কিতাবঃ নূরে মুজাচ্ছাম (ﷺ) [পর্ব ৬] (পৃঃ ৬৪-৭৫) [মুফতি আলাউদ্দিন]

<div align="left"><p dir="ltr" style="font-family: sans-serif;"><b>▪ কিতাবঃ নূরে মুজাচ্ছাম (ﷺ)</b><br><b>▪ লেখক, সংকলকঃ মুফতি মােহাম্মদ আলাউদ্দিন জেহাদী</b><br><b>▪ Text Ready : Masum Billah Sunny</b><br></p><div><b><br></b></div><p dir="ltr"><b><i><br></i></b></p><p dir="ltr"><b><i>ময়ুরের সুরতে রাসূল (ﷺ)</i></b><br></p></div><p dir="ltr"><br></p><div align="left"><p dir="ltr">▓█► হজরত সাইব ইবনে ইয়াজিদ (রাঃ) বর্ণনা করেন, <br>নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা একটি গাছ সৃষ্টি করলেন যার ৪টি শাখা বা ঢাল ছিল। অতঃপর নূরে মুহাম্মদী (ﷺ) সৃষ্টি করে ঐ গাছের ডালের মাঝে ময়ূরের সূরতে রাখলেন।"<br></p></div><p dir="ltr">★ জুযউল মাফকূদ মিন মুছান্নাফে আন্দির রাজ্জাক, ৫১-৫২ প<br>★ ইমাম গাজ্জালী: দাকায়েকুল অখবার</p><p dir="ltr"><b>সনদ ছহীহু। এই হাদিসটিও সনদের দিকে ছহীহ।</b></p><p dir="ltr">▓█► হজরত সাইব ইবনে ইয়াজিদ (রাঃ) এর রেওয়াত দ্বারা প্রমাণ হয়ে যায়, "আল্লাহর রাসূল (ﷺ) সৃষ্টি জগৎ সৃষ্টি হওয়ার পূর্বে আল্লাহর দরবারে ময়ূরের সূরতে ছিলেন।"</p><p dir="ltr">তখন মাটি কিংবা মাটির এই পৃথিবীর কোন অস্তিত্বই ছিলনা।</p><p dir="ltr">ছহীহ সনদে হজরত জাবের (রাঃ) থেকে বর্ণিত,<br>♣ “হজরত জাবের আল আনছারী (রাঃ) বর্ণনা করেন, আমি রাসূলে পাক (ﷺ) কে জিজ্ঞাসা করলাম,<br>ইয়া রাসূলাল্লাহ ! আমার পিতা-মাতা আপনার কদমে কুরবান হউক (ইহা তাজিমার্থে) ! আপনি আমাকে সংবাদ দিন আল্লাহ পাক সর্বপ্রথম কি সৃষ্টি করেছেন? প্রিয় নবীজি (ﷺ) বললেন: হে জাবের। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছর পূর্বে তার স্বীয় নূর থেকে তােমার নবীর নুর মুবারক সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর সেই নূর আল্লাহর কুদরতে পরিক্রমন করতে থাকল যেভাবে আল্লাহ চেয়েছেন। তখন কোন ওয়াক্ত, লওহ-কলম, জান্নাত-জাহান্নাম, ফেরেস্থা, আসমান-জমীন, চন্দ্র-সূর্য, জ্বীন-ইনছান কোন কিছুই ছিলনা।.....।”</p><p dir="ltr">Reference :</p><p dir="ltr">★ মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক এর যুযউল মাফকুদ, ৬৩ পৃ:।<br>★ আল মাদখাল, ১ম খন্ড, ৩২ পৃ: কৃত: আল্লামা ইবনুল হাজরঃ]; -<br>★ মাওয়াহেবুল্লাদুন্নিয়া, ১ম খন্ড, ৭১ পৃ:<br>★ শারিহে বুখারী ইমাম কাস্তালানী রহঃ<br>★ শরহে মাওয়াহেব লিয যুরকানী, ১ম খন্ড, ৮৯ পৃ: আল্লামা ইমাম যুরকানী।<br>★ তাফহিমাতে ইলাহিয়্যা, ১৯ কৃতঃ শাহ ওয়ালী উল্লাহ মােহাদ্দিসে দেহলবী (রহঃ)<br>★ নশরুত্তিব, ৫ পৃ: কৃত: মাওলানা আশরাফ আলী থানভী);<br>★ ছিরাতে হালভিয়া, ১ম খন্ড, ৪৭ পৃ: কৃত: আল্লামা নুরউদ্দিন আলভী রঃ;<br>★ তাফছিরে রুহুল মায়ানী, ১ম জিঃ ৯০ পৃ: কৃত: আল্লামা মাহমুদ আলুসী আগদাদী (রহঃ)<br>★ কাশফুল খাফা, ১ম খন্ড, ২৩৭ পৃ: [কৃত: ইমাম আলুনী রঃ;<br>★ আছারুল মরফুয়া, ৪২-৪৩ পৃ: কৃত: আব্দুল হাই লাখনভী<br>★ আল মাউরিদুর রাভী, ২২ পৃ: কৃত: মােল্লা আলী কারী র;<br>★ ফাওয়ায়ে হাদিছিয়া, ৪৪ কৃত: ইবনে হাজার হায়তামী মক্কী রঃ;<br>★ আলহাবী লিল যাওয়া, ১ম খন্ড, ৩৮৪ পৃ: কৃত: ইমাম ছিয়তী (রঃ);<br>★ আদ দুরারুল বাহিয়্যাহ, ৪-৮ : কৃতঃ আল্লামা নববী রঃ</p><p dir="ltr">♣ এই হাদিসের সনদ হল:<br>عن عبد الرزاق عن معمر عن ابن منکدر عن جابر بن عبد الله قال قلت...<br>“ইমাম আব্দুর রাজ্জাক (রহঃ), <br>↓<br>তিনি মামার (রহঃ) হতে, <br>↓<br>তিনি ইবনে মুনকাদির (রহঃ) হতে, <br>↓<br>তিনি হজরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (রাঃ) হতে বর্ণনা করেন তিনি বলেন, আমি জিজ্ঞাসা করলাম......।” </p><p dir="ltr"><b><i>উল্লেখিত সনদখানা পুরােটাই বিশুদ্ধ বা ছহীহ।</i></b> </p><p dir="ltr">কিন্তু আফছুছের বিষয় হল, ওহাবীরা নতুন ছাপা মুছান্নাফের কিতাব থেকে এই হাদিসটি পুরােটাই বাদ করে দিয়েছে। পুরাতন কিতাবে এই হাদিস খানা সনদসহ মওজুদ আছে। আর সেই পুরাতন আসল নকশাটি আরবের ডুবাই অঞ্চলে আল্লামা ঈসা মানি হিমইয়ারী (হাফিজাহুল্লাহ) এর সংরক্ষনে রয়েছে এবং সেটার হুবহু স্কেনিং করা পৃষ্টা যুব উল মাফকুদ' কিতাবে তিনি দিয়েছেন। হাদিসখানা যে পূর্ব যুগে মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক' কিতাবে মওজুদ ছিল তার ব্যাপারে <b><i>বিভিন্ন কিতাবে ইমামগণ সাক্ষ্য প্রদান রয়েছে। </i></b><br>যেমনঃ</p><p dir="ltr">→ ইমাম হাফিজ ইবনে হাজার মক্কী (রহঃ), <br>→ ইমাম আলুনী (রহঃ),<br>→ ইমাম মাহমুদ আলুছী বাগদাদী হানাফী (রহঃ), → ইমাম বুরহান উদ্দিন আলী হালভী (রহঃ), <br>→ ইমাম কাস্তালানী (রহঃ), <br>→ আল্লামা শায়েখ আব্দুল হক মােহাদ্দেছ দেহলভী (রহঃ), <br>→ আল্লামা মােল্লা আলী ক্বারী (রহঃ), <br>→ ইমাম যুরকানী (রহঃ), <br>→ মাওলানা আব্দুল হাই লাখনভী<br>→ ইমাম নববী (রহঃ), <br>→ মাওলানা আশরাফ আলী থানভী </p><p dir="ltr">তারা প্রত্যেকেই তাদের স্ব স্ব কিতাব সমূহে হাদিসটিকে মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক এর রেফারেন্স হিসেবে উল্লেখ করেছেন। <br>তাই যতই কাটাসাট করুক না কেন ওনাদের সাক্ষ্য কাটশাট করতে হলে তাদের সকলের কিতাবই আগে বিকৃত করতে হবে।</p><p dir="ltr">নিচে আলাদা করে প্রত্যেক ইমামরা কিভাবে হাদিসটি উল্লেখ করেছেন তা দেওয়া হলঃ</p><p dir="ltr">♣ ইমাম আবুল আব্বাস শিহাবুদ্দিন কাস্তালানী (রঃ) (ওফাত ৯২৩ হিজরী) তদীয় কিভাবে এভাবে হাদিসটি উল্লেখ করেছেন, ....।</p><p dir="ltr">“ইমাম আব্দুর রাজ্জাক (রঃ) তার সনদে হজরত জাবের (রাঃ) হতে হাদিস বর্ণনা করেছেন.....।" (ইমাম কাতালানী: মাওয়াহেদুনিমী, ১ম খন্ড, ৪৮ পৃঃ)</p><p dir="ltr">♣ ইমাম যুরকানী (রঃ) তার "শরহে মাওয়াহেব" এর মধ্যেও হাদিসটি ব্যাখ্যাসহ স্বীকৃতি দিয়ে এভাবেই উল্লেখ করেছেন। </p><p dir="ltr">অনেকে লিখেছেন, ইমাম কাস্তালানী (রঃ) এই হাদিস খানা ভুলে মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক এর রেফারেন্স দিয়েছে। তারা আরাে লিখেছে, ইমাম কাস্তালানী (রঃ) এর পূর্বে কেউ এই হাদিস উল্লেখ করেননি। অথচ ইমাম কাস্তালানী (রঃ) এর পূর্বেও বহু মােহাদ্দিছ ইমামগণ তাঁদের কিতাবে হাদিস খানা অথবা নূরে মুহাম্মদী (রহঃ) যে প্রথম সৃষ্টি ইহা বর্ণনা করেছেন। <br><b><i>যেমন লক্ষ্য করুন: </i></b><br>♣ ইমাম আবু সা'দ নিছাপুরী আরকুশী (রঃ) (ওফাত ৪০৭ হিজরী} তাঁর সুপ্রসিদ্ধ সিরাত গ্রন্থ “শরফুল মােস্তফা” ১ম খন্ড, ৩০৭ পৃষ্টায় (যা দারুল বাশায়েরুল ইসলামিয়্যা, মক্কাতুল মুকারামা হতে প্রকাশিত হাদিস খানা নিম্মােক্তভাবে উল্লেখ রয়েছে : -</p><p dir="ltr">"ইমাম আব্দুর রাজ্জাক (রহঃ) তাঁর সনদে জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন।”</p><p dir="ltr">তৎকালীন কোন আলিম এই হাদিসের বিরুদ্ধে কথা বলেননি। </p><p dir="ltr">♣ আল্লামা ইয়াহইয়া ইবনে আবু বকর ইবনে মুহাম্মদ ইবনে ইয়াহইয়া আলআমরী হারদ্বী  ওফাত ৮৯৩ হিজরী, তিনি “বাহ্জাতুল মাহফিল ওয়া বাগিয়াতুল আমহালফি তালখিছুল মুযিজাত ওয়াল সিওর ওয়াশ শামায়েল” কিতাবে ১ম খন্ড ১৫ পৃষ্টায় (যা দারুস সদর বইরুত থেকে প্রকাশিত) এই হাদিস খানা এভাবে উল্লেখ করেছেন :-</p><p dir="ltr">"ইমাম আব্দুর রাজ্জাক মজবুত সনদে জাবের (রাঃ) এর হাদিসটি বর্ণনা করেছেন।” <br>তৎকালীন কোন আলিম এর বিরুদ্ধে সমালােচনা করেননি। </p><p dir="ltr">♣ আল্লামা ইমাম হুছাইন ইবনে মুহাম্মদ হুছাইন দিয়ারবকরী (রহঃ) ওফাত ৯৬৬ হিজরী তিনি তাঁর লিখিত তারিখুল খামিছ” কিতাবে হজরত জাবের (রাঃ) এর হাদিসখানা এভাবে উল্লেখ করেছেন,<br>کما روی عن جابر بن عبد الله الانصاري أنه قال سألت رسول الله صلى الله عليه وسلم عن أول شي خلقه الله قال هونور نبيك يا جابر<br>-“যেমন হজরত জাবের (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে, নিশ্চয় তিনি রাসূল (ﷺ) কে আল্লাহর প্রথম সৃষ্টি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেছেন। প্রিয় নবীজি (ﷺ) বলেছেন: হে জাবের। সেটা তােমার নবীর নূর।” <br>★ (ইমাম দিয়ার বকরী: তারিখুল খামিছ, ১ম খন্ড, ১৯ পৃঃ)। </p><p dir="ltr">♣ ইমাম জালালুদ্দিন ছিয়তী (র<u>হঃ</u>) এর প্রায় সম-সাময়িক বিশ্ব বিখ্যাত ইমাম আল্লামা হাফিজ ইবনে হাজার হায়তামী মক্কী (রঃ) [ওফাত ৯৭৪ হিজরী] তিনি তার “ফাওয়ায়ে হাদিছিয়্যা” কিতাবের ৪৪ পৃষ্টায় হাদিস খানা মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক এর রেফারেন্সে উল্লেখ করেছেন। যেমন:<br>فقد أخرج عبد الراق بسنده عن جابر بن عبد الله الأنصاري رضي الله عنهما<br>-“অবশ্যই আব্দুর রাজ্জাক (রহঃ) তার সনদে হজরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ আনছারী (রাঃ) থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন.....।" <br>★ (ফাতওয়ায়ে হাদিছিয়্যা, ৮৫ পৃঃ) </p><p dir="ltr">♣ হাফিজুল হাদিস ইমাম ইবনে হাজার মক্কী (রঃ) তার অন্য কিতাবে বলেন,<br>وروى عبد الرزاق في مسنده أن النبي صلى الله عليه وسلم قال: إن الله خلق نور محمد قبل الأشياء من نوره<br>-ইমাম আব্দুর রাজ্জাক তার মুসনাদে বর্ণনা করেছেন, নিশ্চয় আল্লাহর নবী (ﷺ) বলেছেন: নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সব কিছুর পূর্বে নূরে মুহাম্মদী সৃষ্টি করেছেন।” <br>★ (হফিল ইবনে হাজার মক্কী: আশরাফুল অছাইল ফি শরহে শমাইল, ১ম খন্ড, ৩৬ পৃঃ)</p><p dir="ltr">♣ আল্লামা মহিউদ্দিন আব্দুল কাদের ইবনে শায়েখ আব্দুল্লাহ আইদারুছ (রঃ) (ওফাত ১০৩৮ হিজরী) তদীয় কিতাবে বলেন,<br>وروى عبد الرژاق ي ده أن النبي صلى الله عليه وسلم قال إن الله خلق نور تمتد قبل الأشياء من نوره<br>-“ইমাম আব্দুর রাজ্জাক তার সনদে বর্ণনা করেন, নিশ্চয় আল্লাহর নবী (ﷺ) বলেছেন: আল্লাহ তা'য়ালা সব কিছুর পূর্বে আল্লাহর নূর থেকে নবী পাক (ﷺ) এর নূর সৃষ্টি করেছেন।”<br>★ (নূরুছ ছাফির আনি আখবারিল কারনিল আশির, ৮ম পূঃ)।</p><p dir="ltr">♣ ইমামুশ শায়েখ ইসমাঈল ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল হাদী আল-আজলুনী (রঃ) (ওফাত ১১৬২ হিজরী) তদীয় কিতাবে হাদিসটি উল্লেখ করেছেন এভাবে, ....।<br>“ইমাম আব্দুর রাজ্জাক (রহঃ) তার সনদে হজরত জাবের (রাঃ) হতে হাদিস বর্ণনা করেছেন.....।" <br>★ (ইমাম আজলুনী: কাশফুল খফা, ১ম খন্ড, ২৩৭ পৃ:)। </p><p dir="ltr">♣ প্রখ্যাত মুহাদ্দিছ আল্লামা আব্দুল হাই লাখনভী তদীয় কিতাবের বলেন, </p><p dir="ltr">“অবশ্যই প্রথম সৃষ্টি নূরে মুহাম্মদী সৃষ্টির আব্দুর রাজ্জাক (রাঃ) এর রেওয়াতটি প্রমাণিত।” <br>★ (আল্লামা আব্দুল হাই লখিনভী: আছারুল মারফুয়া, ১ম খন্ড, ৪৩ পৃ)</p><p dir="ltr">♣  হাদিসটি আল্লামা নুরুদ্দিন হালভী (রহঃ) (ওফাত ১০৪৪ হিজরী) তদীয় কিতাবে এভাবে উল্লেখ করেছেন,<br>وقد قال له جابر: یا رسول الله أخبرني عن أول شيء خلقه الله تعالى قبل الأشياء؟ قال: يا جابر إن الله خلق قبل الأشياء نور نبيك من نوره<br>-“অবশ্যই রাসূল (ﷺ) কে জাবের (রাঃ) জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ। আমাকে বলুন সব কিছুর পূর্বে আল্লাহ কি সৃষ্টি করেছেন? প্রিয় নবীজি (ﷺ) বললেনঃ হে জাবের। সব কিছুর পূর্বে আল্লাহ তাঁর নূর থেকে তােমার নবীর নূর সৃষ্টি করেছেন।” ★ (ছিরাতে হালভিয়া, ১ম খন্ড, ২১৪ পৃঃ)</p><p dir="ltr">♣ হজরত জাবের (রাঃ) এর হাদিসটির সত্যতা আরেকটি রেওয়াত দ্বারা পাওয়া যায়,<br>ثنا الحسين بن شبيب المكب، حدثنا محمد بن زياد الحريري، عن<br>قال ابن جرير : فرات بن أبي الفرات، عن معاوية بن كير عن أبيه قال: قال رسول الله صلى الله<br>ژون) قال: لوح من ثور وقلم بن ثور يجري بما<br>عليه وسلم: (ن والقلم وما هو كائن إلى يوم القيامة<br>-“মুয়াবিয়া ইবনে কুররা (রাঃ)<br>↓<br>তার পিতার সূত্রে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, রাসূলে পাক (ﷺ) বলেছেন: নূন, কলমের শপত এবং যা দ্বারা লিখা হয় এই আয়াত সম্পর্কে রাসূল (ﷺ) বলেছেন: লাওহ নূর থেকে সৃষ্টি, কলম নূর থেকে সৃষ্টি, এভাবেই কেয়ামত পর্যন্ত চলমান থাকবে।” </p><p dir="ltr">★ হাফিজ ইবনে কাছির: তাফছিরে ইবনে কাছির, ৮ম বন্ড, ১৮৬ পৃঃ <br>★ ইমাম ছিয়তী: আল হাবী লিল ফাতওয়া, ১ম খন্ড, ৪২৯ পৃঃ <br>★ তাফছিরে তাবরী, ২৩তম খন্ড, ১৪৪ পৃ: সূরা কলম এর ১ম আয়াতের ব্যাখ্যায়;<br>★ ইমাম ছিয়তী: তাফছিরে দুরে মানছুর, ৮ম খন্ড, ২৪১ পৃঃ</p><p dir="ltr">♣ এই হাদিসে লাওহ-কলম নূরের তৈরী এই কথা স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। আরেকটি রেওয়াতে পাওয়া যায় আরশ’ নূরের তৈরী। যেমন,<br>تری علی بخر بن نصر الخولاني المصري، ثنا أسد بن موسی ننا يوف، عن أبي العتيبي ابن بنت وهب بن منبه، عن وهب بن منبه قال إ الله خلق العرش من نور<br>-“ওহাব ইবনে মুনিয়া (রাঃ) বলেন: নিশ্চয় আল্লাহ তা'য়ালা আরশকে নূর থেকে সৃষ্টি করেছেন।” <br>★ (তাফছিরে ইবনে আবী হাতেম, হাদিস নং ১০২১৫)। </p><p dir="ltr">♣ নূন, লাওহে মাহফুজ ও কলম নূরের সৃষ্টি এই ব্যাপারে আরেকটি রেওয়াত উল্লেখ করা যায়,</p><p dir="ltr">وأخرج الرافعي في تاريخ قزوین من طریق وبير عن الضحاك عن ابن عباس قال: قال<br>ول الله صلى الله عليه وسلم: الكون اللوح المحفوظ والقلم من نور ساطع<br>-“হজরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, <br>রাসূলে করিম (ﷺ) বলেছেন: নুন, লাওহ, মাহফুজ ও কলম উজ্জল নুর থেকে সৃষ্টি।” <br>★ (তাফছিরে দুরে মনসুর ৮ম খন্ড, ২৪১ পৃ)</p><p dir="ltr"><b><i>উল্লেখিত হাদিস সমূহ দ্বারা হজরত জাবের (রাঃ) এর নুরের আরাে স্পষ্ট প্রমাণিত হয়। </i></b>কারণ লওহ-কলম, নূন ও আরশ নূরের তৈরী।<br>• যা হজরত জাবের (রাঃ) এর নূরের হাদিসে স্পষ্ট বলা হয়েছে।</p><p dir="ltr">▓█► <b><i>ইমাম ছিয়তী (রহঃ) কি জাবের (রাঃ) এর নূরের হাদিসকে জাল বলেছেন? </i></b></p><p dir="ltr">♣ ইমাম আব্দুর রহমান জালালুদ্দিন ছিয়তী (<b><i>রহঃ</i></b>) তার ''আল-হাভী লিল ফাতওয়া নূরে মুহাম্মদী প্রথম সৃষ্টি হওয়ার ব্যাপারে উল্লেখিত হাদিসটি সম্পর্কে বলেছেন:<br>"ইহার উপর নির্ভর করা যায় এমন কোন সনদ নেই।”<br>★ (ইমাম ছিয়তী: আল হাভী লিল ফাতওয়া, ১ম খন্ড, ৩৮৬ পৃঃ) </p><p dir="ltr">অর্থাৎ ইমাম ছিয়তীর কাছে এর সনদটি অনির্ভরযােগ্য। ইমাম ছিয়তী বলেননি যে, ইহার কোন সনদ নেই। বরং তিনি বলেছেন নির্ভর করার মত সনদ নেই। </p><p dir="ltr">▓█► <b><i>সম্ভবত তিনি ইমাম ছালাভী (রহঃ) এর বর্ণিত হাদিসটি সম্পর্কে এরূপ বলেছেন।</i></b> <br><b><i>কেননা ইমাম ছিয়তীর উল্লেখিত হাদিসের মতন মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক এর হাদিসের মতনের সাথে সম্পূর্ণ মিল নেই। </i></b></p><p dir="ltr"><b><i>সর্বোপরি ইমাম ছিয়তী (রহঃ) এর উল্লেখিত হাদিসখানা ইমাম আব্দুর রাজ্জাক (রহঃ) বর্ণিত হজরত জাবের (রাঃ) এর হাদিসটি নয়। </i></b></p><p dir="ltr"><b><i>কারণ মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক এর হাদিসের মতন এবং ‘আল হাতী লিল ফাতওয়া এর মতনে অনেক ব্যবধান রয়েছে। </i></b></p><p dir="ltr">তাছাড়া ইমাম ছিয়তী (রহঃ) তার আলােচনার মাঝে কোথাও বলেননি যে, ইহা হজরত জাবের (রাঃ) এর বর্ণিত মুছান্নাফের হাদিস। <br>তাই ইমাম জালালুদ্দিন ছিয়তী (রহঃ) এর এই কথা মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক এর হাদিসকে জাল-জয়ীফ বলার কোন সুযােগ নেই। </p><p dir="ltr">বরং ইমাম ছিয়তী (রহঃ) মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক এর হাদিসটির সত্যতা স্বীকার করেছেন তার ‘খাছায়েদুল কোবরা" কিতাবে হাদিসটি চয়ন করেছিলেন বলে প্রমাণ পাওয়া যায়। <br>যেমনঃ<br>♣ শায়েখ আল্লামা গুমারী তার কিতাবে বলেন: <br>“ইমাম সুয়ূতী (রহঃ) তার "খাছায়েছুল কুবরা" কিতাবে "মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক" এর রেফারেন্সে হাদিস খানা বর্ণনা করেছেন। <br>★ ইরশাদুত তালেবীন নজীব ইলা মা ফিল মাওলিদিন নাববী মিনাল আকাজিব।<br>★ হাদিসের নামে জালিয়াতী পৃষ্টা নং ৩২৮। </p><p dir="ltr"><i><b>অতীব আফছুছের বিষয় হল, বর্তমানে সেই ‘খাছায়েদুল কুবরা কিতাব থেকেও এই হাদিসখানা বাদ করে দিয়েছে। আল্লাহ পাক সব সত্যের পিছনে তার প্রমাণ রেখে দেন। যেমন ভড ছালাফীদের অনুচর শায়েখ আব্দুল্লাহ গুমারী' তার কিতাবে ‘খাছাইছুল কুবরায় এই হাদিস থাকার কথাটি স্বীকার করেছেন।</b></i></p><p dir="ltr">হে মুসলীম ভাতা ও ভগ্নিগণ! এ এক কঠিন মচিবতের জামানা! নবীর দুশমনেরা কিতাব থেকে হাদিস বাদ করে দিচ্ছে স্বার্থের কারণে। এখন আলাহই তার নবীর ইজ্জত রক্ষা করবেন, ইহাই সর্বশেষ প্রত্যাশী। <br><i><b>এছাড়াও মােট ৫২ জন মােহাদ্দিছ হাদিসখানা তাদের স্ব স্ব কিতাবে উল্লেখ করেছেন। </b></i><br>বিশ্ব বিখ্যাত ইমামগণের কেউ হাদিসটিকে জাল-মওজু বলেননি, বরং তাঁরা তাঁদের স্ব স্ব কিতাবে নূরে মুহাম্মদীর স্বপক্ষে এই হাদিস দলিল হিসেবে পেশ করেছেন। যেসকল ইমামগণ এই হাদিস উল্লেখ করেছেন, তাদের সংক্ষিপ্ত তালিকা দেওয়া হল:<br>১. আল্লামা ইবনে হাজার হায়তামী মক্কী (রহঃ), <br>২. আল্লামা ইমাম ইয়াহইয়া আল আমরী আল হারদ্বী (রহঃ) <br>৩. ইমাম কাস্তালানী (রহঃ), <br>৪. ইমাম যুরকানী (রহঃ), <br>৫. ইমাম জালালুদ্দিন ছিয়তী (রহঃ), <br>৬. ইমাম দিয়ার বকরী (রহঃ),<br>৭. ইমাম আবু সাদ নিছাপুরী খারকুশী (রহঃ),<br>৮. ইমাম ইবনুল হাজ্জ মালেকী (রহঃ), <br>৯. ইমাম বদরুদ্দিন আইনী (রহঃ),<br>১০. ইমাম সুলতান মােল্লা আলী ক্বারী (রহঃ) <br>১১. ইমাম আজলুনী (রহঃ), .<br>১২. ইমাম শাহ ওলিউল্লাহ মােহাদ্দেছ দেহলভী (রহঃ) <br>১৩. ইমাম নূরউদ্দিন আলী হালভী (রহঃ), <br>১৪. ইমাম মাহমুদ আলুছী বাগদাদী (রহঃ), <br>১৫. মাওলানা আশরাফ আলী থানভী সাহেব, ১৬. মাওলানা আব্দুল হাই লাখনবী সাহেব,  <br>১৭. ইমাম নববী (রহঃ) প্রমূখ। </p><p dir="ltr">প্রথম সৃষ্টি হচ্ছে 'নূর' তারপর অন্ধকার সৃষ্টি হয়েছে। এক কথায় নূরের আগে অন্য কিছু সৃষ্টি করা হয়নি। এ বিষয়ে একাধিক সূত্র বর্ণিত আছে। </p><p dir="ltr">♣ বিখ্যাত ঐতিহাসিক ও বিশিষ্ট তাবেঈ মুহাম্মদ ইবনে ইসহাক (রহঃ) বলেন:<br>حنی محمد بن حبد، قال: حدثنا سلمة بن الفضل، قال: قال محممد بن إسحاق: كان أول ما خلق الله تبارك وتعالى: التوتر والظلمة<br>“ইমাম ইবনে জারির তাবারী (রহঃ) মুহাম্মদ ইবনে ইসহাক (রহঃ) হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: আল্লাহ পাক সর্বপ্রথম নূর সৃষ্টি করেছেন এরপর অন্ধকার সৃষ্টি করেছেন।” <br>★ তাফছিরে তাবারী শরীফ, ১ম খন্ড, ৪৬০ পৃ: হাদিস নং ৫৯০; <br>★ ইমাম আইনী: উমদাতুল বারী, ১০ম খন্ড, ৫৪৩ পৃ:</p><p dir="ltr">♣ বিশিষ্ট তাবেঈ হজরত কাতাদা (রহঃ) এর বক্তব্য:<br>ورزی سعید عن قتادة قال: أول ما خلق الله التوتر والظلم<br>“সাঈদ → হজরত কাতাদা (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: আল্লাহ তা'লা সর্বপ্রথম নূর সৃষ্টি করেছেন এরপরে অন্ধকার সৃষ্টি করেছেন।” ★ তাফছিরে কুরতুবী, ২০তম জিলদ ৬১ পৃঃ</p><p dir="ltr">সর্বপ্রথম যে আল্লাহর রাসূল (ﷺ) কে সৃষ্টি করা হয়েছে তা অন্যভাবে আল্লাহর নবী (ﷺ) বলেছেন। যেমনঃ</p><p dir="ltr">“হজরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, <br>রাসূলে পাক (ﷺ) বলেছেন: তখন তার (আদম আলায়হিস সালাম এর) সন্তানদেরকে দেখালেন, ফলে তিনি পারস্পরিক শ্রেষ্ঠত্ব নিরিক্ষা করতে লাগলেন। অবশেষে তিনি একটি নূর দেখতে পেয়ে বললেন: ওহে রব! এই নূর কে? আল্লাহ তা'লা বলেন: সে তােমার পুত্র আহমদ! সেই প্রথম সৃষ্ট, সেই শেষ (শেষে প্রেরিত), সে প্রথম শাফায়াতকারী ও তারই শাফায়াত প্রথম কবুল করা হবে।” <br>★ ইমাম বায়হাক্কী : দালায়েলুন্নবুয়াত, ৫ম খন্ড, ৪৮৩ পৃ: হাদিস নং ২২১৮; <br>★ ইমাম খারকুশী : শরফুল মুস্তফা, ১ম খন্ড, ৩০৯ পৃ: <br>★ ইমাম হিন্দী: কানজুল উম্মাল, হাদিস নং ৩২০৫৩; <br>★ ইমাম ছিয়তী: খাইছুল কুবরা, ১ম খন্ড, ১০২ পৃঃ</p><p dir="ltr">♣ এই হাদিস সম্পর্কে আহলে হাদিসদের শায়খ নাছিরুদ্দিন আলবানী তার কিতাবে বলেন:</p><p dir="ltr">(আলবানী) বলছি: এই হাদিসের সনদ হাছান, ইহার সকল বর্ণনাকারীগণ ইমাম বুখারী (রহঃ) এর বর্ণনাকারী।”<br>★ আলবানী: সিলছিলায়ে জয়ীফা, হাদিস নং ৬৪৮২</p><p dir="ltr">♣ এর সমর্থনে আরেকটি হাদিস উল্লেখ কছি, আল্লামা ইমাম ছা'লাভী (রহঃ) (ওফাত ৪২৭ হিজরী) তদীয় তাফছিরে উল্লেখ করেন,<br>اخبرنا ابو عثمان سعيد بن محمد بن محمد بن إبراهيم العدل قال: حدثنا أبو الحسين محمد<br>صور الراعظ قال: حدثنا أبو عمر محمد بن عبد الواحد الزاهد قال: حدثنا محمد ابن<br>من برنس الكني قال: حلا عيد الله بن عائشة قال: حلتنا حماد بن سلمة عن ثابت عن أنس قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: أن الله تعالى خلقني من نور<br>“হজরত আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূলে পাক (ﷺ) বলেছেন: <br>নিশ্চয় আল্লাহ তা'লা তাঁর নূর থেকে আমাকে সৃষ্টি করেছেন.....।” <br>★ (তাফছিরে ছালাভী, ৭ম খন্ড, ১১১ পৃঃ)</p><p dir="ltr">♣ অনুরূপ আরেকটি রেওয়াত উল্লেখ করা যায়,<br>ابن عباس إن الله عز وجل خلقني من نوره وخلق أبا بكر من نوري وخلق عمر من نور أبي بكر وخلق المؤمنين كلهم من نور عمر غير اليين والمرسلين<br>-“হজরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, আল্লাহর রাসূল (ﷺ) বলেছেন: <br>নিশ্চয় আল্লাহ তা'লা আমাকে তার নূর থেকে সৃষ্টি করেছেন। <br>- আবু বকর (রাঃ) কে আমার নূর হতে, <br>- উমর (রাঃ) কে আবু বকরের নূর হতে সৃষ্টি করা হয়েছে। <br>- সকল মুমীনদেরকে উমরের নূর থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে শুধু নবী-রাসূলগণ ব্যতীত।”<br>★ মুসনাদ আল ফেরদৌছ, হাদিস নং ৬৪০</p><p dir="ltr">♣ বিশ্ব বিখ্যাত ইমাম ও হাফিজুল হাদিস, ইমাম ইবনে হাজার আসকালানী (রহঃ) (ওফাত ৮৫২ হিজরী) বলেছেন ও হিজরী ১১শ শতাব্দির মােজাদ্দিদ, আল্লামা মােল্লা আলী কারী হানাফী (রহঃ) {ওফাত ১০১৪ হিজরী) সংকলন করেছেন,<br>قال ابن حجر: اختلفت الروايات في أول المخلوقات، واتا گنا بيتها في شرح شمائل التيني أين أولها الثور الذي خلق منه عليه الشلاة والسلام التاء، تم الترش<br>-“হাফিজ ইবনু হাজার আসকালানী (রহঃ) বলেন: প্রথম সৃষ্টি সম্পর্কে<b><i> রেওয়ায়েত গুলোর মধ্যে ভিন্নতা রয়েছে</i></b>। এর সার কথা, যেমনটি আমি শরহে শামায়েলে তিরমিজি কিতাবে বলেছি, নিশ্চয় এ গুলাের মধ্যে প্রথম সৃষ্টি হল নূর যা দ্বারা রাসূলে পাক (ﷺ) কে সৃষ্টি করা হয়েছে। অতঃপর পানি সৃষ্টি করা হয় অতঃপর আরশ সৃষ্টি করা হয়।” <br>★ (ইমাম মােল্লা আলী কারী: মেরকাত শরহে মেসকাত, ১ম খন্ড, ২৪১ পৃ:, ৭৯ নং হাদিসের ব্যাখ্যায়)  </p><p dir="ltr">♣ বিভিন্ন কিতাবে এভাবে উল্লেখ আছে,</p><p dir="ltr">قال شول الله صلى الله عليه وسلم أول ما خلق الله نوري<br>-“নবী করিম (ﷺ) বলেন: আল্লাহ পাক সর্ব প্রথম আমার নূর সৃষ্টি করেছেন।” <br>★ ইমাম আলুছি আল বাগদাদী হানাফীঃ তাফছিরে রুল মায়ানীঃ , ৮ম খন্ড ৪২৪ পৃঃ ১ম খন্ড, ৯০ পৃ:<br>★ ইমাম আজলুনীঃ কাশফুল খাফা, ১ম খন্ড ৩১১ পৃঃ <br>★ ইমাম বদরুদ্দীন আঈনীঃ উমদাতুল ক্বারী শরহে বুখারী, ১০ম খন্ড <br>★ ইমাম মােল্লা আলী কারীঃ মেরকাত শরহে মেসকাত, ১ম খন্ড, ২৭০ পূঃ <br>★ ইমাম ইসমাঈল হাক্কীঃ তাফছিরে রুহুল বয়ান, ২য় খন্ড, ৪২৯ পূ।<br>★ আল্লামা মুফতী শফীঃ তাফছিরে মাআরেফুল কোরআন,  সূরা আনআমের শেষের দিকে। <br>★ ইমাম আব্দুল হক মােহাদ্দিসে দেহলভীঃ মাদারেজুন্নবুয়ত, ১ম খন্ড, ৭ পৃ:<br>★ তাফছিরে নিছাফুরী,<br>★ গাউছে পাক আব্দুল কাদের জিলানীঃ ছিররুল আছরার,  ৪৮ পূ হিজরী ১০ম শতকের মােজাদ্দেদ,<br>★ ভারত উপমহাদেশে যিনি সর্বপ্রথম জাহাজ দিয়ে হাদিসের কিতাব এনেছেন তিনি হলেন "মারকাজুল আসানিদ আল্লামা শায়েখ আব্দুল হক মােহাদ্দেছ দেহলভী" তিনি এই হাদিসকে বিশুদ্ধ বলে অভিমত পেশ করেছেন। (মাদারেজুন্নবুয়্যাত, ১ম খন্ড)। </p>

কিতাবঃ নূরে মুজাচ্ছাম (ﷺ) [পর্ব ৬] (পৃঃ ৬৪-৭৫) [মুফতি আলাউদ্দিন]

▪ কিতাবঃ নূরে মুজাচ্ছাম (ﷺ) ▪ লেখক, সংকলকঃ মুফতি মােহাম্মদ আলাউদ্দিন জেহাদী ▪ Text Ready : Masum Billah Sunny ময়ুরের সুরতে রাসূল (ﷺ) ▓█► হজ...

Read more »

বিভিন্ন তফসীরগ্রন্থ থেকে সূরা দুখান এ বর্ণিত (লাইলাতুল মুবারাকা) শব্দের ব্যাখ্যাঃ

<div class="separator" style="text-align: left; font-family: sans-serif; clear: both;"><br></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><div style="clear: both;"><p style="text-align: left;"><font face="sans-serif"><br></font></p><p style="text-align: left;"><br></p><span style="font-family: sans-serif; font-weight: bolder;"><p style="text-align: left;"><i style="font-weight: bolder;"><u>★ তফসীরে ইবনে আব্বাস (রাঃ) </u></i></p></span></div><div style="text-align: left; font-family: sans-serif; clear: both;"><span style="font-weight: bolder;"><i><u><br></u></i></span></div><div style="clear: both;"><p style="text-align: left;"><font face="sans-serif"><b><i><u><br></u></i></b></font></p><p style="text-align: left; font-family: sans-serif; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEit9HiKkJcga4kUNlJz4WWRF-4lxbIBDqlsSA719dRn4fOAlKZUwhViLpYtego1XEf2CEbM9UxjzK47WhtVfSqxlAlUwJpPu2DblJf_icLg1aimIX7opGUNrIBJK6W4bDQ2v-CUrzNtV8k/s1600/IMG_20180427_171513.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><span style="font-weight: bolder;"><i><img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEit9HiKkJcga4kUNlJz4WWRF-4lxbIBDqlsSA719dRn4fOAlKZUwhViLpYtego1XEf2CEbM9UxjzK47WhtVfSqxlAlUwJpPu2DblJf_icLg1aimIX7opGUNrIBJK6W4bDQ2v-CUrzNtV8k/s640-rw/IMG_20180427_171513.jpg"></i></span></a><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEit9HiKkJcga4kUNlJz4WWRF-4lxbIBDqlsSA719dRn4fOAlKZUwhViLpYtego1XEf2CEbM9UxjzK47WhtVfSqxlAlUwJpPu2DblJf_icLg1aimIX7opGUNrIBJK6W4bDQ2v-CUrzNtV8k/s1600/IMG_20180427_171513.jpg" imageanchor="1" style="font-family: sans-serif; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><br></a></p><p style="text-align: left; font-family: sans-serif; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj-r45e1K-Lw6hOl7G8hs8jz4QeTqr1F-6bn2-SLbP6hWFH5rwvUGGGNtytkNtmoB9XKcayQ37aI5C8i8zOtUonxvgl-PkF78P2-lFUd_xjTzSSaqm-Quod5O6IOdR6bRXhh0jl7W6Nf3E/s1600/IMG_20180427_171537.jpg" imageanchor="1" style="font-family: sans-serif; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"></a><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj-r45e1K-Lw6hOl7G8hs8jz4QeTqr1F-6bn2-SLbP6hWFH5rwvUGGGNtytkNtmoB9XKcayQ37aI5C8i8zOtUonxvgl-PkF78P2-lFUd_xjTzSSaqm-Quod5O6IOdR6bRXhh0jl7W6Nf3E/s1600/IMG_20180427_171537.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><span style="font-weight: bolder;"><i><img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj-r45e1K-Lw6hOl7G8hs8jz4QeTqr1F-6bn2-SLbP6hWFH5rwvUGGGNtytkNtmoB9XKcayQ37aI5C8i8zOtUonxvgl-PkF78P2-lFUd_xjTzSSaqm-Quod5O6IOdR6bRXhh0jl7W6Nf3E/s640-rw/IMG_20180427_171537.jpg"></i></span></a><br></p></div><div style="text-align: left; font-family: sans-serif; clear: both;"><span style="font-weight: bolder;"><i><u><br></u></i></span></div><div style="clear: both;"><p style="text-align: left; font-family: sans-serif;"><i style="font-weight: bolder;"><u>★ মুফতি ইয়ার খান নঈমী (রহঃ) → তফসীরে নুরুল ইরফান</u></i></p><p style="text-align: left;"><font face="sans-serif"><br></font></p></div><div style="text-align: left; font-family: Arial, Helvetica, sans-serif;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiNM3G-L-NzNnDcSz7SUePCVOzFCKsgAgsZ4W_c6x3KPeV2Jk0hlGKdEkXo3nOwBrJ0N5oIl9n9dkUBDPNjZeT2uXQT25f13eOlbR4nBnIR5s6OW-4XRIFk3QZzj1vXbQvnwi_rUO72fL4/s1600/IMG_20180427_170801.jpg" imageanchor="1" style="font-family: sans-serif; text-align: center; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiNM3G-L-NzNnDcSz7SUePCVOzFCKsgAgsZ4W_c6x3KPeV2Jk0hlGKdEkXo3nOwBrJ0N5oIl9n9dkUBDPNjZeT2uXQT25f13eOlbR4nBnIR5s6OW-4XRIFk3QZzj1vXbQvnwi_rUO72fL4/s640-rw/IMG_20180427_170801.jpg" style="border-style: none; height: auto;"></a></div><p style="font-family: Arial, Helvetica, sans-serif; text-align: start;"></p><div style="clear: both;"><p style="text-align: left; font-family: sans-serif;"><i style="font-weight: bolder;"><u>★ ইমাম নঈমউদ্দীন মুরাদাবাদী (রহঃ) → তফসীরে খাজাইনুল ইরফান</u></i></p><p style="text-align: left;"><font face="sans-serif"><br></font></p><p style="text-align: left; font-family: sans-serif; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj8CNQN8sn6beP808wKcjrDKPaayDDTjvYG2Qz6C8XbsNppapuz_CVoPZxQMrHR11-JQ_QpKkJl-8aFxzpmOcX2nRjxzwt6l-hhFfLBHIiB5pRw92BOVQMzL-kReWHwAGDnKPWG4AmTNYg/s1600/IMG_20180427_170830.jpg" imageanchor="1" style="font-family: sans-serif; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"></a><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj8CNQN8sn6beP808wKcjrDKPaayDDTjvYG2Qz6C8XbsNppapuz_CVoPZxQMrHR11-JQ_QpKkJl-8aFxzpmOcX2nRjxzwt6l-hhFfLBHIiB5pRw92BOVQMzL-kReWHwAGDnKPWG4AmTNYg/s1600/IMG_20180427_170830.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj8CNQN8sn6beP808wKcjrDKPaayDDTjvYG2Qz6C8XbsNppapuz_CVoPZxQMrHR11-JQ_QpKkJl-8aFxzpmOcX2nRjxzwt6l-hhFfLBHIiB5pRw92BOVQMzL-kReWHwAGDnKPWG4AmTNYg/s640-rw/IMG_20180427_170830.jpg"></a><br></p></div><div style="font-family: sans-serif; clear: both;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj8CNQN8sn6beP808wKcjrDKPaayDDTjvYG2Qz6C8XbsNppapuz_CVoPZxQMrHR11-JQ_QpKkJl-8aFxzpmOcX2nRjxzwt6l-hhFfLBHIiB5pRw92BOVQMzL-kReWHwAGDnKPWG4AmTNYg/s1600/IMG_20180427_170830.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><div style="text-align: left; color: rgb(0, 0, 0);"><span style="font-weight: bolder;"><i><u>★ মুফতি মুহাম্মদ শফী (তাবলিগ জামাতের মুরুব্বী, পাকিস্তান) → তফসীরে মা'আরেফুল কুরআন</u></i></span></div></a><div style="text-align: left;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj8CNQN8sn6beP808wKcjrDKPaayDDTjvYG2Qz6C8XbsNppapuz_CVoPZxQMrHR11-JQ_QpKkJl-8aFxzpmOcX2nRjxzwt6l-hhFfLBHIiB5pRw92BOVQMzL-kReWHwAGDnKPWG4AmTNYg/s1600/IMG_20180427_170830.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"></a><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiFNQTrtTqpHrlFomNs5ZdG_bRR8D_In91W3PiD2zJcQP1NnDAmOxxNjyM1Oils4oFx3jJUv2sAft0B1Om8hbWGSZIWMiZfOTxUg0g2epeANszMHFmHSjSd9zdon41xicbnIr2mwzh1P7k/s1600/IMG_20180427_170901.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiFNQTrtTqpHrlFomNs5ZdG_bRR8D_In91W3PiD2zJcQP1NnDAmOxxNjyM1Oils4oFx3jJUv2sAft0B1Om8hbWGSZIWMiZfOTxUg0g2epeANszMHFmHSjSd9zdon41xicbnIr2mwzh1P7k/s640-rw/IMG_20180427_170901.jpg" style="border-style: none; height: auto;"></a></div></div><div style="text-align: left; font-family: sans-serif; clear: both;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj8CNQN8sn6beP808wKcjrDKPaayDDTjvYG2Qz6C8XbsNppapuz_CVoPZxQMrHR11-JQ_QpKkJl-8aFxzpmOcX2nRjxzwt6l-hhFfLBHIiB5pRw92BOVQMzL-kReWHwAGDnKPWG4AmTNYg/s1600/IMG_20180427_170830.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><br></a></div><div style="font-family: sans-serif; clear: both;"><div style="text-align: left;"><span style="font-weight: bolder;"><i><u>★ ইমাম কাজী সানাউল্লাহ পানিপথী (রহঃ) → তফসীরে মাযহারী</u></i></span></div><div style="text-align: left;"><span style="font-weight: bolder;"><i><u><br></u></i></span></div><p style="text-align: left; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgcfgFkwp_ppZGWB_v7SqhqvARIhPbIjQkwyhXSFRpOPZS7XzDiQwNT7OlvVQoJmvMgY8un7vKlJckJ2dUn3zUUIetqjJzkO1Ojmt8AS2yt3i5EHl8C8BxyRT87BUUXFj1nk-EGQMNDdMM/s1600/IMG_20180427_163000.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgcfgFkwp_ppZGWB_v7SqhqvARIhPbIjQkwyhXSFRpOPZS7XzDiQwNT7OlvVQoJmvMgY8un7vKlJckJ2dUn3zUUIetqjJzkO1Ojmt8AS2yt3i5EHl8C8BxyRT87BUUXFj1nk-EGQMNDdMM/s640-rw/IMG_20180427_163000.jpg"></a><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgcfgFkwp_ppZGWB_v7SqhqvARIhPbIjQkwyhXSFRpOPZS7XzDiQwNT7OlvVQoJmvMgY8un7vKlJckJ2dUn3zUUIetqjJzkO1Ojmt8AS2yt3i5EHl8C8BxyRT87BUUXFj1nk-EGQMNDdMM/s1600/IMG_20180427_163000.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><br></a></p><p style="text-align: left; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjk4-qsGlMTZ84r2T0gLfArQ9fbhnEzPY9QAdMmkRAHFHeJkYHZFC9ldGdGFV0SQEMdInyJdPFju1Swmkms1kkytWgaBZLqtpwL7b4Uj7xOGLx5gv8PiJ8HDzkRZsAGklTMRKJoJ2LoAXk/s1600/IMG_20180427_163028.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"></a><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjk4-qsGlMTZ84r2T0gLfArQ9fbhnEzPY9QAdMmkRAHFHeJkYHZFC9ldGdGFV0SQEMdInyJdPFju1Swmkms1kkytWgaBZLqtpwL7b4Uj7xOGLx5gv8PiJ8HDzkRZsAGklTMRKJoJ2LoAXk/s1600/IMG_20180427_163028.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjk4-qsGlMTZ84r2T0gLfArQ9fbhnEzPY9QAdMmkRAHFHeJkYHZFC9ldGdGFV0SQEMdInyJdPFju1Swmkms1kkytWgaBZLqtpwL7b4Uj7xOGLx5gv8PiJ8HDzkRZsAGklTMRKJoJ2LoAXk/s640-rw/IMG_20180427_163028.jpg"></a><br></p></div><div class="separator" style="text-align: left; font-family: sans-serif; clear: both;"><br></div><div style="text-align: left; font-family: sans-serif; clear: both;"><span style="font-weight: bolder;"><i><u>★ ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী (রহঃ) → তফসীরে জালালাইন</u></i></span></div><div style="clear: both;"><p style="text-align: left;"><font face="sans-serif"><b><i><u><br></u></i></b></font></p><p style="text-align: left; font-family: sans-serif; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgFeZrOW9hfNJE-YjUrzylzkd3ZwqWs5u9K6rE-kYG7C2lCq5C5ebeWsdKDrxkltdD7tzez8sB1aH60J71_Kt8MIogFIrCviRBTU7r91Ah-Qd9WGKlBH0p8c0I00DXBvxogiebRJab1SiQ/s1600/Screenshot_2018-04-27-15-39-14-294_com.google.android.apps.docs.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgFeZrOW9hfNJE-YjUrzylzkd3ZwqWs5u9K6rE-kYG7C2lCq5C5ebeWsdKDrxkltdD7tzez8sB1aH60J71_Kt8MIogFIrCviRBTU7r91Ah-Qd9WGKlBH0p8c0I00DXBvxogiebRJab1SiQ/s640-rw/Screenshot_2018-04-27-15-39-14-294_com.google.android.apps.docs.png"></a><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgFeZrOW9hfNJE-YjUrzylzkd3ZwqWs5u9K6rE-kYG7C2lCq5C5ebeWsdKDrxkltdD7tzez8sB1aH60J71_Kt8MIogFIrCviRBTU7r91Ah-Qd9WGKlBH0p8c0I00DXBvxogiebRJab1SiQ/s1600/Screenshot_2018-04-27-15-39-14-294_com.google.android.apps.docs.png" imageanchor="1" style="font-family: sans-serif; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><br></a></p><p style="text-align: left; font-family: sans-serif; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj0zjRE10bMocUsPqJ5Apu3_g_IeJBsebfmTKacsuuE22QuiMsb6Vins673imiYY174l4FdU8zyqa9bwe_qlIYsq_3AmP3Ow_1jiE79TF_QpytvtDsS0OrwKMCKe_D1qGF5A9pnIbanEpo/s1600/IMG_20180427_171000.jpg" imageanchor="1" style="font-family: sans-serif; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"></a><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj0zjRE10bMocUsPqJ5Apu3_g_IeJBsebfmTKacsuuE22QuiMsb6Vins673imiYY174l4FdU8zyqa9bwe_qlIYsq_3AmP3Ow_1jiE79TF_QpytvtDsS0OrwKMCKe_D1qGF5A9pnIbanEpo/s1600/IMG_20180427_171000.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj0zjRE10bMocUsPqJ5Apu3_g_IeJBsebfmTKacsuuE22QuiMsb6Vins673imiYY174l4FdU8zyqa9bwe_qlIYsq_3AmP3Ow_1jiE79TF_QpytvtDsS0OrwKMCKe_D1qGF5A9pnIbanEpo/s640-rw/IMG_20180427_171000.jpg"></a><br></p></div><div class="separator" style="text-align: left; font-family: sans-serif; clear: both;"><br></div><div style="text-align: left; font-family: sans-serif; clear: both;"><span style="font-weight: bolder;"><i><u>★ ইমাম ইবনে কাসীর (রহঃ) → তফসীরে ইবনে কাসীর</u></i></span></div><div style="clear: both;"><p style="text-align: left;"><font face="sans-serif"><b><i><u><br></u></i></b></font></p><p style="text-align: left; font-family: sans-serif; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgHnWIxQaHzfc6o8n5S9YXyZDW-XgkTd_wzMOBpwxTliVPjdtDA8IYaQVC7Mv84s2TF4UJv-yghqKqpcoC-w7FPtGtPMKO5pv2OmaDZfL0WA5r2rblk2F-gcewUy1Crc9Tn8ZJBQYwwQBo/s1600/IMG_20180427_171105.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgHnWIxQaHzfc6o8n5S9YXyZDW-XgkTd_wzMOBpwxTliVPjdtDA8IYaQVC7Mv84s2TF4UJv-yghqKqpcoC-w7FPtGtPMKO5pv2OmaDZfL0WA5r2rblk2F-gcewUy1Crc9Tn8ZJBQYwwQBo/s640-rw/IMG_20180427_171105.jpg"></a><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgHnWIxQaHzfc6o8n5S9YXyZDW-XgkTd_wzMOBpwxTliVPjdtDA8IYaQVC7Mv84s2TF4UJv-yghqKqpcoC-w7FPtGtPMKO5pv2OmaDZfL0WA5r2rblk2F-gcewUy1Crc9Tn8ZJBQYwwQBo/s1600/IMG_20180427_171105.jpg" imageanchor="1" style="font-family: sans-serif; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><br></a></p><p style="text-align: left; font-family: sans-serif; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjtX3QshEYKdjHu_JqSFQ8eYd5lyCPcIUAcv-fxtoC9LxARjFiEwhhzBT2ZZ3SmmP1mw1B0j6knheFInfaIQzSIAk0ZfIOJjw-WE_gV3D3XvPmAaE3yXbP32rRopRxeq_RbEO5Gvnl4pbg/s1600/IMG_20180427_171042.jpg" imageanchor="1" style="font-family: sans-serif; margin-left: 1em; margin-right: 1em;"></a><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjtX3QshEYKdjHu_JqSFQ8eYd5lyCPcIUAcv-fxtoC9LxARjFiEwhhzBT2ZZ3SmmP1mw1B0j6knheFInfaIQzSIAk0ZfIOJjw-WE_gV3D3XvPmAaE3yXbP32rRopRxeq_RbEO5Gvnl4pbg/s1600/IMG_20180427_171042.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjtX3QshEYKdjHu_JqSFQ8eYd5lyCPcIUAcv-fxtoC9LxARjFiEwhhzBT2ZZ3SmmP1mw1B0j6knheFInfaIQzSIAk0ZfIOJjw-WE_gV3D3XvPmAaE3yXbP32rRopRxeq_RbEO5Gvnl4pbg/s640-rw/IMG_20180427_171042.jpg"></a><br></p></div></div><p></p>

বিভিন্ন তফসীরগ্রন্থ থেকে সূরা দুখান এ বর্ণিত (লাইলাতুল মুবারাকা) শব্দের ব্যাখ্যাঃ

★ তফসীরে ইবনে আব্বাস (রাঃ)  ★ মুফতি ইয়ার খান নঈমী (রহঃ) → তফসীরে নুরুল ইরফান ★ ইমাম নঈমউদ্দীন মুরাদাবাদী (রহঃ) → তফসীরে খাজাইনুল ইরফান ★ মুফ...

Read more »

বিভিন্ন তফসীরগ্রন্থ থেকে সূরা দুখান এ বর্ণিত "লাইলাতুল মুবারাকা" নিয়ে ব্যাখ্যাঃ

<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEit9HiKkJcga4kUNlJz4WWRF-4lxbIBDqlsSA719dRn4fOAlKZUwhViLpYtego1XEf2CEbM9UxjzK47WhtVfSqxlAlUwJpPu2DblJf_icLg1aimIX7opGUNrIBJK6W4bDQ2v-CUrzNtV8k/s1600/IMG_20180427_171513.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEit9HiKkJcga4kUNlJz4WWRF-4lxbIBDqlsSA719dRn4fOAlKZUwhViLpYtego1XEf2CEbM9UxjzK47WhtVfSqxlAlUwJpPu2DblJf_icLg1aimIX7opGUNrIBJK6W4bDQ2v-CUrzNtV8k/s640-rw/IMG_20180427_171513.jpg"> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj-r45e1K-Lw6hOl7G8hs8jz4QeTqr1F-6bn2-SLbP6hWFH5rwvUGGGNtytkNtmoB9XKcayQ37aI5C8i8zOtUonxvgl-PkF78P2-lFUd_xjTzSSaqm-Quod5O6IOdR6bRXhh0jl7W6Nf3E/s1600/IMG_20180427_171537.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj-r45e1K-Lw6hOl7G8hs8jz4QeTqr1F-6bn2-SLbP6hWFH5rwvUGGGNtytkNtmoB9XKcayQ37aI5C8i8zOtUonxvgl-PkF78P2-lFUd_xjTzSSaqm-Quod5O6IOdR6bRXhh0jl7W6Nf3E/s640-rw/IMG_20180427_171537.jpg"> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiNM3G-L-NzNnDcSz7SUePCVOzFCKsgAgsZ4W_c6x3KPeV2Jk0hlGKdEkXo3nOwBrJ0N5oIl9n9dkUBDPNjZeT2uXQT25f13eOlbR4nBnIR5s6OW-4XRIFk3QZzj1vXbQvnwi_rUO72fL4/s1600/IMG_20180427_170801.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiNM3G-L-NzNnDcSz7SUePCVOzFCKsgAgsZ4W_c6x3KPeV2Jk0hlGKdEkXo3nOwBrJ0N5oIl9n9dkUBDPNjZeT2uXQT25f13eOlbR4nBnIR5s6OW-4XRIFk3QZzj1vXbQvnwi_rUO72fL4/s640-rw/IMG_20180427_170801.jpg"> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj8CNQN8sn6beP808wKcjrDKPaayDDTjvYG2Qz6C8XbsNppapuz_CVoPZxQMrHR11-JQ_QpKkJl-8aFxzpmOcX2nRjxzwt6l-hhFfLBHIiB5pRw92BOVQMzL-kReWHwAGDnKPWG4AmTNYg/s1600/IMG_20180427_170830.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj8CNQN8sn6beP808wKcjrDKPaayDDTjvYG2Qz6C8XbsNppapuz_CVoPZxQMrHR11-JQ_QpKkJl-8aFxzpmOcX2nRjxzwt6l-hhFfLBHIiB5pRw92BOVQMzL-kReWHwAGDnKPWG4AmTNYg/s640-rw/IMG_20180427_170830.jpg"> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiFNQTrtTqpHrlFomNs5ZdG_bRR8D_In91W3PiD2zJcQP1NnDAmOxxNjyM1Oils4oFx3jJUv2sAft0B1Om8hbWGSZIWMiZfOTxUg0g2epeANszMHFmHSjSd9zdon41xicbnIr2mwzh1P7k/s1600/IMG_20180427_170901.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiFNQTrtTqpHrlFomNs5ZdG_bRR8D_In91W3PiD2zJcQP1NnDAmOxxNjyM1Oils4oFx3jJUv2sAft0B1Om8hbWGSZIWMiZfOTxUg0g2epeANszMHFmHSjSd9zdon41xicbnIr2mwzh1P7k/s640-rw/IMG_20180427_170901.jpg"> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgcfgFkwp_ppZGWB_v7SqhqvARIhPbIjQkwyhXSFRpOPZS7XzDiQwNT7OlvVQoJmvMgY8un7vKlJckJ2dUn3zUUIetqjJzkO1Ojmt8AS2yt3i5EHl8C8BxyRT87BUUXFj1nk-EGQMNDdMM/s1600/IMG_20180427_163000.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgcfgFkwp_ppZGWB_v7SqhqvARIhPbIjQkwyhXSFRpOPZS7XzDiQwNT7OlvVQoJmvMgY8un7vKlJckJ2dUn3zUUIetqjJzkO1Ojmt8AS2yt3i5EHl8C8BxyRT87BUUXFj1nk-EGQMNDdMM/s640-rw/IMG_20180427_163000.jpg"> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjk4-qsGlMTZ84r2T0gLfArQ9fbhnEzPY9QAdMmkRAHFHeJkYHZFC9ldGdGFV0SQEMdInyJdPFju1Swmkms1kkytWgaBZLqtpwL7b4Uj7xOGLx5gv8PiJ8HDzkRZsAGklTMRKJoJ2LoAXk/s1600/IMG_20180427_163028.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjk4-qsGlMTZ84r2T0gLfArQ9fbhnEzPY9QAdMmkRAHFHeJkYHZFC9ldGdGFV0SQEMdInyJdPFju1Swmkms1kkytWgaBZLqtpwL7b4Uj7xOGLx5gv8PiJ8HDzkRZsAGklTMRKJoJ2LoAXk/s640-rw/IMG_20180427_163028.jpg"> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgFeZrOW9hfNJE-YjUrzylzkd3ZwqWs5u9K6rE-kYG7C2lCq5C5ebeWsdKDrxkltdD7tzez8sB1aH60J71_Kt8MIogFIrCviRBTU7r91Ah-Qd9WGKlBH0p8c0I00DXBvxogiebRJab1SiQ/s1600/Screenshot_2018-04-27-15-39-14-294_com.google.android.apps.docs.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgFeZrOW9hfNJE-YjUrzylzkd3ZwqWs5u9K6rE-kYG7C2lCq5C5ebeWsdKDrxkltdD7tzez8sB1aH60J71_Kt8MIogFIrCviRBTU7r91Ah-Qd9WGKlBH0p8c0I00DXBvxogiebRJab1SiQ/s640-rw/Screenshot_2018-04-27-15-39-14-294_com.google.android.apps.docs.png"> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj0zjRE10bMocUsPqJ5Apu3_g_IeJBsebfmTKacsuuE22QuiMsb6Vins673imiYY174l4FdU8zyqa9bwe_qlIYsq_3AmP3Ow_1jiE79TF_QpytvtDsS0OrwKMCKe_D1qGF5A9pnIbanEpo/s1600/IMG_20180427_171000.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj0zjRE10bMocUsPqJ5Apu3_g_IeJBsebfmTKacsuuE22QuiMsb6Vins673imiYY174l4FdU8zyqa9bwe_qlIYsq_3AmP3Ow_1jiE79TF_QpytvtDsS0OrwKMCKe_D1qGF5A9pnIbanEpo/s640-rw/IMG_20180427_171000.jpg"> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgHnWIxQaHzfc6o8n5S9YXyZDW-XgkTd_wzMOBpwxTliVPjdtDA8IYaQVC7Mv84s2TF4UJv-yghqKqpcoC-w7FPtGtPMKO5pv2OmaDZfL0WA5r2rblk2F-gcewUy1Crc9Tn8ZJBQYwwQBo/s1600/IMG_20180427_171105.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgHnWIxQaHzfc6o8n5S9YXyZDW-XgkTd_wzMOBpwxTliVPjdtDA8IYaQVC7Mv84s2TF4UJv-yghqKqpcoC-w7FPtGtPMKO5pv2OmaDZfL0WA5r2rblk2F-gcewUy1Crc9Tn8ZJBQYwwQBo/s640-rw/IMG_20180427_171105.jpg"> </a> </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjtX3QshEYKdjHu_JqSFQ8eYd5lyCPcIUAcv-fxtoC9LxARjFiEwhhzBT2ZZ3SmmP1mw1B0j6knheFInfaIQzSIAk0ZfIOJjw-WE_gV3D3XvPmAaE3yXbP32rRopRxeq_RbEO5Gvnl4pbg/s1600/IMG_20180427_171042.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjtX3QshEYKdjHu_JqSFQ8eYd5lyCPcIUAcv-fxtoC9LxARjFiEwhhzBT2ZZ3SmmP1mw1B0j6knheFInfaIQzSIAk0ZfIOJjw-WE_gV3D3XvPmAaE3yXbP32rRopRxeq_RbEO5Gvnl4pbg/s640-rw/IMG_20180427_171042.jpg"> </a> </div>

বিভিন্ন তফসীরগ্রন্থ থেকে সূরা দুখান এ বর্ণিত "লাইলাতুল মুবারাকা" নিয়ে ব্যাখ্যাঃ

Read more »

কিতাবঃ নূরে মুজাচ্ছাম (ﷺ) [পর্ব ৭] (পৃঃ ৭৫-৮৩) [মুফতি আলাউদ্দিন]

<div align="left" ><p dir="ltr"><b>▪ কিতাবঃ নূরে মুজাচ্ছাম (ﷺ)</b><br><b>▪ লেখক, সংকলকঃ মুফতি মােহাম্মদ আলাউদ্দিন জেহাদী</b><br><b>▪ Text Ready : Masum Billah Sunny</b><br></p></div><p dir="ltr"><br></p><p dir="ltr">এর সহযােগী হিসেবে আরেকটি হাদিস উল্লেখ করা যায়,<br>قال رسول الله صلى الله عليه وسلم أنا من نور الله والمؤيون فیض نوری<br>-“আল্লাহর রাসূল (ﷺ) বলেছেন: আমি আল্লাহর নূরে সৃষ্ট আর মুমীনগণ আমার নূরের ফয়েজ থেকে সৃষ্টি।" <br>★ ইসমাঈল হাক্কী: তাফছিরে রুহুল বয়ান, ৯ম খন্ড, ৬৩ পৃঃ<br>★ গাউসে পাক হযরত আব্দুল কাদির জিলানী (রহঃ) </p><p dir="ltr">♣ এর  অনুরূপ আরেকটি রেওয়াত উল্লেখ করা যায়,<br>عن عبد الله بن جراد قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم خلقت انا من نورالله وخلق من نوری</p><p dir="ltr">-“হজরত রাসূলে করিম (ﷺ) বলেছেন: আমি আল্লাহর নূর থেকে এবং সৃষ্টিজগৎ আমার দূর থেকে সৃষ্টি।" <br>★ মাতায়েলুল মসাররাত শরহে দালায়েলুল খয়রাত; <br>★ তাফছিরে রুহুল বয়ান, ২য় খন্ড, ৩৭১, ৪২৯ পৃঃ; ৪র্থ খন্ড<br>★ বড়পীর হযরত আব্দুল কাদীর জিলানজ (রহঃ) : সিররুল আছরার, ৪৯ পৃঃ; <br>★ মওজুয়াতুল কবীর, ৪০ পৃঃ; <br>★ ইমাম মোল্লা আলী কারীঃ মওজুয়াতুল কোবরা, ৭২ পৃঃ<br>★ ইমাম আজলুনী: কাশফুল খফা, ১ম খন্ড, ১৯৯'' <br>★ ইমাম হাখাবী: মাকাছিদুল হাছানা, ৯৮ পৃ: </p><p dir="ltr">♣ হাদিসটি উল্লেখ করে ইমাম ছাখাবী (রহঃ), আল্লামা আজলুনী (রহঃ) আল্লামা মােল্লা আলী ক্বারী (রহঃ) লিখেন:<br>وقال الشاوي وعند الديلي بلا إسناد عن عبد بن جراد مزوا أنا من الله والزيتون مئي<br>-“ইমাম ছাখাবী (রহঃ) বলেন: এই হাদিস ইমাম দায়লামী (রহঃ) তদীয় কিতাবে সনদবিহীন এভাবে উল্লেখ করেছেন: “আমি আল্লাহর (নূর) হতে আর সকল কিছু আমার (নূর) হতে।" </p><p dir="ltr">★ ইমাম আজলুনী: কাশফুল খাফা, ১ম খন্ড, ১৮৬ পৃঃ <br>★ ইমাম মােল্লা আলী: মওজুয়াতুল কোবরা, ৭২ পৃঃ <br>★ ইমাম ছাখাবী: মাকাছিদুল হাছান, ৯৮ পৃঃ </p><p dir="ltr">তাই ইমাম দায়লামী (রহ) প্রতি আস্থা রেখে ও অন্যান্য হাদিসের সমার্থক হিসেবে হাদিসটি গ্রহণ করা যায়, কেননা বুখারী শরীফেও এরূপ অনেক সনদবিহীন “তালিক হাদিস" রয়েছে যে গুলােকে মুছান্নিফের উপর নির্ভর করে গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়াও </p><p dir="ltr">♣ ইমাম ছাখাবী এই হাদিস সম্পর্কে বলেন:</p><p dir="ltr">“কিন্তু কোরআন ও সুন্নাহ দ্বারা এই হাদিস প্রমাণিত আছে।" <br>★ (ইমাম ছাখাবী: মাকাছিদুল হাছানা, ৯৮ পৃঃ)</p><p dir="ltr">♣ অনুরূপ ইমাম আলুনী (রহঃ) বলেছেন,<br>وقال بعض الحفاظ: لا يعرف هذا اللفظ مرفوعا, بل الذي لبت في الكتاب والسنة<br>“কোন কোন হাফিজ বলেছেন: মারফুভাবে এই হাদিস জানিনা। বরং ইহা পবিত্র কোরআন ও সুন্নাহ দ্বারা প্রমাণিত।" <br>★ (ইমাম আজলুনীঃ কাসফুল খাফা, ১ম খন্ড, ১৮৬)</p><p dir="ltr"><b><i>আদম সৃষ্টির ১৪ হাজার বছর পূর্বেই তিনি নূর ছিলেন</i></b> </p><p dir="ltr">বিভিন্ন রেওয়াত দ্বারা জানা যায়, আল্লাহর হাবীব রাসূলে পাক (ﷺ)<br>আল্লাহর দরবারে হযরত আদম (আঃ) সৃষ্টি হওয়ার ১৪ হাজার কিংবা ১ হাজার বছর পূর্বেই নূর হিসেবে ছিলেন। আর একথা সকলেই অবগত আছেন যে, পৃথিবীর ৫০ হাজার বছর অথবা ১ হাজার বছর সমান আখেরাতের মাত্র একদিন। চিন্তা করুন! রাসূল (ﷺ) আদম (আঃ) সৃষ্টি হওয়ার কত পূর্ব থেকেই নূর ছিলেন। ছহীহ সনদে এভাবে ইমাম বুখারী (রহঃ) এর উস্তাদ ইমাম আহমদ (রহঃ) উল্লেখ করেছেন,<br>حنا الحن قثنا أحمد بن المقدام المخلئ قثنا الفضيل بن عياض تنائوز بن يزيد، عن خالد بن معدان، عن زاذان، عن سلمان قال: سيف حبيبي رسول الله صلى الله عليه وسلم يول: مما أنا علي تورا بين يدي الله ع وجل، قبل أن يخلق آدم بأربعة عشر ألف عام، فلا خلق الله آدم تم ذلك الثور جزئين، جزء أنا،</p><p dir="ltr">“হজরত সালমান ফারছী (রাঃ) বলেন, আমার হাবীব রাসূল (ﷺ) কে বলতে শুনেছি: আমি ও আলী হজরত আদম (আঃ) সৃষ্টির ১ হাজার বছর পূর্বে আল্লাহর কাছে নূর হিসেবে ছিলাম। যখন আল্লাহ পাক আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করলেন তখন ঐ নূরকে দুইটি ভাগে ভাগ করলেন। একটি হলাে আমি এবং আরেকটি অংশ হল হজরত আলী (রাঃ)।” <br>★ ইমাম আহমদ: ফাবাইলে সাহাবা, ২য় খন্ড, হাদিস নং ১১৩০</p><p dir="ltr">এই হাদিসের রাবী <br>→ 'জাযান আবু আব্দুল্লাহ (রহঃ)' একজন বিশিষ্ট তাবেঈ।<br>→ তার থেকে ইমাম মুসলীম (রহঃ) তার ছহীহ গ্রন্থে হাদিস বর্ণনা করেছেন <br>এবং তাকেঃ<br>→ ইমাম ইবনে মাঈন (রহঃ)<br>→ ইমাম ইবনে সাদ (রহঃ)<br>→ ইমাম আজলী (রহঃ)<br>→ ইমাম ইবনে হিব্বান (রহঃ) <br>→ খতিবে বাগদাদী (রহঃ) বিশ্বস্ত বলেছেন।<br>তাছাড়াও -<br>♣ "আমি তার ব্যাপারে কোন অসুবিধা দেখিনা" ★ (ইমাম আসকালানী: তাহজিবুত তাহজিব, রাবী নং ৫৬৫) </p><p dir="ltr">♣ বর্ণনাকারী ‘খালিদ ইবনে মাদান' বুখারী-মুসলীমের রাবী।</p><p dir="ltr">♣ ছাওর ইবনু ইয়াজিদ' ছহীহ বুখারীর রাবী ও ইমামদের সকলেই তাকে বিশ্বস্ত সত্যবাদী বলেছেন। </p><p dir="ltr">♣ ফুঘাইল ইবনে আয়্যাদ বুখারী-মুসলীমের রাবী।</p><p dir="ltr">♣ বর্ণনাকারী ‘আহমদ ইবনে মিকদাম আল ইজলী' ছহীহ্ বুখারীর রাবী এবং ইমাম সকলেই তার উপর নির্ভর করেছেন ও বিশ্বস্ত বলেছেন।</p><p dir="ltr">♣ এই হাদিসের আরেকজন রাবী হলাে হাছান ইবনে আলী ইবনে রাশিদ ওয়াছেতী'। <br>তার ব্যাপারে হাফিজ ইবনু হাজার আসকালানী (রহঃ) উল্লেখ করেন:-<br>: قال اسلم بن سهل الواسطي بحشل: ثقة. وقال بن حبان مستقيم الحديث قال بن<br>عدي لم ار باحاديثه باسا وقال عبد الله بن المديني عن أيه ثقة<br>→ “আসলাম ইবনে সাহল ওয়াছেতী বাহুশলি বলেন: সে বিশ্বস্ত। <br>→ ইমাম ইবনে হিব্বান বলেন: সে হাদিস বর্ণনায় প্রতিষ্ঠিত। <br>→ ইমাম ইবনে আদী বলেন: তার বর্ণিত হাদিসে কোন অসুবিধা দেখিনা। <br>→ আব্দুল্লাহ ইবনে মাদানী তার পিতা হতে বর্ণনা করেন সে বিশ্বস্ত।" <br>★ (ইমাম আসকালানী: তাহজিবুত তাহজিব, রাবী নং ৫২৬)</p><p dir="ltr">♣ ইমাম যাহাবী (রহঃ) বলেন:<br>“শায়েখ ও বিশ্বস্ত।” <br>★ (ইমাম যাহাবী: আল মুগনী ফিদ দোয়াফা, রাবী নং ১৪৩৩) </p><p dir="ltr">♣ ইমাম যাহাবী অন্যত্র আরাে বলেন:<br>“সত্যবাদী এবং ইমাম বাহশাল (রহঃ) তাকে বিশ্বস্ত বলেছেন।” <br>★ (ইমাম যাহাবী: আল কাশেফ, রাবী নং ১০৪৫) <br>♣ কাজী শাওকানী তার বর্ণিত একটি হাদিস সম্পর্কে বলেন,<br>- ورجاله رجال الصحيح إلا الحسن بن على بن راشد رقذ رفق.</p><p dir="ltr">বর্ণনাকারী সকলেই বিশুদ্ধ শুধু হাছান ইবনে আলী ইবনে রাশিদ ব্যতীত আর সে অবশ্যই বিশ্বস্ত।” <br>★(কাজী শাওকানী: নাইলুল আওতার, ৭ম খন্ড, ৪২ পৃ: ৩০৩১ নং হাদিসের ব্যাখ্যার) </p><p dir="ltr">♣ তার বর্ণিত হাদিস সম্পর্কে আল্লামা হাছান ইবনে আহমদ ছানআনী (রহঃ) বলেন:</p><p dir="ltr">- رواه أبو دارد ورجاله رجال الصحيح إلا الحسن بن علي بن راشد وقد وثق.<br>“ইমাম আবু দাউদ ইহা বর্ণনা করেছেন, এর বর্ণনাকারী সকলেই বিশুদ্ধ শুধু হাছান ইবনে আলী ইবনে রাশিদ ব্যতীত আর সে অবশ্যই বিশ্বস্ত। <br>★ (ফাতহুল গাফ্ফার, ৩য় খন্ড, ১৬০৮ পৃ: ৪৭৭৩ নং হাদিসের ব্যাখ্যায়) </p><p dir="ltr">♣ হাদিস শরীফে আছে,<br>قان قال: حدثنا يحيى بن آدم قال: حدثنا إسرائيل، عن ابي إسحاق<br>اخبرنا أحمد بن قال: كن حبي بن جنادة الشتوي قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: عي وئي، وأنا منه<br>-“হাবাসী ইবনে জুনাদা ছালুলী (রাঃ) বলেন, আল্লাহর রাসূল (ﷺ) বলেছেন: আলী আমার থেকে আমি তার থেকে।” <br>★ ইমাম নাসাঈ: সুনানে কুবরা, হাদিস নং ৮০৯১; <br>★ মুসনাদে আহমদ, হাদিস নং ১৭৫১১; <br>★ সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১১৯; <br>★ ইমাম তাবারানী: মুজামুল কবীর, হাদিস নং ৫১১; <br>★ মুসনাদে ইবনে আবী শায়বাহ, হাদিস নং ৮৪৪</p><p dir="ltr">অর্থাৎ আহলে বাইতের সবাই নবীর অংশ। যেমন এ বিষয়ে হাদিস শরীফে আছে। ইমাম আলী ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল মালেক হিমইয়ারী আল মারুফ আবুল হাছান ইবনে কাত্তান () ওফাত ৬২৮ হিজরী তদীয় কিতাবুল আহকাম' গ্রন্থে উল্লেখ করেন,<br>عن علي بن الحسين عن أبيه عن جده أن النبي صلى الله عليه وسلم قال: كنت<br>،<br>نورا بين يدي ري قبل خلق آدم بأربعة عشر ألف عام<br>-“হজরত আলী ইবনে হুছাইন ইবনে আলী (রাঃ) তার পিতা ও দাদা সূত্র বর্ণনা করেন, রাসূল (ﷺ) বলেছেন: আমি হজরত আদম (আঃ) সৃষ্টির ১৪ হাজার বছর পূর্বেই আল্লাহর কাছে নূর হিসেবে বিদ্যমান ছিলাম।” </p><p dir="ltr">★ ইমাম ইবনে কাতানঃ কিতাবুল আহকাম, ১ম খন্ড, ১৪২ ;<br>★ শরফুল মােস্তফা, ১ম খন্ড, ৩০৮<br>★ ইমাম কাস্তালানী: মায়াহেরুল্লাদুন্নিয়া, ১ম খন্ড, ৭২ পৃ: <br>★ ইমাম যুরকানী: শর মাওয়াহেব, ১ম খন্ড, ১৯৫ পৃঃ;<br>★ আনওয়ারে মুহাম্মদিয়া; কাশফুল খফা, ১ম খন্ড<br>★ সিরাতে হলবিয়া, ১ম খন্ড, ৪৭ পৃঃ; <br>★ তাফছিরে রুহুল বয়ান, ২য় খন্ড, ৪২৯ <br>★ আশরাফ আলী থানভীঃ নশরুত্বিব, ২৬ পূঃ <br>★ আল্লামা শফী উকাড়বী (রহঃ) : জিকরে হাসীন, ৩০ পৃঃ</p><p dir="ltr">♣ ইমাম আলুনী, <br>♣ ইমাম ইবনে ছালেহী, <br>♣ ইমাম কাস্তালানী ও <br>♣ ইমাম মােহন আলী ক্বারী (রহঃ) সকলেই এভাবে হাদিসটি উল্লেখ করেছেন।<br>وفي أحكام ابن القطان فيما ذكره ابن مرزوق عن علي بن الحسين عن أبيه عن<br>"ইবনে কাত্তান তার আহকাম গ্রন্থে উল্লেখ করেন, যা ইবনে মারজুক (রহঃ) হজরত আলী ইবনে হুছাইন (রাঃ) এর পিতা ও দাদার সূত্রে উল্লেখ করেছেন।”<br>★ ইমাম আলুনী: কাশফুল খাফা<br>★ ইমাম কান্তালানী: মাওয়াহেবুলাদুন্নিয়া, ১ম খন্ড, ৯৪ পৃঃ; <br>★ ইমাম ইবনে ছালেহী: সুবুলুল হুদা ওয়ার রাশাদ, ১ম খন্ড, ৬৯ পৃ:<br>★ ইমাম মােল্লা আলী: আল মাওরিদুর রাবী </p><p dir="ltr">♣ হাদিসটি মূলত ইমাম ইবনে মারজুক (রহঃ) এর কিতাবে সনদসহ রয়েছে। ইবনে মারজুক (রহঃ) এর সম্পূর্ণ নাম হল:<br>“আহমদ ইবনে মুহাম্মদ ইবনে কাশেম আল মিছরী র:”। তিনি ইবনে মারজুক (রহঃ) নামে প্রসিদ্ধ। তার ইন্তেকাল ৪১৮ হিজরী।"<br>★ ইমাম যাহাবী: সিয়ারে আলামিন নুবালা, রাবী নং ২৫৬</p><p dir="ltr">♣ আল্লামা হুছাইন ইবনে মুহাম্মদ ইবনে হাছান দিয়ারবকরী (রহঃ) (ওফাত ৯৬৬ হিজরী) তদীয় কিতাবে উল্লেখ করেন,<br>عن النبي صلى الله عليه وسلم أنه قال كنت تورا بين يدي الله<br>عن ابن عباس تائی، قبل أن يخلق آدم بألني عام<br>-“হজরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) নবী করিম (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেন, প্রিয় নবীজি (ﷺ) বলেছেন: আমি আদম (আঃ) সৃষ্টির ১ হাজার বছর পূর্বেও আল্লাহর কাছে নূর হিসেবে ছিলাম।” <br>★ (তারিখুল খামিছ, ১ম খন্ড, ২১ প)।</p><p dir="ltr">♣ হাদিসটি অন্যান্য কিতাবে এভাবেও রয়েছে,</p><p dir="ltr">ژوئه ورا بين يدي الله<br>وعن ابن عباس: أين التي صلى الله عليه وسلم، گائ تقالي، قبل أن يخلق آدم بألفي عام،<br>-“হজরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন: আল্লাহর রাসূল (ﷺ) এর রুহ মােবারক আল্লাহর কাছে আদম (আঃ) সৃষ্টির ১ হাজার বছর পূর্বে নূর হিসেবে ছিলেন।" </p><p dir="ltr">★ কাজী আয়াজ : শিফা শরীফ, ১ম জি: ১৮২ পৃ:<br>★ সিরাতে হালভিয়া, ১ম খন্ড, ৪৬ পৃঃ;<br>★ ইমাম ইবনে ছালেহী: সুবুলুল হুদা ওয়ার রাশাদ, ১ম খন্ড, ৬৯ পূ;<br>★ ইমাম ছিয়তী: খাছায়েদুল কুবরা, ১ম খন্ড, ৬৬ পৃঃ; <br>★ শরফুল মুস্তফা, ১ম খন্ড, ৩০৪ পৃঃ</p><p dir="ltr">♣ শারিহে বুখারী আল্লামা ইমাম কাস্তালানী (রহঃ) আরেকটি হাদিস উল্লেখ করেন, <br>আলমে আরওয়াহ এর জগতে হজরত আদম (আঃ) এর সামনে সকলের রুহ উপস্থিত করার পরে একজন নৃরে খুব চমকাচ্ছিল। তখন বাবা আদম (আ&) জিজ্ঞাসা করলেন, হে আল্লাহ ঐ লােকটি কে? এর জবাবে আল্লাহ তা'লা বলেন:<br>هذا نور نی من ذريتك اسمه في السماء أحمد، وفي الأرض محمد، لولاه ما خلقتك ولا خلقت سماء ولا أرضا<br>-“তিনি নূরের নবী তােমার বংশধরের একজন, আসমান জগতে তার নাম আহমদ এবং জমীনে তার নাম মুহাম্মদ। আমি যদি তাঁকে সৃষ্টি না করতাম তাহলে তােমাকেও বানাইতাম না, এমনকি আসমান-জমীনও বানাইতাম না।" </p><p dir="ltr">★ ইমাম কাস্তালানী: মাওয়াহেবুলাদুন্নিয়া, ১ম খন্ড, ৭০ পূঃ<br>★ শরহে যুরকানী, ১ম খন্ড, ৮৬ পৃঃ</p><p dir="ltr">♣ এ বিষয়ে আরেকটি ছহীহ্ রেওয়াত উল্লেখ করছি,<br>حدثني محمد بن صالح بن ماني، ثنا أبو سهل بشر بن سهل الباد، ثنا عبد الله بن صالح المصري، حدثني معاوية بن صالح، عن سعيد بن شوي، عن عبيد الأغلى بن هلال، عن عرباض بن سارية، صاحب رسول الله صلى الله عليه وآله وسلم<br>شول الله، صلى الله عليه وآله وسلم، يثول: إلي عبد الله واثم<br>قال: يغ التبيين- وإن أم رسول الله صلى الله عليه وآله وسلم رأت حين وضعته تورا أضاءت له صور الام<br>-“হজরত ইরবাজ ইবনে ছারিয়া (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলে পাক (ﷺ) কে বলতে শুনেছি, আমি আল্লাহর বান্দা এবং শেষ নবী। নিশ্চয় রাসূল (ﷺ) এর আম্মাজান যখন তাঁকে ভূমিষ্ঠ করেন তখন দেখেছেন এমন নূর বের হচ্ছেন, যার ফলে শাম দেশের বড় অট্টালিকা গুলো আলােকিত হয়ে গেছে।” <br>★ মুস্তাদরাকে হাকেম, ৪র্থ খন্ড, ১৪৭৫ পৃ: হাদিস নং ৩৫৬৬; <br>★ তিরমিজি শরীফ, ২য় জি: ২০৩ প <br>★ মাদারেজুন্নবুয়্যাত, ১ম খন্ড ৭ ; <br>★ মেসকাত শরীফ, ৫১৩ পৃঃ<br>★ ইমাম বায়হাকীঃ শুয়াইবুল ঈমান, হাদিস নং ১৩২২;<br>★ ইমাম তাবারানী: মুসনাদে শামেঈন, হাদিস নং ১৯৩৯; <br>★ ইমাম মােল্লা আলী: মেরকাত শরহে মেসকাত, ১০ম খন্ড, ৪৩৯ পূ;<br>★ ইমাম বায়হাকী দালায়েলুন্নবুয়াত, ২য় খন্ড, ৯০ পৃঃ; <br>★ ইমাম কাস্তালানী: মাওমাহেবুল্লাদুনিয়া, ১ম খন্ড, ৭২ পৃঃ;<br>★ ইমাম সুয়ূতী: খাছায়েসুল কোবরা; <br>★ মুসনাদে আহমদ, হাদিস নং ১৭১৫১;<br>★ ইমাম তাবারানী: মুজামুল কবীরে ও মুজামুল আওছাতে, ৩য় খন্ড, ১৫৮ <br>★ ইমাম বগভী: শরহে সুন্নাহ, ১ম খন্ড, ২০৭ </p><p dir="ltr">♣ এই হাদিস সম্পর্কে ইমাম হাকেম (রহঃ) ও ইমাম যাহাবী (রহঃ) বলেছেন,<br>“এই হাদিসের সনদ ছহীহ।” <br>★ (মুস্তাদরাকে হাকেম, ৪র্থ খন্ড, ১৪৭৫ পৃ: হাদিস নং ৩৫৬৬)</p><p dir="ltr">♣ এই হাদিস সম্পর্কে আল্লামা হাফিজ ইবনে হাজার আসকালানী বলেন,</p><p dir="ltr">. أخرجه أحمد وصححه بن حبان والحاكم وفي حديث أبي أمامة عند أحمد نحوه<br>→“ইমাম আহমদ (রহঃ) ইহা বর্ণনা করেছেন, ইবনে হিব্বান (রহঃ) ও ইমাম হাকেম (রহঃ) হাদিসটিকে ছহীহ বলেছেন। <br>→ হজরত আবু উমামা (রাঃ) থেকেও অনুরূপ হাদিস বর্ণিত রয়েছে।" <br>★ (ইমাম আসকালানী: ফাতহল বারী শরহে বুখারী, ৬ষ্ঠ খন্ড, ৫৮৩ পৃ: ‘আলামাতে নবুয়াত ফিল ইসলাম' বাবে)। </p><p dir="ltr">♣ এই হাদিস সম্পর্কে দালায়েলুন্নবুয়াত কিতাবের হাশিয়ায় আছে, <br>“এই হাদিসের সনদ ছহীহ।" </p><p dir="ltr">♣ এমনকি নাছিরুদ্দিন আলবানীও হাদিসটিকে ছহীহ বলেছেন। (তালিকাত হাহান ছহীহ ইবনে হিব্বান) </p><p dir="ltr">♣ এই হাদিস সম্পর্কে আল্লামা ইমাম হায়ছামী (রহঃ) বলেন,<br>أكد انيي أحمد رجاله رجال الصحيح، غير سعيد بن شويد وقد وثقه ابن<br>چبان<br>→“ইমাম আহমদ (রহঃ) এর একটি সনদের সকল রাবীগণ বিশুদ্ধ, তবে সাঈদ ইবনে সুয়াইদ ব্যতীত। অবশ্যই ইবনে হিব্বান (রহঃ) তাকে বিশ্বস্ত বলেছেন।”<br>★(ইমাম হায়হামী: মজমুয়ায়ে জাওয়াইদ, হাদিস নং ১৩৮৪৭)</p><p dir="ltr">→ এখানে 'সাঈদ ইবনে সুয়াইদ’ হচ্ছে "সাঈদ ইবনে সুমাইদ কালবী"। </p><p dir="ltr">♣ ইমাম ইবনে হিব্বান (রহঃ) তাকে বিশ্বস্তদের অন্তর্ভূক্ত করেছেন।<br>★ (ইমাম ইবনে হিব্বান: কিতাবুছ মিকাত: রাবী নং ৮১০৭)। </p><p dir="ltr">♣ ইমাম বুখারী (রহঃ) তার সম্পর্কে ‘তারিখুল কবীরে (রাবী নং ১৫৯৩) কোন সমালােচনা করেননি। বরং তার পরবর্তী নামে আরেকজন রাবী রয়েছে (রাবী নং ১৫৯৪) তার সম্পর্কে তিনি বলেছেন:-<br>“তার অনুস্বরণ করা যাবেনা।"<br>দুঃখের বিষয় হল, অনেকে ভুল বশত সাঈদ ইবনে সুয়াইদ' এর অভিযােগ সাঈদ ইবনে সুয়াইদ কালবী’ এর উপর বর্তাচ্ছেন।</p>

কিতাবঃ নূরে মুজাচ্ছাম (ﷺ) [পর্ব ৭] (পৃঃ ৭৫-৮৩) [মুফতি আলাউদ্দিন]

▪ কিতাবঃ নূরে মুজাচ্ছাম (ﷺ) ▪ লেখক, সংকলকঃ মুফতি মােহাম্মদ আলাউদ্দিন জেহাদী ▪ Text Ready : Masum Billah Sunny এর সহযােগী হিসেবে আরেকটি হাদিস...

Read more »