কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে পণ্যের দাম বাড়ানো কবিরা গুনাহ

<p dir="ltr">কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে পণ্যের দাম বাড়ানো কবিরা গুনাহ</p> <p dir="ltr">মুফতি মাও. মুহাম্মাদ এহছানুল হক মুজাদ্দেদী</p> <div align="center"><p dir="ltr"><img loading="lazy" src="https://www.bd-pratidin.com/assets/news_images/2019/04/29/thumbnails/Bd-Pratidin-29-04-19-F-07.jpg?v=1556527290"><br> </p> </div><p dir="ltr"><br> হালাল উপায়ে ব্যবসায়-বাণিজ্য করা শ্রেষ্ঠ ইবাদত। পবিত্র হাদিস শরিফ থেকে জানা যায়, রসুল (সা.) রজব মাস থেকেই মাহে রমজানের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত হতেন। আর পুরো শাবান মাস নফল রোজা রেখে  দেহ-মনকে প্রস্তুত করতেন প্রেমমাস রমজানের জন্য। সাহাবিরাও রমজান উপলক্ষে আত্মাকে সতেজ করতেন কোরআন তেলাওয়াত, নফল ইবাদত আর দান সদকার পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়ে।</p> <p dir="ltr">রসুল (সা.) এবং আমাদের রমজান প্রস্তুতি সম্পূর্ণ উল্টো। ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ্যরে প্রশিক্ষণের মাস রমজানে ভ্রাতৃঘাতী ও নির্মমতার চর্চাই বেশি হয় আমাদের দেশে। মাহে রমজানকে কেন্দ্র করে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রবসামগ্রী গুদামজাত করা হয় বেশি মুনাফার লোভে।</p> <p dir="ltr">পৃথিবীতে আমরাই একমাত্র জাতি, যারা রোজাদারদের গলায় ছুরি ধরে বেশি লাভের আশায় ৬ মাস ১ বছর আগে থেকেই প্রস্তুতি নিই। অথচ অনেক অমুসলিম দেশেও রোজার মাসে রোজাদারদের জন্য বিশেষ সেবা দেওয়ার কথা শুনি থাকি। যেসব ব্যবসায়ী পণ্য মজুদ করে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে তাদের ব্যাপারে রসুল (সা.) কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন।</p> <p dir="ltr">বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করা, বেশি মুনাফার লোভে দ্রব্যসামগ্রী গুদামজাত করা স্পষ্ট হারাম। মানুষকে কষ্ট দিয়ে খাদ্যদ্রব্য গুদামজাতের ব্যাপারে অসংখ্য সহি হাদিস থেকে কিছু হাদিস এখানে উল্লেখ করা হলো।</p> <p dir="ltr">  হজরত মা’মার (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুল (সা.) বলেছেন, ‘জনগণের জীবিকা সংকীর্ণ করে যে ব্যক্তি খাদ্যদ্রব্য গুদামজাত করবে সে বড় অপরাধী গণ্য হবে। আর জেনে রাখ! সে গোনাহগার সাব্যস্ত হবে। (মুসলিম ও তিরমিজি। ) প্রিয়নবী (সা.) আরও বলেন- ‘মুজরিম তথা অপরাধীর পক্ষেই সম্ভব পণ্য মজুদ করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করা। ’ (মুসলিম) এ হাদিসের ব্যাখ্যায় যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিসরা বলেন, আলোচ্য হাদিসে মজুতদারকে অপরাধী বলে উল্লেখ করা হয়েছে।</p> <p dir="ltr">‘অপরাধী’ শব্দটি সহজ কোনো শব্দ নয়। মহাগ্রন্থ পবিত্র কোরআনে অপরাধী শব্দটি ফেরাউন, হামান ও কারুনের মতো প্রতাপশালী এবং অহংকারী ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে। যেমন পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘নিশ্চয়ই ফেরাউন, হামান ও তাদের সৈন্যবাহিনী অপরাধী ছিল। ’ (সূরা কাসাস : ৮)।   মজুতদারের নোংরা মানসিকতা ও কদর্যপূর্ণ স্বার্থপরতাকে মহানবী (সা.) এভাবে ব্যক্ত করেছেনÑ হজরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘গুদামজাতকারী কতই না ঘৃণিত মানুষ। আল্লাহ তায়ালা দ্রব্যমূল্য কমিয়ে দিলে সে চিন্তায় পড়ে যায়। আর বাড়িয়ে দিলে সে আনন্দিত হয়। (শুআবুল ইমান ও মেশকাত। ) হজরত আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ৪০ দিন খাদ্যদ্রব্য গুদামজাত করে রাখবে, মানুষকে কষ্ট দেবে, সে এ সম্পদ দান করে দিলেও তার গোনাহ মাফের জন্য যথেষ্ট হবে না। (মেশকাত। ) খাদ্যদ্রব্য গুদামজাতকারী সম্পর্কে রসুল (সা.) আরও বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আমদানি করবে সে রিজিক প্রাপ্ত হবে। আর যে গুদামজাত করবে সে অভিশপ্ত হবে। (ইবনে মাজাহ ও সুনানে দারেমি। )</p> <p dir="ltr">আসন্ন মাহে রমজানে ব্যবসায়ী ভাইরা মজুতদারি থেকে নিজে বেঁচে থাকবেন। অন্যকেও এই ভয়াবহ গোনাহ থেকে বাঁচিয়ে রাখবেন।   রোজাদারদের ঠকানোর গোনাহ থেকে আল্লাহ তায়ালা আমাদের হেফাজত করুন। হালালভাবে ব্যবসা করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং দুনিয়ার সুখ, আখেরাতের মুক্তি লাভের পাশাপাশি নবী-সিদ্দিকদের সঙ্গে জান্নাতি হওয়ার তাওফিক আল্লাহ তায়ালা আমাদের দিন।</p> <p dir="ltr">লেখক : এম ফিল গবেষক ও খতিব, মনিপুর বাইতুর রওশন জামে মসজিদ, মিরপুর, ঢাকা।</p>

কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে পণ্যের দাম বাড়ানো কবিরা গুনাহ

কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে পণ্যের দাম বাড়ানো কবিরা গুনাহ মুফতি মাও. মুহাম্মাদ এহছানুল হক মুজাদ্দেদী হালাল উপায়ে ব্যবসায়-বাণিজ্য করা শ্রেষ্...

Read more »

সাহাবায়ে রাসূল ﷺ গণের প্রতি বিদ্বেষ তথা গালি প্রদানকারীর প্রতি আল্লাহর লানতঃ

<p dir="ltr">সাহাবায়ে রাসূল ﷺ গণের প্রতি বিদ্বেষ তথা গালি প্রদানকারীর প্রতি আল্লাহর লানতঃ<br> حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرٍ، مُحَمَّدُ بْنُ نَافِعٍ حَدَّثَنَا النَّضْرُ بْنُ حَمَّادٍ، حَدَّثَنَا سَيْفُ بْنُ عُمَرَ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ إِذَا رَأَيْتُمُ الَّذِينَ يَسُبُّونَ أَصْحَابِي فَقُولُوا لَعْنَةُ اللَّهِ عَلَى شَرِّكُمْ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ مُنْكَرٌ لاَ نَعْرِفُهُ مِنْ حَدِيثِ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ إِلاَّ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ ‏.‏ وَالنَّضْرُ مَجْهُولٌ وَسَيْفٌ مَجْهُولٌ ‏.</p> <p dir="ltr">ইবনু উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলূল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যারা আমার সাহাবীদের গালি দেয় তাদের দেখলে তোমরা বলবে, তোদের দুষ্কর্মের উপর আল্লাহ্‌ তা’আআলার অভিসম্পাত। </p> <p dir="ltr">[জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৩৮৬৬]</p>

সাহাবায়ে রাসূল ﷺ গণের প্রতি বিদ্বেষ তথা গালি প্রদানকারীর প্রতি আল্লাহর লানতঃ

সাহাবায়ে রাসূল ﷺ গণের প্রতি বিদ্বেষ তথা গালি প্রদানকারীর প্রতি আল্লাহর লানতঃ حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرٍ، مُحَمَّدُ بْنُ نَافِعٍ حَدَّثَنَا الن...

Read more »

হস্তমৈথুনের হুকুম

<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgORjm4JUyriaGpvGBBpglxwBfyFKt4Jb6optXYSedaWehFfeGYlXESurqkru2x2hA53v0ol3PNuITlGyhi9KES-48mnqf4WVK9b8MMIyfprTlQDcRG9CYTF19JUl9qX4UsC9LM2F62Ug8k/s1600/musterbation.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="275" data-original-width="442" height="248" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgORjm4JUyriaGpvGBBpglxwBfyFKt4Jb6optXYSedaWehFfeGYlXESurqkru2x2hA53v0ol3PNuITlGyhi9KES-48mnqf4WVK9b8MMIyfprTlQDcRG9CYTF19JUl9qX4UsC9LM2F62Ug8k/s400-rw/musterbation.jpg" width="400" /></a></div> <h2 style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 27px; line-height: 34px; margin: 30px 0px 20px;"> <span style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম   </span></span></h2> <h2 style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 27px; line-height: 34px; margin: 30px 0px 20px;"> <span style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><br /></span></span></h2> <h2 style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 27px; line-height: 34px; margin: 30px 0px 20px;"> প্রশ্ন:</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> আমার একটি প্রশ্ন আছে, আমি সে প্রশ্নটি পেশ করতে লজ্জাবোধ করছি। এক বোন নতুন ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তিনি প্রশ্নটির জবাব জানতে চান। কুরআন-হাদিসের দলিল ভিত্তিক এ প্রশ্নের জবাব আমার জানা নেই। আমি আশা করব, আপনারা আমাদেরকে সহযোগিতা করবেন। আমি আল্লাহ্‌র কাছে প্রার্থনা করছি, যদি আমার প্রশ্নটি অশালীন হয় তাহলে তিনি যেন আমাকে ক্ষমা করে দেন। কিন্তু, মুসলিম হিসেবে জ্ঞানার্জনে আমাদের লজ্জাবোধ করা উচিত নয়।<br style="box-sizing: border-box;" />সে বোনের প্রশ্ন হচ্ছে– হস্তমৈথুন করা কি ইসলামে জায়েয?</div> <h2 style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 27px; line-height: 34px; margin: 30px 0px 20px;"> <span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><span style="box-sizing: border-box;">উত্তর:</span></span></h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> আলহামদুলিল্লাহ। কুরআন ও সুন্নাহ্‌র দলিলের ভিত্তিতে হস্তমৈথুন করা হারাম:</div> <h4 style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 19px; line-height: 27px; margin: 24px 0px 14px;"> <span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><span style="box-sizing: border-box;">এক. কুরআনে কারীম:</span></span></h4> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> ইবনে কাছির (রহঃ) বলেন: ইমাম শাফেয়ি এবং যারা তাঁর সাথে একমত পোষণ করেছেন তারা সবাই এ আয়াত দিয়ে হস্তমৈথুন হারাম হওয়ার পক্ষে দলিল দিয়েছেন। আয়াতটির ভাবানুবাদ হচ্ছে-</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> “<span style="box-sizing: border-box; color: #ff6600;">আর যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে হেফাযত করে। নিজেদের স্ত্রী বা মালিকানাভুক্ত দাসীগণ ছাড়া; এক্ষেত্রে (স্ত্রী ও দাসীর ক্ষেত্রে) অবশ্যই তারা নিন্দিত নয়। যারা এর বাইরে কিছু কামনা করবে তারাই সীমালঙ্ঘনকারী।</span>”[<span style="box-sizing: border-box; color: green;">সূরা মুমিনুন, আয়াত: ৫-৬</span>]</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> ইমাম শাফেয়ি ‘নিকাহ অধ্যায়ে’ বলেন: ‘স্ত্রী বা দাসী ছাড়া অন্য সবার থেকে লজ্জাস্থান হেফাযত করা’ উল্লেখ করার মাধ্যমে স্ত্রী ও দাসী ছাড়া অন্য কেউ হারাম হওয়ার ব্যাপারে আয়াতটি সুস্পষ্ট। এরপরও আয়াতটিকে তাগিদ করতে গিয়ে আল্লাহ্‌ তাআলা বলেন (ভাবানুবাদ): “যারা এর বাইরে কিছু কামনা করবে তারাই সীমালঙ্ঘনকারী।” সুতরাং স্ত্রী বা দাসী ছাড়া অন্য কোন ক্ষেত্রে পুরুষাঙ্গ ব্যবহার করা বৈধ হবে না, হস্তমৈথুনও বৈধ হবে না। আল্লাহ্‌ই ভাল জানেন।[ইমাম শাফেয়ি রচিত ‘কিতাবুল উম্ম’]</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> কোন কোন আলেম এ আয়াত দিয়ে দলিল দেন: “<span style="box-sizing: border-box; color: #ff6600;">যারা বিবাহে সক্ষম নয়, তারা যেন সংযম অবলম্বন করে যে পর্যন্ত না আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেন।</span>”[<span style="box-sizing: border-box; color: green;">সূরা নূর, আয়াত: ৩৩</span>] এ আয়াতে সংযমের নির্দেশ দেয়ার দাবী হচ্ছে– অন্য সবকিছু থেকে ধৈর্য ধারণ করা।</div> <h4 style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 19px; line-height: 27px; margin: 24px 0px 14px;"> <span style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;">দুই. সুন্নাহ্‌:</span></span></h4> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> আলেমগণ এ ব্যাপারে আব্দুল্লাহ্‌ বিন মাসউদ (রাঃ) এর হাদিস দিয়ে দলিল দেন যে, তিনি বলেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে আমরা এমন কিছু যুবকে ছিলাম যাদের কিছু ছিল না। তখন রাসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন: “<span style="box-sizing: border-box; color: blue;">হে যুবকেরা! তোমাদের মধ্যকার যার باءة (বিয়ের খরচ বহন ও শারীরিক সামর্থ্য) রয়েছে সে যেন বিয়ে করে ফেলে। কেননা, তা তার দৃষ্টি নিম্নগামী রাখতে ও লজ্জাস্থানকে হেফাজত করায় সহায়ক হয়। আর যে বিবাহের সামর্থ্য রাখে না, সে যেন রোজা রাখে। কারণ তা যৌন উত্তেজনা প্রশমনকারী।</span>” <a href="https://www.quraneralo.com/way-to-survive-from-masturbation/#lnk1" name="relnk1" style="background-color: transparent; box-sizing: border-box; color: #4db2ec; text-decoration-line: none;">[1]</a></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> শরিয়ত প্রণেতা, বিয়ে করতে অক্ষম হলে কষ্ট হওয়া সত্ত্বেও রোযা রাখার পরামর্শ দিয়েছেন। হস্তমৈথুন করার পরামর্শ দেননি। যদিও হস্তমৈথুনের প্রতি আগ্রহ বেশি থাকে, হস্তমৈথুন করা রোযা রাখার চেয়ে সহজ। কিন্তু তদুপরি তিনি সে অনুমতি দেননি। এ মাসয়ালায় আরও অনেক দলিল আছে। আমরা এ দলিলগুলো উল্লেখ করাই যথেষ্ট মনে করছি।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> হস্তমৈথুনে লিপ্ত ব্যক্তি কিভাবে এর থেকে মুক্তি পেতে পারেন এ সম্পর্ক নিম্নে আমরা কিছু উপদেশ ও পদক্ষেপ উল্লেখ করব:</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;"><span style="box-sizing: border-box; color: red;">১।</span></span> এই অভ্যাস থেকে বাঁচার প্রেরণা যেন হয় আল্লাহ্‌র নির্দেশ পালন ও তাঁর অবাধ্যতা থেকে বিরত থাকা।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;"><span style="box-sizing: border-box; color: red;">২।</span></span> স্থায়ী সমাধান তথা বিয়ের মাধ্যমে এ অভ্যাসকে প্রতিরোধ করা। কারণ এটাই ছিল যুবকদের প্রতি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপদেশ।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;"><span style="box-sizing: border-box; color: red;">৩।</span></span> নানা রকম কু-চিন্তা ও খারাপ ভাবনা থেকে দূরে থাকা। দুনিয়া বা আখেরাতের কল্যাণকর চিন্তায় নিজেকে ব্যস্ত রাখা। কারণ কু-চিন্তাকে বাড়তে দিলে সেটা এক পর্যায়ে কর্মের দিকে নিয়ে যায়। চূড়ান্ত পর্যায়ে তা নিয়ন্ত্রয়ের বাইরে গিয়ে অভ্যাসে পরিণত হয়ে যায়। তখন তা থেকে মুক্ত হওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;"><span style="box-sizing: border-box; color: red;">৪।</span></span> দৃষ্টিকে নত রাখা। কারণ কোন ব্যক্তি বা অশ্লীল ছবির দিকে দৃষ্টিপাত করা, সেটা জীবিত মানুষের হোক কিংবা আঁকা হোক, বাঁধহীন দৃষ্টি ব্যক্তিকে হারামের দিকে নিয়ে যায়। এ কারণে আল্লাহ্‌ তাআলা বলেছেন: <span style="box-sizing: border-box; color: #ff6600;">“মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে”</span><span style="box-sizing: border-box; color: green;">[সূরা নূর, আয়াত: ৩০]</span> নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:<span style="box-sizing: border-box; color: blue;"> “তুমি দৃষ্টির পর দৃষ্টি দিবে না”</span><a href="https://www.quraneralo.com/way-to-survive-from-masturbation/#lnk2" name="relnk2" style="background-color: transparent; box-sizing: border-box; color: #4db2ec; text-decoration-line: none;">[2]</a>তাই প্রথম দৃষ্টি, যে দৃষ্টি হঠাৎ করে পড়ে যায় সেটাতে গুনাহ না থাকলেও দ্বিতীয় দৃষ্টি হারাম। এছাড়া যে সব স্থানে যৌন উত্তেজনা জাগিয়ে তোলার উপকরণ বিদ্যমান থাকে সেসব স্থান থেকে দূরে থাকা বাঞ্ছনীয়।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;"><span style="box-sizing: border-box; color: red;">৫।</span></span> নানাবিধ ইবাদতে মশগুল থাকা। পাপকাজ সংঘটিত হওয়ার মত কোন অবসর সময় না রাখা।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;"><span style="box-sizing: border-box; color: red;">৬।</span></span> এ ধরণের কু-অভ্যাসের ফলে যেসব শারীরিক ক্ষতি ঘটে থাকে সেগুলো থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা। যেমন- দৃষ্টিশক্তি ও স্নায়ুর দুর্বলতা, প্রজনন অঙ্গের দুর্বলতা, মেরুদণ্ডের ব্যথা ইত্যাদি যেসব ক্ষতির কথা চিকিৎসকরা উল্লেখ করে থাকেন। অনুরূপভাবে বিভিন্ন মানসিক ক্ষতি; যেমন- উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা, মানসিক পীড়া অনুভব করা। এর চেয়ে বড় ক্ষতি হচ্ছে- নামায নষ্ট করা। যেহেতু বারবার গোসল করা লাগে, যা করা কঠিন। বিশেষতঃ শীতের রাত্রিতে। অনুরূপভাবে রোযা নষ্ট করা।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;"><span style="box-sizing: border-box; color: red;">৭।</span></span> ভুল দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি পরিতুষ্টি দূর করা। কারণ কিছু কিছু যুবক ব্যভিচার ও সমকামিতা থেকে নিজেকে রক্ষা করার ধুয়া তুলে এই কু-অভ্যাসকে জায়েয মনে করে। অথচ হতে পারে সে যুবক ব্যভিচার ও সমকামিতার নিকটবর্তী হওয়ার কোন সম্ভাবনা নাই।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;"><span style="box-sizing: border-box; color: red;">৮।</span></span> কঠিন ইচ্ছা ও শক্ত সিদ্ধান্ত দিয়ে নিজেকে সুরক্ষিত রাখা। শয়তানের কাছে হার না মানা। একাকী না থাকা; যেমন একাকী রাত কাটানো। হাদিসে এসেছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কোন পুরুষকে একাকী রাত কাটাতে নিষেধ করেছেন।<a href="https://www.quraneralo.com/way-to-survive-from-masturbation/#lnk3" name="relnk3" style="background-color: transparent; box-sizing: border-box; color: #4db2ec; text-decoration-line: none;">[3]</a></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;"><span style="box-sizing: border-box; color: red;">৯।</span></span> নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নির্দেশিত প্রতিকার পদ্ধতি গ্রহণ করা; সেটা হচ্ছে– রোযা রাখা। কেননা রোযা যৌন উত্তেজনাকে প্রশমিত করে এবং যৌন চাহিদাকে পরিশীলিত করে। এর সাথে উদ্ভট আচরণ থেকে সাবধান থাকা; যেমন- হস্তমৈথুন পুনরায় না করার ব্যাপারে শপথ করা কিংবা মানত করা। কারণ যদি কেউ পুনরায় করে ফেলে তাহলে সে ব্যক্তি পাকাপোক্ত-শপথ ভঙ্গকারী হিসেবে গণ্য হবে। অনুরূপভাবে যৌন উত্তেজনা নিরোধক ঔষধ সেবন না করা। কেননা এসব ঔষধ সেবনে শারীরিক ঝুঁকি আছে। তাছাড়া যৌন উত্তেজনা একেবারে নিঃশেষ করে ফেলে এমন কিছু সেবন করা থেকে হাদিসে নিষেধাজ্ঞা সাব্যস্ত হয়েছে।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;"><span style="box-sizing: border-box; color: red;">১০।</span></span> ঘুমানোর সময় ইসলামী আদবগুলো মেনে চলা। যেমন- ঘুমানোর দোয়াগুলো পড়া, ডান পার্শ্বে কাত হয়ে শোয়া, পেটের উপর ভর দিয়ে না-ঘুমানো; যেহেতু এ সম্পর্কে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিষেধ আছে।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;"><span style="box-sizing: border-box; color: red;">১১।</span></span> ধৈর্য ও সংযমের গুণে নিজেকে ভূষিত করা। কারণ হারাম কাজ থেকে ধৈর্য রাখা আমাদের উপর ফরয; যদিও আমাদের মাঝে সেগুলো করার চাহিদা থাকে। আমাদের জানা উচিত, যদি আমরা নিজেকে সংযমী রাখার চেষ্টা করি তাহলে পরিশেষে সেটা ব্যক্তির অবিচ্ছেদ্য আখলাকে পরিণত হবে। যেহেতু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:<span style="box-sizing: border-box; color: blue;"> “যে ব্যক্তি সংযম অবলম্বন করে আল্লাহ্‌ তাকে সংযমী বানিয়ে দিবেন, যে ব্যক্তি অমুখাপেক্ষী থাকার চেষ্টা করবেন আল্লাহ্‌ তাকে অমুখাপেক্ষী বানিয়ে দিবেন, যে ব্যক্তি ধৈর্য রাখার চেষ্টা করবেন আল্লাহ্‌ তাকে ধৈর্যশীল বানিয়ে দিবেন। কোন মানুষকে ধৈর্যের চেয়ে প্রশস্ত ও কল্যাণকর আর কোন দান দেয়া হয়নি।”</span><a href="https://www.quraneralo.com/way-to-survive-from-masturbation/#lnk4" name="relnk4" style="background-color: transparent; box-sizing: border-box; color: #4db2ec; text-decoration-line: none;">[4]</a></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;"><span style="box-sizing: border-box; color: red;">১২।</span></span> কেউ যদি এই গুনাহটি করে ফেলে তাহলে তার উচিত অনতিবিলম্বে তওবা করা, ক্ষমা প্রার্থনা করা, নেকীর কাজ করা এবং ক্ষমাপ্রাপ্তির ব্যাপারে হতাশ না হওয়া। কেননা এ পাপটি একটি কবিরা গুনাহ।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;"><span style="box-sizing: border-box; color: red;">১৩।</span></span> সর্বশেষ, নিঃসন্দেহে আল্লাহ্‌র কাছে ধর্ণা দেয়া, দোয়ার মাধ্যমে তাঁর কাছে মিনতি করা, তাঁর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা এই কু-অভ্যাস থেকে বাঁচার সবচেয়ে বড় উপায়। কেননা আল্লাহ্‌ তাআলা দোয়াকারীর ডাকে সাড়া দেন। আল্লাহ্‌ই ভাল জানেন।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px;"> <a href="https://www.quraneralo.com/way-to-survive-from-masturbation/#relnk1" name="lnk1" style="background-color: transparent; box-sizing: border-box; color: #4db2ec; text-decoration-line: none;">[1]</a>সহীহ বুখারী (৫০৬৬)<br style="box-sizing: border-box;" /><a href="https://www.quraneralo.com/way-to-survive-from-masturbation/#relnk2" name="lnk2" style="background-color: transparent; box-sizing: border-box; color: #4db2ec; text-decoration-line: none;">[2]</a>সুনানে তিরমিযি (২৭৭৭), আলবানী হাদিসটিকে ‘হাসান’ বলেছেন<br style="box-sizing: border-box;" /><a href="https://www.quraneralo.com/way-to-survive-from-masturbation/#relnk3" name="lnk3" style="background-color: transparent; box-sizing: border-box; color: #4db2ec; text-decoration-line: none;">[3]</a>মুসনাদে আহমাদ, হাদিসটি ‘সহিহুল জামে’ তে রয়েছে<br style="box-sizing: border-box;" /><a href="https://www.quraneralo.com/way-to-survive-from-masturbation/#relnk4" name="lnk4" style="background-color: transparent; box-sizing: border-box; color: #4db2ec; text-decoration-line: none;">[4]</a>সহিহ বুখারী (১৪৬৯)</div>

হস্তমৈথুনের হুকুম

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম    প্রশ্ন: আমার একটি প্রশ্ন আছে, আমি সে প্রশ্নটি পেশ করতে লজ্জাবোধ করছি। এক বোন নতুন ইসলাম গ্রহণ করেছেন...

Read more »