গোনাহ মাফের সহজ আমল (পর্ব ৪) দুইজন মুসলমান পরষ্পর মুসাফা করার ফজীলতঃ

<p dir="ltr">পরষ্পর সাক্ষাতে সালামের পর সুন্নাত অনুযায়ী মুসাফাহা করুন, গুনাহ মার্জনা করা হবে।<br> আত্মপরিচয় ও নিজ মর্যাদাবোধ বিস্মৃত মুসলিম জাতির নিউ জেনারেশন এখন দেখা-সাক্ষাৎ হলে সালামের বদলে ‘হায়-হ্যালো’ বলতে অভ্যস্ত। মুসাফাহার বিপরীতে অদ্ভূত ভঙ্গিমায় ‘হ্যান্ডশেক্’ নাকি এখন আধুনিক অভিবাদন পদ্ধতি! <br> অথচ উম্মতের কান্ডারী নবীয়ে দো’জাহাঁ, মুহাম্মাদ মুস্তফা صلى الله عليه وآله وسلم উম্মতকে একে অন্যের সাথে সাক্ষাৎ হলে প্রথমে সালাম, অত:পর মুসাফাহা-মুআ’নাকা শিক্ষা দিয়েছেন। দুইজন মুসলমান সাক্ষাত হলে সালামের পর মুসাফাহা করলে উভয়ের গুনাহ ক্ষমা করা হবে মর্মে ঘোষণা দিয়েছেন।</p> <p dir="ltr">♦️রাসূলে আকরাম, শাফীয়ে উমাম صلى الله عليه وآله وسلم এর প্রিয় সাহাবী ছাহিবু সিররির রাসূল صلى الله عليه وآله وسلم হযরত হুজায়ফা ইবনুল ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন নবীজী صلى الله عليه وآله وسلم ইরশাদ ফরমান- </p> <p dir="ltr">إن المؤمن إذا لقي المؤمن فسلم عليه وأخذ بيده فصافحه تناثرت خطاياهما كما يتناثر ورق الشجر<br> <i><b>“একজন মুমিন যখন অন্য মুমিনের সাথে সাক্ষাত করে, অত:পর সালাম দেয়, তার হাত ধরে এবং মুসাফাহা করে, তাদের উভয়ের গুনাহ সমূহ এমনভাবে ঝরে যায় যেভাবে শীতকালে গাছের পাতা ঝরে যায়।” সুবহানাল্লাহ! </b></i><br> [মু’জামুল আওসাত্ব- হাদিস নং-২৪৫]</p> <p dir="ltr">♦️রাসূলুল্লাহ صلى الله عليه وآله وسلم এর প্রিয় সাহাবী হযরত বারা ইবনে আযেব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ صلى الله عليه وآله وسلم ইরশাদ করেন :-</p> <p dir="ltr">مَا مِنْ مُسْلِمَيْنِ يَلْتَقِيَانِ فَيَتَصَافَحَانِ إِلاَّ غُفِرَ لَهُمَا قَبْلَ أَنْ يَفْتَرِقَا</p> <p dir="rtl"><i><b>“দুইজন মুসলমান সাক্ষাত হলে পরষ্পর মুসাফাহা করলে তারা উভয়ে পৃথক হওয়ার পূর্বেই দু’জনের গুনাহই ক্ষমা করা হবে।”</b></i> <br> [সুনানে আবু দাউদ- হাদিস নং-৫২১৪]</p> <p dir="ltr">♦অন্য বর্ণনায় এসেছে দু্’জনের হাতের তালু আলাদা হওয়ার পূর্বেই তাদের গুনাহ ক্ষমা করা হবে।<br> إذا تصافح المسلمان لم تفرق أكفهما حتى يغفر لهما<br> <i><b>“যখন দুইজন মুসলমান পরষ্পর মুসাফাহা করেন, তাদের হস্ততালুদ্বয় পৃথক হওয়ার পূর্বেই উভয়ের গুনাহ করা হয়।”</b></i><br> [মু’জামুল কাবীর- হাদিস নং-৮০৭৬]</p>

গোনাহ মাফের সহজ আমল (পর্ব ৪) দুইজন মুসলমান পরষ্পর মুসাফা করার ফজীলতঃ

পরষ্পর সাক্ষাতে সালামের পর সুন্নাত অনুযায়ী মুসাফাহা করুন, গুনাহ মার্জনা করা হবে। আত্মপরিচয় ও নিজ মর্যাদাবোধ বিস্মৃত মুসলিম জাতির নিউ জেনারে...

Read more »

গোনাহ মাফের সহজ আমল (পর্ব ৩) পবিত্র অবস্থায় রাত্রি যাপন করার ফজীলতঃ

<p dir="ltr"><br> ♥ ️রাসূলে আকরাম নুরে মুজাছছাম মুহাম্মাদ মুস্তফা صلى الله عليه وآاله وسلم এর অত্যন্ত প্রিয় সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রাদিয়াল্লাাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ صلى الله عليه وآاله وسلم ইরশাদ ফরমান :-</p> <p dir="ltr">مَا مِنْ عَبْدٍ بَاتَ طَاهِرًا إِلا بَاتَ فِي شِعَارِهِ مَلَكٌ كُلَّمَا تَقَلَّبَ مِنَ اللَّيْلِ سَاعَةً قَالَ الْمَلَكُ: اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِعَبْدِكَ كَمَا بَاتَ طَاهِرًا.</p> <p dir="rtl"><b><i>“কোন বান্দা যদি পবিত্র অবস্থায় রাত্রি যাপন করে, তার পার্শ্বে একজন ফেরেশতাও রাত্রি যাপন করেন। যখনই ঐ বান্দা (ঘুমন্ত অবস্থায়) পার্শ্ব পরিবর্তন করে বা গড়াগড়ি দেয় তখনই ঐ ফেরেশতা দোয়া করে এই বলে, ‘হে আল্লাহ! তুমি তোমার এই বান্দাহকে ক্ষমা করো যেহেতু সে পবিত্র অবস্থায় রাত্রি যাপন করছে।” </i></b></p> <p dir="ltr">[মু’জামুল কাবীর- ইমাম তাবারানী- হাদিস নং-১৩৪৪৬]</p>

গোনাহ মাফের সহজ আমল (পর্ব ৩) পবিত্র অবস্থায় রাত্রি যাপন করার ফজীলতঃ

♥ ️রাসূলে আকরাম নুরে মুজাছছাম মুহাম্মাদ মুস্তফা صلى الله عليه وآاله وسلم এর অত্যন্ত প্রিয় সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রাদিয়াল্লাাহু আনহ...

Read more »

গোনাহ মাফের সহজ আমল (পর্ব ১) উত্তমরূপে অযু করার ফজীলতঃ

<p dir="ltr"><br> ♦️<b><i>অযু শুরু করার পূর্বে অবশ্যই কমপক্ষে  بسم الله والحمد لله পড়ুন। তাহলে যতক্ষণ আপনি অযু অবস্থায় থাকবেন ততক্ষন আপনার জন্য ছাওয়াব লিপিবদ্ধ হতেই থাকবে। </i></b><br> [মাজমাউয যাওয়ায়েদ-হাদিস নং-১১১২]</p> <p dir="ltr">♦️প্রখ্যাত সাহাবী হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ صلى الله عليه وآله وسلم ইরশাদ ফরমান-<br> أَلَا أَدُلُّكُمْ عَلَى مَا يَمْحُو اللهُ بِهِ الْخَطَايَا، وَيَرْفَعُ بِهِ الدَّرَجَاتِ؟» قَالُوا بَلَى يَا رَسُولَ اللهِ قَالَ: «إِسْبَاغُ الْوُضُوءِ عَلَى الْمَكَارِهِ، وَكَثْرَةُ الْخُطَا إِلَى الْمَسَاجِدِ، وَانْتِظَارُ الصَّلَاةِ بَعْدَ الصَّلَاةِ، فَذَلِكُمُ الرِّبَاطُ»<br> <b><i>“আমি কি তোমাদেরকে এমন কিছু বিষয়ের কথা বলব না! যা দ্বারা আল্লাহ তোমাদের গুনাহ সমূহ মিটিয়ে দেন এবং মর্যাদা বুলন্দ করেন।</i></b> সাহাবারা আরজ করলেন জ্বি হ্যাঁ, ইয়া রাসূলাল্লাহ صلى الله عليه وآله وسلم আমাদেরকে বলুন। রাসূলে ‍পুর নূর صلى الله عليه وآله وسلم ইরশাদ ফরমান, সেই বিষয়গুলো হল- </p> <p dir="ltr"><b><i>১)→ কষ্টের সময়ও (প্রচন্ড শীত বা শারিরীক অসুস্থতায়) পরিপূর্ণভাবে অযু করা।</i></b><br> <b><i>২)→ বেশি বেশি মসজিদে গমণ করা।</i></b><br> <b><i>৩)→ এক সালাতের পর পরবর্তী ওয়াক্তের সালাতের জন্য অপেক্ষা করা। </i></b></p> <p dir="ltr"><b><i>এগুলোই তোমাদের জন্য (গুনাহ ও শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে বেঁচে থাকার ক্ষেত্রে) প্রহরীর মত।</i></b> </p> <p dir="ltr">[ সহিহ মুসলিম- হাদিস নং- ৬১০]</p> <p dir="ltr">♦️রাসূলুল্লাহ صلى الله عليه وآله وسلم এর প্রিয় জামাতা যু-ন্নূরাইন হযরত উসমান বিন আফফান রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, আঁক্বা ও মাওলা صلى الله عليه وآله وسلم ইরশাদ করেন-</p> <p dir="ltr">مَنْ تَوَضَّأَ فَأَحْسَنَ الْوُضُوءَ خَرَجَتْ خَطَايَاهُ مِنْ جَسَدِهِ، حَتَّى تَخْرُجَ مِنْ تَحْتِ أَظْفَارِه<br> ِ<br> <b><i>“যে ব্যক্তি অযু করার ক্ষেত্রে সুন্দরভাবে অযু করল তার দেহ থেকে (অযুর পানির সাথে) গুনাহ সমূহে বের হয়ে যায়; এমনকি তার নোখের নিচ থেকেও গুনাহ সমূহ বের হয়ে যায়।” সুবহানাল্লাহ! </i></b><br> [সহিহ মুসলিম- হাদিস নং-৬০১]</p> <p dir="ltr">♦️রাসূলুল্লাহ صلى الله عليه وآله وسلم এর প্রিয় জামাতা, তাঁর দুই নূরের (কণ্যার) পতি, যু-ন্নূরাইন হযরত উসমান বিন আফফান রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, আঁক্বা ও মাওলা صلى الله عليه وآله وسلم আরও ইরশাদ করেন-</p> <p dir="ltr">مَنْ تَوَضَّأَ نَحْوَ وُضُوئِي هَذَا ثُمَّ قَامَ فَرَكَعَ رَكْعَتَيْنِ لَا يُحَدِّثُ فِيهِمَا نَفْسَهُ غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ<br> <b><i>“যে ব্যক্তি আমার সুন্নাত অনুযায়ী অযু করল, অত:পর দাঁড়িয়ে দুই রাকাত সালাত আদায় করল এর মধ্যে সে অন্য কোন কথা বলে নি বা কাজ করে নি তার পূর্বের গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হবে।”</i></b> <br> [মুত্তাফাকুন আ’লাইহি]<br> </p> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhVYq-QVl94MJiG7ZBLbnSBcvQPvjYTa5oZwOeNntzvtVzEZX9ovFxE-hsX_CHNIS4amht2QjGSrxdJsRFXuLr3CDO3kn3yKX7KZjRvHxI2UZfsP8hBTKntFx1FyH6PFVEeCRvwfrI9Yfo/s1600/FB_IMG_1516028205923.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhVYq-QVl94MJiG7ZBLbnSBcvQPvjYTa5oZwOeNntzvtVzEZX9ovFxE-hsX_CHNIS4amht2QjGSrxdJsRFXuLr3CDO3kn3yKX7KZjRvHxI2UZfsP8hBTKntFx1FyH6PFVEeCRvwfrI9Yfo/s640-rw/FB_IMG_1516028205923.jpg"> </a> </div>

গোনাহ মাফের সহজ আমল (পর্ব ১) উত্তমরূপে অযু করার ফজীলতঃ

♦️ অযু শুরু করার পূর্বে অবশ্যই কমপক্ষে  بسم الله والحمد لله পড়ুন। তাহলে যতক্ষণ আপনি অযু অবস্থায় থাকবেন ততক্ষন আপনার জন্য ছাওয়াব লিপিবদ্ধ হত...

Read more »

গোনাহ মাফের সহজ আমল (পর্ব ২) যা পাঠ করলে গুনাহসমূহ "সমুদ্রের ফেনারাশি পরিমাণ হলেও ক্ষমা করা হবে" :

<p dir="ltr"><br> গুনাহর অথৈ সমুদ্রে ডুবন্ত আমরা।দুনিয়া ও আখেরাতে সমস্ত দুঃখ-দুর্দশার মূল কারণ হল গুনাহ। তীব্র শীত-অসহ্য গরম, ভূমিকম্প, মাটিধ্বস, ঝড়-তুফান, মহামারি, নতুন নতুন রোগ ইত্যাদি গযব আমাদের গুনাহের কারণেই। গুনাহ থেকে তওবা করা আবশ্যক। সেই সাথে এমন কিছু সহজ আমল ও আজকার শিখে নেই যা পড়া এবং আমল করা সহজ এর দ্বারা আবার গুনাহও মাফ হয়ে যায়।</p> <p dir="ltr"><b><i>হাদিস ১ :</i></b></p> <p dir="ltr">হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত- রাসূলুল্লাহ صلى الله عليه وسلم ইরশাদ করেন, <br> <b>এই পৃথিবীর কেউ (ঈমান সহকারে) নিম্নোক্ত কালিমা পড়বে এটা তার গুনাহসমূহের জন্য কাফফারা স্বরূপ হবে যদিও তার গুনাহ সমুদ্রের ফেনারাশি পরিমানও হয়! (সুবহানাল্লাহ</b>)<br> <b>আর কালিমাটি হল:-</b></p> <p dir="ltr"><b>لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ وَلَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللَّه</b><br> <b><i>"লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, ওয়া লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।"</i></b></p> <p dir="ltr"><b>Reference</b> :<br> ★ <b>সুনানে তিরিমিজি- হাদিস নং-৩৪৬০</b></p> <p dir="ltr"><i><b>হাদিস ২ :</b></i></p> <p dir="ltr">আবদুল্লাহ ইবনু 'আমর (রাঃ) থেকে বর্নিত,<br> তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ صلى الله عليه وسلم বলেছেনঃ</p> <p dir="ltr">حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أَبِي زِيَادٍ الْكُوفِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أَبِي بَكْرٍ السَّهْمِيُّ، عَنْ حَاتِمِ بْنِ أَبِي صَغِيرَةَ، عَنْ أَبِي بَلْجٍ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مَيْمُونٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ مَا عَلَى الأَرْضِ أَحَدٌ يَقُولُ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ وَلاَ حَوْلَ وَلاَ قُوَّةَ إِلاَّ بِاللَّهِ ‏.‏ إِلاَّ كُفِّرَتْ عَنْهُ خَطَايَاهُ وَلَوْ كَانَتْ مِثْلَ زَبَدِ الْبَحْرِ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ ‏.‏ وَرَوَى شُعْبَةُ هَذَا الْحَدِيثَ عَنْ أَبِي بَلْجٍ بِهَذَا الإِسْنَادِ نَحْوَهُ وَلَمْ يَرْفَعْهُ وَأَبُو بَلْجٍ اسْمُهُ يَحْيَى بْنُ أَبِي سُلَيْمٍ وَيُقَالُ أَيْضًا يَحْيَى بْنُ سُلَيْمٍ ‏.‏ <br> حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عَدِيٍّ، عَنْ حَاتِمِ بْنِ أَبِي صَغِيرَةَ، عَنْ أَبِي بَلْجٍ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مَيْمُونٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم نَحْوَهُ وَحَاتِمٌ يُكْنَى أَبَا يُونُسَ الْقُشَيْرِيَّ ‏.‏<br> حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، عَنْ شُعْبَةَ، عَنْ أَبِي بَلْجٍ، نَحْوَهُ وَلَمْ يَرْفَعْهُ ‏.</p> <p dir="rtl"><b>পৃথিবীর বক্ষে যে লোকই বলে,</b></p> <p dir="ltr"><b><i>“আল্লাহু তা'আলা ব্যতীত কোন মা'বূদ নেই, আল্লাহ সুমহান।</i></b><br> <b><i>খারাপকে রোধ করা এবং কল্যাণকে লাভ করার শক্তি আল্লাহ তা'আলা ছাড়া অন্য কারো নেই।"</i></b></p> <p dir="ltr"><b>তার অপরাধগুলো মাফ করা হয়, যদিও তা সাগরের ফেনারাশির ন্যায় (বেশি) হয়।</b></p> <p dir="ltr"><b>Reference :</b><br> <b>★ তা’লীকুর রাগীব (হাঃ ২/২৪৯)। (হাসান)</b><br> <b>★ জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৩৪৬০</b><br> <b>হাদিসের মান: হাসান হাদিস</b></p> <p dir="ltr"><b><i>হাদিস ৩ :</i></b></p> <p dir="ltr">যারা চায় তাদের গুনাহ মাফ হোক! নিম্নের সহজ তাসবীহটি দিনে একশ’ বার পড়ুন। একসাথে কষ্ট হলে প্রতি নামাজের পর ২০ বার করে পড়ুন।</p> <p dir="ltr">হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ صلى الله عليه وآله وسلم ইরশাদ করেন-</p> <p dir="ltr">مَنْ قَالَ سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ فِى يَوْمٍ مِائَةَ مَرَّةٍ حُطَّتْ خَطَايَاهُ وَلَوْ كَانَتْ مِثْلَ زَبَدِ الْبَحْرِ</p> <p dir="rtl"><i><b>যে ব্যক্তি سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ অর্থাৎ "সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহী"</b></i></p> <p dir="ltr"><i><b>এই তাসবীহ দিনে একশ বার পাঠ করবে তার গুনাহসমূহ ক্ষমা করা হবে যদিও তা সমুদ্রের ফেনারাশি পরিমাণ হয়। (সুবহানাল্লাহ)</b></i></p> <p dir="ltr"><b>Reference</b> :<br> ★ <b>সহিহ মুসলিম-হাদিস নং-৭০১৮</b></p>

গোনাহ মাফের সহজ আমল (পর্ব ২) যা পাঠ করলে গুনাহসমূহ "সমুদ্রের ফেনারাশি পরিমাণ হলেও ক্ষমা করা হবে" :

গুনাহর অথৈ সমুদ্রে ডুবন্ত আমরা।দুনিয়া ও আখেরাতে সমস্ত দুঃখ-দুর্দশার মূল কারণ হল গুনাহ। তীব্র শীত-অসহ্য গরম, ভূমিকম্প, মাটিধ্বস, ঝড়-তুফান, ম...

Read more »