নিয়মাতুল কুবরা আলাম কিতাবে বিরোধীদের জন্য রেকটি তোহফা। তাদের বক্তব্য মীলাদ শরীফের ফযিলত নিয়ে বক্তব্য প্রথম মাকতাবায়ে হাকীকাহ থেকে প্রকাশিত কিতাবে পাওয়া যায় । অন্য কোথাও এর অস্তিত্ব দেখা যায় না। অথচ আমরা একের পর এক দলীল দেখিয়ে প্রমাণ করছি অন্য অসংখ্য কিতাবেও অস্তীত্ব অাছে। আজকে আপনাদের নতুন আরেকটি দলীল দেখাবো।
এই কিতাবটি মিশর থেকে প্রকাশিতবিশ্ব বিখ্যাত মাওলুদে বারজাঞ্জির শরাহ। কিতাবে নাম হচ্ছে, “তালহীনুছ ছানজী”। লেখক হচ্ছেন,আব্দুর রহীম সূয়ুতি আল মালেকী রহমতুল্লাহি আলাইহি। প্রকাশকাল ১৩২১ হিজরী। আজ থেকে ১১৮ বছর আগের। 

উক্ত কিতাবের ৫ পৃষ্ঠায় লেখা আছে, 

قوله صلي الله علي و سلم من عظم مولدي كنت شافعا له يوم القيامة ومن انفق درهما في مولدي فكانما انفق جبلا من ذحب احمر في سبيل الله تعالي

অর্থ: “হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ মুবারক করেনযে পবিত্র মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন করলো সে কিয়ামতে দিন আমার শাফায়াত লাভ করবেএবং যে মীলাদ শরীফ পালন করতে এক দিরহাম খরচ করবে সে আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় উহুদ পাহাড় পরিমান স্বর্ণ দান করার ফযিলত লাভ করবে।”(তালহীনুছ ছানজী ৫ পৃষ্ঠা) 

আপনারাই বলেন এসব বর্ণার ভিত্তি না থাকলে কি এত কিতাবে আসেতাও আবার মাকতাবায়ে হাকীকার প্রতিষ্ঠার ১০০ বছর আগের প্রকাশ কালে?
Top