অাসতাগফিরুল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ।
এবার দেখুন উক্ত কিতাবকে সত্যায়ন করেছে কারা? বাংলাদেশের দেওবন্দীদের অন্যতম সব মুরুব্বীরা। যারা সত্যায়িত করেছে তাদের বক্তব্যসহ স্ক্যান কপি দেয়া হলো:
কত জঘন্য মিথ্যাচার। ইতিহাসে এমন নির্লজ্জ মিথ্যাচার আর কেউ করেছে কিনা সন্দেহ। “দাওয়াতে তাবলীগ” নামক এক তাবলিগী বই পড়তে গিয়ে হতবাক হয়ে গেলাম। এমন মিথ্যাচার কিভাবে করা সম্ভব?
এই তাবলিগী লেখক উক্ত কিতাবের ৮০ পৃষ্ঠায় লিখেছে , মক্কা শরীফে এক রাকাত নামাজ পড়লে এক লক্ষ রাকাত নামাজের ছাওয়াব। মদীনা শরীফে নামাজ পড়লে পঞ্চাশ হাজার রাকাত রাকাতের ছাওয়াব। বায়তুল মুকাদ্দাস শরীফে নামাজ পড়লে পঁচিশ হাজার রাকাত নামাজের ছাওয়াব।
কিন্ত... বিশ্ব এস্তেমায় এসে নামাজ পড়লে উনপঞ্চাশ কোটি রাকাত নামাজের ছাওয়াব হয়। (লা’হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ)
(রেফারেন্স: দাওয়াতে তাবলীগ, পৃষ্ঠা ৮০, লেখক: আশরাফ আলী তালেবী, প্রকাশনা: আফতাবীয়া লাইব্রেরি)
জঘন্য মিথ্যাচারের এখানেই শেষ নয়। এই নিকৃষ্ট কথার দলীল দিয়েছে ইবনে মাজাহ শরীফ ও আবু দাউদের নাম ভাঙ্গিয়ে।
নিম্নে কিতাবের স্ক্যান কপি দেয়া হলো:
এতটুকুও বুক কাঁপলো না এমন মিথ্যাচার করতে?
আল্লাহ পাকের ঘর কাবা শরীফ, নবীজীর মসজিদ মসজিদে নববী থেকেও এদর টঙ্গীর ময়দানের দাম বেড়ে গেলো?
এরপরও কি সাধারন মানুষ এদের ফাঁদে পা দিয়ে তাবলিগে যোগ দিবে?
এবার দেখুন উক্ত কিতাবকে সত্যায়ন করেছে কারা? বাংলাদেশের দেওবন্দীদের অন্যতম সব মুরুব্বীরা। যারা সত্যায়িত করেছে তাদের বক্তব্যসহ স্ক্যান কপি দেয়া হলো:
এদের সত্যায়ন দ্বারাই বোঝা গেলো এরাও এই আক্বীদা পোষন করে থাকে। তাদের কাছে টঙ্গীতে নামাজ পড়ার মূল্য মক্কা শরীফ, মদীনা শরীফ, বায়তুল মুকাদ্দাস শরীফ থেকেও বেশি। নাউযুবিল্লাহ।