বিষয়ঃ আমল কবুলের জন্য আকিদার বিশুদ্ধতার গুরুত্ব।
✍ কৃতঃ [মাসুম বিল্লাহ সানি]
[🌎 ব্লগার, সুন্নী-বিশ্বকোষ]
___________________________
যা আঁকড়ে ধরলে পথভ্রষ্ট হবে নাঃ
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
🔸"তোমরা আল্লাহর রজ্জু দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরো এবং পরষ্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না।"[28]
🔸"আমি তোমাদের মধ্যে দুটি মূল্যবান বস্তু রেখে যাচ্ছি, যা তোমরা আঁকড়ে ধরলে কখনও পথভ্রষ্ট হবে না। তা হলঃ
☑"আল্লাহর কিতাব ও আমার সুন্নাত।"[29]
☑"আল-কুরআন ও আমার আহলে বাইআত।"[30]
🔸"অাঁকড়ে ধরো, আমার সুন্নাত এবং খোলাফায়ে রাশিদীনের সুন্নাত।"[31]
🔸"রাসুল তোমাদের জন্য যা নিয়ে এসেছেন, তা আঁকড়ে ধর এবং যা নিষেধ করেছেন তা থেকে বিরত থাক।"[32]
যাদের প্রতি ভালবাসা ঈমানের অঙ্গঃ
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
♥আল্লাহ ও রাসূলের[ﷺ] প্রতি ভালবাসা ঈমানের অঙ্গঃ
"অবলুন্ঠিত, অবিমিশ্র মায়া,
ঘেঁচড়া নিহীত ক্ষীণ অন্তর-কায়া!
হে রাসূল (ﷺ) -
তব প্রেমের ক্ষুরধার খঞ্জরে,
বিলীন এ সফরনামা।
✍ [এম.বি.সানি]
🔹"তোমাদের কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত পরিপূর্ণ ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত আমি তোমাদের মাতা-পিতা, সন্তান-সন্ততি ও সমস্ত মানুষ থেকে অধিকতর প্রিয় না হব।"[33]
🔹"তার জীবনের চেয়েও অধিক প্রিয় না হব।"[34]
"মগযে কুরআ, রূহে ঈমা, জানে দ্বী;
হাস্তে হুব্বে রাহমাতুল্লিল আলামীন।"
✍ [আল্লামা ইকবাল রহঃ]
🔹"হে ঈমাণদারগণ! তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অগ্রবর্তী হইওনা। তোমরা নবীজীর কন্ঠস্বরের উপর নিজেদের কন্ঠস্বরকে উঁচু করোনা। এতে তোমাদের সমুদয় কর্মফল নিষ্ফল হয়ে যাবে, তোমরা টেরও পাবেনা।"[35]
♥আহলে বাইয়াতের প্রতি ভালবাসা ঈমানের অঙ্গ।[36]
"ইশকের নহরে, জীবন প্রহরে,
ভালবাসার শাখা-শৃঙ্খলে,
বিন্দু ফোঁটায় সিন্ধু বইছে।"
✍ [এম.বি.সানি]
আক্বাঈদে আহলুস-সুন্নাহ পরিচিতঃ
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
✴আয়াতঃ
“সেদিন কোন মুখ উজ্জ্বল হবে, আর কোনটা কালো। যাদের মুখ কালো হবে, তাদরেকে বলা হবেঃ "তোমরা কি ঈমান আনার পর কাফির হয়ে গিয়েছিলে?"[37]
✴তফসীরঃ
"কিয়ামতের দিন যাদের মুখ উজ্জ্বল হবে তারা হল "আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাত" আর যাদের মুখ কালো হবে তারাই আহলুল বিদআত।"[38]
✴হাদিসঃ
"আমার উম্মত ৭৩ দলে বিভক্ত হবে। ১টি দল ব্যতীত সকলেই জাহান্নামে যাবে। প্রশ্নোত্তরে রাসূলুল্লাহ[ﷺ] বলেন, “আমি এবং আমার সাহাবাগণের আদর্শের ওপর যারা প্রতিষ্ঠিত থাকবে।"[39]
✴ব্যাখ্যাঃ
▪“নিঃসন্দেহে, একমাত্র নাজাতপ্রাপ্ত দলটি হলো আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআত।"[40]
▪"এই উম্মাহ পথভ্রষ্টতার উপর কখনও একত্রিত হবে না এবং আল্লাহর[ﷻ] সাহায্য রয়েছে সেই জামআতের সাথে।"[41]
▪“আমার উম্মতের মাঝে একদল কিয়ামত পর্যন্ত সর্বদা সাহায্যপ্রাপ্ত থাকবে। কেউ তাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না।”[42]
✴আহলুস-সুন্নাহ কারা?
“যে তরিকা রাসূলুল্লাহ[ﷺ], সাহাবী, তাবেয়ী এবং তাবে-তাবেয়ীগণের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত। সেটাই হল আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআত।"[43]
আহলুস-সুন্নাহর আকিদা কি কি?
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
▪আল্লাহ্[ﷻ]
▪রাসূলুল্লাহ[ﷺ]
▪নবী-রাসূলগণ।
▪কিতাবুল্লাহ।
▪ফেরেশতাকুল।
▪আখিরাত-পুনরুত্থান।
▪তাকদীরের ভাল-মন্দ।
▪জান্নাত-জাহান্নাম।
এগুলোর প্রতি সঠিক আকিদাধারীই সুন্নী আর বদআকিদা পোষণকারী, অস্বীকারকারী নিঃসন্দেহে কাফির। তাদের সমস্ত আমল বরবাদ।
✍ কৃতঃ [মাসুম বিল্লাহ সানি]
[🌎 ব্লগার, সুন্নী-বিশ্বকোষ]
___________________________
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
🔸"তোমরা আল্লাহর রজ্জু দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরো এবং পরষ্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না।"[28]
🔸"আমি তোমাদের মধ্যে দুটি মূল্যবান বস্তু রেখে যাচ্ছি, যা তোমরা আঁকড়ে ধরলে কখনও পথভ্রষ্ট হবে না। তা হলঃ
☑"আল্লাহর কিতাব ও আমার সুন্নাত।"[29]
☑"আল-কুরআন ও আমার আহলে বাইআত।"[30]
🔸"অাঁকড়ে ধরো, আমার সুন্নাত এবং খোলাফায়ে রাশিদীনের সুন্নাত।"[31]
🔸"রাসুল তোমাদের জন্য যা নিয়ে এসেছেন, তা আঁকড়ে ধর এবং যা নিষেধ করেছেন তা থেকে বিরত থাক।"[32]
যাদের প্রতি ভালবাসা ঈমানের অঙ্গঃ
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
♥আল্লাহ ও রাসূলের[ﷺ] প্রতি ভালবাসা ঈমানের অঙ্গঃ
"অবলুন্ঠিত, অবিমিশ্র মায়া,
ঘেঁচড়া নিহীত ক্ষীণ অন্তর-কায়া!
হে রাসূল (ﷺ) -
তব প্রেমের ক্ষুরধার খঞ্জরে,
বিলীন এ সফরনামা।
✍ [এম.বি.সানি]
🔹"তোমাদের কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত পরিপূর্ণ ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত আমি তোমাদের মাতা-পিতা, সন্তান-সন্ততি ও সমস্ত মানুষ থেকে অধিকতর প্রিয় না হব।"[33]
🔹"তার জীবনের চেয়েও অধিক প্রিয় না হব।"[34]
"মগযে কুরআ, রূহে ঈমা, জানে দ্বী;
হাস্তে হুব্বে রাহমাতুল্লিল আলামীন।"
✍ [আল্লামা ইকবাল রহঃ]
🔹"হে ঈমাণদারগণ! তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অগ্রবর্তী হইওনা। তোমরা নবীজীর কন্ঠস্বরের উপর নিজেদের কন্ঠস্বরকে উঁচু করোনা। এতে তোমাদের সমুদয় কর্মফল নিষ্ফল হয়ে যাবে, তোমরা টেরও পাবেনা।"[35]
♥আহলে বাইয়াতের প্রতি ভালবাসা ঈমানের অঙ্গ।[36]
"ইশকের নহরে, জীবন প্রহরে,
ভালবাসার শাখা-শৃঙ্খলে,
বিন্দু ফোঁটায় সিন্ধু বইছে।"
✍ [এম.বি.সানি]
আক্বাঈদে আহলুস-সুন্নাহ পরিচিতঃ
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
✴আয়াতঃ
“সেদিন কোন মুখ উজ্জ্বল হবে, আর কোনটা কালো। যাদের মুখ কালো হবে, তাদরেকে বলা হবেঃ "তোমরা কি ঈমান আনার পর কাফির হয়ে গিয়েছিলে?"[37]
✴তফসীরঃ
"কিয়ামতের দিন যাদের মুখ উজ্জ্বল হবে তারা হল "আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাত" আর যাদের মুখ কালো হবে তারাই আহলুল বিদআত।"[38]
✴হাদিসঃ
"আমার উম্মত ৭৩ দলে বিভক্ত হবে। ১টি দল ব্যতীত সকলেই জাহান্নামে যাবে। প্রশ্নোত্তরে রাসূলুল্লাহ[ﷺ] বলেন, “আমি এবং আমার সাহাবাগণের আদর্শের ওপর যারা প্রতিষ্ঠিত থাকবে।"[39]
✴ব্যাখ্যাঃ
▪“নিঃসন্দেহে, একমাত্র নাজাতপ্রাপ্ত দলটি হলো আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআত।"[40]
▪"এই উম্মাহ পথভ্রষ্টতার উপর কখনও একত্রিত হবে না এবং আল্লাহর[ﷻ] সাহায্য রয়েছে সেই জামআতের সাথে।"[41]
▪“আমার উম্মতের মাঝে একদল কিয়ামত পর্যন্ত সর্বদা সাহায্যপ্রাপ্ত থাকবে। কেউ তাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না।”[42]
✴আহলুস-সুন্নাহ কারা?
“যে তরিকা রাসূলুল্লাহ[ﷺ], সাহাবী, তাবেয়ী এবং তাবে-তাবেয়ীগণের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত। সেটাই হল আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআত।"[43]
আহলুস-সুন্নাহর আকিদা কি কি?
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
▪আল্লাহ্[ﷻ]
▪রাসূলুল্লাহ[ﷺ]
▪নবী-রাসূলগণ।
▪কিতাবুল্লাহ।
▪ফেরেশতাকুল।
▪আখিরাত-পুনরুত্থান।
▪তাকদীরের ভাল-মন্দ।
▪জান্নাত-জাহান্নাম।
এগুলোর প্রতি সঠিক আকিদাধারীই সুন্নী আর বদআকিদা পোষণকারী, অস্বীকারকারী নিঃসন্দেহে কাফির। তাদের সমস্ত আমল বরবাদ।
- তথ্যসূত্রঃ
যা আঁকড়ে ধরলে পথভ্রষ্ট হবে নাঃ
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
[28].
[আল ইমরান ৩/১০৩]
[আল ইমরান ৩/১০৩]
[29].
হযরত মালেক বিন আনাস (রাঃ) সূত্রে।
[মুয়াত্তা ইমাম মালেক, মিশকাত শরীফ-৩১ পৃঃ]
হযরত মালেক বিন আনাস (রাঃ) সূত্রে।
[মুয়াত্তা ইমাম মালেক, মিশকাত শরীফ-৩১ পৃঃ]
[30].
উক্ত হাদিসের সূত্রসহ রেফারেন্সগুলোঃ
উক্ত হাদিসের সূত্রসহ রেফারেন্সগুলোঃ
A)
হযরত যায়েদ ইবনে আরকাম (রাঃ) সূত্রে।
১.মুসলিম শরীফ হাদিস নং- ৬০০৯
২.কাঞ্জুল উম্মালঃ ১ম খন্ড ৪৪ পৃষ্ঠা।
৩.সূনান আত তিরমিজী, অধ্যায়ঃ ৪৬/ রাসূলুল্লাহ ﷺ ও তার সাহাবীগণের মর্যাদা। হাদিস নম্বরঃ ৩৭৮৮ | পরিচ্ছদঃ ৩২. আহলে বাইত-এর মর্যাদা।
৪.সহীহঃ মিশকাত (৬১৪৪),
৫.রাওযুন নায়ীর (৯৭৭, ৯৭৮),
৬.সহীহাহ (৪/৩৫৬-৩৫৭)।
আবূ ঈসা বলেন, এ হাদীসটি হাসান।
হযরত যায়েদ ইবনে আরকাম (রাঃ) সূত্রে।
১.মুসলিম শরীফ হাদিস নং- ৬০০৯
২.কাঞ্জুল উম্মালঃ ১ম খন্ড ৪৪ পৃষ্ঠা।
৩.সূনান আত তিরমিজী, অধ্যায়ঃ ৪৬/ রাসূলুল্লাহ ﷺ ও তার সাহাবীগণের মর্যাদা। হাদিস নম্বরঃ ৩৭৮৮ | পরিচ্ছদঃ ৩২. আহলে বাইত-এর মর্যাদা।
৪.সহীহঃ মিশকাত (৬১৪৪),
৫.রাওযুন নায়ীর (৯৭৭, ৯৭৮),
৬.সহীহাহ (৪/৩৫৬-৩৫৭)।
আবূ ঈসা বলেন, এ হাদীসটি হাসান।
B)
হযরত ইয়জিদ বিন হাইয়্যান (রাঃ) সূত্রে।
১.সহিহ মুসলিম : ২য় খন্ড, পৃ. ৩৭৯, ৭ম খণ্ড,পৃ. ১২২; হাদিস নং ৫৯২০, ৫৯২৩। অধ্যায়ঃ হযরত আলী (রাঃ) এর জ্ঞান।
২.সুনানে দারেমীঃ ২য় খণ্ড, পৃ. ৪৩১-৪৩২।
৩.মুসনাদে আহমাদ,৩য় খণ্ড,পৃ. ১৪,১৭,২৬,৫৯; ৪র্থ খণ্ড,পৃ. ৩৬৬,৩৭১; ৫ম খণ্ড,পৃ: ১৮২,১৮৯;
৪.মুসতাদরাকে হাকেম,৩য় খণ্ড,পৃ. ১০৯,১৪৮,৫৩৩
হযরত ইয়জিদ বিন হাইয়্যান (রাঃ) সূত্রে।
১.সহিহ মুসলিম : ২য় খন্ড, পৃ. ৩৭৯, ৭ম খণ্ড,পৃ. ১২২; হাদিস নং ৫৯২০, ৫৯২৩। অধ্যায়ঃ হযরত আলী (রাঃ) এর জ্ঞান।
২.সুনানে দারেমীঃ ২য় খণ্ড, পৃ. ৪৩১-৪৩২।
৩.মুসনাদে আহমাদ,৩য় খণ্ড,পৃ. ১৪,১৭,২৬,৫৯; ৪র্থ খণ্ড,পৃ. ৩৬৬,৩৭১; ৫ম খণ্ড,পৃ: ১৮২,১৮৯;
৪.মুসতাদরাকে হাকেম,৩য় খণ্ড,পৃ. ১০৯,১৪৮,৫৩৩
C)
হযরত আবু সাঈদ খুরদী (রাঃ) সূত্রে।
১.ইমাম আহামাদ ইবনে হাম্বলঃ 'মুসনাদে আহমদ',৩য় খন্ড, ১৭ ও ২৬ পৃষ্ঠা।
২.ইবনে আবি শাইবাহ, আবু ইয়ালা, ইবনে সা'দ
৩.কাঞ্জুল উম্মাল ১ম খন্ডের ৪৭ পৃষ্ঠা, হাদিস নং ৯৪৫।
হযরত আবু সাঈদ খুরদী (রাঃ) সূত্রে।
১.ইমাম আহামাদ ইবনে হাম্বলঃ 'মুসনাদে আহমদ',৩য় খন্ড, ১৭ ও ২৬ পৃষ্ঠা।
২.ইবনে আবি শাইবাহ, আবু ইয়ালা, ইবনে সা'দ
৩.কাঞ্জুল উম্মাল ১ম খন্ডের ৪৭ পৃষ্ঠা, হাদিস নং ৯৪৫।
D)
যায়দ ইবনে সাবিত (রাঃ) সূত্রে।
১. মুসনাদে আহমদ ইবনে হাম্বল: ১ম খন্ড, ৫ম অধ্যায়, হাদিস-২, পৃষ্টা-১৫৬, ৫ খন্ডের ১৮২ পৃষ্ঠা, ৫ খন্ডের ১৮৯ পৃষ্ঠা, ১৭তম খ-, পৃ. ২১১, হাদীস ১১১৩১।
২. তিরমিজি ; আস সহীহ, ৬ খন্ড, হাদিস নং-৩৭৮৬, ৩৭৮৮।
৩. মুসলিম; আস-সহীহ, ৬ খন্ড, হাদিস নং-৬০০৭, ৬০১০ ।
৪. নাসাঈঃ আল-খাসায়িস, পৃ. ১১২, হাদীস ৭৮;
৫. মিশকাত, ১১ খন্ড, হাদিস নং-৫৮৯২, ৫৮৯৩ ।
৬. আবু ইয়ালাঃ আল-মুসনাদ, ২য় খ-, পৃ. ২৯৭, হাদীস ১০২১;
৭. ইবনে আবি আসিম, কিতাবুস সুন্নাহ, পৃ. ৬৩০, হাদীস ১৫৫৫;
৮. তাবারানী, সুলাইমান, ৫ম খ-, পৃ. ১৬৯, হাদীস ৯৮০ ও ৪৯৮১।
৯. ইমাম হাকিম নিশাপুরিঃ মুস্তাদরাক আল হাকিমঃ ৩য় খন্ড, ১৪৮ পৃষ্ঠা। ইমাম হাকিম বলেন,''বুখারী ও মুসলিমের শর্তানুযায়ী সহীহ।
ইমাম যাহাবিও তাঁর তালখিসে মুস্তাদরাক' গ্রন্থে তা স্বীকার করেছেন।
১০. কাঞ্জুল উম্মাল, হাদিস নম্বর-৮৭৩।
নাসায়ী,
১১. ইবনে মাগাযিলী, মানাকিব, পৃ. ২৩০, হাদীস ২৮৩;
১২. ইমাম সুয়ূতীঃ আল জামেউস সাগীরঃ ৩য় খন্ডঃ ১৪ পৃ। (সহিহ বলেছেন)
১৩. ইমাম হায়তামীঃ মাজমাউয-যাওয়াঈদঃ ৯ম খন্ড, ১৬৫ পৃ। (বর্ণনাকারীগণ বিশ্বাসযোগ্য)
১৪. মাদারেজুন নাবুয়াত: আব্দুল হক মুহাদ্দেস দেহলভী, ৩খন্ড, পৃঃ-১০৫ ।
১৫. ইযাযাতুল খিফাঃ শাহ ওয়ালি উল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী, খঃ-১, পৃঃ-৫৬৬।
যায়দ ইবনে সাবিত (রাঃ) সূত্রে।
১. মুসনাদে আহমদ ইবনে হাম্বল: ১ম খন্ড, ৫ম অধ্যায়, হাদিস-২, পৃষ্টা-১৫৬, ৫ খন্ডের ১৮২ পৃষ্ঠা, ৫ খন্ডের ১৮৯ পৃষ্ঠা, ১৭তম খ-, পৃ. ২১১, হাদীস ১১১৩১।
২. তিরমিজি ; আস সহীহ, ৬ খন্ড, হাদিস নং-৩৭৮৬, ৩৭৮৮।
৩. মুসলিম; আস-সহীহ, ৬ খন্ড, হাদিস নং-৬০০৭, ৬০১০ ।
৪. নাসাঈঃ আল-খাসায়িস, পৃ. ১১২, হাদীস ৭৮;
৫. মিশকাত, ১১ খন্ড, হাদিস নং-৫৮৯২, ৫৮৯৩ ।
৬. আবু ইয়ালাঃ আল-মুসনাদ, ২য় খ-, পৃ. ২৯৭, হাদীস ১০২১;
৭. ইবনে আবি আসিম, কিতাবুস সুন্নাহ, পৃ. ৬৩০, হাদীস ১৫৫৫;
৮. তাবারানী, সুলাইমান, ৫ম খ-, পৃ. ১৬৯, হাদীস ৯৮০ ও ৪৯৮১।
৯. ইমাম হাকিম নিশাপুরিঃ মুস্তাদরাক আল হাকিমঃ ৩য় খন্ড, ১৪৮ পৃষ্ঠা। ইমাম হাকিম বলেন,''বুখারী ও মুসলিমের শর্তানুযায়ী সহীহ।
ইমাম যাহাবিও তাঁর তালখিসে মুস্তাদরাক' গ্রন্থে তা স্বীকার করেছেন।
১০. কাঞ্জুল উম্মাল, হাদিস নম্বর-৮৭৩।
নাসায়ী,
১১. ইবনে মাগাযিলী, মানাকিব, পৃ. ২৩০, হাদীস ২৮৩;
১২. ইমাম সুয়ূতীঃ আল জামেউস সাগীরঃ ৩য় খন্ডঃ ১৪ পৃ। (সহিহ বলেছেন)
১৩. ইমাম হায়তামীঃ মাজমাউয-যাওয়াঈদঃ ৯ম খন্ড, ১৬৫ পৃ। (বর্ণনাকারীগণ বিশ্বাসযোগ্য)
১৪. মাদারেজুন নাবুয়াত: আব্দুল হক মুহাদ্দেস দেহলভী, ৩খন্ড, পৃঃ-১০৫ ।
১৫. ইযাযাতুল খিফাঃ শাহ ওয়ালি উল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী, খঃ-১, পৃঃ-৫৬৬।
E)
হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ আল আনসারী (রাঃ) সূত্রে।
১.সূনান আত তিরমিজী / অধ্যায়ঃ ৪৬/ রাসূলুল্লাহ ﷺ ও তাঁর সাহাবীগণের মর্যাদা।পরিচ্ছদঃ ৩২. আহলে বাইআত-এর মর্যাদা,
হাদিস নম্বরঃ ৩৭৮৬।
২.মিশকাত শরীফ - ৫৬৫ পৃঃ
৩.সুনানে নাসায়ী।
৪.ইমাম মুত্তাকী হিন্দীঃ কাঞ্জুল উম্মাল, ১ম খন্ড ৪৪ পৃষ্ঠা।
হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ আল আনসারী (রাঃ) সূত্রে।
১.সূনান আত তিরমিজী / অধ্যায়ঃ ৪৬/ রাসূলুল্লাহ ﷺ ও তাঁর সাহাবীগণের মর্যাদা।পরিচ্ছদঃ ৩২. আহলে বাইআত-এর মর্যাদা,
হাদিস নম্বরঃ ৩৭৮৬।
২.মিশকাত শরীফ - ৫৬৫ পৃঃ
৩.সুনানে নাসায়ী।
৪.ইমাম মুত্তাকী হিন্দীঃ কাঞ্জুল উম্মাল, ১ম খন্ড ৪৪ পৃষ্ঠা।
[31].
১.সুনানু আবি দাউদ, খ ৪, পৃঃ ২০১, হাদিস নং ৪৬০৮;
২.মিশকাত হা/১৬৫।
৩.সুনানু ইবনে মাজাহ, খ ১, পৃঃ ১৫, হাদিস নং ৪২;
৪.সুনানু তিরমিযি, খ ৪, পৃঃ ৩৪১, হাদিস নং ২৬৭৬
১.সুনানু আবি দাউদ, খ ৪, পৃঃ ২০১, হাদিস নং ৪৬০৮;
২.মিশকাত হা/১৬৫।
৩.সুনানু ইবনে মাজাহ, খ ১, পৃঃ ১৫, হাদিস নং ৪২;
৪.সুনানু তিরমিযি, খ ৪, পৃঃ ৩৪১, হাদিস নং ২৬৭৬
[32].
[সূরা হাশর ৭]
[সূরা হাশর ৭]
যাদের প্রতি ভালবাসা ঈমানের অঙ্গঃ
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
[33]
আনাস ইবন মালেক (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত।
১.বুখারি, হাদিস: ১৫;
২.মুসলিম, হাদিস: ৪৪, ১৭৮।
৩.নাসায়ী, হাদিস: ১১৫/৮
আবু হুরাইরা (রাঃ) সূত্রে।
[সহীহ বুখারী, হাদীস নং ১৩]
আনাস ইবন মালেক (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত।
১.বুখারি, হাদিস: ১৫;
২.মুসলিম, হাদিস: ৪৪, ১৭৮।
৩.নাসায়ী, হাদিস: ১১৫/৮
আবু হুরাইরা (রাঃ) সূত্রে।
[সহীহ বুখারী, হাদীস নং ১৩]
[34]
হযরত ওমর (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত।
১.বুখারি, হাদিস: ৩৬৯৪, ৬২৬৪, ৬৬৩২
আল-কুরআনেও এমন ধরনের বর্ননা আছে।
২.তাওবা: ২৪
হযরত ওমর (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত।
১.বুখারি, হাদিস: ৩৬৯৪, ৬২৬৪, ৬৬৩২
আল-কুরআনেও এমন ধরনের বর্ননা আছে।
২.তাওবা: ২৪
[35]
সূরা হুজরাত : ১,২,৩
সূরা হুজরাত : ১,২,৩
[36]
হযরত আব্দুল মুত্তালিব ইবনে রাবিয়াহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত।
[তিরমিজী,মিশকাত পৃঃ ৫৭০।]
হযরত আব্দুল মুত্তালিব ইবনে রাবিয়াহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত।
[তিরমিজী,মিশকাত পৃঃ ৫৭০।]
আক্বাঈদে আহলুস-সুন্নাহ পরিচিতিঃ
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
[37].
[সূরা আল-ইমরান ১০৬]
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
[37].
[সূরা আল-ইমরান ১০৬]
[38].
উক্ত হাদিসের বর্ণনাকারীগণঃ
👉 হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ)
👉 হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ)
👉 হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)
উক্ত হাদিসের বর্ণনাকারীগণঃ
👉 হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ)
👉 হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ)
👉 হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)
তথ্যসূত্রঃ
১. ইমাম আবু হাতিম : তাফসীরে আবি হাতিম।
২. ইমাম আবু নছর (রহঃ) : ইবানাত।
৩. ইমাম খতিবে বাগদাদী (রহঃ) : তারিখে বাগদাদ।
৪. ইমাম লালকায়ী (রহঃ) : আস-সুন্নাহ।
৫. ইমাম সুয়ূতী (রহঃ) : তাফসীরে আদ-দুররুল মানসূর, ২/২৯১পৃ.।
৬. শাওকানীঃ ফতহুল ক্বদীর, ১/৪২৫।
৭. ইমাম মালেক (রহঃ) ও ইমাম দায়লামী (রহঃ) তারা হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ) সূত্রে।
i) ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী, তাফসীরে দুররুল মানসূর, ২/২৯১পৃ.।
ii) তাহের পাটনী, তাযকিরাতুল মাওদুআত, ১/৮৪ পৃ।
৮. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ) সূত্রে।
[ইমাম দায়লামী, আল-ফিরদাউস, ৫/৫২৯পৃ. হাদিস, ৮৯৮৬]
৯.হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) সূত্রে।
i) ইমাম আবু নছর আল-সাযি (রহঃ) : আল-ইবানাত গ্রন্থে।
ii) ইমাম অাবি হাতিম, তাফসীরে আবি হাতিম ৩/৭২৯।
iii) ইমাম সুয়ূতী, তাফসীরে দুররুল মানসূর, ২/২৯১পৃ.।
১০. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) সূত্রে।
[ইবনে কাসিরঃ তাফসীরে ইবনে কাসীর, ২/৭৯পৃ.]
১১. হযরত সাঈদ ইবনে যুবাইর (রঃ), হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) সূত্রে।
i) ইমাম আবি হাতেম, আত-তাফসীর, ৩/৭২৯, হাদিস, ৩৯৫০,
ii) ইমাম সুয়ুতী, তাফসীরে আদ্দুররুল মানসূর, ২/২৯১পৃ.।
১. ইমাম আবু হাতিম : তাফসীরে আবি হাতিম।
২. ইমাম আবু নছর (রহঃ) : ইবানাত।
৩. ইমাম খতিবে বাগদাদী (রহঃ) : তারিখে বাগদাদ।
৪. ইমাম লালকায়ী (রহঃ) : আস-সুন্নাহ।
৫. ইমাম সুয়ূতী (রহঃ) : তাফসীরে আদ-দুররুল মানসূর, ২/২৯১পৃ.।
৬. শাওকানীঃ ফতহুল ক্বদীর, ১/৪২৫।
৭. ইমাম মালেক (রহঃ) ও ইমাম দায়লামী (রহঃ) তারা হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ) সূত্রে।
i) ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী, তাফসীরে দুররুল মানসূর, ২/২৯১পৃ.।
ii) তাহের পাটনী, তাযকিরাতুল মাওদুআত, ১/৮৪ পৃ।
৮. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ) সূত্রে।
[ইমাম দায়লামী, আল-ফিরদাউস, ৫/৫২৯পৃ. হাদিস, ৮৯৮৬]
৯.হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) সূত্রে।
i) ইমাম আবু নছর আল-সাযি (রহঃ) : আল-ইবানাত গ্রন্থে।
ii) ইমাম অাবি হাতিম, তাফসীরে আবি হাতিম ৩/৭২৯।
iii) ইমাম সুয়ূতী, তাফসীরে দুররুল মানসূর, ২/২৯১পৃ.।
১০. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) সূত্রে।
[ইবনে কাসিরঃ তাফসীরে ইবনে কাসীর, ২/৭৯পৃ.]
১১. হযরত সাঈদ ইবনে যুবাইর (রঃ), হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) সূত্রে।
i) ইমাম আবি হাতেম, আত-তাফসীর, ৩/৭২৯, হাদিস, ৩৯৫০,
ii) ইমাম সুয়ুতী, তাফসীরে আদ্দুররুল মানসূর, ২/২৯১পৃ.।
[39].
হযরত ইবনে আমর (রাঃ) সূত্রে।
(মানঃ হাসান)
১.খতিব তিবরিযী : মিশকাতুল মাসাবিহ, ১/৬১পৃ., কিতাবুল ই'তিসাম বিস্-সুন্নাহ, হাদিস নং.১৬১।
২.সুনানে তিরমিযী : হাদীস নং-২৬৪১।
৩.তাবরানী : আল মু’জামুল কাবীর, হাদীস নং-৭৬৫৯।
৪.তাবরানী : আল মু’জামুল আওসাত, হাদীস নং-৪৮৮৯।
৫.বায়হাকি : ই'তিত্বাদ, ১/২৩৩পৃ.।
৬.বাগভী : শরহে সুন্নাহ, ১/২১৩, হাদিস, ১০৪ ।
৭.ইমাম আবু লাইস সমরকন্দী : তাফসীরে বাহারুল উলুম, ১/৪৫৬পৃ.।
৮.ইমাম হিন্দী : কানযুল উম্মাল, হাদীস নং-১০৬০।
হযরত ইবনে আমর (রাঃ) সূত্রে।
(মানঃ হাসান)
১.খতিব তিবরিযী : মিশকাতুল মাসাবিহ, ১/৬১পৃ., কিতাবুল ই'তিসাম বিস্-সুন্নাহ, হাদিস নং.১৬১।
২.সুনানে তিরমিযী : হাদীস নং-২৬৪১।
৩.তাবরানী : আল মু’জামুল কাবীর, হাদীস নং-৭৬৫৯।
৪.তাবরানী : আল মু’জামুল আওসাত, হাদীস নং-৪৮৮৯।
৫.বায়হাকি : ই'তিত্বাদ, ১/২৩৩পৃ.।
৬.বাগভী : শরহে সুন্নাহ, ১/২১৩, হাদিস, ১০৪ ।
৭.ইমাম আবু লাইস সমরকন্দী : তাফসীরে বাহারুল উলুম, ১/৪৫৬পৃ.।
৮.ইমাম হিন্দী : কানযুল উম্মাল, হাদীস নং-১০৬০।
[40].
১.ইমাম মােল্লা আলী কারী, মিরকাত, ১/ ২৫৯।
২.আহলে হাদিস মােবারকপুরী, মিরআতুল মাফাতিহ, ১/ ২৭৫পৃ.।
৩.ইমাম ইরাকী, তাখরীজে ইহইয়াউল উলুম, ১/১১৩৩পৃ.।
৪.ইমাম ইসমাঈল হাক্কী, তাফসীরে রূহুল বায়ান, ১/১৩পৃ. সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা।
৫.ইমাম মানাভী, ফয়যুল কাদীর, ২/২৩, হাদিস : ১২২৩।
৬.আহলে হাদিস আযিমাবাদী, শরহে সুনানে আবি দাউদ, ১২/২২৩পৃ.।
৭.বড়পীর আব্দুল কাদীর জিলানী (রহঃ) : গুনিয়াতুত তালেবীন।
৮.মোবারকপুরী, তুহফাতুল আহওয়ার্যি, ৭৩৩২৭পৃ,
১.ইমাম মােল্লা আলী কারী, মিরকাত, ১/ ২৫৯।
২.আহলে হাদিস মােবারকপুরী, মিরআতুল মাফাতিহ, ১/ ২৭৫পৃ.।
৩.ইমাম ইরাকী, তাখরীজে ইহইয়াউল উলুম, ১/১১৩৩পৃ.।
৪.ইমাম ইসমাঈল হাক্কী, তাফসীরে রূহুল বায়ান, ১/১৩পৃ. সুরা ফাতেহার ব্যাখ্যা।
৫.ইমাম মানাভী, ফয়যুল কাদীর, ২/২৩, হাদিস : ১২২৩।
৬.আহলে হাদিস আযিমাবাদী, শরহে সুনানে আবি দাউদ, ১২/২২৩পৃ.।
৭.বড়পীর আব্দুল কাদীর জিলানী (রহঃ) : গুনিয়াতুত তালেবীন।
৮.মোবারকপুরী, তুহফাতুল আহওয়ার্যি, ৭৩৩২৭পৃ,
[41].
(হাদিসের মানঃ সহিহ)
১. ইবনে মাজাহ ৩২৪০ (সহীহ)
২. তিরমিযী: কিতাবুল ফিতান ২০৯৩
৩. আবু দাউদ ৩৭১১
৪. নাসাঈ: সুনান কুবরা, ৩৪৮৩
৫. বায়হাকি: আসমা ওয়া ওয়াফফাত (পৃঃ 322 সহীহ)
৬. বায়হাকি শুয়াবুল-ইমান (6:67 # 7517)
৭. আবু নুআইম ইস্পাহানীঃ হিলিয়াতুল আউলিয়া, 3:37, 9: 238।
৮. মোস্তাদরাক আল হাকিম (1: 115-16, 4: 556 সহিহ)
৯. আবদ ইবনে হুমায়দ (আল মুসনাদ, # 1218)
১০. ইমাম আহমাদ (আল মুসনাদ, # 25966)
১১. দারিমি: আস-সুনান (# 54, দুর্বল),
১২. দিয়া আল-মকদসি (7: 129)
১৩. কুদাই (1: 167 # 239),
১৪. সুনানে দারকুতনি (4: 245)
১৫. ইবনে আবি শাইবা (8: 604, 627, 683)
১৬. তাবারানীঃ মু'জাম আল-ক্ববির (1: 153, 1: 186, 3: 209, 12: 447, এবং 17: 23-9-40, সহিহ)
১৭. হায়তামীঃ আল-মাজমা '5: 21-8-19
১৮. মু'জাম আল-আওসাত (5: 122, 6: 277, 7: 193)
১৯. ইবনে আবি আসিমঃ কিতাবুস সুন্নাহ (পৃ। 39-41 # 80-85, পৃ .9 9 # 92)
২০. সুয়ূতী: জামিউস সগীর ২২২১
(হাদিসের মানঃ সহিহ)
১. ইবনে মাজাহ ৩২৪০ (সহীহ)
২. তিরমিযী: কিতাবুল ফিতান ২০৯৩
৩. আবু দাউদ ৩৭১১
৪. নাসাঈ: সুনান কুবরা, ৩৪৮৩
৫. বায়হাকি: আসমা ওয়া ওয়াফফাত (পৃঃ 322 সহীহ)
৬. বায়হাকি শুয়াবুল-ইমান (6:67 # 7517)
৭. আবু নুআইম ইস্পাহানীঃ হিলিয়াতুল আউলিয়া, 3:37, 9: 238।
৮. মোস্তাদরাক আল হাকিম (1: 115-16, 4: 556 সহিহ)
৯. আবদ ইবনে হুমায়দ (আল মুসনাদ, # 1218)
১০. ইমাম আহমাদ (আল মুসনাদ, # 25966)
১১. দারিমি: আস-সুনান (# 54, দুর্বল),
১২. দিয়া আল-মকদসি (7: 129)
১৩. কুদাই (1: 167 # 239),
১৪. সুনানে দারকুতনি (4: 245)
১৫. ইবনে আবি শাইবা (8: 604, 627, 683)
১৬. তাবারানীঃ মু'জাম আল-ক্ববির (1: 153, 1: 186, 3: 209, 12: 447, এবং 17: 23-9-40, সহিহ)
১৭. হায়তামীঃ আল-মাজমা '5: 21-8-19
১৮. মু'জাম আল-আওসাত (5: 122, 6: 277, 7: 193)
১৯. ইবনে আবি আসিমঃ কিতাবুস সুন্নাহ (পৃ। 39-41 # 80-85, পৃ .9 9 # 92)
২০. সুয়ূতী: জামিউস সগীর ২২২১
[42].
হযরত মুয়াবিয়া বিন কুররাতা (রঃ) তিনি তাঁর পিতার সূত্রে।
১.ইমাম ইবনে মাযাহ, আস-সুনান, ১/৪ পূ, হাদিস ৪৬,
২.ইমাম আবু নুয়াইম ইস্পাহানী, হুলিয়াতুল আউলিয়া, ৯/৩০৭পৃ, (সহিহ)
৩.ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৬৮৩৫,
৪.মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ৮২৭৪
হযরত মুয়াবিয়া বিন কুররাতা (রঃ) তিনি তাঁর পিতার সূত্রে।
১.ইমাম ইবনে মাযাহ, আস-সুনান, ১/৪ পূ, হাদিস ৪৬,
২.ইমাম আবু নুয়াইম ইস্পাহানী, হুলিয়াতুল আউলিয়া, ৯/৩০৭পৃ, (সহিহ)
৩.ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৬৮৩৫,
৪.মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ৮২৭৪
[43].
১.উবায়দুল্লাহ ইবনে মাসউদঃ আত-তাওযীহ, ৩/৩৮পৃ।
২.ইমাম মোল্লা আলী কারীঃ মিরকাত, ৯/৪০৪৪।
৩.ইমাম মায়দানীঃ শরহে আকিদাতুত তাহাবী, পৃ.৪৪।
১.উবায়দুল্লাহ ইবনে মাসউদঃ আত-তাওযীহ, ৩/৩৮পৃ।
২.ইমাম মোল্লা আলী কারীঃ মিরকাত, ৯/৪০৪৪।
৩.ইমাম মায়দানীঃ শরহে আকিদাতুত তাহাবী, পৃ.৪৪।