মাহে রামাদান এসেছে

মাহে রামাদান এসেছে<br /> [লেখক:: আরিফ ওয়াকিজ]<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhns2X8L71FiyU3ztdHO9L_XfBvO83x1F2VavHk0U4hJrk1NRSM8t-tAm0k_biRoGUnlLdKo6_tmIZ2t4XoXqEX0bpIEVNm-uSJlIpbBAyZf2-5GngIWHBqk42fQ7LReO1EXdPx3G3WKv5x/s1600/FB_IMG_15569850816642876.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="718" data-original-width="712" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhns2X8L71FiyU3ztdHO9L_XfBvO83x1F2VavHk0U4hJrk1NRSM8t-tAm0k_biRoGUnlLdKo6_tmIZ2t4XoXqEX0bpIEVNm-uSJlIpbBAyZf2-5GngIWHBqk42fQ7LReO1EXdPx3G3WKv5x/s320-rw/FB_IMG_15569850816642876.jpg" width="317" /></a></div> <br /> শুকরান খোদার করো মুমিন<br /> নূরে রহমান এসেছে,<br /> নেয়ামত বিলিয়ে দিতে আজি<br /> মাহে রামাদান এসেছে।<br /> <br /> সেহেরির বরকত ইফতারে রহমত<br /> লও কুড়িয়ে লও,<br /> রবের তরে নত হয়ে সবাই<br /> সেজদায় লুটিয়ে যাও।<br /> <br /> মাহে নূরে ভিজিয়া সবে রে<br /> নিজেরে করো পাক,<br /> যত কালিমা পাপের রইয়াছে<br /> সারাটা ধুয়ে যাক।<br /> <br /> যত জন আছে আপন চেনা<br /> সকলের তরে যাও,<br /> করিয়াছি গুনাহ্ ভুল বেয়াদবি<br /> ক্ষমা তাদেক  চাও।<br /> <br /> তছবী দুরুদ তারাবী করো<br /> সারা মাহিনা জুড়ে,<br /> কদর রাত্রি  তালাশ করো<br /> শেষে ইতেকাফ করে।<br /> <br /> দামি বনিলো এই মাহিনা<br /> বুকে ধরিয়া যারে,<br /> তার তেলাওয়াত করিও মন<br /> মধুর প্রেমের সুরে।<br /> <br /> মাহিনা গেলো মিলেনি মাফি<br /> চোখ অস্রু পরেনি,<br /> কপাল পোড়া মন্দ রে তুই<br /> পায়গম্বরের পাক বানী।<br /> <br /> মন হেলাতে আর কদিন যাবি<br /> আসিলো নূরের তরী,<br /> সব ভুলে আজ রবের ফরমান<br /> মিলিয়া পালন করি।<br /> <br /> ওয়াকিজ তুই তো বড় পাপী<br /> এই জগত সংসারে,<br /> তোর পক্ষ কি নিবে মাফি<br /> পাক মাহিনার পাড়ে?<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhmKJGpOlb4pzHFPjuFf0vj9BvNqAPTYSYHTY3RW4KOcji0FXcbMgtArRBAs5aYaQgY6SoL_mBJNpEhfZDTQcrT2bMasGDBxQEVV4mD86_40SJu1zPGyfk3edaq-sXVW2GFsSmCqoqp2nuu/s1600/FB_IMG_15569850816642876.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="718" data-original-width="712" height="320" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhmKJGpOlb4pzHFPjuFf0vj9BvNqAPTYSYHTY3RW4KOcji0FXcbMgtArRBAs5aYaQgY6SoL_mBJNpEhfZDTQcrT2bMasGDBxQEVV4mD86_40SJu1zPGyfk3edaq-sXVW2GFsSmCqoqp2nuu/s320-rw/FB_IMG_15569850816642876.jpg" width="317" /></a></div>

মাহে রামাদান এসেছে

মাহে রামাদান এসেছে [লেখক:: আরিফ ওয়াকিজ] শুকরান খোদার করো মুমিন নূরে রহমান এসেছে, নেয়ামত বিলিয়ে দিতে আজি মাহে রামাদান এসেছে। সেহেরি...

Read more »

রমজান ও রোজা বিষয়ক প্রশ্নোত্তরঃ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> 📌প্রশ্ন-১। চাঁদ দেখার উপর নির্ভর না করে সৌদি আরব বা অন্য কোনো দেশের উপর নির্ভর করে ভিন্ন কোনো দেশের অধিবাসীর সাওম পালন বা ভঙ্গ করা যাবে কিনা?<br /> <br /> উত্তর ঃ চাঁদ দেখার উপর নির্ভর না করে সৌদি আরবের সাথে একই দিনে রমাদানের সাওম পালন শুরু করা এবং সাওম ভঙ্গ করে ঈদ করার যৌক্তিকতা শরীয়তের মানদন্ডে উন্নিত নয়। চাঁদের উদয় স্থানের ভিন্নতার দরুণ দিনের ব্যবধান হওয়া স্বাভাবিক।  একই দিনের রাতের বেলায় যতটুকু এলাকাতে চাঁদ দেখা যায় ততটুকু এলাকা একই হুকুমের অন্তর্ভুক্ত। উদাহরণ স্বরূপ শুক্রবার রাতে সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেল, ঠিক একই রাতে বাংলাদেশেও দেখা গেছে, তাহলে একই দিন সৌদি আরবের সাথে বাংলাদেশের সাওম পালন ও সাওম ভঙ্গ করে ঈদ পালন করবে। কিন্তু শুক্রবার রাতে যদি সৌদি আরবে চাঁদ দেখা যায় আর বাংলাদেশে যদি ঐ রাতে চাঁদ দেখা না যায় বরং শনিবারে দেখা যায় তাহলে সৌদি আরবের সাথে সাওম পালন ও সাওম ভেঙ্গে ঈদ করা শরীয়ত পরিপন্থী। যেহেতু বিশ্বনবী (সাঃ) সাওম পালন ও সাওম ভঙ্গের সাথে চাঁদ দেখার শর্ত দিয়েছেন।  তাই চাঁদ দেখার উপর নির্ভর না করে সৌদি আরবের সাথে চাঁদ দেখা বা জ্যোতিষ গণনার  উপর নির্ভর করে সাওম পালন ও সাওম ভঙ্গ করে ঈদ উদযাপন করা ঠিক নয়।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-২। (ক) কেউ যদি ৩০ দিন সাওম পূর্ণ করে ভিন্ন কোনো দেশে সফর করে যেখানে রমাদান মাস চলছে, এক্ষেত্রে ঐ সফরকারীর করণীয় কি?<br /> (খ) যদি কেউ রমাদান মাসে ২৭ টি অথবা ২৮টি রোজা পূর্ণ করে এমন কোনো দেশে গমন করে যেখানে ঈদের দিন চলছে এমতাবস্থায় এ ব্যক্তির করণীয় কি?<br /> <br /> উত্তর ঃ কেউ যদি রমাদানের ৩০ দিন সাওম পূর্ণ করে এমন দেশে গমন করলো সেখানে রমাদান মাস এখনো চলছে তাহলে ঐ এলাকায় পৌছার পর বর্ধিত দিনে নফল হিসেবে সাওম পালন করবে অথবা চুপিসারে সাওম ভঙ্গ করবে। কিন্তু যদি ২৮ রমাদান পূর্ণ করে এমন দেশে গমন করলো যেখানে রমাদানের মাস শেষ হয়ে গেল এবং ঈদের দিন চলছে তাহলে ঐ এলাকার লোকদের সাথে ঈদ করবে এবং ঐ এলাকার রমাদান যদি ২৯ দিনের হয় তাহলে ১টি সাওম এবং ৩০দিনের হয় তাহলে ২টি সাওম ঈদের পর কাজা করবে।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-৩। পরীক্ষা বা অন্য কোনো কাজের চাপ বা অজুহাত দেখিয়ে সাওম পালন থেকে বিরত থাকা যাবে কিনা?<br /> <br /> উত্তর ঃ পরীক্ষা বা পারিবারিক কাজের কারণে রমাদানের সাওম পালন থেকে বিরত থাকা হারাম। অনেক ছেলে-মেয়েকে দেখা যায় প্রাপ্ত বয়ষ্ক হওয়ার পরও পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে সাওম পালন থেকে বিরত থাকে এটা কবিরা গুনাহ।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-৪। জীবিকা নির্বাহের জন্য কোনো অত্যধিক কষ্টকর কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিদের জন্য সাওম ভঙ্গ বা সাওম পালন থেকে বিরত থাকা জায়েজ আছে কিনা?<br /> <br /> উত্তর ঃ রিক্সা চালানো, মাটি কাটা, ভারি যন্ত্রপাতি নিয়ে কাজ করা ইত্যাদি কষ্টকর পরিশ্রমের জন্য রমাদানের সাওম ভঙ্গ করা যায়েজ নেই। তবে সে কষ্টকর কাজ ছাড়া জীবিকা নির্বাহের আর কোনো সুযোগ নেই, তাহলে জীবন রক্ষার্থে যতদিন সাওম ভঙ্গ করা দরকার ততদিনের অনুমোদন আছে। কিন্তু সাওম ভঙ্গ করতে হয় এমন শ্রম থেকে বের হয়ে আসার জন্য সাধ্যানুযায়ী চেষ্টা করবে।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-৫। (ক) গরমের তীব্রতার কারণে সাওম পালনকারী মাথায় পানি দিয়ে গোসল করলে অথবা চোখে সুরমা ব্যবহার করলে রোজার কোনো ক্ষতি হবে কিনা?<br /> (খ) সাওম পালনকারীর জন্য তরকারীর স্বাদ দেখা জায়েজ আছে কিনা?<br /> <br /> উত্তর ঃ গরমের তীব্রতার কারণে সাওম পালনকারী কর্তৃক মাথায় পানি দেয়া, ভেজা কাপড় মাথায় বা কপালে দেয়া, গোসল করা, কুলি করা, চোখে সুরমা ব্যবহার করা, তেল ব্যবহার করা, কাঁচা বা শুকনো গাছের ডাল নিয়ে মেসওয়াক সাওমের ক্ষতি হবে না। প্রয়োজনে স্বাদ নেয়া যাবে। একান্তই প্রোয়োজন না হলে ডেক্সি বা পাতিলের তরকারীর স্বাদ দেখা মাকরূহ, তবে পেটে যেন কোনো কিছু প্রবেশ করলে রোজা ভেঙ্গে যাবে। প্রয়োজন না হলে এরকম করা উচিত নয়। বিনা প্রয়োজনে স্বাদ নেয়া মাকরূহ। তদ্রুপ বাধ্য হয়ে/অনোন্যোপায় হয়ে শিশুকে চাবিয়ে খাওয়ালে মাকরুহ হবে না।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-৬। সাওম পালন অবস্থায় খাবারের বিকল্প জাতীয় ইনজেকশন গ্রহণ করা যাবে কিনা?<br /> <br /> উত্তর ঃ যে সব ইনজেকশন খাদ্যের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার হয় তাতে সাওম ভেঙ্গে যাবে।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-৭। অসুস্থতার জন্য ডুশ (সাপোজিটর) ব্যবহার করা জায়েয কিনা?<br /> উত্তর ঃ সাওম অবস্থায় ডুশ ব্যবহার করলে, নাক বা মুক দিয়ে ওষুধ ঢাললে সাওম ভঙ্গ হয়ে যাবে, কাযা আদায় ওয়াজিব হবে।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-৮ । সাওম পালন অবস্থায় ক্রীম, সুরমা, আতর বা বডি স্প্রে ব্যবহারে সাওমের কোন ক্ষতি হবে কিনা?<br /> উত্তর ঃ সাওম পালন অবস্থায় তেল, শুরমা ব্যবহার করা যাবে। আতর ব্যবহার করা যেতে পারে কিন্তু বডি স্প্রে ব্যবহারে সাওম মাকরুহ হয়ে যেতে পারে তাই এর থেকে বিরত থাকাই উত্তম।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-৯। সাওম পালনের সময় ব্রাশ, মাজন অথবা অন্য কোন পেস্ট ব্যবহার করা জায়েয কিনা?<br /> উত্তর ঃ সাওম পালনের সময় মিসওয়াক করা সুন্নাত। ব্রাশ, মাজন ইত্যাদি যা পেটের ভিতর যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। তা গিলে ফেললে রোজা ভঙ্গ হয়ে যাবে। না গিললেও রোজা মাকরূহ হবে।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-১০। সাওম পালন অবস্থায় হস্তমৈথুনের বিধান এবং করলে তার করণীয় কি?<br /> উত্তর ঃ হস্তমৈথুন হারাম। এতে সাওম ভঙ্গ হবে ।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-১১। রমাদানে সাওম পালনের জন্য হায়েজ বন্ধ করার বড়ি খাওয়া উচিত কিনা?<br /> উত্তর ঃ রমাদানে সাওম পালনের জন্য হায়েজ বন্ধ করার বড়ি খাওয়া উচিত নয়। কারণ এতে শরীরের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশী। তবে কেউ খেলে আর মাসিক রক্তস্রাব বন্ধ হলে সাওম পালন করতে হবে।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-১২। সাওম পালন অবস্থায় গেসট্রোসকপি, এন্ডোসকপি এবং কলোনোস্কপি এর ব্যবহার বিধান সম্মত কিনা?<br /> <br /> উত্তর ঃ গেসট্রোসকপি  এন্ড্রোসকপি  যাতে মুখ দিয়ে ছোট পাইপ ঢুকিয়ে স্টোমাক ও নাড়িভুড়ির ছবি ধারণ করে যোগ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় এবং ক’লোনোস্কপি  যাতে ক্যামেরা সহ ছোট পাইপ পায়ু পথে ঢুকিয়ে ভিতরে ছবি ধারণ করে রোগ নির্ণয় করা হয়। এগুলোতে যদি কোনো ধরণের পানি বা তেল জাতীয় জিনিস অথবা খাবার পেটে পৌঁছানো হয় তাহলে সাওম ভেঙ্গে যাবে। আর যদি কোনো ধরণের পানি বা তেল জাতীয় জিনিস প্রবেশ করানো না হয় তাহলে সাওম ভঙ্গ হবে না।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-১৩। সাওম পালন অবস্থায় নাকের ড্রপ ব্যবহার জায়েজ কিনা?<br /> উত্তর ঃ নাকের ড্রপ যদি পেটে যায় তাহলে সাওম ভেঙ্গে যাবে। কারণ পেটের ভিতরে কিছু প্রবেশের জন্য নাক একটা বিকল্প পথ হিসেবে কাজ করে।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-১৪। কানে ও চোখে ড্রপ ব্যবহার করলে সাওমের কোনো ক্ষতি হবে কিনা?<br /> <br /> উত্তর ঃ কান ও চোখের ড্রপ ব্যবহার করলে সাওম ভঙ্গ হবে না। কারণ পেটে কোনো জিনিস প্রবেশের জন্য কান ও চোখ বিকল্প কোনো পথ নয়। যদি চোখের ড্রপ ব্যবহারে গলায় এর স্বাদ অনুভব হয় তবুও রোজা ভাঙবে না।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-১৫। তারাবীহর সালাত কয় রাকাত?<br /> <br /> উত্তর ঃ তারাবীহর সালাতে রাকাত নিয়ে যে যতই মতভেদ করুক না কেন ২০ রাকাত সালাত আদায় করার ব্যাপারে সাহাবীদের ঐক্যমত প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তাই ওজর ব্যতীত ২০ রাকাত তারাবীহর সালাত আদায়ে অবহেলা করা উচিত নয়।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-১৬। রমাদানে তারাবীহর সালাতে কোরআন খতম করার বিধান কি?<br /> উত্তর ঃ রমাদানের তারাবীহর সালাতে কোরআন খতম করা সুন্নাত। এক্ষেত্রে প্রতি দশ দিনে অথবা অন্ততঃ পুরো মাসে একবার খতম যেন দেওয়া হয় সেটা উত্তম। অবশ্যই শুদ্ধতার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-১৭। কোনো ব্যক্তি জামাতে তারাবীহর সালাত আদায়ে আগ্রহী কিন্তু মসজিদে এসে দেখে তারাবীহর সালাত শুরু হয়ে গেছে, এমতাবস্থায় তার করণীয় কি?<br /> উত্তর ঃ তারাবীহর সালাত এশার সালাতের পরে আদায় করা হয়। তাই কেউ যদি জামাতে শামিল হওয়ার জন্য এসে দেখে যে এশারের জামাত শেষ হয়ে তারাবীহর জামাত চলছে, সে প্রথমে এশারের সালাত আদায় করবে। তারপর তারাবীহের জামাতে শামিল হবে।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-১৮। তারাবীহর সালাতে অতি দ্রুত তিলাওয়াত বৈধ আছে কিনা?<br /> <br /> উত্তর ঃ তারাবীহর সালাতে প্রতি রাকাতে ভারসাম্যপূর্ণ তিলাওয়াত করা উচিত। তিলাওয়াত দীর্ঘায়িত করে মুসল্লিদের কষ্ট দেওয়া উচিত নয়। এটা শুধু তারাবীহের ক্ষেত্রে নয় বরং সব সালাতে ইমামের উচিত মুক্তাদীদের প্রতি খেয়াল রেখে তিলাওয়াতের ভারসাম্য রক্ষা করা। আবার এত দ্রুত তিলাওয়াত করাও জায়েয নেই যাতে অর্থ পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং মুক্তাদীদের বুঝতে অসুবিধা যেন না হয়।<br /> <br /> 📌প্রশ্ন-১৯। রমাদান মাসে বিতরের সালাত জামাতের সহিত আদায় করার বিধান কি?<br /> উত্তর ঃ রমাদান মাসে বিতরের সালাত জামাতের সহিত আদায় করার উপর ‘ইজমা’ হয়েছে। আর রমাদান ছাড়া অন্য মাসে বিতরের সালাত একাকী আদায় করার উপর ‘ইজমা’ হয়েছে।</div>

রমজান ও রোজা বিষয়ক প্রশ্নোত্তরঃ

📌প্রশ্ন-১। চাঁদ দেখার উপর নির্ভর না করে সৌদি আরব বা অন্য কোনো দেশের উপর নির্ভর করে ভিন্ন কোনো দেশের অধিবাসীর সাওম পালন বা ভঙ্গ করা যাবে কি...

Read more »

নতুন চাঁদ দেখার দুয়া

<div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: -apple-system, SolaimanLipiNormal, Poppins, sans-serif, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Oxygen, Ubuntu, Cantarell, "Fira Sans", "Droid Sans", "Helvetica Neue", Arial, sans-serif;"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjKiYLW2EZ8aUPb8cwv8zNX9_3EjlFRvKZqIMGW9vrHmqtuDwNuwlMysFkngYs2iueqeEGuNCLn-tDUoEHXnboXOe7EKUvab12bl9PpdHwzzvWPU9tZSEtHqd_06WCpUbtcyP6BSKrnZR4q/s1600/doa-top-20180516200507.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="390" data-original-width="750" height="207" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjKiYLW2EZ8aUPb8cwv8zNX9_3EjlFRvKZqIMGW9vrHmqtuDwNuwlMysFkngYs2iueqeEGuNCLn-tDUoEHXnboXOe7EKUvab12bl9PpdHwzzvWPU9tZSEtHqd_06WCpUbtcyP6BSKrnZR4q/s400-rw/doa-top-20180516200507.jpg" width="400" /></a></div> <br /> <br /> ♥<i><b><span style="color: #274e13;">বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম</span></b></i>♥  <br /> <br /> চাঁদ দেখা সাপেক্ষে হিজরি মাস গণনা শুরু হয়। আরবি (হিজরি) মাসের নতুন চাঁদ দেখলে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দোয়া পড়তেন। নতুন চাঁদ দেখে এ দোয়াটি পড়া প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাত।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: -apple-system, SolaimanLipiNormal, Poppins, sans-serif, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Oxygen, Ubuntu, Cantarell, "Fira Sans", "Droid Sans", "Helvetica Neue", Arial, sans-serif;"> শুধুমাত্র শাবান, রমজান বা শাওয়াল মাসের নতুন চাঁদ দেখেই এ দোয়া পড়তে হবে এমন নয় বরং প্রত্যেক মাসের নতুন চাঁদ দেখলে এ দোয়া পড়া সুন্নাত।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: -apple-system, SolaimanLipiNormal, Poppins, sans-serif, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Oxygen, Ubuntu, Cantarell, "Fira Sans", "Droid Sans", "Helvetica Neue", Arial, sans-serif;"> <br /></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: -apple-system, SolaimanLipiNormal, Poppins, sans-serif, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Oxygen, Ubuntu, Cantarell, "Fira Sans", "Droid Sans", "Helvetica Neue", Arial, sans-serif;"> হজরত তালহা ইবনু ওবায়দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন নতুন চাঁদ দেখতেন তখন বলতেন-</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: -apple-system, SolaimanLipiNormal, Poppins, sans-serif, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Oxygen, Ubuntu, Cantarell, "Fira Sans", "Droid Sans", "Helvetica Neue", Arial, sans-serif;"> <b><i><span style="color: #660000; font-family: Verdana, sans-serif;">اَللهُ اَكْبَرُ اَللَّهُمَّ أَهِلَّهُ عَلَيْنَا بِالْأَمْنِ وَ الْاِيْمَانِ وَالسَّلَامَةِ وَ الْاِسْلَامِ وَ       التَّوْفِيْقِ لِمَا تُحِبُّ وَ تَرْضَى رَبُّنَا وَ رَبُّكَ </span></i></b></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: -apple-system, SolaimanLipiNormal, Poppins, sans-serif, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Oxygen, Ubuntu, Cantarell, "Fira Sans", "Droid Sans", "Helvetica Neue", Arial, sans-serif;"> <b><i><span style="color: #7f6000; font-family: Verdana, sans-serif;">উচ্চারণ : আল্লাহু আকবার, আল্লাহুম্মা আহিল্লাহু আলাইনা বিল আমনি ওয়াল ঈমানি ওয়াস্সালামাতি ওয়াল ইসলামি ওয়াত্তাওফিকি লিমা তুহিব্বু ওয়া তারদা রাব্বুনা ওয়া রাব্বুকাল্লাহ।</span></i></b></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: -apple-system, SolaimanLipiNormal, Poppins, sans-serif, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Oxygen, Ubuntu, Cantarell, "Fira Sans", "Droid Sans", "Helvetica Neue", Arial, sans-serif;"> <b><i><span style="color: #20124d; font-family: Verdana, sans-serif;">অর্থ : আল্লাহ মহান, হে আল্লাহ! এ নতুন চাঁদকে আমাদের নিরাপত্তা, ঈমান, শান্তি ও ইসলামের সঙ্গে উদয় কর। আর তুমি যা ভালোবাস এবং যাতে তুমি সন্তুষ্ট হও, সেটাই আমাদের তাওফিক দাও। আল্লাহ তোমাদের এবং আমাদের প্রতিপালক।’ </span></i></b></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: -apple-system, SolaimanLipiNormal, Poppins, sans-serif, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Oxygen, Ubuntu, Cantarell, "Fira Sans", "Droid Sans", "Helvetica Neue", Arial, sans-serif;"> <span style="font-family: Verdana, sans-serif;">(তিরমিজি, মিশকাত)</span></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: -apple-system, SolaimanLipiNormal, Poppins, sans-serif, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Oxygen, Ubuntu, Cantarell, "Fira Sans", "Droid Sans", "Helvetica Neue", Arial, sans-serif;"> <br /></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: -apple-system, SolaimanLipiNormal, Poppins, sans-serif, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Oxygen, Ubuntu, Cantarell, "Fira Sans", "Droid Sans", "Helvetica Neue", Arial, sans-serif;"> আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে প্রতি চন্দ্র মাসের নতুন চাঁদ দেখে উল্লেখিত দোয়া পড়ার তাওফিক দান করুন। ঈমানি ও শান্তির জীবন যাপন ও যাবতীয় অনিষ্ট থেকে মুক্ত থাকার তাওফিক দান করুন। <b>আমিন</b>।</div>

নতুন চাঁদ দেখার দুয়া

♥ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম ♥  চাঁদ দেখা সাপেক্ষে হিজরি মাস গণনা শুরু হয়। আরবি (হিজরি) মাসের নতুন চাঁদ দেখলে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু ...

Read more »

রমজানের ৩০দিনের দোয়া

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> ১ম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اليوم الاوّل : اَللّـهُمَّ اجْعَلْ صِيامي فيهِ صِيامَ الصّائِمينَ، وَقِيامي فيهِ قيامَ الْقائِمينَ، وَنَبِّهْني<br /> <br /> فيهِ عَنْ نَوْمَةِ الْغافِلينَ، وَهَبْ لى جُرْمي فيهِ يا اِلـهَ الْعالَمينَ، وَاعْفُ عَنّي يا عافِياً عَنْ الُْمجْرِمينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ! আমার আজকের রোজাকে প্রকৃত রোজাদারদের রোজা হিসেবে গ্রহণ কর। আমার নামাজকে কবুল কর প্রকৃত নামাজীদের নামাজ হিসেবে। আমাকে জাগিয়ে তোলো গাফিলতির ঘুম থেকে। হে জগত সমূহের প্রতিপালক! এদিনে আমার সব গুনাহ মাফ করে দাও। ক্ষমা করে দাও আমার যাবতীয় অপরাধ। হে অপরাধীদের অপরাধ ক্ষমাকারী।<br /> <br /> ২য় রমজানের দোয়া<br /> <br /> اليوم الثّاني : اَللّـهُمَّ قَرِّبْني فيهِ اِلى مَرْضاتِكَ، وَجَنِّبْني فيهِ مِنْ سَخَطِكَ وَنَقِماتِكَ، وَوَفِّقْني فيهِ لِقِرآءَةِ ايـاتِكَ بِرَحْمَتِكَ يا اَرْحَمَ الرّاحِمينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ! তোমার রহমতের উসিলায় আজ আমাকে তোমার সন্তুষ্টির কাছাকাছি নিয়ে যাও। দূরে সরিয়ে দাও তোমার ক্রোধ আর গজব থেকে। আমাকে তৌফিক দাও তোমার পবিত্র কোরআনের আয়াত তেলাওয়াত করার। হে দয়াবানদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দয়াময়।<br /> <br /> ৩য় রমজানের দোয়া<br /> <br /> اليوم الثّالث : اَللّـهُمَّ ارْزُقْني فيهِ الذِّهْنَ وَالتَّنْبيهَ، وَباعِدْني فيهِ مِنَ السَّفاهَةِ وَالَّتمْويهِ، وَاجْعَلْ لى نَصيباً مِنْ كُلِّ خَيْر تُنْزِلُ فيهِ، بِجُودِكَ يا اَجْوَدَ الاَْجْوَدينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ! আজকের দিনে আমাকে সচেতনতা ও বিচক্ষণতা দান কর। আমাকে দূরে রাখ অজ্ঞতা , নির্বুদ্ধিতা ও ভ্রান্ত কাজ-কর্ম থেকে। এ দিনে যত ধরণের কল্যাণ দান করবে তার প্রত্যেকটি থেকে তোমার দয়ার উসিলায় আমাকে উপকৃত কর। হে দানশীলদের মধ্যে সর্বোত্তম দানশীল।<br /> <br /> ৪র্থ রমজানের দোয়া<br /> <br /> اليوم الرّابع : اَللّـهُمَّ قَوِّني فيهِ عَلى اِقامَةِ اَمْرِكَ، وَاَذِقْني فيهِ حَلاوَةَ ذِكْرِكَ، وَاَوْزِعْني فيهِ لاَِداءِ شُكْرِكَ بِكَرَمِكَ، وَاحْفَظْني فيهِ بِحِفْظِكَ وَسَتْرِكَ، يا اَبْصَرَ النّاظِرينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ! এ দিনে আমাকে তোমার নির্দেশ পালনের শক্তি দাও। তোমার জিকিরের মাধুর্য আমাকে আস্বাদন করাও। তোমার অপার করুণার মাধ্যমে আমাকে তোমার কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের জন্য প্রস্তুত কর। হে দৃষ্টিমানদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দৃষ্টিমান। আমাকে এ দিনে তোমারই আশ্রয় ও হেফাজতে রক্ষা কর।<br /> <br /> ৫ম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اليوم الخامس : اَللّـهُمَّ اجْعَلْني فيهِ مِنْ الْمُسْتَغْفِرينَ، وَاجْعَلْني فيهِ مِنْ عِبادِكَ الصّالِحينَ اْلقانِتينَ، وَاجْعَلني فيهِ مِنْ اَوْلِيائِكَ الْمُقَرَّبينَ، بِرَأْفَتِكَ يا اَرْحَمَ الرّاحِمينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ! এই দিনে আমাকে ক্ষমা প্রার্থনাকারীদের অন্তর্ভূক্ত কর। আমাকে শামিল কর তোমার সৎ ও অনুগত বান্দাদের কাতারে। হে আল্লাহ! মেহেরবানী করে আমাকে তোমার নৈকট্যলাভকারী বন্ধু হিসেবে গ্রহণ কর। হে দয়াবানদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দয়াবান।<br /> <br /> ৬ষ্ঠ রমজানের দোয়া<br /> <br /> اليوم السّادس : اَللّـهُمَّ لا تَخْذُلْني فيهِ لِتَعَرُّضِ مَعْصِيَتِكَ، وَلاتَضْرِبْني بِسِياطِ نَقِمَتِكَ، وَزَحْزِحْني فيهِ مِنْ مُوجِباتِ سَخَطِكَ، بِمَنِّكَ وَاَياديكَ يا مُنْتَهى رَغْبَةِ الرّاغِبينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ! তোমার নির্দেশ অমান্য করার কারণে এ দিনে আমায় লাঞ্চিত ও অপদস্থ করোনা। তোমার ক্রোধের চাবুক দিয়ে আমাকে শাস্তি দিওনা। সৃষ্টির প্রতি তোমার অসীম অনুগ্রহ আর নিয়ামতের শপথ করে বলছি তোমার ক্রোধ সৃষ্টিকারী কাজ থেকে আমাকে দূরে রাখো। হে আবেদনকারীদের আবেদন কবুলের চূড়ান্ত উৎস।<br /> <br /> ৭ম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اليوم السّابع : اَللّـهُمَّ اَعِنّي فِيهِ عَلى صِيامِهِ وَقِيامِهِ، وَجَنِّبْني فيهِ مِنْ هَفَواتِهِ وَآثامِهِ، وَارْزُقْني فيهِ ذِكْرَكَ بِدَوامِهِ، بِتَوْفيقِكَ يا هادِيَ الْمُضِلّينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ! এ দিনে আমাকে রোজা পালন ও নামাজ কায়েমে সাহায্য কর। আমাকে অন্যায় কাজ ও সব গুনাহ থেকে রক্ষা করো। তোমার তৌফিক ও শক্তিতে সবসময় আমাকে তোমার স্মরণে থাকার সুযোগ দাও। হে পথ হারাদের পথ প্রদর্শনকারী।<br /> <br /> ৮ম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اليوم الثّامن : اَللّـهُمَّ ارْزُقْني فيهِ رَحْمَةَ الاَْيْتامِ، وَاِطْعامَ اَلطَّعامِ، وَاِفْشاءَ السَّلامِ، وَصُحْبَةَ الْكِرامِ، بِطَولِكَ يا مَلْجَاَ الاْمِلينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ! তোমার উদারতার উসিলায় এ দিনে আমাকে এতিমদের প্রতি দয়া করার, ক্ষুধার্তদের খাদ্য দান করার, শান্তি প্রতিষ্ঠা করার ও সৎ ব্যক্তিদের সাহায্য লাভ করার তৌফিক দাও। হে আকাঙ্খাকারীদের আশ্রয়স্থল।<br /> <br /> ৯ম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اليوم التّاسع : اَللّـهُمَّ اجْعَلْ لي فيهِ نَصيباً مِنْ رَحْمَتِكَ الْواسِعَةِ، وَاهْدِني فيهِ لِبَراهينِكَ السّاطِعَةِ، وَخُذْ بِناصِيَتي اِلى مَرْضاتِكَ الْجامِعَةِ، بِمَحَبَّتِكَ يا اَمَلَ الْمُشْتاقينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ! এদিনে আমাকে তোমার রহমতের অধিকারী কর। আমাকে পরিচালিত কর তোমার উজ্জ্বল প্রমাণের দিকে। হে আগ্রহীদের লক্ষ্যস্থল। তোমার ভালোবাসা ও মহব্বতের উসিলায় আমাকে তোমার পূর্ণাঙ্গ সন্তুষ্টির দিকে নিয়ে যাও।<br /> <br /> ১০ম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اليوم العاشر : اَللّـهُمَّ اجْعَلْني فيهِ مِنَ الْمُتَوَكِّلينَ عَلَيْكَ، وَاجْعَلْني فيهِ مِنَ الْفائِزينَ لَدَيْكَ، وَاجْعَلْني فيهِ مِنَ الْمُقَرَّبينَ اِلَيْكَ، بِاِحْسانِكَ يا غايَةَ الطّالِبينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ! তোমার প্রতি যারা ভরসা করেছে আমাকে সেই ভরসাকারীদের অন্তর্ভূক্ত কর। তোমার অনুগ্রহের মাধ্যমে আমাকে শামিল করো সফলকামদের মধ্যে এবং আমাকে তোমার নৈকট্যলাভকারী বান্দাদের অন্তর্ভূক্ত করে নাও। হে অনুসন্ধানকারীদের শেষ গন্তব্য।<br /> <br /> ১১তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ حَبِّبْ اِلَيَّ فيهِ الاِْحْسانَ، وَكَرِّهْ اِلَيَّ فيهِ الْفُسُوقَ وَالْعِصْيانَ، وَحَرِّمْ عَلَيَّ فيهِ السَّخَطَ وَالنّيرانَ بِعَوْنِكَ يا غِياثَ الْمُسْتَغيثينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! এ দিনে সৎ কাজকে আমার কাছে প্রিয় করে দাও আর অন্যায় ও নাফরমানীকে অপছন্দনীয় কর । তোমার অনুগ্রহের উসিলায় আমার জন্য তোমার ক্রোধ ও যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি হারাম করে দাও । হে আবেদনকারীদের আবেদন শ্রবণকারী ।<br /> <br /> ১২তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ زَيِّنّي فيهِ بِالسِّتْرِ وَالْعَفافِ، وَاسْتُرْني فيهِ بِلِباسِ الْقُنُوعِ وَالْكَفافِ، وَاحْمِلْني فيهِ عَلَى الْعَدْلِ وَالاِْنْصافِ، وَآمِنّي فيهِ مِنْ كُلِّ ما اَخافُ، بِعِصْمَتِكَ يا عِصْمَةَ الْخائِفينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! এদিনে আমাকে আত্মিক পবিত্রতার অলঙ্কারে ভূষিত কর । অল্পে তুষ্টি ও পরিতৃপ্তির পোশাকে আবৃত্ত কর । ন্যায় ও ইনসাফে আমাকে সুসজ্জিত কর । তোমার পবিত্রতার উসিলায় আমাকে ভীতিকর সবকিছু থেকে নিরাপদে রাখ । হে খোদা ভীরুদের রক্ষাকারী ।<br /> <br /> ১৩ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ طَهِّرْني فيهِ مِنَ الدَّنَسِ وَالاَْقْذارِ، وَصَبِّرْني فيهِ عَلى كائِناتِ الاَْقْدارِ، وَوَفِّقْني فيهِ لِلتُّقى وَصُحْبَةِ الاَْبْرارِ، بِعَوْنِكَ يا قُرَّةَ عَيْنِ الْمَساكينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! এদিনে আমাকে কলুষতা ও অপবিত্রতা থেকে পবিত্র কর । যা কিছু তকদীর অনুযায়ী হয় তা মেনে চলার ধৈর্য আমাকে দান কর । তোমার বিশেষ অনুগ্রহে আমাকে তাকওয়া অর্জন এবং সৎ কর্মশীলদের সাহচর্যে থাকার তৌফিক দাও । হে অসহায়দের আশ্রয়দাতা ।<br /> <br /> ১৪ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ لا تُؤاخِذْني فيهِ بِالْعَثَراتِ، وَاَقِلْني فيهِ مِنَ الْخَطايا وَالْهَفَواتِ، وَلا تَجْعَلْني فيهِ غَرَضاً لِلْبَلايا وَالاْفاتِ، بِعِزَّتِكَ يا عِزَّ الْمُسْلِمينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! এদিনে আমাকে আমার ভ্রান্তির জন্যে জিজ্ঞাসাবাদ করো না । আমার দোষ-ত্রুটিকে হিসেবের মধ্যে ধরো না ।তোমার মর্যাদার উসিলায় আমাকে বিপদ-আপদ ও দুর্যোগের লক্ষ্য বস্তুতে পরিণত করো না । হে মুসলমানদের মর্যাদা দানকারী।<br /> <br /> ১৫ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ ارْزُقْني فيهِ طاعَةَ الْخاشِعينَ، وَاشْرَحْ فيهِ صَدْري بِاِنابَةِ الُْمخْبِتينَ، بِاَمانِكَ يا اَمانَ الْخائِفينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! এদিনে আমাকে তোমার বিনয়ী বান্দাদের মতো আনুগত্য করার তৌফিক দাও । তোমার আশ্রয় ও হেফাজতের উসিলায় আমার অন্তরকে প্রশস্ত করে খোদাভীরু ও বিনয়ী বান্দাদের অন্তরে পরিণত কর । হে খোদাভীরু মুত্তাকীদের আশ্রয়দাতা ।<br /> <br /> ১৬ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ وَفِّقْني فيهِ لِمُوافَقَةِ الاَْبْرارِ، وَجَنِّبْني فيهِ مُرافَقَةَ الاَْشْرارِ، وَآوِني فيهِ بِرَحْمَتِكَ اِلى دارِ الْقَـرارِ، بِاِلهِيَّتِكَ يا اِلـهَ الْعالَمينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! এ দিনে আমাকে তোমার সৎবান্দাদের সাহচর্য লাভের তৌফিক দাও। আমাকে মন্দ লোকদের সাথে বন্ধুত্ব থেকে দূরে সরিয়ে রাখো। তোমার খোদায়ীত্বের শপথ করে বলছি, আমাকে তোমার রহমতের বেহেশতে স্থান দাও। হে জগতসমূহের প্রতিপালক।<br /> <br /> ১৭ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ اهْدِني فيهِ لِصالِحِ الاَْعْمالِ، وَاقْضِ لي فيهِ الْحَوائِجَ وَالاْمالَ، يا مَنْ لا يَحْتاجُ اِلَى التَّفْسيرِ وَالسُّؤالِ، يا عالِماً بِما في صُدُورِ الْعالَمينَ، صَلِّ عَلى مُحَمَّد وَآلِهِ الطّاهِرينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! এ দিনে আমাকে সৎকাজের দিকে পরিচালিত কর। হে মহান সত্ত্বা যার কাছে প্রয়োজনের কথা বলার ও ব্যাখ্যা দেয়ার দরকার হয় না । আমার সব প্রয়োজন ও আশা-আকাঙ্খা পূরণ করে দাও। হে তাবত দুনিয়ার রহস্যজ্ঞানী ! হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এবং তাঁর পবিত্র বংশধরদের ওপর রহমত বষর্ণ কর।<br /> <br /> ১৮ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ نَبِّهْني فيهِ لِبَرَكاتِ اَسْحارِهِ، وَنَوِّرْ فيهِ قَلْبي بِضياءِ اَنْوارِهِ، وَخُذْ بِكُلِّ اَعْضائي اِلَى اتِّباعِ آثارِهِ، بِنُورِكَ يا مُنَوِّرَ قُلُوبِ الْعارِفينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! এ দিনে আমাকে সেহরীর বরকতের উসিলায় সচেতন ও জাগ্রত করে তোল। সেহরীর নূরের ঔজ্জ্বল্যে আমার অন্তরকে আলোকিত করে দাও। তোমার নূরের উসিলায় আমার প্রত্যেক অঙ্গ প্রত্যঙ্গে তোমার নূরের প্রভাব বিকশিত কর। হে সাধকদের অন্তর আলোকিতকারী !<br /> <br /> ১৯ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ وَفِّرْ فيهِ حَظّي مِنْ بَرَكاتِهِ، وَسَهِّلْ سَبيلي اِلى خَيْراتِهِ، وَلا تَحْرِمْني قَبُولَ حَسَناتِهِ، يا هادِياً اِلَى الْحَقِّ الْمُبينِ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! আমাকে এ মাসের বরকতের অধিকারী কর। এর কল্যাণ অজর্নের পথ আমার জন্য সহজ করে দাও। এ মাসের কল্যাণ লাভ থেকে আমাকে বঞ্চিত করো না। হে স্পষ্ট সত্যের দিকে পথো নির্দেশকারী।<br /> <br /> ২০ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ افْتَحْ لي فيهِ اَبْوابَ الْجِنانِ، وَاَغْلِقْ عَنّي فيهِ اَبْوابَ النّيرانِ، وَوَفِّقْني فيهِ لِتِلاوَةِ الْقُرْآنِ، يا مُنْزِلَ السَّكينَةِ فى قُلُوبِ الْمُؤْمِنينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! এ দিনে আমার জন্যে বেহেশতের দরজাগুলো খুলে দাও এবং জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দাও। আমাকে কোরআন তেলাওয়াতের তৌফিক দান কর। হে ঈমানদারদের অন্তরে প্রশান্তি দানকারী<br /> <br /> ২১তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ اجْعَلْ لى فيهِ اِلى مَرْضاتِكَ دَليلاً، وَلا تَجْعَلْ لِلشَّيْطانِ فيهِ عَلَيَّ سَبيلاً، وَاجْعَلِ الْجَنَّةَ لى مَنْزِلاً وَمَقيلاً، يا قاضِيَ حَوائِجِ الطّالِبينَ .<br /> <br /> হে আল্লাহ ! এ দিনে আমাকে তোমার সন্তুষ্টির দিকে পরিচালিত কর। শয়তানদের আমার উপর আধিপত্য বিস্তার করতে দিয়োনা। জান্নাতকে আমার গন্তব্যে পরিণত কর। হে প্রার্থনাকারীদের অভাব মোচনকারী ।<br /> <br /> ২২ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ افْتَحْ لى فيهِ اَبْوابَ فَضْلِكَ، وَاَنْزِلْ عَلَيَّ فيهِ بَرَكاتِكَ، وَوَفِّقْني فيهِ لِمُوجِباتِ مَرْضاتِكَ، وَاَسْكِنّي فيهِ بُحْبُوحاتِ جَنّاتِكَ، يا مُجيبَ دَعْوَةِ الْمُضْطَرّينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! আজ তোমার করুণা ও রহমতের দরজা আমার সামনে খুলে দাও এবং বরকত নাজিল কর। আমাকে তোমার সন্তুষ্টি অর্জনের তৌফিক দাও। তোমার বেহেশতের বাগানের মাঝে আমাকে স্থান করে দাও। হে অসহায়দের দোয়া কবুলকারী।<br /> <br /> ২৩ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ اغْسِلْني فيهِ مِنَ الذُّنُوبِ، وَطَهِّرْني فيهِ مِنَ الْعُيُوبِ، وَامْتَحِنْ قَلْبي فيهِ بِتَقْوَى الْقُلُوبِ، يا مُقيلَ عَثَراتِ الْمُذْنِبينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! আমার সকল গুনাহ ধুয়ে মুছে পরিস্কার করে দাও। আমাকে সব দোষ-ত্রুটি থেকে পবিত্র কর। তাকওয়া ও খোদাভীতির মাধ্যমে আমার অন্তরকে সকল পরিক্ষায় উত্তীর্ণ কর। হে অপরাধীদের ভুল-ত্রুটি মার্জনাকারী।<br /> <br /> ২৪ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ اِنّي اَسْأَلُكَ فيهِ ما يُرْضيكَ، وَاَعُوذُبِكَ مِمّا يُؤْذيكَ، وَاَسْأَلُكَ التَّوْفيقَ فيهِ لاَِنْ اُطيعَكَ وَلا اَعْصيْكَ، يا جَوادَ السّائِلينَ.<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! আজ তোমার কাছে ঐসব আবেদন করছি যার মধ্যে তোমার সন্তুষ্টি রয়েছে। যা কিছু তোমার কাছে অপছন্দনীয় তা থেকে তোমার আশ্রয় চাই। তোমারই আনুগত্য করার এবং তোমার নাফরমানী থেকে বিরত থাকার তৌফিক দাও। হে প্রার্থীদের প্রতি দানশীল।<br /> <br /> ২৫ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ اجْعَلْني فيهِ مُحِبَّاً لاَِوْلِيائِكَ، وَمُعادِياً لاَِعْدائِكَ، مُسْتَنّاً بِسُنَّةِ خاتَمِ اَنْبِيائِكَ، يا عاصِمَ قُلُوبِ النَّبِيّينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! এ দিনে আমাকে তোমার বন্ধুদের বন্ধু এবং তোমার শত্রুদের শত্রু করে দাও। তোমার আখেরী নবীর সুন্নত ও পথ অনুযায়ী চলার তৌফিক আমাকে দান কর। হে নবীদের অন্তরের পবিত্রতা রক্ষাকারী।<br /> <br /> ২৬ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ اجْعَلْ سَعْيي فيهِ مَشْكُوراً، وَذَنْبي فيهِ مَغْفُوراً وَعَمَلي فيهِ مَقْبُولاً، وَعَيْبي فيهِ مَسْتُوراً، يا اَسْمَعَ السّامِعينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! এ দিনে আমার প্রচেষ্টাকে গ্রহণ করে নাও। আমার সব গুনাহ মাফ করে দাও। আমার সব আমল কাজ কবুল কর এবং সব দোষ-ত্রু টি ঢেকে রাখ। হে সর্বশ্রেষ্ঠ শ্রোতা।<br /> <br /> ২৭ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ ارْزُقْني فيهِ فَضْلَ لَيْلَةِ الْقَدْرِ، وَصَيِّرْ اُمُوري فيهِ مِنَ الْعُسْرِ اِلَى الْيُسْرِ، وَاقْبَلْ مَعاذيري، وَحُطَّ عَنّيِ الذَّنْبَ وَالْوِزْرَ، يا رَؤوفاً بِعِبادِهِ الصّالِحينَ<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! আজকের দিনে আমাকে শবেকদরের ফজিলত দান কর। আমার কাজ কর্মকে কঠিন থেকে সহজের দিকে নিয়ে যাও। আমার অক্ষমতা কবুল কর এবং ক্ষমা করে দাও আমার সব অপরাধ। হে যোগ্য বান্দাদের প্রতি মেহেরবান।<br /> <br /> ২৮ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ وَفِّرْ حَظّي فيهِ مِنَ النَّوافِلِ، وَاَكْرِمْني فيهِ بِاِحْضارِ الْمَسائِلِ، وَقَرِّبْ فيهِ وَسيلَتى اِلَيْكَ مِنْ بَيْنِ الْوَسائِلِ، يا مَنْ لا يَشْغَلُهُ اِلْحـاحُ الْمُلِحّينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! এ দিনে আমাকে নফল এবাদতের পর্যাপ্ত সুযোগ দাও। ধর্মীয় শিক্ষার মর্যাদায় আমাকে ভূষিত কর। তোমার নৈকট্য লাভের পথকে আমার জন্যে সহজ করে দাও। হে পবিত্র সত্ত্বা ! যাকে, অনুরোধকারীদের কোন আবেদন নিবেদন , ন্যায়বিচার থেকে টলাতে পারে না।<br /> <br /> ২৯ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ غَشِّني فيهِ بِالرَّحْمَةِ، وَارْزُقْني فيهِ التَّوْفيقَ وَالْعِصْمَةَ، وَطَهِّرْ قَلْبي مِنْ غَياهِبِ التُّهْمَةِ، يا رَحيماً بِعِبادِهِ الْمُؤْمِنينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ! আজ আমাকে তোমার রহমত দিয়ে ঢেকে দাও। গুনাহ থেকে মুক্তিসহ আমাকে সাফল্য দান কর। আমার অন্তরকে মুক্ত কর অভিযোগ ও সন্দেহের কালিমা থেকে। হে ঈমানদার বান্দাদের প্রতি দয়াবান।<br /> <br /> ৩০ তম রমজানের দোয়া<br /> <br /> اَللّـهُمَّ اجْعَلْ صِيامى فيهِ بِالشُّكْرِ وَالْقَبُولِ عَلى ما تَرْضاهُ وَيَرْضاهُ الرَّسُولُ، مُحْكَمَةً فُرُوعُهُ بِالاُْصُولِ، بِحَقِّ سَيِّدِنا مُحَمَّد وَآلِهِ الطّاهِرينَ، وَالْحَمْدُ للهِ رَبِّ الْعالَمينَ .<br /> <br /> <br /> <br /> হে আল্লাহ ! তুমি ও তোমার রাসুল ঠিক যেমনিভাবে খুশি হবে তেমনি করে আমার রোজাকে পুরস্কৃত কর এবং কবুল করে নাও। আমাদের নেতা হযরত মুহাম্মদ (সঃ) ও তার পবিত্র বংশধরদের উসিলায় আমার সব ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আমলকে মূল এবাদতের সাথে যোগ করে শক্তিশালী কর। আর সব প্রশংসা জগতসমূহের প্রতিপালক একমাত্র আল্লাহর</div>

রমজানের ৩০দিনের দোয়া

১ম রমজানের দোয়া اليوم الاوّل : اَللّـهُمَّ اجْعَلْ صِيامي فيهِ صِيامَ الصّائِمينَ، وَقِيامي فيهِ قيامَ الْقائِمينَ، وَنَبِّهْني فيهِ عَ...

Read more »

সুস্বাগত মাহে রমজান

<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi2Fh5HdixcpRGYfS_9SRbe55meBXGg-UJ4rpGri34TxYujLfb3jG0fZxx33LvFf81-iz6JHZdlkZY83aqJlyvogZWajtbBMXRnmHuU5s9-biHk7FerV6hCI3315elf7C1FXgThtESPeFUJ/s1600/ramadan-2380407_960_720.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="259" data-original-width="442" height="187" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi2Fh5HdixcpRGYfS_9SRbe55meBXGg-UJ4rpGri34TxYujLfb3jG0fZxx33LvFf81-iz6JHZdlkZY83aqJlyvogZWajtbBMXRnmHuU5s9-biHk7FerV6hCI3315elf7C1FXgThtESPeFUJ/s320-rw/ramadan-2380407_960_720.jpg" width="320" /></a></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <br /></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <b><i><span style="color: #0c343d;">আলহামদুলিল্লাহি মালিকিল আলাম ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আ'লা সায়্যিদিল মুরসালিন ও আলা আলিহি ওয়া আস-হাবিহি আজমায়িন।।আম্মা বা'দঃ-</span></i></b></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <br /></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> বাড়িতে বিশেষ কোনো বিশেষ মেহমান আসার তারিখ থাকলে আমরা পূর্ব থেকেই নানা প্রস্তুতি নেই। ঘরদোর পরিষ্কার করি। বিছানাপত্র সাফ-সুতরো করি। পরিপাটি করি বাড়ির পরিবেশ। নিশ্চিত করি মেহমানের যথাযথ সম্মান ও সন্তুষ্টি রক্ষার সার্বিক ব্যবস্থা। তারপর অপেক্ষা করতে থাকি মেহমানকে সসম্মানে বরণ করে নেবার জন্য। আমাদের দুয়ারেও আজ কড়া নাড়ছে এক বিশেষ অতিথি। এমন অতিথি যার আগমনে সাড়া পড়ে যায় যমীনে ও আসমানে! আনন্দের হিল্লোল বয়ে যায় সমগ্র সৃষ্টি জগতে!</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;">আল্লাহর হাবীবের </span>মুখেই শুনুন সে কথা: </div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; color: green;"><span style="box-sizing: border-box; color: blue;">‘যখন রমযানের প্রথম রাত্রি আগমন করে শয়তান এবং অবাধ্য জিনদের শৃঙ্খলিত করা হয়, জাহান্নামের সকল দরোজা বন্ধ করে দেয়া হয়; খোলা রাখা হয় না কোন দ্বার, জান্নাতের দুয়ারগুলো অর্গলমুক্ত করে দেয়া হয়; বদ্ধ রাখা হয় না কোন তোরণ। এদিকে একজন ঘোষক ঘোষণা করেন,‘হে পুণ্যের অনুগামী, অগ্রসর হও। হে মন্দ-পথযাত্রী থেমে যাও’।আবার অনেক ব্যক্তিকে আল্লাহ তা‘আলা জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন। আর এমনটি করা হয় রমযানের প্রতি রাতেই’।</span>  <span style="box-sizing: border-box; color: black;"> </span></span></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; color: green;"><span style="box-sizing: border-box; color: black;">[ তিরমীযী : ৬৮২; ইবনমাজা : ১৬৪২; ইবনহিব্বান : ৩৪৩৫সহীহ-তিরমিযী]</span></span></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাই রমযান আসার পূর্ব থেকেই রমযানের জন্য প্রস্তুতি নিতেন। শাবান মাসে অধিকহারে নফল রোযা পালনের মাধ্যমে তিনি রমযানে সিয়াম সাধনার আগাম প্রস্তুতি নিতেন।পূর্বানুশীলনকরতেন। তদুপরি তিনি সাহাবীদেরকে রমযানের শুভাগমনের সুসংবাদ দিতেন। তাঁদেরকে শোনাতেন রমযানের ফযীলতের কথা। তাঁরা যেন রমযানে ইবাদত-বন্দেগীতে বেশি করে আত্মনিয়োগ করতে পারেন। নেকী অর্জনে অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে প্রত্যয়ী হন।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;">আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু </span>থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: </div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; color: green;"><span style="box-sizing: border-box; color: blue;">'রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সঙ্গী-সাথীদের এ মর্মে সুসংবাদ শোনাতেন, ‘তোমাদের সমীপে রমযান মাস এসেছে। এটি এক মোবারক মাস। আল্লাহ তা‘আলা তোমাদের ওপর এ মাসের রোযা ফরজ করেছেন। এতে জান্নাতের দ্বার খোলা হয়। বন্ধ রাখা হয় জাহান্নামের দরোজা। শয়তানকে বাঁধা হয় শেকলে। এ মাসে একটি রজনী রয়েছে যা সহস্র মাস হতে উত্তম। যে এর কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হল সে যেন যাবতীয় কল্যাণ থেকেই বঞ্চিত হল’। </span> </span></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; color: green;"><span style="box-sizing: border-box; color: black;">[নাসায়ী : ২৪২৭; মুসনাদ আহমাদ : ৮৯৭৯; শুআবুল ঈমান : ৩৩২৪]</span></span></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> সুতরাং আমাদের কর্তব্য হল, এ মাস আসার আগেই এর যথার্থ মূল্যায়নের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা। নীরবে এসে নীরবে চলে যাওয়ার আগেই এ মহান অতিথির যথাযথ সমাদর করা। এ মাস যেন আমাদের বিপক্ষে দলীল না হয়ে দাঁড়ায় সে জন্য প্রস্তুতি সম্মন্ন করা। কারণ মাসটি পেয়েও যে এর উপযুক্ত মূল্য দিল না, বেশি বেশি পুণ্য আহরণ করতে পারল না এবং জান্নাত লাভ ও জাহান্নাম থেকে পরিত্রাণের পরোয়ানা পেল না, সে বড় হতভাগ্য। </div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> সবচে’ভয়ংকর ব্যাপার হলো এমন ব্যক্তি আল্লাহর ফেরেশতা ও খোদ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বদ দু‘আর অধিকারী। কারণ এমন ব্যক্তির ওপর জিবরীল আলাইহিস সালাম লানত করেছেন আর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সঙ্গে ‘আমীন’বলেছেন! কেননা হাদীসে এসেছে, <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;">আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু</span> থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: </div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; color: green;"><span style="box-sizing: border-box; color: blue;">নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদা মিম্বরে আরোহণ করলেন।অতপর বললেন, আমীন, আমীন আমীন।জিজ্ঞেস করা হলো, হে আল্লাহর রাসূল, এটা আপনি কী করলেন? তিনি বললেন, জিবরীল আমাকে বললেন, ওই ব্যক্তির নাক ধূলিধুসরিত হোক যার সামনে রমযান প্রবেশ করলো অথচ তাকে ক্ষমা করা হলো না।আমি শুনে বললাম, আমীন (আল্লাহ কবূল করুন)।এরপর তিনি বললেন, ওই ব্যক্তির নাক ধূলিধুসরিত হোক যার সামনে আপনার কথা আলোচিত হয় তথাপি সে আপনার ওপর দরূদ পড়ে না।তখন আমি বললাম, আমীন (আল্লাহ কবূল করুন)।অতপর তিনি বললেন, ওই ব্যক্তির নাক ধূলিধুসরিত হোক যে তার পিতামাতা বা তাঁদের একজনকে পেল অথচ সে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারলো না।তখন আমি বললাম, আমীন (আল্লাহ কবূল করুন)।</span></span></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; color: green;"><span style="box-sizing: border-box; color: black;">[বুখারী, আল-আদাবুল মুফরাদ : ৬৪৬; সহীহ ইবন খুযাইমাহ : ১৮৮৮; বাইহাকী : ৮২৮৭ ]</span></span></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> রমযানকে স্বাগত জানানোর ক্ষেত্রে সুন্নত হল, রমযানের চাঁদ দেখে নিম্নের দু‘আটি পাঠ করা।<span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;">আবদুল্লাহ ইবন উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু</span> থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: </div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; color: blue;">রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন চাঁদ দেখতেন, তখন তিনি বলতেন </span><span style="box-sizing: border-box; color: green;"><span style="box-sizing: border-box; color: blue;">হে আল্লাহ আপনি একে আমাদের ওপর বরকত ও ঈমানের সঙ্গে এবং সুস্থতা ও ইসলামের সঙ্গে উদিত করুন, তোমার এবং আমার রব হলেন আল্লাহ।</span> <span style="box-sizing: border-box; color: black;"> </span></span></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; color: green;"><span style="box-sizing: border-box; color: black;">[তিরমিযী : ৩৪৫১, মুসনাদ আহমদ : ১৩৯৭। সহীহ ইবন হিব্বান : ৮৮৮ ]</span></span></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> অতপর একে স্বাগত জানানোর সর্বোত্তম উপায়, রমযানকে সকল গুনাহ থেকে বিশেষ তাওবার সঙ্গে গ্রহণ করা। কারণ এটাতো তাওবারই মৌসুম। এ মাসে তাওবা না করলে তাওবা করবে কবে? অনুরূপভাবে রমযানকে স্বাগত জানানো ইবাদাতে দ্বিগুণ চেষ্টা, দান-সাদাকা, কুরআন তিলাওয়াত, জিকির-ইস্তেগফার এবং অন্যান্য নেক আমল অধিক পরিমাণে করার দৃঢ় সংকল্প নিয়ে। এবং এ দু‘আর মাধ্যমে- হে আল্লাহ, আমাদেরকে তোমার সন্তুষ্টি মত রোযা রাখার এবং তারাবীহ আদায় করার তাওফীক দাও।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> তাই আসুন আমরা এ মহান অতিথিকে বরণ করে নিয়ে এ মাসের দিন-রাত্রিগুলো এমন আমালের মধ্য দিয়ে কাটানোর প্রস্তুতি নেই যা আমাদেরকে আল্লাহ তা‘আলার প্রিয় করে তুলবে। আমরা যেন সেসব লোকের দলে অন্তর্ভুক্ত না হই যারা রসনা তৃপ্তির রকমারি আয়োজন ও সালাত বরবাদ করার মাধ্যমে রমযানকে স্বাগত জানায়। </div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> আমরা যেন সেই লোকদের অন্তর্ভুক্ত না হই যারা রমযান পাওয়ার পরও আল্লাহর কাছে মাগফিরাত না পেয়ে নিজেকে আল্লাহর ফেরশতা ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বদ দু‘আর যোগ্য বানায়।আল্লাহ তা‘আলা আমাদের কবুল করুন। <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;">আমীন।</span></div>

সুস্বাগত মাহে রমজান

আলহামদুলিল্লাহি মালিকিল আলাম ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আ'লা সায়্যিদিল মুরসালিন ও আলা আলিহি ওয়া আস-হাবিহি আজমায়িন।।আম্মা বা'দঃ- ...

Read more »