কারামতে আউলিয়া ও হায়াতুল আউলিয়ার বাস্তব উদাহরণ।
শরীয়তের প্রমাণঃ
অলিগণ ওফাতের পরও জীবিত এ বিষয়ে আল-কোরআন ও হাদিসে অগণিত প্রমাণ বিদ্যমান।
মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন,
“যারা আল্লাহর রাস্তায় শহীদ হয়েছেন, তাদেরকে তোমরা মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত কিন্তু তোমরা তা উপলব্ধি করতে পার না।” [সূরা বাক্বারা/১৫৪]
অনুরূপ, অপর আয়াতে,
"যারা আল্লাহ্র রাস্তায় শহীদ হয়েছেন, কখনো তাদেরকে মৃত বলে ধারণা করো না, বরং তারা নিজ রবের নিকট জীবিত রয়েছে এবং রিজিকপ্রাপ্ত। [সূরা আল-ইমরানঃ 3:169]
আর ওলীআল্লাহগণের শানেও বলা হয়েছে,
“ওলীআল্লাহগণ মৃত্যুবরণ করেন না। বরং তারা অস্থায়ী জগৎ থেকে স্থায়ী জগতের দিকে প্রত্যাবর্তন করেন।”
[ইমাম সুলতান মোল্লা আলী কারী রহঃ মিরকাত চতুর্থ খন্ড, পৃ- ১০১ হাদিস নং-১৬৩২]
বাস্তব ঘটনাঃ
আলা হজরত (রহঃ) এর খলিফা সুফী মুহাম্মদ মাসুদ রেজা খাঁন হাসমতি (রহঃ) কে ইন্তেকালের এক বছর পর, কবর থেকে তুলা হয় ওনার শরীর মুবারক সম্পুর্ণ তাজা, হাশমাতির শরীর মুবারক ইন্তেকালের এক বছর পরও একই রকম ছিল কোন পরিবর্তন হয় নি। এমন কি কাফনেও কোন দাগ লাগেনি।
উনার ইন্তেকালের পর পীলভীত এর হাশমত নগরের দরগায় দাফন করা হয়েছিল। তার এক মাস পর, মুরীদগণ স্বপ্ন দেখে তাকে যেন সিদ্ধার্থনগর জেলার ডোকমঅময়া গ্রামে মালাঙ্গ বাবার মাজারের পাশে দাফন করা হয়।
আর সেই কাজ করতে গিয়ে দেখা গেলো এই দৃশ্য।
"জামি মেইলি নেহি হোতি,
জামান মেইলা নেহি হোতা,
মুহাম্মদ (ﷺ) কি গোলামু কা,
কাফান মেইলা নেহি হোতা।"
শরীয়তের প্রমাণঃ
অলিগণ ওফাতের পরও জীবিত এ বিষয়ে আল-কোরআন ও হাদিসে অগণিত প্রমাণ বিদ্যমান।
মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন,
“যারা আল্লাহর রাস্তায় শহীদ হয়েছেন, তাদেরকে তোমরা মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত কিন্তু তোমরা তা উপলব্ধি করতে পার না।” [সূরা বাক্বারা/১৫৪]
অনুরূপ, অপর আয়াতে,
"যারা আল্লাহ্র রাস্তায় শহীদ হয়েছেন, কখনো তাদেরকে মৃত বলে ধারণা করো না, বরং তারা নিজ রবের নিকট জীবিত রয়েছে এবং রিজিকপ্রাপ্ত। [সূরা আল-ইমরানঃ 3:169]
আর ওলীআল্লাহগণের শানেও বলা হয়েছে,
“ওলীআল্লাহগণ মৃত্যুবরণ করেন না। বরং তারা অস্থায়ী জগৎ থেকে স্থায়ী জগতের দিকে প্রত্যাবর্তন করেন।”
[ইমাম সুলতান মোল্লা আলী কারী রহঃ মিরকাত চতুর্থ খন্ড, পৃ- ১০১ হাদিস নং-১৬৩২]
বাস্তব ঘটনাঃ
আলা হজরত (রহঃ) এর খলিফা সুফী মুহাম্মদ মাসুদ রেজা খাঁন হাসমতি (রহঃ) কে ইন্তেকালের এক বছর পর, কবর থেকে তুলা হয় ওনার শরীর মুবারক সম্পুর্ণ তাজা, হাশমাতির শরীর মুবারক ইন্তেকালের এক বছর পরও একই রকম ছিল কোন পরিবর্তন হয় নি। এমন কি কাফনেও কোন দাগ লাগেনি।
উনার ইন্তেকালের পর পীলভীত এর হাশমত নগরের দরগায় দাফন করা হয়েছিল। তার এক মাস পর, মুরীদগণ স্বপ্ন দেখে তাকে যেন সিদ্ধার্থনগর জেলার ডোকমঅময়া গ্রামে মালাঙ্গ বাবার মাজারের পাশে দাফন করা হয়।
আর সেই কাজ করতে গিয়ে দেখা গেলো এই দৃশ্য।
"জামি মেইলি নেহি হোতি,
জামান মেইলা নেহি হোতা,
মুহাম্মদ (ﷺ) কি গোলামু কা,
কাফান মেইলা নেহি হোতা।"