📌 এ মুসাম্মৎ আদীদা হুসনা জেসি | দৈলারপাড়া, কুতুবজুম, মহেশখালী, কক্সবাজার
প্রশ্ন ঃ পূর্ণ এক মাস রােযা রাখার জন্য মহিলাদের অনেকে ট্যাবলেট খেয়ে ঋতুস্রাব বন্ধ রাখেন। কিন্তু আমি শুনেছি এভাবে ঋতুস্রাব বন্ধ রাখলে নাকি নামায-রােযা হয় না। এ কথা কতটুকু সত্য, দয়া করে জানাবেন।
🖋 উত্তর ঃ কৃত্রিম ঔষধ সেবনের মাধ্যমে যদি ঋতুস্রাব বন্ধ রাখা হয়, আর স্রাব না হওয়াতে তা পবিত্রতার সময় হিসেবেই ধরা হবে। ঐ সময় নামায রােযা পালন করলে তা আদায় হয়ে যাবে। কিন্তু এভাবে ঔষধের মাধ্যমে ঋতুস্রাব বন্ধ রাখা অনুচিত, স্বীয় শরীরের উপর জুলুমের শামিল। এতে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে; তদুপরি এটা আল্লাহ প্রদত্ত স্বাভাবিক নিয়মের উপর হস্তক্ষেপের নামান্তর। যেহেতু ঋতুস্রাবকালে আল্লাহ নারীদের জন্য শরীয়তের বিধান পালনে সহজ করে দিয়েছেন, সেহেতু নামায- রােযা পালনে অতি উৎসাহি হয়ে তা বন্ধ করা অনুচিত।
প্রশ্ন ঃ পূর্ণ এক মাস রােযা রাখার জন্য মহিলাদের অনেকে ট্যাবলেট খেয়ে ঋতুস্রাব বন্ধ রাখেন। কিন্তু আমি শুনেছি এভাবে ঋতুস্রাব বন্ধ রাখলে নাকি নামায-রােযা হয় না। এ কথা কতটুকু সত্য, দয়া করে জানাবেন।
🖋 উত্তর ঃ কৃত্রিম ঔষধ সেবনের মাধ্যমে যদি ঋতুস্রাব বন্ধ রাখা হয়, আর স্রাব না হওয়াতে তা পবিত্রতার সময় হিসেবেই ধরা হবে। ঐ সময় নামায রােযা পালন করলে তা আদায় হয়ে যাবে। কিন্তু এভাবে ঔষধের মাধ্যমে ঋতুস্রাব বন্ধ রাখা অনুচিত, স্বীয় শরীরের উপর জুলুমের শামিল। এতে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে; তদুপরি এটা আল্লাহ প্রদত্ত স্বাভাবিক নিয়মের উপর হস্তক্ষেপের নামান্তর। যেহেতু ঋতুস্রাবকালে আল্লাহ নারীদের জন্য শরীয়তের বিধান পালনে সহজ করে দিয়েছেন, সেহেতু নামায- রােযা পালনে অতি উৎসাহি হয়ে তা বন্ধ করা অনুচিত।