▪"ইলমে দ্বীন অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ।" [1]
▪"এই ইলম দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত সুতরাং কার থেকে দ্বীন শিখতে যাচ্ছ তাকে আগে দেখে নাও।"  [2]
ইলম হেদায়াতপ্রাপ্ত বান্দার জন্য আশির্বাদ আর পথভ্রষ্টদের জন্য অভিশাপ। 
▪"হক্কানী আলিমগণ নবীগণের উত্তরাধিকারী।” [3] 
▪ আর, "পথভ্রষ্ট আলিমগণ দাজ্জাল অপেক্ষা ভয়ংকর।" [4]
▪"তারা ইলম ছাড়া ফাতওয়া দিয়ে নিজেও পথভ্রষ্ট হবে, অন্যদেরও পথভ্রষ্ট করবে।"  [5]

তথ্যসূত্রঃ

1. 
হযরত আনাস (রাঃ) সূত্রে।
১.ইমাম বায়হাক্বী: শুয়াইবুল ঈমান, ২য় খন্ড,৭২৪ পৃ: হজরত আনাস (রাঃ) থেকে ৬টি সনদে উল্লেখ আছে।
২.মুসনাদে আবী ইয়ালা, হাদিস নং ২৮৪৭।
৩.ইমাম তাবারানী তাঁর ‘আওছাতে আনাস (রাঃ) থেকে, ২য় খন্ড, ৪৮ পৃ: ও ৬ষ্ঠ খন্ড, ২১৯, ২৯৮ ও ২৩১ পৃ।
৪.খতিবে বাগদাদী : তারিখে বাগদাদ, ১ম খন্ড, ৪০৭ পৃঃ।
৫.সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ২২৪।
৬.মুসনাদে বাজ্জার, হাদিস নং ৬৭৪৬।
৭.মিসকাত শরীফ : ইলিম অধ্যায়ে হাদিস নং ২১৮।
৮.ইমাম ইবনে আদী তার কামিলে' ৫ম খন্ড, ২৪২ পৃ
৯.ইমাম তাবারানী: মুজামুল আওসাত, হাদিস/৯; হজরত আনাস (রাঃ) থেকে।
১০.ইমাম হিন্দী: কানজুল উম্মাল, ১০ম খন্ড, ৫৭-৬০ পৃ: এরূপ মােট ৮টি হাদিস বিভিন্ন সাহাবী থেকে বর্ণিত রয়েছে।
১১.হাফিজ ইমাম উকাইলী (রহঃ) তাঁর কিতাবুদ দ্বোয়াফায়’ ইবনে উমর (রাঃ) থেকে।
১২.ইমাম আবু নুয়াইম তাঁর হুলিয়াতে’ ৮ম খন্ড, ৩২৩ পৃঃ।
১৩.ইমাম আজলুনী: কাশফুল খফা, ২য় খন্ড, ৫৬ পৃঃ; হা: নং ১৬৬৫।

হযরত আনাস (রাঃ) থেকে বর্নিত হাদিসটির বিভিন্ন সূত্রঃ
👉 ইমাম ইবনে সিরিন (রহঃ) সূত্রে।
👉 মুছান্না ইবনে দিনার (রহঃ) সূত্রে।
[মুজমায়ে ইবনে আরাবী, হাদিস নং ২০৯৫]
👉 আছিম আহওয়াছ (রহঃ) সূত্রে।
[ইমাম তাবারানী: মুজামুল আওছাত, হাদিস নং ২০০৮]
👉 যিয়াদ ইবনে মায়মুন (রহঃ) সূত্রে।
[ইমাম তাবারানী: মুজামুল আওছাত, হাদিস নং ২৪৬২]
👉 ইমাম যুহুরী (রহঃ) সূত্রে।
[ইমাম তাবারানা: মুজামুল আওছত, হাদিস নং ৮৩৮১]
👉 ইসহাক ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে আবী ত্বলহা (রহঃ) সূত্রে।
[ইমাম তাবারানী: মুজামুল কবীর, হাদিস নং ২০৮৪]
👉 মাকহুল (রহঃ) এর সূত্রে।
[ইমাম তাবারানী: মুসনাদে শামেঈন, হাদিস নং ৩৩৭৫]

2.
ইমাম ইবনে সীরীন (রহঃ) সূত্রে।
[মুসলিম ১/১৪ পৃঃ]

3.
১.সুনানে আবী দাউদ, হা: নং ৩৬৪১।
২.তিরমিজি শরিফ, ২৬৮২ নং হা।
৩.সুনানে ইবনে মাজাহ, হা: নং ২২৩।
৪.মুসনাদে আহমদ, ৫ম খন্ড, ১৯৬ পৃ:।
৫.ইমাম তাহাবী: শরহে মুশকিলুল আছার, হাদিস নং ৯৮২।
৬.মুজামে ইবনে আরাবী, হাদিস নং ১৬০৯।
৭.ছহীহ্ ইবনে হিব্বান, ১ম খন্ড, ২৮৯ পৃ:।
৮.ইমাম তাবারানী: মুসনাদে শামেঈন, হাদিস নং ১২৩১।
৯.মুসনাদে শিহাব, হাদিস নং ৯৭৫।
১০.ইমাম বায়হাক্বী: আল আদাব, হাদিস নং ৮৬২।
১১.ইমাম বায়হাকী: মাদখাল, হাদিস নং ৩৪৭।
১২.তাফছিরে রুহুল মায়ানী, ১৬ তম খন্ড, ৬২৭ পৃ:।
১৩.তাফছিরে রুহুল বয়ান, ৫ম খন্ড, ৫৮৫ পৃ।
১৪.ইমাম গাজ্জালী: মুকাশাফাতুর কুলুব, ১ম খন্ড।

4.
আবূ যর (রাঃ) সূত্রে, রাসূল (ﷺ) থেকে।
[মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২০৩৩৫]

5.
১.সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদিস নং-৪৫৭১, 
২.বুখারী শরীফ, হাদিস নং-১০০, 
৩.সহীহ মুসলিম শরীফ, হাদিস নং-৬৯৭১, 
৪.মুসনাদুস শিহাব, হাদিস নং-৫৮১

Top