হাদিস পর্যালোচনাঃ প্রতি কদমে কদমে ১ বছর নফল রোজা ও সালাতের সওয়াবঃ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjakj8-9ax4H1sGKQY__cQltHlUAe3VOb18VtVJSBRbQx90SLdHcrI41TBo2Y5UDPvEbPcR9OUk2qdvyZHs5p7CnoygHze9zlHcPi6tb7jAx3kjVEdkOPJgnQe1JNZCx1lz79fDQ_evR5g/s1600/FB_IMG_1555064561528.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="720" data-original-width="1190" height="241" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjakj8-9ax4H1sGKQY__cQltHlUAe3VOb18VtVJSBRbQx90SLdHcrI41TBo2Y5UDPvEbPcR9OUk2qdvyZHs5p7CnoygHze9zlHcPi6tb7jAx3kjVEdkOPJgnQe1JNZCx1lz79fDQ_evR5g/s400-rw/FB_IMG_1555064561528.jpg" width="400" /></a></div> <div dir="ltr"> <br /> <i><b>প্রতি কদমে কদমে ১ বছর নফল রোজা ও সারা বছর রাত জেগে ইবাদতের সওয়াবঃ </b></i>#অন্যকে জানিয়ে নিজেও সেই সওয়াবের ভাগিদার হোন।<br /> <br /></div> <div dir="ltr"> <b><span style="background-color: black; color: yellow;">হাদিস ১ </span></b><br /> <br /> ●● <b><span style="color: red;">হজরত আউস ইবনে আউস (রা.) বলেন, ‘রাসুল (ﷺ) ইরশাদ করেছেন,</span></b><br /> যে ব্যক্তি জুমার দিনে <br /> - ভালোভাবে গোসল করবে, <br /> - সকাল সকাল প্রস্তুত হয়ে পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করে,<br /> - ইমাম সাহেবের কাছে বসবে এবং <br /> - মনোযোগী হয়ে তার খুতবা শ্রবণ করবে ও <br /> - অনর্থক কথা-কাজ থেকে বিরত থাকবে, <br /> <b>তার</b> <b>প্রত্যেক কদমের বিনিময়ে সে এক বছর (নফল) রোজা ও নামাজের সওয়াব পাবে।’</b><br /> (নাসাঈ শরিফ ১৫৫)<br /> <br /> <b><span style="background-color: black; color: yellow;">হাদিস ২</span></b><br /> <b><span style="background-color: black; color: yellow;"><br /></span></b></div> <div dir="ltr"> <span style="color: red;"><b>●● রাসুল (ﷺ) বলেন, ‘</b></span>যে ব্যক্তি জুমার দিনে সকাল সকাল গোসল করল এবং (স্ত্রীকেও ফরজ) গোসল করাল, তারপর ইমামের কাছে গিয়ে বসে চুপ করে মনোযোগ দিয়ে খুতবা শুনল, <b>প্রত্যেক কদমের বিনিময়ে সে এক বছরের রোজা ও নামাজের সওয়াব পাবে।’</b> (তিরমিজি, হাদিস নং : ৪৯৮)<br /> <br /> <b><span style="background-color: black; color: yellow;">হাদিস ৩</span></b><br /> <b><span style="background-color: black; color: yellow;"><br /></span></b></div> <div dir="ltr"> <b><span style="color: red;">●● আউস বিন আউস আস সাকাফী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন:</span></b><br /> “জুমা’আর দিন, <br /> - যে ব্যাক্তি নিজেও ফরজ গোসল করল এবং (স্ত্রীকেও ফরজ) গোসল করাল। <br /> - পূর্বাহ্ণে মসজিদে আগমন করে এবং <br /> - নিজেও প্রথম ভাগে মসজিদে গমন করে, পায়ে হেঁটে মসজিদে যায় (অর্থাৎ কোন কিছুতে আরোহণ করে নয়),<br /> - ইমামের কাছাকাছি গিয়ে বসে, <br /> - মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শোনে, <br /> - কোন কিছু নিয়ে খেল তামাশা না করে, <br /> - <b>সে ব্যাক্তির প্রতিটি পদক্ষেপের জন্য রয়েছে বছরব্যাপী রোজা পালন ও সারা বছর রাত জেগে ইবাদত করার সমতুল্য সওয়াব।” </b><br /> (মুসনাদে আহমাদঃ ৬৯৫৪, ১৬২১৮)<br /> <br /> <b><span style="background-color: black; color: yellow;">হাদিস ৪</span></b><br /> <b><span style="background-color: black; color: yellow;"><br /></span></b></div> <div dir="ltr"> <b><span style="color: red;">●● আউস ইব্‌ন আউস সাকাফি ‎রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন আমি রাসূলুল্লাহ </span></b><b><span style="color: red;">(ﷺ)-</span></b><b><span style="color: red;">কে বলতে শুনেছি:</span></b><br /> “জুমার দিন যে গোসল করল, ভালো করে; অতঃপর আগেভাগে মসজিদে গেল; হেঁটে চলল, বাহনে চড়ল না; ইমামের নিকটবর্তী হল; অনর্থক কর্মে লিপ্ত না হয়ে মনোযোগসহ শ্রবণ করল; <b>তার প্রতি কদমে লেখা হবে এক বছরের আমল তথা এক বছরের সিয়াম ও কিয়ামের সওয়াব”।</b><br /> [আহমদ ফি ‘ফাতহুল রাব্বানি’: (৬/৫১), তিরমিযি: (৪৯৬), আবু দাউদ: (৩৪৫), নাসায়ি: (১৩৮১), ইব্‌ন মাজাহ: (১০৮৭), দারামি: (১৫৪৭), হাকেম: (১০৪১), ইব্‌ন খুজাইমাহ: (১৭৫৮), আল-বানি হাদিসটি সহিহ বলেছেন, দেখুন: সহিহ আল-জামে: (৬৪০৫)]<br /> <br /> <b><span style="background-color: black; color: yellow;">হাদিস ৫</span></b><br /> <b><span style="background-color: black; color: yellow;"><br /></span></b></div> <div dir="ltr"> <b><span style="color: red;">●●রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন,</span></b><br /> “যে ব্যক্তি জুমার দিনে গোসল করে রওনা হয় এবং ইমামের অতি নিকটে বসে চুপচাপ খুতবা শোনে,<b>সে প্রতি পদক্ষেপে এক বছর রোযা রাখার এবং এক বছর রাতে কিয়াম করার নেকী পায়।</b> আর এটা আল্লাহর জন্য বড় সহজ ব্যাপার।”[আহমদ;নাসায়ী;তিরিমিযি (সহিহ)]<br /> <br /> <b><span style="background-color: black; color: yellow;">হাদিস ৬</span></b><br /> <b><span style="background-color: black; color: yellow;"><br /></span></b> <b><span style="color: red;">●●রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন,</span></b></div> <div dir="ltr"> ●●“কোন ব্যক্তি জুম‘আর দিন গোসল করল, ওযূ করে মসজিদে গেল এবং খুৎবা শুনল। <b>তার প্রতি কদমে এক বছরের নফল ছালাত ও ছিয়ামের সমান নেকী হয়।</b>”<br /> [আবুদাঊদ;৩৭৩,মিশকাত;১৩৮৮]<br /> <br /></div> </div>

হাদিস পর্যালোচনাঃ প্রতি কদমে কদমে ১ বছর নফল রোজা ও সালাতের সওয়াবঃ

প্রতি কদমে কদমে ১ বছর নফল রোজা ও সারা বছর রাত জেগে ইবাদতের সওয়াবঃ #অন্যকে জানিয়ে নিজেও সেই সওয়াবের ভাগিদার হোন। হাদিস ১  ●● হজরত...

Read more »

শাবান মাসের ফজিলত পর্বঃ-৩

<b><i>♥বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম♥   </i></b><br /> <span style="color: #660000;"><b><i><br /></i></b></span> <span style="color: #660000;"><b><i>শাবান মাসের ফজিলতঃ-</i></b></span><br /> বস্তুত মাহে রমজানের প্রস্তুতির মাস হিসেবে শাবান মাসের ফজিলত অনেক বেশি এবং সে উদ্দেশ্যে শাবান মাসে মুমিন মুসলমানের জন্য বেশ কিছু করণীয় রয়েছে। বিশেষ করে ‘শবেবরাত’ মাসটিকে বিশেষ মহিমায় মহিমান্বিত করেছে। মহিমান্বিত এ রাতটি ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভের এক মহান সুয়োগ এনে দেয়। ওই রাতে মুমিন বান্দা তার জীবনের গুনাহ থেকে পরিত্রাণ লাভের এক সুবর্ণ সুযোগ লাভ করে। একটি বছরের দীর্ঘ পরিক্রমা অতিক্রম করে আসা মাহে রমজানে নিরবচ্ছিন্ন ইবাদতকে গতিশীল করতে এবং স্বাভাবিকতা বজায় রাখতে শাবান মাসে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হয়।। <br /> <br /> রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রায় গোটা শাবানে নফল রোজা পালন করতেন এবং অন্যদেরও বিশেষভাবে আমল করার উৎসাহ দিতেন।<br /> তাই বলা হয়, ‘রজব মাসে শস্য বপন করা হয়, শাবান মাসে ফসল কাটা হয় এবং রমজান মাসে ফসল কর্তন করা হয়।’<br /> <br /> শাবান মাসের ফজিলত সম্পর্কে নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন,<br /> ‘রজব আল্লাহর মাস, শাবান আমার মাস এবং রমজান আমার উম্মতের মাস।’ শাবান মাসকে রমজান মাসের প্রস্তুতি ও সোপান মনে করে রাসুলুল্লাহ (সা.) বিশেষ দোয়া করতেন এবং অন্যদের তা শিক্ষা দিতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে শাবান মাসের মর্যাদা এতই বেশি যে, যখন তিনি এ মাসে উপনীত হতেন, তখন মাহে রমজানকে স্বাগত জানানোর উদ্দেশ্যে আল্লাহর কাছে অধিক হারে এই বলে প্রার্থনা করতেন, ‘হে আল্লাহ! আপনি আমাদের রজব ও শাবান মাসের বিশেষ বরকত দান করুন এবং আমাদের রমজান পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দিয়েন।’<br /> <b><i><span style="color: #7f6000;">(মুসনাদে আহমাদ)</span></i></b><br />  মহানবী (সা.)-এর এ দোয়ার মাধ্যমে সবার কাছে শাবান মাসের ফজিলত প্রতীয়মান হয়।

শাবান মাসের ফজিলত পর্বঃ-৩

♥বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম♥    শাবান মাসের ফজিলতঃ- বস্তুত মাহে রমজানের প্রস্তুতির মাস হিসেবে শাবান মাসের ফজিলত অনেক বেশি এবং সে উদ্দেশ্...

Read more »