নাহমাদুহু নুসাল্লি ওয়া নুসাল্লিম আ'লা রাসুলিহিল কারীম।।আম্মা বা'দঃ-
(১) প্রতিদিন ১০০ বার “سبحان الله” পাঠ করলে ১০০০ সাওয়াব লিখা হয় এবং ১০০০ গুনাহ মাফ করা হয় ।
[সহীহ মুসলিম-৪/২০৭৩]
[সহীহ মুসলিম-৪/২০৭৩]
(২) “الحمد لله” মীযানের পাল্লাকে ভারী করে দেয় এবং সর্বোত্তম দোআ’। [তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে মাযাহ-২/১২৪৯,হাকিম-১/ ৫০৩,সহীহ আল জামে’-১/৩৬২]
(৩) “لا اله الا الله” হলো সর্বোত্তম যিকর।
[তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে মাযাহ-২/১২৪৯,হাকিম-১/ ৫০৩,সহীহ আল জামে’-১/৩৬২]
[তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে মাযাহ-২/১২৪৯,হাকিম-১/
(৪) “سبحان الله والحمد لله ولا اله الا الله والله اكبر” এই কালিমাগুলি আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয় এবং নবী (সঃ) বলেনঃ পৃথিবীর সমস্ত জিনিসের চাইতে আমার নিকট অধিক প্রিয়।
[ সহীহ মুসলিম -৩/১৬৮৫, ৪/২০৭২
[ সহীহ মুসলিম -৩/১৬৮৫, ৪/২০৭২
(৫) যে ব্যক্তি “سبحان الله وبحمده” প্রতিদিন ১০০ বার পাঠ করবে সমুদ্রের ফেনা পরিমান (সগীরা) গুনাহ থাকলে ও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে।
[সহীহ আল-বুখারী-৭/১৬৮,সহীহ মুসলিম-৪/২০৭১]
[সহীহ আল-বুখারী-৭/১৬৮,সহীহ মুসলিম-৪/২০৭১]
(৬) নবী (সঃ) বলেনঃ “سبحان الله وبحمده سبحان الله العظيم” এই কালীমাগুলি জিহ্বায় উচ্চারনে সহজ , মীযানের পাল্লায় ভারী ,দয়াময় আল্লাহর নিকট প্রিয় । [সহিহ আল- বুখারী-৭/১৬৮,সহীহ মুসলিম-৪/২০৭২]।
(৭) যে ব্যক্তি “سبحان الله العظيم وبحمده” পাঠ করবে প্রতিবারে তার জন্য জান্নাতে একটি করে (জান্নাতী)খেজুর গাছ রোপন করা হবে । [আত-তিরমিযী-৫/ ৫১১,আল-হাকীম-১/৫০১, সহীহ আল-জামে’-৫/৫৩১, সহীহ আত-তিরমিজী-৩/১৬০ ]
(৮) নবী (সঃ) বলেনঃ “لا حول ولا قوة الا بالله” হচ্ছে জান্নাতের গুপ্তধন সমুহের মধ্যে একটি গুপ্তধন।
[ সহীহ আল-বুখারী -১১/২১৩, সহীহ মুসলিম- ৪/২০৭৬]
[ সহীহ আল-বুখারী -১১/২১৩, সহীহ মুসলিম- ৪/২০৭৬]
(৯) নবী (সঃ) বলেনঃ “سبحان الله والحمد لله ولا اله الا الله والله اكبرو لا حول ولا قوة الا بالله” এই কালীমাগুলি হচ্ছে “অবশিষ্ট নেকআ’মল সমুহ” । [ আহমাদ (সহীহ)-৫১৩, মাজমাউজ জাওয়াঈদ-১/২৯৭ ]
(১০) নবী (সঃ) বলেনঃ যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার দুরুদ পাঠ করবে আল্লাহ তাআ’লা তার প্রতি দশ বার রহমত বর্ষণ করবেন। এবং তিনি (সঃ) আরো বলেনঃ যে ব্যক্তি আমার প্রতি সকালে দশবার এবং বিকেলে দশবার দুরুদ পাঠ করবে সে ব্যক্তি কিয়ামতের দিন আমার শাফায়াত পাবে। [তাবারানী,মাজময়াউজ জাওয়াঈদ-১০/১২০, সহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব-১/২৭৩]