মান্চেহ্ গোয়াম্ শরহে ওয়াছ্ফে আঁ জনাব
আফতাব্ আস্ত, আফতাব্ আস্ত আফতাব।
(আমি ঐ জনাবের গুণাবলীর কি বিশ্লেষণ করব? তিনিই সূর্য, তিনিই সূর্য, তিনিই তো সূর্য)।
চশ্মে রওশন্ কুনজে খাকে আউলিয়া।
তা-ব-বীণি জেএব্তেদা তা-এন্তেহা।
(আউলিয়া কেরামের পদধুলি দ্বারা চক্ষু উজ্জল কর। তা হলে শুরু হতে শেষ পর্যন্ত দেখতে পাবে।
গরতু খাহী হাম্নশীনি বা-খোদা
গো নশিনী র্দ হুজুরে আউলিয়া।
(তুমি যদি খোদার সাথে বসতে চাও তাহলে আউলিয়ায়ে কেরামের দরবারে বস)।
এক জমানা ছোহ্বতে বা-আউলিয়া,
বের্হ্ত আজ্ ছদ্ ছালা ত্বা’আত্ বেরিয়া।
(আউলিয়া কেরামের সংস্পর্শে কিছুক্ষণ বসা, শত বছরের বেরিয়া [লৌকিকতাহীন] ইবাদত হতেও উত্তম)
তু-মবাশ্ আছলান্ কামাল ইঁ আস্ত ও বছ্,
তু-দরো গোম শো বেছাঁল ইঁ আস্ত ও বছ।
(তুমি নিজেকে বিলীন করে দাও। এটাই তোমার পরিপূর্ণতা, এটাই তোমার জন্য যথেষ্ট। তুমি পীরে কামেলের মধ্যে বিলীন হও, এটাই তোমার জন্য যথেষ্ট।)
আঁ-না-কে খাকরা ব নজর কীমিয়া কুনন্দ,
আ-য়া বুয়াদ্ কেহ্ গোশায়ে চশ্ম বমা কুনন্দ।
(যাঁরা দৃষ্টি দ্বারা মাটিকে স্বর্ণ করেন, কতই উত্তম হতো যদি তাঁরা আমাদের প্রতি নজর করতেন।)
আফ্তাব্ আমদ দলীলে আফ্তাব গর দলীলত্ বায়দ আয ওয়াই রো মতাব্।
(সূর্য যে সূর্য-এর প্রমাণ সূর্য নিজেই। যদি তোমার প্রমাণের দরকার হয়, তাহলে সূর্যের দিক হতে চোখ ফিরাইওনা)
ক্বোরবে জানী রা বো’দে মকানি নীস্ত।
(প্রেম যদি দিলে থাকে ‘র্দূ’ মোটেই দূরে নহে।)