ইসলামী বিশ্বকোষ

শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px;">শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ</div><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;">(১) হযরত আবূ হুরাইরা (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসূল (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ফরমান: আমার উম্মতের<span class="text_exposed_show" style="display: inline; font-family: inherit;"><br />ভেতরে আমাকে সেসব লোকই বেশি ভালোবাসবে –<br />যারা আমার (ওফাতের) পরে আসবে! তাঁদের কেউ এমন<br />ইচ্ছেও পোষণ করবে যে, যদি সে আমাকে দেখতো –<br />তাহলে, আমার জন্যে সে তার পরিবার-পরিজন ও ধন-<br />সম্পদও কুরবান করে দিতো (মিশকাত: ৬০২৪ ও মুসলিম<br />শরীফাঈন)।<br />(২) হযরত আমর ইবনে শুয়াইব (রাদ্বিআল্লাহুত<br />া’লা ’আনহু) তাঁর বাবা থেকে এবং তিনি তাঁর<br />দাদা থেকে বর্ণনা করেন, একদিন আল্লাহর রাসূল<br />সল্লাল্লাহুতা’লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম<br />(সাহাবায়ে কেরামকে) জিজ্ঞেস করলেন: ঈমানের<br />দিক থেকে কোন সৃষ্টি তোমাদের কাছে বিস্ময়কর?<br />তাঁরা বললেন: ফেরেশতারা। তিনি ফরমালেন:<br />তারা কি আর ঈমান না এনে পারে? তারা যে তাদের<br />পালনকর্তার কাছেই রয়েছে? তাঁরা বললেন: তাহলে,<br />নবীগণ। তিনি ফরমালেন: তাঁরা কি আর ঈমান<br />না এনে পারেন? তাঁদের প্রতি যে ওহী নাযিল হয়?<br />তাঁরা বললেন: তাহলে, আমরা। তিনি ফরমালেন:<br />আমি যেহেতু তোমাদের মাঝে প্রকাশিত রয়েছি –<br />সেহেতু, তোমরাও কি আর ঈমান না এনে পারো?<br />বর্ণনাকারী বলেন, এরপরে আল্লাহর রাসূল<br />(সল্লাল্লাহুতা’লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম)<br />ফরমালেন: আমার কাছে ঈমানের দিক দিয়ে ঐ<br />সৃষ্টি বেশি বিস্ময়কর – যে জাতি আমার<br />(ইন্তেকালের)<br />পরে আসবে এবং তারা আসমানী কিতাব (আল-কুরআন)<br />পেয়ে – তাতে বর্ণিত বিধিবিধানের প্রতি ঈমান<br />আনবে (মিশকাত: ৬০২৮ ও ইমাম বায়হাকীর দালায়িলুন<br />নবুয়ত)।<br />(৩) হযরত আব্দুর রহমান<br />ইবনে ’আলা হাদ্বরামী (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বলেন, জনৈক ব্যক্তি আমাকে জানিয়েছেন,<br />তিনি নবীজীকে (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলতে শুনেছেন: এ উম্মতের<br />শেষ পর্যায়ে এমন এক সম্প্রদায় আসবে – যাদের নেক-<br />আমলের সওয়াব তাদের প্রথম যুগের লোকদের<br />(সাহাবায়ে কেরামের) সমতুল্য হবে,<br />তারা মানুষজনকে সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজ<br />করতে নিষেধ করবে এবং ফেতনাবাজদের সঙ্গে লড়াই<br />করবে (মিশকাত: ৬০২৯ ও ইমাম বায়হাকীর দালায়িলুন<br />নবুয়ত)।<br />(৪) হযরত আবূ উমামা (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসূল (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ফরমান:<br />যারা আমাকে দেখেছে – তাদের জন্যে (একবার) সুখবর।<br />আর যারা আমাকে না দেখে আমার প্রতি ঈমান<br />এনেছে – তাদের জন্যে সাতটি সুখবর (মিশকাত: ৬০৩০ ও<br />মুসনাদে আহমাদ)!</span></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg5UIfLpOGoTkvUG7HC-_-_IFaspjer6aoI86rcd2maihxA4crXn7mRPQwE6iOormPvD-uJQmC5gTjMvAOohKiMs3ox7w7xkUnRJt8Sbmv28hZmPdz4-pKQfnf6Ps_k9x22ATOKlcDazifa/s1600/th+%25283%2529.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="158" data-original-width="244" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg5UIfLpOGoTkvUG7HC-_-_IFaspjer6aoI86rcd2maihxA4crXn7mRPQwE6iOormPvD-uJQmC5gTjMvAOohKiMs3ox7w7xkUnRJt8Sbmv28hZmPdz4-pKQfnf6Ps_k9x22ATOKlcDazifa/s1600-rw/th+%25283%2529.jpg" /></a></div><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"><span class="text_exposed_show" style="display: inline; font-family: inherit;"><br />(৫) হযরত ইবনে মুহাইরিঝ (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বলেন, একদিন আমি অন্যতম সাহাবী আবূ<br />জুমুয়াকে (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু) বললাম:<br />আপনি আল্লাহর রাসূলের (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কাছ থেকে শুনেছেন – এমন<br />একটি হাদীছ শরীফ আমাকে বলুন? তিনি বললেন: হাঁ;<br />আমি তোমাকে চমৎকার একটি হাদীছ শরীফ বলবো!<br />একদিন আমি আল্লাহর রাসূলের (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সঙ্গে খাওয়া-<br />দাওয়া করছিলাম। আবূ উবাইদা ইবনুল জাররাহও<br />(রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু) আমাদের সঙ্গে ছিলেন।<br />তিনি জিজ্ঞেস করলেন: ওগো আল্লাহর রাসূল!<br />আমাদের চেয়েও উত্তম কেউ আছে কি? কেননা,<br />আমরা আপনার প্রতি ঈমান এনেছি এবং আপনার<br />সঙ্গে থেকে জিহাদই করেছি। তিনি ফরমালেন: হাঁ;<br />তোমাদের পরে এমনি এক সম্প্রদায় আসবে –<br />যারা আমার প্রতি ঈমান আনবে; অথচ<br />তারা আমাকে দেখি নি (মিশকাত: ৬০৩১,<br />মুসনাদে আহমাদ ও সুনানে দারিমী)!</span></div></div>

শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ

শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ (১) হযরত আবূ হুরাইরা (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসূল (সল্লাল্লাহুতা’ লা ’আলাইহি ওয়া সাল্...

জুলাই ০৮, ২০১৮

শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px;">
শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ</div>
<div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;">
(১) হযরত আবূ হুরাইরা (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসূল (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ফরমান: আমার উম্মতের<span class="text_exposed_show" style="display: inline; font-family: inherit;"><br />ভেতরে আমাকে সেসব লোকই বেশি ভালোবাসবে –<br />যারা আমার (ওফাতের) পরে আসবে! তাঁদের কেউ এমন<br />ইচ্ছেও পোষণ করবে যে, যদি সে আমাকে দেখতো –<br />তাহলে, আমার জন্যে সে তার পরিবার-পরিজন ও ধন-<br />সম্পদও কুরবান করে দিতো (মিশকাত: ৬০২৪ ও মুসলিম<br />শরীফাঈন)।<br />(২) হযরত আমর ইবনে শুয়াইব (রাদ্বিআল্লাহুত<br />া’লা ’আনহু) তাঁর বাবা থেকে এবং তিনি তাঁর<br />দাদা থেকে বর্ণনা করেন, একদিন আল্লাহর রাসূল<br />সল্লাল্লাহুতা’লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম<br />(সাহাবায়ে কেরামকে) জিজ্ঞেস করলেন: ঈমানের<br />দিক থেকে কোন সৃষ্টি তোমাদের কাছে বিস্ময়কর?<br />তাঁরা বললেন: ফেরেশতারা। তিনি ফরমালেন:<br />তারা কি আর ঈমান না এনে পারে? তারা যে তাদের<br />পালনকর্তার কাছেই রয়েছে? তাঁরা বললেন: তাহলে,<br />নবীগণ। তিনি ফরমালেন: তাঁরা কি আর ঈমান<br />না এনে পারেন? তাঁদের প্রতি যে ওহী নাযিল হয়?<br />তাঁরা বললেন: তাহলে, আমরা। তিনি ফরমালেন:<br />আমি যেহেতু তোমাদের মাঝে প্রকাশিত রয়েছি –<br />সেহেতু, তোমরাও কি আর ঈমান না এনে পারো?<br />বর্ণনাকারী বলেন, এরপরে আল্লাহর রাসূল<br />(সল্লাল্লাহুতা’লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম)<br />ফরমালেন: আমার কাছে ঈমানের দিক দিয়ে ঐ<br />সৃষ্টি বেশি বিস্ময়কর – যে জাতি আমার<br />(ইন্তেকালের)<br />পরে আসবে এবং তারা আসমানী কিতাব (আল-কুরআন)<br />পেয়ে – তাতে বর্ণিত বিধিবিধানের প্রতি ঈমান<br />আনবে (মিশকাত: ৬০২৮ ও ইমাম বায়হাকীর দালায়িলুন<br />নবুয়ত)।<br />(৩) হযরত আব্দুর রহমান<br />ইবনে ’আলা হাদ্বরামী (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বলেন, জনৈক ব্যক্তি আমাকে জানিয়েছেন,<br />তিনি নবীজীকে (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলতে শুনেছেন: এ উম্মতের<br />শেষ পর্যায়ে এমন এক সম্প্রদায় আসবে – যাদের নেক-<br />আমলের সওয়াব তাদের প্রথম যুগের লোকদের<br />(সাহাবায়ে কেরামের) সমতুল্য হবে,<br />তারা মানুষজনকে সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজ<br />করতে নিষেধ করবে এবং ফেতনাবাজদের সঙ্গে লড়াই<br />করবে (মিশকাত: ৬০২৯ ও ইমাম বায়হাকীর দালায়িলুন<br />নবুয়ত)।<br />(৪) হযরত আবূ উমামা (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসূল (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ফরমান:<br />যারা আমাকে দেখেছে – তাদের জন্যে (একবার) সুখবর।<br />আর যারা আমাকে না দেখে আমার প্রতি ঈমান<br />এনেছে – তাদের জন্যে সাতটি সুখবর (মিশকাত: ৬০৩০ ও<br />মুসনাদে আহমাদ)!</span></div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi3s3jnVLMeZ7fuKx3Ekca8r_b6UZjocEH61QLKFPlSHWsfVSWl7PYvvYpgHjykVL9WYBK6Wt99-MtUyHfG8-4GJwC_77EbC43g_iviA6u2_R1hhTc_-ZHJEITiBh-_7Lo0i-FYRUVbiQ81/s1600/th+%25283%2529.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="158" data-original-width="244" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi3s3jnVLMeZ7fuKx3Ekca8r_b6UZjocEH61QLKFPlSHWsfVSWl7PYvvYpgHjykVL9WYBK6Wt99-MtUyHfG8-4GJwC_77EbC43g_iviA6u2_R1hhTc_-ZHJEITiBh-_7Lo0i-FYRUVbiQ81/s1600-rw/th+%25283%2529.jpg" /></a></div>
<div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;">
<span class="text_exposed_show" style="display: inline; font-family: inherit;"><br />(৫) হযরত ইবনে মুহাইরিঝ (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বলেন, একদিন আমি অন্যতম সাহাবী আবূ<br />জুমুয়াকে (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু) বললাম:<br />আপনি আল্লাহর রাসূলের (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কাছ থেকে শুনেছেন – এমন<br />একটি হাদীছ শরীফ আমাকে বলুন? তিনি বললেন: হাঁ;<br />আমি তোমাকে চমৎকার একটি হাদীছ শরীফ বলবো!<br />একদিন আমি আল্লাহর রাসূলের (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সঙ্গে খাওয়া-<br />দাওয়া করছিলাম। আবূ উবাইদা ইবনুল জাররাহও<br />(রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু) আমাদের সঙ্গে ছিলেন।<br />তিনি জিজ্ঞেস করলেন: ওগো আল্লাহর রাসূল!<br />আমাদের চেয়েও উত্তম কেউ আছে কি? কেননা,<br />আমরা আপনার প্রতি ঈমান এনেছি এবং আপনার<br />সঙ্গে থেকে জিহাদই করেছি। তিনি ফরমালেন: হাঁ;<br />তোমাদের পরে এমনি এক সম্প্রদায় আসবে –<br />যারা আমার প্রতি ঈমান আনবে; অথচ<br />তারা আমাকে দেখি নি (মিশকাত: ৬০৩১,<br />মুসনাদে আহমাদ ও সুনানে দারিমী)!</span></div>
</div>

শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ

শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ (১) হযরত আবূ হুরাইরা (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসূল (সল্লাল্লাহুতা’ লা ’আলাইহি ওয়া ...

জুলাই ০৮, ২০১৮

শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><br /><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px;"><br />শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ</div><br /><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"><br />(১) হযরত আবূ হুরাইরা (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসূল (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ফরমান: আমার উম্মতের<span class="text_exposed_show" style="display: inline; font-family: inherit;"><br />ভেতরে আমাকে সেসব লোকই বেশি ভালোবাসবে –<br />যারা আমার (ওফাতের) পরে আসবে! তাঁদের কেউ এমন<br />ইচ্ছেও পোষণ করবে যে, যদি সে আমাকে দেখতো –<br />তাহলে, আমার জন্যে সে তার পরিবার-পরিজন ও ধন-<br />সম্পদও কুরবান করে দিতো (মিশকাত: ৬০২৪ ও মুসলিম<br />শরীফাঈন)।<br />(২) হযরত আমর ইবনে শুয়াইব (রাদ্বিআল্লাহুত<br />া’লা ’আনহু) তাঁর বাবা থেকে এবং তিনি তাঁর<br />দাদা থেকে বর্ণনা করেন, একদিন আল্লাহর রাসূল<br />সল্লাল্লাহুতা’লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম<br />(সাহাবায়ে কেরামকে) জিজ্ঞেস করলেন: ঈমানের<br />দিক থেকে কোন সৃষ্টি তোমাদের কাছে বিস্ময়কর?<br />তাঁরা বললেন: ফেরেশতারা। তিনি ফরমালেন:<br />তারা কি আর ঈমান না এনে পারে? তারা যে তাদের<br />পালনকর্তার কাছেই রয়েছে? তাঁরা বললেন: তাহলে,<br />নবীগণ। তিনি ফরমালেন: তাঁরা কি আর ঈমান<br />না এনে পারেন? তাঁদের প্রতি যে ওহী নাযিল হয়?<br />তাঁরা বললেন: তাহলে, আমরা। তিনি ফরমালেন:<br />আমি যেহেতু তোমাদের মাঝে প্রকাশিত রয়েছি –<br />সেহেতু, তোমরাও কি আর ঈমান না এনে পারো?<br />বর্ণনাকারী বলেন, এরপরে আল্লাহর রাসূল<br />(সল্লাল্লাহুতা’লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম)<br />ফরমালেন: আমার কাছে ঈমানের দিক দিয়ে ঐ<br />সৃষ্টি বেশি বিস্ময়কর – যে জাতি আমার<br />(ইন্তেকালের)<br />পরে আসবে এবং তারা আসমানী কিতাব (আল-কুরআন)<br />পেয়ে – তাতে বর্ণিত বিধিবিধানের প্রতি ঈমান<br />আনবে (মিশকাত: ৬০২৮ ও ইমাম বায়হাকীর দালায়িলুন<br />নবুয়ত)।<br />(৩) হযরত আব্দুর রহমান<br />ইবনে ’আলা হাদ্বরামী (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বলেন, জনৈক ব্যক্তি আমাকে জানিয়েছেন,<br />তিনি নবীজীকে (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলতে শুনেছেন: এ উম্মতের<br />শেষ পর্যায়ে এমন এক সম্প্রদায় আসবে – যাদের নেক-<br />আমলের সওয়াব তাদের প্রথম যুগের লোকদের<br />(সাহাবায়ে কেরামের) সমতুল্য হবে,<br />তারা মানুষজনকে সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজ<br />করতে নিষেধ করবে এবং ফেতনাবাজদের সঙ্গে লড়াই<br />করবে (মিশকাত: ৬০২৯ ও ইমাম বায়হাকীর দালায়িলুন<br />নবুয়ত)।<br />(৪) হযরত আবূ উমামা (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসূল (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ফরমান:<br />যারা আমাকে দেখেছে – তাদের জন্যে (একবার) সুখবর।<br />আর যারা আমাকে না দেখে আমার প্রতি ঈমান<br />এনেছে – তাদের জন্যে সাতটি সুখবর (মিশকাত: ৬০৩০ ও<br />মুসনাদে আহমাদ)!</span></div><br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br /><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgpu6xVpdDYDazhkjxRyIzeuG3itp8uTwFMtYJSpFKxAKspQZWfRkwoeFz9m4go51nD_b4Gd984AUJJEGbeMdcKGxeZTnMWwpXJu6ocbm7jAnydr9mqr1t0CCKCBGEdt2PPAHqV7MUiwnPd/s1600/th+%25283%2529.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="158" data-original-width="244" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgpu6xVpdDYDazhkjxRyIzeuG3itp8uTwFMtYJSpFKxAKspQZWfRkwoeFz9m4go51nD_b4Gd984AUJJEGbeMdcKGxeZTnMWwpXJu6ocbm7jAnydr9mqr1t0CCKCBGEdt2PPAHqV7MUiwnPd/s1600-rw/th+%25283%2529.jpg" /></a></div><br /><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"><br /><span class="text_exposed_show" style="display: inline; font-family: inherit;"><br />(৫) হযরত ইবনে মুহাইরিঝ (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বলেন, একদিন আমি অন্যতম সাহাবী আবূ<br />জুমুয়াকে (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু) বললাম:<br />আপনি আল্লাহর রাসূলের (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কাছ থেকে শুনেছেন – এমন<br />একটি হাদীছ শরীফ আমাকে বলুন? তিনি বললেন: হাঁ;<br />আমি তোমাকে চমৎকার একটি হাদীছ শরীফ বলবো!<br />একদিন আমি আল্লাহর রাসূলের (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সঙ্গে খাওয়া-<br />দাওয়া করছিলাম। আবূ উবাইদা ইবনুল জাররাহও<br />(রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু) আমাদের সঙ্গে ছিলেন।<br />তিনি জিজ্ঞেস করলেন: ওগো আল্লাহর রাসূল!<br />আমাদের চেয়েও উত্তম কেউ আছে কি? কেননা,<br />আমরা আপনার প্রতি ঈমান এনেছি এবং আপনার<br />সঙ্গে থেকে জিহাদই করেছি। তিনি ফরমালেন: হাঁ;<br />তোমাদের পরে এমনি এক সম্প্রদায় আসবে –<br />যারা আমার প্রতি ঈমান আনবে; অথচ<br />তারা আমাকে দেখি নি (মিশকাত: ৬০৩১,<br />মুসনাদে আহমাদ ও সুনানে দারিমী)!</span></div><br /></div><br />

শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ

জুলাই ০৮, ২০১৮

শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px;">শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ</div><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;">(১) হযরত আবূ হুরাইরা (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসূল (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ফরমান: আমার উম্মতের<span class="text_exposed_show" style="display: inline; font-family: inherit;"><br />ভেতরে আমাকে সেসব লোকই বেশি ভালোবাসবে –<br />যারা আমার (ওফাতের) পরে আসবে! তাঁদের কেউ এমন<br />ইচ্ছেও পোষণ করবে যে, যদি সে আমাকে দেখতো –<br />তাহলে, আমার জন্যে সে তার পরিবার-পরিজন ও ধন-<br />সম্পদও কুরবান করে দিতো (মিশকাত: ৬০২৪ ও মুসলিম<br />শরীফাঈন)।<br />(২) হযরত আমর ইবনে শুয়াইব (রাদ্বিআল্লাহুত<br />া’লা ’আনহু) তাঁর বাবা থেকে এবং তিনি তাঁর<br />দাদা থেকে বর্ণনা করেন, একদিন আল্লাহর রাসূল<br />সল্লাল্লাহুতা’লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম<br />(সাহাবায়ে কেরামকে) জিজ্ঞেস করলেন: ঈমানের<br />দিক থেকে কোন সৃষ্টি তোমাদের কাছে বিস্ময়কর?<br />তাঁরা বললেন: ফেরেশতারা। তিনি ফরমালেন:<br />তারা কি আর ঈমান না এনে পারে? তারা যে তাদের<br />পালনকর্তার কাছেই রয়েছে? তাঁরা বললেন: তাহলে,<br />নবীগণ। তিনি ফরমালেন: তাঁরা কি আর ঈমান<br />না এনে পারেন? তাঁদের প্রতি যে ওহী নাযিল হয়?<br />তাঁরা বললেন: তাহলে, আমরা। তিনি ফরমালেন:<br />আমি যেহেতু তোমাদের মাঝে প্রকাশিত রয়েছি –<br />সেহেতু, তোমরাও কি আর ঈমান না এনে পারো?<br />বর্ণনাকারী বলেন, এরপরে আল্লাহর রাসূল<br />(সল্লাল্লাহুতা’লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম)<br />ফরমালেন: আমার কাছে ঈমানের দিক দিয়ে ঐ<br />সৃষ্টি বেশি বিস্ময়কর – যে জাতি আমার<br />(ইন্তেকালের)<br />পরে আসবে এবং তারা আসমানী কিতাব (আল-কুরআন)<br />পেয়ে – তাতে বর্ণিত বিধিবিধানের প্রতি ঈমান<br />আনবে (মিশকাত: ৬০২৮ ও ইমাম বায়হাকীর দালায়িলুন<br />নবুয়ত)।<br />(৩) হযরত আব্দুর রহমান<br />ইবনে ’আলা হাদ্বরামী (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বলেন, জনৈক ব্যক্তি আমাকে জানিয়েছেন,<br />তিনি নবীজীকে (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলতে শুনেছেন: এ উম্মতের<br />শেষ পর্যায়ে এমন এক সম্প্রদায় আসবে – যাদের নেক-<br />আমলের সওয়াব তাদের প্রথম যুগের লোকদের<br />(সাহাবায়ে কেরামের) সমতুল্য হবে,<br />তারা মানুষজনকে সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজ<br />করতে নিষেধ করবে এবং ফেতনাবাজদের সঙ্গে লড়াই<br />করবে (মিশকাত: ৬০২৯ ও ইমাম বায়হাকীর দালায়িলুন<br />নবুয়ত)।<br />(৪) হযরত আবূ উমামা (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসূল (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ফরমান:<br />যারা আমাকে দেখেছে – তাদের জন্যে (একবার) সুখবর।<br />আর যারা আমাকে না দেখে আমার প্রতি ঈমান<br />এনেছে – তাদের জন্যে সাতটি সুখবর (মিশকাত: ৬০৩০ ও<br />মুসনাদে আহমাদ)!</span></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgpu6xVpdDYDazhkjxRyIzeuG3itp8uTwFMtYJSpFKxAKspQZWfRkwoeFz9m4go51nD_b4Gd984AUJJEGbeMdcKGxeZTnMWwpXJu6ocbm7jAnydr9mqr1t0CCKCBGEdt2PPAHqV7MUiwnPd/s1600/th+%25283%2529.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="158" data-original-width="244" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgpu6xVpdDYDazhkjxRyIzeuG3itp8uTwFMtYJSpFKxAKspQZWfRkwoeFz9m4go51nD_b4Gd984AUJJEGbeMdcKGxeZTnMWwpXJu6ocbm7jAnydr9mqr1t0CCKCBGEdt2PPAHqV7MUiwnPd/s1600-rw/th+%25283%2529.jpg" /></a></div><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"><span class="text_exposed_show" style="display: inline; font-family: inherit;"><br />(৫) হযরত ইবনে মুহাইরিঝ (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু)<br />বলেন, একদিন আমি অন্যতম সাহাবী আবূ<br />জুমুয়াকে (রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু) বললাম:<br />আপনি আল্লাহর রাসূলের (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কাছ থেকে শুনেছেন – এমন<br />একটি হাদীছ শরীফ আমাকে বলুন? তিনি বললেন: হাঁ;<br />আমি তোমাকে চমৎকার একটি হাদীছ শরীফ বলবো!<br />একদিন আমি আল্লাহর রাসূলের (সল্লাল্লাহুতা’<br />লা ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সঙ্গে খাওয়া-<br />দাওয়া করছিলাম। আবূ উবাইদা ইবনুল জাররাহও<br />(রাদ্বিআল্লাহুতা’লা ’আনহু) আমাদের সঙ্গে ছিলেন।<br />তিনি জিজ্ঞেস করলেন: ওগো আল্লাহর রাসূল!<br />আমাদের চেয়েও উত্তম কেউ আছে কি? কেননা,<br />আমরা আপনার প্রতি ঈমান এনেছি এবং আপনার<br />সঙ্গে থেকে জিহাদই করেছি। তিনি ফরমালেন: হাঁ;<br />তোমাদের পরে এমনি এক সম্প্রদায় আসবে –<br />যারা আমার প্রতি ঈমান আনবে; অথচ<br />তারা আমাকে দেখি নি (মিশকাত: ৬০৩১,<br />মুসনাদে আহমাদ ও সুনানে দারিমী)!</span></div></div>

শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ

জুলাই ০৮, ২০১৮

#জুমার নামাজের জন্য তাড়াতাড়ি বের হওয়া হজ্জ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px;"><a class="_58cn" data-ft="{"tn":"*N","type":104}" href="https://www.facebook.com/hashtag/%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0?source=feed_text" style="color: #365899; cursor: pointer; font-family: inherit; text-decoration-line: none;"><span class="_5afx" style="direction: ltr; font-family: inherit;"><span aria-label="hashtag" class="_58cl _5afz" style="font-family: inherit; unicode-bidi: isolate;">#</span><span class="_58cm" style="font-family: inherit;">জুমার</span></span></a> নামাজের জন্য তাড়াতাড়ি বের হওয়া হজ্জ</div><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;">রসুলে পাক সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, "নিশ্চয় তোমাদের জন্য প্রত্যেক জুমার দিবসে একটি হজ্জ্ব ও একটি ওমরা রয়েছে।জুমার নামাজের জন্য তাড়াতাড়ি বের হওয়া তোমাদের জন্য হজ্জ্ব এবু জুমার নামাজের পর আসরের নামাজের জন্য অপেক্ষা করা ওমরা(সমতুল্য) "</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg0l6y482CzcVaDiv6-jStf4icRQWDXNtLgkBywe7Z9TCzJ43NqMpE5aao6s7ww2iqeD_A9F3ssApdj3JAnzlnPsjHYw_W2KM6i-e60MuXpsfgVfejK_yjiwUPE1NHisRac9FOpeFNQY7Xi/s1600/JUMMAH.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="742" data-original-width="990" height="239" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg0l6y482CzcVaDiv6-jStf4icRQWDXNtLgkBywe7Z9TCzJ43NqMpE5aao6s7ww2iqeD_A9F3ssApdj3JAnzlnPsjHYw_W2KM6i-e60MuXpsfgVfejK_yjiwUPE1NHisRac9FOpeFNQY7Xi/s320-rw/JUMMAH.jpg" width="320" /></a></div><div style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-top: 6px;">★আস সুনানুল কুবরা লিল বায়হাকী, হাদিস নং-৫৯৮০;খন্ডঃ০৩, পৃঃ ৩৪২। দারুল কুতুবিল ইলমিয়্যাহ,বৈরুত হতে প্রকাশিত।</div></div>

#জুমার নামাজের জন্য তাড়াতাড়ি বের হওয়া হজ্জ

# জুমার নামাজের জন্য তাড়াতাড়ি বের হওয়া হজ্জ রসুলে পাক সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, "নিশ্চয় তোমাদের জন্য প্রত্যেক জুমার দ...

জুলাই ০৮, ২০১৮

কারবালার মাটি নিয়ে নবিজীর ভবিষ্যতবানী

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div dir="ltr">কারবালার মাটি নিয়ে নবিজীর ভবিষ্যতবানীঃ</div><div dir="ltr">হযরত উম্মে সালমা রা: বলেন,একদিন নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়াসাল্লাম হঠাৎ করে ঘুম থেকে জেগে উঠলেন এবং ওনাকে খুব চিন্তিত দেখাচ্ছিল।তখন নবিজীর হাতে কিছু লাল রংয়ের মাটি ছিলো যা তিনি নাডাচাডা করছিলেন।আমি জিগ্যেস করলাম নবিগো এগুলো কিসের মাটি?</div><div dir="ltr">তিনি এরশাদ করলেন-<br />اخبِرني جبريل انَّ هذا يعني الحسين يقتل بارضِ العراقِ وهذه تربتها<br />জীবরাইল আমাকে সুসংবাদ দিয়েছে আমার নাতী হোসাইনকে ইরাকের মাটিতে কতল করা হবে আর এগুলো সেখানেরই মাটি।</div><div dir="ltr">সুত্র:-খাসায়িসুল কুবরা ২:১২৫;<br />সিররুশ শাহাদাতাইন ২৭;</div><div dir="ltr">এই মাটিগুলো আল্লাহর নবী উম্মে সালমাকে দিলেন,আর বললেন-<br />يا امِّ سلَمةَ اذا تحَوَّلَتْ هذهِ التُّربةُ دمًا فاعلَمِي انَّ ابْنِي قد قُتِلَ<br />হে উম্মে সালমা!এই মাটি যখন রক্তে রুপ নিবে,তখন বুঝে নিবে যে,আমার পুত্র (নাতী) শহীদ হয়ে গেছে।</div><div dir="ltr">সুত্র:-তাবরানী -মুজামুল কাবীর ৩:১০৮;</div><div dir="ltr">শিক্ষনীয়:-নবিজী মাটিগুলো তখন মা আয়েশা সিদ্দিকা রা: কে বা অন্য কোন বিবিকে না দিয়ে উম্মে সালমাকে দেয়ার কারন হলো, তিনি ঐ পর্যন্ত হায়াত পাবেন, এটা আমাদের নবিজী জানতেন। অবশেষে সেটাই ঘটেছে নবিজীর সমস্ত বিবিগন ইমাম হোসাইন রাঃ এর শাহাদাতের পুর্বে ইন্তেকাল করেছেন একমাত্র উম্মে সালমা রাঃ ছাডা। আর এটা আমাদের নবিজীর গায়েবী ইলমের অন্তর্ভুক্ত।</div><div dir="ltr">দোয়া প্রার্থী:মাওলানা হাসনাইন আহমদ আলকাদেরী।</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEggjcvb1i09LoKKL_rnvzg-o47Bj5pDSg09lkOmw1-qSAkUuxfLJ4Cya7gWWkT6UY2f0gGtyLktWj7ycCZpDCnBdwkvwzPkR_fttsuEaz8mu89-sRVy6jiDll3MM1whXYIcnQturQEZ0Cua/s1600/images.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="225" data-original-width="225" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEggjcvb1i09LoKKL_rnvzg-o47Bj5pDSg09lkOmw1-qSAkUuxfLJ4Cya7gWWkT6UY2f0gGtyLktWj7ycCZpDCnBdwkvwzPkR_fttsuEaz8mu89-sRVy6jiDll3MM1whXYIcnQturQEZ0Cua/s1600-rw/images.jpg" /></a></div><div dir="ltr"><br /></div></div>

কারবালার মাটি নিয়ে নবিজীর ভবিষ্যতবানী

কারবালার মাটি নিয়ে নবিজীর ভবিষ্যতবানীঃ হযরত উম্মে সালমা রা: বলেন,একদিন নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়াসাল্লাম হঠাৎ করে ঘুম থেকে জেগে উঠলেন এবং...

জুলাই ০৮, ২০১৮

রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর নুরতত্ত্বঃ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div dir="ltr">
<br />
<div dir="ltr">
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।</div>
<div dir="ltr">
রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর নুরতত্ত্বঃ</div>
<div dir="ltr">
লেখক, অনুবাদক, সংকলক ও রেফারেন্স কালেকশনঃ (Masum Billah Sunny)</div>
<div dir="ltr">
(ব্লগার, Sunni-Encyclopedia)</div>
<div dir="ltr">
FB ID- <a href="https://goo.gl/dXZGUu">https://goo.gl/dXZGUu</a></div>
<div dir="ltr">
রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর নুর সম্পর্কে অগনিত রেফারেন্স সহ বিশাল আলোচনার লিংক সমুহ :</div>
<div dir="ltr">
এ বিষয়ে ব্লগের সকল পোস্ট এখানে (50+ পোস্ট) :</div>
<div dir="ltr">
★★★ <a href="http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/09/blog-post_37.html?m=1">http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/09/blog-post_37.html?m=1</a></div>
<div dir="ltr">
⛔ রাসুলুল্লাহ (ﷺ) নুরে মুজাচ্ছাম (পর্ব : আল-কুরআন ও তফসীর থেকে)</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://goo.gl/raRD8K">http://goo.gl/raRD8K</a></div>
<div dir="ltr">
⛔ রাসুলুল্লাহ (ﷺ) নুরে মুজাচ্ছাম (পর্ব : কুরআন ও হাদিসের আলোকে)</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://goo.gl/3Z9PTq">http://goo.gl/3Z9PTq</a></div>
<div dir="ltr">
⛔ রাসুলুল্লাহ (ﷺ.) নুরে মুজাচ্ছাম - (পর্ব : ইমামগণের আকিদা থেকে)</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://goo.gl/1QpRt9">http://goo.gl/1QpRt9</a></div>
<div dir="ltr">
⛔ রাসুলুল্লাহ (ﷺ) তিনি মানুষ ছিলেন এর অস্বীকারকারী কাফির তবে তিনি অতুলনীয় মানব, তিনি তো নুরুল বাশার, নুরুন আলা নুর  :</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/10/blog-post_54.html?m=1">http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/10/blog-post_54.html?m=1</a></div>
<div dir="ltr">
শত চেষ্টা করেও আর কমাতে পারলাম না এই পোস্টের ৫% জায়গায় হয়েছে। বাকি ১০০% complete করার জন্য কষ্ট করে সবগুলো link এ ভিজিট করুন :</div>
<div dir="ltr">
⛔ এই নুরের ওপমা হল যেমন আসমানে সুর্যের আলো।</div>
<div dir="ltr">
এই আলো যমিনে পতিত হলে যমিনের আলো ও সুর্যের আলো কিন্তু সুর্য না আবার এই আলো সুর্য থেকে খন্ড করা অংশ না (বরং এটা সুর্যের আলো) তদ্রোপ একটা মুমবাতি বা প্রদিপ থেকে হাজার বাতি বা নুর জ্বালালে ও একটা আরেকটার অংশ না। ঠিক সেই রকমভাবে রাসুল(ﷺ) আল্লাহর নুরের তৈরি হয়েও নূর-এ- মুহাম্মাদি(ﷺ) নূর এ খোদা’র অংশ না বা আল্লাহর নুরকে খান্ডাংশ করে নবিজি (ﷺ) এর সৃষ্টি করেছেন এই ভাবে ও বলা বা ধারনা করা শিরিক কারন আল্লাহর কোন অংশ নাই..শরিক নাই।এ কথা বললেই শিরিক,কুফরি,বাতিল ।আর এটা খুবই সুক্ষ ব্যাপার।</div>
<div dir="ltr">
Reference:-</div>
<div dir="ltr">
চতুর্দশ শতাব্দির শ্রেষ্ঠ মুজাদ্দিদ ইমাম এ আহলে সুন্নত ‘আ’লা হযরত আহমদ রেযা খান বেরলভী (রহ) - সুন্নীবার্তা থেকে সংকলিত</div>
<div dir="ltr">
⛔ Are u agree?</div>
<div dir="ltr">
Baytullah = আল্লাহর ঘর</div>
<div dir="ltr">
Kitabullah = আল্লাহর কিতাব</div>
<div dir="ltr">
Ruhullah = আল্লাহর রুহ</div>
<div dir="ltr">
Noorim min Noorillah= যিনি আল্লাহর নুর</div>
<div dir="ltr">
এ গুলোর কোনো কিছুই আল্লাহর অংশ নয়…</div>
<div dir="ltr">
কেউ কি বলতে পারবে যে ইসা [রুহোল্লাহ (আল্লাহর রূহ)] বললে শিরিক হবে?</div>
<div dir="ltr">
তাহলে আমাদের রাসুল (ﷺ) কে [নুরুল্লাহ (আল্লাহর নূর)] বললে শিরিক হবে কেন?</div>
<div dir="ltr">
(নাউজুবিল্লাহ)</div>
<div dir="ltr">
________________________________</div>
<div dir="ltr">
♦ আমিও তোমাদের মত মানুষ এই কথার ব্যাখ্যাঃ</div>
<div dir="ltr">
⛔ এক আয়াতে আল্লাহ পাক বলেন,</div>
<div dir="ltr">
[বলুন ,” আমি ও তোমাদের মত মানুষ (কিন্তু তোমরা আমার মত না) এবং আমার নিকট ওহী আসে যে তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ।]</div>
<div dir="ltr">
★হামীম- সিজদাহ ৬</div>
<div dir="ltr">
★কাহাফ -১১০</div>
<div dir="ltr">
⛔ অপর আয়াতে নবীগণের কথা এসেছে,</div>
<div dir="ltr">
”তাদের পয়গাম্বরগণ বললেন,”আমরা ও তোমাদের মতই মানুষ।”</div>
<div dir="ltr">
★ইব্রাহীম -১১</div>
<div dir="ltr">
⛔ অপর এক আয়াতে কাফিরদের কথা এসেছে,</div>
<div dir="ltr">
“ওরা বললো,” তোমরা তো আমাদের মতই মানুষ, দয়াময় আল্লাহ্‌ তো কিছুই অবতীর্ণ করেন নি”</div>
<div dir="ltr">
★ইয়াছিন ১৫</div>
<div dir="ltr">
★ইব্রাহীম ১০</div>
<div dir="ltr">
★শুয়ারা- ১৮৬</div>
<div dir="ltr">
★হুদ ২৭</div>
<div dir="ltr">
⛔ আর আল্লাহ পাক কাফিরদের জবাব দিচ্ছেন,</div>
<div dir="ltr">
”যদি তোমরা তোমাদের মতই এক জনের আনুগত্য কর তবে নিশ্চিত রুপেই তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।”</div>
<div dir="ltr">
★মুমিনুন ৩৪</div>
<div dir="ltr">
________________________________</div>
<div dir="ltr">
⛔ “তিনি পুরা মাটির মত শুকনো মাটি দ্বারা মানুষকে সৃষ্টি করেছেন।“</div>
<div dir="ltr">
★আর-রাহমান ১৪</div>
<div dir="ltr">
⛔ ”কাদা মাটি থেকে তিনি মানুষ কে সৃষ্টি করেছেন “</div>
<div dir="ltr">
★আস-সিজদাহ ৭</div>
<div dir="ltr">
________________________________</div>
<div dir="ltr">
⛔ "নিশ্চই আল্লাহ্‌ তা'য়ালা সর্ব প্রথম স্বীয় (নিজ) নূর হতে তোমার নবীর নূর মোবারক সৃষ্টি করেছেন !!”</div>
<div dir="ltr">
★ মুসান্নাফে ইমাম আব্দুর রাজ্জাক (রহঃ)</div>
<div dir="ltr">
নিচে বিস্তারিত আলোচিত হয়েছে।</div>
<div dir="ltr">
অনেকগুলো হাদিস একত্র করে সংক্ষেপে দিলাম</div>
<div dir="ltr">
Note: চাইলে নেট এ সার্চ করে সত্যতা যাচাই করে নিতে পারেন।</div>
<div dir="ltr">
⛔ অসংখ্য সহিহ হাদিসে এসেছে,</div>
<div dir="ltr">
রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন ,”</div>
<div dir="ltr">
→ "তোমাদের কে আছো আমার মত?”</div>
<div dir="ltr">
অপর হাদিসে,</div>
<div dir="ltr">
→ ”আমি তোমাদের কারো মত না !“</div>
<div dir="ltr">
আপর হাদিস,</div>
<div dir="ltr">
→ ”তোমাদের কেহ আমার অনুরূপ (সাদৃশ্য, শামিল, একরকম) না,</div>
<div dir="ltr">
আমি যখন রাতে ঘুমাই তখন আল্লাহ্‌ আমাকে আহার করান এবং পান করান।</div>
<div dir="ltr">
Referance:-</div>
<div dir="ltr">
★ Sahih al-Bukhari Hadith: 3.183</div>
<div dir="ltr">
★ Sahih al-Bukhari Hadith: 3.182</div>
<div dir="ltr">
★ Sahih al-Bukhari Hadith: 3.188</div>
<div dir="ltr">
★ Sahih al-Bukhari Hadith: 3.185</div>
<div dir="ltr">
★ Sahih al-Bukhari Hadith: 3.184</div>
<div dir="ltr">
★ Sahih al-Bukhari Hadith: 3.187</div>
<div dir="ltr">
★ Bukhari sarif,Volume 9, Book 90, Number 348</div>
<div dir="ltr">
★ Bukhari sarif,Volume 9, Book 90, Number 347</div>
<div dir="ltr">
বিশাল ভাবে এই এই topics টা এই খানে পড়তে পারেন:</div>
<div dir="ltr">
⛔ রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বেমিসাল মাখলুক (সৃষ্টি)-</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/01/masum-billah-sunny_6.html?m=1">http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/01/masum-billah-sunny_6.html?m=1</a></div>
<div dir="ltr">
or Short link here :</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://goo.gl/Nhcgbj">http://goo.gl/Nhcgbj</a></div>
<div dir="ltr">
________________________________</div>
<div dir="ltr">
নুরতত্ব নিয়ে সংক্ষেপে একটু বলা দরকার কারন ওহাবী সালাফীরা না বুঝে সব গোলাই ফেলে</div>
<div dir="ltr">
overall points of নূর তত্ত :-</div>
<div dir="ltr">
এক নজরে করআন হাদীস এ উল্লেখিত নুর:-</div>
<div dir="ltr">
⛔ [ইসলাম-নূর]</div>
<div dir="ltr">
“ইসলামের জন্য যার বক্ষ কে উন্মুক্ত করেছে সে আল্লাহর নূর এ পরিচালিত!”</div>
<div dir="ltr">
★ আল-কুরআন</div>
<div dir="ltr">
⛔ [আল্লাহ্‌ -নুর]</div>
<div dir="ltr">
“আল্লাহ্‌-আসমান -যমীনের নূর”</div>
<div dir="ltr">
★সুরা নূর ৩৫</div>
<div dir="ltr">
⛔ [আল-কুরআন নূর]</div>
<div dir="ltr">
★আহযাব ৪৬</div>
<div dir="ltr">
★সুরা শুরা ৫২</div>
<div dir="ltr">
★আন-নিসা ১৭৫</div>
<div dir="ltr">
⛔ [নবুওয়াত নূর]</div>
<div dir="ltr">
★মায়েদা ১৫</div>
<div dir="ltr">
★আহযাব ৪৬</div>
<div dir="ltr">
⛔ [রাসুলুল্লাহ (সা) আল্লাহর জাতি নূর]</div>
<div dir="ltr">
★নুর ৩৫</div>
<div dir="ltr">
★ছাফ ৮</div>
<div dir="ltr">
★তওবা ৩২</div>
<div dir="ltr">
★মায়েদা ১৫</div>
<div dir="ltr">
(তফসীরসহ দেখুন)</div>
<div dir="ltr">
⛔ [নেক কাজ নূর]</div>
<div dir="ltr">
⛔ [অজু-নূর]</div>
<div dir="ltr">
“অজুর ওপরে অজু করা নূরের ওপর নূর “</div>
<div dir="ltr">
★আল-হাদিস</div>
<div dir="ltr">
________________________________</div>
<div dir="ltr">
⛔ রাসুলুল্লাহ (ﷺ) নূর-এ-মুজাসসামঃ</div>
<div dir="ltr">
PROOF 1:</div>
<div dir="ltr">
সুরা নূর–৩৫ -আয়াত</div>
<div dir="ltr">
নিয়ে হযরত আব্বাস (রাঃ) ক’আব-এ-আহবার(রাঃ) কে বলেন,’এই আয়াতের বর্ণনা করো?”</div>
<div dir="ltr">
১) কা’আব -এ- আহবার (রাঃ) ,</div>
<div dir="ltr">
২) হাযরত ইবনে উমর (রাঃ) ,</div>
<div dir="ltr">
৩) মুহাম্মাদ ইবনে কা’আল কারাদি (রাঃ) থেকে ৩ টি হাদিস বর্ণনা করেন, (যার মূলভাব একত্রে উল্লেখ করছি)</div>
<div dir="ltr">
→ ”দীপাধার ‘ মানে”হুজুর (ﷺ) এর ‘বক্ষ মোবারক।</div>
<div dir="ltr">
→ ’ফানুস’ মানে হুজুর(ﷺ) এর ‘হৃদয় মোবারক’</div>
<div dir="ltr">
→ আর’নূরের ওপর নূর’ মানে ‘নুরে মুহাম্মাদি (ﷺ) নুরে ইব্রাহীম (আঃ) এর ওপর!’.</div>
<div dir="ltr">
সুরা নুর ৩৫ নং আয়াতের ব্যাখ্যায় রাসুল (ﷺ) কে নুর বলা হয়েছে:</div>
<div dir="ltr">
Refferance:-</div>
<div dir="ltr">
►Ibn Jarir al-Tabari in his Tafsir (18:95),</div>
<div dir="ltr">
►Suyuti in al-Durr al-manthur (5:49),</div>
<div dir="ltr">
►Zarqani in Sharh al-mawahib (3:171),</div>
<div dir="ltr">
►al-Khafaji in Nasim al-riyad (1:110, 2:449),</div>
<div dir="ltr">
►al-Nisaburi in Ghara’ib al-Qur’an (18:93)Tanwir al Miqbas, Min Tafsir Ibn Abbas, Page No. 376, Published by Maktaba al Asriyyah, Beirut, Lebanon]</div>
<div dir="ltr">
►Tafsir at-Tabri, under 24:35</div>
<div dir="ltr">
►Tafsir Ibn Kathir, Volume No.3, Page No. 490, under 24:35</div>
<div dir="ltr">
►Ash-Shifa bi Tarif al Haquq al Mustafa, Page No. 6</div>
<div dir="ltr">
★ কাঞ্জুল-ঈমান ,খাজিন,সূরা নূর ৩৫ এর তাফসির</div>
<div dir="ltr">
⛔ PROOF 2:</div>
<div dir="ltr">
” নিশ্চই তোমাদের নিকট স্পষ্ট কিতাব (আল-কুরআন) ও মহা সম্মানিত নূর [হযরত মুহাম্মাদ (ﷺ)] এসেছেন “</div>
<div dir="ltr">
মায়েদাহ ১৫</div>
<div dir="ltr">
এই আয়াতে রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم নুরের কথা যারা যারা বর্ননা করেছেন:-</div>
<div dir="ltr">
►Suyuti in Tafsir al-Jalalayn,</div>
<div dir="ltr">
►Fayruzabadi in the Tafsir Ibn `Abbas entitled Tanwir al-miqbas (p. 72)</div>
<div dir="ltr">
►Shaykh al-Islam, Imam Fakhr al-Din al-Razi, the Mujaddid of the sixth century, in his Tafsir al-kabir (11:189)</div>
<div dir="ltr">
►Imam al-Shirbini in his Tafsir entitled al-Siraj al-munir(p. 360), the author of Tafsir Abi Sa`ud (4:36)</div>
<div dir="ltr">
►Thana’ullah Pani Patti in his Tafsir al-mazhari, (3:67)</div>
<div dir="ltr">
অধিকাংশ তফসীরে এই আয়াত রাসুলুল্লাহ (ﷺ) সম্পর্কে বলা হয়েছে বেশি বড় হয়ে যাবে বলে উল্লেখ্য করলাম না।</div>
<div dir="ltr">
⛔ PROOF 3:</div>
<div dir="ltr">
”তারা চায় তাদের মুখের ফুৎকারে আল্লাহর নূর কে নির্ভাপিত করতে কিন্তু আল্লাহ্‌ অবশ্যই তার নূরের পূর্ণ তা বিধান করবে যদি ও কাফিররা তা অপ্রীতিকর মনে করে “</div>
<div dir="ltr">
★ তওবাহ ৩২</div>
<div dir="ltr">
★ সুরা ছাফ ৮</div>
<div dir="ltr">
⛔ PROOF 4:</div>
<div dir="ltr">
সুরা তাওবার আয়াত নং – ১২৮ এ অল্লাহ্ বলেন ”তোমাদের নিকট এক মহান রাসূলের আগমন হয়েছে” এই আয়াতের তাফসীর প্রসঙ্গে নবী করিম (ﷺ) কোথা হতে আসলেন? সে সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য হাদিসে বর্নিত আছে যে,</div>
<div dir="ltr">
وعن ابلى هريرة رضى الله عنه ان رسول الله صلى الله عليه و سلم سائل جبريل عليه السلام فقال يا جبريل كم عمرك من السنين فقال يا رسول الله مست اعلم غير ان فى الحجاب الرابع نجما يطلع في سبعين الف سنة مرة رايته اثنين و سبعين الف مرة فقال يا جبريل و عزة ربى جل جلا له انا ذالك الكوب-</div>
<div dir="ltr">
অর্থ :</div>
<div dir="ltr">
⛔ হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) থেকে বর্নিত,</div>
<div dir="ltr">
কোন এক সময় হযরত রাসুল করীম (ﷺ) হযরত জিব্রাঈল (আঃ) এর নিকট জিজ্ঞাসা করিলেন " হে জিব্রাইল! তোমার বয়স কত বৎসর হইয়াছে?"</div>
<div dir="ltr">
হযরত জিব্রাইল (আঃ) উত্তর করিলেন,</div>
<div dir="ltr">
" হে আল্লাহর রাসূল (ﷺ)! আমি আমার বয়স সম্পর্কে কিছুই বলিতে পারিনা। তবে আমি আপনাকে আমার বয়স সম্পর্কে এতটুকু তথ্য জানাইতে পারি যে, চতুর্থ আসমানে একটি উজ্জ্বল তারকা ছিল, উক্ত তারকাটি ৭০ হাজার বৎসর পর পর আসমানে একবার উদয় হইত। আমি উহাকে ৭২ হাজার বার উদয় হইতে দেখিয়াছি।</div>
<div dir="ltr">
তখন নবী করিম (ﷺ) বললেন,</div>
<div dir="ltr">
হে জিব্রাঈল! আমার প্রতিপালকের ইজ্জতের কসম। নিশ্চয় আমিই ছিলাম সেই উজ্জ্বল নক্ষত্র বা তারকা ।"</div>
<div dir="ltr">
Reference :</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম বুখারী (রহ) : আত তাশরীফাতে ফি খাসায়েস ওয়াল মুজিজাত ২/২৫৪ পৃ:</div>
<div dir="ltr">
★ইমাম বুখারীর রহমাতুল্লাহি আলাইহি লিখিত : তারিখ উল কাবির</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম বুরহান উদ্দিন হালাবী শাফেয়ী : সিরাতে হালাবিয়্যাহ ১ম খন্ড:৪৯ পৃ: [ইমাম বুখারীর সুত্রে]</div>
<div dir="ltr">
★ আল্লামা ইসমাইল হাক্কী : তফসীরে রুহুল বয়ান : ৩/৫৪৩ : সুরা তওবা ১২৮</div>
<div dir="ltr">
★ আল্লামা শায়খ ইউসুফ নাবহানী : যাওয়াহিরুল বিহার : ৩/৩৩৯ [নিজস্ব সনদে আবু হুরায়রা (রা) থেকে]</div>
<div dir="ltr">
★ আল্লামা শফী উকাড়ভী : যিকরে হাসীন : ৩০ পৃ:</div>
<div dir="ltr">
অপরদিকে, (আরবি = নাজম) মানে হল তারকা যা রাসুলুল্লাহ (সা) এর অন্যতম নাম মোবারক। অনেক তফসীরকারকগন কুরআন পাকের সুরা ""ওয়ান্নাজম"" এর মধ্যে ""আন-নাজম"" বলতে রাসুলুল্লাহ (সা) কে বুঝিয়েছেন। যা উক্ত হাদিসের মধ্যে এক শক্তিশালী যুগসুত্রও স্থাপন করে।</div>
<div dir="ltr">
⛔ বিখ্যাত তাবেঈ ইমাম জাফর সাদেক (রহঃ) বলেন,</div>
<div dir="ltr">
"আন-নাজম বলতে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) কে বুঝানো হয়েছে।"</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম কুরতুবী : জামিউল আহকামুল কুরআন : ১৭/৮৩ পৃ:</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম বাগভী : মুয়ালিমুত তানযিল : ৭/৪০০ পৃ:</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম আলুসী : তফসীরে রুহুল মা'য়ানী : ১৪/৪৪ পৃ:</div>
<div dir="ltr">
★ কাজী সানাউল্লাহ পানিপথী : তফসীরে মাযহারী : ৯/১০৩ পৃ:</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম সাভী : তফসীরে সাভী : ৪/১২৯ পৃ:</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম খাযেন : তফসীরে খাযেন : ৪/২০৩ পৃ:</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম ইসমাইল হাক্কী : তফসীরে রুহুল বয়ান : ৯/২০৮ পৃ:</div>
<div dir="ltr">
⛔ নুর সম্পর্কিত হাদিসটি নিম্নরোপ :-</div>
<div dir="ltr">
حضرت جابر بن عبد اﷲ رضی اﷲ عنہما سے مروی ہے فرمایا کہ میں نے بارگاہِ رسالت مآب صلی اللہ علیہ وآلہ وسلم میں عرض کیا : یا رسول اﷲ! میرے ماں باپ آپ پر قربان! مجھے بتائیں کہ اﷲ تعالیٰ نے سب سے پہلے کس چیز کو پیدا کیا؟ حضور نبی اکرم صلی اللہ علیہ وآلہ وسلم نے فرمایا : اے جابر! بے شک اﷲ تعالیٰ نے تمام مخلوق (کو پیدا کرنے) سے پہلے تیرے نبی کا نور اپنے نور (کے فیض ) سے پیدا فرمایا، یہ نور اللہ تعالیٰ کی مشیت سے جہاں اس نے چاہا سیر کرتا رہا۔ اس وقت نہ لوح تھی نہ قلم، نہ جنت تھی نہ دوزخ، نہ (کوئی) فرشتہ تھا نہ آسمان تھا نہ زمین، نہ سورج تھا نہ چاند، نہ جن تھے اور نہ انسان، جب اﷲ تعالیٰ نے ارادہ فرمایا کہ مخلوق کو پیدا کرے تو اس نے اس نور کو چار حصوں میں تقسیم کر دیا۔ پہلے حصہ سے قلم بنایا، دوسرے حصہ سے لوح اور تیسرے حصہ سے عرش بنایا۔ پھر چوتھے حصہ کو (مزید) چار حصوں میں تقسیم کیا تو پہلے حصہ سے عرش اٹھانے والے فرشتے بنائے اور دوسرے حصہ سے کرسی اور تیسرے حصہ سے باقی فرشتے پیدا کئے۔ پھر چوتھے حصہ کو مزید چار حصوں میں تقسیم کیا تو پہلے حصہ سے آسمان بنائے، دوسرے حصہ سے زمین اور تیسرے حصہ سے جنت اور دوزخ بنائی۔ ۔ ۔ یہ طویل حدیث ہے۔</div>
<div dir="ltr">
অর্থ : হযরত জাবির (রাঃ) আরজ করলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ (ﷺ)!!! আমার পিতা-মাতা আপনার কদম মোবারক এ কোরবানি হোক,</div>
<div dir="ltr">
আপনি বলে দিন যে আল্লাহ্‌ পাক সর্বপ্রথম কি সৃষ্টি করেছেন?</div>
<div dir="ltr">
রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم বললেন”</div>
<div dir="ltr">
হে জাবের, নিশ্চই আল্লাহ্‌ তা'য়ালা সর্ব প্রথম স্বীয় (নিজ) নূর হতে তোমার নবীর নূর মোবারক সৃষ্টি করেছেন !!”</div>
<div dir="ltr">
তারপর সেই নূর আল্লাহর কুদরতে ও ইচ্ছায় ভ্রমণ রত ছিল। কেননা ঐ সময়</div>
<div dir="ltr">
লাওহ-কলম , জান্নাত – জাহান্নাম</div>
<div dir="ltr">
ফেরেশতা , আসমান- জমিন কিছুই ছিল না ।</div>
<div dir="ltr">
তারপর আল্লাহ্‌ মাখলক সৃষ্টি করার ইচ্ছা করলেন..</div>
<div dir="ltr">
তখন এই নূর কে ৪ ভাগ করলেন..</div>
<div dir="ltr">
প্রথম ভাগ দিয়ে কলম;</div>
<div dir="ltr">
দ্বিতীয় ভাগ দিয়ে লৌহে-মাহফুজ;</div>
<div dir="ltr">
তৃতীয় ভাগ দিয়ে আরশ এবং চতুর্থ ভাগ দিয়ে</div>
<div dir="ltr">
বাকি সবকিছু সৃষ্টি করলেন....।</div>
<div dir="ltr">
হাদীসের সনদটি নিম্নরূপ :</div>
<div dir="ltr">
হুজুর পাক (ﷺ)</div>
<div dir="ltr">
↓</div>
<div dir="ltr">
জাবির বিন আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু</div>
<div dir="ltr">
↓</div>
<div dir="ltr">
মুহাম্মাদ বিন মুনকাদার রাহমাতুল্লাহি আলাইহি</div>
<div dir="ltr">
↓</div>
<div dir="ltr">
মা’মার বিন রাশীদ রহমাতুল্লাহি আলাইহি</div>
<div dir="ltr">
↓</div>
<div dir="ltr">
আব্দুর রাজ্জাক ইবনে হুমাম রাহমাতুল্লাহি আলাইহি।</div>
<div dir="ltr">
Note : হযরত জাবের (রা) থেকে উক্ত হাদিসের সনদখানা ইমাম বুখারীর দাতা এবং শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক ইবনে হুমাম (রহ) ওনার "জান্নাতুল খুলদ" নামাক কিতাবে লিপিবদ্ধ করেছেন।</div>
<div dir="ltr">
Reference :</div>
<div dir="ltr">
★ মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক এর যুযউল মাফকুদ, ৬৩ পৃ:।</div>
<div dir="ltr">
★ আল মাদখাল, ১ম খন্ড, ৩২ পৃ: কৃত: আল্লামা ইবনুল হাজরঃ]; -</div>
<div dir="ltr">
★ মাওয়াহেবুল্লাদুন্নিয়া, ১ম খন্ড, ৭১ পৃ:</div>
<div dir="ltr">
★ শারিহে বুখারী ইমাম কাস্তালানী রহঃ</div>
<div dir="ltr">
★ শরহে মাওয়াহেব লিয যুরকানী, ১ম খন্ড, ৮৯ পৃ: আল্লামা ইমাম যুরকানী।</div>
<div dir="ltr">
★ তাফহিমাতে ইলাহিয়্যা, ১৯ কৃতঃ শাহ ওয়ালী উল্লাহ মােহাদ্দিসে দেহলবী (রহঃ)</div>
<div dir="ltr">
★ নশরুত্তিব, ৫ পৃ: কৃত: মাওলানা আশরাফ আলী থানভী);</div>
<div dir="ltr">
★ ছিরাতে হালভিয়া, ১ম খন্ড, ৪৭ পৃ: কৃত: আল্লামা নুরউদ্দিন আলভী রঃ;</div>
<div dir="ltr">
★ তাফছিরে রুহুল মায়ানী, ১ম জিঃ ৯০ পৃ: কৃত: আল্লামা মাহমুদ আলুসী আগদাদী (রহঃ)</div>
<div dir="ltr">
★ কাশফুল খাফা, ১ম খন্ড, ২৩৭ পৃ: [কৃত: ইমাম আলুনী রঃ;</div>
<div dir="ltr">
★ আছারুল মরফুয়া, ৪২-৪৩ পৃ: কৃত: আব্দুল হাই লাখনভী</div>
<div dir="ltr">
★ আল মাউরিদুর রাভী, ২২ পৃ: কৃত: মােল্লা আলী কারী র;</div>
<div dir="ltr">
★ ফাওয়ায়ে হাদিছিয়া, ৪৪ কৃত: ইবনে হাজার হায়তামী মক্কী রঃ;</div>
<div dir="ltr">
★ আলহাবী লিল যাওয়া, ১ম খন্ড, ৩৮৪ পৃ: কৃত: ইমাম ছিয়তী (রঃ);</div>
<div dir="ltr">
★ আদ দুরারুল বাহিয়্যাহ, ৪-৮ : কৃতঃ আল্লামা নববী রঃ</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম ইয়াদরুসি (রহঃ) : তারিখ আন নূর আস সাফিরঃ ১/৮ পৃ</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম আব্দুল হক মুহাদ্দিসে দেহলভী (রহঃ) : মাদারিজুন নবুওয়াত কিতাবে বলেন, "এই হাদিস বিশুদ্ধ এবং সহিহ "</div>
<div dir="ltr">
[Madarij al Nabuwah, Volume No.2, Page No. 2 (Persian edition), Volume No.2, Page # 13 (Urdu Edition), Published by Shabbir Brothers, Urdu, Bazaar Lahore.]</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম ইবনে আবেদীন শামী (রহঃ) এর পুত্র ইমাম আহমদ শামী (রহঃ) : ইমাম ইবনে হাজর হাইতামী (রহঃ) এর আন'মাতুল কুবরার কিতাবের কবিতার ব্যখ্যায়ঃ পৃষ্ট ২।</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম নাবহানী (রহঃ) : জওয়াহিরুল বিহার : ৩য় খন্ড : পৃ ৩৫৪</div>
<div dir="ltr">
★ দালায়েলুন নবুওয়াত ১৩/৬৩</div>
<div dir="ltr">
★ মাতালেউল মাসাররাত ২৬৫ পৃ</div>
<div dir="ltr">
★ হাদ্বীকায়ে নদীয়া ২/৩৭৫</div>
<div dir="ltr">
★ দাইলামী শরীফ ২/১৯১</div>
<div dir="ltr">
★ মাকতুবাত শরীফ ৩ খন্ড ১০০ নং</div>
<div dir="ltr">
★ মওজুয়াতুল কবীর ৮৩ পৃ</div>
<div dir="ltr">
★ ইনছানুল উয়ুন ১/২৯</div>
<div dir="ltr">
★ নূরে মুহম্মদী ৪৭ পৃ</div>
<div dir="ltr">
★ আল আনোয়ার ফি মাওলিদিন নবী ৫ পৃ</div>
<div dir="ltr">
★ আফদ্বালুল ক্বোরা</div>
<div dir="ltr">
★ নুজহাতুল মাজালিস ১ খন্ড</div>
<div dir="ltr">
★ দুররুল মুনাজ্জাম ৩২ পৃ</div>
<div dir="ltr">
★ আনোয়ারে মুহম্মদীয়া ১/৭৮</div>
<div dir="ltr">
★ আল মাওয়ারিদে রাবী ফী মাওলীদিন নবী ৪০ পৃষ্ঠা ।</div>
<div dir="ltr">
★ তাওয়ারীখে মুহম্মদ</div>
<div dir="ltr">
★ আনফাসে রহীমিয়া</div>
<div dir="ltr">
★ মা’ য়ারিফে মুহম্মদী</div>
<div dir="ltr">
★ মজমুয়ায়ে ফতোয়া ২/২৬০</div>
<div dir="ltr">
★ আপকা মাসায়েল আওর উনকা হাল ৩/৮৩</div>
<div dir="ltr">
★ শিহাবুছ ছাকিব ৫০</div>
<div dir="ltr">
★ মুনছিবে ইছমত ১৬ পৃ</div>
<div dir="ltr">
★ রেসালায়ে নূর ২ পৃ</div>
<div dir="ltr">
★ হাদীয়াতুল মাহদী ৫৬পৃ</div>
<div dir="ltr">
★ দেওবন্দী আজিজুল হক অনুবাদ কৃত বুখারী শরীফ ৫/৩</div>
<div dir="ltr">
হাদিসখানা যে পূর্ব যুগে মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক' কিতাবে মওজুদ ছিল তার ব্যাপারে বিভিন্ন কিতাবে ইমামগণ সাক্ষ্য প্রদান রয়েছে।</div>
<div dir="ltr">
যেমনঃ</div>
<div dir="ltr">
যেসকল ইমামগণ ও আলেমগণ এই হাদিস উল্লেখ করেছেন, তাদের সংক্ষিপ্ত তালিকা দেওয়া হল:</div>
<div dir="ltr">
১. আল্লামা ইবনে হাজার হায়তামী মক্কী (রহঃ),</div>
<div dir="ltr">
২. আল্লামা ইমাম ইয়াহইয়া আল আমরী আল হারদ্বী (রহঃ) </div>
<div dir="ltr">
৩. ইমাম কাস্তালানী (রহঃ),</div>
<div dir="ltr">
৪. ইমাম যুরকানী (রহঃ),</div>
<div dir="ltr">
৫. ইমাম জালালুদ্দিন ছিয়তী (রহঃ),</div>
<div dir="ltr">
৬. ইমাম দিয়ার বকরী (রহঃ),</div>
<div dir="ltr">
৭. ইমাম আবু সাদ নিছাপুরী খারকুশী (রহঃ),</div>
<div dir="ltr">
৮. ইমাম ইবনুল হাজ্জ মালেকী (রহঃ),</div>
<div dir="ltr">
৯. ইমাম বদরুদ্দিন আইনী (রহঃ),</div>
<div dir="ltr">
১০. ইমাম সুলতান মােল্লা আলী ক্বারী (রহঃ)</div>
<div dir="ltr">
১১. ইমাম আজলুনী (রহঃ), .</div>
<div dir="ltr">
১২. ইমাম শাহ ওলিউল্লাহ মােহাদ্দেছ দেহলভী (রহঃ)</div>
<div dir="ltr">
১৩. ইমাম নূরউদ্দিন আলী হালভী (রহঃ),</div>
<div dir="ltr">
১৪. ইমাম মাহমুদ আলুছী বাগদাদী (রহঃ),</div>
<div dir="ltr">
১৫. মাওলানা আশরাফ আলী থানভী সাহেব, ১৬. মাওলানা আব্দুল হাই লাখনবী সাহেব, </div>
<div dir="ltr">
১৭. ইমাম নববী (রহঃ) প্রমূখ।</div>
<div dir="ltr">
নিচে আলাদা করে প্রত্যেক ইমামরা কিভাবে হাদিসটি উল্লেখ করেছেন তা দেওয়া হলঃ</div>
<div dir="ltr">
⛔ ইমাম আবুল আব্বাস শিহাবুদ্দিন কাস্তালানী (রঃ) (ওফাত ৯২৩ হিজরী) তদীয় কিভাবে এভাবে হাদিসটি উল্লেখ করেছেন, ....।</div>
<div dir="ltr">
“ইমাম আব্দুর রাজ্জাক (রঃ) তার সনদে হজরত জাবের (রাঃ) হতে হাদিস বর্ণনা করেছেন.....।" (ইমাম কাতালানী: মাওয়াহেদুনিমী, ১ম খন্ড, ৪৮ পৃঃ)</div>
<div dir="ltr">
⛔ ইমাম যুরকানী (রঃ) তার "শরহে মাওয়াহেব" এর মধ্যেও হাদিসটি ব্যাখ্যাসহ স্বীকৃতি দিয়ে এভাবেই উল্লেখ করেছেন।</div>
<div dir="ltr">
অনেকে লিখেছেন, ইমাম কাস্তালানী (রঃ) এই হাদিস খানা ভুলে মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক এর রেফারেন্স দিয়েছে। তারা আরাে লিখেছে, ইমাম কাস্তালানী (রঃ) এর পূর্বে কেউ এই হাদিস উল্লেখ করেননি। অথচ ইমাম কাস্তালানী (রঃ) এর পূর্বেও বহু মােহাদ্দিছ ইমামগণ তাঁদের কিতাবে হাদিস খানা অথবা নূরে মুহাম্মদী (রহঃ) যে প্রথম সৃষ্টি ইহা বর্ণনা করেছেন।</div>
<div dir="ltr">
যেমন লক্ষ্য করুন:</div>
<div dir="ltr">
⛔ ইমাম আবু সা'দ নিছাপুরী আরকুশী (রঃ) (ওফাত ৪০৭ হিজরী} তাঁর সুপ্রসিদ্ধ সিরাত গ্রন্থ “শরফুল মােস্তফা” ১ম খন্ড, ৩০৭ পৃষ্টায় (যা দারুল বাশায়েরুল ইসলামিয়্যা, মক্কাতুল মুকারামা হতে প্রকাশিত হাদিস খানা নিম্মােক্তভাবে উল্লেখ রয়েছে : -</div>
<div dir="ltr">
"ইমাম আব্দুর রাজ্জাক (রহঃ) তাঁর সনদে জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন।”</div>
<div dir="ltr">
তৎকালীন কোন আলিম এই হাদিসের বিরুদ্ধে কথা বলেননি।</div>
<div dir="ltr">
⛔ আল্লামা ইয়াহইয়া ইবনে আবু বকর ইবনে মুহাম্মদ ইবনে ইয়াহইয়া আলআমরী হারদ্বী  ওফাত ৮৯৩ হিজরী, তিনি “বাহ্জাতুল মাহফিল ওয়া বাগিয়াতুল আমহালফি তালখিছুল মুযিজাত ওয়াল সিওর ওয়াশ শামায়েল” কিতাবে ১ম খন্ড ১৫ পৃষ্টায় (যা দারুস সদর বইরুত থেকে প্রকাশিত) এই হাদিস খানা এভাবে উল্লেখ করেছেন :-</div>
<div dir="ltr">
"ইমাম আব্দুর রাজ্জাক মজবুত সনদে জাবের (রাঃ) এর হাদিসটি বর্ণনা করেছেন।”</div>
<div dir="ltr">
তৎকালীন কোন আলিম এর বিরুদ্ধে সমালােচনা করেননি। </div>
<div dir="ltr">
⛔ আল্লামা ইমাম হুছাইন ইবনে মুহাম্মদ হুছাইন দিয়ারবকরী (রহঃ) ওফাত ৯৬৬ হিজরী তিনি তাঁর লিখিত তারিখুল খামিছ” কিতাবে হজরত জাবের (রাঃ) এর হাদিসখানা এভাবে উল্লেখ করেছেন,</div>
<div dir="ltr">
کما روی عن جابر بن عبد الله الانصاري أنه قال سألت رسول الله صلى الله عليه وسلم عن أول شي خلقه الله قال هونور نبيك يا جابر</div>
<div dir="ltr">
-“যেমন হজরত জাবের (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে, নিশ্চয় তিনি রাসূল (ﷺ) কে আল্লাহর প্রথম সৃষ্টি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেছেন। প্রিয় নবীজি (ﷺ) বলেছেন: হে জাবের। সেটা তােমার নবীর নূর।”</div>
<div dir="ltr">
★ (ইমাম দিয়ার বকরী: তারিখুল খামিছ, ১ম খন্ড, ১৯ পৃঃ)।</div>
<div dir="ltr">
⛔ ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ূতী (রহঃ) এর প্রায় সম-সাময়িক বিশ্ব বিখ্যাত ইমাম আল্লামা হাফিজ ইবনে হাজার হায়তামী মক্কী (রঃ) [ওফাত ৯৭৪ হিজরী] তিনি তার “ফাওয়ায়ে হাদিছিয়্যা” কিতাবের ৪৪ পৃষ্টায় হাদিস খানা মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক এর রেফারেন্সে উল্লেখ করেছেন। যেমন:</div>
<div dir="ltr">
فقد أخرج عبد الراق بسنده عن جابر بن عبد الله الأنصاري رضي الله عنهما</div>
<div dir="ltr">
-“অবশ্যই আব্দুর রাজ্জাক (রহঃ) তার সনদে হজরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ আনছারী (রাঃ) থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন.....।"</div>
<div dir="ltr">
★ (ফাতওয়ায়ে হাদিছিয়্যা, ৮৫ পৃঃ)</div>
<div dir="ltr">
⛔ হাফিজুল হাদিস ইমাম ইবনে হাজার মক্কী (রঃ) তার অন্য কিতাবে বলেন,</div>
<div dir="ltr">
وروى عبد الرزاق في مسنده أن النبي صلى الله عليه وسلم قال: إن الله خلق نور محمد قبل الأشياء من نوره</div>
<div dir="ltr">
-ইমাম আব্দুর রাজ্জাক তার মুসনাদে বর্ণনা করেছেন, নিশ্চয় আল্লাহর নবী (ﷺ) বলেছেন: নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সব কিছুর পূর্বে নূরে মুহাম্মদী সৃষ্টি করেছেন।”</div>
<div dir="ltr">
★ (হফিল ইবনে হাজার মক্কী: আশরাফুল অছাইল ফি শরহে শমাইল, ১ম খন্ড, ৩৬ পৃঃ)</div>
<div dir="ltr">
⛔ আল্লামা মহিউদ্দিন আব্দুল কাদের ইবনে শায়েখ আব্দুল্লাহ আইদারুছ (রঃ) (ওফাত ১০৩৮ হিজরী) তদীয় কিতাবে বলেন,</div>
<div dir="ltr">
وروى عبد الرژاق ي ده أن النبي صلى الله عليه وسلم قال إن الله خلق نور تمتد قبل الأشياء من نوره</div>
<div dir="ltr">
-“ইমাম আব্দুর রাজ্জাক তার সনদে বর্ণনা করেন, নিশ্চয় আল্লাহর নবী (ﷺ) বলেছেন: আল্লাহ তা'য়ালা সব কিছুর পূর্বে আল্লাহর নূর থেকে নবী পাক (ﷺ) এর নূর সৃষ্টি করেছেন।”</div>
<div dir="ltr">
★ (নূরুছ ছাফির আনি আখবারিল কারনিল আশির, ৮ম পূঃ)।</div>
<div dir="ltr">
⛔ ইমামুশ শায়েখ ইসমাঈল ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল হাদী আল-আজলুনী (রঃ) (ওফাত ১১৬২ হিজরী) তদীয় কিতাবে হাদিসটি উল্লেখ করেছেন এভাবে, ....।</div>
<div dir="ltr">
“ইমাম আব্দুর রাজ্জাক (রহঃ) তার সনদে হজরত জাবের (রাঃ) হতে হাদিস বর্ণনা করেছেন.....।"</div>
<div dir="ltr">
★ (ইমাম আজলুনী: কাশফুল খফা, ১ম খন্ড, ২৩৭ পৃ:)।</div>
<div dir="ltr">
⛔ প্রখ্যাত মুহাদ্দিছ আল্লামা আব্দুল হাই লাখনভী তদীয় কিতাবের বলেন,</div>
<div dir="ltr">
“অবশ্যই প্রথম সৃষ্টি নূরে মুহাম্মদী সৃষ্টির আব্দুর রাজ্জাক (রাঃ) এর রেওয়াতটি প্রমাণিত।”</div>
<div dir="ltr">
★ (আল্লামা আব্দুল হাই লখিনভী: আছারুল মারফুয়া, ১ম খন্ড, ৪৩ পৃ)</div>
<div dir="ltr">
⛔  হাদিসটি আল্লামা নুরুদ্দিন হালভী (রহঃ) (ওফাত ১০৪৪ হিজরী) তদীয় কিতাবে এভাবে উল্লেখ করেছেন,</div>
<div dir="ltr">
وقد قال له جابر: یا رسول الله أخبرني عن أول شيء خلقه الله تعالى قبل الأشياء؟ قال: يا جابر إن الله خلق قبل الأشياء نور نبيك من نوره</div>
<div dir="ltr">
-“অবশ্যই রাসূল (ﷺ) কে জাবের (রাঃ) জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ। আমাকে বলুন সব কিছুর পূর্বে আল্লাহ কি সৃষ্টি করেছেন? প্রিয় নবীজি (ﷺ) বললেনঃ হে জাবের। সব কিছুর পূর্বে আল্লাহ তাঁর নূর থেকে তােমার নবীর নূর সৃষ্টি করেছেন।” ★ (ছিরাতে হালভিয়া, ১ম খন্ড, ২১৪ পৃঃ)</div>
<div dir="ltr">
⛔ হজরত জাবের (রাঃ) এর হাদিসটির সত্যতা আরেকটি রেওয়াত দ্বারা পাওয়া যায়,</div>
<div dir="ltr">
ثنا الحسين بن شبيب المكب، حدثنا محمد بن زياد الحريري، عن</div>
<div dir="ltr">
قال ابن جرير : فرات بن أبي الفرات، عن معاوية بن كير عن أبيه قال: قال رسول الله صلى الله</div>
<div dir="ltr">
ژون) قال: لوح من ثور وقلم بن ثور يجري بما</div>
<div dir="ltr">
عليه وسلم: (ن والقلم وما هو كائن إلى يوم القيامة</div>
<div dir="ltr">
-“মুয়াবিয়া ইবনে কুররা (রাঃ)</div>
<div dir="ltr">
↓</div>
<div dir="ltr">
তার পিতার সূত্রে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, রাসূলে পাক (ﷺ) বলেছেন: নূন, কলমের শপত এবং যা দ্বারা লিখা হয় এই আয়াত সম্পর্কে রাসূল (ﷺ) বলেছেন: লাওহ নূর থেকে সৃষ্টি, কলম নূর থেকে সৃষ্টি, এভাবেই কেয়ামত পর্যন্ত চলমান থাকবে।”</div>
<div dir="ltr">
★ হাফিজ ইবনে কাছির: তাফছিরে ইবনে কাছির, ৮ম বন্ড, ১৮৬ পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম ছিয়তী: আল হাবী লিল ফাতওয়া, ১ম খন্ড, ৪২৯ পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★ তাফছিরে তাবরী, ২৩তম খন্ড, ১৪৪ পৃ: সূরা কলম এর ১ম আয়াতের ব্যাখ্যায়;</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম ছিয়তী: তাফছিরে দুরে মানছুর, ৮ম খন্ড, ২৪১ পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
⛔ এই হাদিসে লাওহ-কলম নূরের তৈরী এই কথা স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। আরেকটি রেওয়াতে পাওয়া যায় আরশ’ নূরের তৈরী। যেমন,</div>
<div dir="ltr">
تری علی بخر بن نصر الخولاني المصري، ثنا أسد بن موسی ننا يوف، عن أبي العتيبي ابن بنت وهب بن منبه، عن وهب بن منبه قال إ الله خلق العرش من نور</div>
<div dir="ltr">
-“ওহাব ইবনে মুনিয়া (রাঃ) বলেন: নিশ্চয় আল্লাহ তা'য়ালা আরশকে নূর থেকে সৃষ্টি করেছেন।”</div>
<div dir="ltr">
★ (তাফছিরে ইবনে আবী হাতেম, হাদিস নং ১০২১৫)।</div>
<div dir="ltr">
⛔ নূন, লাওহে মাহফুজ ও কলম নূরের সৃষ্টি এই ব্যাপারে আরেকটি রেওয়াত উল্লেখ করা যায়,</div>
<div dir="ltr">
وأخرج الرافعي في تاريخ قزوین من طریق وبير عن الضحاك عن ابن عباس قال: قال</div>
<div dir="ltr">
ول الله صلى الله عليه وسلم: الكون اللوح المحفوظ والقلم من نور ساطع</div>
<div dir="ltr">
-“হজরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন,</div>
<div dir="ltr">
রাসূলে করিম (ﷺ) বলেছেন: নুন, লাওহ, মাহফুজ ও কলম উজ্জল নুর থেকে সৃষ্টি।”</div>
<div dir="ltr">
★ (তাফছিরে দুরে মনসুর ৮ম খন্ড, ২৪১ পৃ)</div>
<div dir="ltr">
উল্লেখিত হাদিস সমূহ দ্বারা হজরত জাবের (রাঃ) এর নুরের আরাে স্পষ্ট প্রমাণিত হয়। কারণ লওহ-কলম, নূন ও আরশ নূরের তৈরী।</div>
<div dir="ltr">
• যা হজরত জাবের (রাঃ) এর নূরের হাদিসে স্পষ্ট বলা হয়েছে।</div>
<div dir="ltr">
▓█► ইমাম সুয়ূতী (রহঃ) কি জাবের (রাঃ) এর নূরের হাদিসকে জাল বলেছেন?</div>
<div dir="ltr">
⛔ জবাবঃ</div>
<div dir="ltr">
▓█► ১ :</div>
<div dir="ltr">
ইমাম আব্দুর রহমান জালালুদ্দিন ছিয়তী (রহঃ) তার ''আল-হাভী লিল ফাতওয়া নূরে মুহাম্মদী প্রথম সৃষ্টি হওয়ার ব্যাপারে উল্লেখিত হাদিসটি সম্পর্কে বলেছেন:</div>
<div dir="ltr">
"ইহার উপর নির্ভর করা যায় এমন কোন সনদ নেই।”</div>
<div dir="ltr">
★ (ইমাম ছিয়তী: আল হাভী লিল ফাতওয়া, ১ম খন্ড, ৩৮৬ পৃঃ)</div>
<div dir="ltr">
অর্থাৎ ইমাম ছিয়তীর কাছে এর সনদটি অনির্ভরযােগ্য। ইমাম ছিয়তী বলেননি যে, ইহার কোন সনদ নেই। বরং তিনি বলেছেন নির্ভর করার মত সনদ নেই।</div>
<div dir="ltr">
▓█► ২ :</div>
<div dir="ltr">
সম্ভবত তিনি ইমাম ছালাভী (রহঃ) এর বর্ণিত হাদিসটি সম্পর্কে এরূপ বলেছেন।</div>
<div dir="ltr">
কেননা ইমাম ছিয়তীর উল্লেখিত হাদিসের মতন মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক এর হাদিসের মতনের সাথে সম্পূর্ণ মিল নেই।</div>
<div dir="ltr">
▓█► ৩ :</div>
<div dir="ltr">
সর্বোপরি ইমাম ছিয়তী (রহঃ) এর উল্লেখিত হাদিসখানা ইমাম আব্দুর রাজ্জাক (রহঃ) বর্ণিত হজরত জাবের (রাঃ) এর হাদিসটি নয়।</div>
<div dir="ltr">
কারণ মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক এর হাদিসের মতন এবং ‘আল হাতী লিল ফাতওয়া এর মতনে অনেক ব্যবধান রয়েছে।</div>
<div dir="ltr">
তাছাড়া ইমাম ছিয়তী (রহঃ) তার আলােচনার মাঝে কোথাও বলেননি যে, ইহা হজরত জাবের (রাঃ) এর বর্ণিত মুছান্নাফের হাদিস।</div>
<div dir="ltr">
তাই ইমাম জালালুদ্দিন ছিয়তী (রহঃ) এর এই কথা মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক এর হাদিসকে জাল-জয়ীফ বলার কোন সুযােগ নেই।</div>
<div dir="ltr">
▓█► ৪ :</div>
<div dir="ltr">
বরং ইমাম ছিয়তী (রহঃ) মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক এর হাদিসটির সত্যতা স্বীকার করেছেন তার ‘খাছায়েদুল কোবরা" কিতাবে হাদিসটি চয়ন করেছিলেন বলে প্রমাণ পাওয়া যায়।</div>
<div dir="ltr">
যেমনঃ</div>
<div dir="ltr">
⛔ ওহাবীদের ইমাম ও শায়েখ আল্লামা গুমারী তার কিতাবে বলেন:</div>
<div dir="ltr">
“ইমাম সুয়ূতী (রহঃ) তার "খাছায়েছুল কুবরা" কিতাবে "মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক" এর রেফারেন্সে হাদিস খানা বর্ণনা করেছেন।</div>
<div dir="ltr">
★ ইরশাদুত তালেবীন নজীব ইলা মা ফিল মাওলিদিন নাববী মিনাল আকাজিব।</div>
<div dir="ltr">
★ হাদিসের নামে জালিয়াতী পৃষ্টা নং ৩২৮ তেও তা স্বীকার করা হয়েছে।</div>
<div dir="ltr">
কিন্তু অতীব আফছুছের বিষয় হল, বর্তমানে সেই '‘খাছায়েদুল কুবরা" কিতাব থেকেও এই হাদিসখানা বাদ করে দিয়েছে। আল্লাহ পাক সব সত্যের পিছনে তার প্রমাণ রেখে দেন। যেমন ভড ছালাফীদের অনুচর শায়েখ আব্দুল্লাহ গুমারী' তার কিতাবে ‘খাছাইছুল কুবরায় এই হাদিস থাকার কথাটি স্বীকার করেছেন।</div>
<div dir="ltr">
________________________________</div>
<div dir="ltr">
The Proof of existing this Hadith in Musannaf :</div>
<div dir="ltr">
মুসান্নাফ কিতাবে এই হাদিস আছে এবং ছিল তার প্রমান :</div>
<div dir="ltr">
এই হাদিস সম্পর্কে ৫২ জন মোহাদ্দিসের বক্তব্য সহ বিস্তৃতভাবে এই Link এ দেখুন কিতাবের ছবিসহ :</div>
<div dir="ltr">
⛔ জাবির (রাঃ) এর হাদিসে নুর বিশ্লেষণ (পর্ব ১)</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://goo.gl/Uj12Jv">http://goo.gl/Uj12Jv</a></div>
<div dir="ltr">
⛔ জাবির (রাঃ) এর হাদিসে নুরের বিশ্লেষন (পর্ব ২)</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/10/blog-post_18.html?m=1">http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/10/blog-post_18.html?m=1</a></div>
<div dir="ltr">
⛔ জাবির (রা) এর হাদিসে নুর বিশ্লেষণ (পর্ব ৩)</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/10/blog-post_48.html?m=1">http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/10/blog-post_48.html?m=1</a></div>
<div dir="ltr">
⛔ "মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক" কিতাবটির হারিয়ে যাওয়া অধ্যায়ের ইতিহাস :-</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/10/blog-post_33.html?m=1">http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/10/blog-post_33.html?m=1</a></div>
<div dir="ltr">
⛔ জাবির (রাঃ) বর্নিত হাদিসে নুর (Hadith-E-Noor) কি জাল?</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://goo.gl/Myx0dg">http://goo.gl/Myx0dg</a></div>
<div dir="ltr">
⛔ অনুরুপ Lecture টি নিচে অন্য সাইট থেকে দিলাম কিন্তু এখানে ছবি বাদ দিয়ে প্রথম সৃষ্টি সম্পর্কে হাদিসটির Chain Transmission add করেছি :-</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://goo.gl/plWl53">http://goo.gl/plWl53</a></div>
<div dir="ltr">
হাদিসের মান ও নির্ভরযোগ্যতা যাচাই:-</div>
<div dir="ltr">
⛔ ইমাম বায়হাকী (রহঃ) [Born : 384 AH/994 CE</div>
<div dir="ltr">
Died : 458 AH/1066 CE]</div>
<div dir="ltr">
এই জগৎবিখ্যত মুহাদ্দিস ইমাম, আল্লামা বায়হাক্বী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার কিতাবে বর্ননা করেন–</div>
<div dir="ltr">
ان الله تعالي خلق قبل الاشياء نور نبيك</div>
<div dir="ltr">
“….. নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক সর্ব প্রথম উনার হাবিব (ﷺ) এর “নূর” মুবারক সৃষ্টি করেন।”</div>
<div dir="ltr">
★ দালায়েলুন নবুওয়াত লিল বায়হাক্বী ১৩ তম খন্ড ৬৩ পৃষ্ঠা।</div>
<div dir="ltr">
উক্ত হাদিস সম্পর্কে সমর্থনকারী Islamic Scholars দের বিবৃতি দ্বারা উপরোক্ত সনদ এবং হাদিসের মান নির্নয় করি :-</div>
<div dir="ltr">
⛔ শাইখ আব্দুল কাদির জিলানী (রহঃ) [পিরে পিরানী,মিরে মিরানী, গাউসে সামাদানী, মাহবুবে সুবহানী, গাউসুল আযম দস্তগীর (রহঃ), ওফাত ৫৬১ হিজরি]</div>
<div dir="ltr">
তিনি তার বিখ্যাত [Sirr al-asrar fi ma yahtaju ilayh al-abrar (p. 12-14 of the Lahore edition)] কিতাবে বলেন, আমি (রাসুল) আল্লাহর (নুর) থেকে সৃষ্টি আর আমার (নুর) থেকে সমস্ত বিশ্বাসীগন (ও সমস্ত কিছু) সৃষ্টি।</div>
<div dir="ltr">
তিনি আরো বলেন, রাসুল (ﷺ) এর নুর থেকে আল্লাহর আরশ সৃষ্টি এবং এমন আরো কিছু (প্রথম) সৃষ্টি যেমন কলম, বুদ্ধিমত্তা [The Secret of Secrets (Cambridge: Islamic Texts Society, 1994)]</div>
<div dir="ltr">
⛔ রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন :</div>
<div dir="ltr">
" আমি তোমাদের আমার পূর্বের কিছু</div>
<div dir="ltr">
কথা জানাবো! তা হলো -</div>
<div dir="ltr">
→ আমি হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালামের দোয়া।</div>
<div dir="ltr">
→ আর হযরত ঈসা আলাইহিস সালামের ওনার জাতিকে দেয়া সুসংবাদ ও</div>
<div dir="ltr">
→ আমার আন্মাজানের (স্বপ্নে) দেখা সেই নূর যা ওনার দেহ থেকে বেরিয়ে শাম দেশের প্রাসাদ সমুহকে আলোকিত করেছিল....।"</div>
<div dir="ltr">
Reference :-</div>
<div dir="ltr">
Book: Miskatul Masabih</div>
<div dir="ltr">
page: 513</div>
<div dir="ltr">
Book: Kanjul Ummal</div>
<div dir="ltr">
Part: 11</div>
<div dir="ltr">
Page: 173</div>
<div dir="ltr">
From: Ibne Hibban</div>
<div dir="ltr">
Book: Shahih ibne hibban</div>
<div dir="ltr">
Volume: 9</div>
<div dir="ltr">
Page: 106</div>
<div dir="ltr">
From: Ibn al-Jawzi</div>
<div dir="ltr">
Book: al-Wafa'</div>
<div dir="ltr">
Page: 91,</div>
<div dir="ltr">
chapter: 21 of Bidayat nabiyyina sallallahu `alayhi wa sallam</div>
<div dir="ltr">
From: Imam Haythami</div>
<div dir="ltr">
Book: Majma` al-zawa'id (8:<a href="tel:221409">221/409</a>)</div>
<div dir="ltr">
From: Al Haakim,</div>
<div dir="ltr">
Book: Al mustadrak,</div>
<div dir="ltr">
Volume :002,</div>
<div dir="ltr">
Page No. <a href="tel:615616">615-616</a>/ <a href="tel:705724">705/724</a></div>
<div dir="ltr">
References of Hadith number 4233</div>
<div dir="ltr">
or V:3 page: 27</div>
<div dir="ltr">
Imam Hakim after narrating it said:</div>
<div dir="ltr">
هذا حديث صحيح الإسناد شاهد للحديث الأول</div>
<div dir="ltr">
Translation: This Hadith has a Sahih chain and is also a witness over the first hadith (which he mentioned in the chapter)</div>
<div dir="ltr">
Reference</div>
<div dir="ltr">
►Mustadrak ala Sahihayn, Volume 2, Page No. 600, Hadith No. 4175</div>
<div dir="ltr">
From: Imam Ahamad</div>
<div dir="ltr">
Book: Musnade Ahamad</div>
<div dir="ltr">
volume: 4</div>
<div dir="ltr">
page: 127</div>
<div dir="ltr">
Hadith: 16701</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e Sa'd</div>
<div dir="ltr">
Book : Tabqaat Al Kubra</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 150</div>
<div dir="ltr">
From : Bayhaqi</div>
<div dir="ltr">
Book : Dalaeel un Nubuwwah</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 83</div>
<div dir="ltr">
again 1:110 & 2:8</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e 'Asakir</div>
<div dir="ltr">
Book : Tareekh Madeenat Damishq</div>
<div dir="ltr">
Volume/page : 1:170 and 3:393</div>
<div dir="ltr">
From : Qurtabi</div>
<div dir="ltr">
Book : Jami' Al Ahkaam Al quran</div>
<div dir="ltr">
Volume : 2</div>
<div dir="ltr">
Page : 131</div>
<div dir="ltr">
From : Tabari</div>
<div dir="ltr">
Book : jami' Al Bayan</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 556</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e Katheer</div>
<div dir="ltr">
Book : Tafseer Al Quran Al Azeem</div>
<div dir="ltr">
Volume : 4</div>
<div dir="ltr">
Page : <a href="tel:360361">360-361</a></div>
<div dir="ltr">
From : Samarqani</div>
<div dir="ltr">
Book : Tafseer</div>
<div dir="ltr">
Volume : 3</div>
<div dir="ltr">
Page : 421</div>
<div dir="ltr">
From : Tabarai</div>
<div dir="ltr">
Book : Tareekh Al Umam wal Mulook</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 458</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e Ishaaq</div>
<div dir="ltr">
Book : Seerat An Nabwiyyah</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 28</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e Hisham</div>
<div dir="ltr">
Book : Seerat An Nabwiyyah</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 302</div>
<div dir="ltr">
Book: Al-Bidaya wan Nehaya</div>
<div dir="ltr">
Volume : 2</div>
<div dir="ltr">
page: 321</div>
<div dir="ltr">
Book: Musnade Afzar</div>
<div dir="ltr">
Hadith: 2365</div>
<div dir="ltr">
Book: Tafsire Dor're Monsor</div>
<div dir="ltr">
volume : 1</div>
<div dir="ltr">
page: 334</div>
<div dir="ltr">
Book: Maoware dul</div>
<div dir="ltr">
zamman</div>
<div dir="ltr">
volume:1</div>
<div dir="ltr">
pagepage:512</div>
<div dir="ltr">
From : Halabi</div>
<div dir="ltr">
Book : Seerat Al Halabiyyah</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 77</div>
<div dir="ltr">
রাসুলুল্লাহ (ﷺ) সৃষ্টি না হলে কিছুই সৃষ্টি হত না তার মানে আগে সর্বপ্রথমে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) কে সৃষ্টি করেছেন তারপর অন্যসব :-</div>
<div dir="ltr">
⛔ Hadith 1:-</div>
<div dir="ltr">
Ibn Abbas (R.A) narrates that Allah inspired Isa (A.S) saying O Isa,</div>
<div dir="ltr">
.......... If I had not created Muhammad (صلى اللهعليه وسلم) then I would not have created Adam, If not for him I would not have created the paradise and hell.</div>
<div dir="ltr">
Reference</div>
<div dir="ltr">
►Imam Hakim in Mustadrak ala Sahihayn, Volume No. 2, Page No. 609, Hadith No. 4227</div>
<div dir="ltr">
Imam Hakim after narrating it said:</div>
<div dir="ltr">
هذا حديث صحيح الإسناد</div>
<div dir="ltr">
This Hadith has Sahih chain.</div>
<div dir="ltr">
⛔ Hadith 2:-</div>
<div dir="ltr">
This Hadith is also narrated by Sayyedina Abu Hurirah, ‘Abdullah bin ‘Abbas, ‘Abdullah bin Shaqeeq, Umer Bin khattab, ‘Aamir (Radi ALLAH Ta’ala ‘Anhum)</div>
<div dir="ltr">
Narrated by Maysira al-Fajr that he asked the Prophet (Peace Be Upon Him):</div>
<div dir="ltr">
Since when are you a Nabi? (The Prophet) replied: When Adam was in-between body and Spirit.</div>
<div dir="ltr">
[al-Albani, in Silsilat al-ahadith al-sahihah Volume 004, Page No. 471, Hadith Number 1856, Publish: al-Marif lin-Nashr Riyadh/Saudia]</div>
<div dir="ltr">
⛔ Hadith 3 :-</div>
<div dir="ltr">
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্নিত সাহাবীগন জিজ্ঞেস করলেন , ” ইয়া রাসুলুল্লাহ (ﷺ) আপনে কখন নবী ছিলেন? রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বললেন আমি তখনো নবী ছিলাম যখন আদম (আ) দেহ এবং আত্মার (রুহের) মধ্যবর্তী ছিলেন।”.</div>
<div dir="ltr">
All References of this narration:</div>
<div dir="ltr">
# 1</div>
<div dir="ltr">
From : Tirmidhi in Sunan</div>
<div dir="ltr">
Book : Al Manaqib</div>
<div dir="ltr">
Chapter : Fadl An NABI SAW</div>
<div dir="ltr">
Volume : 5</div>
<div dir="ltr">
Page : 585</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 3609</div>
<div dir="ltr">
# 2</div>
<div dir="ltr">
From : Ahmad bin Hambal</div>
<div dir="ltr">
Book : Al Musnad</div>
<div dir="ltr">
Volume : 4, 5</div>
<div dir="ltr">
page : 66, 59</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 23620</div>
<div dir="ltr">
# 3</div>
<div dir="ltr">
From : Haakim</div>
<div dir="ltr">
Book : Al Mustadrak</div>
<div dir="ltr">
Volume : 2</div>
<div dir="ltr">
Page : <a href="tel:666665">666-665</a></div>
<div dir="ltr">
Hadith number : <a href="tel:42104209">4210-4209</a></div>
<div dir="ltr">
# 4</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e Abi Shaibah</div>
<div dir="ltr">
Book : Al Musannaf</div>
<div dir="ltr">
Volume : 7</div>
<div dir="ltr">
Page : 369</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 36553</div>
<div dir="ltr">
# 5</div>
<div dir="ltr">
From : Tabrani</div>
<div dir="ltr">
Book : Ma’jam Al Ausath</div>
<div dir="ltr">
Volume : 4</div>
<div dir="ltr">
Page : 272</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 4175</div>
<div dir="ltr">
# 6</div>
<div dir="ltr">
From : Tabrani</div>
<div dir="ltr">
Book : Ma’jam Al Kabeer</div>
<div dir="ltr">
Volume : 12</div>
<div dir="ltr">
Page : 92</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 12571</div>
<div dir="ltr">
# 7</div>
<div dir="ltr">
From : Abu Nu’ym</div>
<div dir="ltr">
Book : Hilyat Al Auliya</div>
<div dir="ltr">
Volume : 7, 9</div>
<div dir="ltr">
Page : 122, 53</div>
<div dir="ltr">
# 8</div>
<div dir="ltr">
From : Bukhari</div>
<div dir="ltr">
Book : Tareekh Al Kabeer</div>
<div dir="ltr">
Volume : 7</div>
<div dir="ltr">
Page : 374</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 1606</div>
<div dir="ltr">
# 9</div>
<div dir="ltr">
From : Khalal</div>
<div dir="ltr">
Book : As Sunnah</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 188</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 200</div>
<div dir="ltr">
And Its Chain is sound.</div>
<div dir="ltr">
# 10</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e Abi ‘Asim</div>
<div dir="ltr">
Book : As Sunnah</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 179</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 411</div>
<div dir="ltr">
Its Chain is sound.</div>
<div dir="ltr">
# 11</div>
<div dir="ltr">
From : Shaibaani</div>
<div dir="ltr">
Book : Ahaad wal mathani</div>
<div dir="ltr">
Volume : 5</div>
<div dir="ltr">
Page : 347</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 2918</div>
<div dir="ltr">
# 12</div>
<div dir="ltr">
From : Abdullah bin Ahmad bin Hambal</div>
<div dir="ltr">
Book : As Sunnah</div>
<div dir="ltr">
Volume : 2</div>
<div dir="ltr">
Page : 398</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 864</div>
<div dir="ltr">
Its chain is Sound</div>
<div dir="ltr">
# 13</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e Sa’d</div>
<div dir="ltr">
Book : Tabqaat Al Kubra</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1,7</div>
<div dir="ltr">
Page : 148, 60</div>
<div dir="ltr">
# 14</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e hibban</div>
<div dir="ltr">
Book : Thiaqqt</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 47</div>
<div dir="ltr">
# 15</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e Qani’</div>
<div dir="ltr">
Book : Ma’jam As Sahaba</div>
<div dir="ltr">
Volume : 2, 3</div>
<div dir="ltr">
Page : 127, 129</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 591, 1103</div>
<div dir="ltr">
# 16</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e Khiyath</div>
<div dir="ltr">
Book : Tabqaat</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 59 & 125</div>
<div dir="ltr">
# 17</div>
<div dir="ltr">
From : Muqaddasi</div>
<div dir="ltr">
Book : Ahadith Al Mukhtarah</div>
<div dir="ltr">
Volume : 9</div>
<div dir="ltr">
Page : 142,143</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : <a href="tel:123124">123-124</a></div>
<div dir="ltr">
# 18</div>
<div dir="ltr">
From : Abu Almahasin</div>
<div dir="ltr">
Book : Mu’tasar Al Mukhtasar</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 10</div>
<div dir="ltr">
# 19</div>
<div dir="ltr">
From : Daylami</div>
<div dir="ltr">
Book : Musnad Al firdoos</div>
<div dir="ltr">
Volume : 3</div>
<div dir="ltr">
Page : 284</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 4845</div>
<div dir="ltr">
# 20</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e ‘Asakir</div>
<div dir="ltr">
Book : Tareekh e Damishq Al Kabeer</div>
<div dir="ltr">
Volume : 26, 45</div>
<div dir="ltr">
Page : 382, <a href="tel:488489">488-489</a></div>
<div dir="ltr">
# 21</div>
<div dir="ltr">
From : LialKalai</div>
<div dir="ltr">
Book : ‘Itiqaad Ahl Us</div>
<div dir="ltr">
Sunnah</div>
<div dir="ltr">
Volume : 4</div>
<div dir="ltr">
Page : 753</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 1403</div>
<div dir="ltr">
# 22</div>
<div dir="ltr">
From : Khateeb baghdadi</div>
<div dir="ltr">
Book : Tareekh e Baghdad</div>
<div dir="ltr">
Volume : 3</div>
<div dir="ltr">
Page : 70</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 1032</div>
<div dir="ltr">
# 23</div>
<div dir="ltr">
From : ‘Asqalani</div>
<div dir="ltr">
Book : Tahdeeb At tahdheeb</div>
<div dir="ltr">
Volume : 5</div>
<div dir="ltr">
Page : 147</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 290</div>
<div dir="ltr">
# 24</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e hajr ‘Asqalani</div>
<div dir="ltr">
Book : Al Asabah</div>
<div dir="ltr">
Volume : 6</div>
<div dir="ltr">
Page : 239</div>
<div dir="ltr">
# 25</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e Hajr ‘Asqalani</div>
<div dir="ltr">
Book : Ta’jeel Al Munfi’ah</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 542</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 1518</div>
<div dir="ltr">
# 26</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e ‘Abdul Barr</div>
<div dir="ltr">
Book : Al Isti’ab</div>
<div dir="ltr">
Volume : 4</div>
<div dir="ltr">
Page : 1488</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 2582</div>
<div dir="ltr">
# 27</div>
<div dir="ltr">
From : Zahabi</div>
<div dir="ltr">
Book : Sayyir Al ‘Alaam An Nubala</div>
<div dir="ltr">
Volume : 7, 11</div>
<div dir="ltr">
Page : 384, 110</div>
<div dir="ltr">
And he said, This hadith have Salih chain.</div>
<div dir="ltr">
# 28</div>
<div dir="ltr">
From : Jalal ud Din Suyuti</div>
<div dir="ltr">
Book : khasais Al Kubra</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 18</div>
<div dir="ltr">
# 29</div>
<div dir="ltr">
From : Jalal ud Din Suyuti</div>
<div dir="ltr">
Book : Alhawi lil fatawa</div>
<div dir="ltr">
Volume : 2</div>
<div dir="ltr">
Page : 100</div>
<div dir="ltr">
# 30</div>
<div dir="ltr">
From : Ibn e Katheer</div>
<div dir="ltr">
Book : Al Badayah wan nahayah</div>
<div dir="ltr">
Volume : 2</div>
<div dir="ltr">
Page : 307, <a href="tel:320321">320-321</a></div>
<div dir="ltr">
# 31</div>
<div dir="ltr">
From : Jarjaani</div>
<div dir="ltr">
Book : Tareekh e jarjaan</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 392</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 653</div>
<div dir="ltr">
# 32</div>
<div dir="ltr">
From : Qastalani</div>
<div dir="ltr">
Book : Mawahib Al laduniya</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 60</div>
<div dir="ltr">
# 33</div>
<div dir="ltr">
From : Haithami</div>
<div dir="ltr">
Book : Majma’ Az Zawaid</div>
<div dir="ltr">
Volume : 8</div>
<div dir="ltr">
Page : 122</div>
<div dir="ltr">
# 34</div>
<div dir="ltr">
From : Abu Sa’d An Neshaburi</div>
<div dir="ltr">
Book : Sharaf Al Mustafa</div>
<div dir="ltr">
Volume : 1</div>
<div dir="ltr">
Page : 286</div>
<div dir="ltr">
Hadith number : 75</div>
<div dir="ltr">
________________________________</div>
<div dir="ltr">
⛔ Hadith 4:</div>
<div dir="ltr">
তাবলিগ জামাতের নেতা আশরাফ আলী থানভী</div>
<div dir="ltr">
তার বিখ্যাত কিতাব “নুশর আত ত্বীব” এ বর্ননা করেছেন যে —</div>
<div dir="ltr">
হযরত আলি বিন আল-হোসাইন [ ইমাম জয়নুল আবেদিন (রা) ] ওনার পিতা ইমাম হোসাইন (রা) থেকে তিনি ওনার পিতা হযরত আলি (রা) থেকে বর্ননা করেছেন যে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন,</div>
<div dir="ltr">
"আমি আমার প্রভুর সামনে আদম (আ) সৃষ্টিরও প্রায় ১৪ হাজার বছর পুর্বে একটা নুর হিসেবে বিদ্যমান ছিলাম।"</div>
<div dir="ltr">
এমন অনেক ধরনের বর্ননা প্রমান করে যে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর নুর সর্বপ্রথমে (earliest)</div>
<div dir="ltr">
সৃষ্টি হয়েছিল, কিছু কিছু বর্ননা (মানে হাদিস) বলে যে লাওহ-কলম, পৃথিবী- আকাশ এমনকি সবকিছুর পুর্বে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর নুর সৃষ্টি হয়েছিল।</div>
<div dir="ltr">
⛔ উনার বিখ্যাত কিতাব “Nashr ut Teeb fi Dhikr il Nabbiyal Habeeb” এ হাদিস লিখেছেন। স্ক্যান কপিসহ দেখুনঃ</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://salafiaqeedah.blogspot.com/2012/05/%C2%ADdeobandi-fabrication-%C2%ADin-nashr-ut-teeb.htm%C2%ADl">http://salafiaqeedah.blogspot.com/2012/05/deobandi-fabrication-in-nashr-ut-teeb.html</a></div>
<div dir="ltr">
তাছাড়া এই উত্তর দেওবন্দের আন্তর্জাতিক website এর ফতোয়া দেখুন :-</div>
<div dir="ltr">
Question: 3126 >Is the Prophet peace be upon him’s nur the first thing to be created? Also, was it created before Adam alayhis salam’s? Answer: 3126 Jan 29,2008 (Fatwa: <a href="tel:903876">903/876</a>=D)</div>
<div dir="ltr">
⛔ ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দের ফতোয়ার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক – ->>></div>
<div dir="ltr">
<a href="http://darulifta-deoband.org/showuserview.do?function=answerView&all=en&id=3126">http://darulifta-deoband.org/showuserview.do?function=answerView&all=en&id=3126</a></div>
<div dir="ltr">
⛔ Hadith no 5 :</div>
<div dir="ltr">
حدثنا الحسن قثنا أحمد بن المقدام العجلي قثنا الفضيل بن عياض قثنا ثور بن يزيد عن خالد بن معدان عن زاذان عن سلمان قال سمعت حبيبي رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول كنت انا وعلي نورا بين يدي الله عز وجل قبل ان يخلق آدم بأربعة عشر ألف عام فلما خلق الله آدم قسم ذلك النور جزءين فجزء أنا وجزء علي عليه السلام</div>
<div dir="ltr">
Salman (ra) narrates that he heard the beloved Prophet (صلى الله عليه وسلم) say:</div>
<div dir="ltr">
I & Ali was a Nur (light) in front of Allah, some 14000 years before creation of Adam (as).</div>
<div dir="ltr">
When Allah created Adam, he deposited this light in Adam’s loins. We remained together as one light until we were separated in Abdul Muttalib’s loin. Thereafter, I was endowed with Prophethood and Ali with Caliphate.</div>
<div dir="ltr">
Reference</div>
<div dir="ltr">
★ Imam Ahmed bin Hanbal in Fadhail as Sahaba, Volume No. 2,Page No. 663, Hadith No 1130</div>
<div dir="ltr">
★ Al Muhibb al Tabari narrates this tradition on the authority of Salman from the Prophet (pbuh&hp) in al Riyad al Nadirah, ii, 163:</div>
<div dir="ltr">
★ Ahmad ibn Hanbal in al Fada’il;</div>
<div dir="ltr">
★ Sibt ibn al Jawzi in Tadhkirat AlÂkhawass, 46;</div>
<div dir="ltr">
★ Abu Hatim Muhammad ibn Idris al Razi in Zayn al Fata fi tafsir Surat Hal ata, MS.</div>
<div dir="ltr">
উক্ত হাদিসের সনদ বর্ননাকারী গন :-</div>
<div dir="ltr">
the hadis is transmitted by many genres of narrators including –</div>
<div dir="ltr">
1. Ameerul Momineen Ali b. Abi Taalib (a.s)</div>
<div dir="ltr">
2. Imam Husain b. Ali (a.s)</div>
<div dir="ltr">
3. Salman Muhammadi (r.a)</div>
<div dir="ltr">
4. Abu Zarr Ghaffari (r.a.)</div>
<div dir="ltr">
5. Jaabir b. Abdillah al-Ansaari (r.a.)</div>
<div dir="ltr">
6. Abdullah b. Abbas (r.a.)</div>
<div dir="ltr">
7. Abu Hurairah (ra)</div>
<div dir="ltr">
8. Anas b. Maalik (ra)</div>
<div dir="ltr">
নুর সম্পর্কিত আরেকটি হাদিস :</div>
<div dir="ltr">
⛔ Hadith no 1 : প্রথম সুত্র</div>
<div dir="ltr">
® ইমাম আবু নুইম ইস্পাহানী (রহ) <a href="tel:336430">[৩৩৬-৪৩০</a> হি:] সংকলন করেছেন,</div>
<div dir="ltr">
হযরত আবু হুরায়রা (রা) সুত্রে বর্নিত,</div>
<div dir="ltr">
রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা আমাকে তার নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন, আবু বকর (রা) কে আমার নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন, উমর (রা) কে আবু বকরের নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমার সমস্ত উম্মতকে উমরের নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন। আর উমর হল জান্নাতবাসীদের প্রদীপস্বরুপ।</div>
<div dir="ltr">
Reference :</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম আবু নুইম ইস্পাহানী : তার "আমলিয়্যাহ" কিতাবে</div>
<div dir="ltr">
সুত্র সম্পর্কে commandation:</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম যাহাবী : মিযানুল ই'তিদাল : ১/১৯০ পৃ: রাবী নং ৮০৯ এ তিনি উক্ত হাদিসের একজন রাবী ""আহমদ ইবনে ইউসুফ আল-মানযীবী""সম্পর্কে বলেছেন, তার ব্যাপারে আমি পরিচিত নই"।</div>
<div dir="ltr">
★ ইবনে হাজর আসকালানী : লিসানুল মিযান ১/৩৬২পৃ: তিনিও ইমাম যাহাবীর কথামত বলেন, তার ব্যাপারে আমি পরিচিত নই।</div>
<div dir="ltr">
Note: ১ জন রাবী অপরিচিত তাই হাদিস দুর্বল বা দ্বয়ীফ কিন্তু কেউ জাল বলেন নি।</div>
<div dir="ltr">
⛔ Hadith no 2: দ্বিতীয় সুত্র :</div>
<div dir="ltr">
® ইমাম ছালাভী (রহ) [ওফাত ৪২৭] তার "তফসীরে ছালাভীতে " হাদিসটির সনদসহ বর্ননা করেছেন:</div>
<div dir="ltr">
আমাকে অর্থাৎ ইমাম ছালাভী (রহ) কে সংবাদ দিয়েছেন</div>
<div dir="ltr">
|</div>
<div dir="ltr">
আবু উসমান (রহ)</div>
<div dir="ltr">
|</div>
<div dir="ltr">
তিনি তাবেয়ী হযরত সাবিত (রহ) হতে,</div>
<div dir="ltr">
|</div>
<div dir="ltr">
তিনি হযরত আনাস (রা) হতে বলেন,</div>
<div dir="ltr">
|</div>
<div dir="ltr">
আর তিনি রাসুলুল্লাহ (ﷺ) হতে যে,</div>
<div dir="ltr">
রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন,</div>
<div dir="ltr">
নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা আমাকে তার নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন, আবু বকর (রা) কে আমার নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন, উমর (রা) ও আয়েশা (রা) কে আবু বকরের নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন। সমস্ত মুমিনদেরকে উমরের নুর থেকে আর সমস্ত মু'মিন নারীগনকে হযরত আয়েশা (রা) এর নুর থেকে সৃষ্টি করেছেন।</div>
<div dir="ltr">
Reference :</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম ছালাভী : তফসীরে ছালাভী : ৭/১১১ পৃ: সুরা নুর : আয়াত ৩৯</div>
<div dir="ltr">
★ইমাম কুরতুবী : তফসীরে কুরতুবী : ১২/২৮৬ পৃ: সুরা নুর : ৩৯ নং আয়াত</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতী : আল-লাআতিল মাসনু : ১/১৫০ পৃ: ও ১/৩২০ পৃ:</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম দায়লামী : আল-মুসনাদিল ফেরদাউস : ১/১৭১ পৃ: হাদিস ৬৪০</div>
<div dir="ltr">
★ ইবনুল ইরাক : তানযীহুশ-শরীয়্যাহ : ১/৩৫১ পৃ:</div>
<div dir="ltr">
⛔ Hadith no 3 : তৃতীয় সুত্র :</div>
<div dir="ltr">
® ইমাম দায়লামী (রহ) [ওফাত ৫০৯ হি] তিনি অনুরুপ আরেক সনদ বর্ননা করেছেন।</div>
<div dir="ltr">
Reference :</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম দায়লামী : আল-মুসনাদিল ফেরদাউস : ১/১৭১ পৃ: হাদিস ৬৪০</div>
<div dir="ltr">
Note: উপরোক্ত হাদিসটির বিভিন্ন সনদ এসেছে কয়েকজন সাহাবী থেকে যার কারনে দুর্বল সনদ ছাড়াও আরো সনদ রয়েছে। তাই সামগ্রিকভাবে হাদিসটি হাসান বা গ্রহনযোগ্য।</div>
<div dir="ltr">
⛔ সহিহ হাদিস জাল বানানোর অপচেষ্টা :</div>
<div dir="ltr">
""রসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর দাত মোবারক থেকে নুর নি:সৃত হত""</div>
<div dir="ltr">
বিস্তারিত এখানেঃ</div>
<div dir="ltr">
⛔ <a href="http://goo.gl/Cv37kT">http://goo.gl/Cv37kT</a></div>
<div dir="ltr">
সংকলকঃ (মাসুম বিল্লাহ সানি)</div>
<div dir="ltr">
[উক্ত পোস্টটি মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বাহাদুর লিখিত (প্রমাণিত হাদিসকে জাল বানানোর স্বরূপ উন্মোচন কিতাব থেকে নেয়া]</div>
<div dir="ltr">
এ সম্পর্কিত সহিহ হাদিসকে ওহাব, সালাফী- আহলে হাদিস দের দ্বারা জাল বানানোর অপচেষ্টা ও উক্ত জঘন্য বক্তব্যের জবাব :-</div>
<div dir="ltr">
⛔ দলীল নং-১</div>
<div dir="ltr">
“হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, রাসুল (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর সামনের দন্ত মোবারক প্রশস্ত ছিল।যখন তিনি কথা বলতেন তখন তাঁর দন্ত সমূহ থেকে নূর(আলো) বের হত।</div>
<div dir="ltr">
Reference :</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম বায়হাকীঃ দালায়েলুন নবুয়তঃ১/২১৫পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম তিরমিযিঃ শামায়েলে তিরমিযিঃ১২পৃঃ,হাদিস নং-১৪</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম বাগভীঃ শরহে সুন্নাহঃ১৩/২২৩পৃঃ,হাদিসঃ৩৬৪৪</div>
<div dir="ltr">
★ খতিব তিবরিযিঃ মিশকাতুল মাসাবিহঃ৪/৫১৮পৃঃ,হাদিসঃ৫৭৯৭</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম দারেমীঃ আস সুনানঃ১/২০৩পৃঃ,হাদিসঃ৫৯</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম সৈয়ুতিঃ খাসায়েসুল কোবরাঃ১/১১১পৃঃ,হাদিসঃ২৮৪</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম আবদুর রাজ্জাকঃ আল মুসান্নাফঃ১১/২৬০পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম নাবহানীঃ হুজ্জাতুল্লাহি আলাল আলামিনঃ৬৬৩পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★ ইবনে আসাকিরঃ তারিখে দামেস্কঃ২/৫৭পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★ ইবনে হাজর হায়তামীঃ মাযমাউদ যাওয়াইদঃ৮/২৭৯পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম তাবরানিঃ মু’জামুল আওসাতঃহাদিস নং-৩৫৬৩</div>
<div dir="ltr">
★ ইবনে কাসিরঃ আল বেদায়া ওয়ান নেহায়াঃ৬/২৫পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম তাবরানিঃ মু’জামুল কবীরঃ১১/৪১৬পৃঃ হাদিসঃ১২১৮১</div>
<div dir="ltr">
★ উমর ইবনে শাবাহ(ওফাত ২৬২হিঃ) :তারিখে মদীনাঃ২/৬১০পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★ যিয়া মোকাদ্দাসীঃ আহাদিসুল মুখতারঃ১৩/৪৮পৃঃ হাদিসঃ৭০-৭১</div>
<div dir="ltr">
⛔ সনদ পর্যালোচনাঃ</div>
<div dir="ltr">
এ হাদিসটি এ সাহাবী হতে দুইটি সূত্রে বর্ণিত আছে।তাবরানির সংকলিত সনদের একজন রাবীর ব্যাপারে হাইতামী তাঁর মাযমাউদ যাওয়াইদ গ্রন্থে বলেনঃ</div>
<div dir="ltr">
“হাদিসটি তাবরানী বর্ণনা করেছেন, আর সনদে ‘ আবদুল আজিজ বিন আবি সাবিত’ রাবী রয়েছেন আর তিনি দুর্বল।”</div>
<div dir="ltr">
★ইবনে হাজর হাইতামীঃমাযমাউয যাওয়াইদঃ৮/২৭৯পৃঃ,হাদিসঃ১৪০৩১</div>
<div dir="ltr">
★ইমাম বায়হাকীঃদালায়েলুন নবুয়তঃ২/১৪৮পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
কিন্তু সুনানে দারেমী,শামায়েলে তিরমিযি, উমর ইবনে শাবাহ তার তারিখে মদীনায়, যিয়া মোকাদ্দাসীর গ্রন্থে এ রাবী নেই।তাই সনদটি প্রথম সূত্রে দ্বঈফ হলেও দ্বিতীয় অন্য সূত্রে সহীহ।</div>
<div dir="ltr">
⛔ দলীল নং-২</div>
<div dir="ltr">
“হযরত আবু কিরসাপা (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) বর্ণনা করেন,আমি ও আমার মা এবং আমার খালা রাসুল (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর নিকট বায়াত গ্রহন করলাম।অতঃপর আমরা যখন ফিরে আসলাম তখন আমার মা ও খালা আমাকে বললেন হে প্রিয় ছেলে! আমরা রাসুল (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর মত সুশ্রী,সুভাষী ও নম্রভাষী কাউকে দেখিনি।যখন তিনি কথা বলতেন তখন আমরা তাঁর পবিত্র মুখ মোবারক থেকে নূর বের হতে দেখতাম।</div>
<div dir="ltr">
Reference :</div>
<div dir="ltr">
★ইমাম সৈয়ুতিঃখাসায়েসুল কোবরাঃ১/১১১পৃঃ,হাদিসঃ২৮৫</div>
<div dir="ltr">
★ইবনে হাজর হাইতামীঃমাযমাউয যাওয়াইদঃ৮/২৭৯পৃঃ,হাদিসঃ১৪০৩২</div>
<div dir="ltr">
★ইমাম নাবহানীঃহুজ্জাতুল্লাহি আলাল আলামিনঃ৬৬৩পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★ইমাম তাবরানীঃমু’জামুল কবীরঃ৩/১৮পৃঃ,হাদিসঃ২৫১৮</div>
<div dir="ltr">
⛔ দলীল নং-৩</div>
<div dir="ltr">
হযরত আবু হুরায়রা(রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, ” নবী করীম (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) যখন হাসতেন,তখন পবিত্র দাঁত সমুহ থেকে নূর বের হত, যা দ্বারা দেয়াল আলোকিত হয়ে যেত।</div>
<div dir="ltr">
Reference :</div>
<div dir="ltr">
★ইমাম সৈয়ুতিঃখাসায়েসুল কোবরাঃ১/১৩৬পৃঃ,হাদিসঃ৪০০</div>
<div dir="ltr">
★ইমাম বায়হাকীঃদালায়েলুন নবুয়তঃ২/১৪৮পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★ইবনে হাজর হাইতামীঃমাযমাউয যাওয়াইদঃ৮/২৭৯পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★মোল্লা আলী ক্বারীঃজামিউল ওয়াসায়েলঃ২/১৫পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★ ইমাম হালবীঃ সিরাতে হালবিয়্যাহঃ৩/৪৬৮পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
⛔ দলীল নং-৪</div>
<div dir="ltr">
হযরত আবু হুরায়রা(রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত তিনি বলেন রাসুলে আকরাম (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর দাঁড়ি মোবারক কাল এবং সামনের দাঁত মোবারক অত্যন্ত আলোকময় ও সুন্দর ছিল।</div>
<div dir="ltr">
Reference :</div>
<div dir="ltr">
★দালায়েলুন নবুয়তঃ১/১২৭পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★খাসায়েসুল কোবরাঃ১/১৩৪পৃঃ হাদিসঃ৩৮৭</div>
<div dir="ltr">
★বুখারীঃআদাবুল মুফরাদাতঃ১/৩৯৫পৃঃ,হাদিসঃ১১৫</div>
<div dir="ltr">
★সিরাতে হালবিয়্যাহঃ৩/৪৬৮পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
⛔ দলীল নং-৫</div>
<div dir="ltr">
হযরত হাসান(রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন</div>
<div dir="ltr">
“রাসুল (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) যখন রাগান্বিত হতেন মুখ মোবারক ফিরিয়ে নিতেন এবং মন সংকুচিত হয়ে যেত বলে মনে হত।আনন্দিত হলে দৃষ্টি ঝুঁকিয়ে নিতেন, তাঁর বরকতময় হাসি ছিল মুচকি হাঁসি।হাঁসির সময় দাঁত থেকে শিলার মত নূর বের হত বা ঝলমল করত।”</div>
<div dir="ltr">
Reference :</div>
<div dir="ltr">
★খাসায়েসুল কোবরাঃ১/১৩৯পৃঃহাদিসঃ৪১৪</div>
<div dir="ltr">
★মাযমাউদ যাওয়াইদঃ৮/২৭৮পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★শামায়েলে তিরমিযিঃ১/১৩৫পৃঃ,হাদিসঃ২১৬</div>
<div dir="ltr">
★দালায়েলুন নবুয়তঃ১/২৮৮পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★শুয়াবুল ঈমানঃ৩/২৪পৃঃ,হাদিসঃ১৩৬২</div>
<div dir="ltr">
★বাগভী,শরহুস সুন্নাহঃ১৩/২৭২পৃঃ</div>
<div dir="ltr">
★আর রাহিকুল মাখতুমঃ১/৪৪৬পৃঃ</div>
<br /></div>
</div>

রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর নুরতত্ত্বঃ

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর নুরতত্ত্বঃ লেখক, অনুবাদক, সংকলক ও রেফারেন্স কালেকশনঃ (Masum Billah Sunny) (ব্লগার,...

জুলাই ০৮, ২০১৮

Top

ইসলামি বিশ্বকোষ

শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ

শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ

শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ

শেষ জমানায় উম্মতে মুহাম্মদী ﷺ

#জুমার নামাজের জন্য তাড়াতাড়ি বের হওয়া হজ্জ

কারবালার মাটি নিয়ে নবিজীর ভবিষ্যতবানী

রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর নুরতত্ত্বঃ

পোস্টসমূহ

Categories

পপুলার