📌মুহাম্মদ ইকবাল হােসেন | মরিয়ম নগর, রাঙ্গুনীয়া, চট্টগ্রাম।
প্রশ্ন ঃ রােযা রাখা অবস্থায় গান শুনা, গীবত করা, জুয়া খেলা, ঝগড়া করা, গালি-গালাজ ইত্যাদি করলে রােযার কতটুকু ক্ষতি হবে জানালে খুশি হব।
🖋উত্তর ঃ যে সব কাজ রােযার লক্ষ্য-উদ্দেশ্যের পরিপন্থি, রােযা অবস্থায় ওই রূপ কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জোর তাগিদ দিয়েছেন। যেমনঃ“সুতরাং রােযা অবস্থায় তােমাদের কেউ যেন অশ্লীলতায় লিপ্ত না হয় এবং ঝগড়া-বিবাদ না করে। যদি কেউ তাকে গালি দেয় অথবা তার সঙ্গে সংঘাতে লিপ্ত হয় তবে সে যেন বলে, আমি রােযাদার। -(বুখারী ও মুসলিম) হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরাে এরশাদ করেছেন- “যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা ও তদানুযায়ী আমল করা বর্জন করেনি তার এ পানাহার পরিত্যাগ করা আল্লাহর কোন প্রয়ােজন নেই।” সুতরাং, রােযা অবস্থায় গান শুনা, গীবত করা, জুয়া খেলা, ঝগড়া বিবাদ করা ও গালি-গালাজ ইত্যাদি অশ্লীল অপকর্ম করা রােযার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের পরিপন্থি। সুতরাং কোরআন-সুন্নাহর আলােকে রােযা অবস্থায় উপরিউক্ত কুকর্ম ও গর্হিতকাজসমূহকে ফুক্বাহ-ই কিরাম হারাম, মারাত্মক অপরাধ ও রােযার জন্য হুমকি স্বরূপ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। এসব অপকর্ম করে সিয়াম সাধনা প্রকৃত অর্থে উপবাস থাকার নামান্তর। তাই রােযার কাঙ্খিত ফলাফল হাসিল করার জন্য এ সব অশ্লীল ও শরীয়ত বিরােধী কাজ পরিত্যাগ করার সাথে সাথে অন্যান্য নেক আমলের প্রতি ও বিশেষভাবে যত্নবান হতে হবে। সুতরাং রােযাদার ব্যক্তিকে ইবাদত, তিলাওয়াত, যিকর ও তাসবীহে মগ্ন থেকে অন্যের প্রতি সহানুভূতি, সদয় আচরণ, দানশীলতা ও বদান্যতার মাধ্যমে আল্লাহ ও রসূলের সন্তুষ্টি অর্জনের পথ প্রশস্ত করার প্রতি যত্নবান হতে হবে। কারণ, রমজান হচ্ছে তিলাওয়াত, যিকর এবং আল্লাহ ও রসূলের নৈকট্য লাভের এক বিশেষ মৌসুম। আত্মিক উৎকর্ষ ও পরকালীন কল্যাণ লাভের এক বেহেশতী সওগাত এ রমজান মাস। (মিশকাত, সহীহ বােখারী ও সহীহ মুসলিম শরীফ ইত্যাদি)
প্রশ্ন ঃ রােযা রাখা অবস্থায় গান শুনা, গীবত করা, জুয়া খেলা, ঝগড়া করা, গালি-গালাজ ইত্যাদি করলে রােযার কতটুকু ক্ষতি হবে জানালে খুশি হব।
🖋উত্তর ঃ যে সব কাজ রােযার লক্ষ্য-উদ্দেশ্যের পরিপন্থি, রােযা অবস্থায় ওই রূপ কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জোর তাগিদ দিয়েছেন। যেমনঃ“সুতরাং রােযা অবস্থায় তােমাদের কেউ যেন অশ্লীলতায় লিপ্ত না হয় এবং ঝগড়া-বিবাদ না করে। যদি কেউ তাকে গালি দেয় অথবা তার সঙ্গে সংঘাতে লিপ্ত হয় তবে সে যেন বলে, আমি রােযাদার। -(বুখারী ও মুসলিম) হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরাে এরশাদ করেছেন- “যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা ও তদানুযায়ী আমল করা বর্জন করেনি তার এ পানাহার পরিত্যাগ করা আল্লাহর কোন প্রয়ােজন নেই।” সুতরাং, রােযা অবস্থায় গান শুনা, গীবত করা, জুয়া খেলা, ঝগড়া বিবাদ করা ও গালি-গালাজ ইত্যাদি অশ্লীল অপকর্ম করা রােযার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের পরিপন্থি। সুতরাং কোরআন-সুন্নাহর আলােকে রােযা অবস্থায় উপরিউক্ত কুকর্ম ও গর্হিতকাজসমূহকে ফুক্বাহ-ই কিরাম হারাম, মারাত্মক অপরাধ ও রােযার জন্য হুমকি স্বরূপ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। এসব অপকর্ম করে সিয়াম সাধনা প্রকৃত অর্থে উপবাস থাকার নামান্তর। তাই রােযার কাঙ্খিত ফলাফল হাসিল করার জন্য এ সব অশ্লীল ও শরীয়ত বিরােধী কাজ পরিত্যাগ করার সাথে সাথে অন্যান্য নেক আমলের প্রতি ও বিশেষভাবে যত্নবান হতে হবে। সুতরাং রােযাদার ব্যক্তিকে ইবাদত, তিলাওয়াত, যিকর ও তাসবীহে মগ্ন থেকে অন্যের প্রতি সহানুভূতি, সদয় আচরণ, দানশীলতা ও বদান্যতার মাধ্যমে আল্লাহ ও রসূলের সন্তুষ্টি অর্জনের পথ প্রশস্ত করার প্রতি যত্নবান হতে হবে। কারণ, রমজান হচ্ছে তিলাওয়াত, যিকর এবং আল্লাহ ও রসূলের নৈকট্য লাভের এক বিশেষ মৌসুম। আত্মিক উৎকর্ষ ও পরকালীন কল্যাণ লাভের এক বেহেশতী সওগাত এ রমজান মাস। (মিশকাত, সহীহ বােখারী ও সহীহ মুসলিম শরীফ ইত্যাদি)