)<br />#সংগ্রহে, Taher Hossain</div>

হজরত তাহির কুর্দি(রহঃ) এর মাজারের বাহিরে পা বের করা

হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র পায়ের কিছু অংশ আজও মাজারের বাহিরে অক্ষত অবস্থায় দেখা যায়, যেটা এক বিয়াদব গভর্নরকে লাথি মারার জন্য বের কর...

Read more »

হজরত তাহির কুর্দি(রহঃ) এর মাজারের বাহিরে পা বের করা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র পায়ের কিছু অংশ আজও মাজারের বাহিরে অক্ষত অবস্থায় দেখা যায়, যেটা এক বিয়াদব গভর্নরকে লাথি মারার জন্য বের করেছিলেন!<br /> <br /> সিরিয়ার দামেস্কেরর মাউন্ট কাশিওনের পাদদেশে "আক্রাদে আইয়ুবিয়া" নামে একটি গ্রামে হযরত বাবা শেখ আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র মাজার শরীফ অবস্থিত। তিনি একজন সত্যিকারে মহান আল্লাহর মকবুল বান্দা ছিলেন, যিনি হযরত সুলতান সালাহউদ্দীন আইয়ুবী (রহ.)'র সাথে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে শহীদ হয়েছিলেন। মাযারের পাশে তাঁর ছোটভাই হযরত শেখ সালেহ (রহ.)'র মাজারও অবস্থিত। তিনিও একজন সাদাতে আইয়ুবিয়া ছিলেন।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjOg4v6sCB1v0pVKfaIFpFK4gUrTipIN6QEyjDzM5eFjLasSgfySiFEqV41AgYIgTAcg_Dvas8qfFkAhNXA_N_TH4Nq08HiAXQvF4yi7E0n9BwwPbV-c4S617CHzGazPLuQS3RjnA8gudEa/s1600/FB_IMG_1562046017532.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="712" data-original-width="534" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjOg4v6sCB1v0pVKfaIFpFK4gUrTipIN6QEyjDzM5eFjLasSgfySiFEqV41AgYIgTAcg_Dvas8qfFkAhNXA_N_TH4Nq08HiAXQvF4yi7E0n9BwwPbV-c4S617CHzGazPLuQS3RjnA8gudEa/s320-rw/FB_IMG_1562046017532.jpg" width="240" /></a></div> <br /> <br /> #মাজার_থেকে_পা_বের_করার_কারণঃ<br /> সিরিয়ার জনগণের কাছ থেকে জানা যায়, তুর্কিরা যখন সিরিয়া আক্রমণ করেছিল তখন "মিদহাত পাশা" নামে জনৈক ব্যক্তি গভর্নর হিসাবে নিযুক্ত হন। একবার সে দামেস্কের বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করতে বের হন। যখন গভর্নর মিদহাত পাশা পরিদর্শন করতে করতে,  হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র মাজারে প্রবেশ করে পায়ের কাছাকাছি অংশে দাঁড়িয়ে বলত লাগল, "কুর্দি ডাকাত ও চোর, তাঁকে কে ওলী বানায়ছে?" এই বিয়াদবী মূলক কথাটি বলার সাথে সাথে হযরত আইয়ুব কুর্দি (রহ.)  কবর থেকে ডান পা বের করে লাথি মারলে গভর্নর সেখানেই মৃত্যুর বরণ করে। এই ঘটনার পর সিরিয়ার জনগণ কবরেরর ভিতরে পা ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে পায়ের পাতা মোটা পশম দিয়ে ঢেকে রাখেন। আল্লাহর ওলীর এই জলন্ত কারামত নবী ওলী বিদ্ধেষীদের জন্য শাস্তির নিদর্শন এবং নবী-রাসুল ও আল্লাহর খাস বান্দাগণ যে, কবরে জীবিত তার প্রমাণ স্বরূপ আজও হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র পা  টি শতাধিক বছর পরও একিবারে সতেজ অবস্থায় অক্ষত রয়েছে।<br /> <br /> #সুবহানআল্লাহ!<br /> <br />  #সূত্রঃ<br /> সফর নামা (উর্দূ/১৯৬৬) পৃঃ ৫৪ (অনলাইন)<br /> #সংগ্রহে, Taher Hossain</div>

হজরত তাহির কুর্দি(রহঃ) এর মাজারের বাহিরে পা বের করা

হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র পায়ের কিছু অংশ আজও মাজারের বাহিরে অক্ষত অবস্থায় দেখা যায়, যেটা এক বিয়াদব গভর্নরকে লাথি মারার জন্য বের ক...

Read more »

হজরত তাহির কুর্দি(রহঃ) এর মাজারের বাহিরে পা বের করা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><br />হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র পায়ের কিছু অংশ আজও মাজারের বাহিরে অক্ষত অবস্থায় দেখা যায়, যেটা এক বিয়াদব গভর্নরকে লাথি মারার জন্য বের করেছিলেন!<br /><br /><br /><br />সিরিয়ার দামেস্কেরর মাউন্ট কাশিওনের পাদদেশে "আক্রাদে আইয়ুবিয়া" নামে একটি গ্রামে হযরত বাবা শেখ আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র মাজার শরীফ অবস্থিত। তিনি একজন সত্যিকারে মহান আল্লাহর মকবুল বান্দা ছিলেন, যিনি হযরত সুলতান সালাহউদ্দীন আইয়ুবী (রহ.)'র সাথে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে শহীদ হয়েছিলেন। মাযারের পাশে তাঁর ছোটভাই হযরত শেখ সালেহ (রহ.)'র মাজারও অবস্থিত। তিনিও একজন সাদাতে আইয়ুবিয়া ছিলেন।<br /><br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br /><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEirDx-THagrbrHyzRPy2B5PGZHidghFRmhnnTUkIUWrSzSm3qlJ-lv9zsw8R3XhyTsJ3bTH14CvUsPaztLVJ-6bQ6o4kY1rUBRfnyBhy9muth6mF-N09LEWM7mMOPg77tKPN2Nxq9FsskeA/s1600/FB_IMG_1562046017532.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="712" data-original-width="534" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEirDx-THagrbrHyzRPy2B5PGZHidghFRmhnnTUkIUWrSzSm3qlJ-lv9zsw8R3XhyTsJ3bTH14CvUsPaztLVJ-6bQ6o4kY1rUBRfnyBhy9muth6mF-N09LEWM7mMOPg77tKPN2Nxq9FsskeA/s320-rw/FB_IMG_1562046017532.jpg" width="240" /></a></div><br /><br /><br /><br /><br />#মাজার_থেকে_পা_বের_করার_কারণঃ<br /><br />সিরিয়ার জনগণের কাছ থেকে জানা যায়, তুর্কিরা যখন সিরিয়া আক্রমণ করেছিল তখন "মিদহাত পাশা" নামে জনৈক ব্যক্তি গভর্নর হিসাবে নিযুক্ত হন। একবার সে দামেস্কের বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করতে বের হন। যখন গভর্নর মিদহাত পাশা পরিদর্শন করতে করতে,  হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র মাজারে প্রবেশ করে পায়ের কাছাকাছি অংশে দাঁড়িয়ে বলত লাগল, "কুর্দি ডাকাত ও চোর, তাঁকে কে ওলী বানায়ছে?" এই বিয়াদবী মূলক কথাটি বলার সাথে সাথে হযরত আইয়ুব কুর্দি (রহ.)  কবর থেকে ডান পা বের করে লাথি মারলে গভর্নর সেখানেই মৃত্যুর বরণ করে। এই ঘটনার পর সিরিয়ার জনগণ কবরেরর ভিতরে পা ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে পায়ের পাতা মোটা পশম দিয়ে ঢেকে রাখেন। আল্লাহর ওলীর এই জলন্ত কারামত নবী ওলী বিদ্ধেষীদের জন্য শাস্তির নিদর্শন এবং নবী-রাসুল ও আল্লাহর খাস বান্দাগণ যে, কবরে জীবিত তার প্রমাণ স্বরূপ আজও হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র পা  টি শতাধিক বছর পরও একিবারে সতেজ অবস্থায় অক্ষত রয়েছে।<br /><br /><br /><br />#সুবহানআল্লাহ!<br /><br /><br /><br /> #সূত্রঃ<br /><br />সফর নামা (উর্দূ/১৯৬৬) পৃঃ ৫৪ (অনলাইন)<br /><br />#সংগ্রহে, Taher Hossain</div><br />

হজরত তাহির কুর্দি(রহঃ) এর মাজারের বাহিরে পা বের করা

হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র পায়ের কিছু অংশ আজও মাজারের বাহিরে অক্ষত অবস্থায় দেখা যায়, যেটা এক বিয়াদব গভর্নরকে লাথি মারার জন্য বের কর...

Read more »

হজরত তাহির কুর্দি (রহঃ) এর মাজারের বাহিরে পা বের করা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div style="font-family: sans-serif;"> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="712" data-original-width="534" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEirDx-THagrbrHyzRPy2B5PGZHidghFRmhnnTUkIUWrSzSm3qlJ-lv9zsw8R3XhyTsJ3bTH14CvUsPaztLVJ-6bQ6o4kY1rUBRfnyBhy9muth6mF-N09LEWM7mMOPg77tKPN2Nxq9FsskeA/s320-rw/FB_IMG_1562046017532.jpg" style="color: #0000ee; margin-left: auto; margin-right: auto;" title="হযরত তাহের কুর্দি (রহ.) এর মাযার" width="240" /></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;"><br /></td></tr> </tbody></table> </div> </div> </div> <div style="text-align: justify;"> <div> <span style="color: red; font-family: sans-serif;">🌍<b> </b><b><span style="font-size: large;"><a href="https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan">ইসলামী বিশ্বকোষ</a></span></b></span><b style="font-family: sans-serif;"><span style="color: red; font-size: large;"><a href="https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan"> অ্যাপ ডাউনলোড</a> </span></b><span style="color: red; font-family: sans-serif; font-size: large;"><b>(এখানে ক্লিক করুন)</b></span><br /> <div style="font-family: sans-serif;"> <b></b></div> </div> <div> <b></b></div> <br /> হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র পায়ের কিছু অংশ আজও মাজারের বাহিরে অক্ষত অবস্থায় দেখা যায়, যেটা এক বিয়াদব গভর্নরকে লাথি মারার জন্য বের করেছিলেন!</div> <div style="text-align: justify;"> <div style="font-family: sans-serif; text-align: left;"> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> </div> </div> </div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #38761d;">সিরিয়ার দামেস্কেরর মাউন্ট কাশিওনের পাদদেশে "আক্রাদে আইয়ুবিয়া" নামে একটি গ্রামে হযরত বাবা শেখ আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র মাজার শরীফ অবস্থিত। তিনি একজন সত্যিকারে মহান আল্লাহর মকবুল বান্দা ছিলেন, যিনি হযরত সুলতান সালাহউদ্দীন আইয়ুবী (রহ.)'র সাথে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে শহীদ হয়েছিলেন। মাযারের পাশে তাঁর ছোটভাই হযরত শেখ সালেহ (রহ.)'র মাজারও অবস্থিত। তিনিও একজন সাদাতে আইয়ুবিয়া ছিলেন।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> <b><span style="color: red;">মাজার থেকে পা বের করার কারণঃ</span></b></div> <div style="text-align: justify;"> <b><span style="color: red;"><br /></span></b></div> <div style="text-align: justify;"> সিরিয়ার জনগণের কাছ থেকে জানা যায়, তুর্কিরা যখন সিরিয়া আক্রমণ করেছিল তখন "মিদহাত পাশা" নামে জনৈক ব্যক্তি গভর্নর হিসাবে নিযুক্ত হন। একবার সে দামেস্কের বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করতে বের হন। যখন গভর্নর মিদহাত পাশা পরিদর্শন করতে করতে,  হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র মাজারে প্রবেশ করে পায়ের কাছাকাছি অংশে দাঁড়িয়ে বলত লাগল, "কুর্দি ডাকাত ও চোর, তাঁকে কে ওলী বানায়ছে?" এই বিয়াদবী মূলক কথাটি বলার সাথে সাথে হযরত আইয়ুব কুর্দি (রহ.)  কবর থেকে পা বের করে লাথি মারলে গভর্নর সেখানেই মৃত্যুর বরণ করে। এই ঘটনার পর সিরিয়ার জনগণ কবরেরর ভিতরে পা ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে পায়ের পাতা মোটা পশম দিয়ে ঢেকে রাখেন। আল্লাহর ওলীর এই জলন্ত কারামত নবী ওলী বিদ্ধেষীদের জন্য শাস্তির নিদর্শন এবং নবী-রাসুল ও আল্লাহর খাস বান্দাগণ যে, কবরে জীবিত তার প্রমাণ স্বরূপ আজও হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র পা  টি শতাধিক বছর পরও একিবারে সতেজ অবস্থায় অক্ষত রয়েছে। সুবহানআল্লাহ!</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> সূত্রঃ</div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: red;">সফর নামা (উর্দূ/১৯৬৬) পৃঃ ৫৪ (অনলাইন)</span></div> <div style="text-align: justify;"> সংগ্রহঃ তাহের হোসাইন</div> </div>

হজরত তাহির কুর্দি (রহঃ) এর মাজারের বাহিরে পা বের করা

🌍   ইসলামী বিশ্বকোষ  অ্যাপ ডাউনলোড   (এখানে ক্লিক করুন) হযরত আইয়ুব তাহির কুর্দি (রহ.)'র পায়ের কিছু অংশ আজও মাজারের ...

Read more »