আমার সুজন কোই,?

আমার সুজন কোই,?<br /> [লেখক:: আরিফ ওয়াকিজ]<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgFieM94M1CdxI9-YugKwmyPA-DByTBOiTawspGZWazSVmW2jCQVZcJgYWKjq9lfUt2Wco5dktKh0c-h958E74zNWsFXYWVbIyeXxrA6mIcmVOpn4l5qpyLOnNaqBm2lkpJ9RqGOe91gL3B/s1600/FB_IMG_15574674298100701.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="712" data-original-width="712" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgFieM94M1CdxI9-YugKwmyPA-DByTBOiTawspGZWazSVmW2jCQVZcJgYWKjq9lfUt2Wco5dktKh0c-h958E74zNWsFXYWVbIyeXxrA6mIcmVOpn4l5qpyLOnNaqBm2lkpJ9RqGOe91gL3B/s320-rw/FB_IMG_15574674298100701.jpg" width="320" /></a></div> <br /> একলা পথে হাটঁছি আমি<br /> নীরবে আকাঁ বাকাঁ<br /> প্রেম জনা আজ খুজি মনে<br /> চারদিক শুন্য ফাকাঁ<br /> <br /> অচিন দেশের প্রাচীন পথে<br /> সারারাত জেগে রই<br /> মনের ঘরে তালা খোলা আজ<br /> আমার সুজন কোই,?<br /> <br /> যার ঘ্রাণে মাতাল হইলাম<br /> ছাড়িলাম বসত বাড়ি<br /> এক কাপড় আর এক বিচানায়<br /> রইলাম ডিবিয়া ঘারী<br /> <br /> মনের হালত কেহ্ শুনে না<br /> আপনে বিনে স্বামী<br /> আমার ইয়াকিন মনে প্রানে<br /> আপনে অন্তর জামী<br /> <br /> দুঃখ্য দশা একাকিত্ব মোর<br /> সবি দেখিতে পান<br /> সর্বশেষে মুনিব আপন চরনে<br /> দিবে মোর পরিত্রাণ<br /> <br /> জগত সংসারে কঠিন পাপী<br /> আমারে সকলে কয়<br /> আপনার প্রেম আগুনে ঝলিয়া<br /> সারাক্ষণ দমিয়া রয়<br /> <br /> কি করিতে আজি হয়লো কি<br /> আপনি বুঝেন প্রেমিক<br /> যা কিছু হোক কর্ম ধর্ম মোর<br /> আপনার তরফ দিক<br /> <br /> অপমানে মোর আপনার কিছুই<br /> যায় কি আসে না,?<br /> আমার এই হালত দেখিয়া বুঝি<br /> দয়া দ্বিলে জাগে না,?<br /> <br /> মরিতেও রাজি এই সুখেতে<br /> ওয়াকিজ হাসিয়া কয়.!<br /> এমন প্রেমের ঝালা সংসারে<br /> কজনের ভাগ্যে রয়,?<br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <br />

আমার সুজন কোই,?

আমার সুজন কোই,? [লেখক:: আরিফ ওয়াকিজ] একলা পথে হাটঁছি আমি নীরবে আকাঁ বাকাঁ প্রেম জনা আজ খুজি মনে চারদিক শুন্য ফাকাঁ অচিন দেশের প্রা...

Read more »

৬০ বছর বেঁচেও মাত্র ২-৩ বছর ইবাদত করছেন?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div dir="ltr"> ৬০ বছর বেঁচেও ইবাদত করছেন মাত্র ২-৩ বছর? </div> <div dir="ltr">  ==========================</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  ৬০ বছর বেঁচেও মাত্র ২-৩ ইবাদত করছেন 😲 অবাক হচ্ছেন? পড়ে দেখুন! বদলে যান, বদলে দিন। </div> <div dir="ltr">  ✍ কৃতঃ Masum Billah Sunny </div> <div dir="ltr">  [ব্লগার, সুন্নি-বিশ্বকোষ]</div> <div dir="ltr">  ➖➖➖➖➖➖➖➖</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  ‘তোমারই পথের যাত্রী যেজন,</div> <div dir="ltr">  তোমারই গৃহে বাস!</div> <div dir="ltr">  অনেকেই দেখ মিশে গেছে আজ,</div> <div dir="ltr">  মাটি করেছে গ্রাস!</div> <div dir="ltr">  নিদ্রিত তুমি, বধির তুমি,</div> <div dir="ltr">  স্বীয় হস্তেই তব সর্বনাশ!’</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">   হে মানব সম্প্রদায় আমি তোমাদের বিবেক বলছি। শুনতে পাচ্ছ? কিয়ামতের দিন অবশ্যই অবশ্যই আমার কাঠগড়ায় তোমাকে দাঁড় করাব। প্রভুর সামনে তোমাকে সেদিন হিসাব দিতে হবে। চলো আজ ক্ষনিকের জন্য আমার নিকট একটা Interview হয়ে যাক।</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  ____________________</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  রমজান কিভাবে অতিক্রম করছ?</div> <div dir="ltr">  - দুপুর-বিকাল পর্যন্ত ঘুম? হ্যাঁ।</div> <div dir="ltr">  - গান? হ্যাঁ।</div> <div dir="ltr">  - সিনেমা? হ্যাঁ।</div> <div dir="ltr">  - নাটক? হ্যাঁ।</div> <div dir="ltr">  - হিন্দি সিরিয়াল? হ্যাঁ।</div> <div dir="ltr">  - Dance? হ্যাঁ।</div> <div dir="ltr">  - Facebook, Chating? হ্যাঁ।</div> <div dir="ltr">  - আড্ডা? হ্যাঁ।</div> <div dir="ltr">  - চিল্লাচিল্লি, বকাবকি, গীবত, পরনিন্দা? হ্যাঁ।</div> <div dir="ltr">  - মিথ্যাচার? অহংকার? অন্যান্য মন্দ কাজ? হ্যাঁ।</div> <div dir="ltr">  ______________________</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  - আল্লাহকে আজ ১০০ বার স্মরণ করেছ? না।</div> <div dir="ltr">  - মৃত্যুকে ১০০ বার স্মরণ করেছ? না।</div> <div dir="ltr">  - ১টি সূরা তেলাওয়াত করেছ? হ্যাঁ (২০%) / না (৮০%)। </div> <div dir="ltr">  - নামাজ পড়েছ? হ্যাঁ (৩০%) / না (৭০%)।</div> <div dir="ltr">  - টিভি দেখার সময় মনযোগ কি এক জায়গায় থাকে? হ্যাঁ।</div> <div dir="ltr">  - নামাযে তোমার মনোযোগ কি এক জায়গায় থাকে? 😣😶 না।</div> <div dir="ltr">  - তোমার নামাযে, তেলাওয়াতে যে ভুল হচ্ছে জানো? 😣😶 না।</div> <div dir="ltr">  - নামাজের সব নিয়ম মাসায়েল জানো? যা কিনা তোমার জন্য জানা ফরজ? না 😣😶।</div> <div dir="ltr">  - ৩বার সূরা ইখলাস পাঠে ১খতম কুরআনের সওয়াব হয়। জানো সেটা? জানি☺।</div> <div dir="ltr">  - প্রতিদিন করো?😐😣😶 না। </div> <div dir="ltr">  - মাসে করো? করি (১০%) করিনা (৯০%)</div> <div dir="ltr">  - কাউকে ইফতার করিয়েছ? হ্যাঁ (২০%) / (না ৮০%)</div> <div dir="ltr">  - আর কোন ভাল কাজ করেছ? তেমন না 😐😶।</div> <div dir="ltr">  - ইসলাম সম্পর্কে জানা ফরজ। সেটা জানো? হ্যাঁ জানি☺।</div> <div dir="ltr">  - কতটুকু দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করেছ? খুবই অল্প 😐😣😶।</div> <div dir="ltr">  ______________________</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  আফসোস তোমার জন্য। আচ্ছা বলো দেখিঃ</div> <div dir="ltr">  - তীব্র রোদের মধ্যে ২ ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে? না।</div> <div dir="ltr">  - দিয়াশলাই জ্বালিয়ে হাতের নিচে ধরতে পারবে? না।</div> <div dir="ltr">  - তাহলে কি জাহান্নামের আগুন সহ্য করতে পারবে? না। 😶😣😩😢😭</div> <div dir="ltr">  ______________________</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  - তুমি কি মরবে? অবশ্যই😭।</div> <div dir="ltr">  - জান্নাতে যাওয়ার ইচ্ছা আছে?অবশ্যই😲।</div> <div dir="ltr">  - জান্নাতে যাওয়ার মত কি রেখে গেলে?তেমন কিছু না😐😶😢।</div> <div dir="ltr">  - জাহান্নামে যাওয়ার মত কি রেখে গেলে? 😕😶 প্রায় সবকিছুই 😢</div> <div dir="ltr">  - কি উপায় হবে তোমার? আল্লাহ পাক যদি বাঁচান সেই আশায় আছি।</div> <div dir="ltr">  - সবাই তো সেই আশায় থাকে, কারো কারো তো সেই চেতনাও নেই। তবুও কি জাহান্নাম পূর্ণ হবে না? হ্যাঁ 😭।</div> <div dir="ltr">  - জান্নাতে গেলে তো বেঁচে গেলে (যার কোন গ্যারান্টি নাই) জান্নামে গেলে কি উপায় হবে তোমার (যার গ্যারান্টির জন্য তোমার কাজই যথেষ্ট) </div> <div dir="ltr">  - তোমাকে এইসব কাজের তাগিদ কে দিবে প্রতিদিন? জানি না😢।</div> <div dir="ltr">  - নিশ্চয় আজ যা শিখেছ কাল তা ভুলে যাবে কারণ ভুলে যাওয়াই তোমার স্বভাব। সেজন্যই মৃত্যুর পরও দুনিয়ায় ফিরে এসে সংশোধন হওয়ার দরখাস্ত করবে। সেদিনও তোমার আবেদন Reject (বাতিল) করা হবে।</div> <div dir="ltr">  _____________________</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">   তুমি কি ১০০ বছর বাঁচবে? গ্যারান্টি নাই😢।</div> <div dir="ltr">  - গড় আয়ু কত? ৬০ বছর। </div> <div dir="ltr">  - তোমার বয়স কত? ২৫-৩০ বছর। </div> <div dir="ltr">  - স্বাভাবিকভাবে কত বাকি রইল? ২৫-৩০ বছর।</div> <div dir="ltr">  - ইবাদত শুরু করেছ কত বছর বয়স থেকে?</div> <div dir="ltr">  ১০ অথবা ১৫ বছর থেকে। </div> <div dir="ltr">  - ঘুমাও কত ঘন্টা? ৬ ঘন্টা। </div> <div dir="ltr">  - তাহলে এ জীবনের কত ঘন্টা ঘুমে কাটাচ্ছ? ১৫ বছর।</div> <div dir="ltr">  - দৈনিক ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে কত সময় ব্যয় হয়? ফজর (১০)+ জোহর (১৫)+ আছর </div> <div dir="ltr">  (১০) + মাগরিব (১০)+ এশা (১৫) মিনিট = ৬০ মিনিট।</div> <div dir="ltr">  - ইবাদতের সময় বাকি রইল? </div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  সব Calculations একত্রেঃ</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  ◾ গড় আয়ু (৬০) বছর➖ সে ৬০ বছরে প্রতিদিন ৬ ঘন্টা করে ঘুমালে তাতে ব্যয় হয় (১৫) বছর➖ইবাদত শুরু (১০) বছর = বাকি রইল (৩৫) বছর।</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  ◾এবার মনে করুন, একজন ২৫ বছরের যুবক-যুবতীর জন্য ইবাদতের সময় কতটুকু? সে যদি বাঁচে আর (৩৫) বছর➖ তার মধ্যে ঘুমে কাটাবে (৮) বছর ➖ বাকি রইল ২৮ বছর। </div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  ◾নামাজের জন্য প্রতিদিন ব্যয় হয় ১ঘন্টা, ৫০ বছর দৈনিক ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়লে সে ইবাদত করল (১৮২৫০ ঘন্টা / ৭৬০ দিন/ ২ বছর।)</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  ◾২৮ বছরে ১ ঘন্টা করে নামাজ পড়লে ইবাদত করল (১০২২২ ঘন্টা বা ৪২৫ দিন বা ১.১৬ বছর)</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  - মানুষ ফরজ নামাজ ত্যাগ করে কয় বছর? ৫/১০/১৫/২০/২৫/৩০/৩৫/৪০/৪৫ বছর? দিনে? মাসে? বছরে? নিয়মিত কয় ওয়াক্ত নামাজ পড়ো❓😣😶😢😭</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  [তার মানে দাঁড়াল ৬০ বছর একজন মানুষ বাঁচলে সে শুধুমাত্র ঘুমে কাটায় ১৫ বছর এবং ইবাদত করে মাত্র ২-৩ বছর আর বাকি বছর জিন্দেগী Waste করছে অন্যান্য কাজে।]</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  এই হিসাব নিকাশ দেখে জানি না কতটুকু খারাপ লাগছে একবার ভেবে দেখো তোমার প্রভুর নিকট তুমি কিভাবে হিসাব দিবে? সেই সাহস আছে তোমার? তাও যাই ২-৩ বছর ইবাদত করার সুযোগ পাও। নামাজে অনর্থক চিন্তা ভাবনা, ভুল-ত্রুটি, নামাজ ছেড়ে দেয়া, লোক দেখানো নামাজ ও অন্যান্য পাপ দ্বারা ইবাদত যা করেছ তাও মাইনাস করে ফেললে।</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">    🌀●● মহান আল্লাহ বলেনঃ</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  وَمَن يَعْمَلْ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ شَرًّا يَرَهُ</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  “কেউ অণু পরিমাণ অসৎকর্ম করলে তাও দেখতে পাবে।” (সূরা যিলযাল ৯৯ : ৮)</div> <div dir="ltr">  _____________________</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">   - এক গান তুমি ১০০ বার শুনতে পছন্দ করো? না।</div> <div dir="ltr">  - নামাজ-তেলাওয়াত এসব ৩০মিনিট করলে কি তোমার ক্লান্তি লাগে? জ্বি 😕।</div> <div dir="ltr">  - গান-সিনেমা-নাটক-সিরিয়াল ঘন্টার পর ঘন্টা দেখলেও কি তোমার ক্লান্তি লাগে? না 😶😣😥</div> <div dir="ltr">  - তুমি কি ছোট থেকে আজ পর্যন্ত কোন কিছুর পরিবর্তন করেছ? হ্যাঁ অবশ্যই, অনেক কিছুই। - খারাপ কাজ ত্যাগ করে ভাল কাজ গ্রহণ এই স্বভাবটা কতটুকু পরিবর্তন করেছ? 😶😣</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">   🌀●● ‘আল্লাহ ন্যায় নিষ্ঠদের ভালোবাসেন।’ </div> <div dir="ltr">  (সূরা মায়েদা:৪২)</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  🌀●● আল্লাহকে ভয় কর, এতে আশা করা যায় তোমাদের উপর দয়া ও অনুগ্রহ করা হবে।’( সূরা হুজরাত:১০)। </div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  🌀●●কুল্লু নাফসিন যাইক্বাতুল মাউত”  সমস্ত প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। এবং নিশ্চয়ই কিয়ামতের দিন তোমাদের পূর্ণ প্রতিদান দেয়া হবে। তাই যারা দোযখের আগুন থেকে মুক্ত হয়েছে এবং জান্নাতে প্রবেশ করেছে,তারা নিশ্চয়ই সফলকাম। আর দুনিয়ার জীবন ছলনার বস্তু ছাড়া আর কিছুই নয়। (আল-ইমরান ৩:১৮৫)</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  ___________________</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  পরিশেষঃ</div> <div dir="ltr">   তুমি যেমন পাপ করে ক্লান্ত হও না, মহান আল্লাহও ক্ষমা করে ক্লান্ত হন না। এত পাপের মধ্য দিয়ে তোমার বেঁচে থাকাটাই সবচেয়ে বড় প্রমাণ। সুতরাং হতাশ না হয়ে Change হও, আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করো। আর আল্লাহ পাকের প্রিয় হাবিব (ﷺ) যিনি আমাদের মত কোটি কোটি গুনাহগার উম্মাতের সুপারিশকারী হবেন, হাশরের ময়দানে জামিন হবেন, যেই রাসূল (ﷺ) কে প্রাণের চেয়েও বেশি ভালবাসা ইমান তাঁকে আজ কি করে ভুলে গেলে? তার শানে যারা বেয়াদবীমূলক শব্দ চয়ন করে তুমি তাদেরকে মাথায় তোলে নাচো, তাদেরকেই তুমি ভক্তি করো, অনুসরণ করো। তোমাকে পরকালে কে মুক্ত করবে? ঐসব গোমরাহী বক্তা নাকি আল্লাহর রাসূল (ﷺ)❓বোধ কবে উদিত হবে তোমার?</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">   প্রতিদিন কত মানুষকে মৃত্যুবরণ করতে দেখ, কত কাফনের কাপড় আর কত কবরস্থান দেখ। কতকিছু দেখ-শিখ, কিন্তু সবকিছুই ভুলে যাও, কোনকিছুই আমলে নাও না। অপেক্ষা কর শীঘ্রই চূর্ণ-বিচুর্ণ হবে তোমার এই নমনীয় দেহ, তোমার পাপাচারের কারণে তোমারই দেহ জ্বাহান্নামের জ্বালানী হবে। </div> <div dir="ltr">  দিন যায়, রাত যায় সবকিছুর পরিবর্তন হয় কিন্তু শুধু বদলায় না তোমাদের পাপাচার,  আমল-আখলাক আর দৈনন্দিন রুটিন। আজ তো বেঁচে আছ, ভাল আছ কাল যখন মারা যাবে কি গতি হবে তোমার? এই ফ্যাশনের জিন্দেগী নিয়ে কি কবরে যাবে? বাঁচার দায়িত্ব তোমার, সুতরাং কিভাবে বাঁচবে নিজেই ভেবে দেখো।</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">  ==========================</div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr"> <br /></div> <div dir="ltr">   </div> </div>

৬০ বছর বেঁচেও মাত্র ২-৩ বছর ইবাদত করছেন?

৬০ বছর বেঁচেও ইবাদত করছেন মাত্র ২-৩ বছর?   ==========================  ৬০ বছর বেঁচেও মাত্র ২-৩ ইবাদত করছেন 😲 অবাক হচ্ছেন? পড়ে দেখুন...

Read more »

বিশেষ ফজিলতপূর্ণ কিছু আয়াত ও দোয়া

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div dir="ltr"></div><div style="text-align: justify;"><b><i>বিশেষ ফজিলতপূর্ণ কিছু আয়াত ও দোয়া</i></b></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">বিভিন্ন ধরনের বালা-মুসিবত দূর করার আমল</div><div style="text-align: justify;">দোয়া: </div><div style="text-align: justify;">لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنْتُ مِنَ الظَّالِمِينَ</div><br /><div dir="ltr" style="text-align: justify;">উচ্চারণ: লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ্ জ্বালিমীন।</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">অর্থ: আপনি ব্যতীত আর কোনো উপাস্য নেই। আমি আপনার পবিত্রতা ঘোষণা করছি। অবশ্যই আমি পাপী। -সূরা আল আম্বিয়া: ৮৭</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">ফজিলত</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">ক. এ আয়াতে আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেছেন, আমি নবী ইউনুসের প্রার্থনা মঞ্জুর করেছি। তাকে দু:খ থেকে মুক্তি দিয়েছি। অনুরূপভাবে যে মুমিনরা এ দোয়া পড়বে আমি তাদেরও বিভিন্ন বালা-মুসিবত থেকে মুক্তি দিব। -সূরা আল আম্বিয়া: ৮৮</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">খ. হজরত নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি হজরত ইউনুস (আ.)-এর ভাষায় দোয়া করবে, সে যে সমস্যায়ই থাকুক আল্লাহতায়ালা তার ডাকে সাড়া দিবেন। -তিরমিজি: ৩৫০৫</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">গ. হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) আরও ইরশাদ করেছেন, আমার ভাই ইউনুসের দোয়াটি খুব সুন্দর। এর প্রথম অংশে আছে কালিমায়ে তায়্যিবা। মাঝের অংশে আছে তাসবিহ। আর শেষের অংশে আছে অপরাধের স্বীকারোক্তি। যে কোনো চিন্তিত, দু:খিত, বিপদগ্রস্থ ব্যক্তি প্রতি দিন এ দোয়া তিন বার পাঠ করবে আল্লাহতায়ালা তার ডাকে সাড়া দিবেন। -কানজুল উম্মাল: ৩৪২৮</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">আমল: কঠিন বালা-মুসিবত দূর করার জন্য বর্ণিত দোয়া বা আয়াতটি এক লক্ষ চব্বিশ হাজার পাঠ করে আল্লাহর কাছে দোয়া করলে, ওই দোয়া হয়।</div><div dir="ltr"></div><div style="text-align: justify;">শিশুর জিদ দূর করার আমল</div><div style="text-align: justify;">দোয়া:</div><div style="text-align: justify;">أَفَغَيْرَ دِينِ اللَّهِ يَبْغُونَ وَلَهُ أَسْلَمَ مَنْ فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ طَوْعًا وَكَرْهًا وَإِلَيْهِ يُرْجَعُونَ</div><br /><div dir="ltr" style="text-align: justify;">উচ্চারণ: আফাগাইরা দীনিল্লাহি ইয়াবগুনা ওয়ালাহু আসলামা মান ফিস্ সামাওয়াতি ওয়াল আরদি তাউআউ ওয়া কারহান; ওয়া ইলাইহি ইয়ুরজাঊন।</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">অর্থ: তারা কি আল্লাহর দেয়া জীবন ব্যবস্থার পরিবর্তে অন্য জীবন ব্যবস্থা তালাশ করছে? নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলে যা কিছু আছে স্বেচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় হোক তার অনুগত হবে। সবাই তার কাছে ফিরে যাবে। -সূরা আল ইমরান: ৮৩</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">ফজিলত: যে ব্যক্তির সন্তান বা প্রাণী তাকে কষ্ট দেয়, সে যেন তার কানে সূরা আল ইমরানের ৮৩ নং আয়াত পড়ে। -আল মুজামুল আউসাত লিত্ তাবারানি: ৬৪</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">আমল: সন্তানের অতিরিক্ত জিদ থাকলে, কথা না শোনলে, কথা না মানলে প্রতিদিন ৭ বার সন্তানের কপালের উপরিভাগের চুলে হাত রেখে এ আয়াতখানা পাঠ করে তার চেহারা ও কানে ফুঁ দিলে- জিদ কমে আসে। এ আমল নূন্যতম ২১ দিন লাগাতার করতে হয়।</div><div dir="ltr"></div><div style="text-align: justify;">শ্রেষ্ঠ দোয়া</div><div style="text-align: justify;">দোয়া:</div><br /><div dir="ltr" style="text-align: justify;">رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">উচ্চারণ: রাব্বানা আতিনা ফিদ্ দুনইয়া হাসানাহ্, ওয়াফিল আখিরাতি হাসানাহ্। ওয়াকিনা আজাবান্নার।</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">অর্থ: হে আমার প্রভু! আমাকে দুনিয়াতে সুখ দান কর, আখেরাতেও সুখ দান কর এবং আমাকে জাহান্নাম থেকে বাঁচাও। -সূরা আল বাকারা: ২০১‍ৎ</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">ফজিলত: এ দোয়াকে সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া বলা হয়ে থাকে। নবী করিম (সা.) এ দোয়াটি সবচেয়ে বেশি পাঠ করতেন।</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">বিশিষ্ট তাবেয়ি হজরত কাতাদাহ (রহ.) সাহাবি হজরত আনাসকে (রা.) জিজ্ঞাসা করলেন, নবী করিম(সা.) কোন দোয়া বেশি করতেন? উত্তরে সাহাবি হজরত আনাস (রা.) উপরোক্ত দোয়ার কথা জানালেন। তাই হজরত আনাস (রা.) নিজে যখনই দোয়া করতেন- তখনই দোয়াতে এই আয়াতকে প্রার্থনারূপে পাঠ করতেন। এমনকি কেউ তার কাছে দোয়া চাইলে তিনি তাকে এ দোয়া দিতেন। -সহিহ মুসলিম: ৭০১৬</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">হজরত আনাস (রা.) আরও বলেন, আল্লাহতায়ালা এ দোয়ায় দুনিয়া ও আখেরাতের সকল কল্যাণ ও জাহান্নাম থেকে পরিত্রাণের প্রার্থনা একত্রিত করে দিয়েছেন।</div><div dir="ltr"></div><div style="text-align: justify;">দ্বীনদার স্ত্রী লাভের আমল</div><div style="text-align: justify;">দোয়া:</div><br /><div dir="ltr" style="text-align: justify;">رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">উচ্চারণ: রাব্বানা হাবলানা মিন আজওয়াজিনা ওয়া জুররি-ইয়্যাতিনা কুররাতা আয়ুনিওঁ-ওয়াজআলনা লিল মুত্তাকিনা ইমামা।</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">অর্থ: হে আমার প্রভু! স্ত্রী ও সন্তাদের দ্বারা আমার চোখ শীতল কর। আমাকে পরহেজগারদের আদর্শ কর। -সূরা ফোরকান: ৭৪</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">আমল: যারা বিয়ে করেননি তারা প্রত্যেক নামাজের (তা ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত, নফল যে কোনো নামাজ হোক) শেষ বৈঠকে দোয়ায়ে মাছূরা পড়ার পর কোরআনে বর্ণিত এই আয়াতখানা পাঠ করে সালাম ফিরাবেন। বিয়ের ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে এ আমল করলে আশা করা যায়, আল্লাহভক্ত দ্বীনদার, পরহেজগার ও আদর্শ স্ত্রী জুটবে।</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">আর যারা বিয়ে করেছেন তারা স্ত্রী ও সন্তানদের দ্বীনদার করার জন্য, তাদের আদর্শবান করে গড়ে তোলার জন্য- প্রতিবার দোয়ায় এ আয়াত আয়াত পাঠ করলে বিশেষ উপকার লাভ হয়।</div><div dir="ltr"></div><div style="text-align: justify;">রিজিক বৃদ্ধির আমল</div><div style="text-align: justify;">দোয়া: </div><div style="text-align: justify;">اللَّهُ لَطِيفٌ بِعِبَادِهِ يَرْزُقُ مَنْ يَشَاءُ وَهُوَ الْقَوِيُّ الْعَزِيزُ</div><br /><div dir="ltr" style="text-align: justify;">উচ্চারণ: আল্লাহু লাতীফুম্ বি-ইবাদিহি ইয়ারজুকু মাইয়্যাশায়ু, ওয়া হুয়াল কাভিয়্যুল আজিজ।</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">অর্থ: আল্লাহতায়ালা নিজের বান্দাদের প্রতি মেহেরবান। তিনি যাকে ইচ্ছা রিজিক দান করেন। তিনি প্রবল, পরাক্রমশালী। -সূরা শুরা: ১৯</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">আমল: যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে নিয়ম করে, একনিষ্ঠতার সঙ্গে ৭০ বার এ আয়াত পড়বে, সে সর্বদা রিজিকের সঙ্কট থেকে হেফাজতে থাকবে।</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির আমল</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">স্মৃতিশক্তির দুর্বলতার কারণে অনেক শিক্ষার্থীকেই নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী নিজে অথবা তার পিতা-মাতা প্রতিদিন প্রত্যেক নামাজের পর সূরা আলাম নাশরাহ পড়ে তার বুকে ফুঁ দিবে। সূরা পাঠ করার শুরু ও শেষে একবার করে দরূদ শরিফ পড়বে। যদি শিক্ষার্থী সমঝদার হয়, তবে প্রতিবার পড়তে বসার সময়, প্রত্যেক ক্লাসের শুরুতে, শিক্ষার প্রতিটি আসরের শুরুতে আগে-পরে দরূদ শরিফসহ এ সূরা পড়ে নিজের বুকে ফুঁ দিবে। যে নিয়মিত এ আমল করবে, আল্লাহর রহমতে তার স্মৃতিশক্তি বাড়বে।<br /></div></div>

বিশেষ ফজিলতপূর্ণ কিছু আয়াত ও দোয়া

বিশেষ ফজিলতপূর্ণ কিছু আয়াত ও দোয়া বিভিন্ন ধরনের বালা-মুসিবত দূর করার আমল দোয়া:  لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنْتُ مِنَ الظ...

Read more »

কিতাবঃ নেক আমল

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div dir="ltr"><b>▪ </b><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2019/05/blog-post_942.html"><b>জান্নাতে প্রবেশকারী ব্যক্তিদের গুণাবলী</b></a></div><div dir="ltr"><b>▪ </b><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2019/05/blog-post_957.html"><b>দৈনন্দিন দোয়া</b></a></div><div dir="ltr"><b>▪ </b><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2019/05/blog-post_321.html"><b>দৈনিন্দিন জিকির</b></a></div><div dir="ltr"><b>▪ </b><a href="https://sunnicybertm.blogspot.com/2019/05/blog-post_62.html"><b>বিশেষ ফজিলতপূর্ণ কিছু আয়াত ও দোয়া </b></a></div><div dir="ltr"><b>▪ </b><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2019/05/blog-post_468.html"><b>জুম্মার দিন প্রতি কদমে কদমে ১ বছর নফল রোজা ও সালাতের সওয়াব</b></a><b>।</b></div><div dir="ltr"><b>▪ </b><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2019/05/blog-post_989.html"><b>মুহূর্ত্বের মধ্যেই কোটি কোটি সওয়াবের ভান্ডার</b></a></div><div dir="ltr"><b>▪ </b><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2019/05/blog-post_774.html"><b>সমুদ্রের ফেনার সমতুল্য গোনাহ মার্জনার আমল</b></a></div><div dir="ltr"><b>▪ </b><a href="https://sunnicybertm.blogspot.com/2019/05/blog-post_12.html"><b>৬০ বছর বেঁচেও মাত্র ৬০-৯০ দিন ইবাদত করছেন? </b></a></div></div>

কিতাবঃ নেক আমল

▪ জান্নাতে প্রবেশকারী ব্যক্তিদের গুণাবলী ▪ দৈনন্দিন দোয়া ▪ দৈনিন্দিন জিকির ▪ বিশেষ ফজিলতপূর্ণ কিছু আয়াত ও দোয়া ▪ জুম্মার দিন প্রতি কদমে কদম...

Read more »

জুম্মার দিন প্রতি কদমে কদমে ১ বছর নফল রোজা ও সালাতের সওয়াবঃ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjakj8-9ax4H1sGKQY__cQltHlUAe3VOb18VtVJSBRbQx90SLdHcrI41TBo2Y5UDPvEbPcR9OUk2qdvyZHs5p7CnoygHze9zlHcPi6tb7jAx3kjVEdkOPJgnQe1JNZCx1lz79fDQ_evR5g/s1600/FB_IMG_1555064561528.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="720" data-original-width="1190" height="241" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjakj8-9ax4H1sGKQY__cQltHlUAe3VOb18VtVJSBRbQx90SLdHcrI41TBo2Y5UDPvEbPcR9OUk2qdvyZHs5p7CnoygHze9zlHcPi6tb7jAx3kjVEdkOPJgnQe1JNZCx1lz79fDQ_evR5g/s400-rw/FB_IMG_1555064561528.jpg" width="400" /></a></div><div dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><i><b>প্রতি কদমে কদমে ১ বছর নফল রোজা ও সারা বছর রাত জেগে ইবাদতের সওয়াবঃ </b></i>#অন্যকে জানিয়ে নিজেও সেই সওয়াবের ভাগিদার হোন।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div></div><div dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><b><span style="background-color: black; color: yellow;">হাদিস ১ </span></b></div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">●● <b><span style="color: red;">হজরত আউস ইবনে আউস (রা.) বলেন, ‘রাসুল (ﷺ) ইরশাদ করেছেন,</span></b></div><div style="text-align: justify;">যে ব্যক্তি জুমার দিনে</div><div style="text-align: justify;">- ভালোভাবে গোসল করবে,</div><div style="text-align: justify;">- সকাল সকাল প্রস্তুত হয়ে পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করে,</div><div style="text-align: justify;">- ইমাম সাহেবের কাছে বসবে এবং</div><div style="text-align: justify;">- মনোযোগী হয়ে তার খুতবা শ্রবণ করবে ও</div><div style="text-align: justify;">- অনর্থক কথা-কাজ থেকে বিরত থাকবে,</div><div style="text-align: justify;"><b>তার</b> <b>প্রত্যেক কদমের বিনিময়ে সে এক বছর (নফল) রোজা ও নামাজের সওয়াব পাবে।’</b></div><div style="text-align: justify;">(নাসাঈ শরিফ ১৫৫)</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="background-color: black; color: yellow;">হাদিস ২</span></b></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="background-color: black; color: yellow;"><br /></span></b></div></div><div dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><span style="color: red;"><b>●● রাসুল (ﷺ) বলেন, ‘</b></span>যে ব্যক্তি জুমার দিনে সকাল সকাল গোসল করল এবং (স্ত্রীকেও ফরজ) গোসল করাল, তারপর ইমামের কাছে গিয়ে বসে চুপ করে মনোযোগ দিয়ে খুতবা শুনল, <b>প্রত্যেক কদমের বিনিময়ে সে এক বছরের রোজা ও নামাজের সওয়াব পাবে।’</b> (তিরমিজি, হাদিস নং : ৪৯৮)</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="background-color: black; color: yellow;">হাদিস ৩</span></b></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="background-color: black; color: yellow;"><br /></span></b></div></div><div dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">●● আউস বিন আউস আস সাকাফী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন:</span></b></div><div style="text-align: justify;">“জুমা’আর দিন,</div><div style="text-align: justify;">- যে ব্যাক্তি নিজেও ফরজ গোসল করল এবং (স্ত্রীকেও ফরজ) গোসল করাল।</div><div style="text-align: justify;">- পূর্বাহ্ণে মসজিদে আগমন করে এবং</div><div style="text-align: justify;">- নিজেও প্রথম ভাগে মসজিদে গমন করে, পায়ে হেঁটে মসজিদে যায় (অর্থাৎ কোন কিছুতে আরোহণ করে নয়),</div><div style="text-align: justify;">- ইমামের কাছাকাছি গিয়ে বসে,</div><div style="text-align: justify;">- মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শোনে,</div><div style="text-align: justify;">- কোন কিছু নিয়ে খেল তামাশা না করে,</div><div style="text-align: justify;">- <b>সে ব্যাক্তির প্রতিটি পদক্ষেপের জন্য রয়েছে বছরব্যাপী রোজা পালন ও সারা বছর রাত জেগে ইবাদত করার সমতুল্য সওয়াব।”</b></div><div style="text-align: justify;">(মুসনাদে আহমাদঃ ৬৯৫৪, ১৬২১৮)</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="background-color: black; color: yellow;">হাদিস ৪</span></b></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="background-color: black; color: yellow;"><br /></span></b></div></div><div dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">●● আউস ইব্‌ন আউস সাকাফি ‎রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন আমি রাসূলুল্লাহ </span></b><b><span style="color: red;">(ﷺ)-</span></b><b><span style="color: red;">কে বলতে শুনেছি:</span></b></div><div style="text-align: justify;">“জুমার দিন যে গোসল করল, ভালো করে; অতঃপর আগেভাগে মসজিদে গেল; হেঁটে চলল, বাহনে চড়ল না; ইমামের নিকটবর্তী হল; অনর্থক কর্মে লিপ্ত না হয়ে মনোযোগসহ শ্রবণ করল; <b>তার প্রতি কদমে লেখা হবে এক বছরের আমল তথা এক বছরের সিয়াম ও কিয়ামের সওয়াব”।</b></div><div style="text-align: justify;">[আহমদ ফি ‘ফাতহুল রাব্বানি’: (৬/৫১), তিরমিযি: (৪৯৬), আবু দাউদ: (৩৪৫), নাসায়ি: (১৩৮১), ইব্‌ন মাজাহ: (১০৮৭), দারামি: (১৫৪৭), হাকেম: (১০৪১), ইব্‌ন খুজাইমাহ: (১৭৫৮), আল-বানি হাদিসটি সহিহ বলেছেন, দেখুন: সহিহ আল-জামে: (৬৪০৫)]</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="background-color: black; color: yellow;">হাদিস ৫</span></b></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="background-color: black; color: yellow;"><br /></span></b></div></div><div dir="ltr"><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">●●রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন,</span></b></div><div style="text-align: justify;">“যে ব্যক্তি জুমার দিনে গোসল করে রওনা হয় এবং ইমামের অতি নিকটে বসে চুপচাপ খুতবা শোনে,<b>সে প্রতি পদক্ষেপে এক বছর রোযা রাখার এবং এক বছর রাতে কিয়াম করার নেকী পায়।</b> আর এটা আল্লাহর জন্য বড় সহজ ব্যাপার।”[আহমদ;নাসায়ী;তিরিমিযি (সহিহ)]</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b><span style="background-color: black; color: yellow;">হাদিস ৬</span></b></div><br /><div style="text-align: justify;"><span style="color: yellow; font-weight: 700;"><br /></span></div><b><div style="text-align: justify;"><b><span style="color: red;">●●রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন,</span></b></div></b></div><div dir="ltr"><div style="text-align: justify;">●●“কোন ব্যক্তি জুম‘আর দিন গোসল করল, ওযূ করে মসজিদে গেল এবং খুৎবা শুনল। <b>তার প্রতি কদমে এক বছরের নফল ছালাত ও ছিয়ামের সমান নেকী হয়।</b>”</div><div style="text-align: justify;">[আবুদাঊদ;৩৭৩,মিশকাত;১৩৮৮]</div><div style="text-align: justify;"><br /></div></div></div>

জুম্মার দিন প্রতি কদমে কদমে ১ বছর নফল রোজা ও সালাতের সওয়াবঃ

প্রতি কদমে কদমে ১ বছর নফল রোজা ও সারা বছর রাত জেগে ইবাদতের সওয়াবঃ  #অন্যকে জানিয়ে নিজেও সেই সওয়াবের ভাগিদার হোন। হাদিস ১  ●●  হজরত আউস ইবন...

Read more »

জুম্মার দিন প্রতি কদমে কদমে ১ বছর নফল রোজা ও সালাতের সওয়াবঃ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">জুম্মার দিন প্রতি কদমে কদমে ১ বছর নফল রোজা ও সালাতের সওয়াবঃ<br />➖➖➖➖➖➖➖<br /><br />🌀●● আউস ইব্‌ন আউস সাকাফি ‎রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি:<br />“জুমার দিন যে ব্যক্তি ভালো করে গোসল করল; অতঃপর পা হেঁটে আগে ভাগে মসজিদে গেল; বাহনে চড়ল না; ইমামের নিকটবর্তী হল; অনর্থক কথা কর্মে লিপ্ত না হয়ে মনোযোগসহ খুতবা শ্রবণ করল; তার প্রত্যেক কদম কদমে সে ১ বছর (নফল) রোজা ও নামাজের সওয়াব পাবে।’<br /><br />[আহমদ ফি ‘ফাতহুল রাব্বানি’: (৬/৫১), তিরমিযি: (৪৯৬), আবু দাউদ: (৩৪৫), নাসায়ি: (১৩৮১), ইব্‌ন মাজাহ: (১০৮৭), দারামি: (১৫৪৭), হাকেম: (১০৪১), ইব্‌ন খুজাইমাহ: (১৭৫৮), সহিহ আল-জামে: (৬৪০৫)]</div>

জুম্মার দিন প্রতি কদমে কদমে ১ বছর নফল রোজা ও সালাতের সওয়াবঃ

জুম্মার দিন প্রতি কদমে কদমে ১ বছর নফল রোজা ও সালাতের সওয়াবঃ ➖➖➖➖➖➖➖ 🌀●● আউস ইব্‌ন আউস সাকাফি ‎রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন আমি...

Read more »

জান্নাতে প্রবেশকারী ব্যক্তিদের গুণাবলী :

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div style="text-align: justify;"> জান্নাতে প্রবেশকারী ব্যক্তিদের গুণাবলী :</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (1) নরম দিল হওয়া</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رضى الله عنه عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ: « يَدْخُلُ الْجَنَّةَ أَقْوَامٌ أَفْئِدَتُهُمْ مِثْلُ أَفْئِدَةِ الطَّيْرِ»</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “জান্নাতে প্রবেশ করবে এমন ব্যক্তি যাদের অন্তরসমূহ হবে পাখির অন্তরের ন্যায়[1]”।</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (2) দুর্বল অসহায় হওয়া:-</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> عَنْ حَارِثَةَ بْنَ وَهْبٍ رضى الله عنه سَمِعَ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَال: «أَلَا أُخْبِرُكُمْ بِأَهْلِ الْجَنَّةِ؟ قَالُوا بَلَى قَالَ صلى الله عليه وسلم كُلُّ ضَعِيفٍ مُتَضَعِّفٍ لَوْ أَقْسَمَ عَلَى اللهُ لَأَبَرَّهُ ثُمَّ قَالَ أَلَا أُخْبِرُكُمْ بِأَهْلِ النَّارِ؟ قَالُوا بَلَى قَالَ كُلُّ عُتُلٍّ جَوَّاظٍ مُسْتَكْبِرٍ»</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> “হারেসা ইবন ওহাব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন, তিনি বলেছেন: “আমি কি তোমাদেরকে জান্নাতি লোকদের গুণাবলীর কথা বলব না?” সাহাবাগণ বললেন: হ্যাঁ বলুন। তিনি বললেন: “প্রত্যেক দুর্বল, লোক চোখে হেয়, কিন্তু সে যদি কোন বিষয়ে আল্লাহর নামে কসম করে তাহলে আল্লাহ তার কসম পূর্ণ করবেন।” অতঃপর তিনি বললেন: আমি কি তোমাদেরকে জাহান্নামী লোকদের কথা বলব না? তারা বললেন: বলুন। তিনি বললেন: “প্রত্যেক ঝগড়াকারী, দুশ্চরিত্র, অহংকারী ব্যক্তি[2]।”</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (3) নম্র-ভদ্র ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে:-</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> عَنِ ابْنِ مَسْعُودٍ رضى الله عنه قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهُ صلى الله عليه وسلم قَالَ:«حُرِّمَ عَلَى النَّارِ كُلُّ هَيِّنٍ لَيِّنٍ سَهْلٍ قَرِيبٍ مِنْ النَّاسِ»</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> “ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “প্রত্যেক নরম দিল ভদ্র এবং মানুষের সাথে মিশুক লোকদের জন্য জাহান্নাম হারাম”। যাদের জন্য জাহান্নাম হারাম তারা অবশ্যই জান্নাতে প্রবেশ করবে[3]।</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (4) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অনুসরণকারী জান্নাতে যাবে:-</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رضى الله عنه أَنَّ رَسُولَ اللهُ صلى الله عليه وسلم قَالَ: «كُلُّ أُمَّتِي يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ إِلَّا مَنْ أَبَى قَالُوا يَا رَسُولَ اللهُ وَمَنْ يَأْبَى قَالَ مَنْ أَطَاعَنِي دَخَلَ الْجَنَّةَ وَمَنْ عَصَانِي فَقَدْ أَبَى »</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> “আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন- আমার সমস্ত উম্মত জান্নাতে যাবে তবে ঐ সমস্ত লোক ব্যতীত যারা অস্বীকার করে। সাহাবাগণ জিজ্ঞেস করল হে আল্লাহর রাসূল! কে অস্বীকার করে? তিনি বললেন, যে ব্যক্তি আমার অনুসরণ করে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে, আর যে আমার নাফরমানী করে সে অস্বীকার করে[4]।”</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (5) দৈনিক বারো রাকাত সালাত আদায়কারী</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> عَنْ أُمِّ حَبِيبَةَ رضي الله عنها زَوْجِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهَا قَالَتْ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللهُ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ: «مَا مِنْ عَبْدٍ مُسْلِمٍ يُصَلِّي لِلهِ كُلَّ يَوْمٍ ثِنْتَيْ عَشْرَةَ رَكْعَةً تَطَوُّعًا غَيْرَ فَرِيضَةٍ إِلَّا بَنَى اللهُ لَهُ بَيْتًا فِي الْجَنَّةِ»</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> “রাসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্ত্রী উম্মে হাবীবা ˆরাদিয়াল্লাহু ‘আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন- “যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে প্রতিদিন ফরয ব্যতীত বারো রাকাআত নফল সালাত আদায় করবে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে একটি ঘর নির্মাণ করবেন[5]।”</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (6) আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষাকারী ব্যক্তি জান্নাতে যাবে</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> عَنْ أَبِي أَيُّوبَ رضى الله عنه قَالَ جَاءَ رَجُلٌ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ دُلَّنِي عَلَى عَمَلٍ أَعْمَلُهُ يُدْنِينِي مِنْ الْجَنَّةِ وَيُبَاعِدُنِي مِنْ النَّارِ قَالَ: «تَعْبُدُ اللهَ لَا تُشْرِكُ بِهِ شَيْئًا وَتُقِيمُ الصَّلَاةَ وَتُؤْتِي الزَّكَاةَ وَتَصِلُ ذَا رَحِمِكَ فَلَمَّا أَدْبَرَ قَالَ رَسُولُ اللهُ صلى الله عليه وسلم إِنْ تَمَسَّكَ بِمَا أُمِرَ بِهِ دَخَلَ الْجَنَّةَ»</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> “আবূ আয়্যুব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এসে বলল: হে আল্লাহর রাসূল! আমাকে এমন কোনো আমলের কথা বলুন যা আমাকে জান্নাতের নিকটবর্তী এবং জাহান্নাম থেকে দূরে রাখবে। তিনি বললেন: আল্লাহর ইবাদত কর এবং তাঁর সাথে কাউকে অংশীদার সাব্যস্ত করবে না। সালাত কায়েম কর, যাকাত আদায় কর, আর আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখ। যখন ঐ লোক ফিরে যেতে লাগল, তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: তাকে যা করতে বলা হল, যদি সে এর ওপর আমল করে তাহলে সে অবশ্যই জান্নাতে প্রবেশ করবে[6]।</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (7) তাহাজ্জুদ আদায়কারী, রোজা পালনকারী ও অন্যকে খাদ্য দানকারী:</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> عَنْ عَلِيٍّ رضى الله عنه قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم: «إِنَّ فِي الْجَنَّةِ لَغُرَفًا تُرَى ظُهُورُهَا مِنْ بُطُونِهَا وَبُطُونُهَا مِنْ ظُهُورِهَا فَقَامَ أَعْرَابِيٌّ فَقَالَ لِمَنْ هِيَ يَا رَسُولَ اللهُ؟ قَالَ هي لِمَنْ أَطَابَ الْكَلَامَ وَأَطْعَمَ الطَّعَامَ وَأَدَامَ الصِّيَامَ وَصَلَّى لِلهِ بِاللَّيْلِ وَالنَّاسُ نِيَامٌ»</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> “আলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: জান্নাতে এমন কিছু ঘর আছে যার ভিতর থেকে বাহিরের সব কিছু দেখা যাবে। আবার বাহির থেকে ভিতরের সব কিছু দেখা যাবে। এক বেদুইন ব্যক্তি দাঁড়িয়ে বলল, ইয়া রাসূলুল্লাহ! ঐ ঘর কার জন্য? তিনি বললেন: ঐ ব্যক্তির জন্য যে ভাল ও নরম কথা, বলে, অন্যকে আহার করায়, অধিক পরিমাণে নফল রোযা রাখে, আর যখন লোকেরা আরামে নিদ্রারত থাকে তখন উঠে সে সালাত আদায় করে[7]।”</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (8) ন্যায় পরায়ণ বাদশাহ জান্নাতে যাবে:-</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> عَنْ عِيَاضِ بْنِ حِمَارٍ الْمُجَاشِعِيِّ رضى الله عنه أَنَّ رَسُولَ اللهُ صلى الله عليه وسلم قال: «ذَاتَ يَوْمٍ فِي خُطْبَتِهِ وَأَهْلُ الْجَنَّةِ ثَلَاثَةٌ ذُو سُلْطَانٍ مُقْسِطٌ مُتَصَدِّقٌ مُوَفَّقٌ وَرَجُلٌ رَحِيمٌ رَقِيقُ الْقَلْبِ لِكُلِّ ذِي قُرْبَى وَمُسْلِمٍ وَعَفِيفٌ مُتَعَفِّفٌ ذُو عِيَالٍ»</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> “ইয়াদ্ব ইবন হিমার মাজাশে‘য়ী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: তিন প্রকারের লোক জান্নাতে যাবে। এক- ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ, সত্যবাদী, নেক আমলকারী। দুই- ঐ ব্যক্তি যে প্রত্যেক আত্মীয়ের সাথে এবং প্রত্যেক মুসলমানের সাথে দয়া করে। তিন-ঐ ব্যক্তি যে লজ্জা স্থানকে সংরক্ষণ করে এবং বিনা প্রয়োজনে কারো নিকট কোন কিছু চায় না[8]।</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (9) আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল এবং দ্বীনের প্রতি সন্তুষ্টি জ্ঞাপন</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> عَنْ اَبِيْ سَعِيدٍ الْخُدْرِيَّ رضى الله عنه أَنَّ رَسُولَ اللهُ صلى الله عليه وسلم قَالَ: «مَنْ قَالَ رَضِيتُ بِاللهُ رَبًّا وَبِالْإِسْلَامِ دِينًا وَبِمُحَمَّدٍ رَسُولًا وَجَبَتْ لَهُ الْجَنَّةُ»</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> “আবু সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: যে ব্যক্তি বলে যে আল্লাহকে রব হিসেবে, ইসলামকে দ্বীন হিসেবে এবং মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে নবী হিসেবে পেয়ে আমি সন্তুষ্ট। তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যাবে[9]।</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (10) দুই বা দুইয়ের অধিক কন্যাকে লালন-পালন করা:-</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رضى الله عنه قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهُ صلى الله عليه وسلم: «مَنْ عَالَ جَارِيَتَيْنِ حَتَّى تَبْلُغَا جَاءَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ أَنَا وَهُوَ وَضَمَّ أَصَابِعَهُ »</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> “আনাস ইবন মালেক রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: যে ব্যক্তি দুইজন কন্যাকে তাদের প্রাপ্তবয়স্কা হওয়া পর্যন্ত লালন-পালন করল, কিয়ামতের দিন আমি ও ঐ ব্যক্তি এক সাথে উপস্থিত হব। একথা বলে তিনি তাঁর দুই আঙ্গুলকে একত্রিত করে দেখালেন (যে এভাবে)[10]।</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (11) ওযুর পর দুই রাকাআত নফল সালাত (তাহিয়্যাতুল ওযু) রীতিমত আদায়কারীও জান্নাতি হবে।</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رضى الله عنه قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لِبِلَالٍ عِنْدَ صَلَاةِ الْغَدَاةِ «يَا بِلَالُ حَدِّثْنِي بِأَرْجَى عَمَلٍ عَمِلْتَهُ فِي الْإِسْلَامِ منفعة فاني فَإِنِّي سَمِعْتُ اللليلة خشف نَعْلَيْكَ بَيْنَ يَدَيَّ فِي الْجَنَّةِ » قَالَ بلال مَا عَمِلْتُ عَمَلًا أَرْجَى عِنْدِي منفعة من أَنِّي لَمْ أَتَطَهَّرْ طَهُورًا تَامًّا فِي سَاعَةِ مِنْ لَيْلٍ أَوْ نَهَارٍ إِلَّا صَلَّيْتُ بِذَلِكَ الطُّهُورِ مَا كُتِبَ لِي أَنْ أُصَلِّيَ</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> “আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন ফজরের নামাযের পর বেলাল রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুকে জিজ্ঞেস করলেন, হে বেলাল! ইসলাম গ্রহণের পর তোমার এমন কি আমল আছে যার বিনিময়ে তুমি পুরস্কৃত হওয়ার আশা রাখ? কেননা আজ রাতে আমি জান্নাতে আমার সামনে তোমার চলার শব্দ পেয়েছি। বেলাল রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বললেন: আমি এর চেয়ে অধিক কোন আমল তো দেখছি না যে, দিনে বা রাতে যখনই আমি ওযু করি তখনই যতটুকু আল্লাহ তাওফিক দেন ততটুকু নফল সালাত আমি আদায় করি[11]।</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (12) অপর একটি হাদিসে বর্ণিত-</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> عن عقبة بن عامر رضى الله عنه قال كانت علينا رعاية الإبل فجاءت نوبتي فروحتها بعشي فأدركت رسول الله صلى الله عليه وسلم قائما يحدث الناس فأدركت من قوله « ما من مسلم يتوصأ فيحسن وضوءه ثم يقوم فيصلى ركعتين مقبل عليهما بقلبه و وجهه إلا وجبت له الجنة »</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> “উকবা ইবনে আমের রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত, আমাদের উপর দায়িত্ব ছিল উট চরাবার। যখন আমার পালা আসল তখন আমি এক বিকালে সেগুলো ছেড়ে আসলাম। তখন আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দেখলাম যে তিনি মানুষদের নিয়ে কথা বলছেন, তখন তার যে কথা আমি ধারণ করতে পেরেছি তার মধ্যে ছিল, “তোমাদের যে কেউ ওযু করল, আর সে তার ওযু সুন্দর করে সম্পন্ন করে, তারপর দুই রাকাত তাহিয়্যাতুল অজুর দুই রাকাত সালাত ভালোভাবে আদায় করল, তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যাবে[12]।”</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (13) যে নারীর মধ্যে হাদিস বর্ণিত পাঁচটি গুণ পাওয়া যাবে:</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ رضى الله عنه قال: قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم : «إِذَا صَلَّتِ الْمَرْأَةُ خَمْسَهَا ، وَصَامَتْ شَهْرَهَا ، وَحَصَنَتْ فَرْجَهَا ، وَأَطَاعَتْ بَعْلَهَا قِيْلَ لَهَا اَدْخُلِيْ الْجَنَّةَ مِنْ أَيِّ أَبْوَابِ الْجَنَّةِ شِئْتِ»</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> “আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: যে মহিলা পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করে, রমযান মাসে রোযা রাখে, স্বীয় লজ্জা-স্থান সংরক্ষণ করে, স্বীয় স্বামীর অনুগত থাকে, কিয়ামতের দিন তাকে বলা হবে যে, জান্নাতের যে দরজা দিয়ে খুশি তুমি জান্নাতে প্রবেশ কর[13]।</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (14) শহীদ, নবজাত শিশু ও জীবন্ত প্রোথিত সন্তান:-</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> حَسْنَاءُ بِنْتُ مُعَاوِيَةَ رضي الله عنها قَالَتْ حَدَّثَنَا عَمِّي قَالَ قُلْتُ لِلنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم مَنْ فِي الْجَنَّةِ؟ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم :«وَالشَّهِيدُ فِي الْجَنَّةِ وَالْمَوْلُودُ فِي الْجَنَّةِ وَالْوَئِيدُ فِي الْجَنَّةِ»</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> “হাসনা বিনতে মুয়াবিয়া রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমাকে আমার চাচা এ হাদিস বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন: আমি রাসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করেছি যে, কোন ধরনের লোকেরা জান্নাতি হবে? তিনি বললেন: শহীদরা জান্নাতি। মৃত্যুবরণকারী নবজাতক শিশু জান্নাতি। (জাহিলিয়াতের যুগে) জীবন্ত প্রোথিত শিশু জান্নাতি[14]।”</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (15) আল্লাহর পথের সৈনিক:</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> عَنْ مُعَاذِ بْنِ جَبَلٍ رضى الله عنه عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ:«مَنْ قَاتَلَ فِي سَبِيلِ اللهُ مِنْ رَجُلٍ مُسْلِمٍ فُوَاقَ نَاقَةٍ وَجَبَتْ لَهُ الْجَنَّةُ »</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> “মু‘আয ইবন জাবাল রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে ততক্ষণ পর্যন্ত জিহাদ করেছে যতক্ষণ কোনো উটের দুধ দোহন করতে সময় লাগে তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব[15]।</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> 🌀●● (16) মুত্তাকী এবং চরিত্রবান লোক:</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رضى الله عنه قَالَ سُئِلَ رَسُولُ اللهُ صلى الله عليه وسلم عَنْ أَكْثَرِ مَا يُدْخِلُ النَّاسَ الْجَنَّةَ فَقَالَ: «تَقْوَى اللهُ وَحُسْنُ الْخُلُقِ وَسُئِلَ عَنْ أَكْثَرِ مَا يُدْخِلُ النَّاسَ النَّارَ فَقَالَ الْفَمُ وَالْفَرْجُ »</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> “আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করা হল কোন আমলের কারণে সর্বাধিক লোক জান্নাতে প্রবেশ করবে? তিনি বললেন: তাকওয়া (আল্লাহ ভীতি) ও উত্তম চরিত্র[16]।</div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> [1] মুসলিম, জান্নাত ও তার নেয়ামত সমূহের বর্ণনা অধ্যায়, হাদীস নং ২৮৪০।</div> <div style="text-align: justify;"> [2] মুসলিম, হাদীস নং ২৮৫৩।</div> <div style="text-align: justify;"> [3] আহমদ, ১/৪১৫। হাদীস নং ৩৯৩৮।</div> <div style="text-align: justify;"> [4] বুখারি, কুরআন ও সূন্নাহকে আকড়ে ধরা বিষয় আলোচনা অধ্যায়। হাদীস নং ৭২৮০।</div> <div style="text-align: justify;"> [5] মুসলিম, মুসাফিরদের সালাত আদায় করা অধ্যায়। হাদীস নং ৭২৮।</div> <div style="text-align: justify;"> [6] মুসলিম কিতাবুল ঈমান, পরিচ্ছেদ: যে ঈমান একজন মুমিনকে জান্নাতে প্রবেশ করাবে। হাদীস নং ১৩।</div> <div style="text-align: justify;"> [7] তিরমিযি, জান্নাতের আলোচনা। পরিচ্ছেদ: জান্নাতের কামরাসমূহের বৈশিষ্ট্য; ২/২০৫১, হাদীস নং ১৯৮৪।</div> <div style="text-align: justify;"> [8] মুসলিম, কিতাবুল জান্নাহ, পরিচ্ছেদ: জান্নাতী ও জাহান্নামীদের গুনাগুণের বিষয়ে আলোচনা, হাদীস নং ২৮৬৫।</div> <div style="text-align: justify;"> [9] আবু দাউদ, বিতির অধ্যায়, পরিচ্ছেদ ইস্তেগফার বিষয়ে আলোচনা, ১/১৩৫৩, হাদীস নং ১৫২৯।</div> <div style="text-align: justify;"> [10] মুসলিম, কিতাবুল বির ওয়াস-সিলা, কন্যা সন্তানের প্রতি দয়া করা বিষয়ে আলোচনা, হাদীস নং ২৬৩১।</div> <div style="text-align: justify;"> [11] বুখারি ও মুসলিম, দেখুন সংক্ষিপ্ত মুসলিম, হাদিস নং- ১৬৮২।</div> <div style="text-align: justify;"> [12] মুসলিম, হাদিস: ১৪৪</div> <div style="text-align: justify;"> [13] ইবনে হিব্বান, সহীহ জামে আসসগীর ১ম খণ্ড হাদিস নং-৬৭৩</div> <div style="text-align: justify;"> [14] আবু দাউদ, কিতাবুল জিহাদ, হাদিস নং- ২/২২০০</div> <div style="text-align: justify;"> [15] তিরমিযি, জিহাদের ফযিলত অধ্যায়, হাদিস নং-২/১৩৫৩</div> <div style="text-align: justify;"> [16] তিরমিযি, কিতাবুল বির ওয়াসসিলা, পরিচ্ছেদ: উত্তম চরিত্র বিষয়ে আলোচনা।</div> <div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> </div> </div>

জান্নাতে প্রবেশকারী ব্যক্তিদের গুণাবলী :

জান্নাতে প্রবেশকারী ব্যক্তিদের গুণাবলী : 🌀●● (1) নরম দিল হওয়া عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رضى الله عنه عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه و...

Read more »

সমুদ্রের ফেনার সমতুল্য গোনাহ মার্জনার আমল

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div dir="ltr"></div><div style="text-align: justify;"><b><i>সমুদ্রের ফেনার সমতুল্য গোনাহ মার্জনার আমল</i></b></div><div style="text-align: justify;">➖➖➖➖➖➖</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div dir="ltr"></div><div style="text-align: justify;">আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি</div><div style="text-align: justify;">لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَىْءٍ قَدِيرٌ</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div dir="ltr"></div><div style="text-align: justify;">উচ্চারণঃ</div><div style="text-align: justify;">"লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াহদাহু লা- শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদ, ওয়া হুয়া 'আলা কুল্লি শাই-ইন ক্বাদীর।"</div><div style="text-align: justify;">"আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলাহ নেই; তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই; রাজত্ব তাঁরই, যাবতীয় প্রশংসা তাঁরই; তিনই সবকিছু উপর ক্ষমতাবান।"</div><div style="text-align: justify;">এই দুআ দিনে ১০০ বার পাঠ করে সে দশজন গোলাম আযাদ করার সাওয়াব পাবে, তার আমল নামায় ১০০ নেকী লিপিবদ্ধ করা হবে এবং তার থেকে ১০০ গোনাহ মুছে দেওয়া হবে। আর তা ঐ দিন সন্ধ্যা পর্যন্ত শয়তান (তার কুমন্ত্রণা) থেকে তার জন্য রক্ষাকবচ হয়ে যাবে। সেদিন সে যা করেছে তার চেয়ে উত্তম পুণ্য সম্পাদনকারী কেউ হবে না। কিন্তু কেউ তার বেশী আমল করলে তার কথা ভিন্ন। আর যে ব্যক্তি দিনে ১০০' বার سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ  [সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী, অর্থাৎ, আমি আল্লাহর সপ্রশংসা পবিত্রতা বর্ণনা করছি] পাঠ করবে, তার যাবতীয় গোনাহ মোচন করে দেওয়া হবে, যদিও তা সমুদ্রের ফেনার সমতুল্য হয়।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div dir="ltr" style="text-align: justify;">[বুখারি ৬৪০৩) (মুসলিম ৪৮/১০ হাঃ ২৬৯১, আহমাদ ৮০১৪) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০৫১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০৬০, তিরমিজি, ইবনে মাজাহ]</div><div dir="ltr" style="text-align: justify;"><br /></div><div><div style="text-align: justify;">অগণিত গুনাহ মাফ ও সাওয়াব লাভের সহজ আমলঃ</div></div><div><div style="text-align: justify;"><br /></div></div><div><div style="text-align: justify;">প্রখ্যাত সাহাবী হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ صلى الله عليه وآله وسلم ইরশাদ করেন-</div></div><div><div style="text-align: justify;">مَنْ قَالَ سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ فِى يَوْمٍ مِائَةَ مَرَّةٍ حُطَّتْ خَطَايَاهُ وَلَوْ كَانَتْ مِثْلَ زَبَدِ الْبَحْرِ</div></div><div><div style="text-align: justify;"><br /></div></div><div><div style="text-align: justify;">"যে ব্যক্তি سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ( সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি) (এই তাসবীহ) দিনে একশ বার পাঠ করবে তার গুনাহসমূহ ক্ষমা করা হবে যদিও তা সমুদ্রের ফেনারাশি পরিমাণ হয়।"</div></div><div><div style="text-align: justify;"><br /></div></div><div><div style="text-align: justify;">[মুসলিম শরীফ,(বৈরুত:দারুল জিয়াল)খ.৮,পৃ.৬৯, হা.নং- ৭০১৮.</div></div><div><div style="text-align: justify;">বুখারী শরীফ,(দারু তুকিন নাজাহ,১ম সংস্করণ,১৪২২ হি) খ.৮,পৃ.৮৬, হা. নং- ৬৪০৫.]।</div></div><div><div style="text-align: justify;"><br /></div></div><div><div style="text-align: justify;">তবে অনেকের মতে এর দ্বারা সগীরা গুনাহ উদ্দেশ্য।</div></div><div><div style="text-align: justify;"><br /></div></div><div><div style="text-align: justify;">মুসলিম শরীফের অপর বর্ণনায় এসেছে,,,</div></div><div><div style="text-align: justify;">عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " مَنْ قَالَ: حِينَ يُصْبِحُ وَحِينَ يُمْسِي: سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ، مِائَةَ مَرَّةٍ، لَمْ يَأْتِ أَحَدٌ يَوْمَ الْقِيَامَةِ، بِأَفْضَلَ مِمَّا جَاءَ بِهِ، إِلَّا أَحَدٌ قَالَ مِثْلَ مَا قَالَ أَوْ زَادَ عَلَيْهِ</div></div><div><div style="text-align: justify;"><br /></div></div><div><div style="text-align: justify;">"হযরত আবু হোরায়রা রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামা ইরশাদ ফরমান, যে ব্যক্তি সকাল ও সন্ধ্যায় ১০০বার করে "সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি" বলে,কিয়ামতের দিন তাঁর মত উত্তম আমল নিয়ে কেউ আসবে না। তবে তিনি ব্যতীত যিনি ওই ব্যক্তির সমান অথবা এর চেয়ে বেশি পরিমানে (সকাল ও সন্ধ্যায় সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি তসবীহটি) বলে।"<br /><br />❝ সায়্যিদুল ইস্তিগফার ❞ এর ফযীলতঃ<br />▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬<br /><br />❐ হযরত সায়্যিদুনা শাদ্দাদ বিন আউস رَضِىَ اللٰهُ تَعَالٰى عَنْهُ  থেকে বর্ণিত; প্রিয় নবী, রাসূলে আরবী, হুযুর পূরনূর ﷺ ইরশাদ করেছেনঃ " এটি সায়্যিদুল ইস্তিগফারঃ<br /><br />اَللٰهُمَّ اَنْتَ رَبِّىْ لاَ اِلٰهَ اِلاَّ اَنْتَ خَلَقْتَنِىْ وَاَنَا عَبْدُكَ وَاَنَا عَلٰى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَااسْتَطَعْتُ اَعُوْذُبِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ اَبُوْءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَىَّ وَاَبُوْءُ بِذَنْبِىْ فَاغْفِرْلِىْ فَاِنَّهُ لاَ يَغْفِرُ الذُّنُوْبَ اِلاَّ اَنْتَ-<br /><br />"যে ব্যক্তি এটাকে ঈমান ও বিশ্বাস সহকারে দিনের বেলা পাঠ করলো, অতঃপর সেই দিনের সন্ধ্যার পূর্বে তার যদি ইন্তেকাল হয়ে যায়, তবে সে জান্নাতি। আর যে ব্যক্তি এটাকে রাতের বেলা ঈমান ও বিশ্বাস সহকারে পাঠ করলো, অতঃপর সকাল হওয়ার পূর্বে তার যদি ইন্তেকাল হয়ে যায়, তবে সে জান্নাতি।"<br />(তথ্যসূত্রঃ সহীহ বুখারী,চতুর্থ খন্ড,পৃষ্ঠা নং-১৯০,হাদিস নং-৬৩০৬)</div></div><div><div style="text-align: justify;"><br /></div></div><div><div style="text-align: justify;">মহান আল্লাহ আমাদেরকে আমল করার তৌফিক্ব দান করুক। আমীন।</div></div></div>

সমুদ্রের ফেনার সমতুল্য গোনাহ মার্জনার আমল

সমুদ্রের ফেনার সমতুল্য গোনাহ মার্জনার আমল ➖➖➖➖➖➖ আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللّ...

Read more »

সমুদ্রের ফেনার সমতুল্য গোনাহ মার্জনার আমল

<p dir="ltr"><b><i>সমুদ্রের ফেনার সমতুল্য গোনাহ মার্জনার আমল</i></b><br>➖➖➖➖➖➖</p><p dir="ltr">আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি<br>لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَىْءٍ قَدِيرٌ</p><p dir="ltr">উচ্চারণঃ<br>"লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াহদাহু লা- শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদ, ওয়া হুয়া 'আলা কুল্লি শাই-ইন ক্বাদীর।"<br>"আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলাহ নেই; তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই; রাজত্ব তাঁরই, যাবতীয় প্রশংসা তাঁরই; তিনই সবকিছু উপর ক্ষমতাবান।"<br>এই দুআ দিনে ১০০ বার পাঠ করে সে দশজন গোলাম আযাদ করার সাওয়াব পাবে, তার আমল নামায় ১০০ নেকী লিপিবদ্ধ করা হবে এবং তার থেকে ১০০ গোনাহ মুছে দেওয়া হবে। আর তা ঐ দিন সন্ধ্যা পর্যন্ত শয়তান (তার কুমন্ত্রণা) থেকে তার জন্য রক্ষাকবচ হয়ে যাবে। সেদিন সে যা করেছে তার চেয়ে উত্তম পুণ্য সম্পাদনকারী কেউ হবে না। কিন্তু কেউ তার বেশী আমল করলে তার কথা ভিন্ন। আর যে ব্যক্তি দিনে ১০০' বার سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ  [সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী, অর্থাৎ, আমি আল্লাহর সপ্রশংসা পবিত্রতা বর্ণনা করছি] পাঠ করবে, তার যাবতীয় গোনাহ মোচন করে দেওয়া হবে, যদিও তা সমুদ্রের ফেনার সমতুল্য হয়। </p><p dir="ltr">[বুখারি ৬৪০৩) (মুসলিম ৪৮/১০ হাঃ ২৬৯১, আহমাদ ৮০১৪) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০৫১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০৬০, তিরমিজি, ইবনে মাজাহ]</p>

সমুদ্রের ফেনার সমতুল্য গোনাহ মার্জনার আমল

সমুদ্রের ফেনার সমতুল্য গোনাহ মার্জনার আমল ➖➖➖➖➖➖ আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللّ...

Read more »

মুহূর্ত্বের মধ্যেই কোটি কোটি সওয়াবের ভান্ডার

<p dir="ltr">আসুন হাদিসের আলোকে গবেষণা করে কিছু আমলের সওয়াব ও তার সাথে বোনাস সওয়াব সম্পর্কে জেনে নেই। আল্লাহ পাক পরম করুণাময়, সকল আমলের প্রতিদান তাঁর থেকেই। ইনশাআল্লাহ,<br>🖋গবেষণায়ঃ মাসুম বিল্লাহ সানি, ব্লগার (সুন্নি-বিশ্বকোষ)</p><p dir="ltr">(I) ২০ মিনিটে ১৪০০০ বার আল-কুরআন খতমের সওয়াব।<br>(II) ১ বার বিসমিল্লাহ পাঠে ১৩ লক্ষ ৩০ হাজার টি নেকীর সওয়াব।<br>(III) একটি আয়াত পাঠে ৩৭ লক্ষ ৮০ হাজার নেকী।</p><p dir="ltr">20 মিনিটে 20 খতম আল-কুরআনের সওয়াবঃ<br>➖➖➖➖➖➖<br>⛔ সুরা ফাতিহা ৩ বার পড়লে ২ খতমের সওয়াব হয়। (তফসীরে মাযহারী ১ম, পৃ ১৫)</p><p dir="ltr">⛔ আয়তুল কুরসী ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব। (তফসীরে মাযহারী ২য় খন্ড, পৃ ৩১)</p><p dir="ltr">⛔ সুরা ইখলাস ৩ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ বুখারী ২য়, পৃ ৬৫০) </p><p dir="ltr">⛔ সুরা ইয়াসিন ১ বার পড়লে ১০ খতম এর সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৬)</p><p dir="ltr">⛔ সুরা কাফিরুন ৪ বার পড়লে খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)</p><p dir="ltr">⛔ সুরা যিলযাল ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)</p><p dir="ltr">⛔ সুরা ক্বদর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৮০)</p><p dir="ltr">⛔ সুরা নাসর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)</p><p dir="ltr">⛔ সুরা আদিয়াত ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৯৫)</p><p dir="ltr">⛔ সুরা তাকাসুর ১ বার পাঠ করলে ১০০০ আয়াত পাঠের সমান সওয়াব হয়। (বায়হাকী, মিশকাত ১ম, পৃ ১৯০)</p><p dir="ltr">⛔ দুরুদে লাকী ১ বার পড়লে ১ লক্ষ বার দুরুদ পাঠের সমান সওয়াব হয়।</p><p dir="ltr">⛔ ২০ লক্ষ নেকীর দোয়া :<br>" লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারিকা'লাহু আহাদান সামাদান লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউ লাদ ওয়া লাম ইয়া কুল্লাহু কুফুয়ান আহাদ।"</p><p dir="ltr">পরিশেষেঃ <br>যত বেশি পড়বেন তত বেশি সওয়াব। আপনার উসীলায় অন্য কেউ আমল করলে আপনেও সওয়াবের ভাগিদার হবেন।</p><p dir="ltr">⛔ "যে ব্যক্তি কল্যাণ ও সৎকাজের সুপারিশ করবে, সে তা থেকে অংশ পাবে (সুরা নিসা : ৮৫)</p><p dir="ltr">10 - 700 গুণ সওয়াবঃ<br>➖➖➖➖➖➖➖<br>⛔ রাসুল (ﷺ) বলেন ‘আল্লাহ তাআলা বলেন, আদম সন্তানের প্রত্যেক আমল তার নিজের জন্য; তাতে তার সওয়াব ১০ থেকে ৭০০ গুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু রোযা নয়। রোযা হল আমার জন্য। আর আমি নিজে তার প্রতিদান দেব।’’ (বুখারী ও মুসলিম)</p><p dir="ltr">⛔ রাসূলে পাক (ﷺ) ইরশাদ করেন- <br>▪ যে নামাজে দাড়িয়ে কুরআন তেলাওয়াত করবে সে প্রতি হরফের বিনিময়ে ১০০টি নেকী লাভ করবে, <br>▪ যে নামাজে বসে বসে কুরআন তেলাওয়াত করবে সে প্রতি হরফের বিনিময়ে ৫০টি নেকী লাভ করবে, <br>▪ নামাজের বাইরে অজু সহকারে যে কোরআন তেলাওয়াত করবে সে প্রতি হরফের বিনিময়ে ২৫টি নেকী লাভ করবে, <br>▪ আর নামাজের বাইরে অজু ছাড়া যে কুরআন তেলাওয়াত করবে সে প্রতি হরফের বিনিময়ে ১০টি নেকী লাভ করবে। <br>হাদিস বর্ণনা করেছেনঃ<br>🔯 হযরত আলী (রা.), 🔯 ইবনে মাসউদ (রা.) [তিরমীজি, দারেমী, ইমাম গাজ্জালিঃ এহইয়াউল উলুম]</p><p dir="ltr">Calculation 1 :<br>➖➖➖➖➖<br>ইনশাআল্লাহ আল্লাহ চাইলে মাত্র ২০ মিনিটেও পেতে পারেনঃ <br>📌 [২০ খতম❌৭০০ গুন সওয়াব = ১৪০০০ বার খতমের সওয়াব।] (সুবহানআল্লাহ)</p><p dir="ltr">Calculation 2 :<br>➖➖➖➖➖<br>📌 নামাজের মধ্যে "বিসমিল্লাহ হির রাহমানির রাহিম" শুধুমাত্র ১ বার পাঠ করলে ইনশাআল্লাহ আল্লাহ পাক চাইলে <a href="tel:1330000">১৩৩০০০০</a>টি নেকী দিতে পারেন। যেমনঃ<br>[১৯টি হরফ❌১০০=১৯০০ টি নেকীর সওয়াব।] (সুবহানআল্লাহ)<br>[১৯০০❌৭০০ গুন সওয়াব] = <a href="tel:1330000">১৩৩০০০০</a> টি নেকীর সওয়াব।] (সুবহানআল্লাহ)</p><p dir="ltr">Calculation 3 :<br>➖➖➖➖➖<br>ইনশাআল্লাহ আল্লাহ পাক চাইলে একটি আয়াত পাঠে ৩৭ লক্ষ ৮০ হাজার নেকী দিতে পারেন। যেমনঃ</p><p dir="ltr">সুরা-আর রাহমানের একটি আয়াতঃ<br>⛔ ফাবিআইয়্যি আলা---ই রাব্বি কুমাতো কাজ্জিবান।<br>(সুরা আর-রাহমান)<br>অর্থ : তবে তোমরা তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহকে অস্বীকার করবে?</p><p dir="ltr">⛔ এই আয়াত উক্ত সুরায় কত বার আছে? কত হরফ? কত সওয়াব?<br>▪ এই আয়াতটি সুরা আর-রহমানে ৩০ বার পুনরাবৃত্তি হয়েছে।<br>▪ উক্ত আয়াতে ১৮ টি হরফ আছে।<br>▪ সুতরাং আয়াতটি ১ বার পড়লে ইনশাআল্লাহ ৩০ বার পড়া হয়ে যাবে।<br>▪ যেহেতু আল-কোরআন তেলাওয়াতে প্রতি হরফের বিনিময়ে আল্লাহ ১০টি নেকী দিবেন।<br>[তিরমিযী হা/২৯১০; মুসতাদরাকে হাকেম হা/২০৯২;<br>মিশকাত হা/২১৩৮, হাদীছ ছহীহ।]</p><p dir="ltr">◾১৮ (হরফ)❌১০ (নেকী)❌৩০ (বার) = ৫৪০০ নেকী। (সুবাহানাল্লাহ)<br>◾৫৪০০ নেকী❌৭০০ গুন সওয়াব = ৩৭ লক্ষ ৮০ হাজার নেকীর সওয়াব। (সুবহানআল্লাহ)</p>

মুহূর্ত্বের মধ্যেই কোটি কোটি সওয়াবের ভান্ডার

আসুন হাদিসের আলোকে গবেষণা করে কিছু আমলের সওয়াব ও তার সাথে বোনাস সওয়াব সম্পর্কে জেনে নেই। আল্লাহ পাক পরম করুণাময়, সকল আমলের প্রতিদান তাঁর থেক...

Read more »

দৈনন্দিন দোয়া

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> <b><i>দৈনন্দিন দোয়া </i></b></div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> ◾দোয়া কবুলের জন্য যে কোন সময় এ দোয়া পাঠ করা: </div> <div style="text-align: justify;"> اللَّهُ أَكْبَرُ كَبِيرًا وَالْحَمْدُ لِلَّهِ كَثِيرًا وَسُبْحَانَ اللَّهِ بُكْرَةً وَأَصِيلاً </div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> উচ্চারন: আল্লাহু আকবার কাবীরা, ওয়াল হামদু লিল্লাহি কাছীরা ওয়া সুবহানাল্লাহি বুকরাতান ওয়া আসীলা</div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> অর্থ: আল্লাহ মহান, অতি মহান, আল্লাহ তাআলার জন্য অনেক অনেক প্রশংসা এবং সকাল-সন্ধ্যা আমি আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করছি। (মুসলিম, তিরমিজী ৩৯৪১)</div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> ◾আমাদের ইবাদাত সুন্দর ও আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য প্রতি নামাজ শেষে এই দোয়া পাঠ করা যায়: </div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> اللَّهُمَّ أَعِنِّي عَلَى ذِكْرِكَ، وَشُكْرِكَ، وَحُسْنِ عِبادَتِكَ</div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> উচ্চারন: আল্লাহুম্মা আ ই’ন্নী আ’লা যিকরিকা ওয়া শুকরিকা ওয়া হু’সনি ইবাদাতিকা।</div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমি আমাকে তোমার স্মরণ, তোমার কৃতজ্ঞতা এবং তোমার সুন্দর ইবাদত করার ব্যাপারে আমাকে সাহায্য কর।" (আবু দাউদ ১/২১৩, নাসায়ী, ইবেন হিব্বান, হাদীস সহীহ)</div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> ◾দুই সিজদার মাঝে এ দোয়া পাঠ করা: </div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي، وَارْحَمْنِي، وَاهْدِنِي، وَاجْبُرْنِي، وَعَافِنِي، وَارْزُقْنِي، وَارْفَعْنِي</div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> উচ্চারন: আল্লাহুম্মাগ ফিরলি, ওয়ার হামনী, ওয়াহদীনি, ওয়া আফিনী, ওয়ার-ঝুকনী</div> <div style="text-align: justify;"> অর্থ: হে আল্লাহ! তুমি আমায় মাফ কর, আমাকে রহম কর, আমাকে হেদায়েত দান কর, আমাকে শান্তি দান কর এবং আমাকে রিজিক দাও| (মুসলিম, মিশকাত পৃঃ ৭৭ হা/ ৮৯৩)</div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> ◾তাশহুদ শেষে এই দোয়া পাঠ করা: </div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> اَللَّهُـمَّ إِنيِّ أَعوُذُ بِكَ مِنْ عَذاَبِ جَهَنَّمَ،وَمِنْ عَذاَبِ الْقَبْرِ وَمِنْ فِتْـنَةِ الْمَحْياَ وَالْمَماَتِ وَمِنْ فِتْـنَةِ الْمَسيِحِ الدَّجاَّلِ</div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> উচ্চারন: আল্লাহুম্মা ইন্নি আ’উযুবিকা মিন আযাবি জাহান্নাম ওয়া আ’উযুবিকা মিন আযাবিল ক্ববর ওয়া আ'উযুবিকা মিন ফিতনাতিল মা’হয়া ওয়াল মামাত ওয়া আ'উযুবিকা মিন ফিতনাতি মাসিহিদ দাজ্জাল। (সহীহ মুসলিম ও মিশকাত। হাদীস নং- ৯৪০-৪১)</div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> অর্থ: হে আল্লাহ! আপনি আমাকে জাহান্নামের আযাব থেকে মুক্তি দান করুন। হে আল্লাহ! আপনি আমাকে ক্ববরের আযাব থেকে মু্ক্তি দান করুন। হে আল্লাহ! আপনি আমাকে জীবন মৃত্যুর কঠিন ফিতনা থেকে মুক্তি দান করুন। হে আল্লাহ! আপনি আমাকে মাসিহি দাজ্জালের ফিতনা থেকে মুক্তি দান করুন।</div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> ◾মা আয়েশা নবী করিম (ﷺ) কে জিজ্ঞাসা করেন: হে আল্লাহর রাসূল! যদি আমি লাইলাতুল কদর লাভ করি, তাহলে কি দুআ' করবো? তিনি (ﷺ) বলেন: বলবে,</div> <div style="text-align: justify;"> اللهم إنك عفو تحب العفو فاعفو عنى</div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> উচ্চারন: "আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল্ আফওয়া ফা’ফু আন্নী"। [আহমদ,৬/১৮২] </div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> অর্থ: "হে আল্লাহ! তুমি ক্ষমাশীল। ক্ষমা পছন্দ কর, তাই আমাকে ক্ষমা কর"</div> </div> </div>

দৈনন্দিন দোয়া

দৈনন্দিন দোয়া ◾দোয়া কবুলের জন্য যে কোন সময় এ দোয়া পাঠ করা: اللَّهُ أَكْبَرُ كَبِيرًا وَالْحَمْدُ لِلَّهِ كَثِيرًا وَسُبْحَانَ اللَّ...

Read more »

দৈনিন্দিন জিকির

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> <i><b>দৈনিন্দিন জিকির</b></i></div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> (১) প্রতিদিন ১০০ বার "সুবহান আল্লাহ্" পাঠ করলে ১০০০ সাওয়াব লিখা হয় এবং ১০০০ গুনাহ মাফ করা হয়। [সহীহ মুসলিম-৪/২০৭৩] </div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> (২) ‘আলহামদুলিল্লাহ’ মীযানের পাল্লাকে ভারী করে দেয় এবং সর্বোত্তম দোআ’। [তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে মাযাহ-২/১২৪৯,</div> <div style="text-align: justify;"> হাকিম-১/ ৫০৩,সহীহ আল জামে’-১/৩৬২] </div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> (৩) ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ সর্বোত্তম যিকর। [তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে মাযাহ-২/১২৪৯, হাকিম-১/ ৫০৩,সহীহ আল জামে’-১/৩৬২]</div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> (৪) ‘সুবহান আল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর’ এই কালিমাগুলি আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয় এবং নবী (ﷺ) বলেনঃ পৃথিবীর সমস্ত জিনিসের চইতে আমার নিকট অধিক প্রিয়। </div> <div style="text-align: justify;"> [ সহীহ মুসলিম -৩/১৬৮৫, ৪/২০৭২] </div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> (৫) যে ব্যক্তি ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী’ প্রতিদিন ১০০ বার পাঠ করবে সমুদ্রের ফেনা পরিমান (সগীরা) গুনাহ থাকলে ও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে। </div> <div style="text-align: justify;"> [সহীহ আল-বুখারী-৭/১৬৮, সহীহ মুসলিম-৪/২০৭১] </div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> (৬) নবী (ﷺ.) বলেন, ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বি –হামদিহী সুবহানাল্লাহিল আযীম’ এই কালীমাগুলি জিহ্বায় উচ্চারনে সহজ, মীযানের পাল্লায় ভারী, দয়াময় আল্লাহর নিকট প্রিয়। </div> <div style="text-align: justify;"> [সহিহ আল- বুখারী-৭/ ১৬৮,সহীহ মুসলিম-৪/২০৭২] </div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> (৭) যে ব্যক্তি ‘সুবহানাল্লাহিল আযীমি ওয়াবি হামদিহী’ পাঠ করবে প্রতিবারে তার জন্য জান্নাতে একটি করে (জান্নাতী) খেজুর গাছ রোপন করা হবে । [আত-তিরমিযী-৫/৫১১,আল-হাকীম-১/৫০১, সহীহ আল-জামে’-৫/৫৩১, সহীহ আত-তিরমিজী-৩/১৬০] </div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> (৮) নবী (ﷺ) বলেন, ‘লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ’ হচ্ছে জান্নাতের গুপ্তধন সমুহের মধ্যে একটি গুপ্তধন। [ সহীহ আল-বুখারী -১১/২১৩, সহীহ মুসলিম-৪/২০৭৬] </div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> (৯) নবী (ﷺ) বলেন, ‘সুবহান আল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ’ এই কালীমাগুলি হচ্ছে “অবশিষ্ট নেকআ’মল সমুহ”। </div> <div style="text-align: justify;"> [ আহমাদ (সহীহ)-৫১৩, মাজমাউজ জাওয়াঈদ-১/২৯৭ ] </div> </div> <div dir="ltr"> <div style="text-align: justify;"> (১০) নবী (ﷺ) বলেন, যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার দুরুদ পাঠ করবে আল্লাহ তাআ’লা তার প্রতি দশ বার রহমত বর্ষণ করবেন- “আল্লাহুম্মা সাল্লি ’আলা মুহাম্মাদিঁওয়া ’আলা আলি মুহাম্মাদিন্ কামা সাল্লায়তা ’আলা ইব্রাহীমা ওয়া ’আলা ’আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজিদ আল্লাহুম্মা বারিক ’আলা মুহাম্মাদিঁওয়া ’আলা আলি মুহাম্মাদিন্ কামা বারাকতা ’আলা ইব্রাহীমা ওয়া ’আলা ’আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজিদ এবং তিনি (ﷺ) আরো বলেন, যে ব্যক্তি আমার প্রতি সকালে দশবার এবং বিকেলে দশবার দুরুদ পাঠ করবে সে ব্যক্তি কিয়ামতের দিন আমার শাফায়াত পাবে ।” </div> <div style="text-align: justify;"> [তাবারানী, মাজময়াউজ জাওয়াঈদ-১০/১২০, সহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব-১/২৭৩]</div> </div> </div>

দৈনিন্দিন জিকির

দৈনিন্দিন জিকির (১) প্রতিদিন ১০০ বার "সুবহান আল্লাহ্" পাঠ করলে ১০০০ সাওয়াব লিখা হয় এবং ১০০০ গুনাহ মাফ করা হয়। [সহীহ মুসল...

Read more »

দৈনিন্দিন জিকির

<div dir="ltr"> <i><b>দৈনিন্দিন জিকির</b></i></div> <div dir="ltr"> (১) প্রতিদিন ১০০ বার "সুবহান আল্লাহ্" পাঠ করলে ১০০০ সাওয়াব লিখা হয় এবং ১০০০ গুনাহ মাফ করা হয়। [সহীহ মুসলিম-৪/২০৭৩] </div> <div dir="ltr"> (২) ‘আলহামদুলিল্লাহ’ মীযানের পাল্লাকে ভারী করে দেয় এবং সর্বোত্তম দোআ’। [তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে মাযাহ-২/১২৪৯,<br />হাকিম-১/ ৫০৩,সহীহ আল জামে’-১/৩৬২] </div> <div dir="ltr"> (৩) ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ সর্বোত্তম যিকর। [তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে মাযাহ-২/১২৪৯, হাকিম-১/ ৫০৩,সহীহ আল জামে’-১/৩৬২]</div> <div dir="ltr"> (৪) ‘সুবহান আল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর’ এই কালিমাগুলি আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয় এবং নবী (ﷺ) বলেনঃ পৃথিবীর সমস্ত জিনিসের চইতে আমার নিকট অধিক প্রিয়। <br />[ সহীহ মুসলিম -৩/১৬৮৫, ৪/২০৭২] </div> <div dir="ltr"> (৫) যে ব্যক্তি ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী’ প্রতিদিন ১০০ বার পাঠ করবে সমুদ্রের ফেনা পরিমান (সগীরা) গুনাহ থাকলে ও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে। <br />[সহীহ আল-বুখারী-৭/১৬৮, সহীহ মুসলিম-৪/২০৭১] </div> <div dir="ltr"> (৬) নবী (ﷺ.) বলেন, ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বি –হামদিহী সুবহানাল্লাহিল আযীম’ এই কালীমাগুলি জিহ্বায় উচ্চারনে সহজ, মীযানের পাল্লায় ভারী, দয়াময় আল্লাহর নিকট প্রিয় । <br />[সহিহ আল- বুখারী-৭/ ১৬৮,সহীহ মুসলিম-৪/২০৭২] </div> <div dir="ltr"> (৭) যে ব্যক্তি ‘সুবহানাল্লাহিল আযীমি ওয়াবি হামদিহী’ পাঠ করবে প্রতিবারে তার জন্য জান্নাতে একটি করে (জান্নাতী) খেজুর গাছ রোপন করা হবে । [আত-তিরমিযী-৫/৫১১,আল-হাকীম-১/৫০১, সহীহ আল-জামে’-৫/৫৩১, সহীহ আত-তিরমিজী-৩/১৬০] </div> <div dir="ltr"> (৮) নবী (ﷺ) বলেন, ‘লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ’ হচ্ছে জান্নাতের গুপ্তধন সমুহের মধ্যে একটি গুপ্তধন। [ সহীহ আল-বুখারী -১১/২১৩, সহীহ মুসলিম-৪/২০৭৬] </div> <div dir="ltr"> (৯) নবী (ﷺ) বলেন, ‘সুবহান আল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ’ এই কালীমাগুলি হচ্ছে “অবশিষ্ট নেকআ’মল সমুহ”। <br />[ আহমাদ (সহীহ)-৫১৩, মাজমাউজ জাওয়াঈদ-১/২৯৭ ] </div> <div dir="ltr"> (১০) নবী (ﷺ) বলেন, যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার দুরুদ পাঠ করবে আল্লাহ তাআ’লা তার প্রতি দশ বার রহমত বর্ষণ করবেন- “আল্লাহুম্মা সাল্লি ’আলা মুহাম্মাদিঁওয়া ’আলা আলি মুহাম্মাদিন্ কামা সাল্লায়তা ’আলা ইব্রাহীমা ওয়া ’আলা ’আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজিদ আল্লাহুম্মা বারিক ’আলা মুহাম্মাদিঁওয়া ’আলা আলি মুহাম্মাদিন্ কামা বারাকতা ’আলা ইব্রাহীমা ওয়া ’আলা ’আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজিদ এবং তিনি (ﷺ) আরো বলেন, যে ব্যক্তি আমার প্রতি সকালে দশবার এবং বিকেলে দশবার দুরুদ পাঠ করবে সে ব্যক্তি কিয়ামতের দিন আমার শাফায়াত পাবে ।” <br />[তাবারানী, মাজময়াউজ জাওয়াঈদ-১০/১২০, সহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব-১/২৭৩]</div>

দৈনিন্দিন জিকির

দৈনিন্দিন জিকির (১) প্রতিদিন ১০০ বার "সুবহান আল্লাহ্" পাঠ করলে ১০০০ সাওয়াব লিখা হয় এবং ১০০০ গুনাহ মাফ করা হয়। [সহীহ মুসলিম-৪...

Read more »