সউদী শায়েখ সালিহ বিন ফাউযানের ফতোয়া : তারাবীহ তাহাজ্জুদ এর মধ্যে পার্থক্য।
______________
তারাবীহ সালাত
______________
সালাতুত তারাবীহ বা তারাবীহ সালাত হচ্ছে সুন্নাতে মুআক্কাদাহ।
এটা 'এশার সালাতের পর আদায় করা হয়। আর এটার উপরই মুসলমানদের আমল।
কিন্তু
তারাবীহ সালাত যদি এশার সালাতের পর আদায় না করে রাতের শেষ ভাগে আদায় করা হয়, তবে সেটা প্রতিষ্ঠিত আমলের খেলাফ হয়ে যাবে। যদি কেউ এমন করে, তবে আমরা সেটাকে হারাম বলবো না, তবে এটা স্পষ্টতই প্রতিষ্ঠিত আমলের বিরোধিতা হবে।
মূলত
তারাবীহ সালাত রাতের প্রথম ভাগে ('এশার সালাতের পর) আদায় করা হয়, আর এটার উপরই 'আমল হয়ে আসছে।
_______________
তাহাজ্জুদের সালাত
_______________
এটাও সুন্নাহ।
এর রয়েছে অনেক ফযীলত।
আর
এ সালাত আদায় করা হয় ঘুম থেকে উঠার পর। বিশেষ করে রাতের শেষ তৃতীয়াংশে। অথবা মধ্য রাতের পর।
এতে রয়েছে অনেক ছাওয়াব।
কোন লোক যদি ইমামের সাথে বিতির সহ তারাবীহ সালাত আদায় করে নেয়, অতঃপর রাতে ঘুম থেকে উঠে এবং তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করে, তবে এতে কোন নিষেধ নেই। তাকে আবার বিতির দোহরাতে হবে না।
বরং
ইমামের সাথে আদায় করে নেয়া বিতির তার জন্য যথেস্ট হয়ে যাবে।
সে শুধুমাত্র তাহাজ্জুদের নামাজ তার সাধ্যমত আদায় করে নেবে।
রেফারেন্সঃ
আল মুনতাকা মিন ফাতাওয়াল ফাউযান
ফতোয়া নং-১১৬ অথবা ২১৭ (ভিন্ন নুসখাহ অনুসারে)
খন্ড-৩, পেইজ নাম্বার-৭৬।
এর কিছু পর তিনি বলেছেন, তারাবীহ সালাত মসজিদে জামাতের সাথে পড়া উত্তম এবং পরিপূর্ণ আমল। ঘরে পড়লে তা জায়েয হবে।
রেফারেন্সঃ
ফতোয়া নং ৬১৯
আল মুনতাকা মিন ফাতাওয়াল ফাউযান।
কিন্তু
তাহাজ্জুদের নামাজ ঘরে আদায় করাই উত্তম।
যেমনটি বলেছেন, আরেক সাউদী শায়েখ মুহাম্মাদ আরীফী,
______________
তারাবীহ সালাত
______________
সালাতুত তারাবীহ বা তারাবীহ সালাত হচ্ছে সুন্নাতে মুআক্কাদাহ।
এটা 'এশার সালাতের পর আদায় করা হয়। আর এটার উপরই মুসলমানদের আমল।
কিন্তু
তারাবীহ সালাত যদি এশার সালাতের পর আদায় না করে রাতের শেষ ভাগে আদায় করা হয়, তবে সেটা প্রতিষ্ঠিত আমলের খেলাফ হয়ে যাবে। যদি কেউ এমন করে, তবে আমরা সেটাকে হারাম বলবো না, তবে এটা স্পষ্টতই প্রতিষ্ঠিত আমলের বিরোধিতা হবে।
মূলত
তারাবীহ সালাত রাতের প্রথম ভাগে ('এশার সালাতের পর) আদায় করা হয়, আর এটার উপরই 'আমল হয়ে আসছে।
_______________
তাহাজ্জুদের সালাত
_______________
এটাও সুন্নাহ।
এর রয়েছে অনেক ফযীলত।
আর
এ সালাত আদায় করা হয় ঘুম থেকে উঠার পর। বিশেষ করে রাতের শেষ তৃতীয়াংশে। অথবা মধ্য রাতের পর।
এতে রয়েছে অনেক ছাওয়াব।
কোন লোক যদি ইমামের সাথে বিতির সহ তারাবীহ সালাত আদায় করে নেয়, অতঃপর রাতে ঘুম থেকে উঠে এবং তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করে, তবে এতে কোন নিষেধ নেই। তাকে আবার বিতির দোহরাতে হবে না।
বরং
ইমামের সাথে আদায় করে নেয়া বিতির তার জন্য যথেস্ট হয়ে যাবে।
সে শুধুমাত্র তাহাজ্জুদের নামাজ তার সাধ্যমত আদায় করে নেবে।
রেফারেন্সঃ
আল মুনতাকা মিন ফাতাওয়াল ফাউযান
ফতোয়া নং-১১৬ অথবা ২১৭ (ভিন্ন নুসখাহ অনুসারে)
খন্ড-৩, পেইজ নাম্বার-৭৬।
এর কিছু পর তিনি বলেছেন, তারাবীহ সালাত মসজিদে জামাতের সাথে পড়া উত্তম এবং পরিপূর্ণ আমল। ঘরে পড়লে তা জায়েয হবে।
রেফারেন্সঃ
ফতোয়া নং ৬১৯
আল মুনতাকা মিন ফাতাওয়াল ফাউযান।
কিন্তু
তাহাজ্জুদের নামাজ ঘরে আদায় করাই উত্তম।
যেমনটি বলেছেন, আরেক সাউদী শায়েখ মুহাম্মাদ আরীফী,